শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০১৪

মিরপুর হত্যাকাণ্ড : রাষ্ট্রের বিবেক নাই, সরকারের?

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
মিরপুর হত্যাকাণ্ড : রাষ্ট্রের বিবেক নাই, সরকারের?

পবিত্র শবে বরাতে যখন বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় মুসলমানরা আল্লাহর কাছে রহমত চায় তখন অমানুষগুলো কি করে? বাংলাদেশে শবে বরাত একটি বিশ্বাসের ব্যাপার। এখানকার মুসলমানরা বিশ্বাস করেন, শবে বরাতে আল্লাহতায়ালা তার রহমতের দরজা খুলে দেন, বান্দা যে যত পাপীই হোক না কেন, আল্লাহর কাছে পরিচ্ছন্ন মনে মাফ চাইলে আল্লাহ মাফ করে দেন। পানা চাইলে আল্লাহ পানা দেন। এটা হলো বিশ্বাসের কথা। বাংলাদেশের মুসলমানরা এরকম বিশ্বাস করে, সৌদি আরবে করে না। রিয়াদ থেকে বন্ধুবর শাজাহান ভুঁইয়া বরাতের রাত গত দিনে ফোন করেছিলেন। তিনি বললেন, ওখানে শবে বরাত বলতে আমাদের দেশের মতো কিছুই নাই।

সৌদি আরবের কথা থাক। বাংলাদেশের কথা বলি। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বাঙালিরা মানুষ হিসেবে, জাতি হিসেবে অনেক বড়। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ মুসলমান হলেও খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ দেশকে মডারেট গণতন্ত্রের দেশ বলে মনে করে। একেবারে সাম্প্রতিকতম কয়েকটি ঘটনা বাদ দিলে আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পরিমাণ কম। যাওবা হয়েছে তা যতটা না ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক, তারচেয়ে বেশি রাজনৈতিক কায়েমি স্বার্থবাদী। ধর্মকে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে পালন করে, নীতিবোধ হিসেবে মেনে চলে। কিন্তু যারা সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক উঁচুতে, যাদের অসাধারণ বলা যায়, তারা এ ধর্মীয় বোধকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থে কাজে লাগায়। আর যখন প্রয়োজন ফুরিয়ে যায় তখন এসব মূল্যবোধ ও নৈতিকতাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে নিচে দাবিয়ে রাখতে এতটুকু কুণ্ঠাবোধ করে না। আর যদি তারা বা তিনি হন একজন সরকারদলীয় নেতা, মন্ত্রী, এমপি তখন তো ধরা সরা সমান হয়ে যায়। আমি নিজেই নিজেকে জিজ্ঞাসা করছিলাম, যখন বরাতের রাতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর সামনে নত হয়, কোনো কোনো লেখায় আছে, বিশ্বের তাবৎ প্রাণী এমনকী উদ্ভিদ গোছেরও তো প্রাণ আছে। আল্লাহর সামনে হেলে পড়ে, তখন বোধ, হৃদয়, বিবেচনাহীন পাষণ্ডরা কি করে?

শবে বরাতের পরের ভোরে মিরপুর থেকে আমার সংগঠন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় নেতা শহীদুল্লাহ কায়সার ফোন করলেন। কালশীর বিহারি ক্যাম্পে মর্মস্তুদ হত্যাকাণ্ডের কথা বললেন। শবে বরাতে পত্রিকাগুলো বন্ধ থাকে, অতএব টেলিভিশনের আশ্রয় নিলাম। স্ক্রলে দেখলাম বলা হচ্ছে, আতশবাজির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেখানে সংঘর্ষ হয়েছে। কিন্তু আমি যে শুনলাম ঘরে আগুন দেওয়া হয়েছে এবং সেই আগুনে পুড়ে মারা গেছে চার শিশুসহ অন্তত আট জন। এবং সেই ঘরে নাকি বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কি হৃদয়হীন বর্বরতা। উন্মত্ত পাষবিকতা। কালশীর বিহারি ক্যাম্পে যারা বাস করেন তাদের আমি আজ কয়েক বছর ধরে চিনি। এরাই হচ্ছে সত্যিকার সেই বিপর্যস্ত বিধ্বস্ত উদ্বাস্তু। সেই লিও উরিসের একসোডাস উপন্যাসের মতো। আমি অবশ্য ইহুদিদের সঙ্গে বিহারিদের তুলনা করছি না। কিন্তু উদ্বাস্তুদের কষ্টটা এক রকমই হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় মিরপুর মোহাম্মদপুরের বিহারিরা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, তাই থাকার কথা। তারা তো বাঙালি নয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তারা পাকিস্তানে ফেরত যেতে চেয়েছিল। নিজেদের তারা আটকেপড়া পাকিস্তানি হিসেবে পরিচয় দিত। কিন্তু ইতিহাসের নির্মম পরিণতি পাকিস্তান তাদের ফেরত নেয়নি। তখন তারা সত্যি সত্যি এক ভাসমান জনগোষ্ঠী, অজানায় আটকেপড়া।

সেই থেকে ৪৩ বছর পার হয়েছে। ছিন্নমূল বাস্তুহারা বিহারিরা ক্যাম্পের বস্তিতে আশ্রয় পেয়েছে এবং সেখানেই জীবনযাপন করছে। সেখানেই তাদের সন্তান-সন্ততি জন্মেছে। যাদের অনেকের বয়স এখন চলি্লশের কোঠায়। ওই সব মানুষ আর আটকেপড়া পাকিস্তানি নয়। জন্মগতভাবে তারা বাঙালি। নিজেদের অস্তিত্বের জন্যই তারা এক থেকেছে, লড়াই করেছে। আইনি লড়াইয়ে জিতে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়েছে।

নাগরিকত্ব পেয়েছে ঠিক, কিন্তু এখনো তারা নাগরিকের সব অধিকার ফিরে পায়নি। তাদের বাংলাদেশের পাসপোর্ট দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া বাসস্থান তো এখনো কার্যত নেই। এ জন্যই এখনো তারা একাট্টা। নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে দুর্গত মানুষদের একটা ঐক্য থাকেই। আমি যতবার তাদের দেখেছি, তাদের মধ্যে এ সুদৃঢ় ঐক্য দেখেছি। টেলিভিশনের স্ক্রলে আমার বিশ্বাসই হতে চাইল না যে, এরা শবে বরাতে নিজেদের মধ্যে এতবড় কোন্দলে জড়িয়ে গেছে খুব তুচ্ছ আতশবাজিকে কেন্দ্র করে। যা শেষ পর্যন্ত ঘরে তালা লাগিয়ে আগুন দিয়ে ৮/৯ জন মানুষকে হত্যা করেছে। কিন্তু সময় যত এগুতে লাগল তখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে তথ্যটি জানা গেল, তা হলো এই, ক্যাম্পবাসি সবাই একত্রিত হয়ে লাশ ছিনিয়ে নেওয়ার পুলিশি অপতৎপরতাকে রুখে দিয়েছে। কই তাদের মধ্যে সংঘাত তো দূরের কথা অনৈক্যের চিহ্ন পর্যন্ত দেখা গেল না।

পাঠকবৃন্দ পরবর্তী ঘটনা প্রবাহগুলো আপনারা নিশ্চয়ই পত্রিকায় পড়েছেন। সংবাদ মাধ্যমগুলো বলেছে, এক. চার একরেরও বেশি কিছু জমির ওপর লোভ ছিল একটি হাউজিং কোম্পানির। যার মালিকের আত্দীয় ওখানকার স্থানীয় সংসদ সদস্য। দুই. আতশবাজিকে কেন্দ্র করে যে সংঘাতের কথা বলা হচ্ছে, সেটি আসলে বিহারিদের সঙ্গে যুবলীগের সংঘর্ষ ছিল। আতশবাজি নিয়ে সেখানে কোনো সমস্যা তৈরি হয়নি। তিন. এ পর্যন্ত মারা গেছেন ১০ জন। এর মধ্যে নয় জন আগুনে পুড়ে আর একজন পুলিশের গুলিতে। এ তথ্যগুলো কী ঠিক? ঠিক নয়? পুলিশ এবং প্রশাসনের কাছে জবাব চাই। নয়জন মানুষ পুড়িয়ে মারার পরও সেই ভারাক্রান্ত মানুষগুলোর ওপর গুলি চালাতে হলো পুলিশের? এর আগেও পুলিশের ওপর বিহারি যুবক জনিকে শত শত লোকের সামনে পেটাতে পেটাতে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ আছে। অভিযোগ আছে জানির পায়ে গুলি করে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার। এই দুই যুবকই পুলিশের হেফাজতে মৃত্যুবরণ করে বলে অভিযোগ আছে। দুঃখজনক হলেও এ ঘটনা ঘটার পর পুলিশ যাদের নামে মামলা দিয়েছে তারা সবাই বিহারি। আজাদ বলে এক যুবকের নামে তিনটি মামলা দেওয়া হয়েছে, যে মারা গেছে।

দেশজুড়ে দীর্ঘদিন পুলিশ-র‌্যাবের বিরুদ্ধে এ ধরনের নিষ্ঠুরতার অনেক অভিযোগ আছে এবং অভিযোগ আছে এসবই করা হয় ক্ষমতার চাপে। কালশীর বিহারিরা অভিযোগ করেছেন, এ ঘটনায় স্থানীয় এমপি সরাসরি যুক্ত আছেন। বিদ্যুতের সংযোগ নিয়ে বিহারিদের সঙ্গে স্থানীয় সংসদ সদস্যের ঝগড়ার কথা সবাই অবগত আছেন।

স্বাধীনতার চার দশক পরে আজ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় হয়েছে এই বিহারিদের সম্পর্কে রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি পরিষ্কার করার। হাইকোর্টের রায়ের পরও কি বাংলাদেশ তাদের নাগরিক বলে স্বীকার করবে না? তাদের সম্পূর্ণ নাগরিক অধিকার দেবে না? এই যে দশজন মানুষ সকরুণ মৃত্যুবরণ করল তার তদন্ত হবে না? বিচার হবে না? নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনা যেমন হৃদয়বিদারক এই দশজনের মৃত্যু তার চেয়ে বেশি করে হৃদয়কে বিদীর্ণ করে না? রাষ্ট্রের হৃদয় না থাকতে পারে; রাষ্ট্র যারা চালান তারা কি সবাই হৃদয়হীন? সরকারের যিনি কর্ণধার তিনি নিজে নিজেই নারায়ণগঞ্জের একটি পরিবারের দায়িত্ব নিতে চান। এই বিহারিদের, সংখ্যালঘুদের বিভিন্ন নৃ-গোষ্ঠীর দায়িত্ব নেওয়ার কেউ নেই? এই যে দশজন মানুষ আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেল তারপরও কি আমাদের বিবেক জাগ্রত হবে না। আর কত জীবন গেলে আমরা হৃদয়বান হব? সাহসী হব?

৬৫ বছরের পুরনো দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছে আমি কি প্রশ্ন করতে পারি_ ফেনী, লক্ষ্মীপুর, নারায়ণগঞ্জ হয়ে মিরপুর পর্যন্ত অন্তত চারজন সংসদ সদস্যের নামে খুনের অভিযোগ উঠেছে। আওয়ামী লীগ নির্বিকার থাকছে কিভাবে? মিরপুরের হৃদয়হীন বর্বরতার পর আমাদের অবশ্যই জেগে ওঠার সময় হয়েছে। বলার সময় হয়েছে, 'মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাহি, নাহি কিছু মহীয়ান।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা