শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০১৪

বিহারি সমস্যা

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
বিহারি সমস্যা

ময়মনসিংহ শহরে আমাদের বাড়ি ছিল হিন্দু পাড়ায়। একাত্তরে পাড়ার হিন্দুরা ঘরবাড়ি জিনিসপত্র যেভাবে ছিল, সেভাবে ফেলে চলে গিয়েছিল ভারতে। আমাদেরও শহর ছেড়ে লুকিয়ে থাকতে হয়েছিল গহীন গ্রামে। একবার দেশ স্বাধীন হয়েছে এরকম একটি খবর পেয়ে গ্রাম থেকে শহরে চলে এসেছিলাম। এসে দেখি পাড়া বদলে গেছে। হিন্দুদের বাড়িতে পরিবার পরিজন নিয়ে থাকছে অচেনা উর্দুভাষী লোক। শুনলাম ওরা বিহারি। ওই বিহারিদের কেউ নিশ্চয়ই পাক আর্মিকে খবর দিয়েছিল। আমাদের বাড়িকে বড়লোকের বাড়ি হিসেবেই বিচার করা হতো। তারপর এক রাতে আমাদের বাড়িতে ঢুকে যা কিছু ছিল লুট করে নিয়েছে পাক আর্মি, টাকা পয়সা, সোনা রূপা। আমার নানির, মা'র খালাদের, মামীদের সবার গয়না ছিল একটা ঝুড়িতে, যে ঝুড়িটা নানি আগলে আগলে রাখতো যেখানেই যেতো। পাক আর্মি সেই ঝুড়িটা নিয়ে গেছে। ওরা বাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে নানি আর মা ধর্ষণ বা খুন থেকে বাঁচতে তড়িঘড়ি কোথাও লুকিয়েছিল। ঝুড়িটা নানির পাতা জায়নামাজের পাশেই ছিল। মা'র অনন্ত বালা ছিল রেহেলে রাখা খোলা কোরানের ওপর। সব নিয়ে গেছে পাক আর্মি। আলমারি খুলে যা টাকা পয়সা ছিল নিয়েছে। বয়স আমার খুব অল্প ছিল বলে আমাকে তুলে নিয়ে যায়নি ক্যাম্পে।

অনেক বিহারিই একাত্তরে রাজাকার, আল বদর, আল শামসের খাতায় নাম লিখিয়েছে। যে মাটিতে বাস করছে, সেই মাটির মানুষের সঙ্গেই বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি। পাকিস্তানের কাছে মাথা নুইয়েছে। পাক আর্মির সঙ্গে জোট বেঁধে লুটপাট, হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ সবই করেছে এবং করতে সাহায্য করেছে। যে পনেরো লক্ষ বা তিরিশ লক্ষ বাঙালি খুন হয়েছে, তার সবই পাক আর্মি দ্বারা নয়, বিহারি দ্বারাও। দু'লক্ষ নারী ধর্ষিত হয়েছে, সব ধর্ষণই পাক আর্মি করেনি, বিহারিও করেছে। এই বিহারিদের খুব সংগত কারণে বাঙালিরা পছন্দ করে না। আমার মামা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। মামার মুখে শুনেছি, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যখন ন'মাস পর বাড়ি ফিরছেন, তখন শহরের বোম্বাই কলোনিতে ঢুকে যত বিহারি পেয়েছেন মেরে এসেছেন।

সেই যে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় ভারতের বিহার থেকে মুসলমানের দেশ পূর্ব পাকিস্তানে চলে এসেছিল দশ লক্ষ বিহারি মুসলমান, সেই থেকে তারা এখানেই। যে পাকিস্তানের জন্য অন্যায় অবিচার করতে বাধেনি বিহারিদের, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেই পাকিস্তান তাদের দিকে ফিরে তাকায়নি। কিন্তু হায়! বিয়ালি্লশ বছর পেরিয়ে গেছে, আজও বিহারিরা শরণার্থী ক্যাম্পে পড়ে আছে। বিহারিদের মধ্যে একাত্তরে যারা শিশু ছিল, বা একাত্তরের পরে যারা জন্মেছে, তাদের বাংলাদেশের নাগরিক করে নেওয়া হয়েছে, নতুন প্রজন্ম বাংলাদেশকে নিজের দেশ বলে মনে করে, এ দেশেরই নাগরিকত্ব চায়। কিন্তু পুরোনো বিহারিরা এখনও পাকিস্তানের স্বপ্ন নিয়ে বাঁচে। একদিন পাকিস্তান নামক প্রমিজ ল্যান্ডে বাস করার সুযোগ তাদের হবে, এই স্বপ্ন। বিহারিদের পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার পক্ষে চুক্তি হয়েছিলো। ১৯৭২ সালের সেই শিমলা চুক্তির পর ১৯৭৪ সালের এপ্রিল মাসে দিলি্ল চুক্তি হয়েছিল বাংলাদেশ, ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে। তিন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেই চুক্তিতে সই করেছিলেন। কামাল হোসেন, সরদার শরণ সিং, আজিজ আহমেদ। ১৯৭৮ সালে পাকিস্তানের জেনারেল জিয়াউল হক প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, বাংলাদেশ থেকে বিহারিদের পাকিস্তানে নেবেন। ১৯৮৮ সালে পাকিস্তানের আল-আলম আল-ইসলামী বিহারিদের পাকিস্তানে নেওয়ার জন্য কয়েক কোটি টাকার ফান্ড জোগাড় করেছিলেন। ১৯৯৪ সালের মার্চ মাসে ঢাকার পাকিস্তানি দূতাবাস যে বিহারিদের পাকিস্তানে নেওয়া হবে তার একটি লিস্টও বের করেছিলো। ১৯৯১ সালের ১২ নভেম্বর তারিখে পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করেছিল, বিহারিদের পাকিস্তান নেওয়া হবে। ১৯৯২ সালের ১১ আগস্ট তারিখে খালেদা জিয়া যখন পাকিস্তান সফরে গিয়েছিলেন, তখনও পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করেছিলো, বিহারিদের শীঘ্র পাকিস্তানে নেওয়া হবে। নওয়াজ শরিফ প্রতিজ্ঞা করেছিলেন ১৯৯২ সালে, ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে বেনজির ভুট্টো প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। ১৯৯৫ সালের ২৫ এপ্রিল তারিখে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন বিহারিদের নেবেন। ১৯৯৬ সালের ৮ আগস্ট তারিখে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব নাজিমুদ্দিন শেখ বলেছিলেন নেবেন। নওয়াজ শরিফ যখন দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এলেন, কথা দিয়েছেলেন বিহারিদের নেবেন, তারিখটা ছিল ২৫ মার্চ, ১৯৯৯। আর জেনারেল পারভেজ মুশাররফ যখন বাংলাদেশ সফরে আসেন ২০০২ সালের ৩০ আগস্টে, বলেছিলেন বিহারিদের নেবেন। সরকারি লোকেরা প্রতিজ্ঞাই করে গেছেন, কাজের কাজ কেউ কিছু করেননি। বেসরকারি লোক আল-আলম আল-ইসলামীই বরং কিছু করেছিলেন। তাঁর সহযোগিতায় পঞ্চাশ হাজার বিহারিকে পাকিস্তানে নেওয়া হয়েছিলো। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর সমর্থন পেয়ে পাঞ্জাবে বসতি শুরু করার সুযোগ পেয়েছিল ওই বিহারিরা। নওয়াজ শরিফ এখন তৃতীয়বারের মতো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলেন। এবার তাঁকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হোক, দু'দুবার প্রতিজ্ঞা করেও যে প্রতিজ্ঞা তিনি রাখেন নি, এবার যেন রাখেন। অনেক সময় তৃতীয়বারে কাজ হয়। শেখ হাসিনা এ নিয়ে নওয়াজ শরিফের সঙ্গে কথা বলুন। আরও দশজনকে বলুন তাঁকে বলতে। যে করেই হোক তাঁকে রাজি করান। মানবজীবন নিয়ে এমন অমানবিক খেলা এবার বন্ধ হোক। পাকিস্তানে পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষায় যুগের পর যুগ বসে থাকা বিহারিদের 'উদ্বাস্তু পাকিস্তানি' বলে ডাকা হয়। সারা জীবন উদ্বাস্তু হিসেবে কাটিয়ে দিয়ে উদ্বাস্তু হিসেবেই মৃত্যুবরণ করে। এই বিহারিরা মনে মনে নিজেদের পাকিস্তানের নাগরিক ভেবে সুখ পায় হয়তো, কিন্তু আসলে ওরা কোনও দেশেরই নাগরিক নয়। ওরা পাকিস্তানের নাগরিক নয়, ওরা ভারতের বা বাংলাদেশের নাগরিকও নয়। ওরা অনেকটা ফিলিস্তিনিদের মতো। যারা চিরকালই শরণার্থী ক্যাম্পেই কাটিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের একশ ভাগ নাগরিকই, আমার বিশ্বাস, উদ্বাস্তু ফিলিস্তিনিদের পক্ষে, অনেকে ওদের জন্য চোখের জল ফেলে, অনেকে ওদের মানবাধিকারের পক্ষ নিয়ে অনেক বক্তৃতাও দেয়। কিন্তু চোখের জল ফেলা লোকগুলোর মধ্যে ক'জন দাঁড়ায় রাজ্যহীন রাষ্ট্রহীন বিহারিদের পাশে? কেউ কেউ বলে, বিহারিদের ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হোক। সবাই বিহারি-বোঝাটি নানাজনের ঘাড়ে ফেলে হালকা হতে চায়। ভারত থেকে ধরে ধরে যেখানে বাংলাদেশের মুসলমান তাড়ানো হচ্ছে, সেখানে লক্ষ লক্ষ বিহারি মুসলমানকে ভারত ফেরত নেবে তার তো প্রশ্ন উঠে না। পাকিস্তান যদি এবারও গড়িমসি করে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করতে। তবে বাংলাদেশই না হয় দিয়ে দিক সবাইকে নাগরিকত্ব।

বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট নতুন প্রজন্মের বিহারি ছেলেমেয়েদের বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়ার পক্ষে। কিন্তু সবাইকেই নয় কেন। কি কারণে বিহারিরা আজও শরণার্থী ক্যাম্পে পড়ে থাকবে, কার আশায় পড়ে থাকবে! কেউ তো তাদের কোথাও কোনও আশ্রয় দিচ্ছে না। তার চেয়ে যে দেশটায় তারা অর্ধ শতাব্দীরও বেশি হলো বাস করছে, সেই দেশটাই তাদের বরণ করে নিক, ক্ষমাঘেন্না করে নতুন জীবন যাপনের সুযোগ দিক, তাদের নাগরিক করুক। অন্ধকারে ওই গলিগুলোয় পড়ে থাকলে ধর্ম, কুসংস্কার, অবিজ্ঞান আর অশিক্ষায় খেতে থাকে আপাদমস্তক। বাংলাদেশই দেখাক মহত্ত্ব। মানুষগুলোর দুঃসহ দেশহীন বাস্তুহীন জীবনের ইতি ঘটুক। লেখাপড়া করার, চাকরিবাকরি করার, দারিদ্র ঘোচাবার, ব্যাংক একাউন্ট খোলার, ভোটের অধিকারের, মাথা উঁচু করে চলার সুযোগ পাক। পৃথিবীর ধনী এবং বড় দেশগুলো ক্ষুদ্র দরিদ্র বাংলাদেশের কাছ থেকে মানবিকতা শিখুক।

সেদিন মিরপুরের বিহারি ক্যাম্পে শবে বরাতের আতশবাজি নিয়ে কোন্দল হলে দশজন বিহারি মারা গেছে। কেউ কেউ বলছে পুলিশের গুলিতে, নাকি আতশবাজির আগুনে, তা স্পষ্ট নয়। কেউ বলছে, বাঙালিরা মেরেছে, কেউ বলছে, পুলিশ, কেউ বলছে, বিহারিরা নিজেদের মধ্য লড়াই বাধিয়েছিল। কেউ বলছে, একটা ঘরে দশজন বিহারিকে তালাবন্ধ করে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানি না সঠিক কী ঘটেছিল। যা কিছুই ঘটুক, চাইলে এই মৃত্যু এড়ানো যেতো বলে আমার বিশ্বাস। তবে এ তো জানিই, বিহারিদের পছন্দ করার লোক বাংলাদেশে খুব একটা নেই। নোংরা জেনেভা ক্যাম্পের বস্তিতে গরু ছাগলের মতো বাস করছে, রিঙ্াচালক, বাস ট্রাকের ড্রাইভার, নাপিত, কসাই, দরজি এ রকম ছোটখাটো কাজ করছে, তাদের পক্ষে কারা আর দাঁড়াবে। আজকাল দরিদ্রর পাশে দরিদ্ররাও দাঁড়ায় না। বাঙালিরা বিহারি পুড়িয়ে মেরেছে এরকম একটা দুঃসংবাদ হাওয়ায় ভাসছে। হিংসে আর ঘৃণা বাঙালির কম নেই জানি, বাঙালি ঠাণ্ডা মাথায় যে কারও গলাই কাটতে পারে। খুন ধর্ষণ তো প্রতিদিনের ঘটনা। কিন্তু বাঙালি তো ভালোও বাসতে জানে, ক্ষমাও করতে পারে। একবার ক্ষমা করে, একবার উদার হয়ে দেখাক। জগত দেখুক।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর