শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৪

জাতীয় শোক দিবসে নিন্দনীয় জন্মোৎসব এবং আমার কিছু অনুতাপ

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় শোক দিবসে নিন্দনীয় জন্মোৎসব এবং আমার কিছু অনুতাপ

আমি এমন একটি সুযোগ হাতছাড়া করেছি- যা আর কেউ কোনো দিন ফিরে পাবে না। তার জন্য আফসোস আমাকে আজও দংশন করে। আমাকে তো 'স্বৈরাচার' বলা হয়- সে জন্য আমার মধ্যে কোনো দুঃখবোধ নেই। কারণ স্বৈরাচার বলতে যে অর্থটা বোঝানো হয়- সেটা আমার আগে-পরে অনেকের জন্য অনেক বেশি প্রযোজ্য হয়ে আছে। তবে একটি ক্ষেত্রে যদি আমি সত্যিকার অর্থে স্বৈরাচার হতে পারতাম- তাহলে ইতিহাসের পাতায় একটি মহৎ কাজের অধিকারী হয়ে থেকে যেতাম। আসলে বড় কিছু করার সুযোগ একজন মানুষের জীবনে বারবার আসে না- সেটা একবার হাত থেকে ফসকে গেলে আর ধরা দেয় না। আমার জীবনে ঘটেছে তাই। আমি একটা সিদ্ধান্ত নিলাম কিন্তু বাস্তবায়ন করতে পারলাম না। ফেঁসে গেলাম সবার মতামত গ্রহণ করতে গিয়ে। অথচ যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম- সেটা যদি অন্যের মতের তোয়াক্কা না করে কার্যকর করে দিতাম, তাহলে ওই ক্ষেত্রে আমার নামটা এক মহান মানুষের পাশে ছোট করে হলেও ইতিহাসে থেকে যেত। অতীতের সেসব কথা এবং আত্দপোলব্ধি আজ আমাকে বড় বেশি পীড়া দেয়- সে হলো আমার রাষ্ট্রপতি জীবনের কথা।   

একদা আমার মনে হলো- আজ আমি রাষ্ট্রপতি হলাম কী করে! লেফটেন্যান্ট কর্নেল থেকে লেফটেন্যান্ট জেনারেলই বা হওয়ার কী উপায় ছিল আমার! পূর্বসূরি জেনারেল জিয়াউর রহমানেরও কি তার সর্বোচ্চ পদে আসা সম্ভব ছিল? ওই যে লাল-সবুজ পতাকাটা উড়ছে- ওটাইবা কার দান? ওই পতাকা উড়ছে বলেই তো আজ আমি একটি স্বাধীন দেশের রাষ্ট্রপতি। আজ আমি যেখানে আছি- আমার আগে এখানে আরও একাধিকজন এসেছেন, আমার পরে আরও অগণিতজন এখানে আসবেন। এটা কার অবদান? যার অবদান তাকে আমরা সবাই চিনি ও জানি। তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। কিন্তু তার স্বীকৃতি কোথায়? যিনি একটি জাতিকে স্বাধীনতা এনে দিলেন- একটি দেশের জন্ম দিলেন, সেই জন্মদাতাকে পিতা বলতে আমাদের কণ্ঠ স্তব্ধ কেন? তাই সেই ভাবনা থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আমি সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশের জাতির পিতা বলে ঘোষণা দেব। কিন্তু আমি তা পারলাম না। কারণ আমি স্বৈরাচার হতে পারিনি। গণতান্ত্রিক নিয়ম মানতে চেয়েছি। সবার মতামত জানতে চেয়েছি।   

যাদের সহযোগিতা নিয়ে আমি দেশ পরিচালনা করতাম- তাদের মতামতকে আমি গুরুত্ব দিয়ে চলেছি। বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা ঘোষণা দিতে যাদের আপত্তি ছিল তারা এতটাই সোচ্চার হয়ে গেলেন, আমি দ্বিধায় পড়ে গেলাম। যাদের মৌন সম্মতি ছিল কিংবা সমর্থন ছিল, তারা বিরোধিতাকারীদের জান-বাজি আপত্তিতে কোণঠাসা হয়ে গেলেন। অগত্যা আমিও সেই সিদ্ধান্তকে গিলোটিনে পেঁৗছে দিলাম। আমি তথাকথিত 'স্বৈরাচার' হতে পারলাম না। তারপর যে কাজটা আমার হাতছাড়া হলো সেটি বাস্তবায়িত হওয়ার পর প্রতিনিয়তই যন্ত্রণায় বিবেক বিধ্বস্ত হয়েছে। তারপরও সান্ত্বনা এই যে, দেরিতে হলেও সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ দেশ এবং এ জাতি তার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তানটিকে যোগ্য স্থানে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির জনক। তাকে দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা যাবে না। তার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন না করা স্বাধীনতাকেই অসম্মান করা, এ দেশের অস্তিত্বকে অস্বীকার করা। আমরা কে কোন দল করি, সেটা বড় কথা নয়। আমরা এক জাতি এবং এক দেশের নাগরিক। তেমনই আমাদের জাতির পিতাও এক। জাতির পিতা কোনো বিশেষ দলের সম্পত্তি নয়। তার মালিকানা গোটা জাতির। কিন্তু আমাদের বড় দুর্ভাগ্য, আমরা বিরূপ সমালোচনায় অত্যধিক পটু। আমাদের বোদ্ধা এবং বুদ্ধিজীবীরা এ বিষয়ে আরও বেশি অভিজ্ঞ। আজ যদি আমি বলি বঙ্গবন্ধুর জীবনদর্শন আমার চেতনার পথ ও পাথেয়- তাহলে একটি মহল দ্বারা আমি অবধারিতভাবে অন্য একটি দলের দালাল বা তাঁবেদার বলে অভিহিত হব। যে কারণে আমি বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা বলে ঘোষণা দিতে পারিনি। কিন্তু আজ মনে হয় কত বড় ভুল আমি করেছি! কবরে শায়িত জাতির পিতা প্রথমবারের মতো যে রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের কাছ থেকে স্যালুট পেয়েছিলেন- সেই সম্মান প্রদর্শনের বিরল সৌভাগ্য ছিল আমার। তখনো যে সমালোচনা হয়নি তাও নয়। তখনো যে টুঙ্গিপাড়ায় যাওয়ার পথে বাধা আসেনি, তাও নয়। তবে তা সবাই উপেক্ষা করলেও ওই একটি ক্ষেত্রে তীব্র বিরোধিতাকে আমলে নিয়ে মহৎ কাজটি করতে পারিনি। তবে একটি প্রশ্ন আমাকে বারে বারে বিদ্ধ করে। ১৯৮৬ সালের পার্লামেন্টে আওয়ামী লীগপ্রধান বিরোধী দলে ছিলেন। তাদের দাবি-দাওয়ার প্রতি আমার সরকার ছিল সব সময় নমনীয়। সেই সময় কেন প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল এবং বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা ঘোষণার দাবি জানাল না- তা আমার কাছে বোধগম্য নয়। তাহলে অন্তত ৩০-৩৫ বছর বয়সের প্রজন্ম অনেক আগেই বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে চিনে আসত। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি এবং মনে করি, বঙ্গবন্ধুকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে সর্বসম্মতভাবে জাতির পিতা হিসেবে মেনে নিতে না পারলে রাজনৈতিক হিংসা-হানাহানির অবসান ঘটবে না এবং জাতি কোনো ক্ষেত্রে রাজনৈতিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে পারবে না।

আজ একটি পক্ষ শোক দিবসে জন্মদিন পালন করে বিকৃত মানসিকতা নিয়ে উৎসব করে। যারা এটা পালন করেন তারা সমালোচনার মুখে যুক্তি দেখান যে, '১৫ আগস্ট যারা জন্মগ্রহণ করে তারা কি জন্মদিন পালন করবে না? ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করা কি নিষিদ্ধ করা হয়েছে?' এরকম যুক্তি দেখানো যেতে পারে। যে যা করে তার পক্ষে যুক্তির অভাব থাকে না। চোর যে চুরি করে তার জন্যও সে বিবেকের কাছে একটা যুক্তি দেখায়-'খাব কি- পেটের দায়ে চুরি করি'। কিন্তু কাজটা তো অন্যায়। কোনো অন্যায়কে আমরা প্রশ্রয় দিতে পারি না। বেগম জিয়া যে অবস্থানে আছেন- সেই অবস্থানে থেকে শোক দিবসে তার মনগড়া জন্মদিন পালন করা অনৈতিক। এটা তিনি করতে পারেন না। একটা বিশাল জনগোষ্ঠীর অনুভূতিকে আঘাত করা অন্যায়। এটা করে তিনি রাজনৈতিক হানাহানিকে উসকে দিচ্ছেন। গোটা জাতিকে বিভক্ত করছেন। জাতীয় কোনো ইস্যুতেও গোটা জাতির ঐক্যবদ্ধ হওয়ার পথকে রুদ্ধ করে দিচ্ছেন। আমরা তার প্রমাণ হাতে হাতে দেখছি। আজকের বিএনপি রাজনৈতিকভাবে খাদে পড়ে সংলাপের দাবি তুলছে। অপরদিকে প্রধানমন্ত্রী কী বলছেন? তিনি বলছেন- 'কীসের সংলাপ? কার সঙ্গে সংলাপে বসব? যারা আমাকে গ্রেনেড মেরে হত্যা করতে চেয়েছে- তাদের সঙ্গে সংলাপে বসব? যারা শোক দিবসে জন্মদিনের নামে উৎসব করে, তাদের সঙ্গে সংলাপে বসব?' নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এসব কথার যুক্তি আছে। সেই যুক্তিতে তিনি বেগম খালেদা জিয়া কিংবা তার দলের সঙ্গে কোনো সংলাপ চাচ্ছেন না। তাহলে এই দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ থাকলে তার মীমাংসা হবে কীভাবে?        

আমার বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে হাসিনা-খালেদা তো একসঙ্গে বসেছিলেন। তখন বেগম খালেদার জন্মদিন ১৫ আগস্ট ছিল না এবং তখন পর্যন্ত খালেদার দল শেখ হাসিনাকে হত্যার প্রচেষ্টাও চালায়নি। হয়তো তাই তারা একসঙ্গে বসতে পেরেছিলেন। কিন্তু সেই সম্ভাবনা এখন আর দেখছি না। কারণ শেখ হাসিনা আর যা-ই কিছু করতে পারেন না কেন- তার পিতার রক্তের অবমাননা করতে পারবেন না। কারও পক্ষে তা পারা সম্ভবও নয়। বেগম জিয়ার এমন কি প্রয়োজন ছিল যে, শেষ বয়সে এসে শুধু বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতের দিবসটিকে বিদ্রূপ করার জন্য তাকে একটি সাজানো জন্মদিন পালন করতে হবে! কোনো নথিপত্র, প্রমাণাদি বলছে না যে- ১৫ আগস্ট খালেদা জিয়ার জন্মদিন। তিনি প্রথম যেবার ক্ষমতায় এলেন তখনো তার জন্মদিন ১৫ আগস্ট ছিল না। আমি দীর্ঘদিন জেনারেল জিয়ার কাছাকাছি, পাশাপাশি এবং তার ঘনিষ্ঠ ছিলাম। আজও তাকে সম্মান করি। কোনো দিন জেনারেল জিয়াকে ১৫ আগস্ট তার স্ত্রীর জন্মদিন পালন করতে দেখিনি। তর্কের খাতিরে যদি মেনেও নিই যে, বেগম জিয়ার ঘোষিত তারিখটিই তার সঠিক জন্মদিন- তাহলেও কি ওই সেনসেটিভ দিনে তার কেককাটা উৎসব পালন করা সঠিক হচ্ছে? বরং তিনি যদি বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর দিনটিতে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আগে-পরের কোনো দিনে ওই কেককাটার উৎসব করেন- তাহলে তার মহত্ত্বই প্রকাশ পেত। ব্রিটেনের রানী এলিজাবেথও জনগণের সুবিধার্থে তার সঠিক জন্মদিনের উৎসব ডিসেম্বরে করেন না। কারণ তখন বড়দিন এবং শীতের তীব্রতার জন্য জুলাই মাসে ব্রিটেনের রানীর জন্মদিন পালন করা হয়। এতে কি তার জন্মদিনের মাহাত্দ্য ম্লান হয়ে যায়? ১৫ আগস্টকে একটি 'তৃপ্তিদায়ক দিন' হিসেবে উদযাপন করার জন্য জেনারেল জিয়ার শাসনামলে তারই পৃষ্ঠপোষকতায় আরেকটি স্বাধীনতাবিরোধী দল সবুর খানের মুসলিম লীগ ওই দিনটিকে 'নাজাত দিবস' নামে পালন করত। বেগম জিয়ার নতুন জন্মদিবস পালনের সঙ্গে ওই নাজাত দিবসের মিল খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু ইতিহাসের কি নির্মম পরিহাস! সেই নাজাত দিবসও আর নেই এবং মুসলিম লীগও বিলীন। একটি কথা আছে- 'অগ্রজ যেদিকে ধায়- অনুজও সে পথে যায়।'  

খালেদার বিএনপি কোন পথে যাবে তা নিয়ে আমার মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই- কিন্তু যে বিষবৃক্ষটি রোপণ করে যাচ্ছেন, তার ফলে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, হিংসা-হানাহানি এবং পারস্পরিক বিদ্বেষ মহামারী আকার ধারণ করছে। একজন মুজিব-প্রেমিক যদি দেখেন- শোক দিবসে আরেকটি পক্ষ উৎসব করছে- তাহলে এই দুই পক্ষের মধ্যে সহাবস্থান কস্মিনকালেও কী আশা করা যায়? এটা চরম নিন্দার ও ঘৃণার। মাথাব্যথা সেখানেই যে, এসবের বিরূপ ফল ভোগ করতে হচ্ছে গোটা জাতিকে। 

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রপতি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে