শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০১৪

বিএনপিকে যেসব কথা ভাবতে হবে

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
বিএনপিকে যেসব কথা ভাবতে হবে

ঈদের আগে থেকে বেগম জিয়া বলে আসছেন, ঈদের পরে তিনি আন্দোলনের কর্মসূচি দেবেন। ইফতার পার্টিসহ প্রায় প্রতিদিনের বক্তব্যে তিনি বলতেন এসব কথা। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনী প্রহসনের পর নিস্তরঙ্গ পুকুরে খানিকটা ঢেউ উঠেছিল। রংপুরের এক জনসভায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের পক্ষ থেকে হরতাল অবরোধের পক্ষে স্লোগান উঠেছিল। বেগম জিয়া বলেছিলেন, হবে সেসবও হবে। অনেকের মনে হয়েছিল, ঈদের পরে আবার বোধহয় নতুন করে শুরু হবে। প্রকৃতপক্ষে ৫ জানুয়ারির আগের আন্দোলন বিশেষ করে ২৯ ডিসেম্বরের 'গণতন্ত্র অভিযাত্রা'র সীমাহীন ব্যর্থতার পর দেশের মানুষের আস্থা হারিয়েছিল বিএনপি। এত কথা বলল, কিন্তু কিছুই তো করতে পারল না। আসলে ৫ জানুয়ারির পর বাংলাদেশের রাজনীতির চালচিত্র ও চরিত্র দুটোই বদলে গিয়েছিল। আমি এরকম করে বলি, ৫ জানুয়ারির পর থেকে এই সরকার ও সরকারি দল অনির্বাচিত, বিতর্কিত, দেশে-বিদেশে সমালোচিত আর বিরোধী দল পরাজিত, বিপর্যস্ত, বিধ্বস্ত। সারা দেশের চিত্রটা কিন্তু অন্যরকম ছিল। '৬৯-এও আন্দোলনের যতটা বিস্তার ছিল না, এবার রাজধানী ঢাকা বাদে এ আন্দোলনের বিস্তার ছিল তারও বেশি। কিন্তু সারা বাংলাদেশের ক্ষমতা যেখানে কেন্দ্রীভূত, সেখানকার পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশের পট বদলে যায় সেই রাজধানী ঢাকায় আন্দোলনের বিস্তার ছিল শূন্য। ২৯ ডিসেম্বর গণতন্ত্র অভিযাত্রার দিন এক মালিবাগের কাছে ছাত্রশিবির মিছিল বের করেছিল যেখানে পুলিশ গুলি চালালে শিবিরের এক নেতা নিহত হয়। এ ছাড়া ঢাকা শহরের আর কোথাও কিছু হয়নি। শুনেছি বাইরের জেলাগুলো থেকে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী ঢাকায় এসেছিলেন। তারা অসহায় দিনটি পার করেছেন। দলের পক্ষ থেকে কেউ তাদের সঙ্গে যোগাযোগও করেনি। কয়েকটি বালুর ট্রাক দলের চেয়ারপারসন বেগম জিয়াকে ঘিরে রেখেছিল। কেউ তার সঙ্গে দেখা করতে যেতে পর্যন্ত সাহস পায়নি। নির্দিষ্ট সময়ে দলের নয়াপল্টনের কার্যালয়ে কর্মসূচির অনেক পরে হাতে একটি ফ্ল্যাগ এবং কাজের বুয়া নিয়ে তিনি নিচে নেমেছিলেন, গাড়িতে উঠেছিলেন কিন্তু বেরুতে পারেননি। ব্যস, পুরো গণতন্ত্র অভিযাত্রা ওই পর্যন্তই।

লন্ডনে অবস্থানরত বিরোধীদলীয় নেতার পুত্র, বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান খুব রুষ্ট হয়েছিলেন। যদিও দলে আরও অনেক প্রবীণ ভাইস চেয়ারম্যান আছেন, স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা আছেন, তারপরও উত্তরাধিকারের কারণে তিনিই তো সিনিয়র মোস্ট। রুষ্ট হওয়ার অধিকার তো তার আছেই। ঢাকা মহানগরে বিএনপির এই নিদারুণ ব্যর্থতার কারণ কী? এ ব্যাপারে বিএনপি দল হিসেবে কিংবা দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে তারেক রহমানের কোনো মূল্যায়ন আছে কি? আমি জানি না। বিএনপি নেতাদের কাউকে কাউকে বলতে শুনি, কীভাবে কিছু করা সম্ভব। দেখামাত্র গুলির নির্দেশ ছিল তো। হয়তো তাই। মালিবাগে তো প্রায় সেরকম ঘটনাই ঘটেছিল। কিন্তু এই যুক্তি যদি মেনে নিই তাহলে এটাও মানতে হবে, যতদিন পর্যন্ত এরকম নির্দেশ থাকবে ততদিন পর্যন্ত বিএনপি আর কোনো আন্দোলন করতে পারবে না।

অথচ আমাদের দেশে '৬৯-এ যে অভ্যুত্থান হয়েছিল, স্বাধীনতার পক্ষে যে আন্দোলন গড়ে উঠেছিল, তা দমন করার জন্য কতবার ১৪৪ ধারা, এমনকি কারফিউ পর্যন্ত জারি করা হয়েছিল, মিসরের তেহরির স্কোয়ারে পাখির মতো লোককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। পৃথিবীর দেশে দেশে যেখানে বৃহৎ সব গণআন্দোলন হয়েছে সেখানে সরকার পক্ষ কখনোই হাত গুটিয়ে বসে ছিল না। গণঅভ্যুত্থান সব সরকারি প্রতিরোধ চূর্ণ করেই এগিয়ে যায় বিজয়ের পথে। ব্যাপারটা খুব সহজ তা বলছি না। এতগুলো বছর গণতন্ত্রের লড়াই করার পর সরকারের আচরণ এমন হবে কেন যা নূ্যনতম প্রতিবাদ, প্রতিরোধও সহ্য করে না। কিন্তু এটাই তো এখনকার বাস্তবতা। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, কিংবা এরশাদ, তখন তারাও তাই করেছিল, এরশাদ তো ছাত্রদের মিছিলের ওপর ট্রাকই তুলে দিয়েছিল, সেই ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মারা গিয়েছিল সেলিম, দেলোয়ার। তারপরও ভয় পায়নি আন্দোলনকারীরা। আন্দোলনের কাফেলা সামনে এগিয়ে গিয়েছিল। হ্যাঁ, বাংলাদেশে বিশেষত আওয়ামী লীগের সময় নির্লজ্জতা বেড়েছে। আমি, যে কোনো রাজনৈতিক, বিশ্লেষক, কলাম লেখক যখন এভাবে কথা বলে তখন সেটা যৌক্তিক। কিন্তু সরকার নিজেই যদি সেরকম বলে তাহলে সেটা কেমন? তারাই মারবে আবার তারাই বলবে এরকমই হয়। কি নির্লজ্জ আস্ফালন! ক্ষমতার দম্ভ! আর যাই হোক এই সরকারকে অথবা এই সরকারি দলকে এই আচরণের জন্য গণতান্ত্রিক বলা যায় না।

বিএনপি এ পরিস্থিতিকে কীভাবে মূল্যায়ন করে? যত দোষ, নন্দ ঘোষ বিএনপি মহানগর কমিটির? এই মহানগরেই তো বিএনপির একপাল কেন্দ্রীয় নেতা অবস্থান করেন। তারা কী করেছেন? নাকি সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতাদের মহানগরীর ওপর কোনো প্রভাবই নেই? নাকি কেন্দ্রীয় নেতা বলে মহানগরের ব্যাপারে মাথা ঘামান না তারা? দলের চেয়ারপারসন কি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত? তিনি কি পরিস্থিতি আগে থাকতে অাঁচই করতে পারেননি? সংগঠনের চেয়ারপারসন কি কোনো সুপার পার্সোনালিটি? তৃণমূল বা মাটির সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগই থাকবে না? আমরা ঢাকা মহানগর বিএনপির কমিটিকে ভেঙে দিতে দেখলাম এবং তার জায়গায় নতুন কমিটি ঘোষণা করলেন বেগম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া নিজে এটা করলেন কেন? আমরা দেখেছি ছাত্রদলের কমিটিও তিনি এভাবে ঘোষণা করেন। এই কমিটি যদি ঠিকমতো কাজ না করে, যে আন্দোলন তারা গড়ে তুলতে চাইছেন তা করতে না পারে তবে তার দায়িত্ব কি দলের সুপ্রিম নেতা বেগম জিয়ার ওপর বর্তায় না? আমরা তো সবাই দেখলাম মহানগরের আহ্বায়কের দায়িত্ব যাকে দেওয়া হয়েছে তিনি এই কমিটিতে খুশি নন এবং তিনি সেটা গোপনও রাখেননি। সদস্য সচিবকে যে তার অপছন্দ সেটা তিনি প্রকাশ্যেই দেখিয়ে দিলেন। এতে করে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি তার অনাস্থাও প্রকাশ হয়ে গেল। এই কমিটি মহানগরে একটি সফল, সাহসী আন্দোলন গড়ে তুলতে পারবে?

আমি বিএনপির বন্ধু-সমর্থকদের নিরাশ করছি না। একটি কার্যকর গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে উঠুক তা আমি চাই। এখানে গণতন্ত্র বলতে আমি কি বুঝি, গণতান্ত্রিক আন্দোলন বলতে কি বোঝায় সেটা নিয়ে কথা বলার অবকাশ আছে। পরিধিতে কুলালে তা আমি খানিকটা বলবও। কিন্তু আমরা দেখেছি আন্দোলন সংগঠন নিয়ে মাতা-পুত্রের ভিন্নমত। বোধ হয় এ জন্যই মা গিয়েছিলেন সৌদি আরবে। পুত্রও এসেছিলেন সেখানে। কি কথা বলেছেন তারা, কতখানি দৃষ্টিভঙ্গিগত ঐক্য হয়েছে সে রিপোর্ট আমি পাইনি। এখন কর্মসূচি দেখিছি এবং ধরে নিচ্ছি এ ধরনের কর্মসূচিতে বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যানের আপত্তি নেই। মির্জা ফখরুল তো আর নিজে নিজে কোনো কর্মসূচি দেননি। ১২ আগস্ট মির্জা ফখরুল যে কর্মসূচি দিয়েছেন তার শিরোনাম পত্রিকাটি করেছে এভাবে 'বিএনপি জোটের আন্দোলন কর্মসূচি : নির্বাচনের কথা নেই' ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের পর প্রথমবারের মতো এই জোটের ঐক্যবদ্ধ কর্মসূচিতে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে ১৬ আগস্ট কালো পতাকা মিছিল এবং জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার প্রতিবাদে ১৯ আগস্ট ঢাকাসহ সারা দেশে সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেন তিনি। এ ছাড়া ২১ থেকে ৩১ আগস্ট জেলা ও মহানগরে গণসংযোগ করবেন জোটের নেতারা। এর আগে রমজান মাসে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ঈদের পরই সরকার পতনের দাবিতে আন্দোলনের শুরুর কথা বলেছিলেন। এ ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, তাদের এসব কর্মসূচি মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে চলমান আন্দোলনেরই অংশ।

সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে এরকম প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। বিএনপির সমর্থকদের মধ্যেও এ প্রশ্ন উঠবে। কারণ বেগম জিয়া তো ওই ভাষায় কথা বলেছিলেন। আন্দোলনের প্রশ্নে বিএনপির ওপর এমনিতেই মানুষের আর সেরকম আস্থা নেই। সে ক্ষেত্রে বিএনপির আরও সতর্ক হওয়া দরকার। নিজেদের ওপর তারা কতখানি আস্থাশীল হতে পেরেছে সেটা এ কর্মসূচিতে বোঝা গেছে। আমার কাছে মনে হচ্ছে, বিএনপি এখন আকাশ ছেড়ে মাটিতে এসে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এটা আমি বলছি তার সংগঠনের আত্দমুখী শক্তির প্রশ্নে। আন্দোলন করবে যে জনগণ, সেই জনগণের জন্য তাদের বার্তাটি পরিষ্কার নয়।

দেশের অবস্থা এখন নিশ্চিতভাবেই ভয়াবহ। বর্তমান সরকার নিন্দিত ও জনবিচ্ছিন্ন এটা অস্বীকার করা যায় না। এই সরকার কতটা জনবিচ্ছিন্ন সেটা প্রমাণে ঘটনার অভাব নেই। র্যাব-পুলিশ ও আমলাদের ওপর নির্ভর করে দেশ চালাতে গিয়ে সর্বত্র নির্যাতন, অপহরণ, গুম-খুনের রাজত্ব কায়েম করা হয়েছে। ভোট ছাড়া ঘোষিত এমপিদের দাপটে এখন সবার দিশাহারা অবস্থা। তাদের অবৈধ কাজের বিরোধিতা করলেই হামলা-মামলা, গুম-খুনের শিকার হতে হচ্ছে মানুষকে। দেশজুড়ে দুর্নীতি-লুটপাট-দুর্বৃত্তায়ন এমন হয়ে উঠেছে যা বলার অপেক্ষা রাখে না। ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটের মতোই হত্যা-গুমের একটি ঘটনারও বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত ও বিচারে অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। প্রতিবাদ দূরে থাক সমালোচনা সহ্য না করে যেভাবে ফ্যাসিস্ট কায়দায় দমন-পীড়ন চালানো হচ্ছে, তার নজিরও খুঁজে পাওয়া ভার। জনগণের আন্দোলনের মতো উৎপাদন ও উন্নয়নের সুফলকেও আমরা আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির কাজে লাগাতে পারিনি। ফলে অর্থনৈতিক উন্নয়নের নামে সমাজে বৈষম্য বেড়েছে, অসঙ্গতি বেড়েছে। দুর্নীতি লাগামছাড়া হয়ে উঠেছে। মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রের লক্ষ্য হারিয়ে গেছে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশের জনগণের জন্য যে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে, তা থেকে দেশকে দূরে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। সংবিধানে সব ক্ষমতার মালিক জনগণ বলা হলেও কার্যত পাঁচ বছর পর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ছাড়া জনগণ সবকিছু থেকেই বঞ্চিত। এখন সেই ভোটের অধিকারটুকুও হারিয়ে জনগণের অসহায়ত্ব সাদা চোখেই ধরা পড়েছে। এমন অবস্থায় শুধু সরকার পরিবর্তন বা নির্বাচনের কথা মানুষের মনকে নাড়া না দিলে কাউকে দোষ দেওয়া যাবে না। রাজনীতিকে শুধু ক্ষমতার পালাবদলের হাতিয়ার করে পুরোপুরি জনবিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, দুর্বৃত্তায়িত করা হয়েছে। অথচ আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির বাধা দূর করে রাজনীতিই পারে সমাজের এগিয়ে চলার পথ দেখাতে। রাজনৈতিক নেতৃত্বের এই ভূমিকাই পারে মানুষকে ভাগ্য পরিবর্তনে সাহসী করে তুলতে।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর