শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৪

জাতীয় শোক দিবসে নিন্দনীয় জন্মোৎসব এবং আমার কিছু অনুতাপ

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় শোক দিবসে নিন্দনীয় জন্মোৎসব এবং আমার কিছু অনুতাপ

আমি এমন একটি সুযোগ হাতছাড়া করেছি- যা আর কেউ কোনো দিন ফিরে পাবে না। তার জন্য আফসোস আমাকে আজও দংশন করে। আমাকে তো 'স্বৈরাচার' বলা হয়- সে জন্য আমার মধ্যে কোনো দুঃখবোধ নেই। কারণ স্বৈরাচার বলতে যে অর্থটা বোঝানো হয়- সেটা আমার আগে-পরে অনেকের জন্য অনেক বেশি প্রযোজ্য হয়ে আছে। তবে একটি ক্ষেত্রে যদি আমি সত্যিকার অর্থে স্বৈরাচার হতে পারতাম- তাহলে ইতিহাসের পাতায় একটি মহৎ কাজের অধিকারী হয়ে থেকে যেতাম। আসলে বড় কিছু করার সুযোগ একজন মানুষের জীবনে বারবার আসে না- সেটা একবার হাত থেকে ফসকে গেলে আর ধরা দেয় না। আমার জীবনে ঘটেছে তাই। আমি একটা সিদ্ধান্ত নিলাম কিন্তু বাস্তবায়ন করতে পারলাম না। ফেঁসে গেলাম সবার মতামত গ্রহণ করতে গিয়ে। অথচ যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম- সেটা যদি অন্যের মতের তোয়াক্কা না করে কার্যকর করে দিতাম, তাহলে ওই ক্ষেত্রে আমার নামটা এক মহান মানুষের পাশে ছোট করে হলেও ইতিহাসে থেকে যেত। অতীতের সেসব কথা এবং আত্দপোলব্ধি আজ আমাকে বড় বেশি পীড়া দেয়- সে হলো আমার রাষ্ট্রপতি জীবনের কথা।   

একদা আমার মনে হলো- আজ আমি রাষ্ট্রপতি হলাম কী করে! লেফটেন্যান্ট কর্নেল থেকে লেফটেন্যান্ট জেনারেলই বা হওয়ার কী উপায় ছিল আমার! পূর্বসূরি জেনারেল জিয়াউর রহমানেরও কি তার সর্বোচ্চ পদে আসা সম্ভব ছিল? ওই যে লাল-সবুজ পতাকাটা উড়ছে- ওটাইবা কার দান? ওই পতাকা উড়ছে বলেই তো আজ আমি একটি স্বাধীন দেশের রাষ্ট্রপতি। আজ আমি যেখানে আছি- আমার আগে এখানে আরও একাধিকজন এসেছেন, আমার পরে আরও অগণিতজন এখানে আসবেন। এটা কার অবদান? যার অবদান তাকে আমরা সবাই চিনি ও জানি। তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। কিন্তু তার স্বীকৃতি কোথায়? যিনি একটি জাতিকে স্বাধীনতা এনে দিলেন- একটি দেশের জন্ম দিলেন, সেই জন্মদাতাকে পিতা বলতে আমাদের কণ্ঠ স্তব্ধ কেন? তাই সেই ভাবনা থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আমি সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশের জাতির পিতা বলে ঘোষণা দেব। কিন্তু আমি তা পারলাম না। কারণ আমি স্বৈরাচার হতে পারিনি। গণতান্ত্রিক নিয়ম মানতে চেয়েছি। সবার মতামত জানতে চেয়েছি।   

যাদের সহযোগিতা নিয়ে আমি দেশ পরিচালনা করতাম- তাদের মতামতকে আমি গুরুত্ব দিয়ে চলেছি। বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা ঘোষণা দিতে যাদের আপত্তি ছিল তারা এতটাই সোচ্চার হয়ে গেলেন, আমি দ্বিধায় পড়ে গেলাম। যাদের মৌন সম্মতি ছিল কিংবা সমর্থন ছিল, তারা বিরোধিতাকারীদের জান-বাজি আপত্তিতে কোণঠাসা হয়ে গেলেন। অগত্যা আমিও সেই সিদ্ধান্তকে গিলোটিনে পেঁৗছে দিলাম। আমি তথাকথিত 'স্বৈরাচার' হতে পারলাম না। তারপর যে কাজটা আমার হাতছাড়া হলো সেটি বাস্তবায়িত হওয়ার পর প্রতিনিয়তই যন্ত্রণায় বিবেক বিধ্বস্ত হয়েছে। তারপরও সান্ত্বনা এই যে, দেরিতে হলেও সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ দেশ এবং এ জাতি তার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তানটিকে যোগ্য স্থানে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির জনক। তাকে দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা যাবে না। তার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন না করা স্বাধীনতাকেই অসম্মান করা, এ দেশের অস্তিত্বকে অস্বীকার করা। আমরা কে কোন দল করি, সেটা বড় কথা নয়। আমরা এক জাতি এবং এক দেশের নাগরিক। তেমনই আমাদের জাতির পিতাও এক। জাতির পিতা কোনো বিশেষ দলের সম্পত্তি নয়। তার মালিকানা গোটা জাতির। কিন্তু আমাদের বড় দুর্ভাগ্য, আমরা বিরূপ সমালোচনায় অত্যধিক পটু। আমাদের বোদ্ধা এবং বুদ্ধিজীবীরা এ বিষয়ে আরও বেশি অভিজ্ঞ। আজ যদি আমি বলি বঙ্গবন্ধুর জীবনদর্শন আমার চেতনার পথ ও পাথেয়- তাহলে একটি মহল দ্বারা আমি অবধারিতভাবে অন্য একটি দলের দালাল বা তাঁবেদার বলে অভিহিত হব। যে কারণে আমি বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা বলে ঘোষণা দিতে পারিনি। কিন্তু আজ মনে হয় কত বড় ভুল আমি করেছি! কবরে শায়িত জাতির পিতা প্রথমবারের মতো যে রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের কাছ থেকে স্যালুট পেয়েছিলেন- সেই সম্মান প্রদর্শনের বিরল সৌভাগ্য ছিল আমার। তখনো যে সমালোচনা হয়নি তাও নয়। তখনো যে টুঙ্গিপাড়ায় যাওয়ার পথে বাধা আসেনি, তাও নয়। তবে তা সবাই উপেক্ষা করলেও ওই একটি ক্ষেত্রে তীব্র বিরোধিতাকে আমলে নিয়ে মহৎ কাজটি করতে পারিনি। তবে একটি প্রশ্ন আমাকে বারে বারে বিদ্ধ করে। ১৯৮৬ সালের পার্লামেন্টে আওয়ামী লীগপ্রধান বিরোধী দলে ছিলেন। তাদের দাবি-দাওয়ার প্রতি আমার সরকার ছিল সব সময় নমনীয়। সেই সময় কেন প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল এবং বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা ঘোষণার দাবি জানাল না- তা আমার কাছে বোধগম্য নয়। তাহলে অন্তত ৩০-৩৫ বছর বয়সের প্রজন্ম অনেক আগেই বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে চিনে আসত। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি এবং মনে করি, বঙ্গবন্ধুকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে সর্বসম্মতভাবে জাতির পিতা হিসেবে মেনে নিতে না পারলে রাজনৈতিক হিংসা-হানাহানির অবসান ঘটবে না এবং জাতি কোনো ক্ষেত্রে রাজনৈতিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে পারবে না।

আজ একটি পক্ষ শোক দিবসে জন্মদিন পালন করে বিকৃত মানসিকতা নিয়ে উৎসব করে। যারা এটা পালন করেন তারা সমালোচনার মুখে যুক্তি দেখান যে, '১৫ আগস্ট যারা জন্মগ্রহণ করে তারা কি জন্মদিন পালন করবে না? ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করা কি নিষিদ্ধ করা হয়েছে?' এরকম যুক্তি দেখানো যেতে পারে। যে যা করে তার পক্ষে যুক্তির অভাব থাকে না। চোর যে চুরি করে তার জন্যও সে বিবেকের কাছে একটা যুক্তি দেখায়-'খাব কি- পেটের দায়ে চুরি করি'। কিন্তু কাজটা তো অন্যায়। কোনো অন্যায়কে আমরা প্রশ্রয় দিতে পারি না। বেগম জিয়া যে অবস্থানে আছেন- সেই অবস্থানে থেকে শোক দিবসে তার মনগড়া জন্মদিন পালন করা অনৈতিক। এটা তিনি করতে পারেন না। একটা বিশাল জনগোষ্ঠীর অনুভূতিকে আঘাত করা অন্যায়। এটা করে তিনি রাজনৈতিক হানাহানিকে উসকে দিচ্ছেন। গোটা জাতিকে বিভক্ত করছেন। জাতীয় কোনো ইস্যুতেও গোটা জাতির ঐক্যবদ্ধ হওয়ার পথকে রুদ্ধ করে দিচ্ছেন। আমরা তার প্রমাণ হাতে হাতে দেখছি। আজকের বিএনপি রাজনৈতিকভাবে খাদে পড়ে সংলাপের দাবি তুলছে। অপরদিকে প্রধানমন্ত্রী কী বলছেন? তিনি বলছেন- 'কীসের সংলাপ? কার সঙ্গে সংলাপে বসব? যারা আমাকে গ্রেনেড মেরে হত্যা করতে চেয়েছে- তাদের সঙ্গে সংলাপে বসব? যারা শোক দিবসে জন্মদিনের নামে উৎসব করে, তাদের সঙ্গে সংলাপে বসব?' নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এসব কথার যুক্তি আছে। সেই যুক্তিতে তিনি বেগম খালেদা জিয়া কিংবা তার দলের সঙ্গে কোনো সংলাপ চাচ্ছেন না। তাহলে এই দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ থাকলে তার মীমাংসা হবে কীভাবে?        

আমার বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে হাসিনা-খালেদা তো একসঙ্গে বসেছিলেন। তখন বেগম খালেদার জন্মদিন ১৫ আগস্ট ছিল না এবং তখন পর্যন্ত খালেদার দল শেখ হাসিনাকে হত্যার প্রচেষ্টাও চালায়নি। হয়তো তাই তারা একসঙ্গে বসতে পেরেছিলেন। কিন্তু সেই সম্ভাবনা এখন আর দেখছি না। কারণ শেখ হাসিনা আর যা-ই কিছু করতে পারেন না কেন- তার পিতার রক্তের অবমাননা করতে পারবেন না। কারও পক্ষে তা পারা সম্ভবও নয়। বেগম জিয়ার এমন কি প্রয়োজন ছিল যে, শেষ বয়সে এসে শুধু বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতের দিবসটিকে বিদ্রূপ করার জন্য তাকে একটি সাজানো জন্মদিন পালন করতে হবে! কোনো নথিপত্র, প্রমাণাদি বলছে না যে- ১৫ আগস্ট খালেদা জিয়ার জন্মদিন। তিনি প্রথম যেবার ক্ষমতায় এলেন তখনো তার জন্মদিন ১৫ আগস্ট ছিল না। আমি দীর্ঘদিন জেনারেল জিয়ার কাছাকাছি, পাশাপাশি এবং তার ঘনিষ্ঠ ছিলাম। আজও তাকে সম্মান করি। কোনো দিন জেনারেল জিয়াকে ১৫ আগস্ট তার স্ত্রীর জন্মদিন পালন করতে দেখিনি। তর্কের খাতিরে যদি মেনেও নিই যে, বেগম জিয়ার ঘোষিত তারিখটিই তার সঠিক জন্মদিন- তাহলেও কি ওই সেনসেটিভ দিনে তার কেককাটা উৎসব পালন করা সঠিক হচ্ছে? বরং তিনি যদি বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর দিনটিতে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আগে-পরের কোনো দিনে ওই কেককাটার উৎসব করেন- তাহলে তার মহত্ত্বই প্রকাশ পেত। ব্রিটেনের রানী এলিজাবেথও জনগণের সুবিধার্থে তার সঠিক জন্মদিনের উৎসব ডিসেম্বরে করেন না। কারণ তখন বড়দিন এবং শীতের তীব্রতার জন্য জুলাই মাসে ব্রিটেনের রানীর জন্মদিন পালন করা হয়। এতে কি তার জন্মদিনের মাহাত্দ্য ম্লান হয়ে যায়? ১৫ আগস্টকে একটি 'তৃপ্তিদায়ক দিন' হিসেবে উদযাপন করার জন্য জেনারেল জিয়ার শাসনামলে তারই পৃষ্ঠপোষকতায় আরেকটি স্বাধীনতাবিরোধী দল সবুর খানের মুসলিম লীগ ওই দিনটিকে 'নাজাত দিবস' নামে পালন করত। বেগম জিয়ার নতুন জন্মদিবস পালনের সঙ্গে ওই নাজাত দিবসের মিল খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু ইতিহাসের কি নির্মম পরিহাস! সেই নাজাত দিবসও আর নেই এবং মুসলিম লীগও বিলীন। একটি কথা আছে- 'অগ্রজ যেদিকে ধায়- অনুজও সে পথে যায়।'  

খালেদার বিএনপি কোন পথে যাবে তা নিয়ে আমার মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই- কিন্তু যে বিষবৃক্ষটি রোপণ করে যাচ্ছেন, তার ফলে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, হিংসা-হানাহানি এবং পারস্পরিক বিদ্বেষ মহামারী আকার ধারণ করছে। একজন মুজিব-প্রেমিক যদি দেখেন- শোক দিবসে আরেকটি পক্ষ উৎসব করছে- তাহলে এই দুই পক্ষের মধ্যে সহাবস্থান কস্মিনকালেও কী আশা করা যায়? এটা চরম নিন্দার ও ঘৃণার। মাথাব্যথা সেখানেই যে, এসবের বিরূপ ফল ভোগ করতে হচ্ছে গোটা জাতিকে। 

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রপতি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা