শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০১৪

রঘু রাই এবং শরণার্থী

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
রঘু রাই এবং শরণার্থী

রঘু রাইকে মনে আছে? ফটোগ্রাফার। একাত্তরের সেই অসাধারণ সাদা কালো ছবিগুলো যাঁর তোলা। পূর্ব পাকিস্তানের গ্রামগঞ্জ থেকে জোয়ান বুড়ো বোঁচকা বুঁচকি ঘটিবাটি নিয়ে গ্রাম ছাড়ছে। দুস্থ শরণার্থী কংক্রিটের পাইপে বসত গড়েছে। রাস্তার ধারে ভাত ফুটছে। ভাতের পাতিলের সামনে কাত হয়ে শুয়ে আছে গর্ভবতী মলিন কিশোরী। এক বুড়িকে ডুলিতে বসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে দুটো লোক। রঘু রাইয়ের সেইসব ফটোগ্রাফ আমাকে রাতের পর রাত জাগিয়ে রাখতো। কাল সেই রঘু রাইয়ের ফটোগ্রাফ প্রদর্শনী দেখতে গেলাম দিল্লির আইআইসিতে। প্রদর্শনীর নাম দেওয়া হয়েছে, লঙ্গিং টু বিলং। বিভিন্ন দেশের যে শরণার্থীরা ভারতে রয়েছে, তাদের ছবি। প্রদর্শনীর উদ্বোধন হলো জুনের কুড়ি তারিখে, আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবসে।

রঘু রাইয়ের এবারের ছবিগুলো সাদা কালো নয়। সব রঙিন। একাত্তরের মানুষগুলোর মতো বিমর্ষ, বিধ্বস্ত নয়। এবারের মানুষগুলোর চোখে হতাশা আর দীর্ঘশ্বাসও তত নেই।

ভারতে একসময় বিভিন্ন দেশের, বিভিন্ন জাতের ধর্মের মানুষ আশ্রয় নিত। ভারতের উদার বক্ষ সবাইকেই আলিঙ্গন করতো। ইহুদিরা তাড়া খেয়ে ভারতে এসেছে, সে কী আজ! পারস্য দেশ থেকে জোরোয়াস্ট্রিয়ান এসেছে। দশম শতাব্দীতে যখন জোরোয়াস্ট্রিয়ান গুজরাটের নদীর তীরে নেমে রাজার কাছে আশ্রয় চেয়েছিল, লোকে বলে, রাজা কানায় কানায় পূর্ণ করে এক পাত্র দুধ পাঠিয়ে দিয়েছিল, ওটাই নাকি কায়দা করে বলা যে আমার রাজ্যে তোমাকে জায়গা দেওয়ার কোনও জায়গা নেই। তারপর এক জোরোয়াস্ট্রিয়ান পুরোহিত ওই দুধে এক চিমটি চিনি ঢেলে দিয়ে বলেছিল যে জোরোয়াস্ট্রিয়ানরা তোমাদেরই একজন হয়ে উঠবে, তোমাদের জীবনে আরও মিষ্টতা দেবে। সেই জোরোয়াস্ট্রিয়ানরা আজ পার্সি। ভারতের সমাজে সম্পূর্ণ মিশে যাওয়া শরণার্থী। ভারতের জন্য তাদের অবদান অসামান্য। ভারতবর্ষ আজ তাদের পার্সি সম্প্রদায় নিয়ে গৌরব বোধ করে।

ভারতে সবচেয়ে বেশি শরণার্থী এসেছে ভারত ভাগের পর, উনিশশ সাতচল্লিশে। পূর্ব আর পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্বপরুষের ভিটেমাটি ছেড়ে এক কোটি চল্লিশ লক্ষ মানুষ ভারতে চলে এসেছিল। এর পঁচিশ বছর পর একাত্তরের যুদ্ধের সময় ভারত আশ্রয় দিয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানের এক কোটি শরণার্থীকে। আজকাল শরণার্থীর সংখ্যা ভারতবর্ষে আগের মতো অত নেই। তারপরও যা আছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় শরণার্থীর দলটি তিব্বত থেকে এসেছে। তিব্বত থেকে দালাই লামার সঙ্গে এক লক্ষ তিব্বতী এসেছিল, ১৯৫৯ সালে। সবাইকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়েছিল ভারত। হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালা থেকে চালানো হচ্ছে নির্বাসিত তিব্বত সরকার। ভারতে এখন তিব্বতী শরণার্থীর সংখ্যা এক লক্ষ দশ হাজার। নির্বাসিত তিব্বতীদের আশি ভাগই বাস করছে ভারতে।

রঘু রাইয়ের প্রদর্শনীতে ভারতবর্ষের শরণার্থী তিব্বতীদের জীবনযাপনের ছবি আছে। ছবি আছে শ্রীলংকার তামিলদের। তামিলরা ১৯৮৩ সালে শ্রীলংকা থেকে চলে এসেছিল ভারতে। এখন মোট ষাট হাজার শ্রীলংকার তামিল বাস করছে ভারতের তামিলনাড়ুতে। শরণার্থী ক্যাম্পগুলোয় সবরকম সুবিধে পাচ্ছে ওরা। ২০০৯ সালে এলটিটিইর পতনের পর কিছু তামিল অবশ্য ফিরে গেছে শ্রীলংকায়। বাকি তামিলরা ফিরে যাবে, যদি না যেতে চায়, না হয় থেকেই যাবে। মায়ানমারের শরণার্থীও আছে ভারতে। জম্মু, দিল্লি, হায়দারাবাদে বাস করছে নয় হাজার রোহিঙ্গা। অন্য অনেক দেশের মতোই ভারত সই করেছিল জাতিসংঘের শরণার্থী কনভেনশন ১৯৫১ এ। ওতে শর্তই আছে, যে কেউই রাজনৈতিক আশ্রয় চাইলে তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে হবে। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বলে দিয়েছে যে, ২১ আর ১৪ ধারা মতে ভারতে যারাই বাস করছে, তাদের সবারই সাংবিধানিক অধিকার এক। ভারতের ক'জন মানে এ কথা! জাতিসংঘ রোহিঙ্গা মুসলিমদের সকলকেই শরণার্থী বলে স্বীকার করে নিয়েছে। কিন্তু ভারত কতটা স্বীকার করছে, সেটাই দেখার বিষয়। ভারতে রোহিঙ্গাদের সাহায্য করছে কিছু মুসলিম সংস্থা। সাধারণ মানুষের মধ্যে রোহিঙ্গাদের জন্য সহানুভূতি খুবই কম। রোহিঙ্গাদের অনেক সময় রুমানিয়ার জিপসিদের মতো মনে হয় আমার। যেখানেই যায়, সেখানেই লোকে তাদের ঘৃণা করে। সব জায়গা থেকেই তাদের দূর দূর করে তাড়ানো হয়।

ভারতে আফগান শরণার্থী আসা শুরু করেছে ১৯৭৯ সাল থেকে, সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান আক্রমণ করার সময় থেকে। মোট বারো হাজার আফগান শরণার্থী এখন ভারতে বাস করছে। পাকিস্তানের হিন্দু শরণার্থী আছে এক লক্ষ। ২০১২ সালে পাকিস্তানের কিছু হিন্দু নালিশ করেছিল যে, পাকিস্তানের মুসলিমরা তাদের জমিজমা কেড়ে নিয়েছে। তাদের ওপর শারীরিক আক্রমণ করেছে, তাদের অপহরণ করেছে, জোর করে ধর্মান্তরিত করেছে। এখন পাকিস্তানের হিন্দুরা ভারত সরকারের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চাইছে। হয়তো আশ্রয় তারা পাবে, যেমন বাংলাদেশের হিন্দুরা পেয়েছে। রঘু রাইয়ের এই প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের কারোর কোনও ছবি নেই। না হিন্দুর ছবি, না মুসলমানের। বাংলাদেশের মুসলমানদের বলা হয় 'অবৈধ অনুপ্রবেশকারী'। ওরা কি শরণার্থী নয়? ওদের বেশির ভাগই হয়তো রাজনৈতিক শরণার্থী নয়, কিন্তু তারা তো অর্থনৈতিক শরণার্থী। অর্থনৈতিক দুরবস্থা কি রাজনৈতিক নয়? নিশ্চয়ই রাজনৈতিক। তবে অর্থনৈতিক শরণার্থীদের রাজনৈতিক শরণার্থী না বলে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বলা হয় কেন?

শুধু উপমহাদেশ থেকেই নয়, আফ্রিকার দেশ থেকেও লোক ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় চায়। সাতশ পঞ্চাশ জন সোমালি শরণার্থী বাস করছে ভারতে। সোমালিয়ার গৃহযুদ্ধ চলাকালীন চলে এসেছিল। সোমালিরা ভারতের সমাজে বরণীয় আদরণীয় কোনওটাই নয়। প্রধান কারণ তারা কালো। কালো লোকদের ভারতীয়রা পছন্দ করে না। কালো আফ্রিকানদের ভারতের পথে ঘাটে হেনস্থা করা হয়। নিজেদের বোঁচা-নাক নাগরিককেই লোকে পছন্দ করে না। মনে করে ওরা ভারতীয় নয়। নিডো তানিয়া নামের এক ছেলেকে তো সেদিন দিল্লিতে মেরেই ফেললো কিছু লোক, একটিই কারণ, ছেলেটা দেখতে ভিন্ন। নিডো তানিয়া ছিল ভারতের অরুণাচল প্রদেশের ছেলে। ভারতবর্ষে একটি বাক্যের বেশ চল ছিল কোনও এক কালে : অতিথি দেব ভবো। এখন সেই বাক্যটি কেবলই একটি বাক্য। ওতে আজকাল খুব বেশি লোকের বিশ্বাস নেই। সেই আগের ভারত আর এখনকার ভারতে এখন অনেক পার্থক্য বটে। সাদা ইওরোপীয় আর আমেরিকার লোকদের প্রতি আনুগত্য এখনও ঢের। কালো, বাদামী, মুসলিম, প্রতিবেশী, দরিদ্র, উপজাতি_ এসবের প্রতি অনীহা সাধারণ ভারতীয়দের মধ্যে প্রচুর।

জাতীয়তাবাদ আর বর্ণবাদ এই দুটো দ্বারা মারাত্দক রকম আক্রান্ত এরা। রাজনৈতিক নেতারাও চান এসব নিয়ে জনতা পড়ে থাকুক। সবার জন্য অন্ন আর বাসস্থান, স্বাস্থ্য আর শিক্ষা নিয়ে ব্যস্ত না হোক, দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে না ভাবুক।

রঘু রাইয়ের সম্ভবত অনেক বয়স এখন। ব্রিটিশ ইন্ডিয়ায় জন্ম, হবেই তো বয়স। কাল দেখা হয়নি তাঁর সঙ্গে। আমি যখন ঢুকেছি প্রদর্শনী হলে, কেউ ছিল না। একটা লোক একটা ল্যাপটপ নিয়ে দরজার পাশে একটা টেবিলে বসে ছিল। কেউ এলে তাঁকে একটা খাতায় মন্তব্য লিখতে বলাটাই তাঁর কাজ। বেরোনোর আগে আমিও মন্তব্য লিখে এসেছি। আমার মন্তব্যটা এরকম : 'রঘু রাইকে শ্রদ্ধা করতে শুরু করেছি একাত্তরের তাঁর তোলা বাংলাদেশ যুদ্ধের ছবি দেখতে দেখতে। এখনও তাঁর সেই ছবিগুলো দেখলে চোখে জল আসে। রঘু রাই এখনও শরণার্থীর ছবি তুলে যাচ্ছেন। এখনও তিনি মানবতার জন্য কাজ করছেন। তবে যাদের ছবি তিনি তুলেছেন, তাদের আমি শরণার্থী বা রিফুজি বলি না, তাদের আমি মানুষ বলি। কোনও মানুষকেই আসলে শরণার্থী বলা উচিত নয়। সবাই এই পৃথিবীর সন্তান। এই পৃথিবীর যেখানে খুশি সেখানে যাওয়ার স্বাধীনতা সবারই থাকা উচিত। পৃথিবীর যে জায়গায় বাস করতে ইচ্ছে হয়, সেই জায়গায় বাস করার অধিকার সবার থাকা উচিত। এই মানুষই আমরা পৃথিবীকে ভাগ করেছি, কাঁটাতার লাগিয়েছি। এই মানুষই আমরা ধর্ম, জাত তৈরি করেছি। এই মানুষই আমরা তৈরি করেছি দারিদ্র্য আর প্রাচুর্য, তৈরি করেছি মানুষে মানুষে বৈষম্য আর বিভেদ। এই মানুষগুলোর জীবনযাপনের মান উন্নত হোক। এ দেশের নাগরিক যে সুযোগ সুবিধে পায়, যে সম্মান পায়, একই সুযোগ সুবিধে, একই সম্মান এই রিফুজি ক্যাম্পে পড়ে থাকা মানুষদের দেওয়া হোক। মানবতার অপমান আর কতকাল সওয়া যায়।' আমি নিজে একজন রাজনৈতিক শরণার্থী। আমার দেশের সরকার আমাকে আজ কুড়ি বছর হল আমার দেশ থেকে তাড়িয়েছে, যেহেতু আমি যা লিখি আমার বইয়ে, আমার গল্প উপন্যাসে, প্রবন্ধে, কবিতায়, তা বাংলাদেশ সরকারের পছন্দ নয়। আজও বেআইনিভাবে এবং অন্যায়ভাবে আমাকে দেশে ঢুকতে দিচ্ছে না কোনও সরকারই। আমার বাংলাদেশ পাসপোর্ট বাংলাদেশের কোনও সরকারই কখনও মেয়াদউত্তীর্ণ করছে না। আমার বিদেশি পাসপোর্টেও কখনও ভিসা দিচ্ছে না। আমার বেলায় হাসিনা সরকার, খালেদা সরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার_ সকলেরই এক চরিত্র। আমাকে কি কম ভুগতে হচ্ছে নির্বাসন জীবনে? লেখক হয়ে বিদেশ বিভুঁয়ে জীবন যাপন করা সহজ জিনিস নয়, তার ওপর আবার বাঙালি লেখক হয়ে। ভারতবর্ষে বাস করি, ভারতবর্ষের সঙ্গে নিজের দেশের কিছু মিল পাই বলে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আমাকে তাড়িয়েছে। দিল্লিতে আমি একটি সরু সুতোয় ঝুলে আছি। যে কোনওদিন সরকার বলে দিতে পারে, অনেক হয়েছে এবার পাততাড়ি গুটোও। তারপর কোথায় যাবো, কোনদিকে, জানি না। গরিব শরণার্থীরা জীর্ণ তাঁবুতে বাস করে, আমি কোনও তাঁবুতে বাস করি না, কিন্তু অনিশ্চয়তা আমাদের একই। আমাদের দেশ বলে কোথাও কিছু নেই। আমাদের ঘর বলে সত্যিকার কিছু নেই, মাথার ওপর ছাদ বলে কিছু নেই। আমাদের নিশ্চয়তা, নিরাপত্তা বলে কিছু নেই। মানবতার অপমান যারা করছে, তারা আজ দেশে দেশে দেশ নিয়ে বড়াই করছে। ছি:! লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা