শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আমলাতন্ত্রে শেষ হচ্ছে সবুজ জ্বালানির উৎস

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আমলাতন্ত্রে শেষ হচ্ছে সবুজ জ্বালানির উৎস

সিরাজগঞ্জে সরকারি কোম্পানি নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন একটি সাড়ে ৬ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করে গত বছর। সব প্রক্রিয়া শেষে ৮ মাস আগে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণের কাজ পায় দক্ষিণ কোরিয়ার দাইয়ুর সঙ্গে একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান। এতদিন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নির্মাণ কাজ শেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে থাকার কথা। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয় সিরাজগঞ্জে এ জমি দিতে নানারকম টালবাহানা করে। দিনের পর দিন ভূমি মন্ত্রণালয় নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশনের ফাইলটি আটকে রাখে। সর্বশেষ এ মাসের মাঝামাঝিতে ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠি সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসককে (ডিসি) জানতে চেয়ে পাঠানো হয়েছে, যে নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন সরকারি কোম্পানি কিনা। অদ্ভুত এই চিঠির উত্তর জানতে সিরাজগঞ্জের ডিসি আবার নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশনের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চাইবে। ঢাকা থেকে সেই চিঠির জবাব যাবে সিরাজগঞ্জের ডিসির কাছে, সেখান থেকে চিঠি যাবে ভূমি মন্ত্রণালয়, এরপর ভূমি মন্ত্রণালয় বিদ্যুৎকেন্দ্র করার ভূমি সংক্রান্ত অনুমতি দিবে। এভাবে মাত্র সাড়ে ৬ মেগাওয়াটের একটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে কত বছর লেগে যাবে বা আদৌ হবে কিনা তা নিশ্চিত করে বিদ্যুৎ বিভাগের কেউ বলতে পারেননি। বাংলাদেশে সৌর বিদ্যুৎ নির্মাণ করার ক্ষেত্রে ভূমি সংক্রান্ত জটিলতার গল্পটি এমনই।

পৃথিবীর সবথেকে বেশি মানুষ সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করে বাংলাদেশ। প্রায় ৫০ লাখ মানুষ দেশে এখন সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন। মেগাওয়াটের হিসেবে এটি প্রায় ২০০ মেগাওয়াট। যেসব স্থানে প্রচলিত বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়নি এমন প্রত্যন্ত দুর্গম অঞ্চলে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন সাধারণ মানুষ। সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারের ব্যবস্থা দেশের প্রান্তিক ও দারিদ্র্য মানুষরা নিজেরাই করেছেন। শহরের মানুষ যেখানে গড়ে বিদ্যুৎ কিনে থাকে সাড়ে ৬ টাকা প্রতি ইউনিট করে, তখন গ্রামীণ জনপদের প্রান্তিক আয়ের মানুষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন, যার ইউনিট প্রতি খরচ হচ্ছে ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা। অথচ ৫০ লাখ দারিদ্র্য জনগোষ্ঠী নিজেদের প্রয়োজনে সারাদেশে ২০০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ ক্ষমতার সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন করলেও সরকারি উদ্যেগে ও বেসরকারি উদ্যেগে এখন পর্যন্ত কোন সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। এর অন্যতম কারণ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্রে জানা গেছে, দেশে এখন পর্যন্ত ৩৪টি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ চুক্তি হয়েছে। কিন্তু এর একটিরও নির্মাণ কাজ শুরু করা যায়নি। এর পেছনে প্রত্যেকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে জমি সংক্রান্ত জটিলতা রয়েছে। আর এ কারণে নবায়ণযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশ আধুনিক বিশ্ব থেকে পিছিয়ে পড়ছে। বাড়ছে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা।

সৌর বিদ্যুতের পাশাপাশি নবায়ণযোগ্য জ্বালানির মধ্যে রয়েছে বায়ু বিদ্যুৎ, জলবিদ্যুৎ, বজ্য থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ, ধানের তুষ থেকে উৎপাদিত বায়োম্যাস বিদ্যুৎ ইত্যাদি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে বেশ কিছু প্রকল্প নিয়ে আলাপ আলোচনা ও চুক্তির পর্যায় থাকলেও বাস্তবে একটিও রূপ নেয়নি।

পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, দেশের ৮টি সিটি করপোরেশনে প্রতিদিন যে বর্জ্য তৈরি হয়, তা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হলেও সিটি করপোরেশনগুলোর আন্তরিকতার অভাবে সেটি করা যায়নি। ফলে বর্জ্য আবর্জনা হিসেবে শহরগুলোকে যেমন দূষিত ও দুগন্ধময় করে তুলছে, অন্যদিকে এ বজ্য ব্যবহার করে বিদ্যুতের মত দরকারি বিষয় উৎপাদন করা যাচ্ছে না। সিটি করপোরেশনের মূল আপত্তির বিষয় বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে নয়, কেন্দ্রের মালিকানা ও পরিচালনা কার কাছে থাকবে তা নিয়ে। সিটি করপোরেশনগুলোর দাবি, কেন্দ্রের মালিকানা ও পরিচালনার দায়িত্ব তাদেরকে দিতে হবে।

সর্বশেষ বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে দেশের ৮ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগ, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে বিদ্যুৎ বিভাগ সিটি করপোরেশনগুলোর কাছে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়ে তিনটি প্রস্তাব দিয়েছে। বর্তমানে এসব নিয়ে আলাপ আলোচনা চলছে।

এ বিষয়ে সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়ে আমাদের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের কথা হয়েছে। এটি হলে বর্জ্য, আবর্জনা থেকে সম্পদে পরিণত হবে।

সরকার ঝুঁকছে জীবাশ্ম জ্বালানিতে

বিদ্যুৎখাতের উন্নয়নে সরকার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে। জাপানের সাহায্য সংস্থা জাইকার অর্থায়নে পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্লান ২০১০ অনুমোদন করে সরকার। ওই মাস্টার প্লানের গৃহীত পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০৩০ সালে দেশে বিদ্যুতের উৎপাদন হবে ৪০ হাজার মেগাওয়াট। এর মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আসবে ৫০ শতাংশ, গ্যাস থেকে ২৫ শতাংশ, পরমাণু ও অন্যান্য নবায়ণযোগ্য জ্বালানি থেকে আসবে ২০ শতাংশ ও তেল থেকে ৫ শতাংশ।

বিদ্যুৎখাতের উন্নয়নের জন্য দেওয়া পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্লান ২০১০ কার্যকর করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে পিডিবি, সরকারি ও বেরকারি কোম্পানিগুলো। এ মাস্টার প্লান অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের অর্ধেক বিদ্যুৎ আসতে হবে কয়লা থেকে। কিন্তু দেশে যে কয়লা খনি রয়েছে, এখান থেকে কয়লা উত্তোলন করা সম্ভব নয়। ফলে আমদানি করা কয়লা দিয়ে এতো বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা বাস্তবসম্মত নয়। এ ছাড়া কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হলো পরিবেশের সবথেকে বেশি ক্ষতি করা। ইতোমধ্যে বাগেরহাটের রামপালে ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে গিয়ে সরকার বিরাট বির্তকের জন্ম দিয়েছে। এ বির্তক বাংলাদেশ ছাড়িয়ে সারা পৃথিবীতে আলোচনা হচ্ছে। আর হাজার হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র আমদানি করা কয়লা দিয়ে চালাতে হলে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হলো বন্দর থেকে কয়লা খালাস করে কেন্দ্র আনা। এসব বিবেচনায় দেশে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। গত সাড়ে ৭ বছরে এখন পর্যন্ত পটুয়াখালির বাংলাদেশ চীন পাওয়ার কম্পানির মালিকানাধীন ১৩২০ মেগাওয়াটের একটি কেন্দ্র ছাড়া আর কোন বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভবিষ্যৎ নেই।

জানা গেছে, এমন কী সুন্দরবনের পাশে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণেও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এ কেন্দ্র নির্মাণে অর্থ দেওয়ার কথা ছিলো ভারতের এক্সিম ব্যাংক। ভারতের এ প্রতিষ্ঠান গত এক বছরে নানান টালবাহানা করে এখন পর্যন্ত অর্থ ছাড় করেনি। সর্বশেষ এক্সিম ব্যাংক ৫টি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। এসব শর্ত নিয়ে এখন সরকার তাদের সঙ্গে আলোচনা করছে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বিনিয়োগ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এসব বিবেচনায় পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্লান ২০১০ এর অনেক পরিবর্তন আনা হয়। সরকার পরিবর্তিত মাস্টার প্লান অনুযায়ী, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বেশ খানিকটা পিছু হটে। আগের মাস্টার প্লান অনুযায়ী, ২০৩০ সালে পরিকল্পনা অনুযায়ী যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা নিয়েছে, তাতে ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ কয়লা থেকে আসবে। কিন্তু নতুন পরিবর্তিত মাস্টার প্লান অনুযায়ী, ৩৫ শতাংশ বিদ্যুৎ আসবে কয়লা থেকে। আর গ্যাস থেকে আসবে ৪০ শতাংশ। আর গ্যাসের একটি বড় অংশ আসবে আমদানি করা তরলায়িত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) থেকে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিবর্তিত এ মাস্টার প্লানটিও ব্যর্থ হবে। কারণ আমদানি করা এলএনজি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও জ্বালানি সংস্থান করলে দেশে বিদ্যুতের দাম যেমন বেড়ে যাবে, তেমনি শিল্পকারখানায় গ্যাসের দামও বেড়ে যাবে। ফলে দেশের শিল্প উৎপাদন ব্যয় বাড়লে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হারবে দেশের পণ্য। এ কারণে দুটি বিকল্পের কথা তারা বলছেন। এক, মিশ্র জ্বালানি ব্যবহার। দুই, নবায়ণযোগ্য জ্বালানির ওপর জোর দেওয়া।

চলতি বছরের মধ্যে সরকার প্রায় সাড়ে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নবায়ণযোগ্য জ্বালানির চারটি খাত থেকে উৎপাদন করার পরিকল্পনা করেছিল। এর মধ্যে সৌর বিদ্যুৎ থেকে আসার কথা ছিল ৫০০ মেগাওয়াট, বায়ু থেকে ২০ মেগাওয়াট, বায়োম্যাস ও বায়োগ্যাস থেকে ১৯ মেগাওয়াট ও জলবিদ্যুৎ থেকে ২ মেগাওয়াট। সব মিলিয়ে ৫৪১ মেগাওয়াট নবায়ণযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পিডিবি করলেও ২০১৬ সাল শেষ হয়ে গেলেও এসব খাত থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ হয়নি।

জানা গেছে, দেশে বায়ু বিদ্যুতের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে পিডিবি দেশের ১৩টি স্থানে জরিপ চালানোর কাজ শেষ পর্যায় রয়েছে। কক্সবাজার, চট্রগ্রামের আনোয়ারা, কুয়াকাটাসহ ১৩টি এলাকাতে বায়ু বিদ্যুতের সম্ভাব্যতা যাচাই হলে, দেশে বাতাসের মানচিত্র (উইন্ড ম্যাপ) তৈরি করা গেলে, এই বাতাসের গতিবেগ দিয়ে আদৌ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব কিনা সেটি জানা যাবে।

জানা যায়, দেশের নবায়ণযোগ্য জ্বালানি উন্নয়নে সরকার ‘সাসটাইনেবল এ্যান্ড রিনিউএবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (স্রেডা) গঠন করেছে। তবে স্রেডার কার্যক্রমে কোন গতি না থাকায় ২০১৬ সালে নবায়ণযোগ্য জ্বালানি খাত থেকে যে সাড়ে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা ছিলো তা হয়নি।

জ্বালানি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জ্বালানি নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুলতে হলে কোন একক জ্বালানির ওপর নির্ভর করা যাবে না। বিশেষ করে আমদানি করা জ্বালানির ওপর নির্ভর করা বিপজ্জনক হবে। কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে ওপর বাংলাদেশের কোন প্রভাব নেই। সে কারণে বিভিন্ন ধরনের জ্বালানির ব্যবহার করতে হবে। তবে সবথেকে বেশি জোর দিতে হবে সাগরবক্ষের তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে। এখনি যদি সাগরবক্ষের তেল গ্যাস অনুসন্ধানের ওপর জোর না দেওয়া যায়, তাহলে বাংলাদেশ বড় ধরনের জ্বালানি সংকটে পড়বে। এ জন্য তারা মিশ্র জ্বালানি ব্যবহারের ওপর জোর দিয়েছেন।

আর নবায়ণযোগ্য জ্বালানির মধ্যে সৌর বিদ্যুৎই একমাত্র উৎস নয় বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন। সৌর বিদ্যুৎ ছাড়াও ধানের তুষ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন একটি সাশ্রয় ও সহজলভ্য মাধ্যম হতে পারে। ধানের তুষ বা বায়োম্যস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের খরচ গড়ে দেড় টাকার বেশি পড়ে না। আর তুষ সারা দেশে কম দামে সহজেই পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে এ প্রক্রিয়ায় একটি বাণিজ্যিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয়েছে গত তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গাজীপুরের কাপাশিয়াতে। ড্রিম পাওয়ার নামে ওই প্রজেক্টের অকালমত্যু ঘটেছে অতি অল্পদিনেই।

জানা গেছে, ড্রিম পাওয়ার বিদ্যুৎ উৎপাদন করে নিজেই বিতরণের অনুমতি পেয়েছিলো। কিন্তু বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেয়ে চাহিদা কম থাকায় প্রতিষ্ঠানটি লোকসানে পড়ে। এ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিতের বিদ্যুতের দাম মাত্র দেড় টাকার মত পড়তো। প্রতিষ্ঠানটি উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ পিডিবির কাছে বিক্রি করার জন্য বহু দেনদরবার করলেও পিডিবি তা কেনেনি। এর কারণ হিসেবে পিডিবি অদ্ভুত এক যুক্তি তখন হাজির করে, সেটি হলো সব মাধ্যম থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ কেনার সুযোগ থাকলেও ধানের তুষ থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ কেনার বিধান পিডিবির নেই। আর এ কারণে সম্ভাবনাময়ী তুষ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের স্বপ্ন নষ্ট হয়।

জানা গেছে, দেশে যে পরিমাণ ধান উৎপাদিত হয়, এ থেকে বছরে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব তা দেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার একটি বড় অংশের চাহিদা পূরণে সক্ষম। কিন্তু জ্বালানি তেল সংক্রান্ত নানান ধরনের ব্যবসায়িক উদ্যোক্তরা এটি করতে দিচ্ছে না। নবায়ণযোগ্য জ্বালানিতে প্রবেশের বড় বাধা দেশের আমলাতন্ত্রের লাল ফিতা। এর ফলে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা সরকারের কমছে না। বরং প্রতি বছরই বাড়ছে।

 

বিডি-প্রতিদিন/২৯ ডিসেম্বর, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু
নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের
বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার
আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার একদিনের রিমান্ডে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার একদিনের রিমান্ডে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে হেল্পার নিহত
রংপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে হেল্পার নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন পরিদর্শনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল
হিলি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন পরিদর্শনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু
সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ
শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২
নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি
রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক
কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা
যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা