শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যে শহরের মাটির নিচে অর্ধশত বছর ধরে জ্বলছে ‘শয়তানের আগুন’!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে শহরের মাটির নিচে অর্ধশত বছর ধরে জ্বলছে ‘শয়তানের আগুন’!

সেন্ট্রালিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের পেন্সিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের একটি ছোট্ট শহর। সেখানে রয়েছে বহু সংখ্যক কয়লা খনি। এই শহরের বাসিন্দারা এসব কয়লা খনিতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করত। ধীরে ধীরে এই খনি ব্যবসা বিকশিত হতে থাকে। আর এই খনিগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা ব্যবসা-ব্যাণিজ্যের কারণে একসময় এই শহরটি য্ক্তুরাষ্ট্রের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে পরিণত হয়।

তবে অর্ধশতক বছর আগে শহর কর্তৃপক্ষের এক অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কারণে আজ সবকিছুই ইতিহাস। এখন সেন্ট্রালিয়া মানেই মাটির নিচে জ্বলন্ত আগুনের কারণে পরিত্যক্ত এক ভুতুড়ে শহর। যে আগুন কোনোভাবেই নেভানো যাচ্ছে না।

এই আগুনকে বলা হচ্ছে শয়তানের আগুন! যে আগুনে পুড়ে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বাসিন্দারা পালিয়েছেন বহু আগেই। তারপরও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। তবে পর্যটকরা ছুটছেন সেই আগুনে পোড়া শহর দেখতে।

কিন্তু কিভাবে সূত্রপাত হল এই আগুনের? চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই ইতিহাস।

সেন্ট্রালিয়া শহরের গোড়া পত্তন ঘটে ষোল শতকের মাঝামাঝি ঔপনিবেশিক শক্তির হাত ধরে। তারা স্থানীয় উপজাতির কাছ থেকে পাঁচশ পাউন্ডের বিনিময়ে জমি কিনে নেন। তারাই মূল ভূ-খণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য রিডিং রোড নির্মাণ করেন। বর্তমানে সেই রাস্তাই সেন্ট্রালিয়ার প্রধান সড়ক, যা ‘রুট-৬১’ নামে পরিচিত।

ষোল শতকে সেন্ট্রালিয়া শহরের যাত্রা শুরু হলেও বিকাশ হয় মূলত উনিশ শতকের মাঝামাঝি। ১৮৫৪ সালে শহরে রেলপথ নির্মিত হয়, যা ছোট্ট এই জনপদকে মূল জনপদের সঙ্গে আরও নিবিড় যোগাযোগের সুযোগ করে দেয়। এরপর উনিশ শতকের শেষের দিকে কয়লা খনিগুলো আবিষ্কৃত হতে থাকে। এই কয়লা খনিই সেন্ট্রালিয়াকে দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পরিণত করে।  

ঔপনিবেশিকদের হাতে গোড়া পত্তনের সময় সেন্ট্রালিয়ার কোনও নির্দিষ্ট নাম ছিল না। ১৮৩২ সালে জনাথন ফাউস্ট নামে এক ব্যক্তি শহরে একটি সরাইখানা চালু করেন। তখন সেন্ট্রালিয়া রোরিং টাউনশিপ কাউন্টির অন্তর্ভূক্ত ছিল। তিনি সেন্ট্রালিয়ার প্রথম নাম দেন- বুলস হেড। সরাইখানাটি এই নামেই ছিল। এর  বছরদশেক পর বুলস হেড কিনে নেয় লোকাস্ট মাউন্টেন কোল অ্যান্ড আইরন কোম্পানি। এই কোম্পানির খনি প্রকৌশলী অ্যালেক্সান্ডার রে সেখানে পরিকল্পিতভাবে একটি শহর গড়ে তোলার চিন্তা করেন। তিনি বুলস হেড পাল্টে শহরের নাম দেন- সেন্টার ভাইল।

তবে ১৮৬৫ সালে এই নামের উপর ইউএস পোস্টাল সার্ভিসের  নিষেধাজ্ঞা আসে। কারণ তারা এই নামে একটি পোস্টাল কোড অন্য শহরে আগে থেকেই বরাদ্দ দিয়েছেন। ফলে আবারও নাম বদলে ১৮৬৫ সালে শহরের নতুন নামকরণ করা হয় সেন্ট্রালিয়া।

সেন্ট্রালিয়ার বাসিন্দারা প্রথমদিকে অন্যান্য পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। তবে ১৮৫৬ সালে কয়লা খনি আবিষ্কৃত হওয়ার পর মানুষের আয়ের মূল উৎসে পরিণত হয় শহরের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা ওই খনিগুলো। সেই সঙ্গে কাঠের বদলে শহরের সম্পূর্ণ জ্বালানির যোগানও শুরু হয় খনি থেকে উত্তোলিত কয়লা থেকে। এক কথায় ছোট্ট এই শহরের সব কর্মকাণ্ড হয়ে ওঠে কয়লাকেন্দ্রিক। 

ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করে বাসিন্দাদের সংখ্যা। হাতে গোনা কয়েকজন লোক থেকে ১৮৯০ সালে শহরের জনসংখ্যা এক লাফে প্রায় তিন হাজারে পৌঁছে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ব্যবসাকেন্দ্রে পরিণত হয় এই শহর।

কিন্তু যেখানে অর্থ আছে সেখানে স্বার্থের সংঘাত থাকবে না তা কি হয়?  সেন্ট্রালিয়াতেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। ১৮৬০ সালে মলি মাগুইরস নামে একটি গুপ্ত সংঘের আবির্ভাব হয় সেন্ট্রালিয়ায়। মূলত আয়ারল্যান্ডভিত্তিক এই সংঘটি খনি শ্রমিকদের মালিকের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলে। ঐতিহাসিক ডারলি বি জনসনের মতে, সে সময় শহরে ঘটে যাওয়া আলোচিত সব হত্যার সঙ্গে এই দলের সদস্যরা জড়িত ছিল। অভিযোগ রয়েছে, দলের সদস্যরা  শহরের প্রতিষ্ঠাতা অ্যালেক্সেন্ডার রে এবং সেন্ট্রালিয়ার প্রথম যাজক ডেনিয়েল ইগনাইটাস ম্যাকডারমটকেও খুন করে। পরবর্তী সময়ে ১৮৭৭ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুপ্ত সংঘের বেশ কিছু নেতাকে ধরে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়ার পর সেই অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে।

এরপর প্রায় এক শতাব্দী সুন্দরভাবে চলতে থাকে সেন্ট্রালিয়ার জীবনধারা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়লেও সেন্ট্রালিয়ার উপর খুব বেশি পড়েনি। কিন্তু ভীষণ ঝড়ের পূর্বে প্রকৃতি যেমন শান্ত রূপ ধারণ করে তেমনি প্রায় এক শতাব্দী শান্ত থাকার পর সেন্ট্রালিয়ার আকাশে দুর্যোগের মেঘ জমে ১৯৬২ সালের মে মাসে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে সেন্ট্রালিয়া সম্পদশালী হলেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নেহায়েতই গরিব। শহরের বাসিন্দাদের  আবর্জনা ফেলার কোনো নির্দিষ্ট জায়গা ছিল না। তারা পরিত্যক্ত কয়লা খনিকে ময়লার ভাগাড় হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে। 

এছাড়া, যেখানে সেখানে আবর্জনা ফেলার কারণে শহরব্যাপী তীব্র গন্ধ এবং ইঁদুরের উৎপাত শুরু হয়। ফলে শহর কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় আসন্ন মেমোরিয়াল ডে ( যুক্তরাষ্ট্রের নিহত সেনা সদস্যদের স্মরণে মে মাসের শেষ সোমবার) উপলক্ষে শহর পরিষ্কার করা হবে।

সেই লক্ষ্যে শহর কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় সব ময়লা-আবর্জনা আগুনে পুড়িয়ে ফেলবে।

ঐতিহাসিক ডেভিড ডি কক এই পদক্ষেপকে সেন্ট্রালিয়ার মতো খনিজ শহরের জন্য একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। 

তিনিসহ একাধিক গবেষক মনে করেন, পরিচ্ছন্নতার এই উদ্যোগ থেকেই আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। কারণ পুড়তে থাকা আবর্জনা বাতাসে উড়ে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। প্রথমদিকে আগুন লাগার খবরে শহর কর্তৃপক্ষ ও বাসিন্দারা খুব বেশি আতঙ্কিত হয়নি। তারা বেশ কয়েকবার প্রচেষ্টা চালায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার। কিন্তু ততক্ষণে দেরি হয়ে গেছে। ছড়িয়ে পড়া জ্বলন্ত আবর্জনার স্পর্শে আগুন পরিত্যক্ত খনি থেকে এর সঙ্গে যুক্ত কয়লা বোঝাই খনিতেও ছড়িয়ে পড়ে। আর সেখান থেকেই সেন্ট্রালিয়া পরিণত হতে শুরু করে জ্বলতে থাকা জীবন্ত এক অগ্নিকুণ্ডে।  

আগুন নেভানোর উপায় না দেখে খনির মালিকরা খনি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন। আগুনের শিখা শহরের নিচের কয়লা খনির অন্যান্য শাখাতেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। মাটির নিচে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। যা শহরের আবহাওয়া উত্তপ্ত করে তোলে। 

এছাড়া, পুড়তে থাকা কয়লার ধোঁয়ায় অতিরিক্ত কার্বন মনোক্সাইড নিঃসরণের ফলে বাড়ির মাটির নিচের ঘরগুলোর ছিদ্রপথে বিষাক্ত গ্যাস প্রবেশ করতে শুরু করে। বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে শহরের বাসিন্দারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। পোড়া মাটির উত্তাপে শহরের রাস্তা-ঘাট ফেটে যায়। কোথাও কোথাও গভীর ফাটলের সৃষ্টি হয়। বাড়িগুলো হেলে পড়তে থাকে। আগুনের কারণে সৃষ্ট এই বিপদে শহরের বাসিন্দাদের কেউ কেউ শহর ত্যাগ করতে থাকে। আবার অনেকে আশায় বুক বেঁধে থেকে যায়। তবে দিনে দিনে পরিস্থিতি জটিল হতে শুরু করে।

একপর্যায়ে ১৯৯২ সালে মার্কিন কংগ্রেস পেন্সিলভেনিয়ার অন্যত্র শহরবাসীদের স্থানান্তরের উদ্যোগ গ্রহণ করে। বেশিরভাগ শহরবাসী এ প্রস্তাবে রাজি হলেও সাতজন মানুষ সেখান থেকে চলে যেতে অস্বীকৃতি জানান।

ওই বছরই বন্ধ করে দেওয়া হয় শহরের প্রধান সড়ক রুট-৬১। বাতিল করা হয় ডাক বিভাগ থেকে সেন্ট্রালিয়ার জন্য বরাদ্দ পোস্ট কোড। সেন্ট্রালিয়াকে বাঁচানোর চেষ্টা গত অর্ধশতকে বহুবার করা হলেও ভয়াবহ এই আগুন নেভানোর কোনো কিনারা করা যায়নি। কারণ শহরের চারপাশে শিরা-উপশিরার মতো ছড়িয়ে আছে অসংখ্য কয়লা খনি। কয়লা বোঝাই এই সুড়ঙ্গগুলোর কোনটিতে যে আগুন এখনো জ্বলছে তা খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। তাই সেন্ট্রালিয়া শহর আজও জ্বলছে। পরিবেশ সংরক্ষণ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী- এ আগুন আরও এক শতাব্দী জ্বলার আশঙ্কা রয়েছে।

তবে এই আগুন সেন্ট্রালিয়া তার অধিবাসীদের কাছে দুঃখের কারণ হলেও বর্তমানে পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। শহরের ভেতর দাঁড়িয়ে থাকা কিছু ঘরবাড়ি, গির্জা আর বন্ধ করে করে দেওয়া সড়ক রুট-৬১ দর্শনার্থীদের আকর্ষণের অন্যতম কারণ।

সূত্র: হিস্ট্রি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
মাত্র ৩০০ পাউন্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ কিনলেন ডুবুরি!
মাত্র ৩০০ পাউন্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ কিনলেন ডুবুরি!
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিয়ে মিয়ানমারে গ্রেফতার জ্যোতিষী
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিয়ে মিয়ানমারে গ্রেফতার জ্যোতিষী
শুল্ক বিতর্কে বিপত্তি: বিমানবন্দরে ১২ ভরি সোনা ছুড়ে ফেললেন যাত্রী
শুল্ক বিতর্কে বিপত্তি: বিমানবন্দরে ১২ ভরি সোনা ছুড়ে ফেললেন যাত্রী
গোপন প্রেমের পর লুকিয়ে বিয়ে, অতঃপর রহস্যময় অন্তর্ধান রাজকন্যার
গোপন প্রেমের পর লুকিয়ে বিয়ে, অতঃপর রহস্যময় অন্তর্ধান রাজকন্যার
সর্বশেষ খবর
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে