শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০১৪

বাংলাদেশি সিনেমা লইয়া আমরা কী করিব

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশি সিনেমা লইয়া আমরা কী করিব

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় লড়াই বোধ হয় 'বাংলাদেশ' হয়ে ওঠার লড়াই। এই হয়ে ওঠা কেবল একটা মানচিত্র লাভের মধ্যেই সম্পন্ন হয়ে যায় না। কখনো কখনো মানচিত্র লাভের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মাত্র। এই হয়ে ওঠার সঙ্গে অর্থনৈতিক সক্ষমতা, দেশি ব্র্যান্ডের প্রতি আনুগত্য, দেশীয় আইকনের প্রতি ভালোবাসা, সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য- এই বিষয়গুলো জড়িত। এই সবগুলো বিষয় মিলিয়ে একটা জাতির নিজস্ব পরিচয় দাঁড়ায়। কোনো ব্যক্তির জীবনে যেমন মোটা ব্যাংক ব্যালেন্সই শেষ কথা নয়, তার একটা দেওয়ার মতো পরিচয় লাগে। একটা দেশেরও তেমনি স্বতন্ত্র পরিচয় তার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের চেয়েও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই পরিচয়ের সংকটটা এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় সংকট হিসেবে আমি দেখি। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে যেমন ভারত-পাকিস্তানের ভূতের আছর দেখি, আমাদের সংস্কৃতির মাঝেও সেটা আছে। এর কিছু কারণ আছে ঐতিহাসিক। আর কিছু কারণ বড় ভাইয়ের ক্ষমতার আছরজনিত হীনম্মন্যতা।

ঐতিহাসিক কারণটা আমরা সবাই জানি। বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান প্রায় কাছাকাছি সংস্কৃতির। ফলে আমাদের অনেক জায়গায় মিল থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু ভয়ের এবং আশঙ্কার জায়গাটা দ্বিতীয় কারণ, বড় ভাইয়ের ক্ষমতার আছরজনিত হীনম্মন্যতা। পাকিস্তান আমলে একটা শক্তি আমাদের মগজ ধোলাই করার চেষ্টা করেছিল এই বলে বলে যে, উর্দু শ্রেষ্ঠ ভাষা, বাংলা যথেষ্ট সম্মানজনক ভাষা নয়, বাঙালির উৎসবগুলোও পরিত্যাজ্য। এসব করে করে আমাদের মাঝে একদল মানুষকে হীনম্মন্য দাশে পরিণত করা হয়েছিল। আর সেই প্রক্রিয়ায় ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়েছিল পাকিস্তানিরা। একাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধে জয়ের মধ্য দিয়ে বাঙালি সেই দাসত্বকে অস্বীকার করেছিল। সেই জীবাণু একেবারেই মুক্ত করতে পেরেছিল- সেটা অবশ্য বলব না।

ওদিকে আছে আরেক বড় ভাই 'ভারত'। তাদের হাতে অস্ত্র হিসেবে আছে নয়া যুগের নয়া ধর্ম বলিউড আর কলকাতাকেন্দ্রিক উচ্চাঙ্গ সংস্কৃতি। বাংলাদেশের শিল্পী-সাহিত্যিকদের মধ্যে একটা সময় পর্যন্ত এ রকম প্রবণতা ছিল- কোনো লেখা লিখে, গান গেয়ে, নাটক করে তারা কলকাতার সার্টিফিকেটের দিকে তাকিয়ে থাকতেন। এই ধরনের মানসিকতা শিল্প-সাহিত্যের স্বতন্ত্র ধরন তৈরিতে চরম বাধা। আল-মাহমুদ, হুমায়ূন আহমেদ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, সেলিম আল দীন, আজম খান- এই রকম কিছু শিল্পী-সাহিত্যিকের প্রবল আগমনে সেই ঔপনিবেশিক 'বাঁধন গেল টুটে'। এরপর মধ্যবিত্তের মাথা ওয়াশ করার জন্য ঢুকে গেল নয়া ধর্ম বলিউড আর তার সহযোগী 'ভারতীয় স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল।'

বাংলাদেশের টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রি, তার দুরবস্থা, ভারতীয় চ্যানেলের অবাধ আনাগোনা, আমাদের করণীয়- এসব বিষয় নিয়ে দ্বিতীয় আরেকটা লেখা লিখব। আজকের লেখাটা কেবল সিনেমা নিয়ে।

সিনেমাবিষয়ক আলোচনা শুরু করার আগে একটা বিষয় খোলাসা করে নিতে চাই। কলকাতাকেন্দ্রিক সাংস্কৃতিক বলয়, বলিউড কালচার, ভারতীয় টিভি চ্যানেল- এদের কারও বিরুদ্ধেই আমার কোনো অ্যালার্জি নেই। ওগুলো ভারতের অমূল্য সম্পদ, তাদের পরিচয়। আমার আপত্তির জায়গাটা কেবল ওখানেই যখন দেখি এগুলো আমার পরিচয়ের ওপর চেপে বসছে। আমার আপত্তি আরেক জায়গায়- 'আমাদের হীনম্মন্যতায়'।

আমাদের সিনেমা ঐতিহাসিকভাবেই ভারতীয় ছবির উপনিবেশ। কারণটা খুব সহজ। একটা সময় পর্যন্ত তো আমাদের কাছে পৃথিবী মানেই ছিল 'ভারতবর্ষ'। ফলে ভারতে যে ঢংয়ের ছবি হতো, আমরা সেটাকেই সিনেমার একমাত্র পথ ভেবে নিয়েছিলাম। যে কারণে আমাদের এখানকার ছবির প্রধান ধারা ছিল এবং আছে দুইটা। এক. মুম্বাই ও কলকাতার জনপ্রিয় স্টুডিওগুলোর বানানো ছবি। ইদানীং এটার সঙ্গে তামিল-তেলেগু যুক্ত হয়েছে। দ্বিতীয় ধারাটি হচ্ছে কলকাতাকেন্দ্রিক আর্ট হাউজ ছবি। সত্যজিৎ রায়, ঋতি্বক ঘটক, মৃণাল সেন অনুপ্রাণিত এই তরিকাটা বাংলাদেশে খুব ক্ষীণ ধারায় হলেও বহমান থাকার চেষ্টা করেছে। ফলে দু-একটা ব্যতিক্রম বাদ দিলে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের সিনেমা মোটামুটি ভারতীয় ছবিরই 'ক্লোন কপি' হয়ে থাকার চেষ্টা করেছে। এমনিতেই বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা দেশের বাইরে যায় তাদের প্রায়ই একটা বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। চেহারা-সুরত এবং ভারতের ব্যাপক পরিচিতির কারণে কখনো কখনো বিদেশিরা আমাদের ভারতীয় মনে করে বসে। তখন সুন্দরভাবে তাদের বুঝিয়ে দিতে হয় 'নারে ভাই, আমরা বাংলাদেশি'। কিন্তু কথা হচ্ছে, আমাদের বেশির ভাগ সিনেমা দেখে কী মনে হয়? বাংলাদেশের ছবি বলে আলাদা কিছু আছে বা বাংলাদেশ নামে আলাদা কোনো দেশ আছে?

পরিস্থিতির ভয়াবহতা টের পাওয়া যায় আরেকটু গভীরে তাকালে। ভারতের অনুকরণে ছবি কেন হচ্ছে সেটার বাস্তব কারণ তো আমরা জানি। এটাকে আমি বড় অসুখ মনে করি না। বড় অসুখ হলো সেই 'ধারণাটা' যেটা সফলভাবে আমাদের মাথার মধ্যে স্থাপন করা গেছে। সেই ধারণাটা কী? সেটা হলো ছবি দেখতে বলিউড বা নিদেনপক্ষে কলকাতা আর্ট হাউসের মতো না হলে ওটা কোনো ছবিই হয়নি।

আমার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই যখন আমি এই দুই স্কুলকেই অগ্রাহ্য করে আমার হৃদয়ের স্কুলকে অনুসরণ করলাম তখন থেকে আমি দুই শিবির থেকেই গালি খেয়ে আসছি। কিন্তু আমার শক্তি আর ভরসা ছিল বাংলাদেশের লাখ লাখ মধ্যবিত্ত শিক্ষিত তরুণ। আমি জানতাম পরিবর্তন আসবে এই দর্শকদের কারণেই। ব্যাচেলর থেকে শুরু করে টেলিভিশন পর্যন্ত দর্শক গ্রাফের দিকে যদি তাকাই তাহলে এ কথা নির্দ্বিধায় বলতে পারি- বাংলাদেশের সব দর্শকই কেবল বলিউড বা কলকাতা আর্ট হাউসের কপি দেখতে চায় তা না। বাংলাদেশে একটা বিশাল শিক্ষিত তরুণ দর্শক শ্রেণী গড়ে উঠেছে, যারা দ্বীন-দুনিয়ার সব ছবিরই খবর রাখে। এরা যে কোনো নতুন ঢংয়ের বুদ্ধিদীপ্ত ছবি দেখার জন্য তিন দিন লাইন ধরে টিকিট সংগ্রহ করতে পারে। এরা যে কোনো জেলা শহরে আপনার 'দলছুট বা প্রথাবিমুখ' ছবি তিন সপ্তাহ হাউসফুল করে রাখতে পারে।

তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের নতুন ছবির দর্শক ক্রমবর্ধমান। তাহলে সিনেমার বিপ্লবের জন্য আর কী লাগে? আর তিনটি জিনিস লাগে- নতুন দিনের ছবির নির্মাতা, সরকারি নীতির পৃষ্ঠপোষকতা এবং গণমাধ্যমের ভূমিকা।

নতুন দিনের ছবির নির্মাতাদের মধ্যে আমি এমন অনেককে জানি যারা ক্ষমতা থাকার পরও সেই 'কপি ক্যাট' ধারারই ছবি করতে গেছেন। নিশ্চিত লাভের আশায় এবং শেষমেশ ধরা খেয়েছেন। আবারও বলি, আমি বলছি না একদিনেই বাংলাদেশের ৮০ ভাগ ছবি ভারতীয় আছরমুক্ত হয়ে উঠবে। ইন্ডাস্ট্রি বাঁচিয়ে রাখার জন্য ভারতের অনুকরণে ছবি বানানোও আপাতত অব্যাহত থাকতে হবে। কিন্তু নিদেনপক্ষে ২০ ভাগ ছবি তো হতে পারে নতুন ঢংয়ের। যেখানে রোম্যান্টিক, অ্যাকশন, কমেডি, থ্রিলার, ড্রামা সব রকম ছবিই থাকতে পারে। সেই ২০ ভাগ ছবি হচ্ছে কোথায়? নাকি এই ২০ ভাগ ছবি বানানোর মতো পরিচালক আমাদের দেশে নেই? এখানে বড় কারণটা বোধহয় সাহসের অভাব। আমাদের নতুন পরিচালক ভাইদের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ, 'এসো ভাই, একটু দুঃসাহসী হই। গল্পের ওপর ভরসা রাখি, ফর্মুলার ওপর না।' আর যারা তথাকথিত মূল ধারার নামে বলিউড আর তামিল-তেলেগু কপি করছেন, তাদের বলতে চাই 'এসো ভাই, গল্পটা নিয়ে একটু ভাবি।'

এবার আসি গণমাধ্যমের ভূমিকায়। আমার মনে হয় এই মুহূর্তে আমাদের গণমাধ্যম পাল্লা দিয়ে আত্দহননের প্রতিযোগিতায় নেমেছে। বাংলাদেশের পত্রিকার বিনোদন পাতা পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন না এটা বাংলাদেশের পত্রিকা নাকি ভারতের কোনো রাজ্যের। নিজের শিল্পী, নিজের আইকন, নিজের তারকাকে তৈরি এবং লালন-পালন করা একটা দেশের গণমাধ্যমের পবিত্র দায়িত্ব। সেই দায়িত্ব আজ যেন অন্য কোনো টানে খসে পড়ছে। গণমাধ্যমের সম্পাদক ভাইয়েরা কি একটু ভাববেন? আমাদের সিনেমা ভালোভাবে দাঁড়াতে গেলে আপনাদের ঠিকঠাক ভূমিকা রাখা খুব দরকার।

লেখাটা খুব দ্রুত শেষ করতে হবে। তাই সরকার বাহাদুরের উদ্দেশে টপাটপ কয়েকটা পরামর্শ লিখেই আজকে বিদায় নিব।

১। আপনাদেরকে সবার আগে বুঝতে হবে আপনারা বাংলাদেশের সরকার। বাংলাদেশের সিনেমার উন্নতি হয় এমন উদ্যোগ নেওয়াই আপনাদের কাজ। কলকাতার ছবির বাজার তৈরি করা আপনাদের কাজ না। ওটা কলকাতার সরকারের কাজ। দয়া করে 'প্রতিযোগিতা' এবং 'সিনেমা হল বাঁচানোর' মতো হাস্যকর কথা বলবেন না। এর উত্তর বহু টকশোতে দিয়েছি। নতুন করে আর না পেঁচাই। শুধু এটুকু বলি দুনিয়ার যে কোনো সরকার আপনাদের এই কথা শুনলে হাসবে।

২। নিতান্তই যদি ভারতীয় ছবি আপনাদের আমদানি করাই লাগে তাহলে একটা নির্দিষ্ট সংখ্যায় সেটা বেঁধে দিতে হবে। যেমন- চীনে এখন বিদেশি ছবি আমদানির সর্বোচ্চ অনুমোদিত সংখ্যা ৩৪। এটা চীনে উৎপাদিত মোট ছবির পাঁচ শতাংশের মতো আর থিয়েটারে মুক্তি পাওয়া চীনা ছবির মাত্র ১০ শতাংশ। উল্লেখ থাকে যে, গত বছর চীনে মোট ছবি উৎপাদিত হয়েছে ৭৪৫টি। এর মধ্যে থিয়েটারে মুক্তি পেয়েছে ৩১৫টি। চীন এখন দুনিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম সিনেমার বাজার। কার্যকর অনুদান পদ্ধতি, দেশি ছবির জন্য প্রযোজক এবং হল মালিককে দেওয়া কর-রেয়াত, টিকিট বিক্রি হিসেবে চুরি ঠেকানোর ব্যবস্থা- এসব নানান উদ্যোগ নিয়ে তাদের ইন্ডাস্ট্রিকে তারা গত ১০ বছরের মাঝে সবচেয়ে চাঙ্গা ইন্ডাস্ট্রি এবং বাজারে পরিণত করেছে। আপনারাও একটু উদ্যোগী হন।

৩। ভারতীয় ছবি আমদানির সংখ্যা নির্ধারণের পাশাপাশি উচ্চ করারোপ করা যেতে পারে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে যেমন নিজের ভাষা এবং সংস্কৃতি বাঁচানোর জন্য অন্য রাজ্যের ছবির ওপর উচ্চ করারোপ করে সেটা করতে হবে।

৪। ভারতে আমাদের ছবি চালানোর ব্যবস্থা নিতে হবে। ছবি বিনিময়ের নামে বহরমপুরে একটা হলে একদিন ছবি দেখিয়েই নামিয়ে নিয়ে বলবেন- 'চালিয়েছি তো, দাদা।' সেটা হবে না। যদি বলেন 'কি করব দাদা, লোকে দেখে না আপনাদের দেশের ছবি', তাহলে আমাদের সরকারের উত্তর হতে হবে 'তাহলে ছবি বিনিময়ের কী দরকার? আপনাদের বাজার আপনাদের থাকুক। আমাদের বাজার আমাদের থাকুক।'

৫। ভারতে আমাদের টিভি চ্যানেলগুলো চলছে এটা আমরা দেখতে চাই। শুভঙ্করের অঙ্ক শুনতে চাই না। কলকাতার পত্রিকাগুলোয় আমাদের সংবাদের গুরুত্ব দেখতে চাই। আমাদের পত্রিকার পাতা তো আমরা সঁপে দিয়েছি। এবার কলকাতাকে তার পাতায় আমাদের স্বাগত জানাতে হবে। তবেই না হবে দোস্তি। আমরা দোস্তি চাই। এবার তোমরা যে চাও সেটা বোঝাও।

৬। সিনেমা হলের ওপর কর মওকুফ করা হয়েছে। আমরা স্বাগত জানাই। কিন্তু ছবিটা যে বানাবে সেই প্রযোজকের কর মওকুফ করাটা আরও জরুরি।

৭। সিনেমা হল মনিটর করার জন্য একটা টিম তৈরি করতে হবে। যারা প্রজেকশন, টিকিট, হলের পরিবেশ সব মনিটর করবে। এদের রিপোর্টের ওপর কর মওকুফ নির্ভর করবে। ঢালাও কর মওকুফে ফায়দা হবে না।

৮। সিনেমা হলগুলোতে বিদেশি ছবির প্রদর্শনী সংখ্যা একটা নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে আনতে হবে। ধরা যাক নূ্যনতম ৭০ ভাগ দেশি ছবির জন্য বরাদ্দ থাকতে হবে। অন্যথায় নগদ জরিমানা।

৯। বাজার অর্থনীতির দেশ মানে সরকারের হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকা না। এশিয়ার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাজার অর্থনীতির দেশ দক্ষিণ কোরিয়ার একটা উদাহরণ দিতে চাই। কোরিয়া সরকারের উদ্যোগে সারা দেশে 'ইন্ডি প্লাস' নামে একটা থিয়েটার চেইন গড়ে তোলা হয়েছে যেখানে তারা ভালো ভালো সব ছবি দেখায়। এমন কি কোরিয়ান সমাজ এবং সরকারের সমালোচনামূলক ছবিও সেসব থিয়েটারে বিনা বাধায় প্রদর্শিত হয়। আমাদের সরকারের উদ্যোগে ৬৪টি জেলায় এ রকম মাল্টিপ্লেঙ্ গড়ে তুলতে হবে। এগুলোর মালিকানা সরকারের হাতে থাকবে কিন্তু অপারেশন দরপত্রের মাধ্যমে বেসরকারি কোম্পানির হাতে তুলে দিতে হবে। তবে সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে কোনো ধরনের মনোপলি বা এক কোম্পানির হাতে যেন না পড়ে। কারণ ফিল্ম ডিস্ট্রিবিউশন চেইনের ক্ষেত্রে মনোপলি হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জিনিস। এসব থিয়েটারে জনপ্রিয় এবং আর্ট হাউস সব ধরনের ছবিরই প্রদর্শনীর ব্যবস্থা রাখতে হবে।

১০। দুনিয়া এখন চলে যাচ্ছে অনলাইনে। অনলাইন আইন কঠোর করে এবং আইন ভঙ্গকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে 'অনলাইন স্ক্রিনিং' বা 'ভিডিও অন ডিমান্ড' সাইটের প্রসার ঘটাতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে অনলাইনে কন্টেন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে আমাদের সিনেমার শক্তি এবং বাজার আরও বাড়বে। ধরা যাক, বাংলাদেশে আমার ছবিটা মুক্তি পেল যেদিন সেদিনই অনলাইনে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে আমেরিকা-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া-লন্ডন-মধ্যপ্রাচ্য সব জায়গা থেকে বাঙালির ছবিটা দেখতে পাবে। আমি জানি এই পদ্ধতিতে কীভাবে পাইরেসি হতে পারে। পাশাপাশি এটাও জানি এটার সম্ভাবনা কমানোরও উপায় আছে। আমাদের তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক একজন আধুনিক তরুণ মানুষ। উনি, তথ্য মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশি তথ্য প্রযুক্তিবিদ এবং সিনেমা-সংশ্লিষ্টদের নিয়ে একটা কার্যকরী কমিটি করলে এটা খুব সহজেই বাস্তবায়ন সম্ভব এবং এতে আমাদের সিনেমার বাজার অনেকগুণ প্রসারিত হয়। সারা দুনিয়াতেই অনলাইন স্ক্রিনিং একটা বড় ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ কি এই জিনিস ছাড়া সম্ভব হবে? কিছু দিন আগে আল-জাজিরা ইংলিশ চ্যানেল আমার ওপর একটি প্রতিবেদন প্রচার করেছে। সেখানে তারাও নিউওয়েভ বাংলাদেশি সিনেমার কথা বলছিল। আমাদের সব সম্ভাবনা থাকার পরও এসব ওয়েভ হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে যদি সরকার বাহাদুর সঠিক নীতিমালা তৈরি না করে।

লেখক : চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে