শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রাজধানী নেপিডোতে চোখ বিদ্রোহীদের

মিয়ানমারে প্রতিদিনই বাড়ছে যুদ্ধের তীব্রতা, রাখাইনের মূল কেন্দ্রে অবরুদ্ধ জান্তা সেনাদের তাণ্ডব কারফিউ জারি, জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে বাড়িঘর, বাংলাদেশে সিএনজি অটোরিকশায় লাগল গুলি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজধানী নেপিডোতে চোখ বিদ্রোহীদের

মিয়ানমারের জান্তা সরকারের পতন ঘটাতে সব বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর লক্ষ্য এখন রাজধানী নেপিডো। মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী দল ও গোষ্ঠীগুলোও এজন্য বিদ্রোহীদের সঙ্গে সায় মেলাতে শুরু করেছে। এ অবস্থায় বিভিন্ন খবরে বলা হচ্ছে, জান্তা সরকারের পতন ঘনিয়ে এসেছে। যে কোনো সময় এ রকম কিছু ঘটে যেতে পারে। এদিকে সবচেয়ে জোরদার লড়াই চলতে থাকা রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনী কোণঠাসা হয়ে রাজধানী সিত্তেতে কেন্দ্রীভূত হয়ে আছে। কার্যত তারা চারদিক থেকে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর দ্বারা ঘেরাও অবস্থায় রয়েছে। সর্বশেষ খবরে গতকাল জানা গেছে, অবরুদ্ধ জান্তা সেনারা সিত্তেতে কারফিউ জারি করেছে এবং ইন্টারনেটসহ সব ধরনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ করে দিয়েছে। পাশাপাশি ক্রুদ্ধ সেনারা আশপাশের গ্রামগুলো ধ্বংস করে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এ জন্য তারা আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিচ্ছে বাড়িঘর।

রাখাইনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম নারিনজারা নিউজ জানিয়েছে, মিয়ানমারের জান্তা সরকার রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তেতে কারফিউ জারি করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত কারফিউ থাকবে। সিত্তের এক বাসিন্দা নারিনজারা নিউজকে বলেছেন, ‘জান্তা প্রশাসন শহরে ছোট বাহনে করে ঘুরে ঘুরে লাউড স্পিকার এবং হ্যান্ড মাইকে কারফিউয়ের ঘোষণা দিয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যারা রাতে বাইরে বের হবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ বিদ্রোহীরা জানিয়েছে, অভিযান চালিয়ে দুটি গ্রাম পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। গ্রাম দুটির প্রতিটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। গ্রামবাসী জানিয়েছে, পুলিশ প্রায় ১০০টি কামানের গোলা নিক্ষেপ করেছে, যার বেশির ভাগই সার কোন পোতে, আইং দিন এবং তান খো গ্রামে পড়ে। আগুনে পুড়ছে পাকতাও, রামরি এবং মরাউক-উ উপশহরও। এসব অগ্নিকাণ্ডের কারণে রাখাইনের প্রায় ৩ লাখ বাসিন্দা নতুন করে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা। ফলে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ জানা যাচ্ছে না। আরেকটি স্থানীয় গণমাধ্যম মিয়ানমার নাও-এক প্রতিবেদনে বলেছে, গৃহযুদ্ধে উত্তাল মিয়ানমার। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অভিযানে একের পর এক এলাকা হারাচ্ছে সরকার। এমন পরিস্থিতিতে আরও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে জান্তা সেনারা। তারা বেসামরিক নাগরিকদের ওপর নির্বিচার বিমান হামলার পাশাপাশি সেই পুরনো কৌশল ব্যবহার করছে। গ্রামে গ্রামে আগুন দেওয়া হচ্ছে। এতে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে বাড়ির পর বাড়ি। খাক হচ্ছে মানুষ।

চলতি সপ্তাহে মিয়ানমারের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সাগাইংয়ের খিন-উ উপশহরের একটি গ্রামে অভিযান চালায় জান্তা সেনারা। এ সময় গ্রামের বাড়ি বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। অভিযানের দুই দিন পর গত ১ ফেব্রুয়ারি ওই গ্রাম থেকে তিনজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে একজনের মাথা বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পাওয়া গেছে। গত ২ ফেব্রুয়ারি এ তথ্য নিশ্চিত করে এই অঞ্চলের জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী খিন-উ পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ)।

পৃথক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২ ফেব্রুয়ারি রাখাইন রাজ্যে জান্তার আরও একটি ঘাঁটি দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মি (এএ)। বিদ্রোহী বাহিনী ও জান্তা সেনার মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। সিত্তের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তারা এখন নিয়মিত রাতের বেলা গোলাগুলি এবং সেনাবাহিনীর বিমান ওঠা-নামার শব্দ শুনতে পাচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে এ রাজ্যের সাধারণ মানুষের বাড়িঘরে আগুন দিচ্ছে সেনারা। এদিন রাখাইনের পোন্নাগিউন উপশহরের একটি গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও এ ঘটনায় জান্তা কর্তৃপক্ষ মিলিটারি কাউন্সিল বিদ্রোহী গোষ্ঠীর ওপর দায় চাপিয়েছে।

আরেক খবরে বলা হয়েছে, এত দিন রাখাইনের রাজধানী সিত্তের আশপাশে লড়াই চলছিল। তবে এখন এটি সিত্তেতেই পৌঁছে গেছে। সামরিক জান্তার সেনারা বর্তমানে ইয়ো কায়া ব্রিজের নিচে এবং সাউথ কোরিয়া পোর্ট ব্রিজের কাছে অবস্থান নিয়ে আছে। আরাকান আর্মি জানিয়েছে, ম্রাউক-উ টাউনশিপে বেশ কয়েক দিন লড়াইয়ের পর লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন (এলআইবি) ৫৪০-কে তারা পরাজিত করেছে। সেখানে এলআইবি ৩৭৭ ও ৭৭৮ ব্যাটালিয়নের অন্তর্গত ঘাঁটিগুলোও ঘেরাও করেছে তারা। এএ আরও জানায়, গত ৩০ জানুয়ারি রাত ১২টার দিকে এলআইবি-৫৪০-এর সদর দফতরের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তারা। তারা এখন টাউনশিপের অবশিষ্ট দুটি সামরিক ঘাঁটি এবং অন্যান্য জান্তা ফাঁড়িকে লক্ষ্যবস্তু করছে। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৭ অক্টোবর থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের ‘অপারেশন ১০২৭’ শুরুর পর থেকে এই জাতিগত জোট উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের বেশির ভাগ অংশ দখলে নিয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে প্রায় ২০টি শহর এবং চীনের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যপথ। আরাকান আর্মি থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের সদস্য। এই অ্যালায়েন্সে মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) ও তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মিও (টিএনএলএ) রয়েছে। এদিকে আল জাজিরা এবং কয়েকটি পশ্চিমা গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে মিয়ানমারে তিন বছর পূর্ণ করল সবশেষ সেনাশাসন। তবে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় ঝুঁকিতে রয়েছে জান্তা সরকার। গণতন্ত্রপন্থি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো একের পর এক অঞ্চল দখল করে ক্রমেই রাজধানী নেপিডোর দিকে এগোচ্ছে। যে কোনো সময় পতন হতে পারে স্বৈরশাসনের।

কক্সবাজার প্রতিনিধির খবর : নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে এলোপাতাড়ি গোলাগুলি ও মর্টার শেল বর্ষণে প্রকম্পিত হচ্ছে এপারের বেশ কয়েকটি গ্রাম। গতকালও আতঙ্কে লোকজন নিরাপদে আশ্রয় নেয়। গোলাগুলির এক পর্যায়ে ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু সীমান্তে সড়কে সিএনজি গাড়িতে এসে পড়ে মিয়ানমারের থেকে ছোড়া বুলেট। এতে ওই সিএনজির সামনের গ্লাস ফেটে যায়। তবে অক্ষত আছেন সিএনজি অটোরিকশার চালক। বিকাল ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ জানান, সীমান্তের ওপারে রাখাইনের তুমব্রু রাইট পিলার ক্যাম্প এলাকা থেকে এলোপাতাড়ি ফায়ারিং শুরু হয়। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে এই ফায়ারিং অব্যাহত ছিল। এর মধ্যে অন্তত ১০টি মর্টারশেল নিক্ষেপ করা হয়েছে। গুলিবিনিময় হয়েছে দুই শতাধিক। এ সময় উখিয়ার বালুখালী থেকে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদে যাচ্ছিল একটি সিএনজি অটোরিকশা। এটি উত্তরপাড়া পৌঁছার পর সেখানে দাঁড় করিয়ে চালক আবু তাহের পান কিনতে দোকানে যান। এ সময় হঠাৎ তার সিএনজির সামনের গ্লাসে একটি বুলেট এসে পড়ে। ওই বুলেটের আঘাতে গ্লাস ফেটে যায়। সিএনজি চালক আবু তাহেরের বাড়ি ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রুতে। তিনি জানান, পান কিনতে যাওয়ার কারণে অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন তিনি। সীমান্তের বিভিন্ন সূত্র বলছে, মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সংঘাতে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর প্রায় সব ক্যাম্প দখল করে নিয়েছে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। সীমান্তের ওই এলাকায় এখন মাত্র তিনটি ক্যাম্প দখলে আছে জান্তা বাহিনীর। এগুলো হলো তুমব্রু ৩৪ পিলার রাইট ক্যাম্প, ঢেকিবুনিয়া ক্যাম্প এবং আরেকটির নাম জানা যায়নি। এই ক্যাম্পগুলো দখলে নেওয়ার জন্য হামলা শুরু করেছে আরাকান আর্মি। স্থানীয়রা বলছেন, এই ক্যাম্পগুলোর অবস্থান সীমান্ত ঘেঁষা। ক্যাম্পগুলোর এপারের সীমান্তে প্রচুর বাংলাদেশি জনবসতি রয়েছে।

ক্যাম্পগুলো দখলের জন্য গোলাগুলি হলেই এপারের সীমান্তে চলে আসবে। হতাহতের ঘটনাও ঘটবে। যেটা ঘটেছে গতকাল দুপুরে।

সতর্ক অবস্থানে আছে কোস্ট গার্ড : মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত উত্তেজনা নিয়ে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের নবনিযুক্ত মহাপরিচালক রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী বলেছেন, মিয়ানমারের সঙ্গে উত্তেজনা চলমান রয়েছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আমরা কারও সঙ্গে বৈরিতা না করে সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক করে চলতে চাই। কিন্তু মিয়ানমারের সঙ্গে চলমান যে উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে, তাতে আমরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। বিশেষ করে পূর্ব সীমান্তে কোস্ট গার্ডের টহল জোরদার করা হয়েছে, জনবল বৃদ্ধি করা হয়েছে, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি বৃদ্ধি করা হয়েছে। বিষয়টি আমরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি। আমাদের সামুদ্রিক যে নিরাপত্তা রয়েছে, তার কোনো ব্যত্যয় ঘটতে দেব না, এ ব্যাপারে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

আমাদের টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে নবনিযুক্ত মহাপরিচালক এসব কথা বলেন। তিনি রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ নিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী মানবতা দেখিয়ে অনেক রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছেন। আমাদের বর্তমান অবস্থান হচ্ছে মূল সমস্যাটা সমাধান করতে হবে। আমরা মনে করি রোহিঙ্গা পুশইন বা পুশআউট কোনো সমাধান নয়, একটি দীর্ঘস্থায়ী সমাধান দরকার। এটা তাদেরই (মিয়ারমার) করতে হবে। আমরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা আর কোনো রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিতে চাই না। নতুন করে আর যেন কোনো রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ না ঘটে সে ব্যাপারে আমরা সবসময় সতর্ক অবস্থানে রয়েছি।

এই বিভাগের আরও খবর
৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
এনসিপি থেকে সাবেক দুই সেনা কর্মকর্তার পদত্যাগ
এনসিপি থেকে সাবেক দুই সেনা কর্মকর্তার পদত্যাগ
সড়কে প্রাণ হারাল মা শাবকের আকুতি
সড়কে প্রাণ হারাল মা শাবকের আকুতি
ঘুষ বিনিময়ে বরখাস্ত বিআইডব্লিউটিএর দুই কর্মকর্তা
ঘুষ বিনিময়ে বরখাস্ত বিআইডব্লিউটিএর দুই কর্মকর্তা
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন শুরু
প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বাংলাদেশের
কাতারে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বাংলাদেশের
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা