শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, রবিবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

'আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই'

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ :
অনলাইন ভার্সন
'আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই'

বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ.কিউ.এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী নিউইয়র্ক হতে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত সাপ্তাহিক ঠিকানাকে দেওয়া সাক্ষাতকারে বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে অগ্রগতি হয়নি একথা বললে ভুল বলা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সত্যিকারের গণতন্ত্রে ফিরলে তা হবে তার জন্য মঙ্গলজনক।’ একইসঙ্গে বাংলাদেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই বলেও মন্তব্য করেন সাবেক এই রাষ্ট্রপতি।

ইংরেজী নতুন বছরের প্রথম দিন সাক্ষাতকারসহ পত্রিকাটি বাজারে এসেছে। সাক্ষাতকারে তিনি বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতির আলোকপাত করেছেন। উল্লেখ্য, ১ জানুয়ারিতে বি. চৌধুরীর বয়স হয় ৮৫ বছর ৮০ দিন। সে আলোকে বর্তমানে তিনিই হচ্ছেন সবচেয়ে বয়ষ্ক সক্রিয় রাজনীতিবিদ।

নতুন বছরের কাছে আপনার প্রত্যাশা কি?

স্বাধীনতার সঙ্গে যখন গণতন্ত্র প্রযুক্ত হবে, তখনই বুঝবো সত্যিকারের স্বাধীনতা এসেছে। আশা করি নতুন বছরে সেই সাফল্য দেখবো।   

নতুন বছরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সুবাতাস বইবে বলে মনে করেন কি?

বিশ্বাস করা সহজ নয়, তবুও আশা করতে দোষ কী?
 
নতুন বছরে বিশ্ব রাজনীতিতে বড় ধরণের কোনো পরিবর্তন আসবে কি?

খারাপের দিকে যেতে পারে বিশ্ব রাজনীতি।

বিএনপি কর্তৃক ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত কি সঠিক ছিল?

মোটেও ছিল না। বিএনপি মস্তবড় সুযোগ হারিয়েছে। সে জন্য জনগণ সাধারণভাবে হতাশ হয়েছে।  

একাত্তরের ঘাতকদের বিচার নিয়ে বিএনপির অস্পষ্টতাকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

অন্যদের কথা জানি না। অন্তত নিজের দলের যে দুইজন নেতার বিচার হলো, এ ব্যাপারে তাদের স্পষ্ট বক্তব্য আসা উচিত ছিল। তা হলে জনসমর্থন তো কমতো না।   

বিএনপি আপনাকে অসম্মানজনক পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দিয়েছিল। এরপরও আপনি বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটে কাজ করছেন। ঐসব বাজে আচরণের কথা মনে হলে কীভাবে আপনি তা কন্ট্রোল করেন?

আপনার এই ধারণাটি সঠিক নয়। আমার দল কখনও বিএনপি জোটে যায় নাই। সুতরাং আপনার প্রশ্নের সাথে একমত পোষণ করি না। রাজনীতিতে সরকার বা দল থেকে পদত্যাগ করা, এটাকে দল বা যারা নেতৃত্বে আছেন, তাদের প্রতিবাদী বক্তব্য হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। আমাদের দেশে প্রতিবাদী পদত্যাগের রীতি খুব একটা নেই। ফলে গণতান্ত্রিক রাজনীতি এগুতে পারে না। আমি মনে করি রাজনীতিতে যারা বাজে আচরণ করে, যারা অগণতান্ত্রিক আচরণ করে, ভুল পথে এগোয়, তারাই আসলে ভুল করেন। একটি ভ্রান্তি হলেও রাজনীতিতে তার মাশুল নেতা এবং দলকেই দিতে হয়।
       
শেখ হাসিনা এবং বর্তমান সরকার সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী।

শেখ হাসিনার সরকারের সময় অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে অগ্রগতি হয়নি এ কথা বললে ভুল বলা হবে। সামাজিক, অর্থনৈতিক ইনডেক্স-এর মাপকাঠিতে বেশ কিছু অগ্রগতি হয়েছে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক ইনডেক্স-এ তাদের চরম ব্যর্থতা সারা পৃথিবী লক্ষ্য করেছে। হত্যা, গুম এগুলো কখনও সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। গত বছরের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে শতকরা ৫২ ভাগ প্রার্থীকে জবরদস্তি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত বলে ঘোষণা করা হলেও শতকরা ৫ ভাগের বেশিই ভোট দিতে যায়নি। এগুলোকে গণতন্ত্র বলে চালিয়ে নেওয়ার প্রয়াস একদিকে যেমন হাস্যকর, অন্যদিকে তেমনি রাজনীতির ইতিহাসে কলঙ্কজনক বলে চিহ্নিত হবে। বর্তমান সরকারের বহু মন্ত্রীই আসলে অনির্বাচিত। সুতরাং একটি অনির্বাচিত সরকার যা করছে তা বিধি সম্মত কিনা এটা ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। যারা সরকার বিরোধী তাদের মাঠে দাঁড়াতে দিবেন না, সরকারের পেটোয়া বাহিনী পুলিশ, র‌্যাব ব্যবহার করে তাদের কণ্ঠ চেপে ধরার চেষ্টা করবেন, এগুলো সঠিক রাজনীতি হতে পারে না। এ ধরণের রাজনীতির মাধ্যমে অর্জিত উন্নয়নের ফলাফল শেষ পর্যন্ত নেতিবাচক ফলাফল বয়ে আনে। শেখ হাসিনা রাজনৈতিকভাবে আবার যদি সত্যিকার গণতন্ত্রে ফিরে আসেন, তা হলে তার জন্য তা মঙ্গলজনক হবে। বহুল আলোচিত দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের পরও যেটুকু সাফল্য অর্জিত হয়েছে তা সম্মানজনকভাবে তুলে ধরতে পারবেন।   
 
জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। আপনার ধারণা কি?

আমার ধারণা হচ্ছে, এটি একটি রাজনৈতিক খেলা। সরকারের যদি ইচ্ছা থাকতো তা হলে অনেক আগেই তাদের রাজনীতি বন্ধ করতে পারতো। আমার মনে হয়, তাদের মনে দুটি ভয়, প্রথমত জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হলে এবং আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি করলে এটা দমন করার শক্তি সম্পর্কে তারা নিজেরাই সন্দিহান। দ্বিতীয়ত অন্যদিকে জামায়াত- শিবিরের নেতা-কর্মীরা বিরোধী দলে প্রত্যক্ষভাবে যোগ দিলে (অন্য কোনো নামে অথবা নতুন দল করে) বিরোধী দলের রাজনৈতিক শক্তি বাড়াতে পারে। এই জন্যই সরকার দ্বিধাগ্রস্ত।      

আপনি কী জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মীয় সকল সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে?

কোনো উগ্র বা ধ্বংসাত্মক রাজনীতিতে বিশ্বাসী দলসমূহ সম্পর্কে আমার খুব ভাল ধারণা নেই। কিন্তু এ ধরণের সংগঠন থাকলে সরকারের রাজনীতির নিরিখে জনগণের কাছে তাদের জনপ্রিয়তা হ্রাস করতে পারলে করুক। যদি এইসব দলকে জনগণ সমর্থন দেয় তা হলে তাদের নিষিদ্ধ করার আমি কে অথবা সরকারই বা কে? জনগণের সার্বভৌমত্ব সম্পর্কে এত কথা বলেন, তারপরও..............।   

নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূসের সাথে পাশ্চাত্যের একটি সম্পর্ক রয়েছে। সেটিকে কাজে লাগাতে চায় বিএনপি। আপনি কী মনে করেন?

আমি মনে করি ড. ইউনুস নোবেল বিজয়ী একজন ভাল মানুষ। কিন্তু তিনি রাজনীতিতে এখনও সাফল্য প্রমাণ করতে পারেন নাই। দেশের মঙ্গলের জন্য যে কোনো দল তাকে ব্যবহার করলে ক্ষতি কি? অবশ্যই সেটা দেশের মঙ্গলের জন্য হতে হবে।  

প্রধান বিরোধী জোট হিসেবে আপনারা গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিতে কী সঠিক ভূমিকায় রয়েছেন?

আমরা বিরোধীদলের জোটে ছিলাম না এবং নাই। আমি তাদের কথা বলতে পারবো না। আমাদের দলের কথা বলতে হলে আমি বলবো, আমরা বর্তমান শ্রীলংকা সরকারের ভূমিকাকে (জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠায়) প্রশংসা করি এবং আমাদের দেশেও এ ধরণের ভূমিকা নেওয়া উচিত। বিকল্পধারা মনে করে ঘৃণা করে কেউ বড় হয় না এবং শ্রদ্ধা করে কেউ ছোট হয় না।  

ভারতের সাথে বিএনপি জোটের বর্তমানের সম্পর্ক কী সুখকর?

তাদের জিজ্ঞাসা করুন। আমি তাদের প্রতিনিধি নই।

আপনি কী মনে করেন যে, বিএনপি জোট ক্ষমতায় এলে একাত্তরের ঘাতকদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ হবে? অনেকে মনে করছেন যে, এখন যারা বিচার করছেন উল্টো তাদেরকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হতে পারে?

বর্তমান সরকারি দলের কেউ কেউ ৭১-এর ঘাতক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকলে এবং তাদের বিচার শুরু হলে আমি অবাক হব না।

বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম বিশেষ করে মেধাবীরা রাজনীতি-বিমুখ হচ্ছে। এর কারণ কি?

যাদের মেধা আছে তারা জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অন্যান্য কারণ খুঁজছে এবং অনেকেই স্বার্থক হয়েছে। অন্যদিকে রাজনীতির ধারা এবং প্রক্রিয়া সুখকর নয়। জেল-জুলুম, হুলিয়া লেগেই থাকে, গুম, হত্যা কম-বেশি চলছে। সবচেয়ে বড় কথা মেধার মূল্যায়ণ খুব কমই হচ্ছে। মেধাহীন নেতৃত্ব প্রায়ই উপরে উঠে আসে। অন্যদিকে মেধাবীরা পিছিয়ে পড়ে।
 
বাংলাদেশের সিংহভাগ রাজনীতিকের সন্তানেরা বিদেশে লেখাপড়া করছে। অনেকের সন্তান দেশে না ফিরে বিদেশেই স্থায়ী বসতি গড়ছেন। এ ধরনের প্রবণতা সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?

ভাল লেখাপড়া, জ্ঞান অর্জন এবং জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টায় বিদেশে লেখা-পড়াকে আমি মোটেই নিন্দা করি না। অনেকের সন্তান দেশে না ফিরে বিদেশে স্থায়ী বসতি গড়ছেন- সাধারণভাবে এই প্রবণতা নিন্দার্হ। কিন্তু যাদের পরিবারের দেশে জীবনের নিশ্চয়তা কম এবং বিদেশে সুযোগ-সুবিধা বেশি তাদের অন্য ধরণের যুক্তি আছে।  
    
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে অত্যন্ত সুখকর স্মৃতি এবং খুবই বাজে স্মৃতি থাকলে তা পাঠকদের জানাবেন কী?

অন্যসময় জানাব।   

প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে আপনার সামগ্রিক মূল্যায়ন কী?

প্রেসিডেন্ট জিয়া মুক্তিযুদ্ধের অগ্রদূত। অত্যন্ত সৎ মানুষ এবং অসাধারণ দেশপ্রেমিক। তাঁর সঙ্গে কাজ করে আমার জীবনের একটা স্বর্ণময় অভিজ্ঞতা হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়াকে আমিসহ আরও কয়েকজন দেশের ক্রান্তিলগ্নে রাজনীতিতে নিয়ে আসি। এটা প্রয়োজন ছিল। যেহেতু বঙ্গবন্ধু কন্যা তার আগেই রাজনীতিতে নেমে গেছেন। তাদের সামগ্রিক সাফল্য জনগণ জানে।
 
তারেক রহমান সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন জানতে চায় পাঠকরা।

তিনি আমার চেয়ে অনেক জুনিয়র। তাঁর সম্পর্কে আমার কোনো বক্তব্য সাজে না।

বিডি-প্রতিদিন/০৩ জানুয়ারি, ২০১৫/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির
নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩
কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু
নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের
বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়
হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা