শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০১৪

মিরপুর হত্যাকাণ্ড : রাষ্ট্রের বিবেক নাই, সরকারের?

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
মিরপুর হত্যাকাণ্ড : রাষ্ট্রের বিবেক নাই, সরকারের?

পবিত্র শবে বরাতে যখন বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় মুসলমানরা আল্লাহর কাছে রহমত চায় তখন অমানুষগুলো কি করে? বাংলাদেশে শবে বরাত একটি বিশ্বাসের ব্যাপার। এখানকার মুসলমানরা বিশ্বাস করেন, শবে বরাতে আল্লাহতায়ালা তার রহমতের দরজা খুলে দেন, বান্দা যে যত পাপীই হোক না কেন, আল্লাহর কাছে পরিচ্ছন্ন মনে মাফ চাইলে আল্লাহ মাফ করে দেন। পানা চাইলে আল্লাহ পানা দেন। এটা হলো বিশ্বাসের কথা। বাংলাদেশের মুসলমানরা এরকম বিশ্বাস করে, সৌদি আরবে করে না। রিয়াদ থেকে বন্ধুবর শাজাহান ভুঁইয়া বরাতের রাত গত দিনে ফোন করেছিলেন। তিনি বললেন, ওখানে শবে বরাত বলতে আমাদের দেশের মতো কিছুই নাই।

সৌদি আরবের কথা থাক। বাংলাদেশের কথা বলি। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বাঙালিরা মানুষ হিসেবে, জাতি হিসেবে অনেক বড়। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ মুসলমান হলেও খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ দেশকে মডারেট গণতন্ত্রের দেশ বলে মনে করে। একেবারে সাম্প্রতিকতম কয়েকটি ঘটনা বাদ দিলে আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পরিমাণ কম। যাওবা হয়েছে তা যতটা না ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক, তারচেয়ে বেশি রাজনৈতিক কায়েমি স্বার্থবাদী। ধর্মকে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে পালন করে, নীতিবোধ হিসেবে মেনে চলে। কিন্তু যারা সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক উঁচুতে, যাদের অসাধারণ বলা যায়, তারা এ ধর্মীয় বোধকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থে কাজে লাগায়। আর যখন প্রয়োজন ফুরিয়ে যায় তখন এসব মূল্যবোধ ও নৈতিকতাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে নিচে দাবিয়ে রাখতে এতটুকু কুণ্ঠাবোধ করে না। আর যদি তারা বা তিনি হন একজন সরকারদলীয় নেতা, মন্ত্রী, এমপি তখন তো ধরা সরা সমান হয়ে যায়। আমি নিজেই নিজেকে জিজ্ঞাসা করছিলাম, যখন বরাতের রাতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর সামনে নত হয়, কোনো কোনো লেখায় আছে, বিশ্বের তাবৎ প্রাণী এমনকী উদ্ভিদ গোছেরও তো প্রাণ আছে। আল্লাহর সামনে হেলে পড়ে, তখন বোধ, হৃদয়, বিবেচনাহীন পাষণ্ডরা কি করে?

শবে বরাতের পরের ভোরে মিরপুর থেকে আমার সংগঠন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় নেতা শহীদুল্লাহ কায়সার ফোন করলেন। কালশীর বিহারি ক্যাম্পে মর্মস্তুদ হত্যাকাণ্ডের কথা বললেন। শবে বরাতে পত্রিকাগুলো বন্ধ থাকে, অতএব টেলিভিশনের আশ্রয় নিলাম। স্ক্রলে দেখলাম বলা হচ্ছে, আতশবাজির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেখানে সংঘর্ষ হয়েছে। কিন্তু আমি যে শুনলাম ঘরে আগুন দেওয়া হয়েছে এবং সেই আগুনে পুড়ে মারা গেছে চার শিশুসহ অন্তত আট জন। এবং সেই ঘরে নাকি বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কি হৃদয়হীন বর্বরতা। উন্মত্ত পাষবিকতা। কালশীর বিহারি ক্যাম্পে যারা বাস করেন তাদের আমি আজ কয়েক বছর ধরে চিনি। এরাই হচ্ছে সত্যিকার সেই বিপর্যস্ত বিধ্বস্ত উদ্বাস্তু। সেই লিও উরিসের একসোডাস উপন্যাসের মতো। আমি অবশ্য ইহুদিদের সঙ্গে বিহারিদের তুলনা করছি না। কিন্তু উদ্বাস্তুদের কষ্টটা এক রকমই হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় মিরপুর মোহাম্মদপুরের বিহারিরা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, তাই থাকার কথা। তারা তো বাঙালি নয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তারা পাকিস্তানে ফেরত যেতে চেয়েছিল। নিজেদের তারা আটকেপড়া পাকিস্তানি হিসেবে পরিচয় দিত। কিন্তু ইতিহাসের নির্মম পরিণতি পাকিস্তান তাদের ফেরত নেয়নি। তখন তারা সত্যি সত্যি এক ভাসমান জনগোষ্ঠী, অজানায় আটকেপড়া।

সেই থেকে ৪৩ বছর পার হয়েছে। ছিন্নমূল বাস্তুহারা বিহারিরা ক্যাম্পের বস্তিতে আশ্রয় পেয়েছে এবং সেখানেই জীবনযাপন করছে। সেখানেই তাদের সন্তান-সন্ততি জন্মেছে। যাদের অনেকের বয়স এখন চলি্লশের কোঠায়। ওই সব মানুষ আর আটকেপড়া পাকিস্তানি নয়। জন্মগতভাবে তারা বাঙালি। নিজেদের অস্তিত্বের জন্যই তারা এক থেকেছে, লড়াই করেছে। আইনি লড়াইয়ে জিতে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়েছে।

নাগরিকত্ব পেয়েছে ঠিক, কিন্তু এখনো তারা নাগরিকের সব অধিকার ফিরে পায়নি। তাদের বাংলাদেশের পাসপোর্ট দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া বাসস্থান তো এখনো কার্যত নেই। এ জন্যই এখনো তারা একাট্টা। নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে দুর্গত মানুষদের একটা ঐক্য থাকেই। আমি যতবার তাদের দেখেছি, তাদের মধ্যে এ সুদৃঢ় ঐক্য দেখেছি। টেলিভিশনের স্ক্রলে আমার বিশ্বাসই হতে চাইল না যে, এরা শবে বরাতে নিজেদের মধ্যে এতবড় কোন্দলে জড়িয়ে গেছে খুব তুচ্ছ আতশবাজিকে কেন্দ্র করে। যা শেষ পর্যন্ত ঘরে তালা লাগিয়ে আগুন দিয়ে ৮/৯ জন মানুষকে হত্যা করেছে। কিন্তু সময় যত এগুতে লাগল তখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে তথ্যটি জানা গেল, তা হলো এই, ক্যাম্পবাসি সবাই একত্রিত হয়ে লাশ ছিনিয়ে নেওয়ার পুলিশি অপতৎপরতাকে রুখে দিয়েছে। কই তাদের মধ্যে সংঘাত তো দূরের কথা অনৈক্যের চিহ্ন পর্যন্ত দেখা গেল না।

পাঠকবৃন্দ পরবর্তী ঘটনা প্রবাহগুলো আপনারা নিশ্চয়ই পত্রিকায় পড়েছেন। সংবাদ মাধ্যমগুলো বলেছে, এক. চার একরেরও বেশি কিছু জমির ওপর লোভ ছিল একটি হাউজিং কোম্পানির। যার মালিকের আত্দীয় ওখানকার স্থানীয় সংসদ সদস্য। দুই. আতশবাজিকে কেন্দ্র করে যে সংঘাতের কথা বলা হচ্ছে, সেটি আসলে বিহারিদের সঙ্গে যুবলীগের সংঘর্ষ ছিল। আতশবাজি নিয়ে সেখানে কোনো সমস্যা তৈরি হয়নি। তিন. এ পর্যন্ত মারা গেছেন ১০ জন। এর মধ্যে নয় জন আগুনে পুড়ে আর একজন পুলিশের গুলিতে। এ তথ্যগুলো কী ঠিক? ঠিক নয়? পুলিশ এবং প্রশাসনের কাছে জবাব চাই। নয়জন মানুষ পুড়িয়ে মারার পরও সেই ভারাক্রান্ত মানুষগুলোর ওপর গুলি চালাতে হলো পুলিশের? এর আগেও পুলিশের ওপর বিহারি যুবক জনিকে শত শত লোকের সামনে পেটাতে পেটাতে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ আছে। অভিযোগ আছে জানির পায়ে গুলি করে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার। এই দুই যুবকই পুলিশের হেফাজতে মৃত্যুবরণ করে বলে অভিযোগ আছে। দুঃখজনক হলেও এ ঘটনা ঘটার পর পুলিশ যাদের নামে মামলা দিয়েছে তারা সবাই বিহারি। আজাদ বলে এক যুবকের নামে তিনটি মামলা দেওয়া হয়েছে, যে মারা গেছে।

দেশজুড়ে দীর্ঘদিন পুলিশ-র‌্যাবের বিরুদ্ধে এ ধরনের নিষ্ঠুরতার অনেক অভিযোগ আছে এবং অভিযোগ আছে এসবই করা হয় ক্ষমতার চাপে। কালশীর বিহারিরা অভিযোগ করেছেন, এ ঘটনায় স্থানীয় এমপি সরাসরি যুক্ত আছেন। বিদ্যুতের সংযোগ নিয়ে বিহারিদের সঙ্গে স্থানীয় সংসদ সদস্যের ঝগড়ার কথা সবাই অবগত আছেন।

স্বাধীনতার চার দশক পরে আজ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় হয়েছে এই বিহারিদের সম্পর্কে রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি পরিষ্কার করার। হাইকোর্টের রায়ের পরও কি বাংলাদেশ তাদের নাগরিক বলে স্বীকার করবে না? তাদের সম্পূর্ণ নাগরিক অধিকার দেবে না? এই যে দশজন মানুষ সকরুণ মৃত্যুবরণ করল তার তদন্ত হবে না? বিচার হবে না? নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনা যেমন হৃদয়বিদারক এই দশজনের মৃত্যু তার চেয়ে বেশি করে হৃদয়কে বিদীর্ণ করে না? রাষ্ট্রের হৃদয় না থাকতে পারে; রাষ্ট্র যারা চালান তারা কি সবাই হৃদয়হীন? সরকারের যিনি কর্ণধার তিনি নিজে নিজেই নারায়ণগঞ্জের একটি পরিবারের দায়িত্ব নিতে চান। এই বিহারিদের, সংখ্যালঘুদের বিভিন্ন নৃ-গোষ্ঠীর দায়িত্ব নেওয়ার কেউ নেই? এই যে দশজন মানুষ আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেল তারপরও কি আমাদের বিবেক জাগ্রত হবে না। আর কত জীবন গেলে আমরা হৃদয়বান হব? সাহসী হব?

৬৫ বছরের পুরনো দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছে আমি কি প্রশ্ন করতে পারি_ ফেনী, লক্ষ্মীপুর, নারায়ণগঞ্জ হয়ে মিরপুর পর্যন্ত অন্তত চারজন সংসদ সদস্যের নামে খুনের অভিযোগ উঠেছে। আওয়ামী লীগ নির্বিকার থাকছে কিভাবে? মিরপুরের হৃদয়হীন বর্বরতার পর আমাদের অবশ্যই জেগে ওঠার সময় হয়েছে। বলার সময় হয়েছে, 'মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাহি, নাহি কিছু মহীয়ান।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে