শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৭, সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কীভাবে ‘জাপানের জাতীয় বীর’ হলেন কুষ্টিয়ার রাধা বিনোদ পাল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে ‘জাপানের জাতীয় বীর’  হলেন কুষ্টিয়ার রাধা বিনোদ পাল?

প্রয়াত হিরোহিতো জাপানের সম্রাট থাকাকালে একবার বলেছিলেন, “যতদিন জাপান থাকবে, বাঙালি খাদ্যাভাবে, অর্থকষ্টে মরবে না। জাপান হবে বাঙালির চিরকালের নিঃস্বার্থ বন্ধু।” সম্রাট হিরোহিতোর এই বক্তব্য ছিল একজন বাঙালির প্রতি কৃতজ্ঞতার নিদর্শনস্বরূপ। এই বাঙালি ব্যক্তিটির জন্ম বাংলাদেশের কুষ্টিয়াতে।

রাধা বিনোদ পাল ছিলেন একজন বাঙালি শিক্ষক ও আইনজীবী, যার জন্ম ও বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের কুষ্টিয়া ও রাজশাহীতে, যদিও তিনি দেশ বিভাগের পর ভারতের নাগরিক হয়েছিলেন।

টোকিওর চিয়োদা অঞ্চলে ১৮৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত ইয়াসুকুনি স্মৃতিসৌধ, যেটি প্রায় ২৫ লাখ মানুষের স্মৃতির সম্মানে, যারা জাপানের হয়ে অথবা জাপানের বিপক্ষে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে অথবা যুদ্ধ সংশ্লিষ্ট কোনও ধরনের সহিংসতার শিকার হয়ে মারা গেছেন।

এখানে একটি মোটে স্মৃতিস্তম্ভ ব্যতিক্রমী, যার স্মরণে এটি তৈরি, তিনি এই ধরনের কোনও যুদ্ধ বা সহিংসতায় নিহত হননি। রাধা বিনোদ পালই হলেন সেই ব্যক্তি।

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এই ভারতীয় নাগরিককে জাপানে জাতীয় বীরদের পর্যায়ের সম্মাননা দেওয়া হয়। জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ২০০৭ সালে তিনদিনের জন্য ভারত সফরে এসে রাধা বিনোদ পালের ছেলে প্রশান্ত পালের সাথে দেখাও করেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের সেনাবাহিনীর শীর্ষ নেতাদের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে যেই আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে বিচারের সম্মুখীন করা হয়, সেই টাইব্যুনালের ১১ জন বিচারকের একজন ছিলেন রাধা বিনোদ পাল।

ওই ট্রায়ালে ১১ জন বিচারকের মধ্যে শুধুমাত্র রাধা বিনোদ পালই জাপানের পক্ষে অবস্থান নিয়ে রায় দিয়েছিলেন। বলা হয়ে থাকে জাপানের পক্ষে পালের রায়ের জন্যই ওই ট্রায়ালের কয়েকজন বিচারক প্রভাবিত হয়ে তাদের রায় কিছুটা নমনীয় করেছিলেন।

কুষ্টিয়া থেকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

রাধা বিনোদ পালের জন্ম ১৮৮৬ সালে, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ছালিমপুর গ্রামে।

কুষ্টিয়া জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে ‘কুষ্টিয়ার ইতিহাস’ নামে একটি বই লিখেছেন মুহম্মদ এমদাদ হাসনায়েন এবং তার স্ত্রী সারিয়া সুলতানা, যেখানে উঠে এসেছে রাধা বিনোদ পালের শৈশবের ঘটনা।

এমদাদ হাসনায়েন বলেন, “রাধা বিনোদ যখন শিশু, তখনই তার বাবা সন্ন্যাস গ্রহণ করেন। রাধা বিনোদের শৈশব ও কৈশোর কাটে চরম দারিদ্রের মধ্যে। কৈশোরের একটা বড় সময় আত্মীয়দের বাড়িতে আশ্রিত থেকে পড়ালেখা করতে হয় তাকে।”

১৯০৩ সালে এন্ট্রান্স ও ১৯০৫ সালে এফএ পাস করেন রাজশাহী থেকে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে গণিতে অনার্স পাস করেন ১৯০৮ সালে।

বিনোদ পালের কর্মজীবনের শুরুটা হয় ময়মনসিংহে, আনন্দমোহন কলেজের গণিতের শিক্ষক হিসেবে।

শিক্ষকতার পাশাপাশি আইন বিষয়ে পড়াশোনাও চালিয়ে যান, দায়িত্ব পালন করেন কলকাতা ল কলেজের অধ্যাপক হিসেবেও।

১৯৪৪ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

“রাধা বিনোদ ১৯৪৬ সালে কর্মজীবন থেকে অবসর নিয়ে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ছালিমপুরে ফিরে আসেন। কিন্তু সে বছরই এপ্রিল মাসে তিনি আন্তর্জাতিক সামরিক ট্রাইব্যুনালে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ পান”, বলেন এমদাদ হাসনায়েন।

রাধা বিনোদ পালের মৃত্যু হয় ১৯৬৭ সালে।

আন্তর্জাতিক মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ই বিজয়ী মিত্রশক্তি সিদ্ধান্ত নেয় যে, যুদ্ধাপরাধ ও যুদ্ধের সময় সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধের জন্য প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ, সেনা কর্মকর্তা ও যুদ্ধাপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট আরও কিছু ব্যক্তিকে বিচারের আওতায় আনবে।

১৯৪৫ সালে লন্ডন সনদ মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা আন্তর্জাতিক মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রপক্ষে থাকা দেশগুলো ছাড়াও গ্রিস, ডেনমার্ক, পোল্যান্ড, তৎকালীন যুগোস্লাভিয়া সহ অন্তত ২০টি দেশ ওই চুক্তির অংশ ছিল।

নুরেমবার্গ ট্রায়ালের ধারাবাহিকতা অনুসরণ করেই পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠা করা হয় ট্রাইব্যুনাল ইন্টারন্যাশনাল মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল ফর দ্য ফার ইস্ট, যেটি টোকিও ট্রায়াল হিসেবেই পরিচিত।

টোকিও ট্রায়ালে ১১ জন বিচারককে অংশগ্রহণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়।

সেই ১১ জন বিচারকের মধ্যে একজন ছিলেন রাধা বিনোদ পাল। বাকি ১০ জন বিচারক ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, চীন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড ও ফিলিপিন্সের নাগরিক।

ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলসের ইতিহাসের অধ্যাপক বিনয় লাল বলেন, “ভারতের প্রতিনিধিত্ব করে, সেসময় এমন একজন বিচারককে এই ট্রাইব্যুনালের অংশ রাখা হয়েছিল, কারণ ভারত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের অংশগ্রহণ ছিল।”

“কোন কোন দেশ থেকে বিচারক জুরি বোর্ডে রাখা হবে, বিবিধ যুক্তির ভিত্তিতে তা নির্ধারণ করেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রবাহিনীর সুপ্রিম কমান্ডিং অফিসার জেনারেল ডগলাস ম্যাকআর্থার”, বলেন বিনয় লাল।

১৯৪৬ সালের পোস্টডাম সনদ ম্যাকআর্থারকে বিচারক নির্বাচনের এই ক্ষমতা দিয়েছিল।

“পোস্টডাম সনদে স্বাক্ষর করা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও চীন জাপানকে ‘শর্তহীনভাবে আত্মসমর্পণ’ করার দাবি জানায় এবং ঘোষণা দেয় যে ‘যুদ্ধাপরাধীদের কঠোর বিচার’ করা হবে। ট্রাইব্যুনালও শুধু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হওয়া যুদ্ধাপরাধ বিবেচনা না করে ১৯৩১ সালে জাপানের মাঞ্চুরিয়া দখল থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সালের অপরাধ পর্যন্ত সব যুদ্ধাপরাধের বিচার করার এখতিয়ার নেয়”, বলেন অধ্যাপক বিনয় লাল।

এই ট্রায়ালে অভিযুক্তদের তালিকা থেকে জাপানের তৎকালীন সম্রাট হিরোহিতোকে বাদ দেওয়া হয়েছিল।

নুরেমবার্গ ট্রায়ালে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যে ধরণের অভিযোগ আনা হয়েছিল, টোকিও ট্রায়ালেও অভিযোগের ধরণ একই রকম ছিল।

অভিযুক্ত জাপানি শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তিন ধরনের অপরাধের অভিযোগ আনা হয় - শান্তিবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ।

বিচারে রাধা বিনোদ পালের ভূমিকা

অধ্যাপক বিনয় লাল বলেন, ট্রাইব্যুনালের অধিকাংশ বিচারক যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং শান্তিবিরোধী অপরাধের দায়ে জাপানের নেতাদের দোষী সাব্যস্ত করলেও রাধা বিনোদ পালের রায় ছিল তাদের বিপরীত।

এমদাদ হাসনায়েন তার বইয়ে উল্লেখ করেছেন: “ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাধা বিনোদ পালের প্রধান প্রশ্ন ছিল, যারা জাপানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তাদের নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল গঠন করার এবং নিজেদের শর্ত অনুযায়ী পরাজিত শত্রুদের বিচার করার নৈতিক অধিকার আছে কি না।”

“নেদারল্যান্ডস ও ফিলিপিন্সের একজন বিচারপতি রাধা বিনোদকে যদিও নৈতিক সমর্থন জুগিয়েছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা সংখ্যাগরিষ্ঠের রায়কে অনেকটা বাধ্য হয়েই মেনে নিয়েছিলেন।”

রাধা বিনোদ পালের বক্তব্য ছিল, ট্রায়ালে জাপানকে যেসব অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করা হচ্ছে, অভিযোগকারী পক্ষরা নিজেরাই সেসব অপরাধ সংঘটন করে আসছে দীর্ঘদিন যাবৎ।

বিচারক পাল তার রায়ে মন্তব্য করেন যে তৎকালীন সময়ে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সের মত যেসব দেশের উপনিবেশ ছিল বিভিন্ন অঞ্চলে, সেসব দেশের মানুষের ওপর যুদ্ধকালীন সময় ছাড়াও তারা শান্তি বিরোধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটন করেছে।

এছাড়া জাপানের বিরুদ্ধে আনা অপরাধের অভিযোগে অপরাধের মাত্রা অতিরঞ্জিত করেও উপস্থাপন করা হয়েছে বলেও তার বিচারে মত প্রকাশ করেন বিচারক পাল, বলেন অধ্যাপক বিনয় লাল।

বিনয় লাল বলেন, “মজার বিষয় হল, রাধা বিনোদ পালের ৮০০ পৃষ্ঠার রায়টি প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথেই জাপানে সেটিকে নিষিদ্ধ করে অধিগ্রহণকারী মার্কিন বাহিনী।”

“আর ঠিক যেদিন মার্কিন বাহিনী জাপান ছেড়ে যায়, ঠিক সেদিন রায়টি জাপানে প্রকাশিত হয়।”

পরবর্তীতে রাধা বিনোদ পাল দু’বার জাপানে রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে সফর করেন।

১৯৬৬ সালের অক্টোবরে জাপানের সম্রাট হিরোহিতো তাকে জাপানের সর্বোচ্চ অ্যাকাডেমিক খেতাব ‘ফার্স্ট অর্ডার অব সেক্রেড ট্রেজার’ প্রদান করেন।

এমদাদ হাসনায়েন ও সারিয়া সুলতানা তাদের ‘কুষ্টিয়ার ইতিহাস’ বইয়ে উল্লেখ করেছেন, “'টোকিও ট্রায়াল' ধাপে এই বাঙালি বিচারকের দৃঢ় অবস্থানের কারণেই জাপান অনেক কম ক্ষতিপূরণের উপর বেঁচে গিয়েছিল। নয়ত যে ক্ষতিপূরণের বোঝা মিত্রপক্ষ ও অন্য বিচারকরা চাপিয়ে দিতে চেয়েছিলেন, তার দায় এখন পর্যন্ত টানতে হত জাপানকে।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
শিলাবৃষ্টির আভাস, অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ
শিলাবৃষ্টির আভাস, অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ
ভূমিকম্পে দ্রুত উদ্ধারে স্পেশাল ফোর্স গড়েছে ফায়ার সার্ভিস : ডিজি
ভূমিকম্পে দ্রুত উদ্ধারে স্পেশাল ফোর্স গড়েছে ফায়ার সার্ভিস : ডিজি
ফেসবুক-ইউটিউবসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
ফেসবুক-ইউটিউবসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
সর্বশেষ খবর
সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল
সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শিলাবৃষ্টির আভাস, অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ
শিলাবৃষ্টির আভাস, অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে গবেষণায় শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে তিন দিনব্যাপী কর্মশালা
গোবিপ্রবিতে গবেষণায় শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে তিন দিনব্যাপী কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গের চেষ্টায় টিয়ারশেল-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
জবি শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গের চেষ্টায় টিয়ারশেল-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে দ্রুত উদ্ধারে স্পেশাল ফোর্স গড়েছে ফায়ার সার্ভিস : ডিজি
ভূমিকম্পে দ্রুত উদ্ধারে স্পেশাল ফোর্স গড়েছে ফায়ার সার্ভিস : ডিজি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কিভাবে খেলে পেয়ারা থেকে মিলবে বেশি উপকার?
কিভাবে খেলে পেয়ারা থেকে মিলবে বেশি উপকার?

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আইপিএল: আট ক্রিকেটারকে ফেরত চায় দক্ষিণ আফ্রিকা
আইপিএল: আট ক্রিকেটারকে ফেরত চায় দক্ষিণ আফ্রিকা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুক-ইউটিউবসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
ফেসবুক-ইউটিউবসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলের জার্সিতে আবারও দেখা যাবে মার্তাকে
ব্রাজিলের জার্সিতে আবারও দেখা যাবে মার্তাকে

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরিচিত সবজি পটলের আছে নানা স্বাস্থ্যগুণ
পরিচিত সবজি পটলের আছে নানা স্বাস্থ্যগুণ

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী খুনের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন সংস্করণে অভিন্ন প্রধান কোচের পথে হাঁটল দক্ষিণ আফ্রিকা
তিন সংস্করণে অভিন্ন প্রধান কোচের পথে হাঁটল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রহমান
এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রহমান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’
‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ
নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা
বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?
বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি
সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত
কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে