শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শিক্ষার বেহাল দশা

♦ সৃজনশীল পদ্ধতি বোঝেন না শিক্ষকরাই ♦ বাইরে থেকে প্রশ্ন কিনে নেন পরীক্ষা! ♦ পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ নেই শিক্ষকদের ♦ সৃজনশীল হতে পারছে না ছাত্র-ছাত্রীরা ♦ মাউশির একাডেমিক সুপারভিশন প্রতিবেদন
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার বেহাল দশা

মুখস্থনির্ভর পড়াশোনার পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মেধা যাচাই করার লক্ষ্যে গত ২০০৮ থেকে সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি চালু করা হয়েছিল। এরপর কেটে গেছে ১৫ বছর। কিন্তু সৃজনশীল পদ্ধতি সফল করা যায়নি। দীর্ঘদিন চলা এ শিক্ষাপদ্ধতি পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারেননি শিক্ষকরাই, বোঝাতে পারছেন না ছাত্র-ছাত্রীদেরও। স্কুলগুলো ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষা নিচ্ছে বাইরের কোনো সমিতি বা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশ্নপত্র কিনে। কেউবা প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করছেন অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে। কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, আইসিটি প্রশিক্ষণ, সৃজনশীল প্রশিক্ষণ, কারিকুলামসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেই অনেক শিক্ষকের- যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শিক্ষায়। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদফতরের একাডেমিক সুপারভিশনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সৃজনশীলে শিক্ষকদের অযোগ্যতা, অনভিজ্ঞতাসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নানা সংকট শিক্ষার বেহাল দশার চিত্রই তুলে এনেছে বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা। তারা বলছেন, ব্যর্থ হয়েছে সরকারের সৃজনশীল পদ্ধতি, আর নতুন কারিকুলামে ধ্বংস হতে বসেছে শিক্ষা। মাউশির অধিদফতরের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন উইংয়ের অ্যাকসেস অ্যান্ড কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স ইউনিট (একিউএইউ) একাডেমিক সুপারভিশনের প্রতিবেদন তৈরি করেছে। তথ্য বলছে, মাউশির ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয়ের ১২ হাজার ৬২৬ বিশ্ববিদ্যালয় গত জানুয়ারিতে পরিদর্শন করা হয়েছে। এর মধ্যে সুপারভিশন করা হয়েছে ৫ হাজার ৯৫২টি বিদ্যালয়। সুপারভিশনকৃত বিদ্যালয়ের তথ্য দিয়েই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।

তথ্যমতে, সৃজনশীল পদ্ধতিতে জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ, তুলনা, বিশ্লেষণ, সংশ্লেষণ ও মূল্যায়নের ওপর জোর দেওয়া হয়। এ পদ্ধতিতে সব থেকে কার্যকর ভূমিকা পালন করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। ছাত্র-ছাত্রীদের সামগ্রিক ও মানসিক ভারসাম্যপূর্ণ বিকাশের স্বার্থে শিক্ষকরাই সৃজনশীল প্রশ্ন প্রণয়ন করবেন। কিন্তু তথ্য বলছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদফতরের একাডেমিক সুপারভিশন করা ৫ হাজার ৯১৫ বিদ্যালয়ের মধ্যে ২ হাজার ৩২০টি বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সৃজনশীলে প্রশ্নই প্রণয়ন করতে পারেন না। এদের মধ্যে ৯২৬টি বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষকের সহযোগিতায় সৃজনশীলে প্রশ্ন প্রণয়ন করেন। আর ১ হাজার ৩৯৪টি বিদ্যালয় বাইরে থেকে প্রশ্ন কিনে সৃজনশীল পরীক্ষা নেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজেরা সৃজনশীল পদ্ধতিতে প্রশ্ন প্রণয়ন করে পরীক্ষা নেওয়ার হার সিলেটে বেশি, যা ৮৬ দশমিক ৯ শতাংশ। আর রাজশাহী বিভাগের মাত্র ৩৮ দশমিক ৮১ শতাংশ বিদ্যালয় নিজেরা প্রশ্ন করে সৃজনশীলে পরীক্ষা নিয়ে থাকে। অন্য বিদ্যালয়ের সহায়তায় সৃজনশীল প্রশ্ন করার ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে বরিশাল বিভাগের বিদ্যালয়গুলো। বাইরে থেকে প্রশ্ন কিনে বেশি পরীক্ষা নিয়ে থাকে রাজশাহী বিভাগের বিদ্যালয়গুলো। প্রতিবেদন বলছে, সৃজনশীল পদ্ধতি নিশ্চিত করতে হলে বাইরে থেকে প্রশ্নপত্র কিনে পরীক্ষা নেওয়া পুরোপুরি নিষিদ্ধ করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান গতকাল প্রতিবেদককে বলেন, ১৫ বছরেও শিক্ষকরাই সৃজনশীল হতে পারেননি। শিক্ষক সৃজনশীল না হলে ছাত্র-ছাত্রীদের তারা সৃজনশীল করবেন কীভাবে? দীর্ঘ সময় ধরে চলা এ সৃজনশীল পদ্ধতি ব্যর্থ হয়েছে। এ পদ্ধতিতে শিক্ষকদেরই অযোগ্যতা, অদক্ষতা রয়েছে। এখন তারা প্রশ্ন করেন বাইরে থেকে প্রশ্ন কিনে, যা আমাদের শিক্ষার দৈন্যদশা দেখিয়ে দিয়েছে। এ শিক্ষাবিদ বলেন, যেসব অযোগ্য-অদক্ষ শিক্ষকদের মাধ্যমে সৃজনশীল সফল করা যায়নি তাদের দিয়েই নতুন কারিকুলাম চালু করা হলো! তিনি বলেন, সৃজনশীল পদ্ধতি ব্যর্থ হয়েছে আর এসব অদক্ষ শিক্ষক দিয়ে নতুন কারিকুলাম চালু করার ফলে নতুন কারিকুলাম ধ্বংস হতে বসেছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সুপারভিশন করা বিদ্যালয়ের মধ্যে ১ হাজার ৬৮৬-তে কোনো বিজ্ঞানাগার নেই। বিজ্ঞানাগার থাকলেও ৫৫৫টি ব্যবহার করা হয় না। ৩ হাজার ৪০৮টি বিদ্যালয়ে আইসিটি বা কম্পিউটার ল্যাব নেই। আর ২৯৪টি বিদ্যালয়ে কম্পিউটার ল্যাব থাকলেও তা ব্যবহার করা হয় না। প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩ হাজার ৩৮টি বিদ্যালয়ে স্থায়ী মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম নেই। এ ছাড়া বিজ্ঞানাগার নেই ১ হাজার ৬৮৬টিতে, লাইব্রেরি নেই ৮৯৬টিতে। প্রতিবেদন বলছে, জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী শিক্ষার মান বৃদ্ধি করতে হলে শিক্ষকদের পেশাগত মানোন্নয়ন অপরিহার্য। বিশ্বায়নের সঙ্গে সমান তালে চলার জন্য প্রয়োজন প্রশিক্ষণ। আর শিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। সুপারভিশনকৃত বিদ্যালয়ের মধ্যে মোট কর্মরত শিক্ষক সংখ্যা ৫৯ হাজার ৪৮৮ জন। কিন্তু এসব শিক্ষকের মধ্যে বিএড ডিগ্রি নেই ১৫ হাজার ৭৪৯ শিক্ষকের। এ ছাড়া পিবিএম প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নন ২২ হাজার ১৬২ শিক্ষক, আইসিটি প্রশিক্ষণ নেই ৩২ হাজার ৩ শিক্ষকের, কম্পিউটার বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেই ৩৬ হাজার ৫৮৪ জনের, কারিকুলাম বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেই ২৫ হাজার ৩৮৩ জনের আর সৃজনশীল বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেই ২৫ হাজার ৩৮০ শিক্ষকের। এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ না থাকা শিক্ষকরাই ক্লাসে পড়াচ্ছেন ছাত্র-ছাত্রীদের। প্রশিক্ষণ না থাকার ফলে শিক্ষকরা অনেক বিষয় নিজেরাও বোঝেন না, শিক্ষার্থীদেরও বোঝাতে ব্যর্থ হচ্ছেন। ছাত্র-ছাত্রীরা শিখন উদ্দেশ্য অর্জন করছে কি না তা যাচাই হয় ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে। কিন্তু অনেক বিদ্যালয়েই এ ধারাবাহিক মূল্যায়ন রেকর্ড সংরক্ষণ করা হচ্ছে না বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। সব মিলে মাউশির এই একাডেমিক সুপারভিশনের তথ্য বলছে, রংপুর অঞ্চল, চট্টগ্রাম অঞ্চল ও কুমিল্লা অঞ্চলের সুপারভিশনের হার সন্তোষজনক নয়। সব অঞ্চলের বিদ্যালয়ে কার্যকরভাবে একাডেমিক সুপারভিশনের হার বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনের সার-সংক্ষেপে আরও বলা হয়েছে, সুপারভিশনকৃত বিদ্যালয়ের মধ্যে সীমানা প্রাচীর নেই ৪ হাজার ২৯১টি বিদ্যালয়ে। অপরিষ্কার বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৯৮২টি। ১৫০ বিদ্যালয়ের টয়লেট ব্যবহার অযোগ্য। তিনটি বিদ্যালয়ে টয়লেট নেই। পানীয় জলের অপর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে ১১১টিতে।

উচ্চশিক্ষা কমিশন হলো না, ক্ষমতাও বাড়ল না

এই বিভাগের আরও খবর
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড
গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল
আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ
সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত
পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী
সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট
‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা
ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত
মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’
‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে