শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

সংকটে দেশ ও বিএনপি

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংকটে দেশ ও বিএনপি

সেপ্টেম্বর মাসের ২ তারিখ যখন এ লেখা লিখছি তখন বগুড়া, শরীয়তপুরে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। হঠাৎ করে বাঁধ ভেঙে বানের তোড় আঘাত করেছে চন্দনবাইসাকে। মানুষ কিছু বুঝে ওঠার আগেই সর্বস্বান্ত হয়েছে। টেলিভিশনে কাঁদল কয়েকজন মানুষ। স্থানীয় এমপিকে দেখলাম কথা বলতে, থালায় করে রিলিফের চাল দিতে। মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে দেখলাম দৃঢ় প্রত্যয় ঘোষণা করতে- কাউকে না খেয়ে মরতে দেওয়া হবে না। এক ব্যক্তিকে টেলিভিশনে বলতে শুনলাম অনেকটা খালেদা জিয়ার মতো, এ কয়দিনে কারও কাছ থেকে আমরা কোনো সাহায্য পাইনি। তা হতেই পারে। এ মুহূর্তে সরকার সম্প্রচার নীতি নিয়ে বিব্রত, বিচারকদের অভিশংসন বা অপসারণ নিয়ে ব্যস্ত, প্রশ্নবিদ্ধ মন্ত্রিসভা তড়িঘড়ি করে পাস করেছে বটে, কিন্তু সংসদে কি পাস হবে? সংসদ বসেছে গতকাল। বিরোধী (!) দলের নেতা তীব্রভাবে আক্রমণ করেছেন সরকারের এ দুই নীতিকে। বলেছেন, আগে কমিশন করে সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে।

তা উনি বলুন গিয়ে। সেই যে কথা আছে- কে যেন কী বলে আর কে যেন কী খায়। তাতে 'অতি মাননীয়' প্রধানমন্ত্রীর কী আসে যায়? কিন্তু মুশকিল হয়েছে, বিরোধী নেতা এ কথাও বলেছেন যে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সমূহ অবনতি হয়েছে। তার কারণ অপরাধীদের ধরা হচ্ছে না, তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। এ যে একেবারে অরিজিনাল বিরোধী দলের মতো কথা। এমনিতে বাছাই করে করে সাংবাদিক, সংবাদপত্র ও গণমাধ্যমের মালিকদের সঙ্গে ভাব দেখিয়ে সম্প্রচার নীতি একটা ঘোষণা করেছিল সরকার। মনে করেছিল যে, ওরা তো পক্ষেই থাকবে। কিন্তু না। বিএফইউজের নেতা বললেন, এটার ফাইনাল ড্রাফট আমি দেখিনি। আর আমরা যে রকম চেয়েছিলাম এটা সে রকম তো হয়ইনি। সম্পাদক পরিষদ তো সম্প্রচার নীতি সরাসরি প্রত্যাখ্যানই করেছেন। এসব কিছু নিয়ে সরকার তো বেশ খানিকটা অসুবিধার মধ্যেই আছে। এরই মধ্যে আবার বন্যা। কত দিক সামাল দেবেন প্রধানমন্ত্রী। অবশ্য তবুও ভালো, রাজপথের বিরোধী দল সরাসরি এ জন্য সরকারি দলকে আক্রমণ করেনি। আমার মনে আছে এর আগের টার্মে বেগম জিয়ার ক্ষমতায় থাকাকালে ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল। আওয়ামী লীগ তখন বলেছিল, প্রধানমন্ত্রী এক 'তুফানী বেগম'। আল্লার গজব পড়েছে তার ওপরে। আর সে জন্য কষ্ট পাচ্ছে জনগণ।

বেচারা বেগম জিয়া। জোর করে কেড়েকুড়ে নিয়ে একজনকে দিয়ে শয়ে শয়ে ভোট প্রদান করে ক্ষমতা আবার করায়ত্ত করে আনন্দ উপভোগ করতে পারছেন না। বেগম জিয়াকে তার বাসস্থান থেকে উৎখাত করে, প্রটোকল কেড়ে নিয়ে, আনসার পাঠিয়ে দিয়েও 'মদমত্ত উল্লাস' করতে পারছে না সরকার। যে রকম লাগাতার গালাগাল প্রধানমন্ত্রী থেকে তার ভাই-ব্রাদার, চামচা মন্ত্রীরা শুরু করেছেন তাতে মনে হচ্ছে বেগম জিয়াকে নিয়ে তাদের মনের মধ্যে এক গভীর ভীতি ঢুকে আছে। কীসের ভয়? কেন ভয়?

১ সেপ্টেম্বর ছিল বিএনপির ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। প্রায় সবকটি পত্রিকা এ উপলক্ষে বিশেষ প্রতিবেদন ছেপেছে। আমি কয়েকটি পত্রিকার শিরোনাম উল্লেখ করছি : প্রথম আলোর শিরোনাম- '৩৬ বছরে সবচেয়ে নাজুক বিএনপি'। বাংলাদেশ প্রতিদিনের- 'হামলা আর মামলায় নিঃসঙ্গ খালেদা'। কালের কণ্ঠ- 'মামলার হাঁসফাঁস বিএনপি নেতারা'। সমকালের- 'দুঃসময়ে বিএনপি।'

পত্রিকার এ প্রতিবেদনগুলো পড়লে কারও মনে হবে যে, বিএনপি সহসা বড় কোনো আন্দোলন করতে পারবে? বাস্তব হচ্ছে ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করে বিএনপি তা পারেনি। ৫ তারিখে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসে এক ন্যক্কারজনক দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। কিন্তু সেই ন্যক্কারজনক ঘটনার নায়ক-নায়িকারাই তো এখন ক্ষমতায়। সেটাও বিএনপির ব্যর্থতার কারণেই। সেই ঘটনার পর সাত মাস পার হয়ে গেছে। বিএনপি একটা মানববন্ধন ডেকেছিল। কিন্তু সরকারি বাধার মুখে তারা তা পালন করতে পারেনি। তাহলে সরকারের এত ভয়ের কারণ কী? এখানেই ইতিহাস কথা বলবে।

আওয়ামী লীগের অনেক সিনিয়র নেতাও তখন ভয় পেয়েছিলেন যখন শেখ হাসিনা একাই নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা সেই নাটক মঞ্চস্থ করতে পেরেছিলেন এবং এখন তিনি ক্ষমতায় আসীন। দলের মধ্যে শেখ হাসিনার অবস্থান আগের চেয়ে অনেক শক্ত। আমু-তোফায়েলরা এখন তার করুণার পাত্র। এ জন্যই ছাত্রলীগের মঞ্চে তোফায়েলের জন্য একটা চেয়ারও থাকে না। তিনি বোধহয় চোখ মুছতে মুছতে বাড়ি চলে গেছেন। কী আর করবেন! বেচারা!

কিন্তু তারপরেও আমি বলছি ইতিহাস কথা বলবে। ঘটে যা তা-ই সত্যি নয়। ৫ জানুয়ারি সত্য নয়। এখনকার ক্ষমতাটা বৈধ নয়। এ কথা সবচেয়ে বেশি জানেন শেখ হাসিনা। জনগণ আর তাদের সঙ্গে নেই। পায়ের নিচে আছে র্যাব আর পুলিশ। তার মধ্যে র্যাব তো গুটিয়ে নেওয়ার অবস্থা। একই রকম কাজ তো পুলিশও করেছে বলে পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে। পুলিশও কি এক সময় গুটিয়ে ফেলবে? সরকারের অপরাধ তারা নিজের কাঁধে নেবে কেন? একটা সময় আসবেই, আজ বা কাল বা পরশু যখন প্রেক্ষিত এবং পটভূমিটা বদলে যাবে।

আওয়ামী লীগ হয়তো ভাবছে, বিএনপি এ পথটা বদলে দেবে। কিন্তু সেটাই একমাত্র সম্ভাবনা নয়। বরং সত্য হলো, পরিস্থিতিটা এরকম থাকবে না। আমি মনে করি, শেখ হাসিনা অতিশয় চালাক। তিনি এটা বোঝেন বাংলাদেশ যে মিসর কিংবা পাকিস্তান হবে না এটা তার মাথায় আছে। এ জন্যই গণতন্ত্রের লেবাসটা তিনি পুরোপুরি খুলে ফেলছেন না। সব শক্তি দিয়ে এটা বোঝানোর চেষ্টা করছেন ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের কোনো বিকল্প ছিল না। বর্তমান যে সরকার আছে তার নেতৃত্বে সেটা নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে কিন্তু এটাই সংবিধানসম্মত, এটাকে মেনেই আগামীতে চলতে হবে। আরও একটি বিষয় এ অসত্যকে অস্পষ্ট বা আড়াল করার জন্য তিনি প্রচারে আনছেন যে, এখন গণতন্ত্রের প্রশ্নটাই বড় নয়, বড় প্রশ্ন অর্থনৈতিক অগ্রগতি, ২০২১ এর মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে, ৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়া। সে জন্য তারা স্লোগান তুলছেন- শেখ হাসিনাই পারে, শেখ হাসিনাই পারবে। এ জন্যই তারা বলতে চাচ্ছেন ২১ সাল তথা ৪১ সাল পর্যন্ত তাদের ক্ষমতায় থাকা দরকার।

শেখ হাসিনা বোকার স্বর্গে বাস করছেন। শেখ হাসিনা পারেন না। এই পাঁচ বছর সাত মাসে পারেননি। সাহস থাকলে বর্তমান সরকারকে দেশের প্রতিষ্ঠিত সব অর্থনীতিবিদকে নিয়ে একটি সংলাপের আয়োজনের প্রস্তাব করছি সেটা সরাসরি দেশব্যাপী প্রচার করা হবে। মানুষ দেখবে অর্থনীতি কীভাবে খাবি খাচ্ছে। দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ। গত পাঁচ বছরের মন্ত্রিসভার দুজন তাদেরই পালিত দুদকের কাছে মামলার জালে ধরা পড়েছেন। সঙ্গে একজন এমপিও আছেন। সর্বশেষ প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী আরও দুজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতার প্রমাণ পেয়েছে দুদক। এ সরকার শুধু অনির্বাচিত স্বৈরাচারী নয়, এরা দুর্নীতিবাজ এবং মিথ্যাচারী। মানুষ এর বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠবেই।

বিএনপি যে আন্দোলনে ব্যর্থ, বেগম জিয়া একলা নিঃসঙ্গ এগুলোর কারণ আমার উপরোক্ত কথার মধ্যে খুঁজে পেতে হবে। বিএনপি নেতারা অস্ত্র মামলার জালে জড়িয়েছেন বলেই দলটি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে এরকম কোনো কথা নয়। এরকম পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগও পড়েছিল ছয় দফার আন্দোলনকালে। যখন আওয়ামী লীগ অফিসে বাতি জ্বালানোর লোক ছিল না, আমিনা বেগমের মতো মহিলাকে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিতে হয়েছিল। বিএনপির অবস্থা সে তুলানায় তো অনেক ভালো। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো একজন ভদ্রজন দলের মহাসচিবের দায়িত্বে আছেন।

বিএনপির সমস্যা হচ্ছে, বিএনপি রাজনীতিটা যথাযথভাবে করছে না। সরকারের সন্ত্রাস সীমাহীন সেটা সত্যি কিন্তু সেটা মোকাবিলা করেই তো এগুতে হবে। সরকার নিশ্চয়ই আন্দোলনের পথে ফুল বিছিয়ে দেবে না। এ পরিস্থিতির মধ্যেই জনগণকে নিয়ে আন্দোলনটা করতে হবে। কিন্তু বিএনপি জনগণের দাবি নিয়ে তাদের সংগঠিত করার কাজ করছে না। গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়, যেনতেন ধরনের একটি নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের বদলে বিএনপি ক্ষমতায় এলে জনগণের জন্য পরিস্থিতি বদলে যাবে না। একটি নিটল গণতন্ত্র নির্মাণের জন্য, সেই গণতন্ত্রকে সর্বসাধারণের কল্যাণে নিরাপদ করার জন্য বিএনপি কী করতে চায় তা বলতে হবে। কেবল আগামীতে বেগম জিয়া বা তার পুত্রের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলেই দেশ এগিয়ে যাবে এটা কোনো কাজের কথা নয়। মাঠের বক্তৃতায় বিএনপি নেতারা বলতেই পারেন সংকটে বিএনপি নয়, গোটা দেশ এখন সংকটে। মিতভাষী ফখরুল এটা যথার্থই বলেছেন, দেশ এখন সংকটে। বলতেই পারেন দেশ এখন মহাসংকটে। কিন্তু এও সত্য, বিএনপিও এখন বিশাল সংকটে। এক বড় চ্যালেঞ্জের মুখে, যা রাজনৈতিকভাবে অতিক্রম করতে না পারলে বিএনপির জায়গা অন্য কেউ দখল করে নেবে।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :  [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে