শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০১৪

বিহারি সমস্যা

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
বিহারি সমস্যা

ময়মনসিংহ শহরে আমাদের বাড়ি ছিল হিন্দু পাড়ায়। একাত্তরে পাড়ার হিন্দুরা ঘরবাড়ি জিনিসপত্র যেভাবে ছিল, সেভাবে ফেলে চলে গিয়েছিল ভারতে। আমাদেরও শহর ছেড়ে লুকিয়ে থাকতে হয়েছিল গহীন গ্রামে। একবার দেশ স্বাধীন হয়েছে এরকম একটি খবর পেয়ে গ্রাম থেকে শহরে চলে এসেছিলাম। এসে দেখি পাড়া বদলে গেছে। হিন্দুদের বাড়িতে পরিবার পরিজন নিয়ে থাকছে অচেনা উর্দুভাষী লোক। শুনলাম ওরা বিহারি। ওই বিহারিদের কেউ নিশ্চয়ই পাক আর্মিকে খবর দিয়েছিল। আমাদের বাড়িকে বড়লোকের বাড়ি হিসেবেই বিচার করা হতো। তারপর এক রাতে আমাদের বাড়িতে ঢুকে যা কিছু ছিল লুট করে নিয়েছে পাক আর্মি, টাকা পয়সা, সোনা রূপা। আমার নানির, মা'র খালাদের, মামীদের সবার গয়না ছিল একটা ঝুড়িতে, যে ঝুড়িটা নানি আগলে আগলে রাখতো যেখানেই যেতো। পাক আর্মি সেই ঝুড়িটা নিয়ে গেছে। ওরা বাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে নানি আর মা ধর্ষণ বা খুন থেকে বাঁচতে তড়িঘড়ি কোথাও লুকিয়েছিল। ঝুড়িটা নানির পাতা জায়নামাজের পাশেই ছিল। মা'র অনন্ত বালা ছিল রেহেলে রাখা খোলা কোরানের ওপর। সব নিয়ে গেছে পাক আর্মি। আলমারি খুলে যা টাকা পয়সা ছিল নিয়েছে। বয়স আমার খুব অল্প ছিল বলে আমাকে তুলে নিয়ে যায়নি ক্যাম্পে।

অনেক বিহারিই একাত্তরে রাজাকার, আল বদর, আল শামসের খাতায় নাম লিখিয়েছে। যে মাটিতে বাস করছে, সেই মাটির মানুষের সঙ্গেই বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি। পাকিস্তানের কাছে মাথা নুইয়েছে। পাক আর্মির সঙ্গে জোট বেঁধে লুটপাট, হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ সবই করেছে এবং করতে সাহায্য করেছে। যে পনেরো লক্ষ বা তিরিশ লক্ষ বাঙালি খুন হয়েছে, তার সবই পাক আর্মি দ্বারা নয়, বিহারি দ্বারাও। দু'লক্ষ নারী ধর্ষিত হয়েছে, সব ধর্ষণই পাক আর্মি করেনি, বিহারিও করেছে। এই বিহারিদের খুব সংগত কারণে বাঙালিরা পছন্দ করে না। আমার মামা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। মামার মুখে শুনেছি, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যখন ন'মাস পর বাড়ি ফিরছেন, তখন শহরের বোম্বাই কলোনিতে ঢুকে যত বিহারি পেয়েছেন মেরে এসেছেন।

সেই যে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় ভারতের বিহার থেকে মুসলমানের দেশ পূর্ব পাকিস্তানে চলে এসেছিল দশ লক্ষ বিহারি মুসলমান, সেই থেকে তারা এখানেই। যে পাকিস্তানের জন্য অন্যায় অবিচার করতে বাধেনি বিহারিদের, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেই পাকিস্তান তাদের দিকে ফিরে তাকায়নি। কিন্তু হায়! বিয়ালি্লশ বছর পেরিয়ে গেছে, আজও বিহারিরা শরণার্থী ক্যাম্পে পড়ে আছে। বিহারিদের মধ্যে একাত্তরে যারা শিশু ছিল, বা একাত্তরের পরে যারা জন্মেছে, তাদের বাংলাদেশের নাগরিক করে নেওয়া হয়েছে, নতুন প্রজন্ম বাংলাদেশকে নিজের দেশ বলে মনে করে, এ দেশেরই নাগরিকত্ব চায়। কিন্তু পুরোনো বিহারিরা এখনও পাকিস্তানের স্বপ্ন নিয়ে বাঁচে। একদিন পাকিস্তান নামক প্রমিজ ল্যান্ডে বাস করার সুযোগ তাদের হবে, এই স্বপ্ন। বিহারিদের পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার পক্ষে চুক্তি হয়েছিলো। ১৯৭২ সালের সেই শিমলা চুক্তির পর ১৯৭৪ সালের এপ্রিল মাসে দিলি্ল চুক্তি হয়েছিল বাংলাদেশ, ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে। তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেই চুক্তিতে সই করেছিলেন। কামাল হোসেন, সরদার শরণ সিং, আজিজ আহমেদ। ১৯৭৮ সালে পাকিস্তানের জেনারেল জিয়াউল হক প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, বাংলাদেশ থেকে বিহারিদের পাকিস্তানে নেবেন। ১৯৮৮ সালে পাকিস্তানের আল-আলম আল-ইসলামী বিহারিদের পাকিস্তানে নেওয়ার জন্য কয়েক কোটি টাকার ফান্ড জোগাড় করেছিলেন। ১৯৯৪ সালের মার্চ মাসে ঢাকার পাকিস্তানি দূতাবাস যে বিহারিদের পাকিস্তানে নেওয়া হবে তার একটি লিস্টও বের করেছিলো। ১৯৯১ সালের ১২ নভেম্বর তারিখে পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করেছিল, বিহারিদের পাকিস্তান নেওয়া হবে। ১৯৯২ সালের ১১ আগস্ট তারিখে খালেদা জিয়া যখন পাকিস্তান সফরে গিয়েছিলেন, তখনও পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করেছিলো, বিহারিদের শীঘ্র পাকিস্তানে নেওয়া হবে। নওয়াজ শরিফ প্রতিজ্ঞা করেছিলেন ১৯৯২ সালে, ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে বেনজির ভুট্টো প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। ১৯৯৫ সালের ২৫ এপ্রিল তারিখে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন বিহারিদের নেবেন। ১৯৯৬ সালের ৮ আগস্ট তারিখে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব নাজিমুদ্দিন শেখ বলেছিলেন নেবেন। নওয়াজ শরিফ যখন দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এলেন, কথা দিয়েছেলেন বিহারিদের নেবেন, তারিখটা ছিল ২৫ মার্চ, ১৯৯৯। আর জেনারেল পারভেজ মুশাররফ যখন বাংলাদেশ সফরে আসেন ২০০২ সালের ৩০ আগস্টে, বলেছিলেন বিহারিদের নেবেন। সরকারি লোকেরা প্রতিজ্ঞাই করে গেছেন, কাজের কাজ কেউ কিছু করেননি। বেসরকারি লোক আল-আলম আল-ইসলামীই বরং কিছু করেছিলেন। তাঁর সহযোগিতায় পঞ্চাশ হাজার বিহারিকে পাকিস্তানে নেওয়া হয়েছিলো। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর সমর্থন পেয়ে পাঞ্জাবে বসতি শুরু করার সুযোগ পেয়েছিল ওই বিহারিরা। নওয়াজ শরিফ এখন তৃতীয়বারের মতো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলেন। এবার তাঁকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হোক, দু'দুবার প্রতিজ্ঞা করেও যে প্রতিজ্ঞা তিনি রাখেন নি, এবার যেন রাখেন। অনেক সময় তৃতীয়বারে কাজ হয়। শেখ হাসিনা এ নিয়ে নওয়াজ শরিফের সঙ্গে কথা বলুন। আরও দশজনকে বলুন তাঁকে বলতে। যে করেই হোক তাঁকে রাজি করান। মানবজীবন নিয়ে এমন অমানবিক খেলা এবার বন্ধ হোক। পাকিস্তানে পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষায় যুগের পর যুগ বসে থাকা বিহারিদের 'উদ্বাস্তু পাকিস্তানি' বলে ডাকা হয়। সারা জীবন উদ্বাস্তু হিসেবে কাটিয়ে দিয়ে উদ্বাস্তু হিসেবেই মৃত্যুবরণ করে। এই বিহারিরা মনে মনে নিজেদের পাকিস্তানের নাগরিক ভেবে সুখ পায় হয়তো, কিন্তু আসলে ওরা কোনও দেশেরই নাগরিক নয়। ওরা পাকিস্তানের নাগরিক নয়, ওরা ভারতের বা বাংলাদেশের নাগরিকও নয়। ওরা অনেকটা ফিলিস্তিনিদের মতো। যারা চিরকালই শরণার্থী ক্যাম্পেই কাটিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের একশ ভাগ নাগরিকই, আমার বিশ্বাস, উদ্বাস্তু ফিলিস্তিনিদের পক্ষে, অনেকে ওদের জন্য চোখের জল ফেলে, অনেকে ওদের মানবাধিকারের পক্ষ নিয়ে অনেক বক্তৃতাও দেয়। কিন্তু চোখের জল ফেলা লোকগুলোর মধ্যে ক'জন দাঁড়ায় রাজ্যহীন রাষ্ট্রহীন বিহারিদের পাশে? কেউ কেউ বলে, বিহারিদের ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হোক। সবাই বিহারি-বোঝাটি নানাজনের ঘাড়ে ফেলে হালকা হতে চায়। ভারত থেকে ধরে ধরে যেখানে বাংলাদেশের মুসলমান তাড়ানো হচ্ছে, সেখানে লক্ষ লক্ষ বিহারি মুসলমানকে ভারত ফেরত নেবে তার তো প্রশ্ন উঠে না। পাকিস্তান যদি এবারও গড়িমসি করে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করতে। তবে বাংলাদেশই না হয় দিয়ে দিক সবাইকে নাগরিকত্ব।

বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট নতুন প্রজন্মের বিহারি ছেলেমেয়েদের বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়ার পক্ষে। কিন্তু সবাইকেই নয় কেন। কি কারণে বিহারিরা আজও শরণার্থী ক্যাম্পে পড়ে থাকবে, কার আশায় পড়ে থাকবে! কেউ তো তাদের কোথাও কোনও আশ্রয় দিচ্ছে না। তার চেয়ে যে দেশটায় তারা অর্ধ শতাব্দীরও বেশি হলো বাস করছে, সেই দেশটাই তাদের বরণ করে নিক, ক্ষমাঘেন্না করে নতুন জীবন যাপনের সুযোগ দিক, তাদের নাগরিক করুক। অন্ধকারে ওই গলিগুলোয় পড়ে থাকলে ধর্ম, কুসংস্কার, অবিজ্ঞান আর অশিক্ষায় খেতে থাকে আপাদমস্তক। বাংলাদেশই দেখাক মহত্ত্ব। মানুষগুলোর দুঃসহ দেশহীন বাস্তুহীন জীবনের ইতি ঘটুক। লেখাপড়া করার, চাকরিবাকরি করার, দারিদ্র ঘোচাবার, ব্যাংক একাউন্ট খোলার, ভোটের অধিকারের, মাথা উঁচু করে চলার সুযোগ পাক। পৃথিবীর ধনী এবং বড় দেশগুলো ক্ষুদ্র দরিদ্র বাংলাদেশের কাছ থেকে মানবিকতা শিখুক।

সেদিন মিরপুরের বিহারি ক্যাম্পে শবে বরাতের আতশবাজি নিয়ে কোন্দল হলে দশজন বিহারি মারা গেছে। কেউ কেউ বলছে পুলিশের গুলিতে, নাকি আতশবাজির আগুনে, তা স্পষ্ট নয়। কেউ বলছে, বাঙালিরা মেরেছে, কেউ বলছে, পুলিশ, কেউ বলছে, বিহারিরা নিজেদের মধ্য লড়াই বাধিয়েছিল। কেউ বলছে, একটা ঘরে দশজন বিহারিকে তালাবন্ধ করে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানি না সঠিক কী ঘটেছিল। যা কিছুই ঘটুক, চাইলে এই মৃত্যু এড়ানো যেতো বলে আমার বিশ্বাস। তবে এ তো জানিই, বিহারিদের পছন্দ করার লোক বাংলাদেশে খুব একটা নেই। নোংরা জেনেভা ক্যাম্পের বস্তিতে গরু ছাগলের মতো বাস করছে, রিঙ্াচালক, বাস ট্রাকের ড্রাইভার, নাপিত, কসাই, দরজি এ রকম ছোটখাটো কাজ করছে, তাদের পক্ষে কারা আর দাঁড়াবে। আজকাল দরিদ্রর পাশে দরিদ্ররাও দাঁড়ায় না। বাঙালিরা বিহারি পুড়িয়ে মেরেছে এরকম একটা দুঃসংবাদ হাওয়ায় ভাসছে। হিংসে আর ঘৃণা বাঙালির কম নেই জানি, বাঙালি ঠাণ্ডা মাথায় যে কারও গলাই কাটতে পারে। খুন ধর্ষণ তো প্রতিদিনের ঘটনা। কিন্তু বাঙালি তো ভালোও বাসতে জানে, ক্ষমাও করতে পারে। একবার ক্ষমা করে, একবার উদার হয়ে দেখাক। জগত দেখুক।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে