শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আমলাতন্ত্রে শেষ হচ্ছে সবুজ জ্বালানির উৎস

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আমলাতন্ত্রে শেষ হচ্ছে সবুজ জ্বালানির উৎস

সিরাজগঞ্জে সরকারি কোম্পানি নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন একটি সাড়ে ৬ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করে গত বছর। সব প্রক্রিয়া শেষে ৮ মাস আগে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণের কাজ পায় দক্ষিণ কোরিয়ার দাইয়ুর সঙ্গে একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান। এতদিন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নির্মাণ কাজ শেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে থাকার কথা। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয় সিরাজগঞ্জে এ জমি দিতে নানারকম টালবাহানা করে। দিনের পর দিন ভূমি মন্ত্রণালয় নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশনের ফাইলটি আটকে রাখে। সর্বশেষ এ মাসের মাঝামাঝিতে ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠি সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসককে (ডিসি) জানতে চেয়ে পাঠানো হয়েছে, যে নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন সরকারি কোম্পানি কিনা। অদ্ভুত এই চিঠির উত্তর জানতে সিরাজগঞ্জের ডিসি আবার নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশনের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চাইবে। ঢাকা থেকে সেই চিঠির জবাব যাবে সিরাজগঞ্জের ডিসির কাছে, সেখান থেকে চিঠি যাবে ভূমি মন্ত্রণালয়, এরপর ভূমি মন্ত্রণালয় বিদ্যুৎকেন্দ্র করার ভূমি সংক্রান্ত অনুমতি দিবে। এভাবে মাত্র সাড়ে ৬ মেগাওয়াটের একটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে কত বছর লেগে যাবে বা আদৌ হবে কিনা তা নিশ্চিত করে বিদ্যুৎ বিভাগের কেউ বলতে পারেননি। বাংলাদেশে সৌর বিদ্যুৎ নির্মাণ করার ক্ষেত্রে ভূমি সংক্রান্ত জটিলতার গল্পটি এমনই।

পৃথিবীর সবথেকে বেশি মানুষ সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করে বাংলাদেশ। প্রায় ৫০ লাখ মানুষ দেশে এখন সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন। মেগাওয়াটের হিসেবে এটি প্রায় ২০০ মেগাওয়াট। যেসব স্থানে প্রচলিত বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়নি এমন প্রত্যন্ত দুর্গম অঞ্চলে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন সাধারণ মানুষ। সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারের ব্যবস্থা দেশের প্রান্তিক ও দারিদ্র্য মানুষরা নিজেরাই করেছেন। শহরের মানুষ যেখানে গড়ে বিদ্যুৎ কিনে থাকে সাড়ে ৬ টাকা প্রতি ইউনিট করে, তখন গ্রামীণ জনপদের প্রান্তিক আয়ের মানুষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন, যার ইউনিট প্রতি খরচ হচ্ছে ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা। অথচ ৫০ লাখ দারিদ্র্য জনগোষ্ঠী নিজেদের প্রয়োজনে সারাদেশে ২০০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ ক্ষমতার সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন করলেও সরকারি উদ্যেগে ও বেসরকারি উদ্যেগে এখন পর্যন্ত কোন সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি। এর অন্যতম কারণ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্রে জানা গেছে, দেশে এখন পর্যন্ত ৩৪টি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ চুক্তি হয়েছে। কিন্তু এর একটিরও নির্মাণ কাজ শুরু করা যায়নি। এর পেছনে প্রত্যেকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে জমি সংক্রান্ত জটিলতা রয়েছে। আর এ কারণে নবায়ণযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশ আধুনিক বিশ্ব থেকে পিছিয়ে পড়ছে। বাড়ছে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা।

সৌর বিদ্যুতের পাশাপাশি নবায়ণযোগ্য জ্বালানির মধ্যে রয়েছে বায়ু বিদ্যুৎ, জলবিদ্যুৎ, বজ্য থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ, ধানের তুষ থেকে উৎপাদিত বায়োম্যাস বিদ্যুৎ ইত্যাদি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে বেশ কিছু প্রকল্প নিয়ে আলাপ আলোচনা ও চুক্তির পর্যায় থাকলেও বাস্তবে একটিও রূপ নেয়নি।

পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, দেশের ৮টি সিটি করপোরেশনে প্রতিদিন যে বর্জ্য তৈরি হয়, তা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হলেও সিটি করপোরেশনগুলোর আন্তরিকতার অভাবে সেটি করা যায়নি। ফলে বর্জ্য আবর্জনা হিসেবে শহরগুলোকে যেমন দূষিত ও দুগন্ধময় করে তুলছে, অন্যদিকে এ বজ্য ব্যবহার করে বিদ্যুতের মত দরকারি বিষয় উৎপাদন করা যাচ্ছে না। সিটি করপোরেশনের মূল আপত্তির বিষয় বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে নয়, কেন্দ্রের মালিকানা ও পরিচালনা কার কাছে থাকবে তা নিয়ে। সিটি করপোরেশনগুলোর দাবি, কেন্দ্রের মালিকানা ও পরিচালনার দায়িত্ব তাদেরকে দিতে হবে।

সর্বশেষ বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে দেশের ৮ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগ, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে বিদ্যুৎ বিভাগ সিটি করপোরেশনগুলোর কাছে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়ে তিনটি প্রস্তাব দিয়েছে। বর্তমানে এসব নিয়ে আলাপ আলোচনা চলছে।

এ বিষয়ে সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়ে আমাদের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের কথা হয়েছে। এটি হলে বর্জ্য, আবর্জনা থেকে সম্পদে পরিণত হবে।

সরকার ঝুঁকছে জীবাশ্ম জ্বালানিতে

বিদ্যুৎখাতের উন্নয়নে সরকার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে। জাপানের সাহায্য সংস্থা জাইকার অর্থায়নে পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্লান ২০১০ অনুমোদন করে সরকার। ওই মাস্টার প্লানের গৃহীত পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০৩০ সালে দেশে বিদ্যুতের উৎপাদন হবে ৪০ হাজার মেগাওয়াট। এর মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আসবে ৫০ শতাংশ, গ্যাস থেকে ২৫ শতাংশ, পরমাণু ও অন্যান্য নবায়ণযোগ্য জ্বালানি থেকে আসবে ২০ শতাংশ ও তেল থেকে ৫ শতাংশ।

বিদ্যুৎখাতের উন্নয়নের জন্য দেওয়া পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্লান ২০১০ কার্যকর করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে পিডিবি, সরকারি ও বেরকারি কোম্পানিগুলো। এ মাস্টার প্লান অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের অর্ধেক বিদ্যুৎ আসতে হবে কয়লা থেকে। কিন্তু দেশে যে কয়লা খনি রয়েছে, এখান থেকে কয়লা উত্তোলন করা সম্ভব নয়। ফলে আমদানি করা কয়লা দিয়ে এতো বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা বাস্তবসম্মত নয়। এ ছাড়া কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হলো পরিবেশের সবথেকে বেশি ক্ষতি করা। ইতোমধ্যে বাগেরহাটের রামপালে ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে গিয়ে সরকার বিরাট বির্তকের জন্ম দিয়েছে। এ বির্তক বাংলাদেশ ছাড়িয়ে সারা পৃথিবীতে আলোচনা হচ্ছে। আর হাজার হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র আমদানি করা কয়লা দিয়ে চালাতে হলে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হলো বন্দর থেকে কয়লা খালাস করে কেন্দ্র আনা। এসব বিবেচনায় দেশে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। গত সাড়ে ৭ বছরে এখন পর্যন্ত পটুয়াখালির বাংলাদেশ চীন পাওয়ার কম্পানির মালিকানাধীন ১৩২০ মেগাওয়াটের একটি কেন্দ্র ছাড়া আর কোন বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভবিষ্যৎ নেই।

জানা গেছে, এমন কী সুন্দরবনের পাশে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণেও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এ কেন্দ্র নির্মাণে অর্থ দেওয়ার কথা ছিলো ভারতের এক্সিম ব্যাংক। ভারতের এ প্রতিষ্ঠান গত এক বছরে নানান টালবাহানা করে এখন পর্যন্ত অর্থ ছাড় করেনি। সর্বশেষ এক্সিম ব্যাংক ৫টি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। এসব শর্ত নিয়ে এখন সরকার তাদের সঙ্গে আলোচনা করছে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বিনিয়োগ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এসব বিবেচনায় পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্লান ২০১০ এর অনেক পরিবর্তন আনা হয়। সরকার পরিবর্তিত মাস্টার প্লান অনুযায়ী, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বেশ খানিকটা পিছু হটে। আগের মাস্টার প্লান অনুযায়ী, ২০৩০ সালে পরিকল্পনা অনুযায়ী যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা নিয়েছে, তাতে ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ কয়লা থেকে আসবে। কিন্তু নতুন পরিবর্তিত মাস্টার প্লান অনুযায়ী, ৩৫ শতাংশ বিদ্যুৎ আসবে কয়লা থেকে। আর গ্যাস থেকে আসবে ৪০ শতাংশ। আর গ্যাসের একটি বড় অংশ আসবে আমদানি করা তরলায়িত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) থেকে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিবর্তিত এ মাস্টার প্লানটিও ব্যর্থ হবে। কারণ আমদানি করা এলএনজি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও জ্বালানি সংস্থান করলে দেশে বিদ্যুতের দাম যেমন বেড়ে যাবে, তেমনি শিল্পকারখানায় গ্যাসের দামও বেড়ে যাবে। ফলে দেশের শিল্প উৎপাদন ব্যয় বাড়লে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হারবে দেশের পণ্য। এ কারণে দুটি বিকল্পের কথা তারা বলছেন। এক, মিশ্র জ্বালানি ব্যবহার। দুই, নবায়ণযোগ্য জ্বালানির ওপর জোর দেওয়া।

চলতি বছরের মধ্যে সরকার প্রায় সাড়ে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নবায়ণযোগ্য জ্বালানির চারটি খাত থেকে উৎপাদন করার পরিকল্পনা করেছিল। এর মধ্যে সৌর বিদ্যুৎ থেকে আসার কথা ছিল ৫০০ মেগাওয়াট, বায়ু থেকে ২০ মেগাওয়াট, বায়োম্যাস ও বায়োগ্যাস থেকে ১৯ মেগাওয়াট ও জলবিদ্যুৎ থেকে ২ মেগাওয়াট। সব মিলিয়ে ৫৪১ মেগাওয়াট নবায়ণযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পিডিবি করলেও ২০১৬ সাল শেষ হয়ে গেলেও এসব খাত থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ হয়নি।

জানা গেছে, দেশে বায়ু বিদ্যুতের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে পিডিবি দেশের ১৩টি স্থানে জরিপ চালানোর কাজ শেষ পর্যায় রয়েছে। কক্সবাজার, চট্রগ্রামের আনোয়ারা, কুয়াকাটাসহ ১৩টি এলাকাতে বায়ু বিদ্যুতের সম্ভাব্যতা যাচাই হলে, দেশে বাতাসের মানচিত্র (উইন্ড ম্যাপ) তৈরি করা গেলে, এই বাতাসের গতিবেগ দিয়ে আদৌ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব কিনা সেটি জানা যাবে।

জানা যায়, দেশের নবায়ণযোগ্য জ্বালানি উন্নয়নে সরকার ‘সাসটাইনেবল এ্যান্ড রিনিউএবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (স্রেডা) গঠন করেছে। তবে স্রেডার কার্যক্রমে কোন গতি না থাকায় ২০১৬ সালে নবায়ণযোগ্য জ্বালানি খাত থেকে যে সাড়ে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা ছিলো তা হয়নি।

জ্বালানি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জ্বালানি নিরাপত্তা বলয় গড়ে তুলতে হলে কোন একক জ্বালানির ওপর নির্ভর করা যাবে না। বিশেষ করে আমদানি করা জ্বালানির ওপর নির্ভর করা বিপজ্জনক হবে। কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে ওপর বাংলাদেশের কোন প্রভাব নেই। সে কারণে বিভিন্ন ধরনের জ্বালানির ব্যবহার করতে হবে। তবে সবথেকে বেশি জোর দিতে হবে সাগরবক্ষের তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে। এখনি যদি সাগরবক্ষের তেল গ্যাস অনুসন্ধানের ওপর জোর না দেওয়া যায়, তাহলে বাংলাদেশ বড় ধরনের জ্বালানি সংকটে পড়বে। এ জন্য তারা মিশ্র জ্বালানি ব্যবহারের ওপর জোর দিয়েছেন।

আর নবায়ণযোগ্য জ্বালানির মধ্যে সৌর বিদ্যুৎই একমাত্র উৎস নয় বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন। সৌর বিদ্যুৎ ছাড়াও ধানের তুষ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন একটি সাশ্রয় ও সহজলভ্য মাধ্যম হতে পারে। ধানের তুষ বা বায়োম্যস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের খরচ গড়ে দেড় টাকার বেশি পড়ে না। আর তুষ সারা দেশে কম দামে সহজেই পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে এ প্রক্রিয়ায় একটি বাণিজ্যিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয়েছে গত তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গাজীপুরের কাপাশিয়াতে। ড্রিম পাওয়ার নামে ওই প্রজেক্টের অকালমত্যু ঘটেছে অতি অল্পদিনেই।

জানা গেছে, ড্রিম পাওয়ার বিদ্যুৎ উৎপাদন করে নিজেই বিতরণের অনুমতি পেয়েছিলো। কিন্তু বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেয়ে চাহিদা কম থাকায় প্রতিষ্ঠানটি লোকসানে পড়ে। এ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিতের বিদ্যুতের দাম মাত্র দেড় টাকার মত পড়তো। প্রতিষ্ঠানটি উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ পিডিবির কাছে বিক্রি করার জন্য বহু দেনদরবার করলেও পিডিবি তা কেনেনি। এর কারণ হিসেবে পিডিবি অদ্ভুত এক যুক্তি তখন হাজির করে, সেটি হলো সব মাধ্যম থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ কেনার সুযোগ থাকলেও ধানের তুষ থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ কেনার বিধান পিডিবির নেই। আর এ কারণে সম্ভাবনাময়ী তুষ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের স্বপ্ন নষ্ট হয়।

জানা গেছে, দেশে যে পরিমাণ ধান উৎপাদিত হয়, এ থেকে বছরে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব তা দেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার একটি বড় অংশের চাহিদা পূরণে সক্ষম। কিন্তু জ্বালানি তেল সংক্রান্ত নানান ধরনের ব্যবসায়িক উদ্যোক্তরা এটি করতে দিচ্ছে না। নবায়ণযোগ্য জ্বালানিতে প্রবেশের বড় বাধা দেশের আমলাতন্ত্রের লাল ফিতা। এর ফলে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা সরকারের কমছে না। বরং প্রতি বছরই বাড়ছে।

 

বিডি-প্রতিদিন/২৯ ডিসেম্বর, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি
রবিবার থেকে সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধ
রবিবার থেকে সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধ
ভাষা সৈনিক রফিকের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা
ভাষা সৈনিক রফিকের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা
ভারী বৃষ্টি নিয়ে ৩ বিভাগে ৪৮ ঘণ্টার সতর্কতা
ভারী বৃষ্টি নিয়ে ৩ বিভাগে ৪৮ ঘণ্টার সতর্কতা
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
সর্বশেষ খবর
শুভসংঘের সহায়তায় বই হাতে পেল সাফা, বললেন নতুন স্বপ্নের কথা
শুভসংঘের সহায়তায় বই হাতে পেল সাফা, বললেন নতুন স্বপ্নের কথা

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দিনাজপুরে সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
দিনাজপুরে সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী টানেলে বাস উল্টে আহত ৪
কর্ণফুলী টানেলে বাস উল্টে আহত ৪

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ বছরেও স্থানান্তর হয়নি সদর উপজেলা কার্যালয়
১৩ বছরেও স্থানান্তর হয়নি সদর উপজেলা কার্যালয়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ দিন পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি‑রপ্তানি শুরু
৮ দিন পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি‑রপ্তানি শুরু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
ফুলপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শিবু প্রসাদ গ্রেফতার
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শিবু প্রসাদ গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গ্রিসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসী এনামুলের মৃত্যু
গ্রিসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসী এনামুলের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

হাতিয়ায় দিনমজুরকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ
হাতিয়ায় দিনমজুরকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১১ জনের দেহে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ
গাইবান্ধায় ১১ জনের দেহে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৭৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৭৪

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে ইউজিসির প্রতিনিধি দল
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে ইউজিসির প্রতিনিধি দল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কু‌ড়িগ্রামে শুভসং‌ঘের উদ্যো‌গে চরের মানু‌ষের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি সম্প‌র্কিত ক্যাম্পেইন
কু‌ড়িগ্রামে শুভসং‌ঘের উদ্যো‌গে চরের মানু‌ষের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি সম্প‌র্কিত ক্যাম্পেইন

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দাবিতে সমাবেশ
কুড়িগ্রামে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দাবিতে সমাবেশ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

­­ সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত
­­ সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ব্যক্তি স্বার্থে দলকে ব্যবহার করা যাবে না’
‘ব্যক্তি স্বার্থে দলকে ব্যবহার করা যাবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিএনপির উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে বিএনপির উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ গেল কিশোরের
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন ওয়ানডে অধিনায়ক গিল
ভারতের নতুন ওয়ানডে অধিনায়ক গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে আলেম সমাজের ভূমিকা অপরিসীম’
‘আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে আলেম সমাজের ভূমিকা অপরিসীম’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিসে হঠাৎ হাজির বিরল অতিথি
অফিসে হঠাৎ হাজির বিরল অতিথি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও চালু মিউনিখ বিমানবন্দর
আবারও চালু মিউনিখ বিমানবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা