শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যকরণ

মানা হচ্ছে না সরকারি নির্দেশ, হচ্ছে পরিবেশ দূষণ বাড়ছে ভোগান্তি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যকরণ

ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার একটি সড়কেই আবাসিক ঘরবাড়ির পাশে গড়ে তোলা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, পারলার, সুপারশপ, শপিং কমপ্লেক্স, রেস্টুরেন্ট, কমিউনিটি সেন্টারসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা। শুধু ২৭ নম্বর রোডই নয়, ধানমন্ডির কমবেশি অন্যান্য রোডেও ঘরবাড়ি-লাগোয়া বাণিজ্যিক বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে। স্কুল ছুটির আগে ও পরে এ এলাকায় প্রাইভেট কারের দীর্ঘ সারির কারণে তৈরি হয় তীব্র যানজট। ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের অবস্থাও বেহাল। সেখানে আছে বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ও রেস্টুরেন্ট-ক্যাফের দীর্ঘ সারি। উচ্চবিত্তদের বসবাসের জন্য ১৯৫০ সালের শুরুতেই পাবলিক ওয়ার্ক ডিপার্টমেন্টের আওতায় ঢাকার ধানমন্ডি এলাকাকে আবাসিক এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সে সময় ঘরবাড়ি ছাড়া বাণিজ্যিক এসব স্থাপনা গড়ে তোলার নিয়ম না থাকলেও ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তনে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা এখন তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হারাচ্ছে।

বাণিজ্যিকীকরণের ফলে আগের মতো ধানমন্ডির সবুজ ও খোলামেলা পরিবেশ এখন আর নেই। এখন যতদূর চোখ যায়, ধানমন্ডিতে সারি সারি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও বাণিজ্যিক স্থাপনা। আশঙ্কার বিষয়, শুধু ধানমন্ডিই নয়, নগরীর বেশির ভাগ আবাসিক এলাকারই এখন এই দশা। এগুলো চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হারিয়ে মিশ্র এলাকা থেকে বাণিজ্যিক এলাকায় পরিণত হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গুলশান, বনানী ও বারিধারায় গড়ে উঠেছে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক মিশন, স্কুল-কলেজ, ব্যাংক, ফিটনেস সেন্টার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, রেস্টুরেন্টসহ নানা বাণিজ্যিক স্থাপনা। আর পরিবেশবিদদের মতে, আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক স্থাপনা গড়ে তোলায় এলাকাগুলোর পরিবেশগত ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি এখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগও বাড়ছে।

সংশ্লিষ্টদের মতে, মূলত নজরদারির অভাবে ঢাকার আবাসিক এলাকাগুলো বাণিজ্যিক এলাকায় পরিণত হচ্ছে। নগরীর বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই এমনটা হচ্ছে। আর অব্যবস্থাপনার কারণে এসব এলাকায় দিনে-রাতে তৈরি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট। এর ফলে এলাকাগুলোতে শব্দ ও বায়ুদূষণের মতো পরিবেশদূষণও বাড়ছে। তাদের মতে, গোড়াতেই ঢাকার নগর পরিকল্পনায় ভুল ছিল। ধানমন্ডি, গুলশানের মতো এলাকাগুলো শুধু সমাজের অভিজাত বাসিন্দাদের কথা মাথায় রেখেই আবাসিক এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়। কিন্তু তাদের অন্যান্য চাহিদার জন্য আরও কিছু অনাবাসিক স্থাপনা গড়ে তোলার বিষয়টি তখন ভেবে দেখা হয়নি, যা পরবর্তী সময়ে সমস্যা তৈরি করে। বাসযোগ্য পরিবেশ নষ্ট করায় চলতি বছর ৪ এপ্রিল মন্ত্রিপরিষদ সভায় পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে নগরীর আবাসিক এলাকা থেকে বৈধ-অবৈধ সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এটি বাস্তবায়নে অনুমোদন-বহির্ভূত সব ইমারতের নকশা বাতিল ও উচ্ছেদ করা, সিটি করপোরেশনের এসব স্থাপনার ট্রেড লাইসেন্স বন্ধ করা, ঢাকা ওয়াসাকে পানি ও পয়োনিষ্কাশন, ডেসা ও ডেসকোকে বিদ্যুৎ আর তিতাসকে গ্যাস সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এ নির্দেশনার পর ছয় মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কোনো সংস্থাকে সে অর্থে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভায় অনুষ্ঠিত তথ্য থেকে জানা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এক হাজার ৬২৫টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা তৈরি করা হয়েছে, যার মধ্যে উত্তরায় ২১৫টি, মিরপুরে ৫৮০টি, গুলশান-বারিধারায় ৫৫২টি এবং ধানমন্ডি-লালবাগ এলাকায় ১৭৩টি স্থাপনা আছে। আর এসব স্থাপনার মালিকরা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) লিজশর্ত ভঙ্গ করে আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এ ছাড়া অন্য একটি সূত্র জানায়, শহর এলাকার আবাসিক প্লট ও ভবনে থাকা ১২ হাজার ৯৫৭টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে এরই মধ্যে নোটিস দিয়েছে সরকার। এসব প্রতিষ্ঠানের নোটিসের জবাব পর্যালোচনা করে সেগুলো উচ্ছেদের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের এক সভায় জানানো হয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় থাকা তিন হাজার ১৫টি, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে এক হাজার ১৩৭টি এবং রাজউকের আওতায় থাকা দুই হাজার ৪০০টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে নোটিস দেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালের ৮ জুন মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে ঢাকার রাস্তার পাশে ও আবাসিক ভবনে বাণিজ্যিক ভবন, রেস্তোরাঁ ও বারসহ অনুমোদিত কার্যক্রম বন্ধে স্থানীয় সরকার বিভাগের নেতৃত্বে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগকে যৌথভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু সে সময়ও এগুলোর বিরুদ্ধে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরই মধ্যে ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরা ও বারিধারা আবাসিক এলাকার সব অবৈধ ও বাণিজ্যিক স্থাপনার ওপর সমীক্ষা শেষে রাজউকের একটি দল এসব এলাকা পরিদর্শন করে। এগুলো পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদের ব্যাপারে সিদ্ধান্তও হয়। তবে সে সময় আবাসিক এলাকা থেকে এখনই স্কুল ও হাসপাতাল উচ্ছেদ না করে সেগুলো স্থানান্তরে নোটিস দেওয়ার ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে সময় বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনার মধ্যে বার, গেস্ট হাউস, বেসরকারি কমিউনিটি সেন্টার, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পারলার, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ক্লিনিক, কলেজ, কোচিং সেন্টার ও বুটিকের দোকান উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া কেউ যদি বেজমেন্ট বা ভূ-তলের গাড়ি পার্কিংয়ের স্থান বন্ধ রেখে তা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করেন, সেগুলোও উচ্ছেদ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। গণপূর্ত ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, অনেকেই সীমিত আকারে আবাসিক এলাকার স্থান বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন নিয়ে সেখানে অনেক বেশি পরিমাণ বাণিজ্যিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। আবার অনেকে বাণিজ্যিক এলাকার ঠিকানায় ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে আবাসিক এলাকায় ব্যবসা করছেন। অভিযোগ আছে, কিছু ক্ষেত্রে আবাসিক প্লটে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অনুমতির ক্ষেত্রে রাজউকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্লট মালিকদের সাহায্য করেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর পরিকল্পনাবিদ মো. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিটি শহরের একটি চরিত্র থাকে। আর যদি সেখানে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট করে আবাসিকের স্থলে বাণিজ্যিক কাঠামো তৈরি করা হয়, তবে মানুষ নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে না। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে। খেলার মাঠের অভাবে শিশুদের স্বাভাবিক শারীরিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হবে। এ জন্য এখন থেকেই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আবাসিক এলাকার কাছে একটি অনাবাসিক এলাকা গড়ে তোলার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। যেমন-উত্তরা-৩ প্রকল্প বা পূর্বাঞ্চল এগুলোর কাছেই আরেকটি এলাকা গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে বাণিজ্যিক ও বিনোদনসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্থাপনা গড়ে তোলা সম্ভব। রাজউকের নগর পরিকল্পনা বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অভিজাত এলাকায় যেসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য রাজউককে নির্দেশ দেওয়া হয়, তা প্রাতিষ্ঠানিক কিছু দুর্বলতার কারণেই সম্ভব হয় না। বিশেষ করে এই অবৈধ স্থাপনার মালিকরা এতটাই প্রভাবশালী যে, রাজউকের ইন্সপেক্টররা নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে গেলেও তাদের ক্ষমতার কাছে অসহায়। পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি পরিকল্পিত আবাসিক এলাকার জন্য দরকার ফায়ার স্টেশন, কমিউনিটি সেন্টারসহ প্রয়োজনীয় বেশ কিছু স্থাপনা। কিন্তু এগুলোর বদলে এখন অপ্রয়োজনীয় বাণিজ্যিক স্থাপনায় ভরে যাচ্ছে আবাসিক এলাকা। অন্যদিকে বাণিজ্যিক প্লটগুলোতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রেস্টুরেন্ট ও বিপণিবিতানে আসা শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা না থাকায় সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে তৈরি হচ্ছে যানজট। মূলত ধানমন্ডির দ্বিতল বাড়িগুলো নব্বইয়ের দশকের পর সব সুউচ্চ ভবনে রূপ নিতে শুরু করে। প্লট মালিকরা সে সময় আবাসিক প্লটগুলো ভাড়াটেদের কাছে বেশি মুনাফার লোভে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভাড়া দিতে শুরু করেন। পরে বনানী আবাসিক এলাকাটিও ক্রমে বাণিজ্যিক দালানকোঠায় ছেয়ে যায়। বনানীর বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হয় আশির দশকের মাঝামাঝি। এ এলাকায় সবচেয়ে বেশি আছে রেস্টুরেন্ট ও পোশাকের দোকান। বনানীর ১১ নম্বর সড়কে গেলে চোখে পড়বে ছোট-বড় মিলিয়ে এখানে ৫০টির বেশি খাবারের দোকান। অথচ দুই দশক আগেও এখানে ছিল সবুজ বাগানসহ একতলা বা দ্বিতল বাড়ি। এ ছাড়া গুলশান এভিনিউয়ে আবাসিক স্থাপনার পাশাপাশি বাণিজ্যিক স্থাপনার দৃশ্য চোখে পড়ে। মূলত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্তসংখ্যক সদস্য না থাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত আবাসিক এলাকায় গড়ে ওঠা এসব বাণিজ্যিক স্থাপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না। ঢাকার উত্তরা মডেল টাউনেও বাণিজ্যিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগে। উত্তরার বিভিন্ন সেক্টরে গড়ে উঠেছে বিশাল সব ইমারত। আর এখানে রেস্টুরেন্ট, বিপণিবিতান, মার্কেট, স্কুল ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের রয়েছে ছড়াছড়ি। এমনকি গুলশান হলি আর্টিজান বেকারির প্লটের মালিকও আবাসিক প্লটের বদলে তা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করেন। ১৯৭৯ সালে এর মালিককে একটি নার্সিং হোম করার জন্য প্লটটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। ১৯৮২ সালে নার্সিং হোমের নির্মাণকাজ শুরু হয়। কিন্তু সে সময় সেখানে বেকারি বা রেস্টুরেন্ট করার জন্য কোনো অনুমোদন দেওয়া হয়নি। ফলে অবৈধভাবে নার্সিং হোমের জন্য বরাদ্দকৃত জমির একটি অংশেই হলি আর্টিজান বেকারি গড়ে তোলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে ৮ ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল শুরু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে ৮ ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল শুরু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফুলপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরমুখী কুতুবদিয়ার জেলেরা
সাগরমুখী কুতুবদিয়ার জেলেরা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা ও গণমিছিল
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা ও গণমিছিল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ
সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’
‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী
অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা
আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র
মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির
শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান
রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা
সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা
কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১
বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন
প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন
তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু
সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা
শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে