শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যে শহরের মাটির নিচে অর্ধশত বছর ধরে জ্বলছে ‘শয়তানের আগুন’!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে শহরের মাটির নিচে অর্ধশত বছর ধরে জ্বলছে ‘শয়তানের আগুন’!

সেন্ট্রালিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের পেন্সিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের একটি ছোট্ট শহর। সেখানে রয়েছে বহু সংখ্যক কয়লা খনি। এই শহরের বাসিন্দারা এসব কয়লা খনিতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করত। ধীরে ধীরে এই খনি ব্যবসা বিকশিত হতে থাকে। আর এই খনিগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা ব্যবসা-ব্যাণিজ্যের কারণে একসময় এই শহরটি য্ক্তুরাষ্ট্রের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে পরিণত হয়।

তবে অর্ধশতক বছর আগে শহর কর্তৃপক্ষের এক অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কারণে আজ সবকিছুই ইতিহাস। এখন সেন্ট্রালিয়া মানেই মাটির নিচে জ্বলন্ত আগুনের কারণে পরিত্যক্ত এক ভুতুড়ে শহর। যে আগুন কোনোভাবেই নেভানো যাচ্ছে না।

এই আগুনকে বলা হচ্ছে শয়তানের আগুন! যে আগুনে পুড়ে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বাসিন্দারা পালিয়েছেন বহু আগেই। তারপরও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। তবে পর্যটকরা ছুটছেন সেই আগুনে পোড়া শহর দেখতে।

কিন্তু কিভাবে সূত্রপাত হল এই আগুনের? চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই ইতিহাস।

সেন্ট্রালিয়া শহরের গোড়া পত্তন ঘটে ষোল শতকের মাঝামাঝি ঔপনিবেশিক শক্তির হাত ধরে। তারা স্থানীয় উপজাতির কাছ থেকে পাঁচশ পাউন্ডের বিনিময়ে জমি কিনে নেন। তারাই মূল ভূ-খণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য রিডিং রোড নির্মাণ করেন। বর্তমানে সেই রাস্তাই সেন্ট্রালিয়ার প্রধান সড়ক, যা ‘রুট-৬১’ নামে পরিচিত।

ষোল শতকে সেন্ট্রালিয়া শহরের যাত্রা শুরু হলেও বিকাশ হয় মূলত উনিশ শতকের মাঝামাঝি। ১৮৫৪ সালে শহরে রেলপথ নির্মিত হয়, যা ছোট্ট এই জনপদকে মূল জনপদের সঙ্গে আরও নিবিড় যোগাযোগের সুযোগ করে দেয়। এরপর উনিশ শতকের শেষের দিকে কয়লা খনিগুলো আবিষ্কৃত হতে থাকে। এই কয়লা খনিই সেন্ট্রালিয়াকে দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পরিণত করে।  

ঔপনিবেশিকদের হাতে গোড়া পত্তনের সময় সেন্ট্রালিয়ার কোনও নির্দিষ্ট নাম ছিল না। ১৮৩২ সালে জনাথন ফাউস্ট নামে এক ব্যক্তি শহরে একটি সরাইখানা চালু করেন। তখন সেন্ট্রালিয়া রোরিং টাউনশিপ কাউন্টির অন্তর্ভূক্ত ছিল। তিনি সেন্ট্রালিয়ার প্রথম নাম দেন- বুলস হেড। সরাইখানাটি এই নামেই ছিল। এর  বছরদশেক পর বুলস হেড কিনে নেয় লোকাস্ট মাউন্টেন কোল অ্যান্ড আইরন কোম্পানি। এই কোম্পানির খনি প্রকৌশলী অ্যালেক্সান্ডার রে সেখানে পরিকল্পিতভাবে একটি শহর গড়ে তোলার চিন্তা করেন। তিনি বুলস হেড পাল্টে শহরের নাম দেন- সেন্টার ভাইল।

তবে ১৮৬৫ সালে এই নামের উপর ইউএস পোস্টাল সার্ভিসের  নিষেধাজ্ঞা আসে। কারণ তারা এই নামে একটি পোস্টাল কোড অন্য শহরে আগে থেকেই বরাদ্দ দিয়েছেন। ফলে আবারও নাম বদলে ১৮৬৫ সালে শহরের নতুন নামকরণ করা হয় সেন্ট্রালিয়া।

সেন্ট্রালিয়ার বাসিন্দারা প্রথমদিকে অন্যান্য পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। তবে ১৮৫৬ সালে কয়লা খনি আবিষ্কৃত হওয়ার পর মানুষের আয়ের মূল উৎসে পরিণত হয় শহরের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা ওই খনিগুলো। সেই সঙ্গে কাঠের বদলে শহরের সম্পূর্ণ জ্বালানির যোগানও শুরু হয় খনি থেকে উত্তোলিত কয়লা থেকে। এক কথায় ছোট্ট এই শহরের সব কর্মকাণ্ড হয়ে ওঠে কয়লাকেন্দ্রিক। 

ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করে বাসিন্দাদের সংখ্যা। হাতে গোনা কয়েকজন লোক থেকে ১৮৯০ সালে শহরের জনসংখ্যা এক লাফে প্রায় তিন হাজারে পৌঁছে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ব্যবসাকেন্দ্রে পরিণত হয় এই শহর।

কিন্তু যেখানে অর্থ আছে সেখানে স্বার্থের সংঘাত থাকবে না তা কি হয়?  সেন্ট্রালিয়াতেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। ১৮৬০ সালে মলি মাগুইরস নামে একটি গুপ্ত সংঘের আবির্ভাব হয় সেন্ট্রালিয়ায়। মূলত আয়ারল্যান্ডভিত্তিক এই সংঘটি খনি শ্রমিকদের মালিকের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলে। ঐতিহাসিক ডারলি বি জনসনের মতে, সে সময় শহরে ঘটে যাওয়া আলোচিত সব হত্যার সঙ্গে এই দলের সদস্যরা জড়িত ছিল। অভিযোগ রয়েছে, দলের সদস্যরা  শহরের প্রতিষ্ঠাতা অ্যালেক্সেন্ডার রে এবং সেন্ট্রালিয়ার প্রথম যাজক ডেনিয়েল ইগনাইটাস ম্যাকডারমটকেও খুন করে। পরবর্তী সময়ে ১৮৭৭ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুপ্ত সংঘের বেশ কিছু নেতাকে ধরে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়ার পর সেই অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে।

এরপর প্রায় এক শতাব্দী সুন্দরভাবে চলতে থাকে সেন্ট্রালিয়ার জীবনধারা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়লেও সেন্ট্রালিয়ার উপর খুব বেশি পড়েনি। কিন্তু ভীষণ ঝড়ের পূর্বে প্রকৃতি যেমন শান্ত রূপ ধারণ করে তেমনি প্রায় এক শতাব্দী শান্ত থাকার পর সেন্ট্রালিয়ার আকাশে দুর্যোগের মেঘ জমে ১৯৬২ সালের মে মাসে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে সেন্ট্রালিয়া সম্পদশালী হলেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নেহায়েতই গরিব। শহরের বাসিন্দাদের  আবর্জনা ফেলার কোনো নির্দিষ্ট জায়গা ছিল না। তারা পরিত্যক্ত কয়লা খনিকে ময়লার ভাগাড় হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে। 

এছাড়া, যেখানে সেখানে আবর্জনা ফেলার কারণে শহরব্যাপী তীব্র গন্ধ এবং ইঁদুরের উৎপাত শুরু হয়। ফলে শহর কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় আসন্ন মেমোরিয়াল ডে ( যুক্তরাষ্ট্রের নিহত সেনা সদস্যদের স্মরণে মে মাসের শেষ সোমবার) উপলক্ষে শহর পরিষ্কার করা হবে।

সেই লক্ষ্যে শহর কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় সব ময়লা-আবর্জনা আগুনে পুড়িয়ে ফেলবে।

ঐতিহাসিক ডেভিড ডি কক এই পদক্ষেপকে সেন্ট্রালিয়ার মতো খনিজ শহরের জন্য একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। 

তিনিসহ একাধিক গবেষক মনে করেন, পরিচ্ছন্নতার এই উদ্যোগ থেকেই আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। কারণ পুড়তে থাকা আবর্জনা বাতাসে উড়ে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। প্রথমদিকে আগুন লাগার খবরে শহর কর্তৃপক্ষ ও বাসিন্দারা খুব বেশি আতঙ্কিত হয়নি। তারা বেশ কয়েকবার প্রচেষ্টা চালায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার। কিন্তু ততক্ষণে দেরি হয়ে গেছে। ছড়িয়ে পড়া জ্বলন্ত আবর্জনার স্পর্শে আগুন পরিত্যক্ত খনি থেকে এর সঙ্গে যুক্ত কয়লা বোঝাই খনিতেও ছড়িয়ে পড়ে। আর সেখান থেকেই সেন্ট্রালিয়া পরিণত হতে শুরু করে জ্বলতে থাকা জীবন্ত এক অগ্নিকুণ্ডে।  

আগুন নেভানোর উপায় না দেখে খনির মালিকরা খনি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন। আগুনের শিখা শহরের নিচের কয়লা খনির অন্যান্য শাখাতেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। মাটির নিচে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। যা শহরের আবহাওয়া উত্তপ্ত করে তোলে। 

এছাড়া, পুড়তে থাকা কয়লার ধোঁয়ায় অতিরিক্ত কার্বন মনোক্সাইড নিঃসরণের ফলে বাড়ির মাটির নিচের ঘরগুলোর ছিদ্রপথে বিষাক্ত গ্যাস প্রবেশ করতে শুরু করে। বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে শহরের বাসিন্দারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। পোড়া মাটির উত্তাপে শহরের রাস্তা-ঘাট ফেটে যায়। কোথাও কোথাও গভীর ফাটলের সৃষ্টি হয়। বাড়িগুলো হেলে পড়তে থাকে। আগুনের কারণে সৃষ্ট এই বিপদে শহরের বাসিন্দাদের কেউ কেউ শহর ত্যাগ করতে থাকে। আবার অনেকে আশায় বুক বেঁধে থেকে যায়। তবে দিনে দিনে পরিস্থিতি জটিল হতে শুরু করে।

একপর্যায়ে ১৯৯২ সালে মার্কিন কংগ্রেস পেন্সিলভেনিয়ার অন্যত্র শহরবাসীদের স্থানান্তরের উদ্যোগ গ্রহণ করে। বেশিরভাগ শহরবাসী এ প্রস্তাবে রাজি হলেও সাতজন মানুষ সেখান থেকে চলে যেতে অস্বীকৃতি জানান।

ওই বছরই বন্ধ করে দেওয়া হয় শহরের প্রধান সড়ক রুট-৬১। বাতিল করা হয় ডাক বিভাগ থেকে সেন্ট্রালিয়ার জন্য বরাদ্দ পোস্ট কোড। সেন্ট্রালিয়াকে বাঁচানোর চেষ্টা গত অর্ধশতকে বহুবার করা হলেও ভয়াবহ এই আগুন নেভানোর কোনো কিনারা করা যায়নি। কারণ শহরের চারপাশে শিরা-উপশিরার মতো ছড়িয়ে আছে অসংখ্য কয়লা খনি। কয়লা বোঝাই এই সুড়ঙ্গগুলোর কোনটিতে যে আগুন এখনো জ্বলছে তা খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। তাই সেন্ট্রালিয়া শহর আজও জ্বলছে। পরিবেশ সংরক্ষণ অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী- এ আগুন আরও এক শতাব্দী জ্বলার আশঙ্কা রয়েছে।

তবে এই আগুন সেন্ট্রালিয়া তার অধিবাসীদের কাছে দুঃখের কারণ হলেও বর্তমানে পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। শহরের ভেতর দাঁড়িয়ে থাকা কিছু ঘরবাড়ি, গির্জা আর বন্ধ করে করে দেওয়া সড়ক রুট-৬১ দর্শনার্থীদের আকর্ষণের অন্যতম কারণ।

সূত্র: হিস্ট্রি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
নবায়নযোগ্য শক্তির নতুন দিগন্ত খুলল জাপানের ফুকুওকায়
নবায়নযোগ্য শক্তির নতুন দিগন্ত খুলল জাপানের ফুকুওকায়
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত
অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত
শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা
শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের
অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ
থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ
জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি
৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা