শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০১৪

কংগ্রেসের নিয়তিতে ১০ বছর পর পর নামে অন্ধকার

পীর হাবিবুর রহমান, নয়াদিল্লি থেকে ফিরে
অনলাইন ভার্সন
কংগ্রেসের নিয়তিতে ১০ বছর পর পর নামে অন্ধকার

দিল্লির মসনদ দখলের ভোটযুদ্ধে প্রতি ১০ বছর পর পর উপমহাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল এবং ধর্মনিরপেক্ষ উদার গণতান্ত্রিক ভারতের নীতির পথে অবিচল কংগ্রেসের জন্য নেমে আসে ঘোর অন্ধকার। করুণ পরাজয় ১০ বছর পর পর কংগ্রেসের নিয়তিতে যেন লেখা হয়ে গেছে। এবারও টানা ১০ বছরের শাসনের পর লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস নিয়তির সেই অমোঘ বিধান ভোটযুদ্ধের করুণ পরাজয় দেখতে যাচ্ছে। জনমত জরিপ, ভারতজুড়ে মাতামাতি, পর্যবেক্ষক মহলের মতামত এবং সাধারণ মানুষের আলোচনায় কংগ্রেসের পরাজয় ভোটের আগেই নির্ধারণ হয়ে গেছে। দিল্লি সফরকালে সাধারণ ট্যাঙ্চিালক থেকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের সঙ্গে আলাপকালে এই আভাস পাওয়া গেছে। যদিও কংগ্রেস সভানেত্রী ও মনমোহন সরকারের নেপথ্য শক্তি সোনিয়া গান্ধী সভা-সমাবেশে বলছেন, বিগত লোকসভা নির্বাচনে যেভাবে জনমত জরিপ ভুল প্রমাণ করে ভারতবাসীর রায় কংগ্রেস পেয়েছিল এবারের লোকসভা নির্বাচনে তারই পুনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ভোটের ময়দানে সোনিয়া গান্ধী কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা রাখতেই এমনটি বলছেন। অব দ্য রেকর্ডে নানা জায়গায় কংগ্রেস নেতাদের অনেকেই স্বীকার করছেন, জনমত এবার তাদের অনুকূলে নয়। তারা বিরোধী দলে বসবেন কিন্তু যদি নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসে তাহলে ভারতবাসীর কপালে কী লেখা হবে তা জনগণই হিসাব করবে। যদিও প্রকাশ্যে কংগ্রেস নেতারা বলছেন, আমরা সব আসনেই শক্তিশালী প্রার্থী দিচ্ছি এবং ১০ বছরের শাসনামলের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে ভোট চাইছি। পর্যবেক্ষকদের ভাষায় শরীরে অসুখ বাঁধা কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী পরিবারের চতুর্থ পুরুষ রাহুল গান্ধীকেই সভা-সমাবেশে সামনে এগিয়ে দিচ্ছেন। নিজে পিছু হটে রাহুলকে এই হিসাব থেকেই এগিয়ে দিচ্ছেন। এবারের লোকসভা নির্বাচনী ফলাফলে তার ছেলে বিরোধী দলের নেতা হলেও ভবিষ্যতে গণরায় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আসনে অভিষিক্ত হবেন।

পর্যবেক্ষকদের মতে, পণ্ডিত, সৎ ড. মনমোহন সিং ১০ বছরের শাসনামলে দক্ষ প্রশাসক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। অনেকের প্রশ্ন রয়েছে, মনমোহন প্রধানমন্ত্রী হলেও সিদ্ধান্ত গ্রহণে তার ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা নিয়ে। কেউ কেউ বলছেন, মনমোহন যা বিশ্বাস করেন না, তেমন সিদ্ধান্তও তাকে নিতে হয়েছে। ক্ষমতার নেপথ্যে সমালোচকদের ভাষায় মূলত সোনিয়াই ছিলেন। কংগ্রেস জোট সরকার যেমন অনেক শরিককে সঙ্গে ধরে রাখতে পারেনি তেমনি শক্তিশালী নেতৃত্ব দিয়ে দুর্নীতির লাগাম টানতে পারেনি। বিশেষ করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতি কংগ্রেসের জনপ্রিয়তা তলানিতে নিয়ে গেছে। আন্না হাজারি থেকে দিলি্লর পদত্যাগী মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালসহ সবাই কংগ্রেস সরকারকে দুর্নীতির অভিযোগে জনতার কাঠগড়ায় নিন্দিত করেছে। আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো দূরে থাক কাজের বিনিময়ে খাদ্যসহ নানা সামাজিক প্রকল্প রাজকোষ খালি করে দিলেও মানুষকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি। অলিম্পিক গেমস, টুজি ও কয়লা প্রকল্পে হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির গল্প ভারতের ১২০ কোটি মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঢেউ খেলে গেছে। এই ঢেউ কংগ্রেসকে গণঅসন্তোষে ফেলেছে। রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা দূরে থাক, পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার মতো নেতৃত্বই দেখাতে পারেনি কংগ্রেস। এমনকি এই লোকসভা নির্বাচনে চিদাম্বরমের মতো সিনিয়র নেতা ও মন্ত্রী এবারের লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী না হয়ে নিজের ছেলেকে ভোটযুদ্ধে ঠেলে দিয়েছেন। কংগ্রেসের ক্রাইসিস ম্যানেজারখ্যাত ও রাজনীতির মাস্টারমাইন্ড বলে পরিচিত প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রণব মুখার্জিকে রাষ্ট্রপতি ভবনে পাঠিয়ে কংগ্রেস তুরুপের শেষ তাসটিও হারিয়ে ফেলেছেন। দেশের মানুষ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ওপর প্রণব মুখার্জির গ্রহণযোগ্যতা ও প্রভাবের মাত্রা যতটা ছিল আজকের কংগ্রেসের নেতৃত্বে তা ধারণ করার মতো নেতৃত্বই গান্ধী পরিবারের পাশে নেই। ভোটের লড়াইয়ে ঝড় তুলে আসা ২০০২ সালের রক্তাক্ত গুজরাট দাঙ্গার খলনায়ক বিজেপির নরেন্দ্র মোদি পার্টির সিনিয়র নেতাদের কোণঠাসা করে, বিজেপিকে পর্যন্ত পেছনে ফেলে যেভাবে উঠে আসছেন তাতে অনেকেই বলছেন, লোকসভার ২০০ আসন লাভ করলেই তিনি প্রধানমন্ত্রী। সবাই মিলে যদি তাকে ১৬০-৭০ আসনে আটকে দিতে পারেন তাহলে নরেন্দ্র মোদি দিলি্লর মসনদের কাছে এসেও শেষ হোঁচটটি খেয়ে ফেলবেন। সেখানে কংগ্রেসসহ নানা দল মিলে আঞ্চলিক দলগুলোর ওপর নির্ভর করে একটি দুর্বল সরকার গঠনের পথ নেবে। নির্বাচনের আগে কেউ বলতে পারছেন না সেটি সম্ভব কিনা। ভোটের হাওয়া এবং জনমত জরিপে নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসছেন এমনটি যেন সবাই প্রায় মেনেই নিচ্ছেন। যে পশ্চিমারা নরেন্দ্র মোদিকে দাঙ্গাবাজ বলে নিন্দা করতেন তারাও সুর বদলাচ্ছেন। ভারতের পথে পথে, টিভি চ্যানেল ও রেডিওতে নরেন্দ্র মোদির সরকারের বিজ্ঞাপন তুঙ্গে। কংগ্রেসের বিজ্ঞাপন থাকলেও মোদির বিজ্ঞাপনের কাছে তা একেবারেই ম্রিয়মাণ। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের ২০০টিতেই বিজেপি শক্তিশালী প্রার্থী দিতে পারছে না। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি হিন্দি বলয়কে টার্গেট করে এক নম্বরে ভারত স্লোগান নিয়ে জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন। তার সভা-সমাবেশও এতটাই উজ্জ্বল যে, রাহুল গান্ধীর জনসভায় মানুষ টানতে পারছেন না। সরকার গঠনে ২৭২ আসনের দরকার। নরেন্দ্র মোদি ২০০ জয় করলেই আঞ্চলিক দলগুলো সরকার গঠনে ভাগ নিয়ে সমর্থন দিয়ে বসবে এমনটি সবার ধারণা। শোবিজ জগতের স্টারদেরও মোদি প্রাধান্য দিচ্ছেন প্রার্থী করার ক্ষেত্রে। অনেকের ধারণা পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনের অন্তত ৩৪টিতেই তৃণমূল কংগ্রেস বিজয়ী হবে। সেই ক্ষেত্রে মমতার সরকারে অংশগ্রহণ না হলেও সমর্থন দানে শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে থাকবেন না বলে পর্যবেক্ষকদের ধারণা। তিস্তার পানি বণ্টন ও সীমানা ইস্যুতে কংগ্রেস যতটা বাংলাদেশের উদার ও বন্ধুভাবাপন্ন ছিল সে ক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির সরকার গঠন হলে শেষ আশার আলো বাংলাদেশের জন্য নিভে যাবে এমন আলোচনাও ঠাঁই পাচ্ছে অনেকের মধ্যে। মমতা গোপনে বাংলাদেশকে কংগ্রেস সরকার তিস্তার পানি দিচ্ছে এই অভিযোগে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি সমালোচনার তীরই ছুড়ছেন না তিস্তা চুক্তিতেও ভাগড়া দিয়েছেন। নরেন্দ্র মোদিকে সমর্থন দিলে এই ইস্যুতে তিনি দিলি্ল সরকারের মন পাবেন। এমনটি পর্যবেক্ষকদের ধারণা। কংগ্রেস মোদি ক্ষমতায় এলে আবার রক্তাক্ত দাঙ্গার আশঙ্কা তুলে ধরে ভোটারদের পক্ষে টানার শেষ চেষ্টা করছে। কিন্তু মোদি বলছেন, তিনি দাঙ্গার কথা বলছেন না, দাঙ্গার কথা বলছে কংগ্রেস। দাঙ্গার জুজুর ভয় দেখিয়ে কংগ্রেস ভোট নিতে চায়। কিন্তু তিনি চান ভারতের উন্নয়ন। শক্তিশালী ভারত ও দুর্নীতির অবসান। দুর্নীতির বিরুদ্ধে দিলি্লতে ঝড় তুলেছেন কেজরিওয়াল। কংগ্রেস তাকে রুখতে পারেনি। বিধানসভায় রাজনীতিতে নবীন আম আদমি পার্টির কেজরিওয়াল ২৮টি আসন নিয়ে যাবেন ফলাফলের আগে কেউ ভাবতে পারেননি। দিলি্লর ৭টি আসনের মধ্যে ৪-৫টি আসন নিয়ে সরকার গঠনে ভূমিকা রাখবেন কেজরিওয়াল। সুশীল সমাজ আমল না দিলেও দিলি্লর পথে পথে সাধারণ দরিদ্র মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হচ্ছে কেজরিওয়াল, কেজরিওয়াল। তাদের ভাষ্য, কেজরিওয়াল সৎ তার সঙ্গে দুর্নীতিবাজ নেতৃত্ব নেই। কংগ্রেসের ১০ বছরে ধনী-গরিবের ব্যবধান বেড়েছে অনেক। তাদের দুর্নীতিতে কংগ্রেস নেতা সুরেশকানমাদী জেলে গেছেন। ভারতের রেলের কালোবিড়াল প্রবণবনশাল দুর্নীতির কারণে মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন।

রাজনৈতিক আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল কংগ্রেস ও গান্ধী পরিবার একসুতায় বাঁধা। ভারতকে এগিয়ে নিতে কংগ্রেস ও গান্ধী পরিবারের ভূমিকা উজ্জ্বল। কিন্তু প্রতি ১০ বছর পর পরই নিয়তির অমোঘ বিধানে কংগ্রেসকে ভোটযুদ্ধে ভরাডুবি দেখতে হয়। আর কংগ্রেসবিরোধী প্লাটফর্মে পরিবর্তনের দায়িত্ব নিয়ে বারবার বিভিন্ন নেতার আবির্ভাব ঘটে। এবারও তাই ঘটতে যাচ্ছে। এবার কংগ্রেসবিরোধী মঞ্চ দখল করে নিয়েছেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ও সেখানকার ব্যাপক উন্নয়নের রূপকার নরেন্দ্র মোদি। দিলি্লতে সমাজকর্মী আন্না হাজারে আর কেজরিওয়ালরা। নরেন্দ্র মোদি স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, আর দুর্নীতি অন্যায় নয়, উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান। তরুণরাও তার দিকে ঝুঁকছেন। উত্তর প্রদেশে ৮০টি আসন, বিহারে ৪০টি আসন। এগুলো মোদি দখল করতে চান। উত্তর প্রদেশে বিজেপির বর্তমান রয়েছে ১০টির মতো আসন। সেটিকে ৫০-এ নিয়ে যেতে চান। ভোটের আগে কংগ্রেসবিরোধী স্বপ্নের সওদাগর মোদি কতটা পাবেন আগে কেউ বলতে পারছেন না। জরিপ বলছে, ২০০ ছাড়িয়ে যাবেন। '৬২ সালে চীন ভারত আক্রমণ করেছিল। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না পেরে '৬৪ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন। '৬৭ সালে ইন্দিরার নেতৃত্বে কংগ্রেস ক্ষমতায় এলেও '৭৭ সালের নির্বাচনে করুণ ভরাডুবি ঘটেছিল। কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া মুরারজি দেশাই কংগ্রেসবিরোধী মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। ইন্দিরার দৃঢ় নেতৃত্ব ও বিচক্ষণতার কারণে রাজনীতির দাবা খেলায় জিতে দ্রুত ক্ষমতায় এলেও তার মৃত্যুর পর ছেলে রাজীব গান্ধী এসেছিলেন মিস্টার ক্লিনম্যান ইমেজ নিয়ে। বোফোর্স ক্যালেঙ্কারির পর '৮৯ সালে সেই কংগ্রেসবিরোধী প্লাটফরম থেকে এসেছিলেন ভিপি সিং। ১০ বছর আগে সোনিয়ার ক্যারিশমায় ক্ষমতায় আসা কংগ্রেসের ফের ভরাডুবি হতে যাচ্ছে এই নির্বাচনে। এবারও ভারতে কংগ্রেসবিরোধী প্লাটফর্মের প্রধানমন্ত্রী আসছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর