শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন

মুসলিম সমাজসহ সব সমাজেই ঘৃণিত ও নিন্দিত একটি পাপ আত্মহত্যা। ক্ষণিকের কষ্ট থেকে স্বস্তি পেতে কিছু মানুষ এই ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, বিনিময়ে তারা আলিঙ্গন করে চিরস্থায়ী যন্ত্রণাদায়ক শাস্তিকে। ইসলামে যাকে স্পষ্টভাবে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে; বরং ইসলাম আত্মহত্যাকে জঘন্যতম গুনাহ হিসেবে বিবেচনা করে, কারণ এটি সেই জীবনকে ধ্বংস করার নামান্তর, যা আল্লাহ মানুষকে দান করেছেন এবং সংরক্ষণের আদেশ দিয়েছেন। অতএব, আত্মহত্যাকারী তার আত্মা ও দেহের ওপর অন্যায় করছে, যেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব আল্লাহ তার ওপর অর্পণ করেছিলেন। এমন ব্যক্তি মূলত নিজের ওপরই জুলুম করছে।

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘আর তোমরা নিজেরা নিজেদের হত্যা কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে পরম দয়ালু। আর যে কেউ সীমা অতিক্রম করে অথবা জুলুমের বশবর্তী হয়ে এ কাজ করে, ফলত নিশ্চয়ই আমি তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করব এবং আল্লাহর পক্ষে এটা খুবই সহজসাধ্য।’

(সুরা : নিসা, আয়াত : ২৯-৩০)

পবিত্র কোরআনের দ্বারা বোঝা যায় যে ইসলাম আত্মহত্যাকে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে। নিম্নে আত্মহত্যার কিছু কুফল তুলে ধরা হলো—

জাহান্নামে চিরস্থায়ী হওয়া : কখনো কখনো প্রিয় মানুষের দেওয়া আঘাত, ধোঁকা, অবহেলা ইত্যাদি মানুষকে ভীষণ কষ্ট দেয়, কিন্তু এটা সাময়িক। সময়ের ব্যবধানে মানুষ এসব কষ্ট ভুলে যায়। পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়ে যায়।

কিন্তু এই সাময়িক কষ্ট থেকে পালাতে যারা আত্মহত্যার মতো ভুল সিদ্ধান্ত নেয়, তারা চিরস্থায়ী নিদারুণ কষ্টের দিকে নিজেকে ঠেলে দেয়। যে কষ্ট দুনিয়ার কষ্ট থেকে বহুগুণ যন্ত্রণাদায়ক, যে কষ্ট কখনো লাঘব হওয়ার নয়। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, লৌহ অস্ত্রের মাধ্যমে যে লোক আত্মহত্যা করবে, সে ওই অস্ত্র হাতে নিয়ে কিয়ামত দিবসে হাজির হবে। জাহান্নামে সে এটা সর্বদাই তার পেটের মধ্যে বিদ্ধ করতে থাকবে এবং অনন্তকাল জাহান্নামে থাকবে। যে লোক বিষপানে আত্মহত্যা করবে, সে ওই বিষ হাতে নিয়ে কিয়ামত দিবসে হাজির হবে জাহান্নামে।

সে ওটা সর্বদা পান করতে থাকবে এবং অনন্তকাল জাহান্নামে থাকবে। পাহাড়ের ওপর থেকে ঝাঁপ দিয়ে যে লোক আত্মহত্যা করবে, সে সর্বদাই জাহান্নামের মধ্যে ঝাঁপ দিয়ে পড়তে থাকবে এবং চিরকাল জাহান্নামে থাকবে।
(তিরমিজি, হাদিস : ২০৪৪)

এই হাদিস স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়, আত্মহত্যাকারী জাহান্নামে চিরকাল থাকবে এবং যে পদ্ধতিতে সে নিজেকে হত্যা করেছে, সেই একই পদ্ধতিতে তাকে শাস্তি দেওয়া হবে। নাউজুবিল্লাহ।

জান্নাত হারাম হয়ে যাওয়া : হাসান বসরি (রহ.) জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) সূত্রে বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমাদের পূর্ব যুগে জনৈক ব্যক্তি আঘাত পেয়েছিল, তাতে সে কাতর হয়ে পড়েছিল। অতঃপর সে একটি ছুরি হাতে নিল এবং তা দিয়ে সে তার হাতটি কেটে ফেলল। ফলে রক্ত আর বন্ধ হলো না। শেষ পর্যন্ত সে মারা গেল। মহান আল্লাহ বলেন, আমার বান্দাটি নিজেই প্রাণ দেওয়ার ব্যাপারে আমার থেকে অগ্রগামী হলো। কাজেই আমি তার ওপর জান্নাত হারাম করে দিলাম। (তিরমিজি, হাদিস : বুখারি, হাদিস : ৩৪৬৩)

এই হাদিসে মূলত আত্মহত্যার ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে, যা মানুষকে জান্নাত থেকে বঞ্চিত করতে পারে। কারণ এই কাজ সীমা লঙ্ঘনের চূড়ান্ত মাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়।

নবীজি (সা.) আত্মহত্যাকারীর জানাজায় অংশ নেননি : রাসুলুল্লাহ (সা.) আত্মহত্যাকারীর জানাজা নামাজ আদায় করেননি। এটি তিনি একটি বার্তা হিসেবে দিয়েছেন, যাতে মানুষ এই ঘৃণ্য কাজ থেকে বিরত থাকে। তবে তিনি অন্যদের জানাজা পড়তে নিষেধ করেননি। জাবির ইবনে সামুরাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.)-এর নিকট জনৈক ব্যক্তির লাশ উপস্থিত করা হলো। সে চ্যাপ্টা তীরের আঘাতে আত্মহত্যা করেছে। কিন্তু রাসুল (সা.) তার জানাজার নামাজ আদায় করেননি। (মুসলিম, হাদিস : ২১৫২)

হাদিস থেকে বোঝা যায়, যদিও নবী (সা.) নিজে জানাজায় অংশ নেননি, তবে সাহাবিদের জানাজা আদায়ে নিষেধও করেননি। এতে বোঝা যায়, আত্মহত্যাকারী ইসলামের বাইরে নয়, বরং সে এক গুরুতর গুনাহ করেছে।

এ বিষয়ে ইমাম মালিক, আবু হানিফা, শাফেয়ি, হাসান বসরি, কাতাদা, নাখঈ এবং বেশির ভাগ আলেম একমত, আত্মহত্যাকারীর জানাজা পড়া জায়েজ।

তবে বিজ্ঞ আলেমদের মতে, সমাজের নেতৃস্থানীয় আলেমদের আত্মহত্যাকারীর জানাজা পড়া থেকে বিরত থাকা উচিত, যাতে মানুষ আত্মহত্যার মতো গর্হিত কাজ সম্পর্কে সচেতন হয়।

 

আত্মহত্যার ইচ্ছা জাগলে করণীয়

আল্লাহর সাহায্য চাওয়া : সাধারণত আত্মহত্যার ইচ্ছা জাগলে, নিজেকে অসহায় ভাবলে, নিজের সমস্যাগুলোর কোনো সমাধান খুঁজে না পেলে, কিন্তু আল্লাহ যদি কারো সহায় হোন, তার আবার কিসের ভয়? তাই এমন উদ্ভট ইচ্ছা জাগলে মুমিনের উচিত আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা রেখে ধৈর্য সহকারে তাঁর সাহায্য চাওয়া। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘হে ঈমানদারগণ, তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য চাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৫৩)

ধৈর্য ধরা : জীবনের সাময়িক কষ্টগুলো আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং জান-মাল ও ফল-ফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে। আর তুমি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৫৫)

তাকওয়া অবলম্বন করা : কেননা মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য উত্তরণের পথ বের করে দেন।’ (সুরা : তালাক, আয়াত : ২)

আল্লাহর ওপর ভরসা  রাখা : কেননা মহান আল্লাহ বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তিনিই তার জন্য যথেষ্ট। (সুরা : তালাক, আয়াত : ৩)

আত্মহত্যার শাস্তির কথা স্মরণ করা : কারো মনে শয়তান যদি আত্মহত্যার ইচ্ছা জাগায়, তার উচিত কোরআন-হাদিসে আত্মহত্যার যেসব ভয়াবহ শাস্তির কথা উল্লেখ রয়েছে সেগুলো স্মরণ করা।

নামাজ ও কোরআন তিলাওয়াতে মনোযোগী

হওয়া : কেননা আল্লাহর স্মরণ হৃদয়কে প্রশান্ত করে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর স্মরণেই হৃদয় প্রশান্ত হয়।’ (সুরা : রাদ, আয়াত : ২৮)

নির্ভরযোগ্য কারো সঙ্গে পরামর্শ করা : মানুষ অনেক সময় এমন কিছু বিষয় নিয়ে হতাশ হয়ে ওঠে, যা তার কাছে পাহাড়সম মনে হলেও বাস্তবে এর প্রতিকার খুব সহজ। তাই এ ধরনের পরিস্থিতিতে পরিবারে কোনো নির্ভরযোগ্য ব্যক্তির সঙ্গে পরামর্শ করা যেতে পারে, কোনো বিজ্ঞ আলেম কিংবা মনোবিজ্ঞানীর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

আল্লাহর কাছে উত্তম বিনিময় আশা করা : দুঃখ-কষ্ট মানুষের জীবনের অংশ, যারা সব পরিস্থিতিতে আল্লাহর ওপর ভরসা রাখে, উত্তম বিনিময়ের আশা রাখে, মহান আল্লাহ তাদের উত্তম বিনিময় দান করে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু সাঈদ খুদরি (রা.) ও আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, মুসলিম ব্যক্তির ওপর যে কষ্ট-ক্লেশ, রোগ-ব্যাধি, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তা, কষ্ট ও পেরেশানি আসে, এমনকি যে কাঁটা তার দেহে ফোটে, এসবের মাধ্যমে আল্লাহ তার গুনাহলো ক্ষমা করে দেন। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৪১)

মহান আল্লাহ সবাইকে সুখময়, বরকতময়, আমলময় ও সম্মানজনক জীবন দান করুন। সব পরিস্থিতিতে একমাত্র তাঁর ওপর ভরসা করার তাওফিক দান করুন। আমিন।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
সর্বশেষ খবর
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে