শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

সংকটে দেশ ও বিএনপি

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংকটে দেশ ও বিএনপি

সেপ্টেম্বর মাসের ২ তারিখ যখন এ লেখা লিখছি তখন বগুড়া, শরীয়তপুরে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। হঠাৎ করে বাঁধ ভেঙে বানের তোড় আঘাত করেছে চন্দনবাইসাকে। মানুষ কিছু বুঝে ওঠার আগেই সর্বস্বান্ত হয়েছে। টেলিভিশনে কাঁদল কয়েকজন মানুষ। স্থানীয় এমপিকে দেখলাম কথা বলতে, থালায় করে রিলিফের চাল দিতে। মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে দেখলাম দৃঢ় প্রত্যয় ঘোষণা করতে- কাউকে না খেয়ে মরতে দেওয়া হবে না। এক ব্যক্তিকে টেলিভিশনে বলতে শুনলাম অনেকটা খালেদা জিয়ার মতো, এ কয়দিনে কারও কাছ থেকে আমরা কোনো সাহায্য পাইনি। তা হতেই পারে। এ মুহূর্তে সরকার সম্প্রচার নীতি নিয়ে বিব্রত, বিচারকদের অভিশংসন বা অপসারণ নিয়ে ব্যস্ত, প্রশ্নবিদ্ধ মন্ত্রিসভা তড়িঘড়ি করে পাস করেছে বটে, কিন্তু সংসদে কি পাস হবে? সংসদ বসেছে গতকাল। বিরোধী (!) দলের নেতা তীব্রভাবে আক্রমণ করেছেন সরকারের এ দুই নীতিকে। বলেছেন, আগে কমিশন করে সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে।

তা উনি বলুন গিয়ে। সেই যে কথা আছে- কে যেন কী বলে আর কে যেন কী খায়। তাতে 'অতি মাননীয়' প্রধানমন্ত্রীর কী আসে যায়? কিন্তু মুশকিল হয়েছে, বিরোধী নেতা এ কথাও বলেছেন যে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সমূহ অবনতি হয়েছে। তার কারণ অপরাধীদের ধরা হচ্ছে না, তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। এ যে একেবারে অরিজিনাল বিরোধী দলের মতো কথা। এমনিতে বাছাই করে করে সাংবাদিক, সংবাদপত্র ও গণমাধ্যমের মালিকদের সঙ্গে ভাব দেখিয়ে সম্প্রচার নীতি একটা ঘোষণা করেছিল সরকার। মনে করেছিল যে, ওরা তো পক্ষেই থাকবে। কিন্তু না। বিএফইউজের নেতা বললেন, এটার ফাইনাল ড্রাফট আমি দেখিনি। আর আমরা যে রকম চেয়েছিলাম এটা সে রকম তো হয়ইনি। সম্পাদক পরিষদ তো সম্প্রচার নীতি সরাসরি প্রত্যাখ্যানই করেছেন। এসব কিছু নিয়ে সরকার তো বেশ খানিকটা অসুবিধার মধ্যেই আছে। এরই মধ্যে আবার বন্যা। কত দিক সামাল দেবেন প্রধানমন্ত্রী। অবশ্য তবুও ভালো, রাজপথের বিরোধী দল সরাসরি এ জন্য সরকারি দলকে আক্রমণ করেনি। আমার মনে আছে এর আগের টার্মে বেগম জিয়ার ক্ষমতায় থাকাকালে ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল। আওয়ামী লীগ তখন বলেছিল, প্রধানমন্ত্রী এক 'তুফানী বেগম'। আল্লার গজব পড়েছে তার ওপরে। আর সে জন্য কষ্ট পাচ্ছে জনগণ।

বেচারা বেগম জিয়া। জোর করে কেড়েকুড়ে নিয়ে একজনকে দিয়ে শয়ে শয়ে ভোট প্রদান করে ক্ষমতা আবার করায়ত্ত করে আনন্দ উপভোগ করতে পারছেন না। বেগম জিয়াকে তার বাসস্থান থেকে উৎখাত করে, প্রটোকল কেড়ে নিয়ে, আনসার পাঠিয়ে দিয়েও 'মদমত্ত উল্লাস' করতে পারছে না সরকার। যে রকম লাগাতার গালাগাল প্রধানমন্ত্রী থেকে তার ভাই-ব্রাদার, চামচা মন্ত্রীরা শুরু করেছেন তাতে মনে হচ্ছে বেগম জিয়াকে নিয়ে তাদের মনের মধ্যে এক গভীর ভীতি ঢুকে আছে। কীসের ভয়? কেন ভয়?

১ সেপ্টেম্বর ছিল বিএনপির ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। প্রায় সবকটি পত্রিকা এ উপলক্ষে বিশেষ প্রতিবেদন ছেপেছে। আমি কয়েকটি পত্রিকার শিরোনাম উল্লেখ করছি : প্রথম আলোর শিরোনাম- '৩৬ বছরে সবচেয়ে নাজুক বিএনপি'। বাংলাদেশ প্রতিদিনের- 'হামলা আর মামলায় নিঃসঙ্গ খালেদা'। কালের কণ্ঠ- 'মামলার হাঁসফাঁস বিএনপি নেতারা'। সমকালের- 'দুঃসময়ে বিএনপি।'

পত্রিকার এ প্রতিবেদনগুলো পড়লে কারও মনে হবে যে, বিএনপি সহসা বড় কোনো আন্দোলন করতে পারবে? বাস্তব হচ্ছে ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করে বিএনপি তা পারেনি। ৫ তারিখে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসে এক ন্যক্কারজনক দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। কিন্তু সেই ন্যক্কারজনক ঘটনার নায়ক-নায়িকারাই তো এখন ক্ষমতায়। সেটাও বিএনপির ব্যর্থতার কারণেই। সেই ঘটনার পর সাত মাস পার হয়ে গেছে। বিএনপি একটা মানববন্ধন ডেকেছিল। কিন্তু সরকারি বাধার মুখে তারা তা পালন করতে পারেনি। তাহলে সরকারের এত ভয়ের কারণ কী? এখানেই ইতিহাস কথা বলবে।

আওয়ামী লীগের অনেক সিনিয়র নেতাও তখন ভয় পেয়েছিলেন যখন শেখ হাসিনা একাই নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা সেই নাটক মঞ্চস্থ করতে পেরেছিলেন এবং এখন তিনি ক্ষমতায় আসীন। দলের মধ্যে শেখ হাসিনার অবস্থান আগের চেয়ে অনেক শক্ত। আমু-তোফায়েলরা এখন তার করুণার পাত্র। এ জন্যই ছাত্রলীগের মঞ্চে তোফায়েলের জন্য একটা চেয়ারও থাকে না। তিনি বোধহয় চোখ মুছতে মুছতে বাড়ি চলে গেছেন। কী আর করবেন! বেচারা!

কিন্তু তারপরেও আমি বলছি ইতিহাস কথা বলবে। ঘটে যা তা-ই সত্যি নয়। ৫ জানুয়ারি সত্য নয়। এখনকার ক্ষমতাটা বৈধ নয়। এ কথা সবচেয়ে বেশি জানেন শেখ হাসিনা। জনগণ আর তাদের সঙ্গে নেই। পায়ের নিচে আছে র্যাব আর পুলিশ। তার মধ্যে র্যাব তো গুটিয়ে নেওয়ার অবস্থা। একই রকম কাজ তো পুলিশও করেছে বলে পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে। পুলিশও কি এক সময় গুটিয়ে ফেলবে? সরকারের অপরাধ তারা নিজের কাঁধে নেবে কেন? একটা সময় আসবেই, আজ বা কাল বা পরশু যখন প্রেক্ষিত এবং পটভূমিটা বদলে যাবে।

আওয়ামী লীগ হয়তো ভাবছে, বিএনপি এ পথটা বদলে দেবে। কিন্তু সেটাই একমাত্র সম্ভাবনা নয়। বরং সত্য হলো, পরিস্থিতিটা এরকম থাকবে না। আমি মনে করি, শেখ হাসিনা অতিশয় চালাক। তিনি এটা বোঝেন বাংলাদেশ যে মিসর কিংবা পাকিস্তান হবে না এটা তার মাথায় আছে। এ জন্যই গণতন্ত্রের লেবাসটা তিনি পুরোপুরি খুলে ফেলছেন না। সব শক্তি দিয়ে এটা বোঝানোর চেষ্টা করছেন ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের কোনো বিকল্প ছিল না। বর্তমান যে সরকার আছে তার নেতৃত্বে সেটা নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে কিন্তু এটাই সংবিধানসম্মত, এটাকে মেনেই আগামীতে চলতে হবে। আরও একটি বিষয় এ অসত্যকে অস্পষ্ট বা আড়াল করার জন্য তিনি প্রচারে আনছেন যে, এখন গণতন্ত্রের প্রশ্নটাই বড় নয়, বড় প্রশ্ন অর্থনৈতিক অগ্রগতি, ২০২১ এর মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে, ৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়া। সে জন্য তারা স্লোগান তুলছেন- শেখ হাসিনাই পারে, শেখ হাসিনাই পারবে। এ জন্যই তারা বলতে চাচ্ছেন ২১ সাল তথা ৪১ সাল পর্যন্ত তাদের ক্ষমতায় থাকা দরকার।

শেখ হাসিনা বোকার স্বর্গে বাস করছেন। শেখ হাসিনা পারেন না। এই পাঁচ বছর সাত মাসে পারেননি। সাহস থাকলে বর্তমান সরকারকে দেশের প্রতিষ্ঠিত সব অর্থনীতিবিদকে নিয়ে একটি সংলাপের আয়োজনের প্রস্তাব করছি সেটা সরাসরি দেশব্যাপী প্রচার করা হবে। মানুষ দেখবে অর্থনীতি কীভাবে খাবি খাচ্ছে। দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ। গত পাঁচ বছরের মন্ত্রিসভার দুজন তাদেরই পালিত দুদকের কাছে মামলার জালে ধরা পড়েছেন। সঙ্গে একজন এমপিও আছেন। সর্বশেষ প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী আরও দুজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতার প্রমাণ পেয়েছে দুদক। এ সরকার শুধু অনির্বাচিত স্বৈরাচারী নয়, এরা দুর্নীতিবাজ এবং মিথ্যাচারী। মানুষ এর বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠবেই।

বিএনপি যে আন্দোলনে ব্যর্থ, বেগম জিয়া একলা নিঃসঙ্গ এগুলোর কারণ আমার উপরোক্ত কথার মধ্যে খুঁজে পেতে হবে। বিএনপি নেতারা অস্ত্র মামলার জালে জড়িয়েছেন বলেই দলটি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে এরকম কোনো কথা নয়। এরকম পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগও পড়েছিল ছয় দফার আন্দোলনকালে। যখন আওয়ামী লীগ অফিসে বাতি জ্বালানোর লোক ছিল না, আমিনা বেগমের মতো মহিলাকে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিতে হয়েছিল। বিএনপির অবস্থা সে তুলানায় তো অনেক ভালো। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো একজন ভদ্রজন দলের মহাসচিবের দায়িত্বে আছেন।

বিএনপির সমস্যা হচ্ছে, বিএনপি রাজনীতিটা যথাযথভাবে করছে না। সরকারের সন্ত্রাস সীমাহীন সেটা সত্যি কিন্তু সেটা মোকাবিলা করেই তো এগুতে হবে। সরকার নিশ্চয়ই আন্দোলনের পথে ফুল বিছিয়ে দেবে না। এ পরিস্থিতির মধ্যেই জনগণকে নিয়ে আন্দোলনটা করতে হবে। কিন্তু বিএনপি জনগণের দাবি নিয়ে তাদের সংগঠিত করার কাজ করছে না। গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়, যেনতেন ধরনের একটি নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের বদলে বিএনপি ক্ষমতায় এলে জনগণের জন্য পরিস্থিতি বদলে যাবে না। একটি নিটল গণতন্ত্র নির্মাণের জন্য, সেই গণতন্ত্রকে সর্বসাধারণের কল্যাণে নিরাপদ করার জন্য বিএনপি কী করতে চায় তা বলতে হবে। কেবল আগামীতে বেগম জিয়া বা তার পুত্রের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলেই দেশ এগিয়ে যাবে এটা কোনো কাজের কথা নয়। মাঠের বক্তৃতায় বিএনপি নেতারা বলতেই পারেন সংকটে বিএনপি নয়, গোটা দেশ এখন সংকটে। মিতভাষী ফখরুল এটা যথার্থই বলেছেন, দেশ এখন সংকটে। বলতেই পারেন দেশ এখন মহাসংকটে। কিন্তু এও সত্য, বিএনপিও এখন বিশাল সংকটে। এক বড় চ্যালেঞ্জের মুখে, যা রাজনৈতিকভাবে অতিক্রম করতে না পারলে বিএনপির জায়গা অন্য কেউ দখল করে নেবে।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :  [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা