শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

নিজের বুদ্ধিতে রাজা পরের বুদ্ধিতে গাধা

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
নিজের বুদ্ধিতে রাজা পরের বুদ্ধিতে গাধা

প্রাণিকুলের অত্যন্ত নিরীহ ও মানব উপকারী একটি জানোয়ার গাধা। গাধা নাকি তার চেয়ে বেশি ওজনের ভার বহন করতে পারে। গাধা নিতান্তই নিরীহ গোবেচারা ও মানুষের উপকারী প্রাণী। তার সামনে নাকি একটা মুলা ঝুলিয়ে দিলে সেই মুলা খাওয়ার লোভে সে বোঝা পিঠে নিয়ে অবলীলায় বিরামহীন যে কোনো দূরত্ব বা চড়াই-উতরাই পার হয়ে যেতে পারে। তাই অনেক মানুষ নির্বোধ শক্তিশালী আপনজনকে আদর করে গাধা বলে ডাকে। এটি কোনো গালি বা খারাপ অর্থে ব্যবহৃত শব্দ নয়। অনেকটা আদুরে শব্দ। তবে গাধা নামে কথিত ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ কখনই আস্থাভাজন নয়।

কতিপয় বিদেশি ধুরন্ধর শক্তি ও তাদের তাঁবেদার দেশীয় তল্পিবাহকরা অত্যন্ত সুকৌশলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে মধ্যনির্বাচনের একটি বড় মুলা ঝুলিয়ে দিয়ে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে গোলক ধাঁধায় দৌড়াচ্ছে। কেউ বলছে ১৫ দিন আবার কেউ ২১ দিনের মধ্যে সরকার পড়ে যাবে বলে বিজ্ঞ জ্যোতিষীর মতো অমোঘ ভবিষ্যদ্বাণীর ঘোষণা দিচ্ছেন। আবার অনেক বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষক ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫-এর মধ্যে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাধায়ক সরকারের অধীনে আরেকটি নির্বাচন হচ্ছে বলে চুপি চুপি এলান করে বেড়াচ্ছে এবং সেই নির্বাচনের আগাম প্রস্তুতিও অনেকে ইতিমধ্যে নিতে শুরু করেছেন। তোপখানা রোডের বিভিন্ন আড্ডাখানায় খোলামেলা আলোচনা হচ্ছে সরকার নাকি পিছটান দিতে শুরু করেছে। সংসদের আগামী অধিবেশনে সম্প্রচার ও বিচারপতিদের নিয়ন্ত্রণ আইন পাস হলেই সারা দেশ বিক্ষোভে ফেটে চুরমার হয়ে যাবে! সেই ফাটাতে সরকারকে ফেলে দিয়ে তাকে মাটি চাপা দিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা হবে! আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরকার আইন দুটি পাস করলে অক্টোবর বা নভেম্বরের মধ্যে বর্তমান সরকারকে ফেলে দিয়ে নভেম্বরের শেষ নাগাদ বা ডিসেম্বরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা নিলে খুব সহজভাবেই ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫-এর মধ্যে একটি অবাধ-নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। সে নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি, জামায়াত, বিএনপিসহ সব সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগকে হারিয়ে ক্ষমতায় চলে আসবে! আওয়ামী লীগ কি তখন বসে বসে আঙ্গুল চুষবে? না, তারা আঙ্গুল চুষবে না। তবে তারা কি করবে তার দিক-নির্দেশনাও তোপখানা রোডে পাওয়া যাচ্ছে। যদি সরকার সরকারবিরোধীদের দাবি না মানে, তাহলে দেশে প্রচণ্ড শান্তিপূর্ণ আন্দোলন হবে (!), সেই শান্তিপূর্ণ আন্দোলন দমন করার নামে সরকার যদি দমননীতি চালায় বা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন দমন করার জন্য সশস্ত্রবাহিনী নিয়োগ করে, দেশে অশান্তি বা সহিংস গণ্ডগোল পাকায়, তাহলে বিদেশিরা বসে থাকবে না এবং তখন তারা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে (!) এবং প্রয়োজনে বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক শান্তি মিশনে পাঠানো বন্ধ করে দেবে। তাহলে সশস্ত্রবাহিনী শুর শুর করে গর্তে ডুকে যাবে! তখন সরকারের আর কিছুই করার থাকবে না! সরকারবিরোধীদের ভয়ে সরকার তখন হয়তো চুন লেদাতে শুরু করে দেবে! দুঃখিত, গ্রামবাংলার লেদানো শব্দটি ব্যবহার করার জন্য। আমাদের কিশোরগঞ্জ এলাকায় পশু-পাখির মলত্যাগকে লেদানো বলে এবং পাখির লেদা সাদা বা চুনের মতো হয়। সাধারণত পাখি মানুষকে ভয় পায়, তাই কেউ পাখিকে ধাওয়া দিলে উড়ে যায় এবং কখনো কখনো উড়ে যাওয়ার সময় লেদাতে থাকে, তাই 'তোর ভয়ে পাখি লেদাচ্ছে' বলে অনেকে কৌতুক করে থাকে।

তোপখানা রোডে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা সামাজিক সংগঠনের প্রতিদিনই অন্তত দু-তিনটা আলোচনা, গোলটেবিল, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, প্রতিবাদ, সংবাদ সম্মেলন বা স্মরণসভা হয়ে থাকে। এসব সভা-সেমিনারে প্রচুর রাজনৈতিক তথ্য পাওয়া যায়। বিশেষ করে শীর্ষ নেতানেত্রীর অন্দরমহলের গোপন খবর এবং তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া বা অনেক সিদ্ধান্তের আগাম খবর তোপখানা রোডের আড্ডাখানার চায়ের টেবিলে পাওয়া যায়। তোপখানার অনেক রাজনীতিবিদ মনে করেন এবার প্রয়োজনে বিদেশিরা এই সরকারকে হঠিয়ে সামরিক বাহিনীকে বসাবে। এখন তো আর ভারতে কংগ্রেস সরকার নেই যে, আওয়ামী সরকারকে বাঁচানোর জন্য তারা সেনাবাহিনী পাঠাবে- এমন কোনো ভয় নেই। ওইসব রাজনীতিবিদদের মনস্তাত্তি্বক অবস্থা দেখে আশ্চর্য হতে হয় যাদের অনেককেই সরকার ডাক দিলে সরকারের কাছে দৌড়ে চলে যাবে। এসব রাজনীতিবিদদের জ্ঞান, বুদ্ধি, মেধা, মননশীলতার মান দেখে একজন ক্ষুদ্র রাজনীতিবিদ হিসেবে লজ্জিত হওয়া ছাড়া কিছুই থাকে না। আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে বাংলাদেশের রাজনীতির সমীকরণ খুবই সরল। এখানে 'ক' কখনই 'খ'-এর সমান নয়। ক ও খ এর সম্পর্ক সাংঘর্ষিক এবং চিরন্তন। ক সদা সচেষ্ট খ-কে ক্ষুদ্র করে রাখার জন্য এবং খ সদা সংগ্রামে লিপ্ত নিজেকে ক-তে অধিষ্ঠিত করতে। এর বাইরে আমাদের কোনো রাজনীতি নেই। আমরা এক কেন্দ্রিক জাতি। আমাদের ভাষা এক, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এক, জনসংখ্যার ৯০-৯৫% এক ধর্মাবলম্বী, ক্ষুদ্র ধর্মাবলম্বীদের রাজনৈতিক প্রভাব গৌণ তারপরও যেটুকু আছে, তাও মনস্তাত্তি্বক, আশা আকাঙ্ক্ষা এক, ধনী-গরিবের পার্থক্য তেমন প্রকট নয় এবং পারস্পরিক সম্পর্কও সাংঘর্ষিক নয়, রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা কোনো গোষ্ঠী বা অঞ্চলের কাছে কুক্ষিগত নয়। আমাদের রাজনীতিতে যেমন কোনো ধর্মীয় বা উপধর্মীয় সাংঘর্ষিক বিরোধ নেই, তেমনি কোনো আঞ্চলিক বিরোধও নেই। আমাদের আদর্শগত কোনো বিরোধ এবং বৈদেশিক নীতিতেও কোনো সাংঘর্ষিক বিরোধ নেই। আমরা কোনো বিদেশি বলয়ের সঙ্গে চুক্তিতে আবদ্ধ নই। আমাদের রাজনীতি সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তিকেন্দ্রিক এবং পরস্পর ব্যক্তিবিরোধী। আরও খোলা করে বলতে গেলে বলতে হয়, সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তি স্বার্থকেন্দ্রিক। আমাদের রাজনীতিতে ক-এর সঙ্গে খ-এর বিরোধ একচ্ছত্র ক্ষমতা নিয়ে। আর বাকি সব হলো স্তাবক। কেউ ক-এর পক্ষে আবার কেউ খ-এর পক্ষে। এই স্তাবকের দল যখন তাদের স্বার্থে যেদিকে ধাপিত হয় ক ও খ-এর অবস্থান সেভাবে পরিবর্তন হয়। এই স্তাবকেরা যেমন তাদের নেতা ক বা খ-কে ভগবান বানাতে পারে তেমনি পূজা শেষে তাদের ভগবানকে পায়ের নিচে দুমড়ে-মুচড়ে বিসর্জনও দিতে পারে। ভাগ্যের কারণে ক ও খ তাদের পরস্পর বিরোধিতা বাদ দিয়ে কখনই মিলতে পারবে না। মিলতে চাইলেও তাদের স্ব-স্ব স্তাবকেরা কখনোই তা দেবে না। ক ও খ কখনোই তাদের অবস্থান ছাড়বে না তাই তাদের পরিণতিও হবে বিয়োগান্তক যা তাদের বংশধরদের জন্য বংশ পরম্পরায় সম্পদ হয়ে থাকবে, যা আমাদের রাজনীতির চরম ট্র্যাজেডি। ক বা খ যেই ক্ষমতায় থাকবে তখন তার বলয়ে অবশ্যই স্তাবকদের সংখ্যা বেশি থাকবে। এমনকি খ-এর স্তাবকেরাও গোপনে, আড়ালে-আবডালে ক-এর বলয়ে প্রবেশ করতে চাইবে এবং না পারলে ক এর বিরুদ্ধে খ কে উত্তেজিত করতে প্রলুব্ধ করবে। সবচেয়ে মজার খেলা হলো খ এর স্তাবকেরা এই উত্তেজনাকেই আবার পণ্য করে ক-এর সঙ্গে দরকষাকষি করবে। ক এবং খ আমাদের রাজনীতিতে পণ্য, আমরা আমাদের নেতাদের বেচাকেনা করি। যখন যার আড়তে ক বা খ গুদামজাত হয় তখন তারা ক্ষমতার আড়তদার, ব্যবসা তখন তাদের তুঙ্গে। আমাদের রাজনীতিতে আদর্শ বা কর্মসূচির কোনো মূল্য নেই। উন্নয়ন করে ক্ষমতায় টেকা যায় না এবং আসাও যায় না। কারণ জনগণও জানে উন্নয়ন মানে কমিশন- ঠিকাদার-ইঞ্জিনিয়ার-ক্ষমতাসীন আমলা ও রাজনৈতিক এবং বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের সমন্বয়ে গঠিত দস্যুবাহিনীর রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন। রাজনৈতিক পদ ও সংসদ সদস্যের আসন এখন নিলামে ওঠে, ক বা খ এর বংশধর ও আত্দীয়স্বজনরা এখন রাষ্ট্রের মালিকপক্ষ। ক বা খ এর ক্ষমতার পরিবর্তনের সঙ্গে জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না। রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ বা প্রমত্ত পদ্মার ঢেউয়ের বিপরীতে মাথা তুলে দাঁড়াতে হয় জনগণকেই। রাজনৈতিক নেতৃত্ব সেখানে কোনো পথ দেখায় না। জনগণ বাধা মানে না তাই জনগণই জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করে।

যে স্তাবকেরা দিবা স্বপ্ন দেখছেন ১৫ বা ২১ দিনে সরকার পরিবর্তন বা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫-এর মধ্যে নির্বাচনের, জানি না কারা তাদের সামনে এই স্বপ্নের মুলা ঝুলিয়েছেন। তবে এটা নির্দি্বধায় বলতে পারি, ওই দেশি-বিদেশি ধুরন্ধর গোষ্ঠী অবশ্যই তাদের স্বার্থে এবং সরকারের সঙ্গে দর কষাকষি করার জন্যই সরকারবিরোধীদের এই দিবাস্বপ্ন দেখাচ্ছে। ওই ধুরন্ধর গোষ্ঠীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিলে, মনে হয় অনেক কিছু আমাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে। এরা হলো - ১. সরকারবিরোধী ভাবাপন্ন বা অতীতে বর্তমান সরকারবিরোধীদের সঙ্গে মধুর সম্পর্কের কারণে বর্তমানে সরকারি পদ-পদবি, পদোন্নতি ও বিশেষ সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত চাকরিরত সামরিক ও বেসামরিক আমলা, পুলিশ, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, শিক্ষক এবং ব্যাংকসহ বিভিন্ন পেশা ও বুদ্বিজীবী, সাংবাদিক এবং কর্মজীবী গোষ্ঠী। ২. সরকারের আনুকূল্যবর্জিত বিভিন্ন ছোট বড় ব্যবসায়িক গোষ্ঠী, ব্যাংক, বীমা, শিল্প ও মিডিয়া মালিক গোষ্ঠী। ৩. সরকারের ঋণখেলাপি, সরকারি ব্যাংকের ঋণ সুবিধাবঞ্চিত ও সরকারের বিভিন্ন আর্থিক সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত গোষ্ঠী। ৪. বিভিন্ন বিত্তশালী ব্যক্তিবর্গ, যারা সরকারের কাছে অগ্রহণযোগ্যতার কারণে বিত্তের প্রসারে বাধাগ্রস্ত। ৫. বিভিন্ন ব্যাংক-বীমা, পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন ও বিভিন্ন লাইসেন্স, পারমিট, বড় বড় একচেটিয়া ঠিকাদারি ও ব্যবসা প্রত্যাশী সরকারের কাছে অগ্রহণযোগ্য ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ। ৬. রাষ্ট্রদূত, বিদেশে বাণিজ্যিক/তথ্য অ্যাটাসে হতে আগ্রহী সরকারের কাছে অগ্রহণযোগ্য বেসামরিক আমলা ও তথ্য ক্যাডার ও সাংবাদিক ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ। ৭. বিভিন্ন বন্ধু রাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতরা যারা সরকারের সঙ্গে আস্থাশীল সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায়, তারা তাদের ব্যর্থতা থেকে বেরিয়ে আসতে আমাদের কাজে লাগাতে চেষ্টা করছে। ৫ জানুয়ারির আগেও তারা সরকারের সঙ্গে দরকষাকষি করে আমাদের নির্বাচনের বাইরে রাখার নীল-নকশা বাস্তবায়নে সরকারকে সহযোগিতা করেছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত রাখবে বলে আমার বিশ্বাস। এ ছাড়াও কায়েমি স্বার্থবাদী গোষ্ঠীসমূহ যারা অব্যাহতভাবে আমাদের সরকারবিরোধী আন্দোলনে যাওয়ার জন্য প্ররোচিত করছে। আমরা যদি আমাদের নেতা-কর্মীদের বিপদের দিকে ঠেলে দিয়ে তাদের প্ররোচিত পথে আন্দোলনে নামার পর সরকার যদি এই আলোচিত ধুরন্ধর গোষ্ঠীগুলোকে কাছে টেনে নেয়, তখন আমাদের নেতা-কর্মীদের ভাগ্যে কি হবে, তা বিবেচনায় রেখে আন্দোলনে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে। আমরা কোনো আদর্শের লড়াই করছি না। আমাদের লড়াই হচ্ছে ক্ষমতার লড়াই। এই লড়াইয়ে যেই জিতুক ক্ষমতা সেই নিরঙ্কুশ ভোগ করতে পারবে না। ধুরন্ধর গোষ্ঠী, সে আমাদেরই হোক বা বর্তমানের সরকারদলীয়ই হোক, তাদের উভয়ের সঙ্গে ক্ষমতা অবশ্যই ভাগাভাগি করতে হবে। এমন একটি কায়েমি স্বার্থবাদী রাজনৈতিক অবস্থাতে সরকার সব সময় সুবিধাজনক অবস্থায় থাকে। সরকার যদি ক্ষমতা ভাগাভাগি করে তাহলে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শক্তির টিকে থাকা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার নেতা আমরা, শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণ করি আমরা, খেলার মাঠেও আমরা প্রভাবশালী কিন্তু সেখানেও আমরা আন্দোলন করতে পারি না। আমরা অনেকে চিকিৎসার জন্যও বিদেশে যেতে পারি না, নেতা-কর্মীদের জেলখানা থেকে বের করে আনতে পারি না, আন্দোলনে আহত কর্মীদের নূ্যনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারি না, অথচ অনেকে নেত্রীর সঙ্গে অবাধে ব্যক্তিগত সফরে বিদেশে যেতে পারি যেখানে দল বেঁধে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন ছিল না। তখন অর্থেরও অভাব হয় না এবং বিমান বন্দরে কেউ বাধাপ্রাপ্তও হয় না। আমরাও আন্দোলন করতে চাই। আন্দোলন করতে চাই আমাদের স্বার্থে- আমাদের প্রয়োজনে। আমাদের নিজস্ব পথ ও পরিকল্পনায়। কোনো কায়েমি স্বার্থবাদী ও ধুরন্ধরদের সরকারের সঙ্গে দরকষাকষির সুবিধা করে দেওয়ার জন্য আমরা আন্দোলন করতে চাই না। আমরা নিজেরা ক্ষমতায় যেতে চাই, অন্য কাউকে ক্ষমতায় যাওয়ার পথ করে দেওয়ার জন্য গাধার মতো আন্দোলন অবশ্যই করতে চাই না। নিজের বুদ্ধিতে রাজা হবো কিন্তু নির্বোধের মতো পরের বুদ্ধিতে গাধা হবো না। মানুষ পরিবর্তন চায়। গাধার মতো মুলা দেখে দৌড়ানোর কোনো প্রয়োজন নেই। জনগণ খালেদা জিয়ার পক্ষে। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। একটি ভোট দেওয়ার সুযোগ। হটকারিতা থেকে সাবধান থাকতে হবে। ধৈর্যই এখন বড় শক্তি। সংঘাত এড়িয়ে চলতে হবে। সরকারকে উন্নয়নের নামে লুণ্ঠনে ব্যস্ত রেখে নিজের দলকে গোছাতে হবে, আগামী নির্বাচনের আগাম প্রস্তুতি নিতে হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

[email protected]

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর