শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০১৪

স্থানীয় সরকার নিয়ে তাদের দ্বৈত ভূমিকা আর কতদিন?

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় সরকার নিয়ে তাদের দ্বৈত ভূমিকা আর কতদিন?

এক. সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে এক ভাষণে বলেন, সব জায়গায় দ্রুত নগরায়ণ হচ্ছে। এটি হচ্ছে অপরিকল্পিতভাবে। যত্রতত্র নগরায়ণের ফলে ফসলি জমি নষ্ট হচ্ছে। পরিবেশ বসবাসের অনুপযোগী হচ্ছে। ...সবাই ঢাকায় থাকতে চায়। যারা গ্রামে থাকে, তারা কেন নগরের সুবিধা পাবে না? তারাও ফ্ল্যাট বাড়িতে থাকবে। ... স্থানীয় সরকার সংস্থাগুলোর স্তর পুনর্বিন্যাস করে পর্যায়ক্রমে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইনশৃঙ্খলা, অবকাঠামো উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা এবং অন্যান্য উন্নয়ন পরিকল্পনা এসব সংস্থায় ন্যস্ত করা হবে (সমকাল, ১৮ জুলাই-১৪)। তিনি এর আগেও কয়েকবার বলেছেন- 'জেলাকে কার্যকর করা হবে। জেলার হাতে শিক্ষা, চিকিৎসাসহ বহু কিছু ছেড়ে দেওয়া হবে'। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে স্থানীয় সরকারকে কার্যকর করার জন্য সুন্দর সুন্দর কথা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ ছয় বছরে স্থানীয় সরকারের পক্ষে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। উপজেলা ও জেলা পরিষদগুলোকে কার্যকর করা হয়নি। তারপরেও সরকার প্রধানের মুখে এরকম সুন্দর কথা শুনলে আমরা খুশি হই, নতুন করে আশায় বুক বাঁধি। কিন্তু তার সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর মুখে উল্টাপাল্টা কথা শুনে হতবাক হই। তিনি কিছুদিন আগে তিন দিনব্যাপী ডিসিদের সম্মেলনে জেলা পরিষদ বিলুপ্তির ইঙ্গিত দিয়ে বলেন- 'বেশি বেশি স্থানীয় সরকার কাজে আসে না। এত সরকার ভালো না। যত সরকার কম, ততই ভালো' (প্রথম আলো ১০ জুলাই-১৪)। এর আগে ২০০৯ সালে উপজেলা নির্বাচনকালে বলেছিলেন, 'তারা উপজেলায় বিশ্বাস করেন না। যেহেতু তত্ত্বাবধায়ক সরকার উপজেলা নির্বাচন দিয়ে গেছে, সেজন্য তারা নির্বাচন দিতে বাধ্য হচ্ছেন। কারণ নির্বাচন না দিলে জনগণের কাছে ভুল মেসেজ পৌঁছাবে।' আমরা দেখেছি গত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পূর্ণ মেয়াদে উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা ক্ষমতায় থেকেছেন। কিন্তু তাদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। অর্থাৎ উপজেলাকে কার্যকর করা সম্ভব নয় জেনেও বর্তমান সরকার আবারও উপজেলা নির্বাচন দিয়েছে শুধু জাতীয় রাজনীতির প্রয়োজনে। দুই. অভিযোগ রয়েছে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি নামক দলগুলো কাজে গণতান্ত্রিক না হলেও মুখে গণতন্ত্রের কথা বলছে। তারা স্থানীয় সরকারগুলো কার্যকর না করলেও ক্ষমতায় গিয়ে এগুলোকে একেবারে বিলুপ্ত করে দেয়নি। সে জন্য আমরা মনে করি, দলগুলোর সুমতি হলে এ দেশে অদূরভবিষ্যতে সত্যিকারের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। তাই এখন থেকেই প্রয়োজন গণতন্ত্রায়নের জন্য সামাজিক চাপ সৃষ্টি করা। লক্ষণীয়, প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী উভয়ই স্থানীয় সরকারের স্তর বিন্যাসের কথা বলছেন। ব্রিটিশ সরকার জেলাকে স্থানীয় সরকারের সর্বোচ্চ ও ইউনিয়নকে সর্বনিম্ন স্তর ধরে তাদের শাসন কাঠামো কার্যকর করেছিল। জেলাকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগসহ বেশ কিছু কাজ করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছিল। সে কারণে স্থানীয় সরকারের ক্ষেত্রে এ দুটি স্তরই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। তবে বাংলাদেশ আমলে নির্বাচিত ও অনির্বাচিত সরকারগুলো রাজনৈতিক প্রয়োজনে ইউনিয়নের নিচে গ্রাম সরকার, পল্লী পরিষদ, গ্রামসভা নামে একটি স্তর এবং মহকুমা ও উপজেলা নামে পরিচিত মধ্যবর্তী আরেকটি স্তর সৃষ্টি করে। একই কারণে সেগুলোর অধিকাংশ বিলুপ্তও করা হয়। কিন্তু ইউনিয়ন ও জেলার গুরুত্ব থাকায় এ দুটি স্তরকে কখনই বিলুপ্ত করা হয়নি। তিন. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 'বাকশাল' ব্যবস্থা কায়েম করতে চেয়েছিলেন জেলাকে কার্যকর করেই। তিনি তার বহু ভাষণে বলতেন, সচিবালয়ে বসে জেলার উন্নয়নের চিন্তার প্রয়োজন নেই। জেলায় বসে জেলার উন্নয়নের চিন্তা করতে হবে। তিনি ৬৪টি জেলার প্রায় সবগুলোতে গভর্নর নিযুক্ত করেছিলেন। সেই সঙ্গে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা পুলিশ কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে নির্বাচনের মাধ্যমে জেলা গভর্নর ও তার পরিষদের সদস্যদের নির্বাচিত করার চিন্তা করেছিলেন। এসব জানা থাকার পরেও আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী কেন জেলার বিলুপ্তি চাচ্ছেন তা বোধগম্য নয়। মজার বিষয় হলো, তাকে মানুষ কিশোরগঞ্জের লোক হিসেবে ইঙ্গিত করতে বেশি পছন্দ করে। এ স্থানীয়তার টানেই সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান ঘোষণা দিয়েছিলেন- তিনি জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও ভৈরবকে জেলা করে ছাড়বেন।

চার. স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'সিডিএলজি' তথা সেন্টার ফর ডেমোক্রেটিক লোকাল গভর্ন্যান্স দীর্ঘদিন আগে থেকেই বলে আসছে, এ দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতি, আয়তন, ভৌগোলিক অবস্থান ইত্যাদির বিবেচনায় প্রদেশ সৃষ্টি বাস্তবানুগ নয়। প্রদেশের বিকল্প হিসেবে জেলাকে স্থানীয় সরকারের সর্বোচ্চ ইউনিট ধরে গণতান্ত্রিক ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ সম্ভব। এখানে উল্লেখ্য, বিভাগকে সর্বোচ্চ ইউনিট ধরে স্থানীয় সরকারের স্তরবিন্যাস করলে বহু স্তরবিশিষ্ট স্থানীয় সরকারের সমস্যাটি থেকে যাবে। সে জন্য স্তর হ্রাসের জন্য হলেও জেলাকে সর্বোচ্চ ইউনিট হিসেবে কার্যকর করা উচিত। অর্থাৎ জেলাকে কার্যকর করে কেন্দ্রীয় সরকারের ভার লাঘব, পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত নগরায়নের ডিজাইন গ্রহণসহ গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রায়নের পক্ষে বহু কিছুই করা সম্ভব। সিডিএলজির প্রস্তাবিত স্তরবিন্যাস সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী, এলজিআরডি মন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা অবগত আছেন। সবার জানা রয়েছে, দেশের সব জনগোষ্ঠী স্থানীয় সরকারের চারটি মৌলিক ইউনিট অর্থাৎ ইউনিয়ন, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড নামক প্রশাসনিক ইউনিটগুলোতে বসবাস করেন। কিন্তু এগুলোকে নিম্নতম মৌলিক ইউনিট (Basic Unit)হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়নি। বরং এ ইউনিটগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বহু স্তরবিশিষ্ট প্রশাসনিক স্তর রেখে দেওয়া হয়েছে। যেমন- ইউনিয়নকে উপজেলা, জেলা, বিভাগ, সর্বশেষে দূরবর্তী অবস্থান থেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করছে। কিন্তু একাধিক কর্তৃপক্ষ ও দূরবর্তী কর্তৃপক্ষ যে কোনো কাজের কর্তৃপক্ষ নয়, এটি বিভিন্ন ঘটনায় বারবার প্রমাণিত হয়েছে।

পাঁচ. কতিপয় রাজনীতিক ও আমলা শ্রেণীর লোকেরা এ দেশের স্থানীয় সরকারগুলোকে ইংল্যান্ড ও স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর মতো দেখতে চান। তারা ভুলে যান, সেসব দেশ কখনো আমাদের মতো দীর্ঘকাল পরাধীন থাকেনি। সেখানে স্থানীয় সরকারগুলো আপনা-আপনি গড়ে উঠেছে এবং স্থানীয় সরকার ও জাতীয় সরকার হাত ধরাধরি করে বিকশিত হয়েছে। কিন্তু এ দেশের মানুষের মনে এখনো ঔপনিবেশিক শাসনের প্রভাব রয়ে গেছে। তারা স্বাধীন ও নৈর্ব্যক্তিকভাবে পরিচালিত হতে অভ্যস্ত নয়। সে কারণে, স্থানীয় সরকারগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য নিকটতম একক কর্তৃপক্ষীয় প্রতিষ্ঠান প্রয়োজন। জেলা এক হাতে গ্রামীণ ইউনিটগুলো এবং অন্য হাতে নগরীয় ইউনিটগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে। জেলার সঙ্গে শুধু কেন্দ্রের সম্পর্ক থাকবে। তার আগে দুই প্রকারের সরকার পদ্ধতি তথা কেন্দ্রীয় সরকার ও স্থানীয় সরকার বাস্তবায়ন করতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে শুধু জাতীয় ও বৈশ্বিক কাজগুলো নির্দিষ্ট থাকবে এবং অবশিষ্ট স্থানীয় কাজগুলো স্থানীয় সরকার বাস্তবায়ন করবে। সেইসঙ্গে প্রতিটি স্থানীয় ইউনিটকে প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিয়ে সেগুলো পরিচালনার ভার স্থানীয়দের হাতে ছেড়ে দিতে হবে, যেমন- ইউনিয়ন সরকার, নগর সরকার, জেলা সরকার ইত্যাদি। এ ব্যবস্থা গৃহীত হলে অনেক অপ্রয়োজনীয় ব্যয় স্তর হ্রাস পাবে। স্থানীয়দের ক্ষমতায়ন ঘটবে। পরিকল্পিত নগরায়ণসহ গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দলের পছন্দনীয় দেশোপযোগী সরকার ব্যবস্থা বাস্তবায়িত হবে। তাই আমরা মনে করি, একটি সমন্বিত স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা কার্যকর করার চিন্তা মাথায় নিলে জাতীয় নেতাদের আর দ্বৈত ভূমিকা পালন করতে হবে না।

লেখক : চেয়ারম্যান, জানিপপ। সহলেখক : ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার, জানিপপ; এবং মোশাররফ হোসেন মুসা, সদস্য, সিডিএলজি ও ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার, জানিপপ।

ই-মেইল- [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর