শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, বুধবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

নিজামীর বিরুদ্ধে যত অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নিজামীর বিরুদ্ধে যত অভিযোগ

মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীর আপিলের চূড়ান্ত রায়েও ফাঁসি বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

বুধবার সকাল পৌনে ৯টার দিকে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অপর তিন বিচারপতি হলেন- নাজমুন আরা সুলতানা, সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

এদিন, নিজামীর পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান, শিশির মনির, নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন।

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা, চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু, প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আলী, ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। এ ছাড়া আদালতে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গণমাধ্যমের বিপুল সংখ্যক সংবাদকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ১৬টি অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। এর মধ্যে ৩টি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। প্রসিকিউশনের আনা অভিযোগগুলো হলো :

১ নং অভিযোগ : জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ছাত্র সংঘের সভাপতি হিসেবে ১৯৭১ সালের ৩ আগস্ট চট্টগ্রাম মুসলিম হল ইনস্টিটিউটে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন নিজামী। এ বক্তব্যে তিনি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকদের নিমূর্ল করতে তার সহযোগিদের আহ্বান জানান।

২ নং অভিযোগ : ১৯৭১ সালের ২২ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক একাডেমি হলে নিজামী বক্তৃতা দেন। এসময় তিনি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকদের ইসলামের শত্রু হিসেবে আখ্যা দিয়ে তাদের নিশ্চিহ্ন করতে প্ররোচণা দেন।

৩ নং অভিযোগ : একাত্তরের ৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবন প্রাঙ্গণে দেওয়া এক বক্তৃতায় নিজামী স্বাধীনতার পক্ষের লোকদের ভারতের দালাল উল্লেখ করে তাদের নির্মুলের আহ্বান জানান।

৪ নং অভিযোগ : একাত্তরের ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর যাশোর বিডিহলে আয়োজিত এক সভায় স্বাধীনতাকামী বাঙ্গালী জনগোষ্ঠীকে নির্মূলে তার সহযোগীদের প্রতি আহ্বান জানান।

৫ নং অভিযোগ : একাত্তরের ১৪ এপ্রিল পাবনার সাথিয়া থানার বাউশগাড়ী গ্রামে ৪৫০ জন নিরীহ নারী-পুরুষকে নির্বিচারে হত্যায় নিজামীর বিরুদ্ধে জড়িত থাকার অভিাযোগ রয়েছে। ওই দিন বাউশগাড়ী গ্রামে পাক বাহিনী ও তাদের সহযোগী রাজাকার, আল-বদর বাহিনী হত্যাকাণ্ডসহ ধর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছে।

৬ নং অভিযোগ : একাত্তরের ৮ মে সাথিয়ায় সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূজা ঘরের সামনে নিজামীর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনকে হত্যা, নারীদের ধর্ষণ, লুণ্ঠন ও বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা সংঘটিত হয়।

৭ নং অভিযোগ : একাত্তরের ২৭ নভেম্বর পাবনার সাথিয়া থানার ধুলাউড়ি গ্রামে আব্দুল আওয়ালের বাড়ি ঘেরাও করে ৩০ জনকে হত্যা, বাড়িতে লুট, নারীদের ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

৮ নং অভিযোগ : ১৬ এপ্রিল পাবনার ঈশ্বরদী থানার আরপাড়া ও ভুতের গাড়ি গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে লুট, অগ্নিসংযোগ ও নিরীহ হাফেজ ওমর আলীসহ ১৯ জনকে হত্যার অভিযোগ।

৯ নং অভিযোগ : পাবনা জেলা স্কুলের হেড মাওলানা শহীদ মাওলানা কছিম উদ্দিন আহমদসহ তার দুই সঙ্গীকে একাত্তরের ১০ জুন হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিজামী জড়িত।

১০ নং অভিযোগ : পাবনা শহরের নুরপুর ওয়াপদা পাওয়ার হাউজে একাত্তরের ৯ আগস্ট মুক্তিযুদ্ধা আব্দুল মাজেদ ও মোহাম্মদ আলীকে হত্যার ঘটনায় জাড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে নিজামীর বিরুদ্ধে।

১১ নং অভিযোগ : ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর পাবনার বেড়া থানার বৃশালিকা গ্রামের সোহরাব আলী প্রামানিককে হত্যার ঘটনা। এছাড়া প্রফুল্ল প্রামানিক, ষষ্টিপ্রামাানিকসহ হিন্দু সম্প্রদায়ের ৭০ জন নর-নারীকে হত্যা, তাদের বাড়ি-ঘরে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

১২ নং অভিযোগ :  একাত্তরের আগস্ট মাসে সাথিয়া থানার সোনা তলা গ্রামে মুক্তিযুদ্ধা অনিল চন্দ্র কুন্ডের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটের ঘটনা।

১৩ নং অভিযোগ : মুক্তিযুদ্ধকালীন ঢাকার মোহাম্মদ পুর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে পাক বাহিনীর ক্যাম্প, রাজাকার ও আল-বদর বাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মানবতাবিরোধী অপরাধের পরামর্শ ও ষড়যন্তের সঙ্গে নিজামীর জড়িত থাকার ঘটনা। তিনি নিখিল পাকিস্তানের ছাত্র সংঘের সভাপতি এবং আল-বদর বাহিনীর প্রধান হিসেবে এ ক্যাম্পে সব সময় গমন করে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে কার্যক্রম করতেন।

১৪ নং অভিযোগ : একাত্তরের ৩০ আগস্ট ঢাকার নাখাল পাড়ায় পুরাতন এমপি হোস্টেলে স্থাপিত পাক ক্যাম্পে বন্দি জহির উদ্দিন জালাল, বদি, রুমি, জুয়েল ও আজাদ এদের মধ্যে একজন ছাড়া বাকিদের নিজামীর নির্দেশে হত্যা করা  হয়।

১৫ নং অভিযোগ : একাত্তরে পাবনার সাথিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে স্থাপিত রাজাকার ক্যাম্প থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধের পরামর্শ ও ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে নিজামীর বিরুদ্ধে।

১৬ নং অভিযোগ : মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দ্বারপ্রান্ত একাত্তরের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যার সঙ্গে নিজামী জড়িত থাকার ঘটনায় অভিযোগ গঠিত হয়েছে।

হত্যা, গণহত্যা, লুট, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণে সহযোগিতার মতো মানবতাবিরোধী উল্লেখিত ১৬ অভিযোগে ২০১২ সালের ২৮ মে তার বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল। বিচারিক কার্যক্রম শেষে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের প্রাক্কালে জাতির মেধাবী সন্তান বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড এবং হত্যা-গণহত্যাসহ সুপিরিয়র রেসপন্সিবিলিটির (ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বের দায়) মোট ৪টি অপরাধে ২০১৪ সালের ২৯ অক্টোবর রায়ে নিজামীর ফাঁসির আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল।

বিচারে নিজামীর বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন আনীত মোট ১৬টি মানবতাবিরোধী অপরাধের মধ্যে ৮টি অর্থাৎ ১, ২, ৩, ৪, ৬, ৭, ৮ ও ১৬ নম্বর অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। ৫ ও ৯ থেকে ১৫ নম্বর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এসব অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয় ট্রাইব্যুনাল।

ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ২৩ নভেম্বর আপিল দায়ের করেন তিনি। মঙ্গলবার আপিলের শুনানি শেষে আগামী ৬ জানুয়ারি রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে ৪ সদস্যের আপিল বিভাগ। এরপর বুধবার সকালে নিজামীর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বুদ্ধিজীবী হত্যা, গণহত্যার দায়ে ২, ৬ ও ১৬ নম্বর অভিযোগে নিজামীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। ৭ ও ৮ নম্বর অভিযোগে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগে। এ ছাড়া ১, ৩ ও ৪ নম্বর অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/০৬ জানুয়ারি, ২০১৫/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সর্বশেষ খবর
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই
বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো
রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড
নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ
জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার
থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই
উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন
চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা
মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি
নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি
মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদপানে প্রাণ গেল দুজনের
মদপানে প্রাণ গেল দুজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১
ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক
দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’
‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়িয়াল খাঁ নদে উৎসবমুখর ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
আড়িয়াল খাঁ নদে উৎসবমুখর ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোকেয়ার জন্মভিটায় বিভাগীয় পাঠক সম্মেলন
রোকেয়ার জন্মভিটায় বিভাগীয় পাঠক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্শের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ জয় অস্ট্রেলিয়ার
মার্শের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ জয় অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন, ঘাতকদের গ্রেফতার দাবি
বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন, ঘাতকদের গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা