শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৭, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫

চার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়

র‌্যাগিং-বুলিং সমানতালে

বেশি শিকার হচ্ছেন নারী শিক্ষার্থীরা মেলে না প্রশাসনিক সহযোগিতা ভুক্তভোগী তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
র‌্যাগিং-বুলিং সমানতালে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাফিক আহমেদ (রুপক) প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়ার পরপরই ছাত্রলীগের এক বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীর দ্বারা বুলিং ও র‌্যাগিংয়ের শিকার হন। রুপককে গেস্টরুমে নিয়ে শুধু সালাম না দেওয়া এবং সিনিয়রকে খেয়াল না করার অজুহাতে তার জেলা নিয়ে অপমানজনক কথা শোনানো হয়। অশ্রাব্য গালিগালাজও করা হয়। এতে রুপক কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরে একই শিক্ষার্থীকে গেস্টরুমে বসিয়ে ওই ছাত্রলীগ নেতা থাপ্পড় মারেন। পরের দিন তার জুনিয়রদের দিয়ে রুপককে মেয়েদের পোশাক পরিয়ে নাচ করানো এবং এর ভিডিও ধারণ করা হয়। এরপর সেই ভিডিও দেখিয়ে এখনো অন্য শিক্ষার্থীরা রুপককে ব্ল্যাকমেল করে আসছে। ঘটনা এখানেই শেষ হয়নি। যখনই তারা এ শিক্ষার্থীকে দেখত, তখনই বিভিন্নভাবে বুলিং করার চেষ্টা করত। খেলার মাঠে নাম বিকৃত করে ডাকত, শারীরিকভাবে স্পর্শ করে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করত। শুধু সিগারেট কিনে না দেওয়ার কারণে তারা সবাই মিলে রুপককে মারধরও করেছিল। বাংলাদেশ প্রতিদিন-কে এই ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, ‘এ ঘটনার পর আমি আর প্রতিকারের কোনো চেষ্টা করিনি, কারণ প্রতিবারই তাদের হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে।’ জানা গেছে, রাজশাহী বিদ্যালয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর জুলাই-৩৬ হলের ৯১ জন ছাত্রীকে রাতে দেরি করে ফেরার জন্য কারণ  দর্শানোর নোটিস দেয় হল কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ওই ছাত্রীদের ‘বিনা পারিশ্রমিক যৌনকর্মী’ উল্লেখ করে ছাত্রদল নেতা আনিসুর রহমান মিলন কমেন্ট করেন। এ ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে ৩ সেপ্টেম্বর রাতে ওই হলের ছাত্রীরা বিক্ষোভ করেন এবং তার শাস্তি দাবি জানান। পরদিন দল থেকে আজীবন বহিষ্কৃত হন ওই নেতা। একই অপরাধে তার বিরুদ্ধে থানায় মামলার আবেদনও করে ছাত্রদল। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বশেষ গত ২২ সেপ্টেম্বর প্রথম বর্ষের (৫৪ ব্যাচ) নবীনবরণের দিনেই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ক্লাসরুমে পরিচিত হওয়ার নামে নবীন শিক্ষার্থীদের র‌্যাগিং দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সে সময় ভুক্তভোগী ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা জানান, ৫৩তম ব্যাচের প্রায় ১৮-২০ জন এবং ৫২তম ব্যাচের কয়েকজন শিক্ষার্থী এ ঘটনায় জড়িত ছিলেন। তারা টানা আড়াই ঘণ্টা ধরে একটি কক্ষে আটকে রেখে ভুক্তভোগীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন।

দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গত বছরের ৫ আগস্টের পর র‌্যাগিং ও বুলিং বন্ধ হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রশাসন এমন দাবি করে এলেও, প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে এখনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে র‌্যাগিং ও বুলিং সমানতালে চলছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশের চারটি বিশ্ববিদ্যালয়- ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে অনুসন্ধান করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় চারটির প্রতিনিধিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে র‌্যাগিং বন্ধ হয়নি। শিক্ষার্থীরা এখন বেশি বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে নারী শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন। সাধারণ নারী শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, স্টাফ, ভবঘুরে দ্বারা নানারকম নিপীড়ন ও যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল থাকলেও তা অনেকাংশেই অকার্যকর।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অনলাইন প্লাটফর্মগুলোতে প্রায়ই নারী শিক্ষার্থীরা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন (ডাকসু) চলাকালে এ ধরনের ঘটনার পরিমাণ বেড়ে যায়। একইভাবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের আগে সেখানকার নারী শিক্ষার্থীরাও সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন। জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং বিরোধী সেল গঠন করার পরও র‌্যাগিং বন্ধ হয়নি। আর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গত তিন মাসে সাইবার বুলিং, হয়রানি ও নবীন শিক্ষার্থীদের র‌্যাগিংয়ের মোট ১১টি ঘটনা ঘটেছে বলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে।

সরকারি এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো অফিশিয়াল গ্রুপ না থাকায় শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত অনিয়ন্ত্রিত একাধিক গ্রুপ তৈরি হয়েছে। সারা বছর গ্রুপগুলোকে কেন্দ্র করে সাইবার বুলিং, সাম্প্রদায়িক উসকানি ও গুজব ছড়ানো হলেও প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ নেয় না। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল ও সাইবার সিকিউরিটি সেল কার্যকর করার জোর দাবি জানান। আঁচল ফাউন্ডেশনের চলতি বছর প্রকাশিত ‘বৈষম্যের শিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য’ শীর্ষক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ধর্মীয় কারণে, শারীরিক অক্ষমতার কারণে, জাতিগত পার্থক্যের কারণে এবং শারীরিক অবয়বের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষর্থীরা নেতিবাচক আচরণের শিকার হন। এর ফলে ভুক্তভোগীরা বিষণ্নতা, উদ্বিগ্নতা, ঘুমের সমস্যা, প্যানিক অ্যাটাক, একাকিত্ব অনুভব এবং হীনম্মন্যতায় ভোগেন। মানসিক সমস্যা তৈরির কারণে তাদের ক্লাস করা ও পড়ালেখায় মনোযোগ কমে যায়।

আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা তানসেন রোজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, র‌্যাগিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে একেবারে নেই তা বলা যাবে না। এখন র‌্যাগিংয়ের ব্যাপারে শিক্ষার্থীরা সচেতন হচ্ছেন। র‌্যাগিং-বুলিংয়ের পর শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং সেবা দেওয়ার হারও খুব অপ্রতুল। গত বছর সাইবার বুলিংয়ের শিকার তিনজন শিক্ষার্থী আত্মহত্যাও করেন।   

এই বিভাগের আরও খবর
গারো তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ গ্রেপ্তার ২
গারো তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ গ্রেপ্তার ২
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
জামিনসংক্রান্ত বক্তব্যটি আইজিপির নয়
জামিনসংক্রান্ত বক্তব্যটি আইজিপির নয়
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
‘শান্তির জন্যই যুদ্ধ চাই’
‘শান্তির জন্যই যুদ্ধ চাই’
চালকের গলা কেটে অটোরিকশা ছিনতাই
চালকের গলা কেটে অটোরিকশা ছিনতাই
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
রামেক হাসপাতালে রোগীর কাগজপত্র ছিঁড়ে ফেললেন চিকিৎসক!
রামেক হাসপাতালে রোগীর কাগজপত্র ছিঁড়ে ফেললেন চিকিৎসক!
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
হাতকড়া পরা ছবিটি চিকিৎসাধীন সময়ের না
হাতকড়া পরা ছবিটি চিকিৎসাধীন সময়ের না
জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
সর্বশেষ খবর
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু
কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা
কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২
চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়
মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’
‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬
ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মুক্তি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইলিশ রক্ষায় পুলিশ, নৌ-বাহিনী ছাড়াও বিমানবাহিনী ড্রোন দিয়ে কাজ করবে: মৎস উপদেষ্টা
ইলিশ রক্ষায় পুলিশ, নৌ-বাহিনী ছাড়াও বিমানবাহিনী ড্রোন দিয়ে কাজ করবে: মৎস উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান
বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট
সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত
পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

দেশগ্রাম

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন

নদীতে শিশুর লাশ
নদীতে শিশুর লাশ

দেশগ্রাম

রাবার বাগানে যুবকের লাশ
রাবার বাগানে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

বগুড়ায় হার্ট দিবস উপলক্ষে আন্তজেলা সাঁতার প্রতিযোগিতা
বগুড়ায় হার্ট দিবস উপলক্ষে আন্তজেলা সাঁতার প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীসহ দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীসহ দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি
শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন