শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

'আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই'

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ :
অনলাইন ভার্সন
'আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই'

বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ.কিউ.এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী নিউইয়র্ক হতে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত সাপ্তাহিক ঠিকানাকে দেওয়া সাক্ষাতকারে বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে অগ্রগতি হয়নি একথা বললে ভুল বলা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সত্যিকারের গণতন্ত্রে ফিরলে তা হবে তার জন্য মঙ্গলজনক।’ একইসঙ্গে বাংলাদেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই বলেও মন্তব্য করেন সাবেক এই রাষ্ট্রপতি।

ইংরেজী নতুন বছরের প্রথম দিন সাক্ষাতকারসহ পত্রিকাটি বাজারে এসেছে। সাক্ষাতকারে তিনি বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতির আলোকপাত করেছেন। উল্লেখ্য, ১ জানুয়ারিতে বি. চৌধুরীর বয়স হয় ৮৫ বছর ৮০ দিন। সে আলোকে বর্তমানে তিনিই হচ্ছেন সবচেয়ে বয়ষ্ক সক্রিয় রাজনীতিবিদ।

নতুন বছরের কাছে আপনার প্রত্যাশা কি?

স্বাধীনতার সঙ্গে যখন গণতন্ত্র প্রযুক্ত হবে, তখনই বুঝবো সত্যিকারের স্বাধীনতা এসেছে। আশা করি নতুন বছরে সেই সাফল্য দেখবো।   

নতুন বছরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সুবাতাস বইবে বলে মনে করেন কি?

বিশ্বাস করা সহজ নয়, তবুও আশা করতে দোষ কী?
 
নতুন বছরে বিশ্ব রাজনীতিতে বড় ধরণের কোনো পরিবর্তন আসবে কি?

খারাপের দিকে যেতে পারে বিশ্ব রাজনীতি।

বিএনপি কর্তৃক ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত কি সঠিক ছিল?

মোটেও ছিল না। বিএনপি মস্তবড় সুযোগ হারিয়েছে। সে জন্য জনগণ সাধারণভাবে হতাশ হয়েছে।  

একাত্তরের ঘাতকদের বিচার নিয়ে বিএনপির অস্পষ্টতাকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

অন্যদের কথা জানি না। অন্তত নিজের দলের যে দুইজন নেতার বিচার হলো, এ ব্যাপারে তাদের স্পষ্ট বক্তব্য আসা উচিত ছিল। তা হলে জনসমর্থন তো কমতো না।   

বিএনপি আপনাকে অসম্মানজনক পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দিয়েছিল। এরপরও আপনি বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটে কাজ করছেন। ঐসব বাজে আচরণের কথা মনে হলে কীভাবে আপনি তা কন্ট্রোল করেন?

আপনার এই ধারণাটি সঠিক নয়। আমার দল কখনও বিএনপি জোটে যায় নাই। সুতরাং আপনার প্রশ্নের সাথে একমত পোষণ করি না। রাজনীতিতে সরকার বা দল থেকে পদত্যাগ করা, এটাকে দল বা যারা নেতৃত্বে আছেন, তাদের প্রতিবাদী বক্তব্য হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই। ফলে গণতান্ত্রিক রাজনীতি এগুতে পারে না। আমি মনে করি রাজনীতিতে যারা বাজে আচরণ করে, যারা অগণতান্ত্রিক আচরণ করে, ভুল পথে এগোয়, তারাই আসলে ভুল করেন। একটি ভ্রান্তি হলেও রাজনীতিতে তার মাশুল নেতা এবং দলকেই দিতে হয়।
       
শেখ হাসিনা এবং বর্তমান সরকার সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী।

শেখ হাসিনার সরকারের সময় অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে অগ্রগতি হয়নি এ কথা বললে ভুল বলা হবে। সামাজিক, অর্থনৈতিক ইনডেক্স-এর মাপকাঠিতে বেশ কিছু অগ্রগতি হয়েছে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক ইনডেক্স-এ তাদের চরম ব্যর্থতা সারা পৃথিবী লক্ষ্য করেছে। হত্যা, গুম এগুলো কখনও সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। গত বছরের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে শতকরা ৫২ ভাগ প্রার্থীকে জবরদস্তি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত বলে ঘোষণা করা হলেও শতকরা ৫ ভাগের বেশিই ভোট দিতে যায়নি। এগুলোকে গণতন্ত্র বলে চালিয়ে নেওয়ার প্রয়াস একদিকে যেমন হাস্যকর, অন্যদিকে তেমনি রাজনীতির ইতিহাসে কলঙ্কজনক বলে চিহ্নিত হবে। বর্তমান সরকারের বহু মন্ত্রীই আসলে অনির্বাচিত। সুতরাং একটি অনির্বাচিত সরকার যা করছে তা বিধি সম্মত কিনা এটা ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। যারা সরকার বিরোধী তাদের মাঠে দাঁড়াতে দিবেন না, সরকারের পেটোয়া বাহিনী পুলিশ, র‌্যাব ব্যবহার করে তাদের কণ্ঠ চেপে ধরার চেষ্টা করবেন, এগুলো সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। এ ধরণের রাজনীতির মাধ্যমে অর্জিত উন্নয়নের ফলাফল শেষ পর্যন্ত নেতিবাচক ফলাফল বয়ে আনে। শেখ হাসিনা রাজনৈতিকভাবে আবার যদি সত্যিকার গণতন্ত্রে ফিরে আসেন, তা হলে তার জন্য তা মঙ্গলজনক হবে। বহুল আলোচিত দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের পরও যেটুকু সাফল্য অর্জিত হয়েছে তা সম্মানজনকভাবে তুলে ধরতে পারবেন।   
 
জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। আপনার ধারণা কি?

আমার ধারণা হচ্ছে, এটি একটি রাজনৈতিক খেলা। সরকারের যদি ইচ্ছা থাকতো তা হলে অনেক আগেই তাদের রাজনীতি বন্ধ করতে পারতো। আমার মনে হয়, তাদের মনে দুটি ভয়, প্রথমত জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হলে এবং আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি করলে এটা দমন করার শক্তি সম্পর্কে তারা নিজেরাই সন্দিহান। দ্বিতীয়ত অন্যদিকে জামায়াত- শিবিরের নেতা-কর্মীরা বিরোধী দলে প্রত্যক্ষভাবে যোগ দিলে (অন্য কোনো নামে অথবা নতুন দল করে) বিরোধী দলের রাজনৈতিক শক্তি বাড়াতে পারে। এই জন্যই সরকার দ্বিধাগ্রস্ত।      

আপনি কী জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মীয় সকল সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে?

কোনো উগ্র বা ধ্বংসাত্মক রাজনীতিতে বিশ্বাসী দলসমূহ সম্পর্কে আমার খুব ভাল ধারণা নেই। কিন্তু এ ধরণের সংগঠন থাকলে সরকারের রাজনীতির নিরিখে জনগণের কাছে তাদের জনপ্রিয়তা হ্রাস করতে পারলে করুক। যদি এইসব দলকে জনগণ সমর্থন দেয় তা হলে তাদের নিষিদ্ধ করার আমি কে অথবা সরকারই বা কে? জনগণের সার্বভৌমত্ব সম্পর্কে এত কথা বলেন, তারপরও..............।   

নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূসের সাথে পাশ্চাত্যের একটি সম্পর্ক রয়েছে। সেটিকে কাজে লাগাতে চায় বিএনপি। আপনি কী মনে করেন?

আমি মনে করি ড. ইউনুস নোবেল বিজয়ী একজন ভাল মানুষ। কিন্তু তিনি রাজনীতিতে এখনও সাফল্য প্রমাণ করতে পারেন নাই। দেশের মঙ্গলের জন্য যে কোনো দল তাকে ব্যবহার করলে ক্ষতি কি? অবশ্যই সেটা দেশের মঙ্গলের জন্য হতে হবে।  

প্রধান বিরোধী জোট হিসেবে আপনারা গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিতে কী সঠিক ভূমিকায় রয়েছেন?

আমরা বিরোধীদলের জোটে ছিলাম না এবং নাই। আমি তাদের কথা বলতে পারবো না। আমাদের দলের কথা বলতে হলে আমি বলবো, আমরা বর্তমান শ্রীলংকা সরকারের ভূমিকাকে (জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠায়) প্রশংসা করি এবং আমাদের দেশেও এ ধরণের ভূমিকা নেওয়া উচিত। বিকল্পধারা মনে করে ঘৃণা করে কেউ বড় হয় না এবং শ্রদ্ধা করে কেউ ছোট হয় না।  

ভারতের সাথে বিএনপি জোটের বর্তমানের সম্পর্ক কী সুখকর?

তাদের জিজ্ঞাসা করুন। আমি তাদের প্রতিনিধি নই।

আপনি কী মনে করেন যে, বিএনপি জোট ক্ষমতায় এলে একাত্তরের ঘাতকদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ হবে? অনেকে মনে করছেন যে, এখন যারা বিচার করছেন উল্টো তাদেরকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হতে পারে?

বর্তমান সরকারি দলের কেউ কেউ ৭১-এর ঘাতক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকলে এবং তাদের বিচার শুরু হলে আমি অবাক হব না।

বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম বিশেষ করে মেধাবীরা রাজনীতি-বিমুখ হচ্ছে। এর কারণ কি?

যাদের মেধা আছে তারা জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অন্যান্য কারণ খুঁজছে এবং অনেকেই স্বার্থক হয়েছে। অন্যদিকে রাজনীতির ধারা এবং প্রক্রিয়া সুখকর নয়। জেল-জুলুম, হুলিয়া লেগেই থাকে, গুম, হত্যা কম-বেশি চলছে। সবচেয়ে বড় কথা মেধার মূল্যায়ণ খুব কমই হচ্ছে। মেধাহীন নেতৃত্ব প্রায়ই উপরে উঠে আসে। অন্যদিকে মেধাবীরা পিছিয়ে পড়ে।
 
বাংলাদেশের সিংহভাগ রাজনীতিকের সন্তানেরা বিদেশে লেখাপড়া করছে। অনেকের সন্তান দেশে না ফিরে বিদেশেই স্থায়ী বসতি গড়ছেন। এ ধরনের প্রবণতা সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?

ভাল লেখাপড়া, জ্ঞান অর্জন এবং জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টায় বিদেশে লেখা-পড়াকে আমি মোটেই নিন্দা করি না। অনেকের সন্তান দেশে না ফিরে বিদেশে স্থায়ী বসতি গড়ছেন- সাধারণভাবে এই প্রবণতা নিন্দার্হ। কিন্তু যাদের পরিবারের দেশে জীবনের নিশ্চয়তা কম এবং বিদেশে সুযোগ-সুবিধা বেশি তাদের অন্য ধরণের যুক্তি আছে।  
    
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে অত্যন্ত সুখকর স্মৃতি এবং খুবই বাজে স্মৃতি থাকলে তা পাঠকদের জানাবেন কী?

অন্যসময় জানাব।   

প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে আপনার সামগ্রিক মূল্যায়ন কী?

প্রেসিডেন্ট জিয়া মুক্তিযুদ্ধের অগ্রদূত। অত্যন্ত সৎ মানুষ এবং অসাধারণ দেশপ্রেমিক। তাঁর সঙ্গে কাজ করে আমার জীবনের একটা স্বর্ণময় অভিজ্ঞতা হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়াকে আমিসহ আরও কয়েকজন দেশের ক্রান্তিলগ্নে রাজনীতিতে নিয়ে আসি। এটা প্রয়োজন ছিল। যেহেতু বঙ্গবন্ধু কন্যা তার আগেই রাজনীতিতে নেমে গেছেন। তাদের সামগ্রিক সাফল্য জনগণ জানে।
 
তারেক রহমান সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন জানতে চায় পাঠকরা।

তিনি আমার চেয়ে অনেক জুনিয়র। তাঁর সম্পর্কে আমার কোনো বক্তব্য সাজে না।

বিডি-প্রতিদিন/০৩ জানুয়ারি, ২০১৫/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক
রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের
রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
দেশের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩
‘বায়ুদূষণ রোধে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার’
‘বায়ুদূষণ রোধে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার’
হাসিনার বিচারে যত সময় প্রয়োজন সেই গতিতেই এগোচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিচারে যত সময় প্রয়োজন সেই গতিতেই এগোচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর
মমতাজ-মুরাদসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৪
মমতাজ-মুরাদসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৪
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিডা’র সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিডা’র সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

এই মাত্র | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএম কলেজের প্রশাসনিক ভবনে তালা
বিএম কলেজের প্রশাসনিক ভবনে তালা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পানিতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
পানিতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত ভারতের উত্তরাখান্ড ও হিমাচল প্রদেশ
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত ভারতের উত্তরাখান্ড ও হিমাচল প্রদেশ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পা হারানোর সম্ভাবনা ছিল পন্থের, জানালেন চিকিৎসক
পা হারানোর সম্ভাবনা ছিল পন্থের, জানালেন চিকিৎসক

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গোলান মালভূমির দখল ছাড়বে না ইসরায়েল!
গোলান মালভূমির দখল ছাড়বে না ইসরায়েল!

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার
বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বারিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক কর্মশালা
বারিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের
রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকার শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ
সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকার শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন
পঞ্চগড়ে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু, জনমনে ক্ষোভ
বরগুনায় ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু, জনমনে ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন
চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধমক দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত করতে চাইলে বিএনপি সহ্য করবে না : ফারুক
ধমক দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত করতে চাইলে বিএনপি সহ্য করবে না : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম