শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৪

সফিউল্লাহ বললেন, তোমাদের সঙ্গে পরে যোগাযোগ হবে

কর্নেল সরোয়ার হোসেন মোল্লা (অব.)
অনলাইন ভার্সন
সফিউল্লাহ বললেন, তোমাদের সঙ্গে পরে যোগাযোগ হবে

১৫ আগস্ট ভোর আনুমানিক ৫টা সাড়ে ৫টার দিকে বন্ধু আনোয়ারুল আলম (শহীদ) টেলিফোন করল। বলল, তোফায়েল আহমেদ তাকে টেলিফোন করেছিলেন। রক্ষীবাহিনীর কিছু লোক নাকি মণি ভাইয়ের বাসায় আক্রমণ করেছে। আমি বিষয়টি শুনে হতবাক হই এবং বলি, সেটা কীভাবে সম্ভব? তারপর মনে পড়ে, বঙ্গবন্ধুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া উপলক্ষে সাভার থেকে রিক্রুট ব্যাটালিয়নের কিছু সদস্যের বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় টহল ডিউটির কথা ছিল। উল্লেখ্য, রিক্রুট ব্যাটালিয়নের সদস্যদের সাধারণত এ ধরনের ডিউটি করার কথা নয়। যেহেতু ওই সময় ঢাকায় রক্ষীবাহিনীর কোনো নিয়মিত ব্যাটালিয়ন ছিল না, তাই রিক্রুট ব্যাটালিয়নের সদস্যদের আনা হয়েছিল। এর কিছুক্ষণ পরেই বিষয়টি আস্তে আস্তে পরিষ্কার হয়ে যায়। আমরা বুঝতে পারি এটা রক্ষীবাহিনী নয়। ওরা Armoured corps-এর সদস্য হবে। কারণ তারা কালো ইউনিফর্ম পরিধান করত। আমি শহীদকে বললাম, তুমি অফিসে আস, আমিও অফিসে যাচ্ছি। তখন ভোর আনুমানিক ৬টা। গাড়ি আসতে দেরি হচ্ছে দেখে আমি হেঁটে রওনা দিলাম। গণভবনের কাছাকাছি এসে দেখলাম আমার গাড়িটা আসছে। আমি গাড়িতে উঠে অফিসে গেলাম। ইতিমধ্যে শহীদও অফিসে এসে পৌঁছেছে। তখন আমাদের অফিসের চারপাশে ধীরে ধীরে ট্যাংক জড়ো হতে থাকে। রেডিওতে মেজর ডালিমের ঘোষণা আসছে। বলা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। এর কিছুক্ষণ পরে রক্ষীবাহিনীর একটি টহল ট্রাক সদর দফতরে এসে জানাল, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা এটা নিশ্চিত করার পর এ ব্যাপারে আর কোনো সন্দেহ রইল না।

আমি আনোয়ারুল আলম শহীদকে নিয়ে ব্রিগেডিয়ার নূরুজ্জামানের রুমে বসি। ব্রিগেডিয়ার নূরুজ্জামান তখন দেশে ছিলেন না। তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গিয়েছিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে মেজর (অব.) আবুল হাসান খানও (হাসান ভাই, তখন অ্যাক্টিং ডাইরেক্টর ছিলেন) অফিসে এসে উপস্থিত হলেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করলাম, এখন আমাদের কী করণীয়। এ অবস্থায় আমরা প্রথম টেলিফোন করি রংপুরের ব্রিগেড কমান্ডার কর্নেল কে এন হুদার কাছে। কারণ তিনি ব্রিগেডিয়ার নূরুজ্জামানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার একজন আসামি ছিলেন। ব্রিগেডিয়ার নূরুজ্জামান যখন লন্ডন যান তখন এমনিতেই কথা প্রসঙ্গে বলছিলেন, যদি কোনো প্রয়োজন হয় তাহলে কর্নেল হুদার সঙ্গে যোগাযোগ কর। টেলিফোনে আমরা বিষয়টি কর্নেল হুদাকে জানাই এবং তাকে জিজ্ঞেস করি, তিনি এ ব্যাপারে কী করতে পারবেন? আমাদের লোকজন যারা আছে তাদের বলতে পারি রাজশাহীর দিকে যাওয়ার জন্য যদি তার ব্র্রিগেড আমাদের সঙ্গে থাকে। তার কথাবার্তায় মনে হলো সেই ধরনের অবস্থান তার নেই। বরং উনি আমাদের বললেন, সেনাপ্রধান জেনারেল সফিউল্লাহর সঙ্গে কথা বল। সেই অনুযায়ী আমরা সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললাম। এই কথোপকথন আমরা লাল টেলিফোনে করছিলাম। জেনারেল সফিউল্লাহর কাছে আমরা অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলাম। সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে উনি কী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন এবং আমাদের কী করা উচিত সে ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা দিতে পারেন কিনা। উত্তরে সফিউল্লাহ বললেন, 'আমি কর্নেল শাফায়েত জামিলকে পাচ্ছি না।' শাফায়েত জামিল তখন ৪৬-এর ব্রিগেড কমান্ডার। আমরা বললাম, তাহলে আমাদের কী করণীয়? জেনারেল সফিউল্লাহ বললেন, 'আমি একটু পরে তোমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব।' পরে আর কোনো যোগাযোগ হয়নি। তবে জেনারেল সফিউল্লাহর কথাবার্তায় মনে হলো কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার অবস্থা বা ক্ষমতা তার হাতে নেই। তা না হলে দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে সেনাপ্রধান তার ব্রিগেড কমান্ডারকে পাবেন না কেন?

যা হোক, এরপর আমরা টেলিফোন করলাম সৈয়দ নজরুল ইসলাম সাহেবকে। আমি তার সঙ্গে প্রথমে কথা বলি। আমরা পরিচয় দিয়ে বললাম, স্যার, বঙ্গবন্ধু আর নেই। এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত হয়েছি। আপনি এখন রাষ্ট্রের অস্থায়ী প্রধান। এই অবস্থায় আমাদের জন্য আপনার কী নির্দেশ। ঢাকায় আমাদের পক্ষে কিছু করা সম্ভব নয়। কারণ এখানে আমাদের enough troops নেই। আমাদের সবগুলো রেগুলার ব্যাটালিয়ন দেশের বিভিন্ন জেলায় দায়িত্বে নিয়োজিত। সাভারে আমাদের তিনটি রিক্রুট ব্যাটালিয়ন আছে। সাভার রেডিও এখনো সেনাবাহিনী দখল করেনি। আপনি চাইলে আমরা আপনাকে নিয়ে সাভারে যেতে পারি। ওখান থেকে একটা ঘোষণা দিয়ে পদ্মা অতিক্রম করে আমরা ওপারে যাব। আপাতত কুষ্টিয়া বা চুয়াডাঙ্গায় কোথাও অবস্থান নেব। পরবর্তীতে আমাদের যেসব ফোর্সেস চারদিকে ছড়িয়ে আছে তাদের এক জায়গায় আনার চেষ্টা করব। তিনি বললেন, আমি একটু জেনারেল সফিউল্লাহর সঙ্গে কথা বলে আপনাদের জানাব। আমি বললাম, স্যার আমরা তার সঙ্গে কথা বলেছি। জেনারেল সফিউল্লাহ কোনো কিছু করবেন কিংবা করতে পারবেন বলে আমাদের মনে হয় না। ঠিক আছে, আমরা আপনার নির্দেশের অপেক্ষায় রইলাম। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর তার কাছ থেকে কোনো উত্তর না আসায় বন্ধু আনোয়ারুল আলম শহীদ তাকে পুনরায় টেলিফোন করে তার সিদ্ধান্ত জানতে চায় এবং এও বলে, সময় অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বয়ে যাচ্ছে। তিনি বললেন, আমি একটু মনসুর আলী সাহেবের সঙ্গে কথা বলে নিই। ইত্যাবসরে আমরাও ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সাহেবের কাছে টেলিফোন করলাম। সৈয়দ নজরুল ইসলাম সাহেবকে যে কথা বলেছিলাম, উনাকেও একই কথা বললাম এবং আমাদের প্রতি কি নির্দেশনা আছে জানতে চাইলাম। উনি বললেন, আমি সৈয়দ সাহেবের সঙ্গে আলাপ করে আপনাদের জানাচ্ছি। এর পরে আবার সৈয়দ নজরুল ইসলাম সাহেবকে টেলিফোন করা হলো। এবারও টেলিফোন করল বন্ধুবর আনোয়ারুল আলম শহীদ এবং বলল, স্যার, সময় অতি দ্রুত চলে যাচ্ছে। এদিকে আমরাও আটকা পড়ে যাচ্ছি। কারণ ট্যাংক আমাদের চারদিক থেকে ঘেরাও করে ফেলছে। স্যার, আমাদের এখানে অর্থাৎ হেড কোয়ার্টারে গার্ড ছাড়া আর কোনো ট্রপস নেই। আমাদের ঢাকা ত্যাগ করে সাভারে যেতে হবে। সাভার থেকে ঘোষণা দিয়ে আমাদের পদ্মা অতিক্রম করতে হবে। তিনি শহীদকেও একই কথা বললেন, আমি তো সফিউল্লাহকে পাচ্ছি না। কী করব বুঝে উঠতে পারছি না। কিছুক্ষণ পরে আমরা আবার ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সাহেবের কাছে টেলিফোন করলাম। তখন তিনি আর টেলিফোন ধরলেন না। অন্য একজন টেলিফোন ধরে বললেন, তিনি বাসায় নেই। টেলিফোন রেখে দিলাম। এ অবস্থায় আমাদের বুঝতে কষ্ট হলো না যে, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কাছ থেকে হয়তো কোনো সিদ্ধান্ত আসবে না।

সাত-পাঁচ না ভেবেই আমি এবং শহীদ হঠাৎ করে সাভার রওনা করলাম। শহীদ গাড়ি চালাচ্ছিল। আমি তার পাশে বসা। আমিনবাজার ব্রিজের কাছে আসার পর আমি শহীদকে বললাম, দোস্ত, গাড়িটা থামাও। শহীদ গাড়ি থামাল। হেড কোয়ার্টারে কিছু না বলে কোথায় যাচ্ছি আমরা? যারা হেড কোয়ার্টারে আছে তারা কী ভাববে? আমার মনে হয়, এভাবে কাউকে না জানিয়ে সাভারের দিকে যাওয়া আমাদের ঠিক হবে না। চল আবার হেড কোয়ার্টারে ফিরে যাই। ওখানে গিয়ে চিন্তা-ভাবনা করি। যা হওয়ার ওখানেই হবে। হেড কোয়ার্টারে ফিরে এসে একটার পর একটা অপশন নিয়ে আমরা আলোচনা করি। যেহেতু রক্ষীবাহিনী একটি প্যারা-মিলিটারি ফোর্স, সেহেতু দেশের ভাগ্য সম্পর্কে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বা যোগ্যতা কোনোটাই আমাদের ছিল না। রাজনৈতিক সরকারের পক্ষ থেকেও কোনো দিকনির্দেশনা পেলাম না। প্যারা-মিলিটারি ফোর্স হিসেবে আমরা সরকারের সমর্থনে কাজ করতে পারি। তাই রাজনৈতিক কোনো সিদ্ধান্ত কিংবা দিকনির্দেশনা না পাওয়ায় আমরা অনেকটা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ি। রক্ষীবাহিনী সম্পর্কে সেনাবাহিনীর মনোভাব ছিল অনেকাংশে নেতিবাচক। সে ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ ছিল না। সেনাবাহিনীর ক্ষুদ্র একটি অংশ ক্যু-এর সঙ্গে জড়িত ছিল। তবে সেনাবাহিনীর বাকি অংশও রক্ষীবাহিনীর যে কোনো উদ্যোগের বিরোধিতা করবে বলে মনে হয়েছিল। সেনাপ্রধান জেনারেল সফিউল্লাহর অসহায়ত্ব দেখে সেই ধারণাই আমাদের হয়েছিল। একসময় ভেবেছিলাম যেহেতু কোনো সরাসরি প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না, তাই ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটা গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলা যায় কিনা। কিন্তু সেখানেও আমরা চিন্তা করলাম একটা সশস্ত্র বাহিনীর লোক অস্ত্রশস্ত্রসহ সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে গেলে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার ভয় থেকেই যায়। কারণ এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ এবং নির্দেশ রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় Independent war lords সৃষ্টি হবে। সেই গৃহযুদ্ধের পরিণতি হিসেবে হয়তো হাজার হাজার লোক মারা যেতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের সময় বিভিন্ন স্থানে যে Independent war lords সৃষ্টি হয়েছিল এবং তাদের কর্মকাণ্ডের ব্যাপারটিও আমাদের ভাবিত করে।

এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে লাখ লাখ শহীদের আত্দত্যাগ দেশের মানুষ কৃতজ্ঞ ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। কারণ ওটা ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম। যদিও হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা কিংবা তাদের সন্তানরা আজও দুঃখ-কষ্টের মধ্যে অতি মানবেতর জীবনযাপন করছে। তবুও স্বাধীনতা-সংগ্রামের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা একটি বিরল গৌরবের বিষয়। এ সত্যটি চিরকাল অনন্য মহিমায় ভাস্বর হয়ে থাকবে। কিন্তু বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে গিয়ে গৃহযুদ্ধের সৃষ্টি হলে যে হাজার হাজার মানুষ মারা যাবে এর কোনো যুক্তিসঙ্গত উত্তর থাকবে না। যে কোনো কাজ করার আগে একটা উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এগোতে হয়। কিন্তু তখনকার পরিস্থিতিতে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের জীবনের ঝুঁকি নেওয়ার পেছনে কোনো মহৎ উদ্দেশ্য আমাদের বিবেচনায় খুঁজে পাইনি। পরবর্তী অপশন হিসেবে আমাদের কাছে ছিল ঢাকা ছেড়ে কোনো সীমান্তবর্তী এলাকায় গিয়ে আবার পুনর্গঠিত হয়ে একটা প্রতিরোধ তৈরির চেষ্টা করা। কিন্তু রক্ষীবাহিনী এ ধরনের প্রতিরোধ সৃষ্টির চেষ্টা করলে সেনাবাহিনী একযোগে যে আমাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যাবে- এ ব্যাপারে আমাদের মনে কোনো প্রকার সন্দেহ ছিল না। তখন সেনাবাহিনীর সংঘবদ্ধ আক্রমণ প্রতিরোধ করার মতো কোনো শক্তি আমাদের থাকবে না। আর সেই অবস্থায় আমাদের অপশন হিসেবে আসবে- ১. হয় আমাদের আবার সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে গণপ্রতিরোধ (Civil resistance) সৃষ্টি করা অথবা ২. সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে চলে যাওয়া।

সীমান্ত অতিক্রম করার ব্যাপারে আমাদের মনে হলো, ১৯৭১ সালে ভারতে গিয়েছিলাম স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য। সে কারণে তারা আমাদের সাহায্য-সহযোগিতা করেছে। কিন্তু এখন আমরা ভারতে গিয়ে কী করব। শুধু নিজেদের প্রাণ বাঁচানোর জন্য ভারতে যাওয়া আর '৭১ সালে ভারত যাওয়া এককথা নয়। ১৯৭১ সালে আমরা যে সাহায্য পেয়েছিলাম এবারও তা অব্যাহত থাকবে- এমনটা আশা করার কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। এখানে আরও একটি বিষয় আমাদের বড় শঙ্কার কারণ ছিল। তা হলো, রক্ষীবাহিনীকে সাহায্য করার নামে আমাদের বাহিনীর সদস্যদের ছদ্মাবরণে যদি ভারতীয় সেনাবাহিনী পুনরায় বাংলাদেশে প্রবেশ করে, তবে এ দেশের মানুষ বংশপরম্পরায় রক্ষীবাহিনীর সদস্যদের মীরজাফর হিসেবে গালাগাল করবে। আর রক্ষীবাহিনীর গায়ে কলঙ্কের কোনো প্রলেপ পড়ুক তা আমরা কখনোই চাইনি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর