শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যকরণ

মানা হচ্ছে না সরকারি নির্দেশ, হচ্ছে পরিবেশ দূষণ বাড়ছে ভোগান্তি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যকরণ

ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার একটি সড়কেই আবাসিক ঘরবাড়ির পাশে গড়ে তোলা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, পারলার, সুপারশপ, শপিং কমপ্লেক্স, রেস্টুরেন্ট, কমিউনিটি সেন্টারসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা। শুধু ২৭ নম্বর রোডই নয়, ধানমন্ডির কমবেশি অন্যান্য রোডেও ঘরবাড়ি-লাগোয়া বাণিজ্যিক বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে। স্কুল ছুটির আগে ও পরে এ এলাকায় প্রাইভেট কারের দীর্ঘ সারির কারণে তৈরি হয় তীব্র যানজট। ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের অবস্থাও বেহাল। সেখানে আছে বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ও রেস্টুরেন্ট-ক্যাফের দীর্ঘ সারি। উচ্চবিত্তদের বসবাসের জন্য ১৯৫০ সালের শুরুতেই পাবলিক ওয়ার্ক ডিপার্টমেন্টের আওতায় ঢাকার ধানমন্ডি এলাকাকে আবাসিক এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সে সময় ঘরবাড়ি ছাড়া বাণিজ্যিক এসব স্থাপনা গড়ে তোলার নিয়ম না থাকলেও ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তনে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা এখন তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হারাচ্ছে।

বাণিজ্যিকীকরণের ফলে আগের মতো ধানমন্ডির সবুজ ও খোলামেলা পরিবেশ এখন আর নেই। এখন যতদূর চোখ যায়, ধানমন্ডিতে সারি সারি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও বাণিজ্যিক স্থাপনা। আশঙ্কার বিষয়, শুধু ধানমন্ডিই নয়, নগরীর বেশির ভাগ আবাসিক এলাকারই এখন এই দশা। এগুলো চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হারিয়ে মিশ্র এলাকা থেকে বাণিজ্যিক এলাকায় পরিণত হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গুলশান, বনানী ও বারিধারায় গড়ে উঠেছে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক মিশন, স্কুল-কলেজ, ব্যাংক, ফিটনেস সেন্টার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, রেস্টুরেন্টসহ নানা বাণিজ্যিক স্থাপনা। আর পরিবেশবিদদের মতে, আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক স্থাপনা গড়ে তোলায় এলাকাগুলোর পরিবেশগত ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি এখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগও বাড়ছে।

সংশ্লিষ্টদের মতে, মূলত নজরদারির অভাবে ঢাকার আবাসিক এলাকাগুলো বাণিজ্যিক এলাকায় পরিণত হচ্ছে। নগরীর বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই এমনটা হচ্ছে। আর অব্যবস্থাপনার কারণে এসব এলাকায় দিনে-রাতে তৈরি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট। এর ফলে এলাকাগুলোতে শব্দ ও বায়ুদূষণের মতো পরিবেশদূষণও বাড়ছে। তাদের মতে, গোড়াতেই ঢাকার নগর পরিকল্পনায় ভুল ছিল। ধানমন্ডি, গুলশানের মতো এলাকাগুলো শুধু সমাজের অভিজাত বাসিন্দাদের কথা মাথায় রেখেই আবাসিক এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়। কিন্তু তাদের অন্যান্য চাহিদার জন্য আরও কিছু অনাবাসিক স্থাপনা গড়ে তোলার বিষয়টি তখন ভেবে দেখা হয়নি, যা পরবর্তী সময়ে সমস্যা তৈরি করে। বাসযোগ্য পরিবেশ নষ্ট করায় চলতি বছর ৪ এপ্রিল মন্ত্রিপরিষদ সভায় পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে নগরীর আবাসিক এলাকা থেকে বৈধ-অবৈধ সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এটি বাস্তবায়নে অনুমোদন-বহির্ভূত সব ইমারতের নকশা বাতিল ও উচ্ছেদ করা, সিটি করপোরেশনের এসব স্থাপনার ট্রেড লাইসেন্স বন্ধ করা, ঢাকা ওয়াসাকে পানি ও পয়োনিষ্কাশন, ডেসা ও ডেসকোকে বিদ্যুৎ আর তিতাসকে গ্যাস সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এ নির্দেশনার পর ছয় মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কোনো সংস্থাকে সে অর্থে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভায় অনুষ্ঠিত তথ্য থেকে জানা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এক হাজার ৬২৫টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা তৈরি করা হয়েছে, যার মধ্যে উত্তরায় ২১৫টি, মিরপুরে ৫৮০টি, গুলশান-বারিধারায় ৫৫২টি এবং ধানমন্ডি-লালবাগ এলাকায় ১৭৩টি স্থাপনা আছে। আর এসব স্থাপনার মালিকরা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) লিজশর্ত ভঙ্গ করে আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এ ছাড়া অন্য একটি সূত্র জানায়, শহর এলাকার আবাসিক প্লট ও ভবনে থাকা ১২ হাজার ৯৫৭টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে এরই মধ্যে নোটিস দিয়েছে সরকার। এসব প্রতিষ্ঠানের নোটিসের জবাব পর্যালোচনা করে সেগুলো উচ্ছেদের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের এক সভায় জানানো হয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় থাকা তিন হাজার ১৫টি, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে এক হাজার ১৩৭টি এবং রাজউকের আওতায় থাকা দুই হাজার ৪০০টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে নোটিস দেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালের ৮ জুন মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে ঢাকার রাস্তার পাশে ও আবাসিক ভবনে বাণিজ্যিক ভবন, রেস্তোরাঁ ও বারসহ অনুমোদিত কার্যক্রম বন্ধে স্থানীয় সরকার বিভাগের নেতৃত্বে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগকে যৌথভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু সে সময়ও এগুলোর বিরুদ্ধে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরই মধ্যে ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরা ও বারিধারা আবাসিক এলাকার সব অবৈধ ও বাণিজ্যিক স্থাপনার ওপর সমীক্ষা শেষে রাজউকের একটি দল এসব এলাকা পরিদর্শন করে। এগুলো পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদের ব্যাপারে সিদ্ধান্তও হয়। তবে সে সময় আবাসিক এলাকা থেকে এখনই স্কুল ও হাসপাতাল উচ্ছেদ না করে সেগুলো স্থানান্তরে নোটিস দেওয়ার ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে সময় বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনার মধ্যে বার, গেস্ট হাউস, বেসরকারি কমিউনিটি সেন্টার, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পারলার, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ক্লিনিক, কলেজ, কোচিং সেন্টার ও বুটিকের দোকান উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া কেউ যদি বেজমেন্ট বা ভূ-তলের গাড়ি পার্কিংয়ের স্থান বন্ধ রেখে তা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করেন, সেগুলোও উচ্ছেদ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। গণপূর্ত ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, অনেকেই সীমিত আকারে আবাসিক এলাকার স্থান বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন নিয়ে সেখানে অনেক বেশি পরিমাণ বাণিজ্যিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। আবার অনেকে বাণিজ্যিক এলাকার ঠিকানায় ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে আবাসিক এলাকায় ব্যবসা করছেন। অভিযোগ আছে, কিছু ক্ষেত্রে আবাসিক প্লটে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অনুমতির ক্ষেত্রে রাজউকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্লট মালিকদের সাহায্য করেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর পরিকল্পনাবিদ মো. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিটি শহরের একটি চরিত্র থাকে। আর যদি সেখানে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট করে আবাসিকের স্থলে বাণিজ্যিক কাঠামো তৈরি করা হয়, তবে মানুষ নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে না। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে। খেলার মাঠের অভাবে শিশুদের স্বাভাবিক শারীরিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হবে। এ জন্য এখন থেকেই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আবাসিক এলাকার কাছে একটি অনাবাসিক এলাকা গড়ে তোলার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। যেমন-উত্তরা-৩ প্রকল্প বা পূর্বাঞ্চল এগুলোর কাছেই আরেকটি এলাকা গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে বাণিজ্যিক ও বিনোদনসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্থাপনা গড়ে তোলা সম্ভব। রাজউকের নগর পরিকল্পনা বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অভিজাত এলাকায় যেসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য রাজউককে নির্দেশ দেওয়া হয়, তা প্রাতিষ্ঠানিক কিছু দুর্বলতার কারণেই সম্ভব হয় না। বিশেষ করে এই অবৈধ স্থাপনার মালিকরা এতটাই প্রভাবশালী যে, রাজউকের ইন্সপেক্টররা নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে গেলেও তাদের ক্ষমতার কাছে অসহায়। পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি পরিকল্পিত আবাসিক এলাকার জন্য দরকার ফায়ার স্টেশন, কমিউনিটি সেন্টারসহ প্রয়োজনীয় বেশ কিছু স্থাপনা। কিন্তু এগুলোর বদলে এখন অপ্রয়োজনীয় বাণিজ্যিক স্থাপনায় ভরে যাচ্ছে আবাসিক এলাকা। অন্যদিকে বাণিজ্যিক প্লটগুলোতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রেস্টুরেন্ট ও বিপণিবিতানে আসা শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা না থাকায় সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে তৈরি হচ্ছে যানজট। মূলত ধানমন্ডির দ্বিতল বাড়িগুলো নব্বইয়ের দশকের পর সব সুউচ্চ ভবনে রূপ নিতে শুরু করে। প্লট মালিকরা সে সময় আবাসিক প্লটগুলো ভাড়াটেদের কাছে বেশি মুনাফার লোভে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভাড়া দিতে শুরু করেন। পরে বনানী আবাসিক এলাকাটিও ক্রমে বাণিজ্যিক দালানকোঠায় ছেয়ে যায়। বনানীর বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হয় আশির দশকের মাঝামাঝি। এ এলাকায় সবচেয়ে বেশি আছে রেস্টুরেন্ট ও পোশাকের দোকান। বনানীর ১১ নম্বর সড়কে গেলে চোখে পড়বে ছোট-বড় মিলিয়ে এখানে ৫০টির বেশি খাবারের দোকান। অথচ দুই দশক আগেও এখানে ছিল সবুজ বাগানসহ একতলা বা দ্বিতল বাড়ি। এ ছাড়া গুলশান এভিনিউয়ে আবাসিক স্থাপনার পাশাপাশি বাণিজ্যিক স্থাপনার দৃশ্য চোখে পড়ে। মূলত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্তসংখ্যক সদস্য না থাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত আবাসিক এলাকায় গড়ে ওঠা এসব বাণিজ্যিক স্থাপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না। ঢাকার উত্তরা মডেল টাউনেও বাণিজ্যিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগে। উত্তরার বিভিন্ন সেক্টরে গড়ে উঠেছে বিশাল সব ইমারত। আর এখানে রেস্টুরেন্ট, বিপণিবিতান, মার্কেট, স্কুল ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের রয়েছে ছড়াছড়ি। এমনকি গুলশান হলি আর্টিজান বেকারির প্লটের মালিকও আবাসিক প্লটের বদলে তা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করেন। ১৯৭৯ সালে এর মালিককে একটি নার্সিং হোম করার জন্য প্লটটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। ১৯৮২ সালে নার্সিং হোমের নির্মাণকাজ শুরু হয়। কিন্তু সে সময় সেখানে বেকারি বা রেস্টুরেন্ট করার জন্য কোনো অনুমোদন দেওয়া হয়নি। ফলে অবৈধভাবে নার্সিং হোমের জন্য বরাদ্দকৃত জমির একটি অংশেই হলি আর্টিজান বেকারি গড়ে তোলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা