শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০১৪

আমার মা\\\'র দু\\\'বছর

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
আমার মা\\\'র দু\\\'বছর

বুকের ধন, চোখের মণি মা কুশিমণি হাসপাতালে। পায়ের একটা ক্ষত নিয়ে জন্মাবধি ভুগছে। দিন দিন বড় হচ্ছে, তাই কষ্ট হয়। কি নিষ্ঠুর প্রকৃতি! মামণি চোখ খুলে সুন্দর পৃথিবীর আলো দেখার আগেই মাটিচাপা পড়ে, কাকের আক্রমণে ডান গালের অনেকটা খুইয়েছিল। ওর প্রয়োজনীয় অপারেশন অনেক আগেই হয়ে যেত। কিন্তু আমাদের প্রিয় সার্জন শাফকাত হঠাৎ ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ায় কয়েক বছর পিছিয়ে পড়েছি। কিন্তু এখন আর অপেক্ষা করা যাচ্ছে না। যে মা আমার সারা দিন লাফালাফি, ঝাঁপাঝাঁপি, দাপাদাপি করে বাড়িঘর মাথায় রাখে_ সেই সোনামণি আমার হাঁটতে গিয়ে ব্যথা পায়। কখনো-সখনো মুখ ভার করে থাকে। এতদিন যার কান্না শুনিনি, মুখ ভার দেখিনি, সেই কুশিমণির মুখ কালো, চোখে পানি দেখলে বুক জ্বলে যায়। মা'কে হারিয়ে যখন অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছিলাম, রাজপুত্র-রাজকন্যার মতো ছেলেমেয়ে থাকতেও দুনিয়ার সব কিছু অর্থহীন, আকর্ষণহীন হয়ে পড়েছিল, যখন কোনো কিছুই ভালো লাগছিল না ঠিক তখন আমার অন্ধকার ঘর-সংসার আলো করে কুশিমণি আসে। দীপের পর কুঁড়ি যখন জন্মে তখন ওর মা'কে বলেছিলাম, 'আমার মেয়ে চাই। না হলে ফ্লোরে থাকবে। খাটে উঠতে পারবে না।' আল্লাহর অসীম দয়ায় চাঁদের মতো মেয়ে হয়েছিল। ১৫ বছর নির্বাসন কাটিয়ে ১৬ ডিসেম্বর '৯০-এ দেশে ফিরে রাত ২টায় মা-বাবার দোয়া নিতে টাঙ্গাইল গিয়েছিলাম। সেখানে ১০ মাসের ছোট্ট কুঁড়ি আর মা'র পা ধুয়ে পানি খেয়েছিলাম। আমরা বহুদিন মা-বাবাকে পেয়েছি, তাই মনে হয় কখনো বড় হইনি। মা-বাবার কোলের বাচ্চাই ছিলাম। তাই মা'কে হারিয়ে চোখে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার দেখি, বুক ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। যখন বেঁচে থাকার আশা আগ্রহ কোনোটাই ছিল না তখন দেবদূতের মতো পরম করুণাময় আল্লাহ দয়া করে মায়ের প্রতিবিম্ব কুশিমণিকে আমায় দান করেন। সে আসার সঙ্গে সঙ্গে আমার সমস্ত দুঃখ-দৈন্য-বেদনা কর্পূরের মতো উড়ে যায়। ওর আগে পিঠাপিঠি ছেলেমেয়ে দীপ-কুঁড়িকে নিয়ে কোথাও এক গাড়িতে যেতে পারতাম না। মাঝপথে দুজনকে দুই গাড়িতে দিতে হতো। এক সময় তেমন কিছু মনে হতো না। কিন্তু মেয়ের যখন ১২-১৩, ছেলের ১৮-১৯ তখনও ওদের চরম শত্রুর মতো কথাবার্তা, হাতে পায়ে ঝগড়া দেখে ভয় পেতাম, তবে কি বড় হয়েও এমন করবে? আমার তিন বোন, এখনো আমার জন্য পাগল। আমরা ভাইয়েরাও বোনের জন্য অস্থির। কিন্তু আমার ছেলেমেয়ে কেন অমন করে কিছুই বুঝতাম না। কিন্তু আমার মা কুশিমণি এক টুকরো মাংসের মতো তার মায়ের বুকে চেপে যেদিন এলো, ছেলেমেয়ে একসঙ্গে হুমড়ি খেয়ে পড়ল_ কে কার আগে কোলে নেবে, কে কতক্ষণ কোলে রাখবে। আমাদের কুশিমণি বিছানায় থাকার চেয়ে ওর মা-ভাইবোন আর আমার কোলে কোলে থেকেছে বেশি। ওর জ্বলজ্বলে চোখ দেখে প্রথম যেদিন আটকে গিয়েছিলাম, আজও সেই চোখ তেমনি আমায় আটকে রেখেছে। ওকে কোলে নিলে সেই শিশুকাল থেকে মা'র স্পর্শ পাই। এখনো সকাল-বিকাল কোলে না নিলে ভালো লাগে না। পৌনে আট বছর বয়স এখন। কথায় কুঁড়ির মতো বুড়ি। সারা দিন আঁকাআঁকি নিয়ে ব্যস্ত। হাতের লেখা তার গৃহশিক্ষিকা এম এ ক্লাসের ছাত্রীর চেয়েও ভালো। আমার, ওর ভাইয়া, মা'র থেকে ভালো। কুঁড়ি ল'পড়ে, হাতের লেখা প্রায় তার মতো। রাস্তায় বেরুলে সাইনবোর্ড দেখে সব পড়ে ফেলে। যেটা পারে না সেটা বানান করে। বাংলার চেয়ে ইংরেজি তার কাছে সহজ। কিন্তু আমি চাই ও বাঙালি হোক। কিন্তু ওর মা তাকে ইংলিশ মিডিয়ামে ভর্তি করেছে। কারণ ওর ভাইবোন গ্রিন হেরাল্ডে পড়েছে, তাই ওকেও পড়াতে হবে। ওর মা'র কথা বড় হয়ে যদি তার মনে হয় বড় ভাইবোন গ্রিন হেরাল্ডে পড়েছে, সে নয় কেন? আমি অমত করতে পারিনি বা করিনি। আমরা ছেলেবেলায় স্কুলে যেতাম ৪-৫ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে। কখনো হোস্টেলে থাকতাম একেবারে অতি সাধারণের মতো। কিন্তু আমার কুশিমণি স্কুলে যায় তার ভাইয়ের সঙ্গে গাড়ি করে। আমার দীপকে কেউ কোনো দিন বসা থেকে উঠতে বলেনি। সেই দীপকে যখন কুশিমণি এটা ওটা হুকুম করে আমি অবাক হই। কুশিমণি দীপকে কিছু বললে তার না নেই। রাত ১২টাতেও বোনের আবদার পূরণে তার ক্লান্তি নেই। দুই বোনের বয়সের পার্থক্য ১৪ বছর। কুঁড়ি, কুশি যখন ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প করে তখন মনে হয় ওরা যেন দুই বান্ধবী। এত অল্প বয়সে এত মেধাসম্পন্ন কোনো বাচ্চা দেখিনি। ওর কষ্ট একটাই চট করে রোদের দিকে তাকাতে পারে না। পারবে কি করে? মা'র পেট থেকে পড়ে মাটিচাপা পড়ায় ভালোভাবে দুনিয়ার আলো দেখেনি, অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছিল। তাই তো আমার ঘরে এসে আলোয় আলোয় আলোময় করে তুলেছে। কোনো অশান্তি, ঝগড়াঝাটি নেই। ভাইবোনের মারামারি, কাটাকাটি নেই। আমরা যেমন মাকে জড়িয়ে সবাই এক রসুনের কোয়া ছিলাম, এখন কুশিকে জড়িয়ে সেই একই রকম হয়েছি। ছোট ভাইবোনরা কুশিমণির জন্য পাগল। তারা ওকে অসম্ভব আদর-যত্ন করে। মাননীয় মন্ত্রী বড় ভাইকেও দেখি কুশিমণির জন্য উতালা থাকেন। কখনো গেলে বুকে তুলে কি যে যত্ন করেন অভিভূত না হয়ে পারি না। এযাবৎ বোন রেহানার সঙ্গে যতবার কথা হয়েছে একবারও কুশি প্রসঙ্গ বাদ পড়েনি। তার ছোট মেয়ে অবন্তী বলে যেমন আকুল হয়ে পড়ে তেমনি কুশিমণিকে নিয়ে ভীষণ ব্যাকুল। এ ক'বছরে যে ক'বার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয়েছে ছেলেমেয়েদের কথা বলতে গিয়ে সবার আগে কুশির কথা জিজ্ঞেস করেছেন। এক সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার ছেলে দীপকে গোসল করাতেন, খাবার-দাবার সেরে ঘুম পারাতেন। বাচ্চাদের আদর-যত্ন করার একটা বিশেষ গুণ দয়াময় আল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়েছেন। ভারতের মহামান্য রাষ্ট্রপতি কুশি নিয়ে শুরু করেন, কুশি দিয়ে কথা শেষ করেন। দিদি শুভ্রা মুখার্জি তার প্রথমেই কুশির খবর চাই, 'বাঘা, তোমার ছেলেমেয়ে-বউ কেমন? কুশি কেমন?'

সেই কুশিমণি হাসপাতালে। আজ অপারেশন, তাই আমার সমস্ত হৃদয়-মন অশান্ত-চঞ্চল, স্বস্তি নেই, শান্তি নেই। ভাবতে না চাইলেও চোখের সামনে মনের মণিকোঠায় কুশি এসে কড়া নাড়ে। তাই কি লিখব, লিখতে যে স্বস্তি লাগে, বসতে লাগে_ সে স্বস্তি বা শক্তি আজ আমার নেই। আধুনিক যুগে চিকিৎসাশাস্ত্র অনেক উন্নত হয়েছে। সব কিছু স্বাভাবিকভাবেই নেওয়া উচিত। ছোট্ট একটা অপারেশন কিন্তু তবু আমরা কেউ স্থির, অচঞ্চল থাকতে পারছি না। সবার মন চঞ্চল হয়ে আছে। আসলে কুশিমণিই আমাদের ভালোবাসা, কুশিই মানবতা। মানুষ মানুষের জন্য কুশিমণি তার প্রমাণ। অনেকে মনে করে আমাদের বুকে স্থান পাওয়ায় কুশি ভাগ্যবতী। কিন্তু কেন যেন আমাদের মনে হয় কুশিকে বুকে পেয়ে আমরা ভাগ্যবান। সে আমাদের ছায়ায়-মায়ায় জড়িয়ে আছে। কুশি না এলে ভালোবাসার ভয় কাকে বলে বুঝতাম না। মা কষ্ট পাবেন, দুঃখ পাবেন, মন খারাপ করবেন_ সে ভয় পেয়েছি ঠিকই। কিন্তু এখন দেখছি কুশিমণি অসন্তুষ্ট হবে, পছন্দ করবে না, মন খারাপ করতে পারে সেই ভয় অনেক বেশি। মনে হয় এমনই হয়, কাউকে ভালোবাসলে ভালোবাসার সময় কেটে যায় তরতর করে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর মা'কে নিয়ে ভারতে থেকেছি অনেক দিন। সে সময় কুশি যদি থাকত দিনগুলো আরও আনন্দের, ছন্দময়, গতিশীল হতো।

যদিও ছোট বোন শাহানার মেয়ে ইয়ামনি নির্বাসিত জীবনে ছিল মস্তবড় অবলম্বন। তারপর কোলজুড়ে ঘর আলো করে এলো দীপ। কুঁড়ি এলে ওর ভাগ্যে ভাগ্যবান হয়ে দেশে ফিরলাম। দীপ, কুঁড়িই ছিল আমার ঘরে চাঁদের আলো। এখন কুশিমণি সবার চোখের আলো হয়ে আমাদের জীবন আলোময় করে তুলেছে।

প্রায় ৫-৬ বছর আগে পঙ্গু হাসপাতালে ওর অপারেশন করতে এসোসিয়েটস প্রফেসর আবুল কালাম আজাদের কাছে গিয়েছিলাম। মিষ্টিভাষী অসাধারণ ভালো মানুষ অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ। এখন ঢাকা মেডিকেলের প্লাস্টিক সার্জারির প্রধান। তার হাতেই এবার কুশিমণির অপারেশন। ৫-৬ বছর আগে যেটা হওয়ার কথা ছিল সেটা হয়েছিল অধ্যাপক শাফকাতের হাতে। আর আজ হচ্ছে আবুল কালাম আজাদের হাতে। মা ১৫ জুন ভর্তি হয়েছে। রক্ত, এঙ্-রে, এনেসথেসিয়ার পরীক্ষা-নিরীক্ষা কোনো কিছুতেই ওহ আহ টু টা করেনি। সেদিন যখন রক্ত নেয় একটু টুঁ শব্দও করেনি। ওখানে ওর মা হলে রক্ত দিতে বাড়ি মাথায় তুলত। বড় বেশি ভালো লেগেছে মামণির এ ক'দিনের চলাফেরা। গতকাল যখন লিখছিলাম মন বসছিল না, কলম চলছিল না। তারপরও পাঠকের কথা চিন্তা করে অগোছালো মনের আবেগ তুলে ধরলাম। মন ভালো না, হাত চলে না_ তাই দেশের সমস্যা বলতে ভালো লাগে না।

১৪ জুন ছিল আমার জন্মদিন। সত্যিই ১৪ জুন আদৌ জন্মদিন কিনা জোর দিয়ে বলতে পারব না। কারণ বাবা-মা, আত্দীয়স্বজন মিলে, সর্বশেষ স্কুলের মাস্টাররা যা লিখে দিয়েছেন তাই এখন আমাদের জন্মদিন। নারায়ণগঞ্জের উপনির্বাচনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা মার্কার প্রার্থী শফিকুল ইসলাম দেলোয়ারের প্রচারে গিয়েছিলাম। মানুষের সে যে কি হতাশা বলে শেষ করা যাবে না। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকীর আক্ষেপ, দেশের সব নদ-নদীতে মাছ পাওয়া যায় কিন্তু নারায়ণগঞ্জে পাওয়া যায় মানুষের লাশ। আসরের নামাজ আদায় করতে বায়েতুল ইজ্জত জামে মসজিদে গিয়েছিলাম। বসেছিলাম বহু দূরে। আসরের নামাজে বেশ সময় পাওয়া যায়। বসে বসে সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ পড়ছিলাম। পিছন থেকে হাফেজ আবদুল বাছেত নামে এক ভদ্রলোক এসে বড় আদর করে মিম্বরের কাছে নিয়ে গেলেন। নামাজ পড়তে গিয়ে মসজিদে অত মধুর আচরণ খুব একটা পাইনি। বড় ভালো লেগেছে। নারায়ণগঞ্জে যতক্ষণ ছিলাম কখনো স্বস্তি পাইনি। সব সময় বিবেকের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছি, যে পরিবার পাকিস্তানের হাত থেকে স্বাধীনতা আদায়ে ভূমিকা রেখেছে, যে পরিবারের এক সন্তান নাসিম ওসমান নববধূ বাসরঘরে রেখে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ সংগ্রামে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছে, তারা আজ এত বিতর্কিত কেন? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শামীম ওসমানের পাশে দাঁড়াতে চেয়েছেন। সব মানুষকে দূরে ঠেলে কি করে তিনি ওসমান পরিবারের পাশে দাঁড়াবেন? যারা নিহত হয়েছে, সর্বস্বান্ত কাঙ্গাল হয়েছে তাদের কি হবে? এ ক'দিনে শ্রেষ্ঠ খবর ৭ খুনের প্রধান আসামি নূর হোসেন কলকাতায় ধরা পড়েছে। পুলিশ তাকে ৮ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে। নূর হোসেন ভারতে ধরা পড়েছে। তার ভারত যাওয়ার কথা আমরা শামীমের কণ্ঠে টেলিফোনে শুনেছিলাম। তারপরও কোনো বিচার হয়নি। মনে হয় ২৬ তারিখ উপনির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের মানুষ নিজেরাই এর বিচার করবে। আবার আরেক আলামত মিরপুরের পল্লবীতে ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লার লোকেরা ঘরে তালা দিয়ে পেট্রল ঢেলে পুলিশের সামনে আগুন দিয়েছে। তস্করেরা চুপেচাপে খুন-খারাবি করে সেটা ভিন্ন কথা। কিন্তু পাহারাদাররা খুন করতে যদি উৎসাহ দেয় বা খুনিদের পাহারা দেয় তাহলে মানুষ যাবে কোথায়? নূর হোসেন, ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লার কর্মকাণ্ড বিশ্বকাপকেও ম্লান করে দিয়েছে। দেশের মানুষ সন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্তি চায়। এতকিছুর পরও কি আমাদের নেতা-নেত্রীদের চোখ খুলবে না?

প্রিয় পাঠক, আমার কুশিমণির জন্য দোয়া করবেন। সে যেমন আমার ঘর আলো করেছে, সুস্থ হয়ে হতদরিদ্র দেশবাসীর অন্ধকার ঘরে সে যেন আলো হয়ে জ্বলতে পারে। আল্লাহ তাকে সেই শক্তি দিন, আমিন। লেখক : রাজনীতিক

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা