শিরোনাম
- রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
- চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
- চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
- চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
- সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
- লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
- কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
- ২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
- মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
- টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
- মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
- হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
- থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
- অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
- অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
- মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
- মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
- মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
- গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
- ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
অর্থের উৎস নিয়ে প্রশ্ন অহেতুক : প্রবাল
অনলাইন ভার্সন

আবাসন খাত চাঙা করতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অর্থের উৎস নিয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে অহেতুক প্রশ্ন না করার পরামর্শ দিয়েছেন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী তানভিরুল হক প্রবাল। তার মতে, ব্যাংকে অনেক তারল্য পড়ে আছে। তবু বিনিয়োগকারীদের মনে একটা আতঙ্ক আছে। সব মিলিয়ে আবাসন খাতে একটা অচলাবস্থা বিরাজ করছে বলে মনে করেন এ উদ্যোক্তা।
বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে গতকাল আলাপকালে তিনি বলেন, বিনিয়োগ প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে। বিনিয়োগের অর্থ নিয়ে প্রশ্ন করা বন্ধ করতে হবে। ক্রেতারা ফ্ল্যাট ও প্লট ক্রয়ের ক্ষেত্রে অর্থের উৎস নিয়ে যে হয়রানির শিকার হন, তাও বন্ধ করতে হবে। নইলে বিদেশে টাকা পাচারের হার আরও বাড়তে পারে। কেননা ইতিমধ্যে যেসব অর্থ বিভিন্ন দেশে পাচার হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে, তা যদি সহজ শর্তে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হতো, তবে পাচার হতো না। হলেও কম হতো। প্রকৌশলী তানভিরুল হক প্রবাল বলেন, প্রায় ১২০০ আবাসন প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগই ক্ষতির মুখে পড়েছে। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে এ খাতে জড়িত লাখ লাখ মানুষের ভাগ্য। প্রতিবন্ধকতার কারণে আবাসন ব্যবসায়ীদের নতুন প্রকল্প গ্রহণ একেবারে বন্ধ রয়েছে। আবাসন শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ২০০টিরও বেশি কাঁচামাল পণ্যের বাজারও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। ফলে আবাসন খাতের ক্ষতি এসব প্রতিষ্ঠানের ওপরও পড়ছে। সব মিলিয়ে দেশের আবাসন খাতে চরম অচলবস্থা বিরাজ করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের আবাসন শিল্পের পুঞ্জীভূত মোট ঋণের পরিমাণ প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা। মানুষের মৌলিক চাহিদা আবাসনের বিষয়টি বিবেচনা করে এ খাতে ঋণ দিচ্ছে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। যদিও এ ঋণের সুদের হার সাধারণ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের সামর্থ্যরে সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর