শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুন, ২০১৪

মাটির নিচে গুদাম, বৈধ অস্ত্রের অবৈধ যাত্রা

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
অনলাইন ভার্সন
মাটির নিচে গুদাম, বৈধ অস্ত্রের অবৈধ যাত্রা

হবিগঞ্জের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের বনের টিলায় মাটির গভীর নিচ থেকে বের হচ্ছে আধুনিক মারণাস্ত্র। মেশিনগান, রকেট লঞ্চার, রকেট, গোলাবারুদ, বেতার যন্ত্রগুলো সাধারণত বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীর হাতে দেখা যায় যুদ্ধের মাঠে ব্যবহারের জন্য। দেখে মনে হয়েছে, এগুলো চীনের তৈরি সামরিক বাহিনীর প্রচলিত অস্ত্র। প্রচলিত অস্ত্রের রপ্তানি, চলাচল ও ব্যবহার করার কিছু নিয়মনীতি থাকা সত্ত্বেও সব কিছু ছাপিয়ে কেমন করে অস্ত্রগুলো বাংলাদেশের ভেতরে অরক্ষিত অবস্থায় মাটির নিচে লুকিয়ে রইল সেটাই বড় প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। ২০০৪ সালে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের কাফকোর জেটিতে ১০ ট্রাক আধুনিক অস্ত্রের একটি বৃহত্তম চালান ধরা পড়েছিল। সেই চালানের গন্তব্যও সিলেট অঞ্চলে ছিল। ধরা পড়া বা উদ্ধার করা মারণাস্ত্রের চালানগুলোর প্রকৃতি, ধরন, পরিমাণ ও চলাচলের রাস্তা থেকে এটা মোটামুটি পরিষ্কার, উত্তর-পূর্ব ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ব্যবহারের জন্য উদ্দিষ্ট ছিল। সীমান্তের দুর্গম অঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের অবাধ বিচরণ ছিল সেটা বুঝতে বেগ পেতে হয় না। আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরামের বিচ্ছিন্নতাবাদীরা বাংলাদেশের মাটিকে চারণভূমি হিসেবে পেয়েছিল। আমাদের মাটিতে ঘাঁটি বানিয়ে, ভারী অস্ত্রের চালান এনে ভারতের ভেতরে সশস্ত্র সংঘাতে লিপ্ত থেকেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী দলগুলো। তারা স্বাধীনতাকামী বলে অনেকেই তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে সমর্থন দেওয়াটা যুক্তিযুক্ত মনে করেন। কিন্তু এসব ভারী ও ভয়ঙ্কর মারণাস্ত্রের উপস্থিতি আমাদের নিরাপত্তা জন্য মারাত্দক হুমকি তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। যত মহৎ আর অসৎ উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হওয়ার কথা বলা হোক না কেন, পরিশেষে জীবন দিতে হয় অগণিত নিরাপরাধ মানুষকে। তাই আমাদের মাটিতে সহজে বহনযোগ্য অত্যাধুনিক অস্ত্রের অস্তিত্বকে হালকাভাবে নিয়ে স্বস্তি পাওয়ার কিছু নেই। অনিয়ন্ত্রিতভাবে অবৈধ হাতে অস্ত্র থাকার মানেই হচ্ছে সাধারণ মানুষের জীবন তাদের হাতের মুঠোই তুলে দেওয়া। তারা খেয়াল খুশিমতো লক্ষ্যবস্তু ঠিক করবে, আক্রমণ করবে, ধ্বংস করবে ও হত্যা করবে। যেমন পাকিস্তানে স্কুল, মসজিদ, বাজারঘাটসহ যেখানে খুশি হামলা করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র শত শত মানুষ। বছরে ছয় হাজারের বেশি মানুষকে জীবন দিতে হচ্ছে। গত ৮ জুন রাতে পাকিস্তানের করাচি বিমানবন্দরে আত্দঘাতী তালেবানি হামলায় ব্যবহার করা হয়েছে একই ধরনের অস্ত্র, যেগুলো আমাদের মাটির নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। সুরক্ষিত করাচি বিমানবন্দরের জঙ্গি হামলা এটাই বুঝিয়ে দিয়েছে, নিরাপত্তার ভিত কতটা দুর্বল।

পাকিস্তানে এর আগে অন্তত আরও দুটি সুরক্ষিত সামরিক স্থাপনায় জঙ্গিরা হামলা করতে সমর্থ হয়েছে। পাকিস্তানের পারমাণবিক বোমার স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তাও ঝুঁকির মুখে পড়েছে। যদি কোনোভাবে পারমাণবিক অস্ত্র জঙ্গিদের হাতে পৌঁছায়, তাহলে বিশ্ব বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। আফগান তালেবানদের অস্ত্র পাকিস্তান দিয়েছে সেটাই আবার ঘুরে চলে এসেছে পাকিস্তানি তালেবানদের হাতে। এখন পাকিস্তানি সেনারাই যুদ্ধ করছে তাদের বিরুদ্ধে।

সাতছড়ির উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের কিছু অংশ জঙ্গিদের হাতে পড়লে ঢাকা বিমানবন্দরসহ সব গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা পাকিস্তানের মতো হুমকির মুখে চলে যাবে এবং নিরাপরাধ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ক্ষীণ হয়ে যাবে। একটি জিনিস পানির মতো পরিষ্কার যে, জঙ্গি, দুর্বৃত্ত বা অপরাধীরা মানুষ হত্যা করে অস্ত্র দিয়ে। বেশির ভাগ অস্ত্রই তৈরি হয় বিভিন্ন দেশের বৈধ আধুনিক অস্ত্র কারখানায়। জঙ্গি, দুর্বৃত্ত বা অপরাধীদের হাতে বৈধভাবে তৈরি এসব অস্ত্র ও গোলাবারুদ পৌঁছানো বন্ধ করা গেলে অন্তত মানবকুলকে অকালীন মৃত্যু থেকে রক্ষা করা যাবে। কিন্তু একটি কথা অজানাই রয়ে যায়, সামরিক ব্যবহারের জন্য বৈধভাবে তৈরি অস্ত্র ও গোলাবারুদ কীভাবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক আইনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বৈধ পথের ফাঁকফোকর দিয়ে অপরাধী গোষ্ঠী ও জঙ্গিদের অবৈধ হাতে পৌঁছে যাচ্ছে অবলীলায়। বার বার আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করা হয়, অস্ত্রের এক বিশাল গোপন বাজার আছে। আন্তর্জাতিক অস্ত্র চোরাকারবারিদের সুসংগঠিত দল অর্থের বিনিময়ে অবৈধ হাতে আধুনিক অস্ত্রসম্ভার পৌঁছে দেয়। চোরাকারবারিদের দোহাই দিয়ে পার পেয়ে যাওয়ার চেষ্টা আমরা অবিরত দেখে আসছি। এক দেশের বিরুদ্ধে অন্য দেশের দমনমূলক কূটনীতিই হচ্ছে বৈধ অস্ত্রের অবৈধ যাত্রার মূল কারণ। সোভিয়েতের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত আফগান মুজাহেদিনদের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের খোলা সমর্থন ও পৃষ্ঠপোষকতা কারও অজানা নয়। তালেবানদের হাতের ঝকঝকে অত্যাধুনিক অস্ত্রগুলো যে পাকিস্তানের দেওয়া, এটাও সবার জানা।

দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক বাস্তবতা থেকে পারস্পরিক বৈরী ও আস্থাহীনতা থেকে এক ধরনের দমনমূলক কূটনীতির জন্ম হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে পারস্পরিকভাবে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গিদের অস্ত্র, গোলাবারুদ, প্রশিক্ষণ ও নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার কূটকৌশল। অনেক দেশই রাষ্ট্রীয়ভাবে বিচ্ছিন্নতাবাদী বা জঙ্গিদের সমর্থন দিয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ রক্ষা হাসিলের চেষ্টা করছে।

উত্তর-পূর্ব ভারত ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য বাংলাদেশের সীমানার সঙ্গে হওয়ায় আমাদের ভূমিকে রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক, রাষ্ট্রীয়, অরাষ্ট্রীয়ভাবে সংশ্লিষ্টরা ব্যবহার করে পৌঁছে দিয়েছে অবৈধ হাতে অস্ত্র ও গোলাবারুদ। আবার প্রতিবেশীদের মাটি হয়ে বাংলাদেশের জঙ্গি ও অপরাধীদের হাতে আসছে অবৈধ অস্ত্র। এসব অস্ত্র দিয়েই নিয়মিত খুন হচ্ছে মানুষ। সীমানার এপাশ ও ওপাশ একইভাবে ব্যবহার করে উভয় দেশের মানুষের নিরাপত্তার হুমকি তৈরি করা হচ্ছে। ৯/১১ এর পরে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী এক অভিন্ন অবস্থান লক্ষ্য করা গেলেও কিছু রাষ্ট্র জঙ্গিদের বিভিন্ন আঙ্গিকে ও গোপনে সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রেখেছে। ফলে জঙ্গি হামলা এখনো ঘটছে এবং ঝুঁকির আশঙ্কা এখনো জীবন্ত রয়ে যাচ্ছে। বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গিদের মধ্যে মতাদর্শগত পার্থক্য থাকলেও অস্তিত্বের সংকটে অথবা কৌশলগত কারণে অনেক সময়ই আঁতাত গড়ে ওঠে। যার ফলে একই অস্ত্র আবার ঘুরে-ফিরে ব্যবহার হয়। অবৈধ হাতের অস্ত্র প্রায়শ বড় বড় অপরাধী ও মাদক সম্রাটের কাছেও চলে যায়। জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলো দুর্বল হয়ে পড়লে বা দেউলিয়া হলে অপরাধীদের কাছে অস্ত্র-গোলাবারুদ বিক্রি করে দেয়। বিচ্ছিন্নতাবাদী, জঙ্গি, দুর্বৃত্ত ও অপরাধীদের সব হাতই অবৈধ ও বিপজ্জনক। এসব অস্ত্র থাকলে তার মূল শিকার হয় নিরপরাধ ও নিরীহ মানুষ।

বিশ্বে প্রতি বছর সাত লাখ ৪০ হাজার নিরপরাধ মানুষ মারা যায় সশস্ত্র সংঘাতে। চার লাখ ৯০ হাজার মৃত্যু ঘটে যুদ্ধক্ষেত্রের বাইরে। যা সশস্ত্র সংঘাতজনিত মোট বৈশ্বিক মৃত্যুর তিন ভাগের দুই ভাগ। সহিংসতার বিস্তৃতি ও পরিধি যুদ্ধের পরিমণ্ডল অতিক্রম করে বিভিন্নভাবে রাষ্ট্র ও জনপদে ঢুকে মানব সভ্যতার এক অবর্ণনীয় দুর্দশা সৃষ্টি করেছে। যুদ্ধ সশস্ত্র সংঘাতের এক বড় রূপ হলেও এটা বিশ্বের অনেক অঞ্চলে আর বড় গুরুত্বপূর্ণ নয়। রাজনৈতিক, জাতিগত, অপরাধ সংশ্লিষ্ট সশস্ত্র সংঘাতের কারণে সমাজ ও রাষ্ট্রের ব্যাপক মানসিক ও অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়। অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ৯৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হলেও এর প্রভাবে বৈশ্বিক ক্ষতি ১৬৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায় বলে অনেকেই মনে করেন।

প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ আহত হয়, স্থায়ী পঙ্গুত্বের দুর্ভোগ বহন করে এবং অনেকেই শারীরিক ও মানসিক ক্ষতের চিহ্ন নিয়ে বাকি জীবন কাটাতে বাধ্য হয়। সশস্ত্র সংঘাতে সৃষ্ট ধ্বংসযজ্ঞের দুর্ভোগ চলতে থাকে অনির্দিষ্টকাল ধরে। জনগণের ওপর যুদ্ধ, জঙ্গিবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও অন্যান্য সশস্ত্র সংঘাতে সৃষ্ট আর্থ-সামাজিক পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে দুই লাখের অধিক মানুষ মারা যায় ক্ষুধা, রোগ, অপুষ্টির কারণে। সশস্ত্র সংঘাত সামাজিক অবকাঠামোকে দুর্বল করে, ভয় ও নিরাপত্তাহীনতার বীজ বপন করে, মানবসম্পদ ও সামাজিক সম্প্রীতি ধ্বংস করে এবং বিনিয়োগ ব্যাহত করে। সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হারকে দুই শতাংশের বেশি টেনে নামায়। সশস্ত্র সংঘাত ও উন্নয়নের মধ্যে পারস্পরিক স্থাপিত যোগসূত্রকে বাদ দিয়ে মানবকল্যাণ সম্ভব নয়, এটি এখন স্বীকৃত সত্য। জঙ্গিবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ, মাদক সাম্রাজ্য, বড় অপরাধী গোষ্ঠী, সন্ত্রাসীদের শক্তির মূল উপাদানই হচ্ছে আধুনিক মারণাস্ত্র। এই মারণাস্ত্র বৈধভাবে তৈরি হয় কোন রাষ্ট্রে এবং ব্যবহার করে কোন রাষ্ট্র। কিন্তু কীভাবে এই মারণাস্ত্র অবৈধ হাতে গিয়ে পড়ে তা নিয়ে অনেক গবেষণা ও জরিপ হয়েছে। প্রচলিত সমরাস্ত্রের বিক্রি, হস্তান্তর, চলাচল, ব্যবহারে আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি স্থাপিত না হলে বৈধ অস্ত্রের অজানা গন্তব্যের অবৈধ যাত্রা বন্ধ করা যাবে না। ইতিমধ্যে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ২ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে অস্ত্র বাণিজ্যচুক্তি ১৫৪ ভোট পেয়ে গৃহীত হয়। ইরান, উত্তর কোরিয়া ও সিরিয়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়। চীন, রাশিয়া, মিয়ানমার ও ভারতসহ ২৩টি দেশ ভোটদানে বিরত ছিল। বৈধ অস্ত্রের অবৈধ রপ্তানি বা হস্তান্তরে দেশগুলোর নীতিগত অবস্থানের দৃঢ়তা, আস্থাহীনতা ও বৈপরীত্য থেকে বোঝা যায়, দমনমূলক কূটনীতির সঙ্গে অবৈধভাবে অস্ত্র পাচারের সম্পৃক্ততা কম বেশি হলেও সত্যি।

অস্ত্র প্রস্তুতকারী দেশের মারণাস্ত্র বা তার যন্ত্রাংশের রপ্তানি শুধু বৈধ রাষ্ট্রে হতে পারবে এবং তা কখনোই তৃতীয় হাতে যেতে পারবে না। এ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য একদিকে দেশীয় আইন পাস করতে হবে এবং অন্যদিকে অস্ত্র ও গোলাবারুদের বার্ষিক প্রতিবেদন জাতিসংঘে প্রেরণ করতে হবে। এটি নিশ্চিত হলে প্রচলিত অস্ত্র ও গোলাবারুদের মজুদ ও ব্যবহারের বৈশ্বিক হিসাব রক্ষিত হবে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অথবা চোরাকারবারিদের মাধ্যমে প্রচলিত বৈধ অস্ত্রের অবৈধ যাত্রা বন্ধ হবে। তখন হয়তো বাংলাদেশের মাটির নিচে অস্ত্র পাওয়া যাবে না বা জঙ্গিদের কাঁধে মানুষ হত্যার হাতিয়ার সহজে ঝুলতে দেখা যাবে না। মাদক সাম্রাজ্য বা অপরাধ জগতে ঘুরে বেড়াবে না বিভিন্ন ক্যালিবারের এবং বিভিন্ন দেশের অস্ত্র।

অস্ত্র বাণিজ্য চুক্তিটি স্বাক্ষরের জন্য উন্মুক্ত করা হয় একই বছরের ৩ জুন। প্রধানমন্ত্রী ২৬ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে বাংলাদেশের পক্ষে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। যদিও সংসদে অনুস্বাক্ষরিত হয়নি। আমাদের প্রতিবেশী ও কাছের দেশগুলো অস্ত্র বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর না করায় এ অঞ্চলে চুক্তির বাস্তবায়ন নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে। তবে গণবিধ্বংসী অস্ত্র বা স্থলমাইন নিষিদ্ধ চুক্তির মতো এটাও সব দেশের পারস্পরিক আস্থা ও সমর্থন নিয়ে সফলতার মুখ হয়তো অদূর ভবিষ্যতে দেখবে। চুক্তির শর্ত অনুসারে কমপক্ষে ৫০ দেশের অনুস্বাক্ষর না হলে এটা কার্যকর হবে না। এ পর্যন্ত ৩২টি দেশ অনুস্বাক্ষর করেছে। মানুষ হত্যা ও মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘ অস্ত্র বাণিজ্য চুক্তি বিশ্বের ভূ-রাজনৈতিক জটিলটা ও পারস্পরিক আস্থাহীনতা কাটিয়ে সভ্যতার রক্ষাকবচ হতে পারে কি না সেটাই এখন দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ট, ল' অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিসের (আই ক্লডস) নির্বাহী পরিচালক।

ই-মেইল : iclds-bd¦gmail.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা