শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের সমুদ্রযুদ্ধ

লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের সমুদ্রযুদ্ধ

১৯৮১ সালের প্রথম দিকের কথা। আমি তখন গণচীনে বেইজিং দূতাবাসে সামরিক এটাশে। রাষ্ট্রপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান ইতিমধ্যে দু-দুবার গণচীন সফর করে গেছেন। বাংলাদেশ ও গণচীনের মৈত্রীর সেতু তার উদ্যোগে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েছে। চীনের পূর্ণ ও অকুণ্ঠ সমর্থন তিনি অর্জন করতে পেরেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি চীন সরকার বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করেছে। জেনারেল জিয়াকে তারা একজন সাহসী, বলিষ্ঠ ও জাতীয়তাবাদী নেতা বলে মনে করে এবং সহযোগিতায় এগিয়ে আসে। আমার মনে আছে, আমি বঙ্গভবন থেকে রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব জেনারেল সাদেকুর রহমানের টেলিফোন পাই। তিনি আমাকে জানালেন, রাষ্ট্রপতি কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার সঙ্গে কথা বলবেন, আমি যেন প্রস্তুত থাকি। এর আগে ডিজি, ডিজিএফআই জেনারেল মহব্বতজান চৌধুরীও আমাকে এমনই আভাস দিয়েছিলেন। রাষ্ট্রপতি আমাকে টেলিফোনে অল্প কথাই বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অতি দ্রুত শক্তিশালী করা প্রয়োজন বিধায় পিএলএ (People’s Liberation Army-এর উদার সহযোগিতার প্রত্যাশা করেন। আমাকে বলেছিলেন, আমি যেন পিএলএর উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করি। দেশের অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতার দিকটাও মনে রাখি।

আমি সে দিনই চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি জানিয়ে অতি উচ্চপর্যায়ের একজনের অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রার্থনা করি। ঘণ্টা খানেকের মধ্যে আমাকে জানানো হয় আমি পরের দিন সকাল ৯টায় যেন মন্ত্রণালয়ে আসি। যথারীতি মন্ত্রণালয়ে পৌঁছলে ফরেন লিয়াজোঁ অফিসার কর্নেল শু চুইনফিং আমাকে পার্টি হেড কোয়ার্টারে নিয়ে যান। কর্নেল শু পথে আমাকে জানান, আমি পার্টি সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের চেয়ারম্যান দেং শিয়াওফিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছি। আমি বিস্মিত। এও কি সম্ভব? কি বিশাল এক ব্যক্তিত্ব! এতটার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। আমার মনে আছে, ছোটখাটো মানুষটি মাও কোট পরা। স্নেহবৎসল ও অমায়িক। বাংলাদেশের ব্রিগেডিয়ার পদবির এক অফিসারকে উষ্ণতার সঙ্গে মংচিয়ালা উকুয়ান লায়ে লায়ে (বাংলাদেশের মিলিটারি এটাশি আস আস) বলে রিসিভ করলেন। আমি বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি এবং রাষ্ট্রপতির উদ্বেগের (concern) কারণ তুলে ধরি। চীনের উদার সাহায্য কামনায় রাষ্ট্রপতির আস্থা ও প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করি। এক পর্যায়ে চেয়ারম্যান দেং আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি শুধু সেনাবাহিনীর কথা বলছ, নৌবাহিনীর কথা বলছ না কেন? তোমাদের মানচিত্রের পুরো দক্ষিণজুড়ে পৃথিবীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ বিশাল সমুদ্র বে অব বেঙ্গলের অবস্থান। তোমাদের নৌবাহিনী শক্তিশালী করা প্রয়োজন আর এটা শুধু সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকেই নয়, অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেও বটে। চেয়ারম্যান দেং আমাকে নৌ ও স্থলশক্তি অর্জনে পিএলএর পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস ঢাকায় রাষ্ট্রপতিকে জানাতে বললেন। আমরা চীনের সহযোগিতায় একটি আধুনিক নৌবাহিনীসহ সশস্ত্র বাহিনী গড়তে সক্ষম হই। আজও সে সহযোগিতা অব্যাহত। চীনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ একটি ত্রৈমাত্রিক নৌবাহিনী। শীঘ্রই সাবমেরিনও সংযোজিত হতে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ সেই সুপ্রাচীন কাল থেকে সমুদ্র ঐতিহ্যের দেশ। বাংলাদেশের এই জনপদ একটি বদ্বীপ। ব্রহ্মপুত্র, পদ্মা, মেঘনা, যমুনার সঙ্গে সাগরের মিলনের মধ্যেই এর উৎপত্তি, বিস্তার ও সভ্যতার বিকাশ। তাই তো বাংলাদেশ (বঙ্গ) বঙ্গোপসাগর কন্যা। চীনা ভাষায়ও বঙ্গোপসাগরকে মংচিয়ালা ওয়ান (বাংলার সাগর) বলে। কয়েক সহস্র বছর আগে সমুদ্রের দেশ বাংলার রাজপুত্র বিজয় সিংহ রণতরী সাজিয়ে সিংহলের উদ্দেশে সমুদ্র-যাত্রা করেন। সিংহলের রূপ ঐশ্বর্য আর ভালোবাসায় মুগ্ধ হয়ে রাজকুমারীর সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন। সেখানেই রয়ে যান, রাজবংশ বিস্তার করেন। বাংলার বার ভূঁইয়া, বাংলার ঈশা খাঁ, সুবা বাংলা, বাংলার সুলতানী আমলের ইতিহাস- বাংলার শক্তিশালী নৌশক্তির ইতিহাস। বাংলার সমুদ্র ঐতিহ্যের কথা লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে, পঞ্চদশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে বাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ্ চীনের মহাপরাক্রান্ত মিং সম্রাট ইয়ং-ল-এর প্রেরিত শান্তির শুভেচ্ছা দূত, সে যুগের শ্রেষ্ঠ নৌ-পরিব্রাজক অ্যাডমিরাল চাং হ কে শতাধিক জাহাজের নৌবহর নিয়ে চট্টগ্রামে একাধিকবার আগমন করলে বাংলার রাজধানী সোনারগাঁওয়ে তার দরবারে অভ্যর্থনা জানান। পরিতাপের বিষয় বাংলা তার এ মহান সমুদ্র ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারেনি। বাংলার মানুষ সুদীর্ঘকাল তার অতীত ইতিহাস বিস্মৃত ছিল। রবার্ট ক্লাইভ বাণিজ্যের নাম করে সমুদ্রপথে বাংলাদেশে আসে। কলকাতার কৃষ্ণনগরে ঘাঁটি গাড়ে। ততদিনে বাংলার নৌশক্তি অনেক দুর্বল হয়ে গেছে। পলাশীর প্রান্তরে স্থলযুদ্ধে বাংলার নবাব ষড়যন্ত্র আর বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হয়ে পরাজিত হন। নৌশক্তির অভাবে গোটা ভারতবর্ষে ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনের পথ তখনই সুপ্রশস্ত হয়।

১ মার্চ ২০১২ সমুদ্র সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল (ইটলস) জার্মানির হামবুর্গে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিয়ে এক ঐতিহাসিক রায় দেয়। বাংলাদেশের ন্যায়ভিত্তিক দাবির (Principles of Equity) প্রেক্ষিতে ২০০ নটিক্যাল মাইল একান্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল (Exclusive Economic Zone-EEZ) অর্জন করতে সক্ষম হয়। মহিসোপানের বর্ধিত অবস্থান (Extended Continental Shelf) এর ওপর অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। মিয়ানমার এ রায় মেনে নেয়। বাংলাদেশের এটি ছিল একটি নিশ্চিত বিজয়।

ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধের নিষ্পত্তি ইটলসের পথ ধরে দ্য হেগে আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন কাউন্সিলে উপস্থাপন ইতিবাচক সিদ্ধান্ত ছিল। প্রতিবেশী ভারত অবশ্য দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তির ইচ্ছা বার বার ব্যক্ত করে। আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন কাউন্সিলের রায় সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। রায়ে বাংলাদেশের প্রাপ্তি নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। সরকার একচ্ছত্রভাবে এক বিশাল সমুদ্র জয়ের ঘোষণা দিচ্ছে। এ তথাকথিত জয় এককভাবে একমাত্র আওয়ামী লীগ সরকারই ছিনিয়ে এনেছে। তারা অভিযোগ আনছে অতীতে একমাত্র আওয়ামী লীগ ছাড়া কোনো সরকারই কখনো সমুদ্রসীমা নিয়ে কোনো উদ্বেগ দেখায়নি। বিষয়টি নিষ্পত্তিতে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। বিষয়টিকে পাশ কাটিয়েছে, চরমভাবে অবহেলা করে এসেছে। এমনও কথা আসছে, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তালপট্টি দ্বীপটি ভারতকে নিজ হাতে সমর্পণ করে দিয়েছিলেন। কথা আসছে দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ যেহেতু আর দৃশ্যমান নেই পানিতে নিমজ্জিত, তাই তার আর কোনো অস্তিত্বই নেই। আদালতে তাই তার উল্লেখও অযৌক্তিক।

বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন সমুদ্র পৃষ্ঠের স্ফীতি ইত্যাদি কারণে ভাসমান দ্বীপটি এখন নিমজ্জিত। কিন্তু তা দ্বীপটির অস্তিত্বের বাস্তবতাকে কখনো বিলীন করতে পারে না। দ্বীপটি ছিল, এখনো আছে। আগে ভাসমান ছিল এখন নিমজ্জমান আছে। আমাদের সমুদ্র সীমারেখা দ্বীপটির অতীত অবস্থান অন্তর্ভুক্ত করেই হতে হবে। এটাই যৌক্তিক। এটাই ন্যায়সঙ্গত।

বিকৃতি থেকে ইতিহাসকে মুক্ত করে সঠিক অবস্থানে উপস্থাপন করতে আমার (লেখক) ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু ঘটনার উল্লেখ করার তাগিদ অনুভব করছি। ১৯৭৯ সালের দিকের কথা, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মুরারজি দেশাই বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। সঙ্গে ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। এক সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর আলোচনা সভায় সদ্য জেগে ওঠা দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের ওপর বাংলাদেশের দাবির বিষয়টি উঠে আসে। ল্যান্ড রিসোর্স স্যাটেলাইট পিকচারে দ্বীপটির অবস্থান প্রথম প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্র নামকরণ করে নিউমুর আইল্যান্ড। খুলনার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে রায়মঙ্গল নদীর শাখা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মূল স্রোতধারার (মিড চ্যানেল) পূর্বদিকে দ্বীপটির অবস্থান নির্দিষ্ট করে প্রমাণ করে সদ্য আবির্ভূত দ্বীপটির দাবিদার একমাত্র বাংলাদেশ। উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালের রেড ক্লিফ বাউন্ডারি অ্যাওয়ার্ড হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মধ্য স্রোত দু-দেশের সীমান্ত বিভাজক হিসেবে চিহ্নিত করে। দ্বীপটির আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গেই ভারত নৌঅভিযান চালিয়ে তা দখলে নিয়ে নেয় এবং ঘাঁটি স্থাপন করে। নাম দেয় পূর্বাশা দ্বীপ।

রাষ্ট্রপতি জিয়া প্রধানমন্ত্রী দেশাইয়ের সঙ্গে বিষয়টি স্যাটেলাইট গৃহীত ছবিগুলোসহ গুরুত্বসহকারে আলোচনা করেন। সেই আলোচনায় বিডিআরের (বর্তমান বিজিবি) ডাইরেক্টর অপারেশন হিসেবে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে নদীসমূহের ম্যাপ ও দ্বীপের স্যাটেলাইট গৃহীত ছবিসহ তথ্য-উপাত্ত নিয়ে আমার উপস্থিত থাকার সৌভাগ্য হয়েছিল। দ্বীপটির ওপর বাংলাদেশের দাবিকে প্রধানমন্ত্রী দেশাই শ্রদ্ধা জানান। দুই দেশের যৌথ পর্যবেক্ষণ ও জরিপের ভিত্তিতে বিষয়টির নিষ্পত্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। ভারত নৌ-স্থাপনা তুলে নেয়।

সাম্প্রতিক দ্য হেগে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক আরবিট্রেশন কাউন্সিলে বাংলাদেশের পক্ষে তথ্য-উপাত্তের চরম অপ্রতুলতা, জোরালো যুক্তি উপস্থাপনে দুর্বলতা প্রকটভাবে প্রতীয়মান হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে আরও অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন বিশারদ ও বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ ও সংশ্লিষ্টতা প্রয়োজন ছিল। শোনা যায়, এ বিষয়ে অনেক প্রথিতযশা বাংলাদেশি এঙ্পার্টরা আছেন। বিস্মিত হই আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেনের মতো ব্যক্তিকেও এ বিষয়ে কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট করা হয়নি। রহস্যজনকভাবে অবহেলা করা হয়েছে। দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। উল্লেখ্য, সালিশি ট্রাইব্যুনালে পাঁচজন বিচারকের মধ্যে একজন ছিলেন খোদ ভারতীয় (প্রেমারাজু শ্রী নিবাসারাও)।

সরকার থেকে অভিযোগ আসছে, ২০০১-২০০৬ সালে বিএনপি সরকারের আমলে আনক্লস (ইউনাইটেড নেশনস কমিশন ফর লজ অব সি) বাস্তবায়নে কখনো কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন অনুভব করছি, আমি অষ্টম জাতীয় সংসদের সদস্য থাকাকালীন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করি। সমুদ্রসীমা নির্ধারণ ও আনক্লস বাস্তবায়নের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে ২৬ জানুয়ারি ২০০৬ অনুষ্ঠিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় এজেন্ডাভুক্ত হয়ে আলোচিত হয়। সভায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় (পররাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, নৌপরিবহন) সচিব, যুগ্মসচিবসহ তিন বাহিনী প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। কমিটি দীর্ঘ আলোচনার পর ঐকমত্যে দৃঢ় সিদ্ধান্তে উপনীত হয় আনক্লস বাস্তবায়নে অতিসত্বর সর্বাত্দক উদ্যোগ নিতে হবে। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করতে হবে। আরও সুপারিশ করা হয়, সমুদ্র সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা অর্জনে বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী, আধুনিক ও নীলজলের ত্রৈমাত্রিক নৌবাহিনীতে (three dimensional blue water navy) রূপান্তরিত করতে হবে।

দ্য হেগের সমুদ্রযুদ্ধ নিশ্চয়ই এক বড় নৌঅভিযানই বটে। বিষয়টি জাতীয় টপ ইস্যু। সমুদ্র সার্বভৌমত্বের ইস্যু। জাতীয় নিরাপত্তা, জাতীয় ভূকৌশলগত অবস্থানের ইস্যু। বিষয়টি অনাদিকালে বাংলাদেশের ভৌগোলিক মানচিত্রের ইস্যু। জাতীয় টপ প্রায়োরিটির বিষয়টির ওপর সরকার প্রয়োজনীয় গুরুত্বারোপ করতে শিথিলতা প্রদর্শন করে। হোমটাক্সে অলস থাকে। যুগ যুগ ধরে বিষয়টি বর্তমান ও আগামী প্রজন্মকে অধিকার হরণের গ্লানিতে আক্রান্ত করবে। বিষয়টি উত্তাপ ছড়াবে। পিতা, পিতামহ, প্রপিতামহদের প্রতি অনাদিকালের প্রজন্ম সমুদ্র হস্তান্তরের কঠিন অভিযোগ ছুড়ে দেবে। আমাদের গৌরবের অনেক মহান অর্জনকে ম্লান করবে। আমাদের প্রতি ক্ষমাসুন্দর হতে কার্পণ্য করবে। সমুদ্রের এ যুদ্ধে আমাদের পূর্ণ বিজয় আসেনি। আমরা মিথ্যা আস্ফালন করে নিজেদের ব্যর্থতাকে ঢাকতে চাচ্ছি, নিজেদেরই নিজেরা প্রতারণা করছি। এটি সম্পূর্ণ পরাজয় তাও বলব না। এটি খণ্ডিত জয় অথবা খণ্ডিত পরাজয়। প্রত্যাশা করি, ভবিষ্যতের প্রজন্ম বাংলাদেশকে তার ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায়, তার হৃত সমুদ্র পুনরুদ্ধারে সক্ষম হবে। জয় হোক সিন্ধু অভিযানের। জয় হোক সমুদ্রের। জয় হোক বাংলাদেশের।

লেখক : সাবেক সেনাপ্রধান

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে