শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪১, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সব ইবাদতেই দোয়া আছে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
সব ইবাদতেই দোয়া আছে

কোনো ইবাদতকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে কোনো কিছুর প্রার্থনা করলে প্রার্থনাকারীর অন্তরে সাধারণ দুটি জিনিস থাকে। যথা- ভয় ও অহংকার। পক্ষান্তরে মাধ্যম ছাড়া প্রার্থনায় এগুলো থাকে না। সরাসরি আল্লাহর কাছে চাওয়ার দ্বারা আবদিয়াত বেশি প্রকাশ পায়। এ জন্যই প্রত্যেক ইবাদত ও আমলের সঙ্গে দোয়া রাখা হয়েছে, যাতে আমল করার পর দোয়া করা হয়। ইবাদত ও আমল করলে মাধ্যম ব্যবহার করে আবদিয়াত প্রকাশ করা হলো, পক্ষান্তরে দোয়ার মধ্যে সরাসরি আবদিয়াত প্রকাশ পায়। আবদিয়াতের অর্থ হলো, আল্লাহর সামনে নিজেকে অপদস্থ মনে করা, মিটিয়ে দেওয়া, মেথর ও চামারের চেয়েও নিজেকে ছোট মনে করা। আর এই অবস্থাটা দোয়ার মাধ্যমে বেশি প্রকাশ পায়। শুধু বেশি বেশি ইবাদত করলে দিলের মধ্যে আমিত্বভাব সৃষ্টি হতে পারে, কোরআন শরিফ সুন্দর করে পড়তে পারলে অন্তরে অন্য রকম একটি ভাব সৃষ্টি হয়। কিন্তু দোয়ার মধ্যে এরূপ হয় না, দোয়ার মধ্যে কাঁদতে হয় রোনাজারি করতে হয়। সবাই বুঝতে পারে যে, এত বড় হুজুরও কাঁদে। মোট কথা দোয়ার মধ্যে বিনয় সবচেয়ে বেশি প্রকাশ পায়। সমস্ত ইবাদতের আত্মা হলো দোয়া। এ জন্য এমন কোনো ইবাদত নেই যার মধ্যে দোয়া নেই। ওই ইবাদত ইবাদতই নয় যার মধ্যে দোয়া নেই। নামাজ, রোজা ইত্যাদি সব ইবাদতের মধ্যে দোয়া আছে।

আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন জাগতিক প্রয়োজন সৃষ্টি করেছেন। সঙ্গে সঙ্গে এসব প্রয়োজন পূরণার্থে মানব জীবনকে অসংখ্য নেয়ামত দ্বারা আচ্ছাদিত করেছেন। তন্মধ্যে বিশেষ নেয়ামত হলো, রাত-দিনের সৃষ্টি।

“আল্লাহ রাত সৃষ্টি করেছেন যাতে তোমরা আরাম করতে পারো।” ঘুম হলো আরামের বস্তু। আল্লাহপাক তা এমনভাবে রাতে দিয়েছেন যে, গভীর অন্ধকারে সবার একত্রে নিদ্রা চলে আসে। যাতে একজন অপর জনকে বিরক্ত না করে। আলো থাকলে ঘুম আসে না বিধায় তিনি রাতকে অন্ধকার বানিয়েছেন। তবে আরাম দুই প্রকার (১) যাহেরি (২) বাতেনি। শারীরিক আরাম হলো যাহেরি তথা বাহ্যিক আরাম আর আত্মিক আরাম হলো বাতেনি তথা অন্তরের আরাম। যারা ঘুমাতে যায় তাদের সবার রাতে ঘুম আসে। তারা শরীরের আরাম উপভোগ করে। আর যারা আত্মা ও দেমাগের আরাম খোঁজে তাদের কারও শেষ রজনীতে ঘুম আসে না। তখন তারা জাগ্রত অবস্থায় ‘আল্লাহ আল্লাহ’ করে দিলের শান্তি ও আরাম উপভোগ করে।

সাহাবিদের রাতের অবস্থা জানার জন্য একদিন শেষ রাতে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাইরে বের হলেন। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ধারণা ছিল যে, শেষ রাত দোয়া কবুলের সময়, ইবাদতের সময়, এ সময়ে অন্তত আবু বকর তো ঘুমাবে না। তিনি হজরত আবু বকর (রা.) এর ঘরের কাছে গিয়ে হাজির হলেন, কিন্তু কোনো তেলাওয়াত, যিকির ও দোয়ার সাড়া শব্দ না পেয়ে মনে খুব ব্যথা অনুভব করছেন। অতঃপর এক-পা দু-পা এগিয়ে যখন ঘরের বেড়ায় কান লাগালেন তখন গোঁঙানো আওয়াজ শুনতে পেলেন। হজরত আবু বকর (রা.) ওই সময় কাঁদছিলেন। ...রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ধারণা সঠিক হলো। তিনি খুব খুশি হলেন।

আমরা রাতে শব্দ করি তবে আমাদের সেই শব্দ হলো ঘুমের, ক্রন্দনের নয়। আল্লাহওয়ালা হতে চাইলে হজরত আবু বকর (রা.)-এর মতো শেষ রাতে উঠে কাঁদতে হবে। চোখের পানি ফেলতে হবে। এ ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই। যে ব্যক্তি শেষ রজনীতে উঠে নামাজ পড়বে, কোরআন শরিফ তারতীলের সঙ্গে তেলাওয়াত করবে আল্লাহপাক তার দিল পাক করে ইলম ও মারেফাত প্রবেশ করাবেন। এ কথা দিবালোকের মতো সত্য যে, শেষ রাতে জাগ্রত হওয়া ছাড়া কোনো উস্তাদ বা ছাত্র আল্লাহওয়ালা হতে পারবে না। রাতের পরের নেয়ামত হলো আমি দিনকে আলোকিত করে বানিয়েছি যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে দেখা করতে পার, রাস্তাঘাটে যাতায়াত করতে পার, কাজ করতে পার।

দিন আল্লাহ পাকের এক নেয়ামত। সারা দুনিয়ার সব লাইট একত্রিত করেও দিনের মতো স্পষ্ট সুন্দর ও উজ্জ্বল আলো সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। দিনের আলোতে কাজ করে যে শান্তি, রাতে লাইটের আলোতে কাজ করলে সে শান্তি আদৌ পাওয়া যায় না। তাই তো তিনি বলেছেন, “আল্লাহ পাক বান্দার ওপর অনুগ্রহশীল। যদি তাই না হতো তাহলে চোখ দিয়ে আল্লাহর নাফরমানি করার পর সে চোখ আর সুস্থ থাকত না। আমাদের শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ, শিরা-উপশিরা কোনো আবেদন ছাড়াই তিনি দান করেছেন, অতঃপর সেই অঙ্গ দ্বারা নাফরমানি করলেও তিনি সেগুলো কেড়ে নেন না। তার চেয়ে বড় দয়ালু আর কে আছে!

দুনিয়াতে ছাদ না থাকলে আমরা বাতি, পাখা ইত্যাদি লাগাতে পারি না। আল্লাহ পাকও আসমানকে ছাদ বানিয়ে তাতে সূর্য, চন্দ্র, তারকা, গ্রহ-উপগ্রহ দিয়েছেন। তিনি মানুষের আরামের জন্য বরফকে ওপরে রেখেছেন। যখন প্রয়োজন হয় তখন তিনি বাতাসের মাধ্যমে সারা দুনিয়া শীতল করে দেন। এরপরও যদি শীতল না হয় তখন তিনি তা বাতাসের মাধ্যমে দুনিয়াতে ছেড়ে দেন। বরফগুলো বিশাল আকারের বিধায় তিনি বাতাসের সাহায্যে পাহাড়ে ছাড়েন। যদি তা টুকরা টুকরা করে ফেলতেন তাহলে দুনিয়ার মানুষের জন্য সমস্যার কারণ হতো।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী দলের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক
ব্যবসায়ী দলের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উখিয়া ও টেকনাফে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান
উখিয়া ও টেকনাফে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারে অটো রাইস মিলকে জরিমানা
প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারে অটো রাইস মিলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় যুবদলের সভাপতি বহিষ্কার
কুয়াকাটায় যুবদলের সভাপতি বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে
প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে অবৈধ ব্যাটারি কারখানা সিলগালা
কেরানীগঞ্জে অবৈধ ব্যাটারি কারখানা সিলগালা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ববি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে শিক্ষকদের সংহতি
ববি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে শিক্ষকদের সংহতি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৃষ্টিতে ভেসে গেল শেষ ম্যাচ, ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল শেষ ম্যাচ, ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে পানের বরজ থেকে ইয়াবা জব্দ
টেকনাফে পানের বরজ থেকে ইয়াবা জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ‘বাণিজ্য চুক্তি’ ঘোষণা করতে যাচ্ছেন ট্রাম্প
যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ‘বাণিজ্য চুক্তি’ ঘোষণা করতে যাচ্ছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব

শোবিজ

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

সম্পাদকীয়

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্ত্র হাতে এক্সপ্রেসওয়েতে ডাকাত কৌশলে রক্ষা
অস্ত্র হাতে এক্সপ্রেসওয়েতে ডাকাত কৌশলে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা