শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৯, বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৯

'নদীর স্বাভাবিক গতি যেন অব্যাহত থাকে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'নদীর স্বাভাবিক গতি যেন অব্যাহত থাকে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে'

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা আমাদের প্রয়োজনে অনেক নদীতে ব্রিজ তৈরি করি। আমাদের প্রবণতা থাকে নদী শাসন করার। ব্রিজটা যেন ছোট হয়, সেজন্য নদীকে ছোট করা হয়। আমি এই মতের সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে ভিন্নমত পোষণ করছি। নদীর স্বাভাবিক গতি যেন অব্যাহত থাকে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পানি সম্পদ দূষণের অন্যতম কারণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপীই এটি একটি সমস্যা। এই সমসাটি নদীতেই কেবল নয়, সাগরেও দেখা দিচ্ছে, সমুদ্রগামী জাহাজের মাধ্যমে বর্জ্য ফেলা। আমি সকলকে বলবো যে, নদীতে বর্জ্য ফেলা সকলকে বন্ধ করতে হবে। কারণ এটি একটি সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে।

কাজেই প্রতিটি শিল্প প্রতিষ্ঠান যারা গড়ে তুলবেন তারা যেন নদী দূষণ না করেন। সেজন্য তাদের আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নির্মাণ করতে হবে, পানি শোধনাগার করতে হবে, যোগ করেন তিনি। সেই সঙ্গে রাস্তা-ঘাটে চলাচল করার সময়ও এদিক সেদিকে বর্জ্য না ফেলার প্রতি লক্ষ্য রাখতে সকলের প্রতি আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী।

বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ব পানি দিবস উপলক্ষে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেটা আমরা জানি। আর সেজন্যই নিজস্ব অর্থ দিয়ে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করে এই জলবায়ুর ক্ষতিকর প্রভাব মুক্ত করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এজন্য সব থেকে বেশি প্রয়োজন প্রচুর বৃক্ষরোপণ করা।

তিনি বলেন, এজন্য আমি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে বলবো কেবল নদী ড্রেজিং করলেই হবে না, সেখানে বৃক্ষরোপণটাও করে দিতে হবে। প্রতিটি উপকূল অঞ্চলে সবুজ বেষ্টনির সৃষ্টি করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী এসময় নদী ড্রেজিংয়ের মাটি আবার নদীতেই না ফেলে পাড়ে জুট জিও টেক্সটাইলের সাহায্যে পকেট সিস্টেম করে দেয়ার পরামর্শ দিয়ে বলেন, তাহলে সেখান থেকে অনেক ভূমিও উদ্ধার করা সম্ভব হবে যেখানে পরবর্তীতে কৃষি এবং শিল্পায়ন দুটি কাজই করা যাবে।

নদী দূষণমুক্ত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নদী সংরক্ষণের সঙ্গে যারা জড়িত তারা যার যার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন যেন ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আমরা নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারি। শেখ হাসিনা এ সময় শহরাঞ্চলে দৈনন্দিন কাজে পানির অপচয় রোধ করা প্রত্যেকের নাগরিক কর্তব্য বলেও উল্লেখ করেন।

পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম এবং একই মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র সেন বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে শত বর্ষের ব-দ্বীপ পরিকল্পনার একটি স্মারক উপহার দেন।

তিনি বলেন, তারই ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সালে ভারতের সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরও বাস্তবায়ন করে।

তিনি বলেন, আমরা ভারতের সঙ্গে অন্যান্য নদীর পানি বণ্টন নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। ২০১১ সালে ভারতের সঙ্গে স্বাক্ষরিত হয়েছে ‘ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট অন কো-অপারেশন ফর ডেভেলপমেন্ট।’

বিভিন্ন কারণে এক সময়ের খর স্রোতা নদীগুলো মরে গেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে নদীর গতিপথ ও নাব্যতা পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ নিয়েছে। পাশাপাশি উপকূলীয় এলাকায় বাঁধ শক্তিশালীকরণ এবং প্লাবনভূমির সঙ্গে নদীর সংযোগ স্থাপন করা হচ্ছে। পরিবেশ ও প্রতিবেশ সুরক্ষায় নদীর তীর বরাবর বাফারজোন তৈরির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

সরকার প্রধান বলেন, নদ-নদীর সুরক্ষা ও নৌপরিবহনকে নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকার ৭টি ড্রেজার সংগ্রহ করেছিলেন। এর দীর্ঘ সময় পর আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯-’১৩ মেয়াদকালে আরও ১৪টি ড্রেজার সংগ্রহ করে। বর্তমানে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২২টি, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং সেনাবাহিনীর আওতায় ৪০টি ড্রেজার রয়েছে। আরও ৮০টি ড্রেজার সংগ্রহ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শেখ হাসিনা দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, চলতি মেয়াদে ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ পুনঃখনন করে নৌ চলাচলের উপযোগী করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী এসময় বালু মহল করা নিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে সতর্ক করে বলেন, এজন্য আমি ডিসিদের নির্দেশ দিয়েছি এক জায়গায় বেশি দিন বালু মহাল করা যাবে না। বালু মহালগুলো ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে করতে হবে যাতে করে আমাদের ঐ অঞ্চলটা নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে মুক্তি পেতে পারে।

তিনি এ সময় হাওর-বাওড় ও জলাধার সংরক্ষনের প্রয়োজনীয়তার উল্লেখ করে বলেন, তিনি প্রথমবার (’৯৬ সালে) সরকারে এসেই এ সংশ্লিষ্ট ‘জলাধার সংরক্ষণ আইন’ প্রণয়ন করেছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে আমরা পানি আইন ২০১৩ করেছি এবং এর বিধিমালাও ২০১৮ প্রণয়ন করেছি। যা বাস্তবায়ন করা একান্তভাবে দরকার।

সরকার প্রধান বলেন, বৃষ্টির পানিকে সংরক্ষণ করা। ভূ-উপরিস্থ পানি যত বেশি সম্ভব ব্যবহার করা এবং ভূগর্ভস্থ পানি যথা সম্ভব ব্যবহার না করা-সেদিকেও আমরা বিশেষভাবে দৃষ্টি দিচ্ছি। অর্থাৎ আমাদের প্রকৃতির সঙ্গে বসবাস করতে হবে সেদিকে লক্ষ্য রেখে পানিকে সংরক্ষণ করা এবং পানির যথাথভাবে ব্যবহার আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী সর্বাগ্রে নদী শাসন, নদী ড্রেজিং এবং খাল, বিল, নদী-নালা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমরা একটা নির্দেশ দিয়েছি- যেখানে আমাদের পুকুর-খাল যত যা আছে তার কোনটা যেন নষ্ট না হয়। এ সময় তিনি সুন্দরবনের ঘষিয়া খাল বন্ধ করে দিয়ে চিংড়ি চাষের কঠোর সমালোচনা করেন।

তিনি বলেন, ‘আমি মোংলা বন্দরের ঘষিয়া খালটি যখন ড্রেজিংয়ের নির্দেশ দেই তখন দেখি প্রায় আড়াইশো খালের মুখ বন্ধ। তবে, এগুলো অধিকাংশই খুলে দিতে বাধ্য করা হয়েছে। যার ৮০টি এখনও বাকি আছে, সেগুলোও খুলে দেয়া হবে। এরফলে পশুর নদী ও ঘষিয়া খাল এবং সর্বোপরি সুন্দরবনও রক্ষা পাবে।’

বাংলাদেশটাকে টিকিয়ে রেখেছে সুন্দরবন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী দেশের স্থলভূমিকে যেকোন প্রাকৃতিক বিপর্যয় খেকে রক্ষার জন্য উপকূলীয় অঞ্চলে সুন্দরবনের আদলে ম্যানগ্রোভ বন বেষ্টনি গড়ে তোলার ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বন্যার দুর্ভোগের কথা স্মরণ করে বলেন, এর একটি ভালো দিকও রয়েছে যে, এটি প্রচুর পলি মাটি বহন করে আনে। কাজেই দেখা যায়- যে বছর বন্যা হয় তার পরের বছর ফসলও ভালো হয়।

তিনি বলেন, ‘প্রকৃতি যেমন নেয়, তেমনি ফিরিয়েও দেয়। এখন আমরা কতটুকু এই প্রকৃতির কাছ থেকে গ্রহণ করে কাজে লাগাতে পারি সেটাই হল বড় কথা।’

প্রধানমন্ত্রী ‘ব্লু ইকোনমির’ প্রসঙ্গে বলেন, ‘২০১৪ সালে প্রতিবেশি দেশের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি করে আমরা সর্বমোট ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চল লাভ করেছি। এই বিস্তীর্ণ সমুদ্র অঞ্চল ‘ব্লু ইকোনমির’ বিকাশে অপার সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে। আমরা সমুদ্রসম্পদের সর্বোচ্চ ও টেকসই ব্যবহার নিশ্চিত করতে চাই।’

বিশ্বের বহু দেশে পানির অভাব থাকলেও নদী মাতৃক বাংলাদেশে পানির কোন অভাব না থাকায় এই প্রাকৃতিক সম্পদটিকে ভবিষ্যতে রপ্তানীযোগ্য পণ্য হিসেবে ব্যবহার করা যায় কি না সে বিষয়েও তিনি এখন থেকে দৃষ্টি দেয়ার আহবান জানান।

দেশের ৮০ ভাগ জনগণ সুপেয় পানির আওতায় এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশে পানির কোন অভাব নেই। বৃষ্টির পানি আমাদের অনেক বেশি সেটা আমরা সংরক্ষণ করে আমাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের যেমন কাজে লাগাতে পারি তেমনি যে সব দেশে সুপেয় পানির অভাব রয়েছে ইনশাআল্লাহ সেসব দেশে আমরা ভবিষ্যতে পানি সরবরাহর করতে পারবো। এমনকি এই পানি বোতলজাত করে বিশ্বের অনেক জায়গায় বিক্রিও করতে পারি। আমাদের সেই সুযোগটাও রয়েছে।

দেশবাসী ২০২০ সালে জাতির পিতার জন্ম শতাবার্ষিকী এবং ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সময়টাকে মুজিব বর্ষ হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। তখন বাংলাদেশে আর কোন হতদরিদ্র থাকবে না। তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ করে গড়ে তোলতে তার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে ভবিষ্যত প্রজন্মের সুন্দর জীবন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের শতবর্ষ মেয়াদি ব-দ্বীপ পরিকল্পনা গ্রহণের কথাও উল্লেখ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, জলবায়ুর ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবেলা করে কাক্সিক্ষত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে আমরা বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ প্রণয়ন করেছি।

বিডি প্রতিদিন/১১ এপ্রিল ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
সর্বশেষ খবর
গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?
গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?

এই মাত্র | জীবন ধারা

ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ

১২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আবারও বড় পরাজয়, পথ হারাচ্ছে কি মিয়ামি
আবারও বড় পরাজয়, পথ হারাচ্ছে কি মিয়ামি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত
যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল
গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় ইজিবাইক চোর সন্দেহে দুই পক্ষের মারামারি, নিহত ১
মাগুরায় ইজিবাইক চোর সন্দেহে দুই পক্ষের মারামারি, নিহত ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১
শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় তিন হাজার বস্তা ভেজাল মাছের খাবার জব্দ, জরিমানা
সাতক্ষীরায় তিন হাজার বস্তা ভেজাল মাছের খাবার জব্দ, জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে সর্বস্ব খোয়ালেন যুবক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত
সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শেখ হাসিনা-আইভীসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শেখ হাসিনা-আইভীসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রা‌ক-মাই‌ক্রোবা‌সের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষে প্রাণ গেল চারজনের
ট্রা‌ক-মাই‌ক্রোবা‌সের মু‌খোমু‌খি সংঘ‌র্ষে প্রাণ গেল চারজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা
বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বম্ভরপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
বিশ্বম্ভরপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে : তারেক রহমান
সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লাস্টিক ডাম্পিংয়ের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিরুদ্ধে চীনের শুল্কারোপ
প্লাস্টিক ডাম্পিংয়ের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিরুদ্ধে চীনের শুল্কারোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর