শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০১৪

স্থানীয় সরকার নিয়ে তাদের দ্বৈত ভূমিকা আর কতদিন?

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় সরকার নিয়ে তাদের দ্বৈত ভূমিকা আর কতদিন?

এক. সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে এক ভাষণে বলেন, সব জায়গায় দ্রুত নগরায়ণ হচ্ছে। এটি হচ্ছে অপরিকল্পিতভাবে। যত্রতত্র নগরায়ণের ফলে ফসলি জমি নষ্ট হচ্ছে। পরিবেশ বসবাসের অনুপযোগী হচ্ছে। ...সবাই ঢাকায় থাকতে চায়। যারা গ্রামে থাকে, তারা কেন নগরের সুবিধা পাবে না? তারাও ফ্ল্যাট বাড়িতে থাকবে। ... স্থানীয় সরকার সংস্থাগুলোর স্তর পুনর্বিন্যাস করে পর্যায়ক্রমে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইনশৃঙ্খলা, অবকাঠামো উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা এবং অন্যান্য উন্নয়ন পরিকল্পনা এসব সংস্থায় ন্যস্ত করা হবে (সমকাল, ১৮ জুলাই-১৪)। তিনি এর আগেও কয়েকবার বলেছেন- 'জেলাকে কার্যকর করা হবে। জেলার হাতে শিক্ষা, চিকিৎসাসহ বহু কিছু ছেড়ে দেওয়া হবে'। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে স্থানীয় সরকারকে কার্যকর করার জন্য সুন্দর সুন্দর কথা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ ছয় বছরে স্থানীয় সরকারের পক্ষে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। উপজেলা ও জেলা পরিষদগুলোকে কার্যকর করা হয়নি। তারপরেও সরকার প্রধানের মুখে এরকম সুন্দর কথা শুনলে আমরা খুশি হই, নতুন করে আশায় বুক বাঁধি। কিন্তু তার সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর মুখে উল্টাপাল্টা কথা শুনে হতবাক হই। তিনি কিছুদিন আগে তিন দিনব্যাপী ডিসিদের সম্মেলনে জেলা পরিষদ বিলুপ্তির ইঙ্গিত দিয়ে বলেন- 'বেশি বেশি স্থানীয় সরকার কাজে আসে না। এত সরকার ভালো না। যত সরকার কম, ততই ভালো' (প্রথম আলো ১০ জুলাই-১৪)। এর আগে ২০০৯ সালে উপজেলা নির্বাচনকালে বলেছিলেন, 'তারা উপজেলায় বিশ্বাস করেন না। যেহেতু তত্ত্বাবধায়ক সরকার উপজেলা নির্বাচন দিয়ে গেছে, সেজন্য তারা নির্বাচন দিতে বাধ্য হচ্ছেন। কারণ নির্বাচন না দিলে জনগণের কাছে ভুল মেসেজ পৌঁছাবে।' আমরা দেখেছি গত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পূর্ণ মেয়াদে উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা ক্ষমতায় থেকেছেন। কিন্তু তাদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। অর্থাৎ উপজেলাকে কার্যকর করা সম্ভব নয় জেনেও বর্তমান সরকার আবারও উপজেলা নির্বাচন দিয়েছে শুধু জাতীয় রাজনীতির প্রয়োজনে। দুই. অভিযোগ রয়েছে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি নামক দলগুলো কাজে গণতান্ত্রিক না হলেও মুখে গণতন্ত্রের কথা বলছে। তারা স্থানীয় সরকারগুলো কার্যকর না করলেও ক্ষমতায় গিয়ে এগুলোকে একেবারে বিলুপ্ত করে দেয়নি। সে জন্য আমরা মনে করি, দলগুলোর সুমতি হলে এ দেশে অদূরভবিষ্যতে সত্যিকারের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। তাই এখন থেকেই প্রয়োজন গণতন্ত্রায়নের জন্য সামাজিক চাপ সৃষ্টি করা। লক্ষণীয়, প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী উভয়ই স্থানীয় সরকারের স্তর বিন্যাসের কথা বলছেন। ব্রিটিশ সরকার জেলাকে স্থানীয় সরকারের সর্বোচ্চ ও ইউনিয়নকে সর্বনিম্ন স্তর ধরে তাদের শাসন কাঠামো কার্যকর করেছিল। জেলাকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগসহ বেশ কিছু কাজ করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছিল। সে কারণে স্থানীয় সরকারের ক্ষেত্রে এ দুটি স্তরই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। তবে বাংলাদেশ আমলে নির্বাচিত ও অনির্বাচিত সরকারগুলো রাজনৈতিক প্রয়োজনে ইউনিয়নের নিচে গ্রাম সরকার, পল্লী পরিষদ, গ্রামসভা নামে একটি স্তর এবং মহকুমা ও উপজেলা নামে পরিচিত মধ্যবর্তী আরেকটি স্তর সৃষ্টি করে। একই কারণে সেগুলোর অধিকাংশ বিলুপ্তও করা হয়। কিন্তু ইউনিয়ন ও জেলার গুরুত্ব থাকায় এ দুটি স্তরকে কখনই বিলুপ্ত করা হয়নি। তিন. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 'বাকশাল' ব্যবস্থা কায়েম করতে চেয়েছিলেন জেলাকে কার্যকর করেই। তিনি তার বহু ভাষণে বলতেন, সচিবালয়ে বসে জেলার উন্নয়নের চিন্তার প্রয়োজন নেই। জেলায় বসে জেলার উন্নয়নের চিন্তা করতে হবে। তিনি ৬৪টি জেলার প্রায় সবগুলোতে গভর্নর নিযুক্ত করেছিলেন। সেই সঙ্গে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা পুলিশ কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে নির্বাচনের মাধ্যমে জেলা গভর্নর ও তার পরিষদের সদস্যদের নির্বাচিত করার চিন্তা করেছিলেন। এসব জানা থাকার পরেও আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী কেন জেলার বিলুপ্তি চাচ্ছেন তা বোধগম্য নয়। মজার বিষয় হলো, তাকে মানুষ কিশোরগঞ্জের লোক হিসেবে ইঙ্গিত করতে বেশি পছন্দ করে। এ স্থানীয়তার টানেই সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান ঘোষণা দিয়েছিলেন- তিনি জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও ভৈরবকে জেলা করে ছাড়বেন।

চার. স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'সিডিএলজি' তথা সেন্টার ফর ডেমোক্রেটিক লোকাল গভর্ন্যান্স দীর্ঘদিন আগে থেকেই বলে আসছে, এ দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতি, আয়তন, ভৌগোলিক অবস্থান ইত্যাদির বিবেচনায় প্রদেশ সৃষ্টি বাস্তবানুগ নয়। প্রদেশের বিকল্প হিসেবে জেলাকে স্থানীয় সরকারের সর্বোচ্চ ইউনিট ধরে গণতান্ত্রিক ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ সম্ভব। এখানে উল্লেখ্য, বিভাগকে সর্বোচ্চ ইউনিট ধরে স্থানীয় সরকারের স্তরবিন্যাস করলে বহু স্তরবিশিষ্ট স্থানীয় সরকারের সমস্যাটি থেকে যাবে। সে জন্য স্তর হ্রাসের জন্য হলেও জেলাকে সর্বোচ্চ ইউনিট হিসেবে কার্যকর করা উচিত। অর্থাৎ জেলাকে কার্যকর করে কেন্দ্রীয় সরকারের ভার লাঘব, পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত নগরায়নের ডিজাইন গ্রহণসহ গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রায়নের পক্ষে বহু কিছুই করা সম্ভব। সিডিএলজির প্রস্তাবিত স্তরবিন্যাস সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী, এলজিআরডি মন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা অবগত আছেন। সবার জানা রয়েছে, দেশের সব জনগোষ্ঠী স্থানীয় সরকারের চারটি মৌলিক ইউনিট অর্থাৎ ইউনিয়ন, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড নামক প্রশাসনিক ইউনিটগুলোতে বসবাস করেন। কিন্তু এগুলোকে নিম্নতম মৌলিক ইউনিট (Basic Unit)হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়নি। বরং এ ইউনিটগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বহু স্তরবিশিষ্ট প্রশাসনিক স্তর রেখে দেওয়া হয়েছে। যেমন- ইউনিয়নকে উপজেলা, জেলা, বিভাগ, সর্বশেষে দূরবর্তী অবস্থান থেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করছে। কিন্তু একাধিক কর্তৃপক্ষ ও দূরবর্তী কর্তৃপক্ষ যে কোনো কাজের কর্তৃপক্ষ নয়, এটি বিভিন্ন ঘটনায় বারবার প্রমাণিত হয়েছে।

পাঁচ. কতিপয় রাজনীতিক ও আমলা শ্রেণীর লোকেরা এ দেশের স্থানীয় সরকারগুলোকে ইংল্যান্ড ও স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর মতো দেখতে চান। তারা ভুলে যান, সেসব দেশ কখনো আমাদের মতো দীর্ঘকাল পরাধীন থাকেনি। সেখানে স্থানীয় সরকারগুলো আপনা-আপনি গড়ে উঠেছে এবং স্থানীয় সরকার ও জাতীয় সরকার হাত ধরাধরি করে বিকশিত হয়েছে। কিন্তু এ দেশের মানুষের মনে এখনো ঔপনিবেশিক শাসনের প্রভাব রয়ে গেছে। তারা স্বাধীন ও নৈর্ব্যক্তিকভাবে পরিচালিত হতে অভ্যস্ত নয়। সে কারণে, স্থানীয় সরকারগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য নিকটতম একক কর্তৃপক্ষীয় প্রতিষ্ঠান প্রয়োজন। জেলা এক হাতে গ্রামীণ ইউনিটগুলো এবং অন্য হাতে নগরীয় ইউনিটগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে। জেলার সঙ্গে শুধু কেন্দ্রের সম্পর্ক থাকবে। তার আগে দুই প্রকারের সরকার পদ্ধতি তথা কেন্দ্রীয় সরকার ও স্থানীয় সরকার বাস্তবায়ন করতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে শুধু জাতীয় ও বৈশ্বিক কাজগুলো নির্দিষ্ট থাকবে এবং অবশিষ্ট স্থানীয় কাজগুলো স্থানীয় সরকার বাস্তবায়ন করবে। সেইসঙ্গে প্রতিটি স্থানীয় ইউনিটকে প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিয়ে সেগুলো পরিচালনার ভার স্থানীয়দের হাতে ছেড়ে দিতে হবে, যেমন- ইউনিয়ন সরকার, নগর সরকার, জেলা সরকার ইত্যাদি। এ ব্যবস্থা গৃহীত হলে অনেক অপ্রয়োজনীয় ব্যয় স্তর হ্রাস পাবে। স্থানীয়দের ক্ষমতায়ন ঘটবে। পরিকল্পিত নগরায়ণসহ গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দলের পছন্দনীয় দেশোপযোগী সরকার ব্যবস্থা বাস্তবায়িত হবে। তাই আমরা মনে করি, একটি সমন্বিত স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা কার্যকর করার চিন্তা মাথায় নিলে জাতীয় নেতাদের আর দ্বৈত ভূমিকা পালন করতে হবে না।

লেখক : চেয়ারম্যান, জানিপপ। সহলেখক : ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার, জানিপপ; এবং মোশাররফ হোসেন মুসা, সদস্য, সিডিএলজি ও ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার, জানিপপ।

ই-মেইল- [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে