শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০০, শনিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৪

মিথ্যাচার ও অপপ্রচারকারীদের বিপক্ষে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মিথ্যাচার ও অপপ্রচারকারীদের বিপক্ষে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

মিথ্যাচার ও অপপ্রচারকারীদের বিপক্ষে চলচ্চিত্রের শিল্পী,পরিচালক, প্রযোজকসহ সংশ্লিষ্টদের শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

শনিবার দুপুরে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবন মিলনায়তনে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাউসার আহাম্মদ। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ, সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদের আহ্বায়ক খোরশেদ আলম খসরু, চলচ্চিত্র অনুদান কমিটির সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও ফটোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, অনুদান কমিটির সদস্য ও চলচ্চিত্র নির্মাতা অমিতাভ রেজা চৌধুরী, চলচ্চিত্র অনুদানের স্ক্রিপ্ট বাছাই কমিটির সদস্য ও চলচ্চিত্র নির্মাতা মুশফিকুর রহমান গুলজার এবং স্ক্রিপ্ট বাছাই কমিটির সদস্য ও চলচ্চিত্র নির্মাতা ফাল্গুনী হামিদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ এবং চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, শিল্পী সমাজ, নাগরিক সমাজ এবং ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রির সবাই অসত্যগুলোর প্রতিবাদ করুন। সরকার কোন ভুল সিদ্ধান্ত নিলে, সরকারের কোন ব্যর্থতা-বিচ্যুতি থাকলে অবশ্যই আপনারা তুলে ধরবেন, সমালোচনা করবেন, বিরোধিতা করবেন। কিন্তু যারা মিথ্যা কথা বলে, অর্ধসত্য বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবে, দেশকে আত্মঘাতী একটা অবস্থায় নিয়ে যাবে তাদের মুখোশ উন্মোচন করুন, তাদের বিরুদ্ধে আপনারা প্রতিবাদ করুন। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে সব বিষয়ে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের সঠিক তথ্য দেওয়া হবে। সেগুলো নিয়ে মিথ্যাচার যারা করছে, যারা অপপ্রচার ও গুজব ছড়াচ্ছে তাদের বিপক্ষে আপনারা শক্ত অবস্থান নেবেন।

দেশের চলচ্চিত্র ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাদের উদ্দেশে এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এ দেশে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কিছু কিছু গোষ্ঠী আছে যারা অপতথ্য ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে। সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়ে বিরোধিতা থাকতে পারে, ভিন্ন মত থাকতে পারে। কিন্তু অসত্য কথা বলে, মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করলে সেখানে শিল্পী সমাজ এবং ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রির যারা আছেন তাদেরও কিছু দায়িত্ব পালন করার আছে এবং আপনাদের কাছে এখানে কিছু অবদান আমরা চাই।

এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফরে সই করা সমঝোতা স্মারকের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, সমঝোতা স্মারকের বিষয়গুলো নিয়ে যেভাবে মিথ্যাচার শুরু হলো এবং যেভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করা শুরু হলো, এসব জায়গাতে শিল্পী সমাজ এবং ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রির সাথে সম্পৃক্ত যারা তাদের সামগ্রিকভাবে দেশের এবং মানুষের স্বার্থে সত্যের পক্ষে অবদান রাখতে হবে। একটা সমাজে যদি সত্য হারিয়ে যায়, মিথ্যা যদি সামনে চলে আসে তাহলে সেটা কারো জন্যই মঙ্গল নিয়ে আসবে না। অপপ্রচারকারীরা বলে দিচ্ছে বাংলাদেশের বুক চিরে ভারতে ট্রেন চলে যাবে এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে এবং এখান দিয়ে অস্ত্র-গোলাবারুদ নিয়ে চলে যাবে, বাংলাদেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে, যেটি একটি ডাহা মিথ্যা কথা। এটিকে প্রতিরোধ করতে হবে। 

এ প্রসঙ্গে তিনি আরও যোগ করেন, সমঝোতা স্মারকে পরিষ্কারভাবে বলা আছে একটা রিজিওনাল কানেক্টিভিটি আমরা করছি। বাংলাদেশের সাথে নেপাল ও ভুটানের ৫০ মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা আছে, রফতানি করি আমরা। বাংলাদেশের পণ্য ভারতের মধ্য দিয়ে গিয়ে নেপাল-ভুটানে প্রবেশ করে। আমরা যদি সরাসরি ট্রেন লাইন করতে পারি, তাহলে আমাদের ব্যবসা ও রপ্তানি প্রসার ঘটবে। সমঝোতা স্মারকে সেটিও আমরা নিয়ে এসেছি যে, নেপাল ও ভুটানে আমরা ভারতের মধ্য দিয়ে যাবো।

তিনি আরও বলেন, ভারতের গ্রিড লাইন ব্যবহার করে আমরা নেপাল থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে আসছি। এই মুহূর্তে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির সমঝোতা হলেও নেপালে ৭২ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা আছে, যেটা এখন তারা চাহিদা নেই বলে উৎপাদন করে না। কিন্তু আমাদের চাহিদা আছে। আমরা যদি নেপাল থেকে ক্লিন এনার্জি আমদানি করতে পারি, তাহলে আমরা জীবাশ্ম জালানির ব্যবহার কমিয়ে ক্লিন এনার্জি আনতে পারবো। যেটা বাংলাদেশ, ভারত, নেপালপসহ গোটা পৃথিবীর জন্য ভালো, সেটা কিভাবে দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে হয়? 

চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুদান প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে অবদান রাখতে চান, প্রণোদনা দিতে চান। আমরা চাই প্রণোদনের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ভালো চলচ্চিত্র যাতে নির্মাণ হয়। এ লক্ষ্য অর্জনে আমাদের যা কিছু করতে হয় তা আমরা করবো। অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আমরা আরও স্বচ্ছতা ও বস্তুনিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে চাই। এক্ষেত্রে সংখ্যার চেয়ে গুণগতমানের দিকে আমরা মনোযোগ দিতে চাই। এজন্য বাছাই প্রক্রিয়া আরও উন্নত করা হবে, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করা হবে। শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠিতদের প্রণোদনা দেওয়া হবে সেটি নয়, নতুনদের কাছে আমরা পৌঁছাতে চাই, তারা যাতে সুযোগ পেয়ে নিজেদের দাঁড় করাতে পারে।

তিনি আরো বলেন, অনুদানের চলচ্চিত্র নিয়ে একটি চলচ্চিত্র উৎসব করা যায় কিনা সেটিও বিবেচনা করা হবে। সরকারি অনুদান যেটা প্রণোদনের আকারে দেওয়া হচ্ছে এটা সংশ্লিষ্টদের একটা সক্ষমতার স্বীকৃতি। অনুদানের চলচ্চিত্রগুলো নির্মাণ হয়ে গেলে সেগুলো নিয়ে একটি অ্যাওয়ার্ডের ব্যবস্থা করা যায় কিনা সেটিও সরকার বিবেচনা করবে। এটি সৃজনশীল নির্মাতাদের আরও উৎসাহিত করবে। চলচ্চিত্র নিয়ে গবেষণার বিষয়টিও এক্ষেত্রে পর্যালোচনা করা হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশকে বিশ্বে প্রতিনিধিত্ব করা, তুলে ধরা এবং ব্র্যান্ডিং করার জন্য চলচ্চিত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য চলচ্চিত্রকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যেতে আরও মনোযোগ দেয়ার জন্য আলাদা বিভাগ বা কাউন্সিল করার বিষয়টি সরকার ভেবে দেখবে। দেশের চলচ্চিত্রের যে সম্ভাবনা আছে, সেটা কাজে লাগানোর জন্য বঙ্গবন্ধু ফিল্ম সিটি, এফডিসি এবং যে জায়গাগুলো আছে, সেখানে আমাদের যা বিনিয়োগ করতে হয়, যা তৈরি করতে হয়, সেটা সরকার করবে। একইসাথে নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, পশ্চিমবঙ্গ এমনকি পাকিস্তানের চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট বাজার আমরা ধরতে চাই।

উল্লেখ্য, চলচ্চিত্র শিল্পে মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করা এবং বাংলাদেশের আবহমান সংস্কৃতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, মানবীয় মূল্যবোধসম্পন্ন জীবনমুখী, রুচিশীল ও শিল্পমানসমৃদ্ধ চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও সহায়তা প্রদানের উদ্দেশ্যে চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালা, ২০২০ (সংশোধিত) এর ভিত্তিতে সরকারি অনুদান প্রদান করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্যসহ মোট ২৬টি চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য মোট ১৫ কোটি ২০ লাখ টাকা অনুদান প্রদানের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় ২টি, শিশুতোষ শাখায় ২টি, প্রামাণ্যচিত্র শাখায় ২টি এবং সাধারণ শাখায় ১৪টি চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুদান প্রদান করা হয়েছে। অপরদিকে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় ২টি, শিশুতোষ শাখায় ১টি এবং সাধারণ শাখায় ৩টি চলচ্চিত্র নির্মাণ অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ অক্টোবরে শেষের আশা প্রসিকিউশনের
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ অক্টোবরে শেষের আশা প্রসিকিউশনের
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
সর্বশেষ খবর
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?
ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত
রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা