শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

স্বাস্থ্য খাতের সাফল্য ম্লান যেখানে

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাতের সাফল্য ম্লান যেখানে

বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার চিত্রটি বোঝার জন্য শুধু হাসপাতাল, চিকিৎসক, ওষুধ বা হাসপাতালের বেড ও রোগীর অনুপাতের হিসাব দেওয়া যথেষ্ট নয়। এর সঙ্গে গড় আয়ু, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার এবং চিকিৎসা খরচ বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। ১৬ কোটি মানুষের দেশে কতজন চিকিৎসকের কাছে যেতে পারেন এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা তাদের মধ্যে কেমন, তাও জানা জরুরি। দেশে সর্বজনীন চিকিৎসাসেবা কতটুকু নিশ্চিত হয়েছে তা নিয়েও প্রশ্ন আছে। সর্বত্র আধুনিক চিকিৎসা সুবিধাদিও নিশ্চিত হয়নি। এদিকে ‘স্বাস্থ্যসেবা অধিকার, শেখ হাসিনার অঙ্গীকার’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে গতকাল শুরু হয়েছে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা সপ্তাহ। পাঁচ দিনব্যাপী এ স্বাস্থ্যসেবা সপ্তাহ শেষ হবে আগামী ২০ এপ্রিল শনিবার।

জেলা সদর হাসপাতালে সিসিইউ, আইসিইউ, সিটি স্ক্যান যন্ত্র ও লিফট নেই। নেই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা। উপজেলা পর্যায়ে এ সমস্যাটি আরও প্রকট। জেনারেটর থাকলেও তা চালানোর জন্য জ্বালানি তেলের বরাদ্দ পর্যাপ্ত নেই। হাসপাতালে মজুদ ওষুধের তালিকা কোনো কোনো ক্ষেত্রে যেমন টানানো হয় না, তেমনি নিয়মিত তা হালনাগাদও করা হয় না। অধিকাংশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক্স-রে যন্ত্র সচল থাকে না। এ ছাড়া আলট্রাসনোগ্রাম, এক্স-রে ফিল্ম ও ইসিজি যন্ত্রের অভাব রয়েছে। জেলা সদর হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম, বিশেষ করে ডিজিটাল এক্স-রে, ইকো-কার্ডিয়াক, মাইক্রোস্কোপ প্রভৃতির অভাব রয়েছে। হাসপাতালগুলোতে অ্যাম্বুলেন্সও বিকল।

টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে ১০ হাজার থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত উৎকোচ দিতে হয়। সরকারি প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসকদের সঙ্গে রোগ নির্ণয় কেন্দ্র ও দালালদের কমিশন ভাগাভাগির সম্পর্ক রয়েছে। অ্যাডহক চিকিৎসক নিয়োগে ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে ১ থেকে ৫ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে বলে জানায় টিআইবি। সংস্থাটির এক প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, হাসপাতালে রোগীর পথ্যের সরবরাহকারী বাছাইয়ে দলীয় রাজনৈতিক প্রভাব রয়েছে। এতে সব ঠিকাদারের দরপত্রে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকে না। দরপত্রে উল্লিখিত খাদ্যসহ নানা দ্রব্য সঠিকভাবে সরবরাহ করা হয় না।

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যাপক এবং নাক, কান ও গলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. মণিলাল আইচ লিটু বলেন, বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, ১৬ কোটি মানুষের দেশে এখনো চিকিৎসাব্যবস্থা ও স্বাস্থ্যসেবা অপ্রতুল। এখানে যেমন চিকিৎসক ও হাসপতালের বেড প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম, তেমনি রোগ নির্ণয়ের জন্য পর্যাপ্ত আধুনিক যন্ত্রপাতিও নেই। ফলে সরকারি হাসপাতালগুলো চাইলেও রোগীদের ঠিকমতো চিকিৎসা দিতে পারে না। প্রতিদিন চিকিৎসা নিতে সরকারি হাসপাতালে লম্বা লাইন হয়। তিনি বলেন, এটা সত্য যে এর বিপরীতে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার অনেক দাম। সবার পক্ষে তাই সেই সেবা নেওয়া সম্ভব হয় না। অধ্যাপক মণিলাল আইচ লিটুর প্রস্তাব, ‘সমস্যা সমাধানে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকদের ডাবল শিফট চালু করা যেতে পারে। এতে কর্মঘণ্টা বেড়ে যাবে এবং বেশি মানুষ চিকিৎসাসেবা পাবে।’ তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এটা চালু হয়েছে এবং সুফল পাওয়া যাচ্ছে। এ জন্য অবশ্য সরকারের খরচ বাড়বে, তবে গ্রহণযোগ্য ফির বিনিময়েও দ্বিতীয় শিফট চালু করা যায়।’

চিকিৎসকদের সঙ্গে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কমিশনভিত্তিক চুক্তি থাকে। সরকারি চিকিৎসকরা বেসরকারি ক্লিনিক-হাসপাতালেই সময় দেন বেশি। রোগীদের সেখানেই যেতে বলেন। বেসরকারি হাসপাতালে অনেক ক্ষেত্রে প্যাথলজিস্ট না রেখে তাদের সিল ব্যবহার করে বিভিন্ন পরীক্ষার প্রতিবেদন তৈরি করে রোগীদের রিপোর্ট দেওয়া হয়। আর সেখানে কোন পরীক্ষার কত খরচ সে নিয়মনীতি পালনের ধার ধারে না তারা। চিকিৎসকরাও মোটা অঙ্কের ফি আদায় করেন। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় অনেক চড়া হলেও মান দেখার যেন কেউ নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মো. মোজাহেরুল হক বলেছেন, প্রতিবছর ৬৫ লাখ লোক গরিব হয়ে যায় বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যয় মেটাতে গিয়ে, শুধু স্বাস্থ্য-ব্যয়। অন্য কারণেও হয়। তবে ব্যয়ের একটি বড় অংশ শুধু স্বাস্থ্যের জন্য করতে হয়। আমাদের স্বাস্থ্য-ব্যয়ের এই জিনিসটা কমিয়ে আনতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কী চাইছে? তারা বলছে, চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য বিষয়, আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি থেকে শুরু করে অন্য যেসব বিষয় দরকার, সেগুলো সহজপ্রাপ্য হতে হবে। সেটি আবার জনগণের কাছে পৌঁছুতেও হবে। তবে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার নাম টেলিমেডিসিন। এর ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের রোগীরা মোবাইল ফোন ও ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থার একটি সূচক দেশের মানুষের গড় আয়ু। বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়ে এখন ৭০ বছর ছাড়িয়ে গেছে। ২০০৯ সালে একজনের গড় আয়ু ছিল ৬৭.২ বছর। এখন মানুষ প্রাণঘাতী রোগের দ্রুত চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন। তাই এই প্রাণঘাতী রোগ মহামারী আকার ধারণ করতে পারছে না। বিপরীতে বেড়েছে গড় আয়ু। বাংলাদেশ মা ও শিশুমৃত্যুর হার কমিয়ে আনায় উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। আর এর স্বীকৃতিও মিলেছে। বাংলাদেশ মা ও নবজাতকের টিটেনাস (এমএনটি) সংক্রমণ নির্মূলে সাফল্যের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতি অর্জন করেছে। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্য ঈর্ষণীয়। এ ক্ষেত্রে সাফল্য প্রায় শতভাগ। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার আরেকটি দিক হলো, এখন প্রায় ৯৭ ভাগ পরিবার নলকূপ বা ট্যাপের পানি পান করেন। আর ৬৩ ভাগ পরিবার স্যানিটারি ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা খাতে আমরা টেকসই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কাজ করছি। ২০১১ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘ কর্তৃক ‘ডিজিটাল হেলথ ফর ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট’ পুরস্কারে ভূষিত হয়। এর মধ্যে আরও অনেক আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতার হাত ধরে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সুস্থ-সবল জাতি গঠনের উদ্দেশ্যে দেশের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ সেবা অগ্রসর হচ্ছে দ্রুতগতিতে।

এত সব সাফল্যও ম্লান যেখানে : নানা সাফল্য আর উন্নয়ন মডেলে পরিণত হওয়া সত্ত্বেও দেশের চিকিৎসাক্ষেত্রে নৈরাজ্য দিন দিন বেড়েই চলেছে। অস্ত্রোপচারের পর পেটের ভেতর ছুরি বা গজ রেখেই সেলাই দেওয়া, বাঁ পায়ের পরিবর্তে সুস্থ ডান পা কেটে ফেলা, প্যাথলজি পুরুষ রোগীর গর্ভধারণ(!) চিহ্নিত করা আর ভুল চিকিৎসায় রোগীর জীবন বিপন্ন করে তোলা যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। দাঁত তোলার নামে শিক্ষানবিস চিকিৎসকরা হাত পাকাচ্ছেন। অনেক হাসপাতালে চিকিৎসকের পরিবর্তে ওয়ার্ডবয়ই সর্বেসর্বা। জটিল কঠিন অপারেশন করতেও দ্বিধা করছেন না তারা। সুযোগ-সুবিধাহীন সরকারি হাসপাতালে একশ্রেণির চিকিৎসক, নার্স, আয়া-কর্মচারীর চরম দুর্ব্যবহারের সামনে রোগীরা থাকছেন বড়ই অসহায়।

এদিকে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে উন্নত চিকিৎসা আর ভালো ব্যবহারের নামে চলছে ‘গলাকাটা বাণিজ্য’। স্বাস্থ্যসেবার নামে গজিয়ে ওঠা বাণিজ্য কেন্দ্রগুলোয় রোগীদের থেকে মাত্রাতিরিক্ত ‘সেবা (!) ফি’ আদায়ের পাগলা ঘোড়া চলছে তো চলছেই। দিনে দিনে, এমনকি প্রতি ঘণ্টার ব্যবধানেও পাল্টে যাচ্ছে বেড ভাড়া, চিকিৎসকের ফি। সকালে যে চিকিৎসক রোগী দেখছেন ৫০০ টাকা ফি নিয়ে, বিকালেই তিনি হয়ে উঠছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক- রোগীপ্রতি ফি নিচ্ছেন দেড় হাজার। পুরোপুরি নিজেদের খেয়াল খুশিমতো যখন যা খুশি ফি বাড়াচ্ছেন, বাড়াচ্ছেন অন্যান্য চিকিৎসাসেবার মূল্য। চিকিৎসাসেবা দেওয়ার নামে চলমান নৈরাজ্য ও নির্মমতা দেখার যেন কেউ নেই। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের খবরদারি আর অধিদফতরের নিয়মনীতি, হুঁশিয়ারির কোনো কিছুতেই পরোয়া নেই গুটিকয় বেসরকারি হাসপাতালের। অভিজাত হাসপাতাল নামের ‘চিকিৎসা বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানগুলো’র মালিক কর্তৃপক্ষ অনেক বেশি প্রভাবশালী। নিজেদের হাসপাতাল-ক্লিনিককে আন্তর্জাতিক মানের দাবি করে তারা দেশীয় আইন-নীতিমালাকে পাত্তা দেন না বলেও অভিযোগ রয়েছে।

একই রোগের পরীক্ষা ও চিকিৎসাক্ষেত্রে একেক স্থানে একেক রকম ফি আদায় হচ্ছে। যে যেভাবে পারছে সেভাবেই রোগীর পকেট খালি করে চলেছেন। ঢাকার পাঁচ তারকা খ্যাত হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা খরচ পৃথিবীর যে কোনো উন্নত দেশের চিকিৎসা-ব্যয়ের চেয়ে মোটেও কম নয়। কিন্তু উন্নত বিশ্বের আদলে সেবা আর আচরণের ছিটেফোঁটাও নেই। হাসপাতাল-ক্লিনিকে ভর্তি থেকে শুরু করে শয্যা পাওয়া, কেবিন ভাড়া, ডাক্তার-বিশেষজ্ঞ পরিদর্শন ফি, বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষাসহ সব ক্ষেত্রেই চলে ‘গলাকাটা বাণিজ্য’। রোগী ভর্তি করতে হলেই স্পেশালাইজড হাসপাতাল-ক্লিনিকের ক্যাশ-কাউন্টারে কমপক্ষে ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত অগ্রিম জমা রাখার নিয়ম জারি রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একাধিক জরিপেও বাংলাদেশের বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোয় অতিরিক্ত ফি আদায়ের প্রসঙ্গ এসেছে।

ভুল চিকিৎসায় একের পর এক রোগী হত্যার অসংখ্য অভিযোগ মাথায় নিয়েও বহাল তবিয়তে থাকছেন চিকিৎসকরা। কি সরকারি কি বেসরকারি, সব হাসপাতালেই অভিন্ন অবস্থা বিদ্যমান। গত পাঁচ বছরে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অজ্ঞতা, অবহেলা ও দায়িত্বহীনতাসহ ভুল চিকিৎসার মাধ্যমে তিন শতাধিক রোগীকে হত্যার অভিযোগ ওঠে। এসব ঘটনায় নিহতদের স্বজন ও বন্ধুবান্ধব উত্তেজিত হয়ে হাসপাতাল-ক্লিনিক ভাঙচুর করেছেন, চিকিৎসক-কর্মচারীদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে উল্টো ঘটনাও ঘটে। সেসব স্থানে চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারীরা জোট বেঁধে উল্টো নিহত রোগীর আত্মীয়স্বজনের ওপরও হামলা চালিয়েছেন। মারধরে আহত হলে তাদের পুলিশে সোপর্দ করার মতো নির্মম ঘটনাও ঘটেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন