শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০১৪

এলাকায় গিয়ে সশস্ত্র যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে বললেন নেতা

মাঈনুদ্দীন খান বাদল
অনলাইন ভার্সন
এলাকায় গিয়ে সশস্ত্র যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে বললেন নেতা

একাত্তরের মার্চের প্রথম দিকে আমি ঢাকায় ছিলাম। ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের সময় মঞ্চ পাহারায় যে স্বেচ্ছাসেবক দল ছিল, আমি সেই দলেরও একজন ছিলাম। ইকবাল হলের মাঠে সমর প্রস্তুতির অংশ হিসেবে যে সামরিক ট্রেনিংয়ের চেষ্টা চলছিল আমি তাতেও অংশগ্রহণ করি। এ সময়টাতে মার্চের ১০ তারিখের মধ্যেই কোনো এক সময় আমাদের রাজনৈতিক নেতা সিরাজুল আলম খান ডেকে বললেন, তুমি এলাকায় ফিরে যাও, সশস্ত্র যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ কর। এখানে আলোচনা যাই হোক, এ আলোচনায় কিছুই হবে না। পাকিস্তানিদের সঙ্গে আপসের আর কোনো জায়গা নেই।

আমি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনেক কাগজপত্র, যা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রচারণা চালানো যায় সেরকম কাগজপত্র নিয়ে চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে গেলাম। মার্চের ১০, ১১ কিংবা ১২ তারিখে ঢাকা ছাড়লাম। বোয়ালখালীর বিভিন্ন বাড়ি থেকে আমরা অনেকগুলো সিভিল গান (বন্দুক) সংগ্রহ করলাম। এ সময়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরিরত একজন ল্যান্সনায়েক বিয়ের জন্য ছুটিতে গ্রামে এসেছিলেন। আমরা তার কাছ থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ নিলাম। যুদ্ধের শুরুতে পাকিস্তানি বাহিনী তাকে হত্যা করে। কারণ তারা বুঝতে পেরেছিল এই ল্যান্সনায়েক আমাদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। আমরা যখন ট্রেনিং গ্রহণ শুরু করি, তখন প্রকৃতপক্ষে ঢাকায় সংলাপ চলছিল। আমি তখন আমার দলবল, যুব, ছাত্রকর্মীসহ এলাকায় এ প্রচারণা জোরদার করছি যে, স্বাধীনতার জন্য লড়াই হবে। আমরা জানতে পারলাম, ঢাকা থেকে ওয়াপদার একটি জিপ গাড়ি নিয়ে একজন চালক বোয়ালখালী এসেছেন। আমরা এ জিপটা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশের পতাকা টানিয়ে সারা বোয়ালখালী ঘুরিয়েছি।

তবে সবচেয়ে বড় যে ঘটনাটি আমার জীবনে ঘটেছে (সেটা আমি পার্লামেন্টেও বলেছি) সেটি হচ্ছে, ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে আমরা সবাই সংঘবদ্ধ এক জায়গায় থাকতাম। সেখানে এসে আমার এক দরিদ্র কৃষক আত্দীয় কাকডাকা ভোরে আমাকে ডেকে বললেন, তিনি জমিতে হালচাষ করতে গিয়ে দেখতে পেয়েছেন সেনাবাহিনী আসছে। আমি দেখতে পেলাম বহু দূরে পিপীলিকার মতো তিন-চারটা সারিতে বহু লোক আসছে। তখন আমার মনে হলো, এরা পাকিস্তানি সৈনিক নয়, তারা বাঙালি। এর মধ্যে দলটি ধীরে ধীরে আমাদের কাছে এসে পৌঁছল। দেখলাম, অনেকগুলো লোক সামরিক পোশাক পরা। কারও কাঁধে একটি, কারও কাঁধে দুটি রাইফেল। তারা সবাই ক্লান্ত। ২৬ মার্চ প্রচণ্ড কুয়াশা ছিল। তারা যখন কাছাকাছি তখন আমরা বন্দুক উঁচিয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান বলে চিৎকার দিতে থাকি। আমরা যখন স্লোগান দিচ্ছিলাম তখন ওই সামরিক পোশাক পরা লোকগুলো মাটিতে শুয়ে পড়ে পজিশন নেয়। তখন আমি আমার সহকর্মীদের রেখে একাই হাঁটতে হাঁটতে ওদের দিকে অগ্রসর হই। তখন তারা দাঁড়িয়েছে। আমার মনে আছে, কাছাকাছি গিয়ে তাদের মধ্যে প্রথম যাকে আমি কাউন্টার করলাম তিনি বয়স্ক সৈনিক। কাপড়ে রক্তের দাগ। তার গোঁপ প্রায় সাদা হয়ে গেছে। ওই বয়স্ক সৈনিকের প্রথম কথা উর্দুতে। ওই সৈনিক আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল, 'শের কে বাচ্চা, তুম লোক বি হাতিয়ার লেলিয়া, বাংলা মূলক আজাদ হো গিয়া।'

আমি তাকে বললাম, তোমার অফিসার কোথায়। সে জানাল, অফিসার পেছনে। একটু পরেই সমবয়সী একজন অফিসারের সঙ্গে দেখা হলো। নিজের পরিচয় দিলেন ক্যাপ্টেন হারুন। পরবর্তীতে তিনি মেজর জেনারেল হয়েছিলেন। আমি নিজের পরিচয় দিলাম। বললাম, আমি ছাত্রলীগের একজন নেতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। উনি প্রশ্ন করলেন, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আপনার যোগাযোগ আছে কি না? হ্যাঁ, আছে। তখন বললেন, আপনি বঙ্গবন্ধুকে জানিয়ে দেন অষ্টম বেঙ্গল রিভোল্ট করেছে। মেজর জিয়া, মেজর মীর শওকত আলীসহ আমরা রিভোল্ট করেছি। চট্টগ্রাম, কাপ্তাইসহ তিনটি স্থান থেকে হেঁটে আসা ক্লান্ত এই সৈনিকদের জন্য আমরা গ্রামবাসীর সহযোগিতায় খাবারের ব্যবস্থা করি। গ্রামের প্রতিটি মানুষ নিজেদের সকাল বেলার নাস্তা নিয়ে আসেন এই সৈনিকদের জন্য। তারা যখন সকালের নাস্তা করছে, তখনই আকাশে প্লেন উড়ছিল। মেজর জিয়াসহ অন্যরা বললেন, খোলা জায়গায় আমাদের থাকা নিরাপদ হবে না। আমরা তাদের পাহাড়ে যাওয়ার বন্দোবস্ত করলাম। কানুঙ্গপাড়া কলেজের পেছনে যষ্টুপাড়া পাহাড়ে তারা অবস্থান নিলেন। এর আগে মেজর জিয়া, মেজর মীর শওকত আলী, ক্যাপ্টেন হারুনদের সঙ্গে আমার কথা হলো।

তারা পাহাড়ের দিকে চলে যাওয়ার কিছু পরে আমরা রেডিওতে শুনতে পেলাম চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা এম এ হান্নান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা করছেন। এটা ২৬ মার্চ দিনের কথা। আমরা সৈনিকদের পাহাড়ে পাঠিয়ে দিয়ে বিকালের দিকে দেখলাম একটি সবুজ ভঙ্ওয়াগনে চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডা. জাফর, আতাউর রহমান কায়সার, হাটহাজারীর এমএনএ ওহাব এলেন। তারা বললেন, আমরা শুনেছি বাঙালি সৈন্যরা এদিকে এসেছেন। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলতে চাই। মেজর জিয়াউর রহমানসহ অন্য যারা আছেন তাদের সঙ্গে ২৬ মার্চ বিকালেই পাহাড়ে নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা হয়। নেতৃবৃন্দ সৈনিকদের খোঁজার কারণ ব্যাখ্যা করে বললেন, আমরা রেডিওতে ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছি। কিন্তু আমরা মনে করি সামরিক বাহিনীর একজন অফিসার যদি রেডিওতে এ ঘোষণাটি দেন তাহলে সামরিক বাহিনীতে প্রতিরোধের প্রশ্নে আরও বেশি শক্ত অবস্থান তৈরি হবে। নেতৃবৃন্দের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে জিয়া বলেছেন, তিনি ঘোষণা দেবেন। এর পরের ঘটনা সবাই জানেন। ২৭ মার্চ সেই কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এ ঘোষণার বিষয়ে একটি কথা বলব, প্রথম ঘোষণা যেটি তিনি নিজে লিখেছেন তাতে তিনি নিজেকে সেনাবাহিনীর প্রধান, আন্দোলনের প্রধান দাবি করে ঘোষণা দেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ তার প্রথম ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত বুঝতে পারেন এরকম একটি ঘোষণা সব আন্দোলনকে বিকৃত করে দেবে। আর দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, কোনো অবস্থাতেই এটা সিচুয়েশন ইন মুভমেন্ট নয়। এটা জনগণের স্বাধিকারের আন্দোলন। তখন হান্নান সাহেবের দেওয়া ঘোষণাটি আবার নতুন করে লিখে মেজর জিয়া আবার ঘোষণা দেন। যেটি এখন আর্কাইভে আছে। স্বাধীনতার ঘোষণাটি হয়েছে ২৬ মার্চ। এ কারণে আমাদের স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ। আর জিয়াউর রহমান ২৬ মার্চ সারা দিন চট্টগ্রাম শহরেই পৌঁছেননি। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে তিনি যে ঘোষণা দিয়েছেন সেটা ২৭ মার্চ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ছুটির দিনেও সেবা মিলছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
জয়পুরহাটে ছুটির দিনেও সেবা মিলছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভিভাটেকের আলোয় বাংলাদেশ, প্যারিসে প্রযুক্তির গর্বিত পদচারণা
ভিভাটেকের আলোয় বাংলাদেশ, প্যারিসে প্রযুক্তির গর্বিত পদচারণা

২২ মিনিট আগে | পরবাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতার মতবিনিময়
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতার মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে জায়গা করে গাড়ি উপহার পেলেন ফুটবলাররা
বিশ্বকাপে জায়গা করে গাড়ি উপহার পেলেন ফুটবলাররা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে জায়গা পেয়ে ইতিহাস: খেলোয়াড় ও কোচরা পেলেন বিলাসবহুল গাড়ি
বিশ্বকাপে জায়গা পেয়ে ইতিহাস: খেলোয়াড় ও কোচরা পেলেন বিলাসবহুল গাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৌলভীবাজারে সীমান্ত দিয়ে একমাসে ৩৩৭ জনকে পুশইন
মৌলভীবাজারে সীমান্ত দিয়ে একমাসে ৩৩৭ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত অভিবাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে কসোভো?
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত অভিবাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে কসোভো?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন
প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমিত পরিসরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞানে আউটডোর সেবা চালু
সীমিত পরিসরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞানে আউটডোর সেবা চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতীতের সরকার নিজেদের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে: গাজী আতাউর
অতীতের সরকার নিজেদের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে: গাজী আতাউর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা
বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাটে ঢাকাগামী বাসে অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
জয়পুরহাটে ঢাকাগামী বাসে অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন সফরে যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন সফরে যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবুজবাগে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
সবুজবাগে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন
‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাউয়াছড়ায় ডাকাতির ঘটনার পরিকল্পনাকারী গ্রেফতার
লাউয়াছড়ায় ডাকাতির ঘটনার পরিকল্পনাকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার বিদায় নিশ্চিত করতে ছাত্রদল মাঠে সোচ্ছার ছিল: নাছির
খুনি হাসিনার বিদায় নিশ্চিত করতে ছাত্রদল মাঠে সোচ্ছার ছিল: নাছির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোকালয় থেকে বিশাল অজগর উদ্ধার, সুন্দরবনে অবমুক্ত
লোকালয় থেকে বিশাল অজগর উদ্ধার, সুন্দরবনে অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামীর আত্মহত্যার চেষ্টা
সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনা নদীতে গোসলে নেমে দুইজন নিখোঁজ
যমুনা নদীতে গোসলে নেমে দুইজন নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিমকোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিমকোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে সড়কে ৬১৪ জনের প্রাণহানি : যাত্রী কল্যাণ সমিতি
মে মাসে সড়কে ৬১৪ জনের প্রাণহানি : যাত্রী কল্যাণ সমিতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই অপমানের জবাবে যা বললেন সিরাজ
সেই অপমানের জবাবে যা বললেন সিরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান
নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল
গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা