শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৪

সফিউল্লাহ বললেন, তোমাদের সঙ্গে পরে যোগাযোগ হবে

কর্নেল সরোয়ার হোসেন মোল্লা (অব.)
অনলাইন ভার্সন
সফিউল্লাহ বললেন, তোমাদের সঙ্গে পরে যোগাযোগ হবে

১৫ আগস্ট ভোর আনুমানিক ৫টা সাড়ে ৫টার দিকে বন্ধু আনোয়ারুল আলম (শহীদ) টেলিফোন করল। বলল, তোফায়েল আহমেদ তাকে টেলিফোন করেছিলেন। রক্ষীবাহিনীর কিছু লোক নাকি মণি ভাইয়ের বাসায় আক্রমণ করেছে। আমি বিষয়টি শুনে হতবাক হই এবং বলি, সেটা কীভাবে সম্ভব? তারপর মনে পড়ে, বঙ্গবন্ধুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া উপলক্ষে সাভার থেকে রিক্রুট ব্যাটালিয়নের কিছু সদস্যের বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় টহল ডিউটির কথা ছিল। উল্লেখ্য, রিক্রুট ব্যাটালিয়নের সদস্যদের সাধারণত এ ধরনের ডিউটি করার কথা নয়। যেহেতু ওই সময় ঢাকায় রক্ষীবাহিনীর কোনো নিয়মিত ব্যাটালিয়ন ছিল না, তাই রিক্রুট ব্যাটালিয়নের সদস্যদের আনা হয়েছিল। এর কিছুক্ষণ পরেই বিষয়টি আস্তে আস্তে পরিষ্কার হয়ে যায়। আমরা বুঝতে পারি এটা রক্ষীবাহিনী নয়। ওরা Armoured corps-এর সদস্য হবে। কারণ তারা কালো ইউনিফর্ম পরিধান করত। আমি শহীদকে বললাম, তুমি অফিসে আস, আমিও অফিসে যাচ্ছি। তখন ভোর আনুমানিক ৬টা। গাড়ি আসতে দেরি হচ্ছে দেখে আমি হেঁটে রওনা দিলাম। গণভবনের কাছাকাছি এসে দেখলাম আমার গাড়িটা আসছে। আমি গাড়িতে উঠে অফিসে গেলাম। ইতিমধ্যে শহীদও অফিসে এসে পৌঁছেছে। তখন আমাদের অফিসের চারপাশে ধীরে ধীরে ট্যাংক জড়ো হতে থাকে। রেডিওতে মেজর ডালিমের ঘোষণা আসছে। বলা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। এর কিছুক্ষণ পরে রক্ষীবাহিনীর একটি টহল ট্রাক সদর দফতরে এসে জানাল, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা এটা নিশ্চিত করার পর এ ব্যাপারে আর কোনো সন্দেহ রইল না।

আমি আনোয়ারুল আলম শহীদকে নিয়ে ব্রিগেডিয়ার নূরুজ্জামানের রুমে বসি। ব্রিগেডিয়ার নূরুজ্জামান তখন দেশে ছিলেন না। তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গিয়েছিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে মেজর (অব.) আবুল হাসান খানও (হাসান ভাই, তখন অ্যাক্টিং ডাইরেক্টর ছিলেন) অফিসে এসে উপস্থিত হলেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করলাম, এখন আমাদের কী করণীয়। এ অবস্থায় আমরা প্রথম টেলিফোন করি রংপুরের ব্রিগেড কমান্ডার কর্নেল কে এন হুদার কাছে। কারণ তিনি ব্রিগেডিয়ার নূরুজ্জামানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার একজন আসামি ছিলেন। ব্রিগেডিয়ার নূরুজ্জামান যখন লন্ডন যান তখন এমনিতেই কথা প্রসঙ্গে বলছিলেন, যদি কোনো প্রয়োজন হয় তাহলে কর্নেল হুদার সঙ্গে যোগাযোগ কর। টেলিফোনে আমরা বিষয়টি কর্নেল হুদাকে জানাই এবং তাকে জিজ্ঞেস করি, তিনি এ ব্যাপারে কী করতে পারবেন? আমাদের লোকজন যারা আছে তাদের বলতে পারি রাজশাহীর দিকে যাওয়ার জন্য যদি তার ব্র্রিগেড আমাদের সঙ্গে থাকে। তার কথাবার্তায় মনে হলো সেই ধরনের অবস্থান তার নেই। বরং উনি আমাদের বললেন, সেনাপ্রধান জেনারেল সফিউল্লাহর সঙ্গে কথা বল। সেই অনুযায়ী আমরা সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললাম। এই কথোপকথন আমরা লাল টেলিফোনে করছিলাম। জেনারেল সফিউল্লাহর কাছে আমরা অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলাম। সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে উনি কী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন এবং আমাদের কী করা উচিত সে ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা দিতে পারেন কিনা। উত্তরে সফিউল্লাহ বললেন, 'আমি কর্নেল শাফায়েত জামিলকে পাচ্ছি না।' শাফায়েত জামিল তখন ৪৬-এর ব্রিগেড কমান্ডার। আমরা বললাম, তাহলে আমাদের কী করণীয়? জেনারেল সফিউল্লাহ বললেন, 'আমি একটু পরে তোমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব।' পরে আর কোনো যোগাযোগ হয়নি। তবে জেনারেল সফিউল্লাহর কথাবার্তায় মনে হলো কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার অবস্থা বা ক্ষমতা তার হাতে নেই। তা না হলে দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে সেনাপ্রধান তার ব্রিগেড কমান্ডারকে পাবেন না কেন?

যা হোক, এরপর আমরা টেলিফোন করলাম সৈয়দ নজরুল ইসলাম সাহেবকে। আমি তার সঙ্গে প্রথমে কথা বলি। আমরা পরিচয় দিয়ে বললাম, স্যার, বঙ্গবন্ধু আর নেই। এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত হয়েছি। আপনি এখন রাষ্ট্রের অস্থায়ী প্রধান। এই অবস্থায় আমাদের জন্য আপনার কী নির্দেশ। ঢাকায় আমাদের পক্ষে কিছু করা সম্ভব নয়। কারণ এখানে আমাদের enough troops নেই। আমাদের সবগুলো রেগুলার ব্যাটালিয়ন দেশের বিভিন্ন জেলায় দায়িত্বে নিয়োজিত। সাভারে আমাদের তিনটি রিক্রুট ব্যাটালিয়ন আছে। সাভার রেডিও এখনো সেনাবাহিনী দখল করেনি। আপনি চাইলে আমরা আপনাকে নিয়ে সাভারে যেতে পারি। ওখান থেকে একটা ঘোষণা দিয়ে পদ্মা অতিক্রম করে আমরা ওপারে যাব। আপাতত কুষ্টিয়া বা চুয়াডাঙ্গায় কোথাও অবস্থান নেব। পরবর্তীতে আমাদের যেসব ফোর্সেস চারদিকে ছড়িয়ে আছে তাদের এক জায়গায় আনার চেষ্টা করব। তিনি বললেন, আমি একটু জেনারেল সফিউল্লাহর সঙ্গে কথা বলে আপনাদের জানাব। আমি বললাম, স্যার আমরা তার সঙ্গে কথা বলেছি। জেনারেল সফিউল্লাহ কোনো কিছু করবেন কিংবা করতে পারবেন বলে আমাদের মনে হয় না। ঠিক আছে, আমরা আপনার নির্দেশের অপেক্ষায় রইলাম। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর তার কাছ থেকে কোনো উত্তর না আসায় বন্ধু আনোয়ারুল আলম শহীদ তাকে পুনরায় টেলিফোন করে তার সিদ্ধান্ত জানতে চায় এবং এও বলে, সময় অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বয়ে যাচ্ছে। তিনি বললেন, আমি একটু মনসুর আলী সাহেবের সঙ্গে কথা বলে নিই। ইত্যাবসরে আমরাও ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সাহেবের কাছে টেলিফোন করলাম। সৈয়দ নজরুল ইসলাম সাহেবকে যে কথা বলেছিলাম, উনাকেও একই কথা বললাম এবং আমাদের প্রতি কি নির্দেশনা আছে জানতে চাইলাম। উনি বললেন, আমি সৈয়দ সাহেবের সঙ্গে আলাপ করে আপনাদের জানাচ্ছি। এর পরে আবার সৈয়দ নজরুল ইসলাম সাহেবকে টেলিফোন করা হলো। এবারও টেলিফোন করল বন্ধুবর আনোয়ারুল আলম শহীদ এবং বলল, স্যার, সময় অতি দ্রুত চলে যাচ্ছে। এদিকে আমরাও আটকা পড়ে যাচ্ছি। কারণ ট্যাংক আমাদের চারদিক থেকে ঘেরাও করে ফেলছে। স্যার, আমাদের এখানে অর্থাৎ হেড কোয়ার্টারে গার্ড ছাড়া আর কোনো ট্রপস নেই। আমাদের ঢাকা ত্যাগ করে সাভারে যেতে হবে। সাভার থেকে ঘোষণা দিয়ে আমাদের পদ্মা অতিক্রম করতে হবে। তিনি শহীদকেও একই কথা বললেন, আমি তো সফিউল্লাহকে পাচ্ছি না। কী করব বুঝে উঠতে পারছি না। কিছুক্ষণ পরে আমরা আবার ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সাহেবের কাছে টেলিফোন করলাম। তখন তিনি আর টেলিফোন ধরলেন না। অন্য একজন টেলিফোন ধরে বললেন, তিনি বাসায় নেই। টেলিফোন রেখে দিলাম। এ অবস্থায় আমাদের বুঝতে কষ্ট হলো না যে, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কাছ থেকে হয়তো কোনো সিদ্ধান্ত আসবে না।

সাত-পাঁচ না ভেবেই আমি এবং শহীদ হঠাৎ করে সাভার রওনা করলাম। শহীদ গাড়ি চালাচ্ছিল। আমি তার পাশে বসা। আমিনবাজার ব্রিজের কাছে আসার পর আমি শহীদকে বললাম, দোস্ত, গাড়িটা থামাও। শহীদ গাড়ি থামাল। হেড কোয়ার্টারে কিছু না বলে কোথায় যাচ্ছি আমরা? যারা হেড কোয়ার্টারে আছে তারা কী ভাববে? আমার মনে হয়, এভাবে কাউকে না জানিয়ে সাভারের দিকে যাওয়া আমাদের ঠিক হবে না। চল আবার হেড কোয়ার্টারে ফিরে যাই। ওখানে গিয়ে চিন্তা-ভাবনা করি। যা হওয়ার ওখানেই হবে। হেড কোয়ার্টারে ফিরে এসে একটার পর একটা অপশন নিয়ে আমরা আলোচনা করি। যেহেতু রক্ষীবাহিনী একটি প্যারা-মিলিটারি ফোর্স, সেহেতু দেশের ভাগ্য সম্পর্কে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বা যোগ্যতা কোনোটাই আমাদের ছিল না। রাজনৈতিক সরকারের পক্ষ থেকেও কোনো দিকনির্দেশনা পেলাম না। প্যারা-মিলিটারি ফোর্স হিসেবে আমরা সরকারের সমর্থনে কাজ করতে পারি। তাই রাজনৈতিক কোনো সিদ্ধান্ত কিংবা দিকনির্দেশনা না পাওয়ায় আমরা অনেকটা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ি। রক্ষীবাহিনী সম্পর্কে সেনাবাহিনীর মনোভাব ছিল অনেকাংশে নেতিবাচক। সে ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ ছিল না। সেনাবাহিনীর ক্ষুদ্র একটি অংশ ক্যু-এর সঙ্গে জড়িত ছিল। তবে সেনাবাহিনীর বাকি অংশও রক্ষীবাহিনীর যে কোনো উদ্যোগের বিরোধিতা করবে বলে মনে হয়েছিল। সেনাপ্রধান জেনারেল সফিউল্লাহর অসহায়ত্ব দেখে সেই ধারণাই আমাদের হয়েছিল। একসময় ভেবেছিলাম যেহেতু কোনো সরাসরি প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না, তাই ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটা গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলা যায় কিনা। কিন্তু সেখানেও আমরা চিন্তা করলাম একটা সশস্ত্র বাহিনীর লোক অস্ত্রশস্ত্রসহ সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে গেলে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার ভয় থেকেই যায়। কারণ এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ এবং নির্দেশ রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় Independent war lords সৃষ্টি হবে। সেই গৃহযুদ্ধের পরিণতি হিসেবে হয়তো হাজার হাজার লোক মারা যেতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের সময় বিভিন্ন স্থানে যে Independent war lords সৃষ্টি হয়েছিল এবং তাদের কর্মকাণ্ডের ব্যাপারটিও আমাদের ভাবিত করে।

এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে লাখ লাখ শহীদের আত্দত্যাগ দেশের মানুষ কৃতজ্ঞ ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। কারণ ওটা ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম। যদিও হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা কিংবা তাদের সন্তানরা আজও দুঃখ-কষ্টের মধ্যে অতি মানবেতর জীবনযাপন করছে। তবুও স্বাধীনতা-সংগ্রামের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা একটি বিরল গৌরবের বিষয়। এ সত্যটি চিরকাল অনন্য মহিমায় ভাস্বর হয়ে থাকবে। কিন্তু বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে গিয়ে গৃহযুদ্ধের সৃষ্টি হলে যে হাজার হাজার মানুষ মারা যাবে এর কোনো যুক্তিসঙ্গত উত্তর থাকবে না। যে কোনো কাজ করার আগে একটা উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এগোতে হয়। কিন্তু তখনকার পরিস্থিতিতে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের জীবনের ঝুঁকি নেওয়ার পেছনে কোনো মহৎ উদ্দেশ্য আমাদের বিবেচনায় খুঁজে পাইনি। পরবর্তী অপশন হিসেবে আমাদের কাছে ছিল ঢাকা ছেড়ে কোনো সীমান্তবর্তী এলাকায় গিয়ে আবার পুনর্গঠিত হয়ে একটা প্রতিরোধ তৈরির চেষ্টা করা। কিন্তু রক্ষীবাহিনী এ ধরনের প্রতিরোধ সৃষ্টির চেষ্টা করলে সেনাবাহিনী একযোগে যে আমাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যাবে- এ ব্যাপারে আমাদের মনে কোনো প্রকার সন্দেহ ছিল না। তখন সেনাবাহিনীর সংঘবদ্ধ আক্রমণ প্রতিরোধ করার মতো কোনো শক্তি আমাদের থাকবে না। আর সেই অবস্থায় আমাদের অপশন হিসেবে আসবে- ১. হয় আমাদের আবার সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে গণপ্রতিরোধ (Civil resistance) সৃষ্টি করা অথবা ২. সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে চলে যাওয়া।

সীমান্ত অতিক্রম করার ব্যাপারে আমাদের মনে হলো, ১৯৭১ সালে ভারতে গিয়েছিলাম স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য। সে কারণে তারা আমাদের সাহায্য-সহযোগিতা করেছে। কিন্তু এখন আমরা ভারতে গিয়ে কী করব। শুধু নিজেদের প্রাণ বাঁচানোর জন্য ভারতে যাওয়া আর '৭১ সালে ভারত যাওয়া এককথা নয়। ১৯৭১ সালে আমরা যে সাহায্য পেয়েছিলাম এবারও তা অব্যাহত থাকবে- এমনটা আশা করার কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। এখানে আরও একটি বিষয় আমাদের বড় শঙ্কার কারণ ছিল। তা হলো, রক্ষীবাহিনীকে সাহায্য করার নামে আমাদের বাহিনীর সদস্যদের ছদ্মাবরণে যদি ভারতীয় সেনাবাহিনী পুনরায় বাংলাদেশে প্রবেশ করে, তবে এ দেশের মানুষ বংশপরম্পরায় রক্ষীবাহিনীর সদস্যদের মীরজাফর হিসেবে গালাগাল করবে। আর রক্ষীবাহিনীর গায়ে কলঙ্কের কোনো প্রলেপ পড়ুক তা আমরা কখনোই চাইনি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে