শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০১৪

রঘু রাই এবং শরণার্থী

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
রঘু রাই এবং শরণার্থী

রঘু রাইকে মনে আছে? ফটোগ্রাফার। একাত্তরের সেই অসাধারণ সাদা কালো ছবিগুলো যাঁর তোলা। পূর্ব পাকিস্তানের গ্রামগঞ্জ থেকে জোয়ান বুড়ো বোঁচকা বুঁচকি ঘটিবাটি নিয়ে গ্রাম ছাড়ছে। দুস্থ শরণার্থী কংক্রিটের পাইপে বসত গড়েছে। রাস্তার ধারে ভাত ফুটছে। ভাতের পাতিলের সামনে কাত হয়ে শুয়ে আছে গর্ভবতী মলিন কিশোরী। এক বুড়িকে ডুলিতে বসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে দুটো লোক। রঘু রাইয়ের সেইসব ফটোগ্রাফ আমাকে রাতের পর রাত জাগিয়ে রাখতো। কাল সেই রঘু রাইয়ের ফটোগ্রাফ প্রদর্শনী দেখতে গেলাম দিল্লির আইআইসিতে। প্রদর্শনীর নাম দেওয়া হয়েছে, লঙ্গিং টু বিলং। বিভিন্ন দেশের যে শরণার্থীরা ভারতে রয়েছে, তাদের ছবি। প্রদর্শনীর উদ্বোধন হলো জুনের কুড়ি তারিখে, আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবসে।

রঘু রাইয়ের এবারের ছবিগুলো সাদা কালো নয়। সব রঙিন। একাত্তরের মানুষগুলোর মতো বিমর্ষ, বিধ্বস্ত নয়। এবারের মানুষগুলোর চোখে হতাশা আর দীর্ঘশ্বাসও তত নেই।

ভারতে একসময় বিভিন্ন দেশের, বিভিন্ন জাতের ধর্মের মানুষ আশ্রয় নিত। ভারতের উদার বক্ষ সবাইকেই আলিঙ্গন করতো। ইহুদিরা তাড়া খেয়ে ভারতে এসেছে, সে কী আজ! পারস্য দেশ থেকে জোরোয়াস্ট্রিয়ান এসেছে। দশম শতাব্দীতে যখন জোরোয়াস্ট্রিয়ান গুজরাটের নদীর তীরে নেমে রাজার কাছে আশ্রয় চেয়েছিল, লোকে বলে, রাজা কানায় কানায় পূর্ণ করে এক পাত্র দুধ পাঠিয়ে দিয়েছিল, ওটাই নাকি কায়দা করে বলা যে আমার রাজ্যে তোমাকে জায়গা দেওয়ার কোনও জায়গা নেই। তারপর এক জোরোয়াস্ট্রিয়ান পুরোহিত ওই দুধে এক চিমটি চিনি ঢেলে দিয়ে বলেছিল যে জোরোয়াস্ট্রিয়ানরা তোমাদেরই একজন হয়ে উঠবে, তোমাদের জীবনে আরও মিষ্টতা দেবে। সেই জোরোয়াস্ট্রিয়ানরা আজ পার্সি। ভারতের সমাজে সম্পূর্ণ মিশে যাওয়া শরণার্থী। ভারতের জন্য তাদের অবদান অসামান্য। ভারতবর্ষ আজ তাদের পার্সি সম্প্রদায় নিয়ে গৌরব বোধ করে।

ভারতে সবচেয়ে বেশি শরণার্থী এসেছে ভারত ভাগের পর, উনিশশ সাতচল্লিশে। পূর্ব আর পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্বপরুষের ভিটেমাটি ছেড়ে এক কোটি চল্লিশ লক্ষ মানুষ ভারতে চলে এসেছিল। এর পঁচিশ বছর পর একাত্তরের যুদ্ধের সময় ভারত আশ্রয় দিয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানের এক কোটি শরণার্থীকে। আজকাল শরণার্থীর সংখ্যা ভারতবর্ষে আগের মতো অত নেই। তারপরও যা আছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় শরণার্থীর দলটি তিব্বত থেকে এসেছে। তিব্বত থেকে দালাই লামার সঙ্গে এক লক্ষ তিব্বতী এসেছিল, ১৯৫৯ সালে। সবাইকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়েছিল ভারত। হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালা থেকে চালানো হচ্ছে নির্বাসিত তিব্বত সরকার। ভারতে এখন তিব্বতী শরণার্থীর সংখ্যা এক লক্ষ দশ হাজার। নির্বাসিত তিব্বতীদের আশি ভাগই বাস করছে ভারতে।

রঘু রাইয়ের প্রদর্শনীতে ভারতবর্ষের শরণার্থী তিব্বতীদের জীবনযাপনের ছবি আছে। ছবি আছে শ্রীলংকার তামিলদের। তামিলরা ১৯৮৩ সালে শ্রীলংকা থেকে চলে এসেছিল ভারতে। এখন মোট ষাট হাজার শ্রীলংকার তামিল বাস করছে ভারতের তামিলনাড়ুতে। শরণার্থী ক্যাম্পগুলোয় সবরকম সুবিধে পাচ্ছে ওরা। ২০০৯ সালে এলটিটিইর পতনের পর কিছু তামিল অবশ্য ফিরে গেছে শ্রীলংকায়। বাকি তামিলরা ফিরে যাবে, যদি না যেতে চায়, না হয় থেকেই যাবে। মায়ানমারের শরণার্থীও আছে ভারতে। জম্মু, দিল্লি, হায়দারাবাদে বাস করছে নয় হাজার রোহিঙ্গা। অন্য অনেক দেশের মতোই ভারত সই করেছিল জাতিসংঘের শরণার্থী কনভেনশন ১৯৫১ এ। ওতে শর্তই আছে, যে কেউই রাজনৈতিক আশ্রয় চাইলে তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে হবে। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বলে দিয়েছে যে, ২১ আর ১৪ ধারা মতে ভারতে যারাই বাস করছে, তাদের সবারই সাংবিধানিক অধিকার এক। ভারতের ক'জন মানে এ কথা! জাতিসংঘ রোহিঙ্গা মুসলিমদের সকলকেই শরণার্থী বলে স্বীকার করে নিয়েছে। কিন্তু ভারত কতটা স্বীকার করছে, সেটাই দেখার বিষয়। ভারতে রোহিঙ্গাদের সাহায্য করছে কিছু মুসলিম সংস্থা। সাধারণ মানুষের মধ্যে রোহিঙ্গাদের জন্য সহানুভূতি খুবই কম। রোহিঙ্গাদের অনেক সময় রুমানিয়ার জিপসিদের মতো মনে হয় আমার। যেখানেই যায়, সেখানেই লোকে তাদের ঘৃণা করে। সব জায়গা থেকেই তাদের দূর দূর করে তাড়ানো হয়।

ভারতে আফগান শরণার্থী আসা শুরু করেছে ১৯৭৯ সাল থেকে, সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান আক্রমণ করার সময় থেকে। মোট বারো হাজার আফগান শরণার্থী এখন ভারতে বাস করছে। পাকিস্তানের হিন্দু শরণার্থী আছে এক লক্ষ। ২০১২ সালে পাকিস্তানের কিছু হিন্দু নালিশ করেছিল যে, পাকিস্তানের মুসলিমরা তাদের জমিজমা কেড়ে নিয়েছে। তাদের ওপর শারীরিক আক্রমণ করেছে, তাদের অপহরণ করেছে, জোর করে ধর্মান্তরিত করেছে। এখন পাকিস্তানের হিন্দুরা ভারত সরকারের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চাইছে। হয়তো আশ্রয় তারা পাবে, যেমন বাংলাদেশের হিন্দুরা পেয়েছে। রঘু রাইয়ের এই প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের কারোর কোনও ছবি নেই। না হিন্দুর ছবি, না মুসলমানের। বাংলাদেশের মুসলমানদের বলা হয় 'অবৈধ অনুপ্রবেশকারী'। ওরা কি শরণার্থী নয়? ওদের বেশির ভাগই হয়তো রাজনৈতিক শরণার্থী নয়, কিন্তু তারা তো অর্থনৈতিক শরণার্থী। অর্থনৈতিক দুরবস্থা কি রাজনৈতিক নয়? নিশ্চয়ই রাজনৈতিক। তবে অর্থনৈতিক শরণার্থীদের রাজনৈতিক শরণার্থী না বলে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বলা হয় কেন?

শুধু উপমহাদেশ থেকেই নয়, আফ্রিকার দেশ থেকেও লোক ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় চায়। সাতশ পঞ্চাশ জন সোমালি শরণার্থী বাস করছে ভারতে। সোমালিয়ার গৃহযুদ্ধ চলাকালীন চলে এসেছিল। সোমালিরা ভারতের সমাজে বরণীয় আদরণীয় কোনওটাই নয়। প্রধান কারণ তারা কালো। কালো লোকদের ভারতীয়রা পছন্দ করে না। কালো আফ্রিকানদের ভারতের পথে ঘাটে হেনস্থা করা হয়। নিজেদের বোঁচা-নাক নাগরিককেই লোকে পছন্দ করে না। মনে করে ওরা ভারতীয় নয়। নিডো তানিয়া নামের এক ছেলেকে তো সেদিন দিল্লিতে মেরেই ফেললো কিছু লোক, একটিই কারণ, ছেলেটা দেখতে ভিন্ন। নিডো তানিয়া ছিল ভারতের অরুণাচল প্রদেশের ছেলে। ভারতবর্ষে একটি বাক্যের বেশ চল ছিল কোনও এক কালে : অতিথি দেব ভবো। এখন সেই বাক্যটি কেবলই একটি বাক্য। ওতে আজকাল খুব বেশি লোকের বিশ্বাস নেই। সেই আগের ভারত আর এখনকার ভারতে এখন অনেক পার্থক্য বটে। সাদা ইওরোপীয় আর আমেরিকার লোকদের প্রতি আনুগত্য এখনও ঢের। কালো, বাদামী, মুসলিম, প্রতিবেশী, দরিদ্র, উপজাতি_ এসবের প্রতি অনীহা সাধারণ ভারতীয়দের মধ্যে প্রচুর।

জাতীয়তাবাদ আর বর্ণবাদ এই দুটো দ্বারা মারাত্দক রকম আক্রান্ত এরা। রাজনৈতিক নেতারাও চান এসব নিয়ে জনতা পড়ে থাকুক। সবার জন্য অন্ন আর বাসস্থান, স্বাস্থ্য আর শিক্ষা নিয়ে ব্যস্ত না হোক, দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে না ভাবুক।

রঘু রাইয়ের সম্ভবত অনেক বয়স এখন। ব্রিটিশ ইন্ডিয়ায় জন্ম, হবেই তো বয়স। কাল দেখা হয়নি তাঁর সঙ্গে। আমি যখন ঢুকেছি প্রদর্শনী হলে, কেউ ছিল না। একটা লোক একটা ল্যাপটপ নিয়ে দরজার পাশে একটা টেবিলে বসে ছিল। কেউ এলে তাঁকে একটা খাতায় মন্তব্য লিখতে বলাটাই তাঁর কাজ। বেরোনোর আগে আমিও মন্তব্য লিখে এসেছি। আমার মন্তব্যটা এরকম : 'রঘু রাইকে শ্রদ্ধা করতে শুরু করেছি একাত্তরের তাঁর তোলা বাংলাদেশ যুদ্ধের ছবি দেখতে দেখতে। এখনও তাঁর সেই ছবিগুলো দেখলে চোখে জল আসে। রঘু রাই এখনও শরণার্থীর ছবি তুলে যাচ্ছেন। এখনও তিনি মানবতার জন্য কাজ করছেন। তবে যাদের ছবি তিনি তুলেছেন, তাদের আমি শরণার্থী বা রিফুজি বলি না, তাদের আমি মানুষ বলি। কোনও মানুষকেই আসলে শরণার্থী বলা উচিত নয়। সবাই এই পৃথিবীর সন্তান। এই পৃথিবীর যেখানে খুশি সেখানে যাওয়ার স্বাধীনতা সবারই থাকা উচিত। পৃথিবীর যে জায়গায় বাস করতে ইচ্ছে হয়, সেই জায়গায় বাস করার অধিকার সবার থাকা উচিত। এই মানুষই আমরা পৃথিবীকে ভাগ করেছি, কাঁটাতার লাগিয়েছি। এই মানুষই আমরা ধর্ম, জাত তৈরি করেছি। এই মানুষই আমরা তৈরি করেছি দারিদ্র্য আর প্রাচুর্য, তৈরি করেছি মানুষে মানুষে বৈষম্য আর বিভেদ। এই মানুষগুলোর জীবনযাপনের মান উন্নত হোক। এ দেশের নাগরিক যে সুযোগ সুবিধে পায়, যে সম্মান পায়, একই সুযোগ সুবিধে, একই সম্মান এই রিফুজি ক্যাম্পে পড়ে থাকা মানুষদের দেওয়া হোক। মানবতার অপমান আর কতকাল সওয়া যায়।' আমি নিজে একজন রাজনৈতিক শরণার্থী। আমার দেশের সরকার আমাকে আজ কুড়ি বছর হল আমার দেশ থেকে তাড়িয়েছে, যেহেতু আমি যা লিখি আমার বইয়ে, আমার গল্প উপন্যাসে, প্রবন্ধে, কবিতায়, তা বাংলাদেশ সরকারের পছন্দ নয়। আজও বেআইনিভাবে এবং অন্যায়ভাবে আমাকে দেশে ঢুকতে দিচ্ছে না কোনও সরকারই। আমার বাংলাদেশ পাসপোর্ট বাংলাদেশের কোনও সরকারই কখনও মেয়াদউত্তীর্ণ করছে না। আমার বিদেশি পাসপোর্টেও কখনও ভিসা দিচ্ছে না। আমার বেলায় হাসিনা সরকার, খালেদা সরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার_ সকলেরই এক চরিত্র। আমাকে কি কম ভুগতে হচ্ছে নির্বাসন জীবনে? লেখক হয়ে বিদেশ বিভুঁয়ে জীবন যাপন করা সহজ জিনিস নয়, তার ওপর আবার বাঙালি লেখক হয়ে। ভারতবর্ষে বাস করি, ভারতবর্ষের সঙ্গে নিজের দেশের কিছু মিল পাই বলে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আমাকে তাড়িয়েছে। দিল্লিতে আমি একটি সরু সুতোয় ঝুলে আছি। যে কোনওদিন সরকার বলে দিতে পারে, অনেক হয়েছে এবার পাততাড়ি গুটোও। তারপর কোথায় যাবো, কোনদিকে, জানি না। গরিব শরণার্থীরা জীর্ণ তাঁবুতে বাস করে, আমি কোনও তাঁবুতে বাস করি না, কিন্তু অনিশ্চয়তা আমাদের একই। আমাদের দেশ বলে কোথাও কিছু নেই। আমাদের ঘর বলে সত্যিকার কিছু নেই, মাথার ওপর ছাদ বলে কিছু নেই। আমাদের নিশ্চয়তা, নিরাপত্তা বলে কিছু নেই। মানবতার অপমান যারা করছে, তারা আজ দেশে দেশে দেশ নিয়ে বড়াই করছে। ছি:! লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ছুটির দিনেও সেবা মিলছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
জয়পুরহাটে ছুটির দিনেও সেবা মিলছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভিভাটেকের আলোয় বাংলাদেশ, প্যারিসে প্রযুক্তির গর্বিত পদচারণা
ভিভাটেকের আলোয় বাংলাদেশ, প্যারিসে প্রযুক্তির গর্বিত পদচারণা

২২ মিনিট আগে | পরবাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতার মতবিনিময়
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতার মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে জায়গা করে গাড়ি উপহার পেলেন ফুটবলাররা
বিশ্বকাপে জায়গা করে গাড়ি উপহার পেলেন ফুটবলাররা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে জায়গা পেয়ে ইতিহাস: খেলোয়াড় ও কোচরা পেলেন বিলাসবহুল গাড়ি
বিশ্বকাপে জায়গা পেয়ে ইতিহাস: খেলোয়াড় ও কোচরা পেলেন বিলাসবহুল গাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৌলভীবাজারে সীমান্ত দিয়ে একমাসে ৩৩৭ জনকে পুশইন
মৌলভীবাজারে সীমান্ত দিয়ে একমাসে ৩৩৭ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত অভিবাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে কসোভো?
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত অভিবাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে কসোভো?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন
প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমিত পরিসরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞানে আউটডোর সেবা চালু
সীমিত পরিসরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞানে আউটডোর সেবা চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতীতের সরকার নিজেদের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে: গাজী আতাউর
অতীতের সরকার নিজেদের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে: গাজী আতাউর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা
বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাটে ঢাকাগামী বাসে অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
জয়পুরহাটে ঢাকাগামী বাসে অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন সফরে যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন সফরে যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবুজবাগে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
সবুজবাগে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন
‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাউয়াছড়ায় ডাকাতির ঘটনার পরিকল্পনাকারী গ্রেফতার
লাউয়াছড়ায় ডাকাতির ঘটনার পরিকল্পনাকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার বিদায় নিশ্চিত করতে ছাত্রদল মাঠে সোচ্ছার ছিল: নাছির
খুনি হাসিনার বিদায় নিশ্চিত করতে ছাত্রদল মাঠে সোচ্ছার ছিল: নাছির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোকালয় থেকে বিশাল অজগর উদ্ধার, সুন্দরবনে অবমুক্ত
লোকালয় থেকে বিশাল অজগর উদ্ধার, সুন্দরবনে অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামীর আত্মহত্যার চেষ্টা
সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনা নদীতে গোসলে নেমে দুইজন নিখোঁজ
যমুনা নদীতে গোসলে নেমে দুইজন নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিমকোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিমকোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে সড়কে ৬১৪ জনের প্রাণহানি : যাত্রী কল্যাণ সমিতি
মে মাসে সড়কে ৬১৪ জনের প্রাণহানি : যাত্রী কল্যাণ সমিতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই অপমানের জবাবে যা বললেন সিরাজ
সেই অপমানের জবাবে যা বললেন সিরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান
নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল
গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা