শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০১৪

বিচার বিভাগ আজ্ঞাবহ হলে গণতন্ত্র অকার্যকর হবে

খন্দকার মাহবুব হোসেন
আহমদ সেলিম রেজা
অনলাইন ভার্সন
বিচার বিভাগ আজ্ঞাবহ হলে গণতন্ত্র অকার্যকর হবে

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, বিচার বিভাগকে সরকারের আজ্ঞাবহে পরিণত করলে গণতন্ত্র অকার্যকর হয়ে পড়বে। বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকবে না। দেশের গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে গতকাল আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। সিনিয়র এ আইনজীবী বলেন, যে সম্প্রচার নীতিমালা করা হচ্ছে তা বাস্তবায়ন হলে গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে সরকারের অবৈধ কার্যক্রম ও দুর্নীতির খবর জনসম্মুখে তুলে ধরতে পারবে না। সম্ভাব্য ষোড়শ সংশোধনী প্রসঙ্গে বলেন, এ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ভিন্নভাবে খর্ব করে, বিচার বিভাগকে সংসদ বা ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের আওতায় নিয়ে এলে বিচারপতিরা সংশোধিত ৯৬ অনুচ্ছেদের ভয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করতে শঙ্কাবোধ করবেন। তিনি প্রশ্ন রাখেন, অতীতে ১৯৭৪ সালের সরকার চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একবার বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সম্পূর্ণভাবে খর্ব করে দেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছিল। বর্তমান সরকারের চলমান উদ্যোগের নেপথ্যে তেমন কোনো একদলীয় শাসনের নীলনকশা রয়েছে কি না অনেকের মনেই সে সংশয় ঘুরপাক খাচ্ছে।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বিচার বিভাগকে খুশি করার জন্য পঞ্চম সংশোধনীতে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল করেছিলেন বলে বর্তমান সরকারের দাবির বিষয়ে খন্দকার মাহবুব বলেন, এটা সত্যের অপলাপ। সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী দ্বারা '৭২ সালের সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদে বর্ণিত উচ্চ আদালতের বিচারকদের নিয়োগ ও অপসারণের বিধান বিলুপ্ত করা হয়েছিল। সে ক্ষমতা সরাসরি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাধীন করা হয়েছিল। ফলে সংবিধানের ২২ অনুচ্ছেদে বর্ণিত বিচার বিভাগ থেকে নির্বাহী বিভাগ পৃথক্করণের বিধানের সঙ্গে বিষয়টি সাংঘর্ষিক হয়ে পড়ে। জিয়াউর রহমান '৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনীর দ্বারা সংবিধানের ২২ অনুচ্ছেদ সমুন্নত রাখতে উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগ ও অপসারণের বিষয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করেন এবং নিজে একজন রাষ্ট্রপতি হয়েও রাষ্ট্রপতির একক কর্তৃত্বের ক্ষমতা খর্ব করে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের সুপারিশ অনুয়ায়ী রাষ্ট্রপতির পদক্ষেপ গ্রহণ করার বিধান করেন। এটাকে কোনোভাবেই অপব্যাখ্যা করার সুযোগ নেই।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে প্রবীণ এই আইনজীবী নেতা বলেন, সরকার হঠাৎ করে উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণ বা অভিশংসনের ক্ষমতা সংসদের কাছে তুলে দিতে চাচ্ছে, যে সংসদের বৈধতাই প্রশ্নবিদ্ধ। অথচ সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বিধান ছিল সংবিধানের একটি মীমাংসিত ইস্যু। উচ্চ আদালত পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করলেও ৯৬ অনুচ্ছেদের বিষয় রেখে দিয়েছিল। তাই একটি সেটেলড ইস্যুকে আনসেটেলড করার বা সংবিধানে ষোড়শ সংশোধনী এনে ৯৬ অনুচ্ছেদ সংশোধনের কোনো প্রয়োজনই দেখি না। কারণ যে কোনো অবস্থায় দেশে আইনের শাসন যাতে কায়েম থাকে, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা যাতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। কারণ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা জনগণের বিচার পাওয়ার শেষ আশ্রয়স্থল। এখানে যদি জনগণের আস্থার সংকট তৈরি হয়, তবে দেশে আইনের শাসন বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। সে ক্ষেত্রে মানুষ আদালত ত্যাগ করে অন্য পথে পা বাড়াবে বা নিজেরা আইন হাতে তুলে নেবে, যা আইনের শাসনের ক্ষেত্রে বিরাট হুমকি সৃষ্টি করবে।

খন্দকার মাহবুব বলেন, আইনের শাসনের জন্য উচ্চ আদালতের স্বাধীনতা অপরিহার্য। সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদ পরিবর্তন করা হলে তা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা খর্ব করবে। কারণ উচ্চ আদালতের বিচারকরা ক্ষমতাসীন দলের ভয়ে এক ধরনের ভীতিতে থাকবেন, যার ফলে তাদের মধ্যে ক্ষমতাসীন দলের অনুগত আচরণের প্রবণতা দেখা দেবে, যা হবে স্বাধীন বিচারালয়ের জন্য ভয়ঙ্কর। তা ছাড়া আমাদের মনে রাখতে হবে, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত সংসদীয় নেতার একচ্ছত্র ক্ষমতা বা রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে দলীয় প্রধানের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সংসদে কারও স্বাধীন মতামত বা ভোট দেওয়ার ক্ষমতা নেই। তাই সবাইকে ব্যক্তিগত মতামত বিসর্জন দিয়ে দলীয় মতামত গ্রহণ করতে হয়। ভারত, অস্ট্রেলিয়ায় যে বিধান আছে সেখানে ভিন্ন আইন দ্বারা বিচারকদের প্রটেকশন দেওয়া আছে। সেখানে বিচারকদের অপসারণের প্রস্তাব সংসদে যাওয়ার আগে একটি নিরপেক্ষ সংস্থা দ্বারা বিষয়টি মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা করার বিধান আছে। সেখানে যদি গিল্টি প্রমাণিত হয় তবেই তা সংসদে যায়। আমাদের প্রস্তাবিত সংশোধনীতে বিচারক অপসারণের ক্ষেত্রে কী পদ্ধতি গ্রহণ করা হবে তা স্পষ্ট করা হয়নি। তা ছাড়া সেসব সংবিধানে ৭০ অনুচ্ছেদের মতো রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত করার মতো বিধান নেই। তিনি বলেন, আমাদের সুপ্রিম কোর্ট যথেষ্ট প্রজ্ঞা ও ধৈর্যের সঙ্গে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করার জন্য বারবার সরকারকে তাগাদা দিয়ে একটি অবস্থানে নিয়ে আসে। ২০০৭ সালে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আলোকে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। কিন্তু ওই আইনের আওতায় নিম্ন আদালতের বিচারকদের নিয়োগ, পদায়ন, পদোন্নতি, শৃঙ্খলাবিধান সুপ্রিম কোর্টের আওতায় দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এ দায়িত্ব পালনের জন্য যে জনবল ও অবকাঠামো প্রয়োজন, সুপ্রিম কোর্ট থেকে এবং সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা সত্ত্বেও আজ পর্যন্ত সরকার তা করেনি। এর ফলে নিম্ন আদালত এখনো সরাসরি সরকার বা আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। সবকিছু সরকার ঠিক করে আইন রক্ষার্থে তা পাঠানো হচ্ছে প্রধান বিচারপতির অনুমোদনের জন্য। কিন্তু নিম্ন আদালতের বিচারকদের বিচারিক কর্মকাণ্ড মূল্যায়নের জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে জনবল ও অবকাঠামো না থাকার ফলে অনেক ক্ষেত্রেই তিনি নিয়মমাফিক অনুমোদন দিয়ে থাকেন। এমনও দেখা গেছে, আইন মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতির দফতর থেকে অনুমোদন পাওয়া না গেলে মন্ত্রণালয় বিষয়টিকে ধামাচাপা দিয়ে দেয়। এ ছাড়া উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে সংবিধানের আলোকে একটি নীতিমালা করার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট বার, দেশি-বিদেশি স্টেকহোল্ডারসহ বুদ্ধিজীবী ও গণমাধ্যম সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও অদৃশ্য কারণে তা করা হচ্ছে না। আমার জানা মতে, আইন মন্ত্রণালয় থেকে নীতিমালার একটি খসড়া প্রণয়ন করা হলেও সরকার তা আমলে নেয়নি।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে