শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০১৪

কংগ্রেসের নিয়তিতে ১০ বছর পর পর নামে অন্ধকার

পীর হাবিবুর রহমান, নয়াদিল্লি থেকে ফিরে
অনলাইন ভার্সন
কংগ্রেসের নিয়তিতে ১০ বছর পর পর নামে অন্ধকার

দিল্লির মসনদ দখলের ভোটযুদ্ধে প্রতি ১০ বছর পর পর উপমহাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল এবং ধর্মনিরপেক্ষ উদার গণতান্ত্রিক ভারতের নীতির পথে অবিচল কংগ্রেসের জন্য নেমে আসে ঘোর অন্ধকার। করুণ পরাজয় ১০ বছর পর পর কংগ্রেসের নিয়তিতে যেন লেখা হয়ে গেছে। এবারও টানা ১০ বছরের শাসনের পর লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস নিয়তির সেই অমোঘ বিধান ভোটযুদ্ধের করুণ পরাজয় দেখতে যাচ্ছে। জনমত জরিপ, ভারতজুড়ে মাতামাতি, পর্যবেক্ষক মহলের মতামত এবং সাধারণ মানুষের আলোচনায় কংগ্রেসের পরাজয় ভোটের আগেই নির্ধারণ হয়ে গেছে। দিল্লি সফরকালে সাধারণ ট্যাঙ্চিালক থেকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের সঙ্গে আলাপকালে এই আভাস পাওয়া গেছে। যদিও কংগ্রেস সভানেত্রী ও মনমোহন সরকারের নেপথ্য শক্তি সোনিয়া গান্ধী সভা-সমাবেশে বলছেন, বিগত লোকসভা নির্বাচনে যেভাবে জনমত জরিপ ভুল প্রমাণ করে ভারতবাসীর রায় কংগ্রেস পেয়েছিল এবারের লোকসভা নির্বাচনে তারই পুনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ভোটের ময়দানে সোনিয়া গান্ধী কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা রাখতেই এমনটি বলছেন। অব দ্য রেকর্ডে নানা জায়গায় কংগ্রেস নেতাদের অনেকেই স্বীকার করছেন, জনমত এবার তাদের অনুকূলে নয়। তারা বিরোধী দলে বসবেন কিন্তু যদি নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসে তাহলে ভারতবাসীর কপালে কী লেখা হবে তা জনগণই হিসাব করবে। যদিও প্রকাশ্যে কংগ্রেস নেতারা বলছেন, আমরা সব আসনেই শক্তিশালী প্রার্থী দিচ্ছি এবং ১০ বছরের শাসনামলের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে ভোট চাইছি। পর্যবেক্ষকদের ভাষায় শরীরে অসুখ বাঁধা কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী পরিবারের চতুর্থ পুরুষ রাহুল গান্ধীকেই সভা-সমাবেশে সামনে এগিয়ে দিচ্ছেন। নিজে পিছু হটে রাহুলকে এই হিসাব থেকেই এগিয়ে দিচ্ছেন। এবারের লোকসভা নির্বাচনী ফলাফলে তার ছেলে বিরোধী দলের নেতা হলেও ভবিষ্যতে গণরায় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আসনে অভিষিক্ত হবেন।

পর্যবেক্ষকদের মতে, পণ্ডিত, সৎ ড. মনমোহন সিং ১০ বছরের শাসনামলে দক্ষ প্রশাসক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। অনেকের প্রশ্ন রয়েছে, মনমোহন প্রধানমন্ত্রী হলেও সিদ্ধান্ত গ্রহণে তার ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা নিয়ে। কেউ কেউ বলছেন, মনমোহন যা বিশ্বাস করেন না, তেমন সিদ্ধান্তও তাকে নিতে হয়েছে। ক্ষমতার নেপথ্যে সমালোচকদের ভাষায় মূলত সোনিয়াই ছিলেন। কংগ্রেস জোট সরকার যেমন অনেক শরিককে সঙ্গে ধরে রাখতে পারেনি তেমনি শক্তিশালী নেতৃত্ব দিয়ে দুর্নীতির লাগাম টানতে পারেনি। বিশেষ করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতি কংগ্রেসের জনপ্রিয়তা তলানিতে নিয়ে গেছে। আন্না হাজারি থেকে দিলি্লর পদত্যাগী মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালসহ সবাই কংগ্রেস সরকারকে দুর্নীতির অভিযোগে জনতার কাঠগড়ায় নিন্দিত করেছে। আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো দূরে থাক কাজের বিনিময়ে খাদ্যসহ নানা সামাজিক প্রকল্প রাজকোষ খালি করে দিলেও মানুষকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি। অলিম্পিক গেমস, টুজি ও কয়লা প্রকল্পে হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির গল্প ভারতের ১২০ কোটি মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঢেউ খেলে গেছে। এই ঢেউ কংগ্রেসকে গণঅসন্তোষে ফেলেছে। রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা দূরে থাক, পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো নেতৃত্বই দেখাতে পারেনি কংগ্রেস। এমনকি এই লোকসভা নির্বাচনে চিদাম্বরমের মতো সিনিয়র নেতা ও মন্ত্রী এবারের লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী না হয়ে নিজের ছেলেকে ভোটযুদ্ধে ঠেলে দিয়েছেন। কংগ্রেসের ক্রাইসিস ম্যানেজারখ্যাত ও রাজনীতির মাস্টারমাইন্ড বলে পরিচিত প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রণব মুখার্জিকে রাষ্ট্রপতি ভবনে পাঠিয়ে কংগ্রেস তুরুপের শেষ তাসটিও হারিয়ে ফেলেছেন। দেশের মানুষ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ওপর প্রণব মুখার্জির গ্রহণযোগ্যতা ও প্রভাবের মাত্রা যতটা ছিল আজকের কংগ্রেসের নেতৃত্বে তা ধারণ করার মতো নেতৃত্বই গান্ধী পরিবারের পাশে নেই। ভোটের লড়াইয়ে ঝড় তুলে আসা ২০০২ সালের রক্তাক্ত গুজরাট দাঙ্গার খলনায়ক বিজেপির নরেন্দ্র মোদি পার্টির সিনিয়র নেতাদের কোণঠাসা করে, বিজেপিকে পর্যন্ত পেছনে ফেলে যেভাবে উঠে আসছেন তাতে অনেকেই বলছেন, লোকসভার ২০০ আসন লাভ করলেই তিনি প্রধানমন্ত্রী। সবাই মিলে যদি তাকে ১৬০-৭০ আসনে আটকে দিতে পারেন তাহলে নরেন্দ্র মোদি দিলি্লর মসনদের কাছে এসেও শেষ হোঁচটটি খেয়ে ফেলবেন। সেখানে কংগ্রেসসহ নানা দল মিলে আঞ্চলিক দলগুলোর ওপর নির্ভর করে একটি দুর্বল সরকার গঠনের পথ নেবে। নির্বাচনের আগে কেউ বলতে পারছেন না সেটি সম্ভব কিনা। ভোটের হাওয়া এবং জনমত জরিপে নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসছেন এমনটি যেন সবাই প্রায় মেনেই নিচ্ছেন। যে পশ্চিমারা নরেন্দ্র মোদিকে দাঙ্গাবাজ বলে নিন্দা করতেন তারাও সুর বদলাচ্ছেন। ভারতের পথে পথে, টিভি চ্যানেল ও রেডিওতে নরেন্দ্র মোদির সরকারের বিজ্ঞাপন তুঙ্গে। কংগ্রেসের বিজ্ঞাপন থাকলেও মোদির বিজ্ঞাপনের কাছে তা একেবারেই ম্রিয়মাণ। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের ২০০টিতেই বিজেপি শক্তিশালী প্রার্থী দিতে পারছে না। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি হিন্দি বলয়কে টার্গেট করে এক নম্বরে ভারত স্লোগান নিয়ে জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন। তার সভা-সমাবেশও এতটাই উজ্জ্বল যে, রাহুল গান্ধীর জনসভায় মানুষ টানতে পারছেন না। সরকার গঠনে ২৭২ আসনের দরকার। নরেন্দ্র মোদি ২০০ জয় করলেই আঞ্চলিক দলগুলো সরকার গঠনে ভাগ নিয়ে সমর্থন দিয়ে বসবে এমনটি সবার ধারণা। শোবিজ জগতের স্টারদেরও মোদি প্রাধান্য দিচ্ছেন প্রার্থী করার ক্ষেত্রে। অনেকের ধারণা পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের অন্তত ৩৪টিতেই তৃণমূল কংগ্রেস বিজয়ী হবে। সেই ক্ষেত্রে মমতার সরকারে অংশগ্রহণ না হলেও সমর্থন দানে শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে থাকবেন না বলে পর্যবেক্ষকদের ধারণা। তিস্তার পানি বণ্টন ও সীমানা ইস্যুতে কংগ্রেস যতটা বাংলাদেশের উদার ও বন্ধুভাবাপন্ন ছিল সে ক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির সরকার গঠন হলে শেষ আশার আলো বাংলাদেশের জন্য নিভে যাবে এমন আলোচনাও ঠাঁই পাচ্ছে অনেকের মধ্যে। মমতা গোপনে বাংলাদেশকে কংগ্রেস সরকার তিস্তার পানি দিচ্ছে এই অভিযোগে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি সমালোচনার তীরই ছুড়ছেন না তিস্তা চুক্তিতেও ভাগড়া দিয়েছেন। নরেন্দ্র মোদিকে সমর্থন দিলে এই ইস্যুতে তিনি দিলি্ল সরকারের মন পাবেন। এমনটি পর্যবেক্ষকদের ধারণা। কংগ্রেস মোদি ক্ষমতায় এলে আবার রক্তাক্ত দাঙ্গার আশঙ্কা তুলে ধরে ভোটারদের পক্ষে টানার শেষ চেষ্টা করছে। কিন্তু মোদি বলছেন, তিনি দাঙ্গার কথা বলছেন না, দাঙ্গার কথা বলছে কংগ্রেস। দাঙ্গার জুজুর ভয় দেখিয়ে কংগ্রেস ভোট নিতে চায়। কিন্তু তিনি চান ভারতের উন্নয়ন। শক্তিশালী ভারত ও দুর্নীতির অবসান। দুর্নীতির বিরুদ্ধে দিলি্লতে ঝড় তুলেছেন কেজরিওয়াল। কংগ্রেস তাকে রুখতে পারেনি। বিধানসভায় রাজনীতিতে নবীন আম আদমি পার্টির কেজরিওয়াল ২৮টি আসন নিয়ে যাবেন ফলাফলের আগে কেউ ভাবতে পারেননি। দিলি্লর ৭টি আসনের মধ্যে ৪-৫টি আসন নিয়ে সরকার গঠনে ভূমিকা রাখবেন কেজরিওয়াল। সুশীল সমাজ আমল না দিলেও দিলি্লর পথে পথে সাধারণ দরিদ্র মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হচ্ছে কেজরিওয়াল, কেজরিওয়াল। তাদের ভাষ্য, কেজরিওয়াল সৎ তার সঙ্গে দুর্নীতিবাজ নেতৃত্ব নেই। কংগ্রেসের ১০ বছরে ধনী-গরিবের ব্যবধান বেড়েছে অনেক। তাদের দুর্নীতিতে কংগ্রেস নেতা সুরেশকানমাদী জেলে গেছেন। ভারতের রেলের কালোবিড়াল প্রবণবনশাল দুর্নীতির কারণে মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন।

রাজনৈতিক আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল কংগ্রেস ও গান্ধী পরিবার একসুতায় বাঁধা। ভারতকে এগিয়ে নিতে কংগ্রেস ও গান্ধী পরিবারের ভূমিকা উজ্জ্বল। কিন্তু প্রতি ১০ বছর পর পরই নিয়তির অমোঘ বিধানে কংগ্রেসকে ভোটযুদ্ধে ভরাডুবি দেখতে হয়। আর কংগ্রেসবিরোধী প্লাটফর্মে পরিবর্তনের দায়িত্ব নিয়ে বারবার বিভিন্ন নেতার আবির্ভাব ঘটে। এবারও তাই ঘটতে যাচ্ছে। এবার কংগ্রেসবিরোধী মঞ্চ দখল করে নিয়েছেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ও সেখানকার ব্যাপক উন্নয়নের রূপকার নরেন্দ্র মোদি। দিলি্লতে সমাজকর্মী আন্না হাজারে আর কেজরিওয়ালরা। নরেন্দ্র মোদি স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, আর দুর্নীতি অন্যায় নয়, উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান। তরুণরাও তার দিকে ঝুঁকছেন। উত্তর প্রদেশে ৮০টি আসন, বিহারে ৪০টি আসন। এগুলো মোদি দখল করতে চান। উত্তর প্রদেশে বিজেপির বর্তমান রয়েছে ১০টির মতো আসন। সেটিকে ৫০-এ নিয়ে যেতে চান। ভোটের আগে কংগ্রেসবিরোধী স্বপ্নের সওদাগর মোদি কতটা পাবেন আগে কেউ বলতে পারছেন না। জরিপ বলছে, ২০০ ছাড়িয়ে যাবেন। '৬২ সালে চীন ভারত আক্রমণ করেছিল। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না পেরে '৬৪ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন। '৬৭ সালে ইন্দিরার নেতৃত্বে কংগ্রেস ক্ষমতায় এলেও '৭৭ সালের নির্বাচনে করুণ ভরাডুবি ঘটেছিল। কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া মুরারজি দেশাই কংগ্রেসবিরোধী মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। ইন্দিরার দৃঢ় নেতৃত্ব ও বিচক্ষণতার কারণে রাজনীতির দাবা খেলায় জিতে দ্রুত ক্ষমতায় এলেও তার মৃত্যুর পর ছেলে রাজীব গান্ধী এসেছিলেন মিস্টার ক্লিনম্যান ইমেজ নিয়ে। বোফোর্স ক্যালেঙ্কারির পর '৮৯ সালে সেই কংগ্রেসবিরোধী প্লাটফরম থেকে এসেছিলেন ভিপি সিং। ১০ বছর আগে সোনিয়ার ক্যারিশমায় ক্ষমতায় আসা কংগ্রেসের ফের ভরাডুবি হতে যাচ্ছে এই নির্বাচনে। এবারও ভারতে কংগ্রেসবিরোধী প্লাটফর্মের প্রধানমন্ত্রী আসছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে