শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের সমুদ্রযুদ্ধ

লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের সমুদ্রযুদ্ধ

১৯৮১ সালের প্রথম দিকের কথা। আমি তখন গণচীনে বেইজিং দূতাবাসে সামরিক এটাশে। রাষ্ট্রপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান ইতিমধ্যে দু-দুবার গণচীন সফর করে গেছেন। বাংলাদেশ ও গণচীনের মৈত্রীর সেতু তার উদ্যোগে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েছে। চীনের পূর্ণ ও অকুণ্ঠ সমর্থন তিনি অর্জন করতে পেরেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি চীন সরকার বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করেছে। জেনারেল জিয়াকে তারা একজন সাহসী, বলিষ্ঠ ও জাতীয়তাবাদী নেতা বলে মনে করে এবং সহযোগিতায় এগিয়ে আসে। আমার মনে আছে, আমি বঙ্গভবন থেকে রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব জেনারেল সাদেকুর রহমানের টেলিফোন পাই। তিনি আমাকে জানালেন, রাষ্ট্রপতি কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার সঙ্গে কথা বলবেন, আমি যেন প্রস্তুত থাকি। এর আগে ডিজি, ডিজিএফআই জেনারেল মহব্বতজান চৌধুরীও আমাকে এমনই আভাস দিয়েছিলেন। রাষ্ট্রপতি আমাকে টেলিফোনে অল্প কথাই বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অতি দ্রুত শক্তিশালী করা প্রয়োজন বিধায় পিএলএ (People’s Liberation Army-এর উদার সহযোগিতার প্রত্যাশা করেন। আমাকে বলেছিলেন, আমি যেন পিএলএর উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করি। দেশের অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতার দিকটাও মনে রাখি।

আমি সে দিনই চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি জানিয়ে অতি উচ্চপর্যায়ের একজনের অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রার্থনা করি। ঘণ্টা খানেকের মধ্যে আমাকে জানানো হয় আমি পরের দিন সকাল ৯টায় যেন মন্ত্রণালয়ে আসি। যথারীতি মন্ত্রণালয়ে পৌঁছলে ফরেন লিয়াজোঁ অফিসার কর্নেল শু চুইনফিং আমাকে পার্টি হেড কোয়ার্টারে নিয়ে যান। কর্নেল শু পথে আমাকে জানান, আমি পার্টি সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের চেয়ারম্যান দেং শিয়াওফিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছি। আমি বিস্মিত। এও কি সম্ভব? কি বিশাল এক ব্যক্তিত্ব! এতটার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। আমার মনে আছে, ছোটখাটো মানুষটি মাও কোট পরা। স্নেহবৎসল ও অমায়িক। বাংলাদেশের ব্রিগেডিয়ার পদবির এক অফিসারকে উষ্ণতার সঙ্গে মংচিয়ালা উকুয়ান লায়ে লায়ে (বাংলাদেশের মিলিটারি এটাশি আস আস) বলে রিসিভ করলেন। আমি বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি এবং রাষ্ট্রপতির উদ্বেগের (concern) কারণ তুলে ধরি। চীনের উদার সাহায্য কামনায় রাষ্ট্রপতির আস্থা ও প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করি। এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান দেং আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি শুধু সেনাবাহিনীর কথা বলছ, নৌবাহিনীর কথা বলছ না কেন? তোমাদের মানচিত্রের পুরো দক্ষিণজুড়ে পৃথিবীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ বিশাল সমুদ্র বে অব বেঙ্গলের অবস্থান। তোমাদের নৌবাহিনী শক্তিশালী করা প্রয়োজন আর এটা শুধু সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকেই নয়, অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেও বটে। চেয়ারম্যান দেং আমাকে নৌ ও স্থলশক্তি অর্জনে পিএলএর পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস ঢাকায় রাষ্ট্রপতিকে জানাতে বললেন। আমরা চীনের সহযোগিতায় একটি আধুনিক নৌবাহিনীসহ সশস্ত্র বাহিনী গড়তে সক্ষম হই। আজও সে সহযোগিতা অব্যাহত। চীনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ একটি ত্রৈমাত্রিক নৌবাহিনী। শীঘ্রই সাবমেরিনও সংযোজিত হতে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ সেই সুপ্রাচীন কাল থেকে সমুদ্র ঐতিহ্যের দেশ। বাংলাদেশের এই জনপদ একটি বদ্বীপ। ব্রহ্মপুত্র, পদ্মা, মেঘনা, যমুনার সঙ্গে সাগরের মিলনের মধ্যেই এর উৎপত্তি, বিস্তার ও সভ্যতার বিকাশ। তাই তো বাংলাদেশ (বঙ্গ) বঙ্গোপসাগর কন্যা। চীনা ভাষায়ও বঙ্গোপসাগরকে মংচিয়ালা ওয়ান (বাংলার সাগর) বলে। কয়েক সহস্র বছর আগে সমুদ্রের দেশ বাংলার রাজপুত্র বিজয় সিংহ রণতরী সাজিয়ে সিংহলের উদ্দেশে সমুদ্র-যাত্রা করেন। সিংহলের রূপ ঐশ্বর্য আর ভালোবাসায় মুগ্ধ হয়ে রাজকুমারীর সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন। সেখানেই রয়ে যান, রাজবংশ বিস্তার করেন। বাংলার বার ভূঁইয়া, বাংলার ঈশা খাঁ, সুবা বাংলা, বাংলার সুলতানী আমলের ইতিহাস- বাংলার শক্তিশালী নৌশক্তির ইতিহাস। বাংলার সমুদ্র ঐতিহ্যের কথা লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে, পঞ্চদশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে বাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ্ চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং সম্রাট ইয়ং-ল-এর প্রেরিত শান্তির শুভেচ্ছা দূত, সে যুগের শ্রেষ্ঠ নৌ-পরিব্রাজক অ্যাডমিরাল চাং হ কে শতাধিক জাহাজের নৌবহর নিয়ে চট্টগ্রামে একাধিকবার আগমন করলে বাংলার রাজধানী সোনারগাঁওয়ে তার দরবারে অভ্যর্থনা জানান। পরিতাপের বিষয় বাংলা তার এ মহান সমুদ্র ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারেনি। বাংলার মানুষ সুদীর্ঘকাল তার অতীত ইতিহাস বিস্মৃত ছিল। রবার্ট ক্লাইভ বাণিজ্যের নাম করে সমুদ্রপথে বাংলাদেশে আসে। কলকাতার কৃষ্ণনগরে ঘাঁটি গাড়ে। ততদিনে বাংলার নৌশক্তি অনেক দুর্বল হয়ে গেছে। পলাশীর প্রান্তরে স্থলযুদ্ধে বাংলার নবাব ষড়যন্ত্র আর বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হয়ে পরাজিত হন। নৌশক্তির অভাবে গোটা ভারতবর্ষে ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনের পথ তখনই সুপ্রশস্ত হয়।

১ মার্চ ২০১২ সমুদ্র সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল (ইটলস) জার্মানির হামবুর্গে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিয়ে এক ঐতিহাসিক রায় দেয়। বাংলাদেশের ন্যায়ভিত্তিক দাবির (Principles of Equity) প্রেক্ষিতে ২০০ নটিক্যাল মাইল একান্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল (Exclusive Economic Zone-EEZ) অর্জন করতে সক্ষম হয়। মহিসোপানের বর্ধিত অবস্থান (Extended Continental Shelf) এর ওপর অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। মিয়ানমার এ রায় মেনে নেয়। বাংলাদেশের এটি ছিল একটি নিশ্চিত বিজয়।

ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধের নিষ্পত্তি ইটলসের পথ ধরে দ্য হেগে আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন কাউন্সিলে উপস্থাপন ইতিবাচক সিদ্ধান্ত ছিল। প্রতিবেশী ভারত অবশ্য দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তির ইচ্ছা বার বার ব্যক্ত করে। আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন কাউন্সিলের রায় সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। রায়ে বাংলাদেশের প্রাপ্তি নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। সরকার একচ্ছত্রভাবে এক বিশাল সমুদ্র জয়ের ঘোষণা দিচ্ছে। এ তথাকথিত জয় এককভাবে একমাত্র আওয়ামী লীগ সরকারই ছিনিয়ে এনেছে। তারা অভিযোগ আনছে অতীতে একমাত্র আওয়ামী লীগ ছাড়া কোনো সরকারই কখনো সমুদ্রসীমা নিয়ে কোনো উদ্বেগ দেখায়নি। বিষয়টি নিষ্পত্তিতে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। বিষয়টিকে পাশ কাটিয়েছে, চরমভাবে অবহেলা করে এসেছে। এমনও কথা আসছে, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তালপট্টি দ্বীপটি ভারতকে নিজ হাতে সমর্পণ করে দিয়েছিলেন। কথা আসছে দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ যেহেতু আর দৃশ্যমান নেই পানিতে নিমজ্জিত, তাই তার আর কোনো অস্তিত্বই নেই। আদালতে তাই তার উল্লেখও অযৌক্তিক।

বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন সমুদ্র পৃষ্ঠের স্ফীতি ইত্যাদি কারণে ভাসমান দ্বীপটি এখন নিমজ্জিত। কিন্তু তা দ্বীপটির অস্তিত্বের বাস্তবতাকে কখনো বিলীন করতে পারে না। দ্বীপটি ছিল, এখনো আছে। আগে ভাসমান ছিল এখন নিমজ্জমান আছে। আমাদের সমুদ্র সীমারেখা দ্বীপটির অতীত অবস্থান অন্তর্ভুক্ত করেই হতে হবে। এটাই যৌক্তিক। এটাই ন্যায়সঙ্গত।

বিকৃতি থেকে ইতিহাসকে মুক্ত করে সঠিক অবস্থানে উপস্থাপন করতে আমার (লেখক) ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু ঘটনার উল্লেখ করার তাগিদ অনুভব করছি। ১৯৭৯ সালের দিকের কথা, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মুরারজি দেশাই বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। সঙ্গে ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। এক সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর আলোচনা সভায় সদ্য জেগে ওঠা দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের ওপর বাংলাদেশের দাবির বিষয়টি উঠে আসে। ল্যান্ড রিসোর্স স্যাটেলাইট পিকচারে দ্বীপটির অবস্থান প্রথম প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্র নামকরণ করে নিউমুর আইল্যান্ড। খুলনার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে রায়মঙ্গল নদীর শাখা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মূল স্রোতধারার (মিড চ্যানেল) পূর্বদিকে দ্বীপটির অবস্থান নির্দিষ্ট করে প্রমাণ করে সদ্য আবির্ভূত দ্বীপটির দাবিদার একমাত্র বাংলাদেশ। উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালের রেড ক্লিফ বাউন্ডারি অ্যাওয়ার্ড হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মধ্য স্রোত দু-দেশের সীমান্ত বিভাজক হিসেবে চিহ্নিত করে। দ্বীপটির আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গেই ভারত নৌঅভিযান চালিয়ে তা দখলে নিয়ে নেয় এবং ঘাঁটি স্থাপন করে। নাম দেয় পূর্বাশা দ্বীপ।

রাষ্ট্রপতি জিয়া প্রধানমন্ত্রী দেশাইয়ের সঙ্গে বিষয়টি স্যাটেলাইট গৃহীত ছবিগুলোসহ গুরুত্বসহকারে আলোচনা করেন। সেই আলোচনায় বিডিআরের (বর্তমান বিজিবি) ডাইরেক্টর অপারেশন হিসেবে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে নদীসমূহের ম্যাপ ও দ্বীপের স্যাটেলাইট গৃহীত ছবিসহ তথ্য-উপাত্ত নিয়ে আমার উপস্থিত থাকার সৌভাগ্য হয়েছিল। দ্বীপটির ওপর বাংলাদেশের দাবিকে প্রধানমন্ত্রী দেশাই শ্রদ্ধা জানান। দুই দেশের যৌথ পর্যবেক্ষণ ও জরিপের ভিত্তিতে বিষয়টির নিষ্পত্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। ভারত নৌ-স্থাপনা তুলে নেয়।

সাম্প্রতিক দ্য হেগে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন কাউন্সিলে বাংলাদেশের পক্ষে তথ্য-উপাত্তের চরম অপ্রতুলতা, জোরালো যুক্তি উপস্থাপনে দুর্বলতা প্রকটভাবে প্রতীয়মান হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে আরও অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন বিশারদ ও বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ ও সংশ্লিষ্টতা প্রয়োজন ছিল। শোনা যায়, এ বিষয়ে অনেক প্রথিতযশা বাংলাদেশি এঙ্পার্টরা আছেন। বিস্মিত হই আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেনের মতো ব্যক্তিকেও এ বিষয়ে কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট করা হয়নি। রহস্যজনকভাবে অবহেলা করা হয়েছে। দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। উল্লেখ্য, সালিশি ট্রাইব্যুনালে পাঁচজন বিচারকের মধ্যে একজন ছিলেন খোদ ভারতীয় (প্রেমারাজু শ্রী নিবাসারাও)।

সরকার থেকে অভিযোগ আসছে, ২০০১-২০০৬ সালে বিএনপি সরকারের আমলে আনক্লস (ইউনাইটেড নেশনস কমিশন ফর লজ অব সি) বাস্তবায়নে কখনো কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন অনুভব করছি, আমি অষ্টম জাতীয় সংসদের সদস্য থাকাকালীন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করি। সমুদ্রসীমা নির্ধারণ ও আনক্লস বাস্তবায়নের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে ২৬ জানুয়ারি ২০০৬ অনুষ্ঠিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় এজেন্ডাভুক্ত হয়ে আলোচিত হয়। সভায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় (পররাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, নৌপরিবহন) সচিব, যুগ্মসচিবসহ তিন বাহিনী প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। কমিটি দীর্ঘ আলোচনার পর ঐকমত্যে দৃঢ় সিদ্ধান্তে উপনীত হয় আনক্লস বাস্তবায়নে অতিসত্বর সর্বাত্দক উদ্যোগ নিতে হবে। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করতে হবে। আরও সুপারিশ করা হয়, সমুদ্র সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা অর্জনে বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী, আধুনিক ও নীলজলের ত্রৈমাত্রিক নৌবাহিনীতে (three dimensional blue water navy) রূপান্তরিত করতে হবে।

দ্য হেগের সমুদ্রযুদ্ধ নিশ্চয়ই এক বড় নৌঅভিযানই বটে। বিষয়টি জাতীয় টপ ইস্যু। সমুদ্র সার্বভৌমত্বের ইস্যু। জাতীয় নিরাপত্তা, জাতীয় ভূকৌশলগত অবস্থানের ইস্যু। বিষয়টি অনাদিকালে বাংলাদেশের ভৌগোলিক মানচিত্রের ইস্যু। জাতীয় টপ প্রায়োরিটির বিষয়টির ওপর সরকার প্রয়োজনীয় গুরুত্বারোপ করতে শিথিলতা প্রদর্শন করে। হোমটাক্সে অলস থাকে। যুগ যুগ ধরে বিষয়টি বর্তমান ও আগামী প্রজন্মকে অধিকার হরণের গ্লানিতে আক্রান্ত করবে। বিষয়টি উত্তাপ ছড়াবে। পিতা, পিতামহ, প্রপিতামহদের প্রতি অনাদিকালের প্রজন্ম সমুদ্র হস্তান্তরের কঠিন অভিযোগ ছুড়ে দেবে। আমাদের গৌরবের অনেক মহান অর্জনকে ম্লান করবে। আমাদের প্রতি ক্ষমাসুন্দর হতে কার্পণ্য করবে। সমুদ্রের এ যুদ্ধে আমাদের পূর্ণ বিজয় আসেনি। আমরা মিথ্যা আস্ফালন করে নিজেদের ব্যর্থতাকে ঢাকতে চাচ্ছি, নিজেদেরই নিজেরা প্রতারণা করছি। এটি সম্পূর্ণ পরাজয় তাও বলব না। এটি খণ্ডিত জয় অথবা খণ্ডিত পরাজয়। প্রত্যাশা করি, ভবিষ্যতের প্রজন্ম বাংলাদেশকে তার ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায়, তার হৃত সমুদ্র পুনরুদ্ধারে সক্ষম হবে। জয় হোক সিন্ধু অভিযানের। জয় হোক সমুদ্রের। জয় হোক বাংলাদেশের।

লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর