শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০১৪

আমার মা\\\'র দু\\\'বছর

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
আমার মা\\\'র দু\\\'বছর

বুকের ধন, চোখের মণি মা কুশিমণি হাসপাতালে। পায়ের একটা ক্ষত নিয়ে জন্মাবধি ভুগছে। দিন দিন বড় হচ্ছে, তাই কষ্ট হয়। কি নিষ্ঠুর প্রকৃতি! মামণি চোখ খুলে সুন্দর পৃথিবীর আলো দেখার আগেই মাটিচাপা পড়ে, কাকের আক্রমণে ডান গালের অনেকটা খুইয়েছিল। ওর প্রয়োজনীয় অপারেশন অনেক আগেই হয়ে যেত। কিন্তু আমাদের প্রিয় সার্জন শাফকাত হঠাৎ ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ায় কয়েক বছর পিছিয়ে পড়েছি। কিন্তু এখন আর অপেক্ষা করা যাচ্ছে না। যে মা আমার সারা দিন লাফালাফি, ঝাঁপাঝাঁপি, দাপাদাপি করে বাড়িঘর মাথায় রাখে_ সেই সোনামণি আমার হাঁটতে গিয়ে ব্যথা পায়। কখনো-সখনো মুখ ভার করে থাকে। এতদিন যার কান্না শুনিনি, মুখ ভার দেখিনি, সেই কুশিমণির মুখ কালো, চোখে পানি দেখলে বুক জ্বলে যায়। মা'কে হারিয়ে যখন অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছিলাম, রাজপুত্র-রাজকন্যার মতো ছেলেমেয়ে থাকতেও দুনিয়ার সব কিছু অর্থহীন, আকর্ষণহীন হয়ে পড়েছিল, যখন কোনো কিছুই ভালো লাগছিল না ঠিক তখন আমার অন্ধকার ঘর-সংসার আলো করে কুশিমণি আসে। দীপের পর কুঁড়ি যখন জন্মে তখন ওর মা'কে বলেছিলাম, 'আমার মেয়ে চাই। না হলে ফ্লোরে থাকবে। খাটে উঠতে পারবে না।' আল্লাহর অসীম দয়ায় চাঁদের মতো মেয়ে হয়েছিল। ১৫ বছর নির্বাসন কাটিয়ে ১৬ ডিসেম্বর '৯০-এ দেশে ফিরে রাত ২টায় মা-বাবার দোয়া নিতে টাঙ্গাইল গিয়েছিলাম। সেখানে ১০ মাসের ছোট্ট কুঁড়ি আর মা'র পা ধুয়ে পানি খেয়েছিলাম। আমরা বহুদিন মা-বাবাকে পেয়েছি, তাই মনে হয় কখনো বড় হইনি। মা-বাবার কোলের বাচ্চাই ছিলাম। তাই মা'কে হারিয়ে চোখে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার দেখি, বুক ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। যখন বেঁচে থাকার আশা আগ্রহ কোনোটাই ছিল না তখন দেবদূতের মতো পরম করুণাময় আল্লাহ দয়া করে মায়ের প্রতিবিম্ব কুশিমণিকে আমায় দান করেন। সে আসার সঙ্গে সঙ্গে আমার সমস্ত দুঃখ-দৈন্য-বেদনা কর্পূরের মতো উড়ে যায়। ওর আগে পিঠাপিঠি ছেলেমেয়ে দীপ-কুঁড়িকে নিয়ে কোথাও এক গাড়িতে যেতে পারতাম না। মাঝপথে দুজনকে দুই গাড়িতে দিতে হতো। এক সময় তেমন কিছু মনে হতো না। কিন্তু মেয়ের যখন ১২-১৩, ছেলের ১৮-১৯ তখনও ওদের চরম শত্রুর মতো কথাবার্তা, হাতে পায়ে ঝগড়া দেখে ভয় পেতাম, তবে কি বড় হয়েও এমন করবে? আমার তিন বোন, এখনো আমার জন্য পাগল। আমরা ভাইয়েরাও বোনের জন্য অস্থির। কিন্তু আমার ছেলেমেয়ে কেন অমন করে কিছুই বুঝতাম না। কিন্তু আমার মা কুশিমণি এক টুকরো মাংসের মতো তার মায়ের বুকে চেপে যেদিন এলো, ছেলেমেয়ে একসঙ্গে হুমড়ি খেয়ে পড়ল_ কে কার আগে কোলে নেবে, কে কতক্ষণ কোলে রাখবে। আমাদের কুশিমণি বিছানায় থাকার চেয়ে ওর মা-ভাইবোন আর আমার কোলে কোলে থেকেছে বেশি। ওর জ্বলজ্বলে চোখ দেখে প্রথম যেদিন আটকে গিয়েছিলাম, আজও সেই চোখ তেমনি আমায় আটকে রেখেছে। ওকে কোলে নিলে সেই শিশুকাল থেকে মা'র স্পর্শ পাই। এখনো সকাল-বিকাল কোলে না নিলে ভালো লাগে না। পৌনে আট বছর বয়স এখন। কথায় কুঁড়ির মতো বুড়ি। সারা দিন আঁকাআঁকি নিয়ে ব্যস্ত। হাতের লেখা তার গৃহশিক্ষিকা এম এ ক্লাসের ছাত্রীর চেয়েও ভালো। আমার, ওর ভাইয়া, মা'র থেকে ভালো। কুঁড়ি ল'পড়ে, হাতের লেখা প্রায় তার মতো। রাস্তায় বেরুলে সাইনবোর্ড দেখে সব পড়ে ফেলে। যেটা পারে না সেটা বানান করে। বাংলার চেয়ে ইংরেজি তার কাছে সহজ। কিন্তু আমি চাই ও বাঙালি হোক। কিন্তু ওর মা তাকে ইংলিশ মিডিয়ামে ভর্তি করেছে। কারণ ওর ভাইবোন গ্রিন হেরাল্ডে পড়েছে, তাই ওকেও পড়াতে হবে। ওর মা'র কথা বড় হয়ে যদি তার মনে হয় বড় ভাইবোন গ্রিন হেরাল্ডে পড়েছে, সে নয় কেন? আমি অমত করতে পারিনি বা করিনি। আমরা ছেলেবেলায় স্কুলে যেতাম ৪-৫ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে। কখনো হোস্টেলে থাকতাম একেবারে অতি সাধারণের মতো। কিন্তু আমার কুশিমণি স্কুলে যায় তার ভাইয়ের সঙ্গে গাড়ি করে। আমার দীপকে কেউ কোনো দিন বসা থেকে উঠতে বলেনি। সেই দীপকে যখন কুশিমণি এটা ওটা হুকুম করে আমি অবাক হই। কুশিমণি দীপকে কিছু বললে তার না নেই। রাত ১২টাতেও বোনের আবদার পূরণে তার ক্লান্তি নেই। দুই বোনের বয়সের পার্থক্য ১৪ বছর। কুঁড়ি, কুশি যখন ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প করে তখন মনে হয় ওরা যেন দুই বান্ধবী। এত অল্প বয়সে এত মেধাসম্পন্ন কোনো বাচ্চা দেখিনি। ওর কষ্ট একটাই চট করে রোদের দিকে তাকাতে পারে না। পারবে কি করে? মা'র পেট থেকে পড়ে মাটিচাপা পড়ায় ভালোভাবে দুনিয়ার আলো দেখেনি, অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছিল। তাই তো আমার ঘরে এসে আলোয় আলোয় আলোময় করে তুলেছে। কোনো অশান্তি, ঝগড়াঝাটি নেই। ভাইবোনের মারামারি, কাটাকাটি নেই। আমরা যেমন মাকে জড়িয়ে সবাই এক রসুনের কোয়া ছিলাম, এখন কুশিকে জড়িয়ে সেই একই রকম হয়েছি। ছোট ভাইবোনরা কুশিমণির জন্য পাগল। তারা ওকে অসম্ভব আদর-যত্ন করে। মাননীয় মন্ত্রী বড় ভাইকেও দেখি কুশিমণির জন্য উতালা থাকেন। কখনো গেলে বুকে তুলে কি যে যত্ন করেন অভিভূত না হয়ে পারি না। এযাবৎ বোন রেহানার সঙ্গে যতবার কথা হয়েছে একবারও কুশি প্রসঙ্গ বাদ পড়েনি। তার ছোট মেয়ে অবন্তী বলে যেমন আকুল হয়ে পড়ে তেমনি কুশিমণিকে নিয়ে ভীষণ ব্যাকুল। এ ক'বছরে যে ক'বার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয়েছে ছেলেমেয়েদের কথা বলতে গিয়ে সবার আগে কুশির কথা জিজ্ঞেস করেছেন। এক সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার ছেলে দীপকে গোসল করাতেন, খাবার-দাবার সেরে ঘুম পারাতেন। বাচ্চাদের আদর-যত্ন করার একটা বিশেষ গুণ দয়াময় আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়েছেন। ভারতের মহামান্য রাষ্ট্রপতি কুশি নিয়ে শুরু করেন, কুশি দিয়ে কথা শেষ করেন। দিদি শুভ্রা মুখার্জি তার প্রথমেই কুশির খবর চাই, 'বাঘা, তোমার ছেলেমেয়ে-বউ কেমন? কুশি কেমন?'

সেই কুশিমণি হাসপাতালে। আজ অপারেশন, তাই আমার সমস্ত হৃদয়-মন অশান্ত-চঞ্চল, স্বস্তি নেই, শান্তি নেই। ভাবতে না চাইলেও চোখের সামনে মনের মণিকোঠায় কুশি এসে কড়া নাড়ে। তাই কি লিখব, লিখতে যে স্বস্তি লাগে, বসতে লাগে_ সে স্বস্তি বা শক্তি আজ আমার নেই। আধুনিক যুগে চিকিৎসাশাস্ত্র অনেক উন্নত হয়েছে। সব কিছু স্বাভাবিকভাবেই নেওয়া উচিত। ছোট্ট একটা অপারেশন কিন্তু তবু আমরা কেউ স্থির, অচঞ্চল থাকতে পারছি না। সবার মন চঞ্চল হয়ে আছে। আসলে কুশিমণিই আমাদের ভালোবাসা, কুশিই মানবতা। মানুষ মানুষের জন্য কুশিমণি তার প্রমাণ। অনেকে মনে করে আমাদের বুকে স্থান পাওয়ায় কুশি ভাগ্যবতী। কিন্তু কেন যেন আমাদের মনে হয় কুশিকে বুকে পেয়ে আমরা ভাগ্যবান। সে আমাদের ছায়ায়-মায়ায় জড়িয়ে আছে। কুশি না এলে ভালোবাসার ভয় কাকে বলে বুঝতাম না। মা কষ্ট পাবেন, দুঃখ পাবেন, মন খারাপ করবেন_ সে ভয় পেয়েছি ঠিকই। কিন্তু এখন দেখছি কুশিমণি অসন্তুষ্ট হবে, পছন্দ করবে না, মন খারাপ করতে পারে সেই ভয় অনেক বেশি। মনে হয় এমনই হয়, কাউকে ভালোবাসলে ভালোবাসার সময় কেটে যায় তরতর করে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর মা'কে নিয়ে ভারতে থেকেছি অনেক দিন। সে সময় কুশি যদি থাকত দিনগুলো আরও আনন্দের, ছন্দময়, গতিশীল হতো।

যদিও ছোট বোন শাহানার মেয়ে ইয়ামনি নির্বাসিত জীবনে ছিল মস্তবড় অবলম্বন। তারপর কোলজুড়ে ঘর আলো করে এলো দীপ। কুঁড়ি এলে ওর ভাগ্যে ভাগ্যবান হয়ে দেশে ফিরলাম। দীপ, কুঁড়িই ছিল আমার ঘরে চাঁদের আলো। এখন কুশিমণি সবার চোখের আলো হয়ে আমাদের জীবন আলোময় করে তুলেছে।

প্রায় ৫-৬ বছর আগে পঙ্গু হাসপাতালে ওর অপারেশন করতে এসোসিয়েটস প্রফেসর আবুল কালাম আজাদের কাছে গিয়েছিলাম। মিষ্টিভাষী অসাধারণ ভালো মানুষ অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ। এখন ঢাকা মেডিকেলের প্লাস্টিক সার্জারির প্রধান। তার হাতেই এবার কুশিমণির অপারেশন। ৫-৬ বছর আগে যেটা হওয়ার কথা ছিল সেটা হয়েছিল অধ্যাপক শাফকাতের হাতে। আর আজ হচ্ছে আবুল কালাম আজাদের হাতে। মা ১৫ জুন ভর্তি হয়েছে। রক্ত, এঙ্-রে, এনেসথেসিয়ার পরীক্ষা-নিরীক্ষা কোনো কিছুতেই ওহ আহ টু টা করেনি। সেদিন যখন রক্ত নেয় একটু টুঁ শব্দও করেনি। ওখানে ওর মা হলে রক্ত দিতে বাড়ি মাথায় তুলত। বড় বেশি ভালো লেগেছে মামণির এ ক'দিনের চলাফেরা। গতকাল যখন লিখছিলাম মন বসছিল না, কলম চলছিল না। তারপরও পাঠকের কথা চিন্তা করে অগোছালো মনের আবেগ তুলে ধরলাম। মন ভালো না, হাত চলে না_ তাই দেশের সমস্যা বলতে ভালো লাগে না।

১৪ জুন ছিল আমার জন্মদিন। সত্যিই ১৪ জুন আদৌ জন্মদিন কিনা জোর দিয়ে বলতে পারব না। কারণ বাবা-মা, আত্দীয়স্বজন মিলে, সর্বশেষ স্কুলের মাস্টাররা যা লিখে দিয়েছেন তাই এখন আমাদের জন্মদিন। নারায়ণগঞ্জের উপনির্বাচনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা মার্কার প্রার্থী শফিকুল ইসলাম দেলোয়ারের প্রচারে গিয়েছিলাম। মানুষের সে যে কি হতাশা বলে শেষ করা যাবে না। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকীর আক্ষেপ, দেশের সব নদ-নদীতে মাছ পাওয়া যায় কিন্তু নারায়ণগঞ্জে পাওয়া যায় মানুষের লাশ। আসরের নামাজ আদায় করতে বায়েতুল ইজ্জত জামে মসজিদে গিয়েছিলাম। বসেছিলাম বহু দূরে। আসরের নামাজে বেশ সময় পাওয়া যায়। বসে বসে সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ পড়ছিলাম। পিছন থেকে হাফেজ আবদুল বাছেত নামে এক ভদ্রলোক এসে বড় আদর করে মিম্বরের কাছে নিয়ে গেলেন। নামাজ পড়তে গিয়ে মসজিদে অত মধুর আচরণ খুব একটা পাইনি। বড় ভালো লেগেছে। নারায়ণগঞ্জে যতক্ষণ ছিলাম কখনো স্বস্তি পাইনি। সব সময় বিবেকের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছি, যে পরিবার পাকিস্তানের হাত থেকে স্বাধীনতা আদায়ে ভূমিকা রেখেছে, যে পরিবারের এক সন্তান নাসিম ওসমান নববধূ বাসরঘরে রেখে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ সংগ্রামে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছে, তারা আজ এত বিতর্কিত কেন? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শামীম ওসমানের পাশে দাঁড়াতে চেয়েছেন। সব মানুষকে দূরে ঠেলে কি করে তিনি ওসমান পরিবারের পাশে দাঁড়াবেন? যারা নিহত হয়েছে, সর্বস্বান্ত কাঙ্গাল হয়েছে তাদের কি হবে? এ ক'দিনে শ্রেষ্ঠ খবর ৭ খুনের প্রধান আসামি নূর হোসেন কলকাতায় ধরা পড়েছে। পুলিশ তাকে ৮ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে। নূর হোসেন ভারতে ধরা পড়েছে। তার ভারত যাওয়ার কথা আমরা শামীমের কণ্ঠে টেলিফোনে শুনেছিলাম। তারপরও কোনো বিচার হয়নি। মনে হয় ২৬ তারিখ উপনির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের মানুষ নিজেরাই এর বিচার করবে। আবার আরেক আলামত মিরপুরের পল্লবীতে ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লার লোকেরা ঘরে তালা দিয়ে পেট্রল ঢেলে পুলিশের সামনে আগুন দিয়েছে। তস্করেরা চুপেচাপে খুন-খারাবি করে সেটা ভিন্ন কথা। কিন্তু পাহারাদাররা খুন করতে যদি উৎসাহ দেয় বা খুনিদের পাহারা দেয় তাহলে মানুষ যাবে কোথায়? নূর হোসেন, ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লার কর্মকাণ্ড বিশ্বকাপকেও ম্লান করে দিয়েছে। দেশের মানুষ সন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্তি চায়। এতকিছুর পরও কি আমাদের নেতা-নেত্রীদের চোখ খুলবে না?

প্রিয় পাঠক, আমার কুশিমণির জন্য দোয়া করবেন। সে যেমন আমার ঘর আলো করেছে, সুস্থ হয়ে হতদরিদ্র দেশবাসীর অন্ধকার ঘরে সে যেন আলো হয়ে জ্বলতে পারে। আল্লাহ তাকে সেই শক্তি দিন, আমিন। লেখক : রাজনীতিক

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে