শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৩, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

শিবির-ছাত্রদলের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দেওয়ার পরদিনই শিক্ষার্থী হত্যা

অনলাইন ডেস্ক
শিবির-ছাত্রদলের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দেওয়ার পরদিনই শিক্ষার্থী হত্যা

শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) এমবিএর শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ এবং ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী ফারহান ফাইয়াজের মৃত্যু ঘিরে রহস্য সৃষ্টি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই দুই শিক্ষার্থীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। এ ঘটনায় জামায়াত-শিবির ও বিএনপির নেতাকর্মীরা জড়িত থাকতে পারেন বলে অভিযোগ ওঠায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

এই দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা ধরনের কথা বলা হচ্ছে।

এর মধ্যে মুগ্ধের মৃত্যু নিয়ে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘মীর মুগ্ধ, এই ছেলেটি ছাত্র আন্দোলনে শিবির ও ছাত্রদল ঢুকেছে বলে স্ট্যাটাস দেওয়ার পরদিনই কেন মারা গেল? তাকে কে মেরেছে, কেন মেরেছে? আমরা আন্দাজ করতে পারি। বিচার বিভাগের তদন্তের পর সবই বের হয়ে আসবে।’

এর আগে বিইউপির শিক্ষার্থী মুগ্ধ গত ১৮ জুলাই জামায়াত-শিবির-ছাত্রদলের কার্যক্রম নিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন।

ওই পোস্ট দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আন্দোলনের মধ্যে চলা গুলিতে তাঁর মৃত্যু হয়। ফেসবুক পোস্টে মুগ্ধ লিখেছিলেন, ‘জামায়াত-শিবির, ছাত্রদলের উদ্দেশে কিছু কথা : ছাত্র আন্দোলনে ঢুকে ছাত্র আন্দোলনটাকে রাজনৈতিক দলের আন্দোলন বানাবেন না। হ্যাডম থাকলে আগেই আসতেন আপনারা। সুযোগ সন্ধানী আচরণ করে এই আন্দোলনের উদ্দেশ্যটা নষ্ট করবেন না, জাত চেনাবেন না।

আপনি যদি ছাত্র হন, তবে ছাত্র হয়েই আসুন। আমাদের আন্দোলনে ছাত্র প্রয়োজন, কোনো উদ্দেশ্য হাসিলকারী নেতা নয়।’

অভিযোগ উঠেছে, শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রবেশ করে নাশকতা চালিয়ে ওই দায়ভার পুলিশের ওপর চাপাতে জামায়াত-শিবির, ছাত্রদলের কর্মীরা নিজেরাই কিছু মেধাবী শিক্ষার্থীকে টার্গেট করে আন্দোলনে নামিয়েছিল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পোস্ট দেখে টার্গেট করে তাদের ওপর হামলা চালায়। এই দুর্বৃত্তদের টার্গেটে যারা মারা গেছে, কৌশলে তাদের অনেকের মরদেহের ময়নাতদন্ত করতে দেওয়া হয়নি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জামায়াত-শিবির, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা কিছু শিক্ষার্থীকে প্ররোচিত করে আন্দোলনে নামায়। এর মধ্যে শিক্ষার্থী ফারহান ফাইয়াজকে তার গৃহশিক্ষক ‘চা’ খাওয়ার কথা বলে ১৮ জুলাই ডেকে এনে আন্দোলনে নিয়ে যান বলে ফারহানের পরিবার দাবি করেছে। ওই দিনই ফারহান গুলিতে মারা পড়ে। পরে জানা গেছে, ফারহানের গৃহশিক্ষক ছাত্রশিবিরের নেতা।

একই দিন (১৮ জুলাই) রাজধানীর উত্তরা এলাকায় গুলিতে প্রাণ হারানো মুগ্ধের বন্ধু নাইমুর রহমান আশিক ওই দিনের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ‘উত্তরায় ছাত্রদের ওপর হামলা হচ্ছে শুনে তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য অন্য বন্ধুদের নিয়ে সেখানে যাই। ওই দিন আমরা আহত অনেককে হাসপাতালে নিয়ে গেছি। সন্ধ্যায় ছাত্রদের মধ্যে পানি ও বিস্কুট বিতরণ করে সড়ক বিভাজনে বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলাম। হঠাৎ রাজউক কমার্শিয়ালের সামনে থেকে গুলি আসতে থাকে। তখন সবার সঙ্গে আমরাও দৌড় দিই। তখন দেখি তাঁর (মুগ্ধ) কপালে গুলি লেগে ডান কানের নিচ দিয়ে বেরিয়ে গেছে। ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

গত বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তরা পুলিশ ও অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীর পোশাক পরে হামলা চালিয়েছে। পরে এর দায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ওপর চাপানোর চেষ্টা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্র জানায়, শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রবেশ করে দুর্বৃত্তরা যে নাশকতা ও সহিংসতা চালিয়েছে তা এখন দেশের মানুষের কাছে স্পষ্ট। হামলাকারীরা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে সরকারি বহু স্থাপনায়। আর এই সহিংসতা ঠেকাতে পুলিশ সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে। দুর্বৃত্তদের হাত থেকে জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রের সম্পদ রক্ষায় কোনোভাবেই পিছু হটেনি পুলিশ। দেশের সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে দুজন পুলিশ সদস্য ও একজন আনসার সদস্য নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১১ শতাধিক পুলিশ সদস্য।

অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ছদ্মবেশে প্রবেশ করে দুর্বৃত্তরা জনগণের জানমাল এবং রাষ্ট্রের সম্পদ ধ্বংসে যে নাশকতা চালিয়েছে, সেটি ঠেকাতে এবং নিজেদের রক্ষায় পুলিশ গুলি ছোড়ে। সেই গুলিতে বেশ কিছু প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। তবে সব গুলির ঘটনা পুলিশের কি না তা তদন্ত করে বের করা জরুরি। কারণ, নাশকতাকারীরাও পুলিশ ও সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে গুলি করে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে এমনটি করতে পারে।

অপরাধ ও সমাজ বিশ্লেষক ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘কোটা সংস্কারের আন্দোলনটা যৌক্তিক আন্দোলন ছিল। এক পর্যায়ে এই আন্দোলনে ঢুকে একটি শ্রেণি দেশজুড়ে জনগণ ও রাষ্ট্রের জানমালে নাশকতা চালায়। হামলা চালিয়ে কারাগারের কয়েদি ছিনিয়ে নেওয়া হয়। এসব কোনো শিক্ষার্থীর কাজ নয়। দীর্ঘ সময় পরিকল্পনার পর নাশকতাকারীরা এসব কাজ করেছে। রাষ্ট্রের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কাছে আগেই এ ধরনের তথ্য থাকার দরকার ছিল। তবে আন্দোলনে যেসব শিক্ষার্থী, পথচারী, বিভিন্ন পেশাজীবী মারা গেছেন, তাঁদের প্রত্যেকের ময়নাতদন্ত হওয়া উচিত। কারণ, এতে বেরিয়ে আসবে পুলিশের গুলিতে কে, আর নাশকতাকারীদের গুলিতে কে মারা গেছেন। 

তিনি আরো বলেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উচিত প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে নাশকতায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। ছাড় পেয়ে গেলে নাশকতাকারীরা আবারও এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর সম্ভাবনা আছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, অনেকবার বিএনপি-জামায়াত গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করে দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু পুলিশের তৎপরতায় তারা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্য তারা এবার পুলিশকে টার্গেট করেছে। পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে।

তিনি আরো বলেন, যারা পুলিশকে হত্যা করেছে, সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে, স্বপ্নের মেট্রো রেলসহ সরকারি স্থাপনায় নাশকতা চালিয়েছে, তারা যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। 

সূত্র: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
এসএফও প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
এসএফও প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ট্রাফিকের ৫ নির্দেশনা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ট্রাফিকের ৫ নির্দেশনা
ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা
ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে
১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
সর্বশেষ খবর
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

এই মাত্র | জাতীয়

হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া

৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরত দেবে ভারত
তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরত দেবে ভারত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে
শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী
সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ
কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার
অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের
অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’
তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার
পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতা : সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র রিমান্ডে
অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতা : সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র রিমান্ডে

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নেই: হাফিজ
বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নেই: হাফিজ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মেহেদী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে যুবক নিহত
চট্টগ্রামে মেহেদী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে যুবক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার
নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বনাথে পাহারা দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি!
বিশ্বনাথে পাহারা দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি!

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা