শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪১, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সব ইবাদতেই দোয়া আছে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
সব ইবাদতেই দোয়া আছে

কোনো ইবাদতকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে কোনো কিছুর প্রার্থনা করলে প্রার্থনাকারীর অন্তরে সাধারণ দুটি জিনিস থাকে। যথা- ভয় ও অহংকার। পক্ষান্তরে মাধ্যম ছাড়া প্রার্থনায় এগুলো থাকে না। সরাসরি আল্লাহর কাছে চাওয়ার দ্বারা আবদিয়াত বেশি প্রকাশ পায়। এ জন্যই প্রত্যেক ইবাদত ও আমলের সঙ্গে দোয়া রাখা হয়েছে, যাতে আমল করার পর দোয়া করা হয়। ইবাদত ও আমল করলে মাধ্যম ব্যবহার করে আবদিয়াত প্রকাশ করা হলো, পক্ষান্তরে দোয়ার মধ্যে সরাসরি আবদিয়াত প্রকাশ পায়। আবদিয়াতের অর্থ হলো, আল্লাহর সামনে নিজেকে অপদস্থ মনে করা, মিটিয়ে দেওয়া, মেথর ও চামারের চেয়েও নিজেকে ছোট মনে করা। আর এই অবস্থাটা দোয়ার মাধ্যমে বেশি প্রকাশ পায়। শুধু বেশি বেশি ইবাদত করলে দিলের মধ্যে আমিত্বভাব সৃষ্টি হতে পারে, কোরআন শরিফ সুন্দর করে পড়তে পারলে অন্তরে অন্য রকম একটি ভাব সৃষ্টি হয়। কিন্তু দোয়ার মধ্যে এরূপ হয় না, দোয়ার মধ্যে কাঁদতে হয় রোনাজারি করতে হয়। সবাই বুঝতে পারে যে, এত বড় হুজুরও কাঁদে। মোট কথা দোয়ার মধ্যে বিনয় সবচেয়ে বেশি প্রকাশ পায়। সমস্ত ইবাদতের আত্মা হলো দোয়া। এ জন্য এমন কোনো ইবাদত নেই যার মধ্যে দোয়া নেই। ওই ইবাদত ইবাদতই নয় যার মধ্যে দোয়া নেই। নামাজ, রোজা ইত্যাদি সব ইবাদতের মধ্যে দোয়া আছে।

আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন জাগতিক প্রয়োজন সৃষ্টি করেছেন। সঙ্গে সঙ্গে এসব প্রয়োজন পূরণার্থে মানব জীবনকে অসংখ্য নেয়ামত দ্বারা আচ্ছাদিত করেছেন। তন্মধ্যে বিশেষ নেয়ামত হলো, রাত-দিনের সৃষ্টি।

“আল্লাহ রাত সৃষ্টি করেছেন যাতে তোমরা আরাম করতে পারো।” ঘুম হলো আরামের বস্তু। আল্লাহপাক তা এমনভাবে রাতে দিয়েছেন যে, গভীর অন্ধকারে সবার একত্রে নিদ্রা চলে আসে। যাতে একজন অপর জনকে বিরক্ত না করে। আলো থাকলে ঘুম আসে না বিধায় তিনি রাতকে অন্ধকার বানিয়েছেন। তবে আরাম দুই প্রকার (১) যাহেরি (২) বাতেনি। শারীরিক আরাম হলো যাহেরি তথা বাহ্যিক আরাম আর আত্মিক আরাম হলো বাতেনি তথা অন্তরের আরাম। যারা ঘুমাতে যায় তাদের সবার রাতে ঘুম আসে। তারা শরীরের আরাম উপভোগ করে। আর যারা আত্মা ও দেমাগের আরাম খোঁজে তাদের কারও শেষ রজনীতে ঘুম আসে না। তখন তারা জাগ্রত অবস্থায় ‘আল্লাহ আল্লাহ’ করে দিলের শান্তি ও আরাম উপভোগ করে।

সাহাবিদের রাতের অবস্থা জানার জন্য একদিন শেষ রাতে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাইরে বের হলেন। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ধারণা ছিল যে, শেষ রাত দোয়া কবুলের সময়, ইবাদতের সময়, এ সময়ে অন্তত আবু বকর তো ঘুমাবে না। তিনি হজরত আবু বকর (রা.) এর ঘরের কাছে গিয়ে হাজির হলেন, কিন্তু কোনো তেলাওয়াত, যিকির ও দোয়ার সাড়া শব্দ না পেয়ে মনে খুব ব্যথা অনুভব করছেন। অতঃপর এক-পা দু-পা এগিয়ে যখন ঘরের বেড়ায় কান লাগালেন তখন গোঁঙানো আওয়াজ শুনতে পেলেন। হজরত আবু বকর (রা.) ওই সময় কাঁদছিলেন। ...রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ধারণা সঠিক হলো। তিনি খুব খুশি হলেন।

আমরা রাতে শব্দ করি তবে আমাদের সেই শব্দ হলো ঘুমের, ক্রন্দনের নয়। আল্লাহওয়ালা হতে চাইলে হজরত আবু বকর (রা.)-এর মতো শেষ রাতে উঠে কাঁদতে হবে। চোখের পানি ফেলতে হবে। এ ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। যে ব্যক্তি শেষ রজনীতে উঠে নামাজ পড়বে, কোরআন শরিফ তারতীলের সঙ্গে তেলাওয়াত করবে আল্লাহপাক তার দিল পাক করে ইলম ও মারেফাত প্রবেশ করাবেন। এ কথা দিবালোকের মতো সত্য যে, শেষ রাতে জাগ্রত হওয়া ছাড়া কোনো উস্তাদ বা ছাত্র আল্লাহওয়ালা হতে পারবে না। রাতের পরের নেয়ামত হলো আমি দিনকে আলোকিত করে বানিয়েছি যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে দেখা করতে পার, রাস্তাঘাটে যাতায়াত করতে পার, কাজ করতে পার।

দিন আল্লাহ পাকের এক নেয়ামত। সারা দুনিয়ার সব লাইট একত্রিত করেও দিনের মতো স্পষ্ট সুন্দর ও উজ্জ্বল আলো সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। দিনের আলোতে কাজ করে যে শান্তি, রাতে লাইটের আলোতে কাজ করলে সে শান্তি আদৌ পাওয়া যায় না। তাই তো তিনি বলেছেন, “আল্লাহ পাক বান্দার ওপর অনুগ্রহশীল। যদি তাই না হতো তাহলে চোখ দিয়ে আল্লাহর নাফরমানি করার পর সে চোখ আর সুস্থ থাকত না। আমাদের শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ, শিরা-উপশিরা কোনো আবেদন ছাড়াই তিনি দান করেছেন, অতঃপর সেই অঙ্গ দ্বারা নাফরমানি করলেও তিনি সেগুলো কেড়ে নেন না। তার চেয়ে বড় দয়ালু আর কে আছে!

দুনিয়াতে ছাদ না থাকলে আমরা বাতি, পাখা ইত্যাদি লাগাতে পারি না। আল্লাহ পাকও আসমানকে ছাদ বানিয়ে তাতে সূর্য, চন্দ্র, তারকা, গ্রহ-উপগ্রহ দিয়েছেন। তিনি মানুষের আরামের জন্য বরফকে ওপরে রেখেছেন। যখন প্রয়োজন হয় তখন তিনি বাতাসের মাধ্যমে সারা দুনিয়া শীতল করে দেন। এরপরও যদি শীতল না হয় তখন তিনি তা বাতাসের মাধ্যমে দুনিয়াতে ছেড়ে দেন। বরফগুলো বিশাল আকারের বিধায় তিনি বাতাসের সাহায্যে পাহাড়ে ছাড়েন। যদি তা টুকরা টুকরা করে ফেলতেন তাহলে দুনিয়ার মানুষের জন্য সমস্যার কারণ হতো।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন
চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!
ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ
ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি
জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই
ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা
লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ
ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর
অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ
৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির নেতা গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে ৪৭ হাজার কেন্দ্রে থাকবে বডি-ওর্ন ক্যামেরা
জাতীয় নির্বাচনে ৪৭ হাজার কেন্দ্রে থাকবে বডি-ওর্ন ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে কমল লেনদেন
শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে কমল লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে জুলাই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শহীদদের
স্মরণে ফলজ বৃক্ষ ও টিফিন বিতরণ
কুড়িগ্রামে জুলাই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শহীদদের স্মরণে ফলজ বৃক্ষ ও টিফিন বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লান্তি দূর করতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
ক্লান্তি দূর করতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আখাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
আখাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চরফ্যাশনে দুই ভাই হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড
চরফ্যাশনে দুই ভাই হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন
বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার
ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ আনন্দ মিছিল
নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ আনন্দ মিছিল

নগর জীবন

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’
‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’

মাঠে ময়দানে

প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল
প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল

মাঠে ময়দানে

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর