শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০১৪

বাংলাদেশের জন্মের মাস মার্চ

হাসানুল হক ইনু
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের জন্মের মাস মার্চ

মার্চ মাস হচ্ছে অগ্নিঝরা মাস। এ মাসে বাংলাদেশ নতুন ইতিহাস নির্মাণ করে। মার্চ হচ্ছে স্বাধীনতার মাস এবং স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মের মাস। স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম এবং প্রতিষ্ঠার মাস। এ মাসেই দীর্ঘ রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও নির্বাচনী সংগ্রামের পরে চূড়ান্ত রূপ নেয় স্বাধীনতার দিকে। আমি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সদস্য ছিলাম এবং প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। আমার পড়াশোনা শেষ হয়ে গিয়েছিল, তবুও ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে আমি তৎকালীন স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ তথা স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের সদস্য ছিলাম। সে হিসেবে আমার মূল দায়িত্বটা ছিল 'জয় বাংলা' বাহিনীর জন্য কাজ করা, জয় বাংলা বাহিনীর জন্য অস্ত্র ও গোলাবারুদ, রসদ সংগ্রহ করা এবং সামরিক প্রশিক্ষণ নেওয়া ও সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা। মার্চ মাসে এসব কাজের বাইরেও আমি মার্চ মাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী। ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ আমি একেবারে মঞ্চের কাছ থেকে শুনেছি, দেখেছি এবং সেই জনসভা সফল করার কাজেও নিয়োজিত ছিলাম। আমার গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছিল জয় বাংলা বাহিনীকে সশস্ত্র করা, সামরিক কায়দায় দক্ষ করে তোলা। আমার তৎকালীন নেতা হিসেবে সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক মণি, তোফায়েল আহমেদ, আবদুর রাজ্জাক, কাজী আরেফ আহমেদ, মার্শাল মনিরুল ইসলাম এদের প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে আমি কাজ করতাম। এ মার্চ মাসেই আমার চোখের সামনে যখন গণপরিষদ বাতিলের ঘটনা ঘটে, ইয়াহিয়া খান যখন গণপরিষদ বাতিলের ঘোষণা দেন, তৎক্ষণাৎ স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবন চত্বরে যে ছাত্র-যুবক সমাবেশ হয়, সেখানে আ স ম আবদুর রবের পতাকা উত্তোলনের ঘটনা আমি প্রত্যক্ষ করেছি। আমি দেখেছি, প্রয়াত শেখ জাহিদ হোসেন ও আওয়ামী লীগের খিলগাঁওয়ের কর্মী ইদু কীভাবে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে জনসভায় আসেন। সে পতাকা আনুষ্ঠানিক উত্তোলনের মধ্য দিয়ে আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে এটা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকায় রূপান্তরের ঘটনা আমি দেখেছি।

আমি ৩ মার্চ পল্টন ময়দানে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের শাজাহান সিরাজ কর্তৃক ইশতেহার পাঠ প্রত্যক্ষ করেছি। বঙ্গবন্ধু কীভাবে পূর্বাণী হোটেল থেকে বেরিয়ে এসে পল্টন ময়দানে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পাশে দাঁড়িয়ে থেকে পুরো ইশতেহার পাঠ শোনেন এবং আশীর্বাদ দেন সে ঘটনাও দেখেছি। সুতরাং আমি ৩ মার্চ দেখলাম যে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে সীমানা নির্ধারণ হয়ে গেল। বাংলাদেশের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধুর নাম ঘোষণা করা হলো। বাংলাদেশের পতাকা যা ২ তারিখে ওড়ানো হয়েছিল সে পতাকা চূড়ান্ত করা হলো। স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হলো। এর অর্থনীতির ঘোষণা দেওয়া হলো। জাতীয় সংগীতও চূড়ান্ত করা হলো। আমার চোখের সামনে স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলনের ঘটনা, জাতীয় সংগীত নির্ধারণের ঘটনা, বাংলাদেশের মানচিত্র চূড়ান্ত করার ঘটনা, বঙ্গবন্ধুকে সর্বাধিনায়ক হিসেবে ঘোষণা এবং এ ঘোষণার প্রেক্ষাপটে আমি দেখলাম, বঙ্গবন্ধু কী অপূর্ব কায়দায় অসহযোগ আন্দোলনের আড়ালে বাংলাদেশকে একটি স্বশাসিত বাংলাদেশে রূপান্তরিত করলেন। ৮ মার্চ থেকে সব কর্তৃত্ব তার হাতে নিয়ে গেলেন এবং প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন। সুতরাং ৮ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতার স্বাদ ভোগ করে। আমি ২৩ মার্চের সেই ঐতিহাসিক ঘটনারও সাক্ষী, যেদিন ছিল পাকিস্তান রিপাবলিক ডে। সেদিন পাকিস্তানে ছুটি থাকত। সেদিন স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ একটা প্রতিরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে এবং বাংলাদেশের কোথাও পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলনের কর্মসূচি নাকচ করে দেয়। এরই অংশ হিসেবে সারা বাংলাদেশে জয়বাংলা বাহিনী কুচকাওয়াজ প্রদর্শন করে এবং আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলনের কাজ হাতে নেয়। ঢাকা শহরের পল্টন ময়দানে সকাল ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে জয়বাংলা বাহিনীর কুচকাওয়াজ হয়। আমার যত দূর মনে পড়ে, প্রায় হাজারতিনেক ছেলেমেয়ে জয় বাংলা বাহিনীর সদস্য হিসেবে সামরিক কায়দায় রাইফেল হাতে কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করে। স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের চার নেতা আ স ম আবদুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আবদুল কুদ্দুস মাখন অভিবাদন গ্রহণ করেন। মঞ্চে তাদের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাবেক রাষ্ট্রদূত কামালউদ্দিন ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক ওই মঞ্চে ছিলেন। কামরুল আহসান খান খসরু ভাই সামরিক কায়দায় বন্দুক উঠিয়ে সালাম ও অভিবাদন দেন। আর আমি পিস্তল থেকে ফাঁকা গুলি ছুড়ে বাংলাদেশের পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে ২৩ মার্চ পল্টন ময়দানে উত্তোলন করি। বাংলাদেশে ২৩ মার্চ হচ্ছে সেই দিন, যেদিন আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা সর্বত্র উত্তোলন করা হয়েছিল এবং সেদিনই পাকিস্তানের শেষ কবরটা রচনা করে দেওয়া হয়েছিল। ২৫ মার্চের আক্রমণের ঘটনা দেখেছি। আমি ইতোমধ্যে আমার সহকর্মী এবং সহযোদ্ধা জাসদের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আম্বিয়াকে সঙ্গে করে গোলাবারুদ সংগ্রহের কাজে লিপ্ত ছিলাম। এ মার্চজুড়ে আমরা আমাদের উদ্ভাবিত গ্রেনেডের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতাম। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে গ্রেনেড উৎপাদনের একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছিলাম। আমাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করত প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা বিশিষ্ট সাংবাদিক মাসুদ আহমেদ রুমী, বাসদ নেতা মাহবুবুল হকসহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা। সবাই আমার সঙ্গে কাজ করেছেন। আমি মনে করি, তারা সবাই যার যার জায়গা থেকে এ বিশাল কর্মযজ্ঞে, মুক্তিযুদ্ধ প্রস্তুতিতে জড়িত ছিল। আমি মনে করি, মার্চে আমরা আসলে সর্বত্র স্বাধীনই হয়ে গিয়েছিলাম। শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণার বাকি ছিল। সুতরাং ২৫ মার্চে রাতে যখন পাকিস্তানিরা আক্রমণ চালাল, তখন স্বাধীন বাংলাদেশ দখল করল তারা। এ জন্যই আমরা পাকিস্তানিদের দখলদার বাহিনী বলি। এ জন্যই আমাদের বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ। একটা নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র করার রাজনৈতিক ঘটনা আমি মার্চ মাসে দেখেছি। নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র করার, মানসিকভাবে সশস্ত্র যোদ্ধা হিসেবে গড়ে তোলা, নিরস্ত্র জাতি সশস্ত্র জাতি হিসেবে গড়ে উঠেছে '৭১-এর মার্চ মাসে। বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়কই নন, বাংলাদেশের হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, তিনি আমাদের রাষ্ট্র পিতা এবং জাতির পিতা। ২৫ মার্চের রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে আক্রমণ হয়। শরীফ নূরুল আম্বিয়া, জগন্নাথ কলেজের ছাত্রনেতা নজরুল ইসলামসহ আমরা কোনোরকমে বুয়েট থেকে সরে যাই এবং আমাদের গোলাবারুদ সরিয়ে নিই। এভাবেই আমাদের প্রত্যক্ষ স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হলো। হাসানুল হক ইনু : জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী। অনুলিখন : নিজামুল হক বিপুল

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে