শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

শ্রমিক অসন্তোষ যে কারণে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
শ্রমিক অসন্তোষ যে কারণে

বেতন বৈষম্য, বকেয়া বেতন দাবি, ঝুট ব্যবসাসহ বেশ কয়েকটি কারণে দেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় তৈরি পোশাক খাতে দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। এর আগে গত মাসে তৈরি পোশাকের পাশাপাশি ওষুধ খাতের শ্রমিকরাও বিভিন্ন দাবি আদায়ে বিক্ষোভ করেন। দাবি আদায়ে বিক্ষোভ করেছেন তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমিকরাও। শ্রমিক অসন্তোষের জেরে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে গত সপ্তাহে ২০০টির বেশি পোশাক কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরই মধ্যে অস্থিরতা ও সংঘর্ষে আশুলিয়ায় এক নারী শ্রমিক নিহত হন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তৈরি পোশাক খাতে অস্থিরতার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে ত্রুটিপূর্ণ বেতন কাঠামো, পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সমন্বয়ের অভাব, নতুন বেতন কাঠামো নিয়ে শ্রমিকদের সুস্পষ্ট ধারণার অভাব এবং অতিরিক্ত শ্রমের কারণে শ্রমিকদের মানসিক চাপও জড়িত।

শ্রমিক, শ্রমিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভের প্রথম দিকে তাদের দাবি পাত্তা না দিয়ে উসকানিদাতা, বহিরাগত হামলাকারী ও ঝুট ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভের পেছনে ইন্ধনকারী বলে দায়ী করে মালিকপক্ষ। কিন্তু পরিস্থিতির উন্নতি না হলে শ্রমিকদের দাবি আংশিকভাবে মেনে নেওয়া হয়। তবে ততদিনে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। মালিকপক্ষ কারখানা বন্ধ করে দেওয়ায় অনেক শ্রমিক ছাঁটাই আতঙ্ক ও কাজ হারানোর আশঙ্কায় আছেন। এর আগে বেতন বৃদ্ধি, চাকরি নিয়মিতকরণ, সাপ্তাহিক ছুটিসহ ২১ দফা আদায়ে বিক্ষোভ করেন ওষুধ কারখানার শ্রমিকরা। ওষুধ খাতের উদ্যোক্তারা নিজ নিজ কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে কিছু দাবি মেনে নেন। এতে সপ্তাহখানেকের মধ্যে ওষুধ খাতের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে।

পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর তথ্যমতে, গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আশুলিয়ায় মোট ২০টি কারখানা বন্ধ ছিল। এর মধ্যে আগস্টের বেতন দিতে পারেনি চারটি কারখানা। তৈরি পোশাক খাতের অস্থিরতার কেন্দ্রবিন্দু আশুলিয়া। সেখানে দেশের বেশ কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় পোশাক কারখানার অবস্থান। বিজিএমইএর কয়েকজন সাবেক সভাপতি ও বিদায়ি সরকারের ঘনিষ্ঠ প্রভাবশালী মালিকদের কারখানাও আছে এখানে। সাধারণত এ মালিকরা মজুরিসহ অন্য আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কলকাঠি নাড়েন। আর শ্রমিক নেতারা পোশাক শিল্পের অস্থিরতা নিরসন না হওয়ার জন্য মালিকপক্ষের পুরনো কৌশলকেই দায়ী করেন। তাদের মতে, দেড় দশক ধরে স্থানীয় দুর্বৃত্তদের দিয়ে ভয়ভীতি এবং মারধর ও মামলা-গ্রেপ্তার করে শ্রমিক বিক্ষোভ বা আন্দোলন দমন করেছে এসব মালিকপক্ষ।

যদিও পোশাক শিল্প মালিকরা মনে করেন, বর্তমান অস্থিরতার পেছনে বড় কারণ ঝুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে স্থানীয় রাজনীতিকদের দ্বন্দ্ব। তারাই শ্রমিকদের উসকে দিচ্ছেন। এখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আগের মতো ভূমিকা রাখতে না পারায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে।

শ্রমিকদের শান্ত করতে ৯ সেপ্টেম্বর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, আশুলিয়ার কারখানা মালিক ও শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিজিএমইএ নেতারা। প্রায় ৬ ঘণ্টার বৈঠকে আশুলিয়ার শ্রমিকদের হাজিরা বোনাস ২২৫ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া টিফিন বিল বাড়ানো; নারী ও পুরুষ নয়, দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক নিয়োগ এবং শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্তি বাতিল করার দাবি মেনে নেওয়া হয়। এর পরও পরিস্থিতির উন্নত হয়নি।

গত বছর নিম্নতম মজুরি বোর্ডে শ্রমিকপক্ষের প্রতিনিধি ২০ হাজার ৩৯৩ টাকার মজুরি প্রস্তাব দেন। এর বিপরীতে মালিকপক্ষ ১০ হাজার ৪০০ টাকা মজুরির প্রস্তাব করে। প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় শ্রমিকরা ক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলনে নামেন। ওই সময় তিন সপ্তাহের আন্দোলনে চার পোশাক শ্রমিক মারা যান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে মালিকপক্ষ নতুন করে ১২ হাজার ৫০০ টাকা মজুরির প্রস্তাব দেন এবং সেটিই চূড়ান্ত হয়। এর পরও আন্দোলন চলতে থাকলে কারখানা বন্ধ, মামলা ও গ্রেপ্তারের পথ বেছে নেয় মালিক ও তৎকালীন সরকার। তখন কারখানা ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটপাটসহ বিভিন্ন অভিযোগে শুধু গাজীপুর ও আশুলিয়ায় ৪৩টি মামলা হয়। এসব মামলায় ১১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শ্রমিকদের দাবি ও অভিযোগ : আশুলিয়ার বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিকদের দাবিদাওয়া পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, কারখানাভেদে তারা ৮ থেকে ২৫ দফা দাবি জানিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে বার্ষিক মজুরি ১০-১৫ শতাংশ বৃদ্ধি, হাজিরা বোনাস ৮০০-১০০০ টাকা করা, টিফিন বিল ৫০ টাকা, দুই ঈদে ১২ দিন করে ছুটি, ট্রেড ইউনিয়ন গঠন ইত্যাদি। এ ছাড়া কারখানার মধ্যমসারির কিছু কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করার দাবিও রয়েছে। শিল্পাঞ্চলের শ্রমিকরা জানান, তারা সময়মতো বেতন পান না, ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের নির্ধারিত বেতন-ভাতা থেকেও অনেকে বঞ্চিত। দাবি নিয়ে কথা বলতে গেলেই চাকরিচ্যুত করা হয় অনেককে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সর্বশেষ ঘোষিত নতুন মজুরি কাঠামো নিয়ে শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ থাকলেও শ্রমিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে সরকারের সমঝোতার ভিত্তিতে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের আগে তাঁরা কোনো জোরদার আন্দোলনে যাননি। এ ব্যাপারে শ্রমিক নেতারা বলেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর তাঁদের বেতন-ভাতা প্রদানের আগেই বেতন বৈষম্য মেটানোর কথা ছিল। কিন্তু মালিকদের কাছ থেকে এখন এ ব্যাপারে কোনো সাড়া মিলছে না। শ্রমিকরা অভিযোগ করেন, সরকার ঘোষিত নতুন বেতন কাঠামোয় সর্বনিম্ন মজুরি বাড়ানো হলেও বেসিক বা মূল মজুরি কমেছে মধ্যম শ্রেণির শ্রমিকদের। ওভারটাইম ও উৎসব বোনাসের ক্ষেত্রেও তাদের ঠকানো হয়েছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-এর ‘পোশাক খাতে সাম্প্রতিক মজুরি বিতর্ক : কী শিখলাম’ শীর্ষক সংলাপে নিজেদের পর্যবেক্ষণেও সিপিডি দাবি করে, তৈরি পোশাক শিল্পে শ্রমিকদের সাম্প্রতিক অসন্তোষের প্রধান কারণ মজুরি কাঠামো নির্ধারণে ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়া। এতে আরও বলা হয়, নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণার আগে ও পরের বিভিন্ন ধাপের কাজে যে ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয়েছিল তার ফলে শ্রমিকদের মধ্যে অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ে। মজুরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে যথার্থ প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয়নি। মজুরি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গ্রেডভিত্তিক তারতম্য সৃষ্টি হওয়ায় শ্রমিকদের মধ্যে অঞ্চল ও গ্রেড ভেদে মিশ্র উপলব্ধিও জন্ম হয়। অন্যদিকে একেক কারখানায় পৃথকভাবে মজুরি বাস্তবায়ন ঘটেছে। অনেক কারখানা নতুন কাঠামো অনুসরণ করে মজুরি বাড়ায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয় ২৬৮ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয় ২৬৮ কোটি ডলার
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ
জেনেভা ক্যাম্পে অস্ত্র-মাদকসহ গ্রেপ্তার ১৭
জেনেভা ক্যাম্পে অস্ত্র-মাদকসহ গ্রেপ্তার ১৭
কোরআন অবমাননায় নর্থ সাউথ শিক্ষার্থী কারাগারে
কোরআন অবমাননায় নর্থ সাউথ শিক্ষার্থী কারাগারে
কানের দুল কেড়ে নিয়ে শিশু হত্যা পুকুরে লাশ
কানের দুল কেড়ে নিয়ে শিশু হত্যা পুকুরে লাশ
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
দুই স্ত্রী হত্যায় স্বামীর দ্বিতীয়বার ফাঁসির দণ্ড
দুই স্ত্রী হত্যায় স্বামীর দ্বিতীয়বার ফাঁসির দণ্ড
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

২৪ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ভেসে আসা গাছের গুড়ি তুলতে গিয়ে নিখোঁজ ১
কুড়িগ্রামে ভেসে আসা গাছের গুড়ি তুলতে গিয়ে নিখোঁজ ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’
‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারে বিধানসভা নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ
বিহারে বিধানসভা নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়াসহ আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ২১
হাতকড়াসহ আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ২১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর
মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রেগুলেটর নির্মাণ ও খাল সংস্কারের দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ সমাবেশ
রেগুলেটর নির্মাণ ও খাল সংস্কারের দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ড দলে নতুন মুখ নিকো
ইংল্যান্ড দলে নতুন মুখ নিকো

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের দৃষ্টিজুড়ে দেশ ও জনগণ : প্রিন্স
তারেক রহমানের দৃষ্টিজুড়ে দেশ ও জনগণ : প্রিন্স

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
যশোরে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ডেঙ্গু আক্রান্ত দুই শত ছাড়াল
সিলেটে ডেঙ্গু আক্রান্ত দুই শত ছাড়াল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৩
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৩

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি ও ফুচকা জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি ও ফুচকা জব্দ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবার বিরুদ্ধে নানার মামলা, ১৯ দিন পর স্কুলছাত্রীর লাশ উত্তোলন
বাবার বিরুদ্ধে নানার মামলা, ১৯ দিন পর স্কুলছাত্রীর লাশ উত্তোলন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও চোটের কারণে মাঠের বাইরে রদ্রি
আবারও চোটের কারণে মাঠের বাইরে রদ্রি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার কারখানায় গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সার কারখানায় গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইনজুরিতে বাংলাদেশ সিরিজ শেষ আফগান পেসারের
ইনজুরিতে বাংলাদেশ সিরিজ শেষ আফগান পেসারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিল অধিনায়কত্ব চাননি, নির্বাচকরা চাপিয়ে দিয়েছেন: কাইফ
গিল অধিনায়কত্ব চাননি, নির্বাচকরা চাপিয়ে দিয়েছেন: কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা উল্টে সাড়ে ভেসে গেল ১২ টন মাছ
নৌকা উল্টে সাড়ে ভেসে গেল ১২ টন মাছ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবা মামলায় মিয়ানমার নাগরিকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ইয়াবা মামলায় মিয়ানমার নাগরিকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় শিক্ষক নিহত
সীতাকুণ্ডে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুয়াকাটায় সৈকত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটায় সৈকত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাসচাপায় পথচারী নিহত
নারায়ণগঞ্জে বাসচাপায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের ‘এফ-শব্দে’ তিরস্কার: ‘তুমি এত নেতিবাচক কেন?’
নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের ‘এফ-শব্দে’ তিরস্কার: ‘তুমি এত নেতিবাচক কেন?’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন