শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৭, সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কীভাবে ‘জাপানের জাতীয় বীর’ হলেন কুষ্টিয়ার রাধা বিনোদ পাল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে ‘জাপানের জাতীয় বীর’  হলেন কুষ্টিয়ার রাধা বিনোদ পাল?

প্রয়াত হিরোহিতো জাপানের সম্রাট থাকাকালে একবার বলেছিলেন, “যতদিন জাপান থাকবে, বাঙালি খাদ্যাভাবে, অর্থকষ্টে মরবে না। জাপান হবে বাঙালির চিরকালের নিঃস্বার্থ বন্ধু।” সম্রাট হিরোহিতোর এই বক্তব্য ছিল একজন বাঙালির প্রতি কৃতজ্ঞতার নিদর্শনস্বরূপ। এই বাঙালি ব্যক্তিটির জন্ম বাংলাদেশের কুষ্টিয়াতে।

রাধা বিনোদ পাল ছিলেন একজন বাঙালি শিক্ষক ও আইনজীবী, যার জন্ম ও বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের কুষ্টিয়া ও রাজশাহীতে, যদিও তিনি দেশ বিভাগের পর ভারতের নাগরিক হয়েছিলেন।

টোকিওর চিয়োদা অঞ্চলে ১৮৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত ইয়াসুকুনি স্মৃতিসৌধ, যেটি প্রায় ২৫ লাখ মানুষের স্মৃতির সম্মানে, যারা জাপানের হয়ে অথবা জাপানের বিপক্ষে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে অথবা যুদ্ধ সংশ্লিষ্ট কোনও ধরনের সহিংসতার শিকার হয়ে মারা গেছেন।

এখানে একটি মোটে স্মৃতিস্তম্ভ ব্যতিক্রমী, যার স্মরণে এটি তৈরি, তিনি এই ধরনের কোনও যুদ্ধ বা সহিংসতায় নিহত হননি। রাধা বিনোদ পালই হলেন সেই ব্যক্তি।

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এই ভারতীয় নাগরিককে জাপানে জাতীয় বীরদের পর্যায়ের সম্মাননা দেওয়া হয়। জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ২০০৭ সালে তিনদিনের জন্য ভারত সফরে এসে রাধা বিনোদ পালের ছেলে প্রশান্ত পালের সাথে দেখাও করেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের সেনাবাহিনীর শীর্ষ নেতাদের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে যেই আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে বিচারের সম্মুখীন করা হয়, সেই টাইব্যুনালের ১১ জন বিচারকের একজন ছিলেন রাধা বিনোদ পাল।

ওই ট্রায়ালে ১১ জন বিচারকের মধ্যে শুধুমাত্র রাধা বিনোদ পালই জাপানের পক্ষে অবস্থান নিয়ে রায় দিয়েছিলেন। বলা হয়ে থাকে জাপানের পক্ষে পালের রায়ের জন্যই ওই ট্রায়ালের কয়েকজন বিচারক প্রভাবিত হয়ে তাদের রায় কিছুটা নমনীয় করেছিলেন।

কুষ্টিয়া থেকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

রাধা বিনোদ পালের জন্ম ১৮৮৬ সালে, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ছালিমপুর গ্রামে।

কুষ্টিয়া জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে ‘কুষ্টিয়ার ইতিহাস’ নামে একটি বই লিখেছেন মুহম্মদ এমদাদ হাসনায়েন এবং তার স্ত্রী সারিয়া সুলতানা, যেখানে উঠে এসেছে রাধা বিনোদ পালের শৈশবের ঘটনা।

এমদাদ হাসনায়েন বলেন, “রাধা বিনোদ যখন শিশু, তখনই তার বাবা সন্ন্যাস গ্রহণ করেন। রাধা বিনোদের শৈশব ও কৈশোর কাটে চরম দারিদ্রের মধ্যে। কৈশোরের একটা বড় সময় আত্মীয়দের বাড়িতে আশ্রিত থেকে পড়ালেখা করতে হয় তাকে।”

১৯০৩ সালে এন্ট্রান্স ও ১৯০৫ সালে এফএ পাস করেন রাজশাহী থেকে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে গণিতে অনার্স পাস করেন ১৯০৮ সালে।

বিনোদ পালের কর্মজীবনের শুরুটা হয় ময়মনসিংহে, আনন্দমোহন কলেজের গণিতের শিক্ষক হিসেবে।

শিক্ষকতার পাশাপাশি আইন বিষয়ে পড়াশোনাও চালিয়ে যান, দায়িত্ব পালন করেন কলকাতা ল কলেজের অধ্যাপক হিসেবেও।

১৯৪৪ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

“রাধা বিনোদ ১৯৪৬ সালে কর্মজীবন থেকে অবসর নিয়ে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ছালিমপুরে ফিরে আসেন। কিন্তু সে বছরই এপ্রিল মাসে তিনি আন্তর্জাতিক সামরিক ট্রাইব্যুনালে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ পান”, বলেন এমদাদ হাসনায়েন।

রাধা বিনোদ পালের মৃত্যু হয় ১৯৬৭ সালে।

আন্তর্জাতিক মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ই বিজয়ী মিত্রশক্তি সিদ্ধান্ত নেয় যে, যুদ্ধাপরাধ ও যুদ্ধের সময় সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধের জন্য প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ, সেনা কর্মকর্তা ও যুদ্ধাপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট আরও কিছু ব্যক্তিকে বিচারের আওতায় আনবে।

১৯৪৫ সালে লন্ডন সনদ মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা আন্তর্জাতিক মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রপক্ষে থাকা দেশগুলো ছাড়াও গ্রিস, ডেনমার্ক, পোল্যান্ড, তৎকালীন যুগোস্লাভিয়া সহ অন্তত ২০টি দেশ ওই চুক্তির অংশ ছিল।

নুরেমবার্গ ট্রায়ালের ধারাবাহিকতা অনুসরণ করেই পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠা করা হয় ট্রাইব্যুনাল ইন্টারন্যাশনাল মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল ফর দ্য ফার ইস্ট, যেটি টোকিও ট্রায়াল হিসেবেই পরিচিত।

টোকিও ট্রায়ালে ১১ জন বিচারককে অংশগ্রহণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়।

সেই ১১ জন বিচারকের মধ্যে একজন ছিলেন রাধা বিনোদ পাল। বাকি ১০ জন বিচারক ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, চীন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড ও ফিলিপিন্সের নাগরিক।

ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলসের ইতিহাসের অধ্যাপক বিনয় লাল বলেন, “ভারতের প্রতিনিধিত্ব করে, সেসময় এমন একজন বিচারককে এই ট্রাইব্যুনালের অংশ রাখা হয়েছিল, কারণ ভারত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের অংশগ্রহণ ছিল।”

“কোন কোন দেশ থেকে বিচারক জুরি বোর্ডে রাখা হবে, বিবিধ যুক্তির ভিত্তিতে তা নির্ধারণ করেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রবাহিনীর সুপ্রিম কমান্ডিং অফিসার জেনারেল ডগলাস ম্যাকআর্থার”, বলেন বিনয় লাল।

১৯৪৬ সালের পোস্টডাম সনদ ম্যাকআর্থারকে বিচারক নির্বাচনের এই ক্ষমতা দিয়েছিল।

“পোস্টডাম সনদে স্বাক্ষর করা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও চীন জাপানকে ‘শর্তহীনভাবে আত্মসমর্পণ’ করার দাবি জানায় এবং ঘোষণা দেয় যে ‘যুদ্ধাপরাধীদের কঠোর বিচার’ করা হবে। ট্রাইব্যুনালও শুধু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হওয়া যুদ্ধাপরাধ বিবেচনা না করে ১৯৩১ সালে জাপানের মাঞ্চুরিয়া দখল থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সালের অপরাধ পর্যন্ত সব যুদ্ধাপরাধের বিচার করার এখতিয়ার নেয়”, বলেন অধ্যাপক বিনয় লাল।

এই ট্রায়ালে অভিযুক্তদের তালিকা থেকে জাপানের তৎকালীন সম্রাট হিরোহিতোকে বাদ দেওয়া হয়েছিল।

নুরেমবার্গ ট্রায়ালে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যে ধরণের অভিযোগ আনা হয়েছিল, টোকিও ট্রায়ালেও অভিযোগের ধরণ একই রকম ছিল।

অভিযুক্ত জাপানি শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তিন ধরনের অপরাধের অভিযোগ আনা হয় - শান্তিবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ।

বিচারে রাধা বিনোদ পালের ভূমিকা

অধ্যাপক বিনয় লাল বলেন, ট্রাইব্যুনালের অধিকাংশ বিচারক যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং শান্তিবিরোধী অপরাধের দায়ে জাপানের নেতাদের দোষী সাব্যস্ত করলেও রাধা বিনোদ পালের রায় ছিল তাদের বিপরীত।

এমদাদ হাসনায়েন তার বইয়ে উল্লেখ করেছেন: “ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাধা বিনোদ পালের প্রধান প্রশ্ন ছিল, যারা জাপানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তাদের নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল গঠন করার এবং নিজেদের শর্ত অনুযায়ী পরাজিত শত্রুদের বিচার করার নৈতিক অধিকার আছে কি না।”

“নেদারল্যান্ডস ও ফিলিপিন্সের একজন বিচারপতি রাধা বিনোদকে যদিও নৈতিক সমর্থন জুগিয়েছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা সংখ্যাগরিষ্ঠের রায়কে অনেকটা বাধ্য হয়েই মেনে নিয়েছিলেন।”

রাধা বিনোদ পালের বক্তব্য ছিল, ট্রায়ালে জাপানকে যেসব অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করা হচ্ছে, অভিযোগকারী পক্ষরা নিজেরাই সেসব অপরাধ সংঘটন করে আসছে দীর্ঘদিন যাবৎ।

বিচারক পাল তার রায়ে মন্তব্য করেন যে তৎকালীন সময়ে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সের মত যেসব দেশের উপনিবেশ ছিল বিভিন্ন অঞ্চলে, সেসব দেশের মানুষের ওপর যুদ্ধকালীন সময় ছাড়াও তারা শান্তি বিরোধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটন করেছে।

এছাড়া জাপানের বিরুদ্ধে আনা অপরাধের অভিযোগে অপরাধের মাত্রা অতিরঞ্জিত করেও উপস্থাপন করা হয়েছে বলেও তার বিচারে মত প্রকাশ করেন বিচারক পাল, বলেন অধ্যাপক বিনয় লাল।

বিনয় লাল বলেন, “মজার বিষয় হল, রাধা বিনোদ পালের ৮০০ পৃষ্ঠার রায়টি প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথেই জাপানে সেটিকে নিষিদ্ধ করে অধিগ্রহণকারী মার্কিন বাহিনী।”

“আর ঠিক যেদিন মার্কিন বাহিনী জাপান ছেড়ে যায়, ঠিক সেদিন রায়টি জাপানে প্রকাশিত হয়।”

পরবর্তীতে রাধা বিনোদ পাল দু’বার জাপানে রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে সফর করেন।

১৯৬৬ সালের অক্টোবরে জাপানের সম্রাট হিরোহিতো তাকে জাপানের সর্বোচ্চ অ্যাকাডেমিক খেতাব ‘ফার্স্ট অর্ডার অব সেক্রেড ট্রেজার’ প্রদান করেন।

এমদাদ হাসনায়েন ও সারিয়া সুলতানা তাদের ‘কুষ্টিয়ার ইতিহাস’ বইয়ে উল্লেখ করেছেন, “'টোকিও ট্রায়াল' ধাপে এই বাঙালি বিচারকের দৃঢ় অবস্থানের কারণেই জাপান অনেক কম ক্ষতিপূরণের উপর বেঁচে গিয়েছিল। নয়ত যে ক্ষতিপূরণের বোঝা মিত্রপক্ষ ও অন্য বিচারকরা চাপিয়ে দিতে চেয়েছিলেন, তার দায় এখন পর্যন্ত টানতে হত জাপানকে।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ
বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি
পাওয়া না পাওয়ার এক বছর
পাওয়া না পাওয়ার এক বছর
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের বাংলাদেশ বিষয়ক নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের বাংলাদেশ বিষয়ক নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার আরও ১৬২২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার আরও ১৬২২
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুশনারা আলী
যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুশনারা আলী

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৫৫%
মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৫৫%

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পতন থামলেও সংকট কাটেনি
পতন থামলেও সংকট কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাটোরে প্রাইভেটকার থামিয়ে চালককে গলা কেটে হত্যা
নাটোরে প্রাইভেটকার থামিয়ে চালককে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ
বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন ঘণ্টা পর সারা দেশের সঙ্গে রাজশাহীর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
তিন ঘণ্টা পর সারা দেশের সঙ্গে রাজশাহীর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাওয়া না পাওয়ার এক বছর
পাওয়া না পাওয়ার এক বছর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেকোনো দলের দখলের বিরুদ্ধে বিএনপি : নজরুল ইসলাম
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেকোনো দলের দখলের বিরুদ্ধে বিএনপি : নজরুল ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ, এগিয়ে যারা
ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ, এগিয়ে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে পানিতে পড়ে নিখোঁজ ৩ বছরের শিশু রিজভী
সোনারগাঁয়ে পানিতে পড়ে নিখোঁজ ৩ বছরের শিশু রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের বাংলাদেশ বিষয়ক নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে জাতিসংঘের বাংলাদেশ বিষয়ক নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার আরও ১৬২২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার আরও ১৬২২

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর এসএসসি উত্তীর্ণদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি
চলতি বছর এসএসসি উত্তীর্ণদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
ওষুধ শিল্প নেতাদের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ‘সাইয়ারা’ ছবির গল্পের শেষটা চ্যাটজিপিটি দিয়ে লেখা?
সত্যিই কি ‘সাইয়ারা’ ছবির গল্পের শেষটা চ্যাটজিপিটি দিয়ে লেখা?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!
ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়াসহ তিন ভেন্যুতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচ
বগুড়াসহ তিন ভেন্যুতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি
এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেল বিএমডিএ
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেল বিএমডিএ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ বছরের সবচেয়ে দর্শনীয় উল্কাবৃষ্টি ‘পারসিডস’ দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে
এ বছরের সবচেয়ে দর্শনীয় উল্কাবৃষ্টি ‘পারসিডস’ দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের
৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজার আগেই নির্বাচনি ট্রেন নির্ধারিত স্টেশনে পৌঁছাবে : প্রিন্স
রোজার আগেই নির্বাচনি ট্রেন নির্ধারিত স্টেশনে পৌঁছাবে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!
ট্রাম্পের ৫০% শুল্ক : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম
অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন
বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫
আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে হামলা, এইচআর হেডসহ আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি
এনসিপিতে নানামুখী অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা
স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা
সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির চার নেতার দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির চার নেতার দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব
সিদ্দিকের অপকর্ম জানে গোটা বিশ্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল
চ্যালেঞ্জ লিগেই নামছেন কিংসের মিচেল

মাঠে ময়দানে

‘হুন্ডি মুকুলের’ হাতে আলাদিনের চেরাগ
‘হুন্ডি মুকুলের’ হাতে আলাদিনের চেরাগ

নগর জীবন

ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’
ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’
পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’

শোবিজ

টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!
টি-২০তে প্রথম বোলার হিসেবে ৬৫০ উইকেট!

মাঠে ময়দানে

দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা
দাওয়াত না পেয়ে বিয়ের আসরে দুলাভাইয়ের হামলা

খবর

দুটি রাজ ধনেশ উদ্ধার
দুটি রাজ ধনেশ উদ্ধার

নগর জীবন

আজ নওশাবার ‘আগুনি’
আজ নওশাবার ‘আগুনি’

শোবিজ

দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিলেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা
দুধ দিয়ে বিএনপি অফিস ধুয়ে দিলেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের তিন প্রার্থী
তিন দলের তিন প্রার্থী

নগর জীবন

দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক
দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক

শোবিজ

শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫
শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫

শোবিজ

লিগ কাপে শেষ আটে ইন্টার মায়ামি
লিগ কাপে শেষ আটে ইন্টার মায়ামি

মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ!
এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ!

মাঠে ময়দানে

খেলবেন তামিম-মুশফিক-মাহমুদুল্লাহ
খেলবেন তামিম-মুশফিক-মাহমুদুল্লাহ

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ
সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্রে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের এক লাফে ২৪ ধাপ
মেয়েদের এক লাফে ২৪ ধাপ

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ভাঙছে নতুন এলাকা
পদ্মায় ভাঙছে নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫
স্কুল কমিটি নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত ১৫

পেছনের পৃষ্ঠা

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার
জাতীয় পার্টির সম্মেলন শনিবার

নগর জীবন