শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যকরণ

মানা হচ্ছে না সরকারি নির্দেশ, হচ্ছে পরিবেশ দূষণ বাড়ছে ভোগান্তি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যকরণ

ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার একটি সড়কেই আবাসিক ঘরবাড়ির পাশে গড়ে তোলা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, পারলার, সুপারশপ, শপিং কমপ্লেক্স, রেস্টুরেন্ট, কমিউনিটি সেন্টারসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা। শুধু ২৭ নম্বর রোডই নয়, ধানমন্ডির কমবেশি অন্যান্য রোডেও ঘরবাড়ি-লাগোয়া বাণিজ্যিক বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে। স্কুল ছুটির আগে ও পরে এ এলাকায় প্রাইভেট কারের দীর্ঘ সারির কারণে তৈরি হয় তীব্র যানজট। ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের অবস্থাও বেহাল। সেখানে আছে বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ও রেস্টুরেন্ট-ক্যাফের দীর্ঘ সারি। উচ্চবিত্তদের বসবাসের জন্য ১৯৫০ সালের শুরুতেই পাবলিক ওয়ার্ক ডিপার্টমেন্টের আওতায় ঢাকার ধানমন্ডি এলাকাকে আবাসিক এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সে সময় ঘরবাড়ি ছাড়া বাণিজ্যিক এসব স্থাপনা গড়ে তোলার নিয়ম না থাকলেও ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তনে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা এখন তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হারাচ্ছে।

বাণিজ্যিকীকরণের ফলে আগের মতো ধানমন্ডির সবুজ ও খোলামেলা পরিবেশ এখন আর নেই। এখন যতদূর চোখ যায়, ধানমন্ডিতে সারি সারি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও বাণিজ্যিক স্থাপনা। আশঙ্কার বিষয়, শুধু ধানমন্ডিই নয়, নগরীর বেশির ভাগ আবাসিক এলাকারই এখন এই দশা। এগুলো চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হারিয়ে মিশ্র এলাকা থেকে বাণিজ্যিক এলাকায় পরিণত হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গুলশান, বনানী ও বারিধারায় গড়ে উঠেছে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক মিশন, স্কুল-কলেজ, ব্যাংক, ফিটনেস সেন্টার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, রেস্টুরেন্টসহ নানা বাণিজ্যিক স্থাপনা। আর পরিবেশবিদদের মতে, আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক স্থাপনা গড়ে তোলায় এলাকাগুলোর পরিবেশগত ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি এখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগও বাড়ছে।

সংশ্লিষ্টদের মতে, মূলত নজরদারির অভাবে ঢাকার আবাসিক এলাকাগুলো বাণিজ্যিক এলাকায় পরিণত হচ্ছে। নগরীর বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই এমনটা হচ্ছে। আর অব্যবস্থাপনার কারণে এসব এলাকায় দিনে-রাতে তৈরি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট। এর ফলে এলাকাগুলোতে শব্দ ও বায়ুদূষণের মতো পরিবেশদূষণও বাড়ছে। তাদের মতে, গোড়াতেই ঢাকার নগর পরিকল্পনায় ভুল ছিল। ধানমন্ডি, গুলশানের মতো এলাকাগুলো শুধু সমাজের অভিজাত বাসিন্দাদের কথা মাথায় রেখেই আবাসিক এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়। কিন্তু তাদের অন্যান্য চাহিদার জন্য আরও কিছু অনাবাসিক স্থাপনা গড়ে তোলার বিষয়টি তখন ভেবে দেখা হয়নি, যা পরবর্তী সময়ে সমস্যা তৈরি করে। বাসযোগ্য পরিবেশ নষ্ট করায় চলতি বছর ৪ এপ্রিল মন্ত্রিপরিষদ সভায় পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে নগরীর আবাসিক এলাকা থেকে বৈধ-অবৈধ সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এটি বাস্তবায়নে অনুমোদন-বহির্ভূত সব ইমারতের নকশা বাতিল ও উচ্ছেদ করা, সিটি করপোরেশনের এসব স্থাপনার ট্রেড লাইসেন্স বন্ধ করা, ঢাকা ওয়াসাকে পানি ও পয়োনিষ্কাশন, ডেসা ও ডেসকোকে বিদ্যুৎ আর তিতাসকে গ্যাস সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এ নির্দেশনার পর ছয় মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কোনো সংস্থাকে সে অর্থে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভায় অনুষ্ঠিত তথ্য থেকে জানা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এক হাজার ৬২৫টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা তৈরি করা হয়েছে, যার মধ্যে উত্তরায় ২১৫টি, মিরপুরে ৫৮০টি, গুলশান-বারিধারায় ৫৫২টি এবং ধানমন্ডি-লালবাগ এলাকায় ১৭৩টি স্থাপনা আছে। আর এসব স্থাপনার মালিকরা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) লিজশর্ত ভঙ্গ করে আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এ ছাড়া অন্য একটি সূত্র জানায়, শহর এলাকার আবাসিক প্লট ও ভবনে থাকা ১২ হাজার ৯৫৭টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে এরই মধ্যে নোটিস দিয়েছে সরকার। এসব প্রতিষ্ঠানের নোটিসের জবাব পর্যালোচনা করে সেগুলো উচ্ছেদের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের এক সভায় জানানো হয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় থাকা তিন হাজার ১৫টি, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে এক হাজার ১৩৭টি এবং রাজউকের আওতায় থাকা দুই হাজার ৪০০টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে নোটিস দেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালের ৮ জুন মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে ঢাকার রাস্তার পাশে ও আবাসিক ভবনে বাণিজ্যিক ভবন, রেস্তোরাঁ ও বারসহ অনুমোদিত কার্যক্রম বন্ধে স্থানীয় সরকার বিভাগের নেতৃত্বে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগকে যৌথভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু সে সময়ও এগুলোর বিরুদ্ধে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরই মধ্যে ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরা ও বারিধারা আবাসিক এলাকার সব অবৈধ ও বাণিজ্যিক স্থাপনার ওপর সমীক্ষা শেষে রাজউকের একটি দল এসব এলাকা পরিদর্শন করে। এগুলো পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদের ব্যাপারে সিদ্ধান্তও হয়। তবে সে সময় আবাসিক এলাকা থেকে এখনই স্কুল ও হাসপাতাল উচ্ছেদ না করে সেগুলো স্থানান্তরে নোটিস দেওয়ার ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে সময় বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনার মধ্যে বার, গেস্ট হাউস, বেসরকারি কমিউনিটি সেন্টার, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পারলার, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ক্লিনিক, কলেজ, কোচিং সেন্টার ও বুটিকের দোকান উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া কেউ যদি বেজমেন্ট বা ভূ-তলের গাড়ি পার্কিংয়ের স্থান বন্ধ রেখে তা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করেন, সেগুলোও উচ্ছেদ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। গণপূর্ত ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, অনেকেই সীমিত আকারে আবাসিক এলাকার স্থান বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন নিয়ে সেখানে অনেক বেশি পরিমাণ বাণিজ্যিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। আবার অনেকে বাণিজ্যিক এলাকার ঠিকানায় ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে আবাসিক এলাকায় ব্যবসা করছেন। অভিযোগ আছে, কিছু ক্ষেত্রে আবাসিক প্লটে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অনুমতির ক্ষেত্রে রাজউকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্লট মালিকদের সাহায্য করেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর পরিকল্পনাবিদ মো. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিটি শহরের একটি চরিত্র থাকে। আর যদি সেখানে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট করে আবাসিকের স্থলে বাণিজ্যিক কাঠামো তৈরি করা হয়, তবে মানুষ নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে না। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে। খেলার মাঠের অভাবে শিশুদের স্বাভাবিক শারীরিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হবে। এ জন্য এখন থেকেই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আবাসিক এলাকার কাছে একটি অনাবাসিক এলাকা গড়ে তোলার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। যেমন-উত্তরা-৩ প্রকল্প বা পূর্বাঞ্চল এগুলোর কাছেই আরেকটি এলাকা গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে বাণিজ্যিক ও বিনোদনসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্থাপনা গড়ে তোলা সম্ভব। রাজউকের নগর পরিকল্পনা বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অভিজাত এলাকায় যেসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য রাজউককে নির্দেশ দেওয়া হয়, তা প্রাতিষ্ঠানিক কিছু দুর্বলতার কারণেই সম্ভব হয় না। বিশেষ করে এই অবৈধ স্থাপনার মালিকরা এতটাই প্রভাবশালী যে, রাজউকের ইন্সপেক্টররা নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে গেলেও তাদের ক্ষমতার কাছে অসহায়। পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি পরিকল্পিত আবাসিক এলাকার জন্য দরকার ফায়ার স্টেশন, কমিউনিটি সেন্টারসহ প্রয়োজনীয় বেশ কিছু স্থাপনা। কিন্তু এগুলোর বদলে এখন অপ্রয়োজনীয় বাণিজ্যিক স্থাপনায় ভরে যাচ্ছে আবাসিক এলাকা। অন্যদিকে বাণিজ্যিক প্লটগুলোতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রেস্টুরেন্ট ও বিপণিবিতানে আসা শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা না থাকায় সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে তৈরি হচ্ছে যানজট। মূলত ধানমন্ডির দ্বিতল বাড়িগুলো নব্বইয়ের দশকের পর সব সুউচ্চ ভবনে রূপ নিতে শুরু করে। প্লট মালিকরা সে সময় আবাসিক প্লটগুলো ভাড়াটেদের কাছে বেশি মুনাফার লোভে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভাড়া দিতে শুরু করেন। পরে বনানী আবাসিক এলাকাটিও ক্রমে বাণিজ্যিক দালানকোঠায় ছেয়ে যায়। বনানীর বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হয় আশির দশকের মাঝামাঝি। এ এলাকায় সবচেয়ে বেশি আছে রেস্টুরেন্ট ও পোশাকের দোকান। বনানীর ১১ নম্বর সড়কে গেলে চোখে পড়বে ছোট-বড় মিলিয়ে এখানে ৫০টির বেশি খাবারের দোকান। অথচ দুই দশক আগেও এখানে ছিল সবুজ বাগানসহ একতলা বা দ্বিতল বাড়ি। এ ছাড়া গুলশান এভিনিউয়ে আবাসিক স্থাপনার পাশাপাশি বাণিজ্যিক স্থাপনার দৃশ্য চোখে পড়ে। মূলত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্তসংখ্যক সদস্য না থাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত আবাসিক এলাকায় গড়ে ওঠা এসব বাণিজ্যিক স্থাপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না। ঢাকার উত্তরা মডেল টাউনেও বাণিজ্যিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগে। উত্তরার বিভিন্ন সেক্টরে গড়ে উঠেছে বিশাল সব ইমারত। আর এখানে রেস্টুরেন্ট, বিপণিবিতান, মার্কেট, স্কুল ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের রয়েছে ছড়াছড়ি। এমনকি গুলশান হলি আর্টিজান বেকারির প্লটের মালিকও আবাসিক প্লটের বদলে তা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করেন। ১৯৭৯ সালে এর মালিককে একটি নার্সিং হোম করার জন্য প্লটটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। ১৯৮২ সালে নার্সিং হোমের নির্মাণকাজ শুরু হয়। কিন্তু সে সময় সেখানে বেকারি বা রেস্টুরেন্ট করার জন্য কোনো অনুমোদন দেওয়া হয়নি। ফলে অবৈধভাবে নার্সিং হোমের জন্য বরাদ্দকৃত জমির একটি অংশেই হলি আর্টিজান বেকারি গড়ে তোলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম