শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

একজন নিবেদিত দেশপ্রেমিক

আবুল হাসান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
একজন নিবেদিত দেশপ্রেমিক

কিছু কিছু মানুষ পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেন যারা প্রচণ্ড সংগ্রাম করে জীবনের সফলতা অর্জন করে, স্বীয় কীর্তিকর্ম দ্বারা দেশ তথা বিশ্বকে উপকৃত করেন। তারপর সবার চেতনার ভিত্তিকে প্রচণ্ডভাবে নাড়া দিয়ে এক সময় নীরবে-নিঃশব্দে অন্তঃলোকের পথে পাড়ি জমান। তেমনি একজন মানুষ প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। ক্ষণজন্মা এই মানুষটি বাংলাদেশের গ্রামীণ অবকাঠামো বিনির্মাণে কী ভূমিকা রেখে গেছেন তা বলে শেষ করা যাবে না। শুধু কি অবকাঠামো উন্নয়নে! একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মানুষ হিসেবে অনুভব করতে পেরেছিলেন বলেই জাতীয় উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবে যোগাযোগ অবকাঠামো গড়ে তোলা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও বাণিজ্যিক জ্বালানি সরবরাহে আজীবন কাজ করে গেছেন। একজন মানুষের দেশপ্রেম, সততা ও দূরদৃষ্টি থাকলে কর্মজীবনে দেশের জন্য কী করতে পারে তার প্রমাণ রেখে গেছেন এলজিইডি, নগর পরিকল্পনা, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, প্রাইভেটাইজেশন কমিশন, যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও ঢাকা ট্রান্সপোর্ট কো-অর্ডিনেশনে দায়িত্ব পালনকালে।

প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ১৯৪৫ সালের ২০ জানুয়ারি কুষ্টিয়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬০ সালে কুষ্টিয়ার সিরাজুল ইসলাম মুসলিম হাইস্কুল থেকে এসএসসি, ১৯৬২ সালে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি, ১৯৬৬ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডের শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরবান অ্যান্ড রিজিওনাল প্লানিংয়ের ওপর মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন। '৭০-এর দশকে পল্লীপূর্ত কর্মসূচিতে কর্মজীবন শুরু করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তার অবিস্মরণীয় ভূমিকার কথা কুষ্টিয়াবাসী তথা এ জাতি চিরদিন মনে রাখবে। বাংলাদেশের হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তান বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে তিনি ১৯৭১ সালের ৩০ এপ্রিল মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। পরে ভারতের বেতাই ইয়ুথ ক্যাম্পে আশ্রয় গ্রহণ করেন এবং অস্থায়ী মুজিবনগর সরকারের অধীনে যুদ্ধকালীন অবস্থায় কর্মরত ছিলেন। তার প্রত্যক্ষ নেতৃত্ব ও তত্ত্বাবধানে ১৯৮২ সালে প্রথমে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল ব্যুরো এবং পরে তা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি) হিসেবে গড়ে ওঠে। গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি গতিশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে এলজিইডিকে গড়ে তোলেন। পাশাপাশি বাংলাদেশকে এক নতুন পরিচয়ে পরিচিত করেন বিশ্ব দরবারে। উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোর কাছে এলজিইডিকে একটি সফল প্রতিষ্ঠান হিসেবে উপস্থাপন করেন। বাংলাদেশের মতো জনবহুল দেশে গ্রামীণ অর্থনীতিতে যে পরিবর্তনের ধারা সূচনা হয় তার স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। তার মতো এক অসাধারণ ব্যক্তিত্বের কারণে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, বিশ্বব্যাংক, এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক, জাইকা, জেবিআইসি, কেএফডব্লিউ, ওপেক ফান্ড, ইফাদ, ইসলামী ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, সৌদি উন্নয়ন তহবিল সংস্থার সহযোগিতার হাত প্রসারিত করে দিয়েছিল। ফলে বিপুল পরিমাণ উন্নয়ন তহবিল সংগ্রহে কোনো বেগ পেতে হয়নি বিধায় দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে করে গেছেন এক যুগান্তকারী পরিবর্তন।

১৯৯৯ সালের মে মাসে পিডিবির চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদানের পূর্ব পর্যন্ত তিন দশক উলি্লখিত পদসমূহে নিরলসভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কৃষিক্ষেত্রে শুষ্ক মৌসুমে পানি সংরক্ষণ করে ইরি চাষের মাধ্যমে দেশে খাদ্য চাহিদা পূরণে তিনি রাবার ড্যাম স্থাপন এবং এই প্রযুক্তিকে সারা দেশে জনপ্রিয় করে তোলেন। ৯০-এর দশকে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়নসমূহের বেসম্যাপ (ইধংব গধঢ়) প্রস্তুতির জন্য জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সিস্টেম (ওেঝ) চালু করে এক যুগান্তকারী তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলেন এলজিইডিতে। তিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর উন্নয়নে উৎসাহিত করার সঙ্গে সঙ্গে সব সময়ই পরিবেশ সচেতন থেকেছেন। আধুনিক প্রযুক্তি ও পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থাপনার সংশ্লেষ ঘটানোর চেষ্টা করে গেছেন নিরন্তর। তিনি জানতেন আমাদের অর্থনৈতিক ও সামর্থ্যের বাস্তবতা। সে কারণে পরিবেশ সচেতন ও পরিবেশবান্ধব থাকার পাশাপাশি প্রতিটি প্রযুক্তি, উদ্যোগ ও তার গ্রহণযোগ্য ব্যয় নিয়ে সতর্ক ছিলেন। বিষয়টির অর্থনীতি ও সামাজিক পটভূমিতে টেকসই উপযোগিতা সম্পর্কে তার ছিল সূক্ষ্ম নজর।

নশ্বর এই পৃথিবীতে গতির প্রবহমান ধারায় জীবনটাও নদীর মতো প্রবহমান। কালের স্রোতে সব কিছু হারিয়ে গেলেও হারায় না প্রজ্ঞা, মেধা ও অনুপ্রেরণা। অপসংস্কৃতির ছোঁয়ায় আমাদের জীবন যখন দুর্বিষহ সেই সংকটময় মুহূর্তে এক সাহসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। তার মধ্যে ধর্মীয় সততা, উদারতা ও সাংস্কৃতিক ঔদার্যের এক বিস্ময়কর সমন্বয় ঘটেছিল বলে তিনি হয়ে উঠেছিলেন এক বিরল ব্যক্তিত্ব এবং গণমানুষের অকুণ্ঠ শ্রদ্ধার মানুষ। লালনগীতি ছিল তার প্রিয় সংগীত। তিনি আমৃত্যু কুষ্টিয়াস্থ বার শরিফ দরবার ও জামে মসজিদের স্থায়ী কমিটির প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে আধ্যাত্দবাদের মর্মবাণী প্রচারে নিবেদিত ছিলেন।

কামরুল ইসলাম সিদ্দিক তার কাজের ব্যাপারে কতটুকু নিষ্ঠাবান ছিলেন তার একটি উদাহরণ দিচ্ছি। আমি তখন বিরোধী দলের একজন সংসদ সদস্য হিসেবে তার সঙ্গে পরিচয়ের পর যখন আমার এলাকার একটি ইউনিয়নের একটি ব্রিজের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করি তিনি তাৎক্ষণিকভাবে কাজটি করার জন্য যে উদ্যোগ গ্রহণ করেন তা সত্যিই অবাক করার মতো। এই ব্রিজটির অভাবে ওই ইউনিয়নের উৎপাদিত আনারস বাজারজাত করণে এক কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতেন স্থানীয় উৎপাদনকারীরা। ব্রিজটি তৈরি হওয়ার পর ওই অঞ্চলের আনারস উৎপাদনকারীরা সহজেই বাজারজাতকরণের এক দুর্লভ সুযোগ পায়।

শুধু আমার ইউনিয়নে নয়, সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এ রকম বহু ব্রিজ-কালভার্ট এবং রাস্তাঘাট নির্মাণ করে দিয়েছেন নির্দি্বধায়। তার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন পরিকল্পনার ফলে আজ সারা দেশে এ রকম অসংখ্য হাট-বাজার, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, বিপণন অবকাঠামো গড়ে উঠেছে। বর্তমান বাংলাদেশে কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের মতো একজন নিবেদিতপ্রাণ, দেশপ্রেমিকের খুবই প্রয়োজন। এখন বিশ্বায়নের যুগ। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসেই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিল। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য অবাধ তথ্য প্রবাহের যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের কথা এলে প্রথমেই যে ব্যক্তিটির কথা স্মরণে আসে তিনি হলেন প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। তার মতো একজন দেশপ্রেমিক প্রকৌশলীকে হারিয়ে বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে তা পূরণ হওয়ার নয়। আমি মহান আল্লাহতায়ালার কাছে তার বিদেহী আত্দার মাগফিরাত কামনা করছি।

লেখক : সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে