শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, শনিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

তীব্র অভিমানে বাংলা ছেড়ে বানপ্রস্থে মিঠুন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তীব্র অভিমানে বাংলা ছেড়ে বানপ্রস্থে মিঠুন

সত্তরের দশকে ‘নকশাল’ ছেলেটা পুলিশের গুঁতো খেয়ে কলকাতা ছেড়ে পালিয়েছিল। ফিরে এসেছিল মুখ উজ্জ্বল করে। নিজের মুখ। বাংলার মুখও।

সেই পলায়নের ৪৫ বছর পর আজ আবার তিনি বাংলা-ছাড়া। যে রাষ্ট্রের নজর এড়াতে যৌবনে শহর ছেড়েছিলেন, রাজনীতি আর সারদার হাত ধরে রাষ্ট্রের সেই ভ্রূকুটি-ই আবার ঢেউয়ের মতো আছড়ে পড়েছে তার জীবনে। বৃত্ত সম্পূর্ণ, অতএব আবার প্রস্থান। এ বার অবশ্য তাকে কেউ চলে যেতে বলেনি। বরং ঘনিষ্ঠরা, পরিচিতরা তাকে চাইছেন বাংলায়। কিন্তু তিনি কোথাও নেই। ফোনে যোগাযোগ করা যায় না। দেখা পাওয়া যায় না। সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই। বিলকুল বেপাত্তা। এমনকী তার স্ত্রী যোগিতা, ছেলে মিমো বা পরিবারের অন্যরাও আর কলকাতার পথ মাড়াচ্ছেন না।

তিনি মিঠুন চক্রবর্তী। এক সময়ে ছিলেন জোড়াবাগানের গৌরাঙ্গ। পরে বলিউডের সুপারস্টার মিঠুন। শেষমেশ তৃণমূলের টিকিটে রাজ্যসভার সাংসদ। গত লোকসভা নির্বাচনে বাংলা জুড়ে ঝড়ের মতো প্রচারাভিযান। তার পর হঠাৎ তিনি সবার নেটওয়ার্কের বাইরে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৃহস্পতিবারই বলেছেন, তার দলের সাংসদ মিঠুন তার সঙ্গে এখন কোনও যোগাযোগই রাখেন না। এই অনুযোগ আরও অনেকেরই। দীর্ঘ দিনের পরিচিত সাংবাদিক, সহকর্মী, ঘনিষ্ঠ-সহ কলকাতার অনেকেই বহু চেষ্টাতেও আর নাগাল পাচ্ছেন না মিঠুনের। ফোন তো করেনই না, ধরেনও না। সংসদে প্রত্যেকটি অধিবেশন শুরুর আগে মিঠুন চক্রবর্তীর কাছ থেকে অনুপস্থিতির কারণ দর্শিয়ে একটি চিঠি আসে রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের কাছে। তাতে শারীরিক অসুস্থতার কথা বলা হয়। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের (ইডি) মিঠুন-ঘনিষ্ঠ অফিসারকে ধরে বহু কসরতে ‘মহাগুরু’র সঙ্গে সামান্য যোগাযোগ সম্ভব হচ্ছে কখনও সখনও। সম্প্রতি সংসদের প্রোটোকল দফতরে সাংসদ হিসাবে পাওয়া বিশেষ পাসপোর্টটিও (ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্ট) ফেরত দিয়েছেন মিঠুন। জানিয়েছেন, সাধারণ পাসপোর্টে সফর করতেই তিনি বেশি স্বচ্ছ বোধ করবেন।

কেন এই মুখ ফেরানো? কীসের এত অভিমান? এই মিঠুন কি সেই মিঠুন যিনি— বালসাহেব ঠাকরে যখন মরাঠা হৃদয়পুরের একমেবমাদ্বিতীয়ম অধিপতি, ‘আমচি মুম্বাই’ স্লোগানে যখন মুম্বাইয়ের অলিগলি সরগরম, ঠিক তখনই সৌরভকে বাদ দিয়ে কাম্বলীকে ভারতীয় দলে নেওয়ার প্রতিবাদে মুম্বাইয়ে বসেই গর্জন করেছিলেন! হকচকিয়ে গিয়েছিলেন বালসাহেবও। মিঠুনের সঙ্গে সুসম্পর্কের সুবাদে তাকে ডেকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, মুম্বাইয়ে বসে মরাঠি ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে মুখ খোলার মতো হঠকারিতা কেন? মিঠুন জানিয়েছিলেন, মরাঠি ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে নয়, বাঙালি ক্রিকেটারের প্রতি বঞ্চনার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন তিনি। বাংলা বঞ্চিত হচ্ছে দেখলেই তিনি গর্জন করবেন, বলে এসেছিলেন সোজাসাপটা। মিঠুনের এই আবেগকে সম্মান না দিয়ে পারেননি বালসাহেবও। শিবসেনার স্বভাবসিদ্ধ উগ্রতা মিঠুনকে আর আঘাত করেনি।

মানুষটা এক সময় বাঙালি ফৌজ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। বাংলার মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য টাকা জোগাড় করতেন নানা উপায়ে। উন্নয়নের কাজে, মানুষের ব্যক্তিগত বিপদে মুম্বাইবাসী মিঠুনকে বহু বার পাশে পেয়েছে এই বাংলা। ঘনিষ্ঠরা বারণ করতেন। কানে তোলেননি। এখন ঘনিষ্ঠরা কাছে পেতে চাইছেন তাকে। কিন্তু তিনি ৩৬০ ডিগ্রি বিমুখ।

কেন? মিঠুনের কাছের মানুষদের দাবি, তিনি নিজেকে প্রতারিত মনে করছেন। সারা জীবন ধরে অপার বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী। বছরের পর বছর তিনি ছিলেন বলিউডের সর্বোচ্চ করদাতা। নিজের স্বচ্ছতাকেই নিজের আসল স্টারডম বলে মনে করতেন। তার মনে হচ্ছে, সেই বিশ্বাসযোগ্যতায় আজ তুমুল ধাক্কা লেগেছে। আর্থিক কেলেঙ্কারির মামলায় ইডি জেরা করেছে মিঠুনকে! তার নামে নানা গুঞ্জন ছড়িয়েছে। সইতে পারেননি মিঠুন। সারদা থেকে পাওয়া সমস্ত টাকা ফিরিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু তার পরেও ফিরে পাননি পুরনো আত্মবিশ্বাস। গুটিয়ে নিয়েছেন নিজেকে। কারও মুখোমুখি হতে চান না। মিডিয়ার মুখদর্শন করেন না। নিজের ফিল্মের প্রোমোশনেও যান না। আশঙ্কা, যদি অস্বস্তিকর প্রশ্নটা করে বসে কেউ? যদি কেউ জিজ্ঞাসা করে— আপনি কি বেআইনি টাকার ভাগীদার? মিঠুন-ঘনিষ্ঠ এক নেতার কথায়, ‘‘প্রথম দিন সংসদে শপথ নিতে এসেই মিঠুন বলেছিলেন যে তিনি হাসতে ও হাসাতে পছন্দ করেন। সংসদ তাঁর কাছে একটু গা ছমছমে ঠেকছে! বাস্তবেও সাংসদ পদটি যে তাঁর কাছে ভীতিপ্রদ হয়ে দাঁড়াবে কে ভেবেছিল!’’

কাছের লোকেরা বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, কেউ এত বড় ভিলেন ভাবছে না প্রিয় নায়ককে! কিন্তু মিঠুন নিশ্চিন্ত হতে পারেননি। হবেন কী করে? এ বঙ্গে বহু লব্ধপ্রতিষ্ঠ মানুষের সঙ্গে দীর্ঘ সুসম্পর্ক তার। তাদের কেউ তো মিঠুনের হয়ে মুখ খুলতে এগিয়ে আসেননি। মিঠুনের ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, সেই তীব্র অভিমানেই বাংলা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন মিঠুন। যে রাজ্যের জন্য এত কিছু করেছেন, সেই রাজ্য দুঃসময়ে এমন মুখ ফেরাল! তা হলে কেন আসব এই রাজ্যে? কেন যোগাযোগ রাখব এখানকার মানুষগুলোর সঙ্গে? নিজের প্রশ্নেই আজ বিদ্ধ তারকা!

যদিও এই আচম্বিত বানপ্রস্থের এত সহজে ব্যাখ্যা হয় না। বাম আমলে রাজ্যের দাপুটে মন্ত্রী সুভাষ চক্রবর্তীর ঘনিষ্ঠ ছিলেন মিঠুন। সুভাষবাবুর মধ্যস্থতায় বা অনুরোধে দীর্ঘকাল নিজেকে অকাতরে বিলিয়েছেন। কিন্তু বামফ্রন্ট সরকারের কাছ থেকেআনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর সঙ্গে তার সম্পর্ক ভাল ছিল। কিন্তু ওই পর্যন্তই। কলকাতায় একটা বাসস্থানের দাবি ছিল মিঠুনের। পাননি। আপনার না মাইসোরে বাড়ি রয়েছে! আপনার না উটিতে হোটেল রয়েছে— কলকাতায় স্থায়ী ঠিকানা চাইলেই এমন কথা শুনতে হয়েছে মিঠুনকে। নিজেকে বঞ্চিত মনে করতে শুরু করেছিলেন মিঠুন। বাম জমানার শেষ দিকে তাই বাংলার সরকারের সঙ্গে তার যোগাযোগ তলানিতে পৌঁছে যায়।

এমনই সন্ধিক্ষণে তৃণমূলের অভিষেক। অনেকেই মিঠুন চক্রবর্তীকে বোঝাতে শুরু করেন, জীবনে যা কিছু পাননি, তার জন্য লড়বে তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাবমূর্তি তখন আপসহীন সংগ্রামীর। ভরসা খুঁজে পেয়েছিলেন মহাগুরু। আসলে সরকারি স্বীকৃতি একটা বড় ব্যাপার তাঁর জন্য। যে ছেলেটা রাষ্ট্রের গুঁতো খেয়ে শহর ছেড়ে পালিয়েছিল, রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় করা তার কাছে আকুতির মতো। এখনও একটা ‘পদ্ম’ সম্মান জোটেনি। বলিউডে তাঁর চেয়ে সব অর্থেই যাঁরা অনেক জুনিয়র, তাঁরা যে সব পদক গলায় ঝুলিয়ে ঘুরছেন, মিঠুনের নাম বারবার সে সবের দোরগোড়ায় পৌঁছেও ফিরে এসেছে। ঘনিষ্ঠরা বলেছিলেন, বাঙালির অন্যতম সেরা ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডরের জন্য রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি আদায় করা মমতার পক্ষেই সম্ভব। যারা মিঠুনকে এ কথা বুঝিয়েছিলেন, শোনা যায় কুণাল ঘোষ তাঁদের মধ্যে অগ্রগণ্য। মমতার সঙ্গে মিঠুনের দেখাও করিয়েছিলেন কুণালই। সেই কাছে আসা শুরু। তার পর তৃণমূলের টিকিটে মিঠুনের সংসদে পৌঁছনোর ইতিহাস সকলেরই জানা।

কিন্তু তার পর? রাষ্ট্রীয় সম্মান অধরাই থেকে গিয়েছে। বাঙালির জন্য, বাংলার জন্য কাজ করার স্বপ্ন ছিল। হয়নি। ‌যখের ধনের মতো আগলে রাখা বিশ্বাসযোগ্যতাটুকু ছিল। রাজনীতির ছোবল গিলে খেল তাকেও। মানতে পারছেন না মিঠুন।

মুম্বাইতে মাড আইল্যান্ডের বাংলো থেকেও আজকাল বেরতে দেখা যায় না মিঠুনকে। ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে যান না। কলকাতায় শেষ বার শ্যুটিংয়ে এসে রাজারহাটের শ্যুটিং ফ্লোরেই থেকে গিয়েছিলেন। হোটেলে ওঠেননি। পরিচিতদের সঙ্গে দেখা করেননি। কিছু দক্ষিণী ছবিতে কাজের কথাবার্তা চলছে। কিন্তু সন্তর্পণে, অতি লো প্রোফাইলে। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় এত রক্তাক্ত হতে বলিউডের আর কাউকে দেখা যায়নি। কিন্তু তিনি মিঠুন চক্রবর্তী। তাই তাকে ঘিরে এখন ভেঙে যাওয়া স্বপ্নের ছড়াছড়ি। তার চার পাশে বিভীষিকার সাম্রাজ্য। আনন্দবাজার পত্রিকা

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২৮ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন
ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য
হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ
৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩

২৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী
স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা
নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য
যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২
ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ৭৪ লক্ষাধিক টাকার মাদক ও ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৭৪ লক্ষাধিক টাকার মাদক ও ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ
আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা
হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম