শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

'আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই'

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ :
অনলাইন ভার্সন
'আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই'

বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ.কিউ.এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী নিউইয়র্ক হতে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত সাপ্তাহিক ঠিকানাকে দেওয়া সাক্ষাতকারে বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে অগ্রগতি হয়নি একথা বললে ভুল বলা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সত্যিকারের গণতন্ত্রে ফিরলে তা হবে তার জন্য মঙ্গলজনক।’ একইসঙ্গে বাংলাদেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই বলেও মন্তব্য করেন সাবেক এই রাষ্ট্রপতি।

ইংরেজী নতুন বছরের প্রথম দিন সাক্ষাতকারসহ পত্রিকাটি বাজারে এসেছে। সাক্ষাতকারে তিনি বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতির আলোকপাত করেছেন। উল্লেখ্য, ১ জানুয়ারিতে বি. চৌধুরীর বয়স হয় ৮৫ বছর ৮০ দিন। সে আলোকে বর্তমানে তিনিই হচ্ছেন সবচেয়ে বয়ষ্ক সক্রিয় রাজনীতিবিদ।

নতুন বছরের কাছে আপনার প্রত্যাশা কি?

স্বাধীনতার সঙ্গে যখন গণতন্ত্র প্রযুক্ত হবে, তখনই বুঝবো সত্যিকারের স্বাধীনতা এসেছে। আশা করি নতুন বছরে সেই সাফল্য দেখবো।   

নতুন বছরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সুবাতাস বইবে বলে মনে করেন কি?

বিশ্বাস করা সহজ নয়, তবুও আশা করতে দোষ কী?
 
নতুন বছরে বিশ্ব রাজনীতিতে বড় ধরণের কোনো পরিবর্তন আসবে কি?

খারাপের দিকে যেতে পারে বিশ্ব রাজনীতি।

বিএনপি কর্তৃক ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত কি সঠিক ছিল?

মোটেও ছিল না। বিএনপি মস্তবড় সুযোগ হারিয়েছে। সে জন্য জনগণ সাধারণভাবে হতাশ হয়েছে।  

একাত্তরের ঘাতকদের বিচার নিয়ে বিএনপির অস্পষ্টতাকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

অন্যদের কথা জানি না। অন্তত নিজের দলের যে দুইজন নেতার বিচার হলো, এ ব্যাপারে তাদের স্পষ্ট বক্তব্য আসা উচিত ছিল। তা হলে জনসমর্থন তো কমতো না।   

বিএনপি আপনাকে অসম্মানজনক পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দিয়েছিল। এরপরও আপনি বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটে কাজ করছেন। ঐসব বাজে আচরণের কথা মনে হলে কীভাবে আপনি তা কন্ট্রোল করেন?

আপনার এই ধারণাটি সঠিক নয়। আমার দল কখনও বিএনপি জোটে যায় নাই। সুতরাং আপনার প্রশ্নের সাথে একমত পোষণ করি না। রাজনীতিতে সরকার বা দল থেকে পদত্যাগ করা, এটাকে দল বা যারা নেতৃত্বে আছেন, তাদের প্রতিবাদী বক্তব্য হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই। ফলে গণতান্ত্রিক রাজনীতি এগুতে পারে না। আমি মনে করি রাজনীতিতে যারা বাজে আচরণ করে, যারা অগণতান্ত্রিক আচরণ করে, ভুল পথে এগোয়, তারাই আসলে ভুল করেন। একটি ভ্রান্তি হলেও রাজনীতিতে তার মাশুল নেতা এবং দলকেই দিতে হয়।
       
শেখ হাসিনা এবং বর্তমান সরকার সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী।

শেখ হাসিনার সরকারের সময় অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে অগ্রগতি হয়নি এ কথা বললে ভুল বলা হবে। সামাজিক, অর্থনৈতিক ইনডেক্স-এর মাপকাঠিতে বেশ কিছু অগ্রগতি হয়েছে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক ইনডেক্স-এ তাদের চরম ব্যর্থতা সারা পৃথিবী লক্ষ্য করেছে। হত্যা, গুম এগুলো কখনও সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। গত বছরের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে শতকরা ৫২ ভাগ প্রার্থীকে জবরদস্তি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত বলে ঘোষণা করা হলেও শতকরা ৫ ভাগের বেশিই ভোট দিতে যায়নি। এগুলোকে গণতন্ত্র বলে চালিয়ে নেওয়ার প্রয়াস একদিকে যেমন হাস্যকর, অন্যদিকে তেমনি রাজনীতির ইতিহাসে কলঙ্কজনক বলে চিহ্নিত হবে। বর্তমান সরকারের বহু মন্ত্রীই আসলে অনির্বাচিত। সুতরাং একটি অনির্বাচিত সরকার যা করছে তা বিধি সম্মত কিনা এটা ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। যারা সরকার বিরোধী তাদের মাঠে দাঁড়াতে দিবেন না, সরকারের পেটোয়া বাহিনী পুলিশ, র‌্যাব ব্যবহার করে তাদের কণ্ঠ চেপে ধরার চেষ্টা করবেন, এগুলো সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। এ ধরণের রাজনীতির মাধ্যমে অর্জিত উন্নয়নের ফলাফল শেষ পর্যন্ত নেতিবাচক ফলাফল বয়ে আনে। শেখ হাসিনা রাজনৈতিকভাবে আবার যদি সত্যিকার গণতন্ত্রে ফিরে আসেন, তা হলে তার জন্য তা মঙ্গলজনক হবে। বহুল আলোচিত দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের পরও যেটুকু সাফল্য অর্জিত হয়েছে তা সম্মানজনকভাবে তুলে ধরতে পারবেন।   
 
জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। আপনার ধারণা কি?

আমার ধারণা হচ্ছে, এটি একটি রাজনৈতিক খেলা। সরকারের যদি ইচ্ছা থাকতো তা হলে অনেক আগেই তাদের রাজনীতি বন্ধ করতে পারতো। আমার মনে হয়, তাদের মনে দুটি ভয়, প্রথমত জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হলে এবং আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি করলে এটা দমন করার শক্তি সম্পর্কে তারা নিজেরাই সন্দিহান। দ্বিতীয়ত অন্যদিকে জামায়াত- শিবিরের নেতা-কর্মীরা বিরোধী দলে প্রত্যক্ষভাবে যোগ দিলে (অন্য কোনো নামে অথবা নতুন দল করে) বিরোধী দলের রাজনৈতিক শক্তি বাড়াতে পারে। এই জন্যই সরকার দ্বিধাগ্রস্ত।      

আপনি কী জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মীয় সকল সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে?

কোনো উগ্র বা ধ্বংসাত্মক রাজনীতিতে বিশ্বাসী দলসমূহ সম্পর্কে আমার খুব ভাল ধারণা নেই। কিন্তু এ ধরণের সংগঠন থাকলে সরকারের রাজনীতির নিরিখে জনগণের কাছে তাদের জনপ্রিয়তা হ্রাস করতে পারলে করুক। যদি এইসব দলকে জনগণ সমর্থন দেয় তা হলে তাদের নিষিদ্ধ করার আমি কে অথবা সরকারই বা কে? জনগণের সার্বভৌমত্ব সম্পর্কে এত কথা বলেন, তারপরও..............।   

নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূসের সাথে পাশ্চাত্যের একটি সম্পর্ক রয়েছে। সেটিকে কাজে লাগাতে চায় বিএনপি। আপনি কী মনে করেন?

আমি মনে করি ড. ইউনুস নোবেল বিজয়ী একজন ভাল মানুষ। কিন্তু তিনি রাজনীতিতে এখনও সাফল্য প্রমাণ করতে পারেন নাই। দেশের মঙ্গলের জন্য যে কোনো দল তাকে ব্যবহার করলে ক্ষতি কি? অবশ্যই সেটা দেশের মঙ্গলের জন্য হতে হবে।  

প্রধান বিরোধী জোট হিসেবে আপনারা গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিতে কী সঠিক ভূমিকায় রয়েছেন?

আমরা বিরোধীদলের জোটে ছিলাম না এবং নাই। আমি তাদের কথা বলতে পারবো না। আমাদের দলের কথা বলতে হলে আমি বলবো, আমরা বর্তমান শ্রীলংকা সরকারের ভূমিকাকে (জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠায়) প্রশংসা করি এবং আমাদের দেশেও এ ধরণের ভূমিকা নেওয়া উচিত। বিকল্পধারা মনে করে ঘৃণা করে কেউ বড় হয় না এবং শ্রদ্ধা করে কেউ ছোট হয় না।  

ভারতের সাথে বিএনপি জোটের বর্তমানের সম্পর্ক কী সুখকর?

তাদের জিজ্ঞাসা করুন। আমি তাদের প্রতিনিধি নই।

আপনি কী মনে করেন যে, বিএনপি জোট ক্ষমতায় এলে একাত্তরের ঘাতকদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ হবে? অনেকে মনে করছেন যে, এখন যারা বিচার করছেন উল্টো তাদেরকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হতে পারে?

বর্তমান সরকারি দলের কেউ কেউ ৭১-এর ঘাতক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকলে এবং তাদের বিচার শুরু হলে আমি অবাক হব না।

বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম বিশেষ করে মেধাবীরা রাজনীতি-বিমুখ হচ্ছে। এর কারণ কি?

যাদের মেধা আছে তারা জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অন্যান্য কারণ খুঁজছে এবং অনেকেই স্বার্থক হয়েছে। অন্যদিকে রাজনীতির ধারা এবং প্রক্রিয়া সুখকর নয়। জেল-জুলুম, হুলিয়া লেগেই থাকে, গুম, হত্যা কম-বেশি চলছে। সবচেয়ে বড় কথা মেধার মূল্যায়ণ খুব কমই হচ্ছে। মেধাহীন নেতৃত্ব প্রায়ই উপরে উঠে আসে। অন্যদিকে মেধাবীরা পিছিয়ে পড়ে।
 
বাংলাদেশের সিংহভাগ রাজনীতিকের সন্তানেরা বিদেশে লেখাপড়া করছে। অনেকের সন্তান দেশে না ফিরে বিদেশেই স্থায়ী বসতি গড়ছেন। এ ধরনের প্রবণতা সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?

ভাল লেখাপড়া, জ্ঞান অর্জন এবং জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টায় বিদেশে লেখা-পড়াকে আমি মোটেই নিন্দা করি না। অনেকের সন্তান দেশে না ফিরে বিদেশে স্থায়ী বসতি গড়ছেন- সাধারণভাবে এই প্রবণতা নিন্দার্হ। কিন্তু যাদের পরিবারের দেশে জীবনের নিশ্চয়তা কম এবং বিদেশে সুযোগ-সুবিধা বেশি তাদের অন্য ধরণের যুক্তি আছে।  
    
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে অত্যন্ত সুখকর স্মৃতি এবং খুবই বাজে স্মৃতি থাকলে তা পাঠকদের জানাবেন কী?

অন্যসময় জানাব।   

প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে আপনার সামগ্রিক মূল্যায়ন কী?

প্রেসিডেন্ট জিয়া মুক্তিযুদ্ধের অগ্রদূত। অত্যন্ত সৎ মানুষ এবং অসাধারণ দেশপ্রেমিক। তাঁর সঙ্গে কাজ করে আমার জীবনের একটা স্বর্ণময় অভিজ্ঞতা হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়াকে আমিসহ আরও কয়েকজন দেশের ক্রান্তিলগ্নে রাজনীতিতে নিয়ে আসি। এটা প্রয়োজন ছিল। যেহেতু বঙ্গবন্ধু কন্যা তার আগেই রাজনীতিতে নেমে গেছেন। তাদের সামগ্রিক সাফল্য জনগণ জানে।
 
তারেক রহমান সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন জানতে চায় পাঠকরা।

তিনি আমার চেয়ে অনেক জুনিয়র। তাঁর সম্পর্কে আমার কোনো বক্তব্য সাজে না।

বিডি-প্রতিদিন/০৩ জানুয়ারি, ২০১৫/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা