করোনা শনাক্তে দেশের ৫৬টি সরকারি ও ৮৩টি বেসরকারি পরীক্ষাগারে আরটি-পিসিআর টেস্ট করা হচ্ছে। সরকারি হাসপাতালে নামমাত্র খরচে টেস্ট করানো গেলেও দীর্ঘ লাইন, রিপোর্ট পেতে দেরি কিংবা পরীক্ষাগার না থাকায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে মানুষকে। আর বেসরকারি পরীক্ষাগারে কিটের দাম কমলেও করোনা টেস্টের ফি কমানো হয়নি। এতে সাধারণ মানুষের সাধ্যের বাইরে থাকছে টেস্টের সুবিধা। তাই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে করোনা টেস্টের খরচ এবং ভোগান্তি কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। মতামত নিয়েছেন-জয়শ্রী ভাদুড়ী
► বাণিজ্যিক মনোভাব থেকে সরে আসতে হবে
► কিটের দাম কমেছে কিন্তু টেস্টের খরচ কমেনি