শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

নিজের বুদ্ধিতে রাজা পরের বুদ্ধিতে গাধা

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
নিজের বুদ্ধিতে রাজা পরের বুদ্ধিতে গাধা

প্রাণিকুলের অত্যন্ত নিরীহ ও মানব উপকারী একটি জানোয়ার গাধা। গাধা নাকি তার চেয়ে বেশি ওজনের ভার বহন করতে পারে। গাধা নিতান্তই নিরীহ গোবেচারা ও মানুষের উপকারী প্রাণী। তার সামনে নাকি একটা মুলা ঝুলিয়ে দিলে সেই মুলা খাওয়ার লোভে সে বোঝা পিঠে নিয়ে অবলীলায় বিরামহীন যে কোনো দূরত্ব বা চড়াই-উতরাই পার হয়ে যেতে পারে। তাই অনেক মানুষ নির্বোধ শক্তিশালী আপনজনকে আদর করে গাধা বলে ডাকে। এটি কোনো গালি বা খারাপ অর্থে ব্যবহৃত শব্দ নয়। অনেকটা আদুরে শব্দ। তবে গাধা নামে কথিত ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ কখনই আস্থাভাজন নয়।

কতিপয় বিদেশি ধুরন্ধর শক্তি ও তাদের তাঁবেদার দেশীয় তল্পিবাহকরা অত্যন্ত সুকৌশলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে মধ্যনির্বাচনের একটি বড় মুলা ঝুলিয়ে দিয়ে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে গোলক ধাঁধায় দৌড়াচ্ছে। কেউ বলছে ১৫ দিন আবার কেউ ২১ দিনের মধ্যে সরকার পড়ে যাবে বলে বিজ্ঞ জ্যোতিষীর মতো অমোঘ ভবিষ্যদ্বাণীর ঘোষণা দিচ্ছেন। আবার অনেক বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষক ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫-এর মধ্যে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাধায়ক সরকারের অধীনে আরেকটি নির্বাচন হচ্ছে বলে চুপি চুপি এলান করে বেড়াচ্ছে এবং সেই নির্বাচনের আগাম প্রস্তুতিও অনেকে ইতিমধ্যে নিতে শুরু করেছেন। তোপখানা রোডের বিভিন্ন আড্ডাখানায় খোলামেলা আলোচনা হচ্ছে সরকার নাকি পিছটান দিতে শুরু করেছে। সংসদের আগামী অধিবেশনে সম্প্রচার ও বিচারপতিদের নিয়ন্ত্রণ আইন পাস হলেই সারা দেশ বিক্ষোভে ফেটে চুরমার হয়ে যাবে! সেই ফাটাতে সরকারকে ফেলে দিয়ে তাকে মাটি চাপা দিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা হবে! আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরকার আইন দুটি পাস করলে অক্টোবর বা নভেম্বরের মধ্যে বর্তমান সরকারকে ফেলে দিয়ে নভেম্বরের শেষ নাগাদ বা ডিসেম্বরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা নিলে খুব সহজভাবেই ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫-এর মধ্যে একটি অবাধ-নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। সে নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি, জামায়াত, বিএনপিসহ সব সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগকে হারিয়ে ক্ষমতায় চলে আসবে! আওয়ামী লীগ কি তখন বসে বসে আঙ্গুল চুষবে? না, তারা আঙ্গুল চুষবে না। তবে তারা কি করবে তার দিক-নির্দেশনাও তোপখানা রোডে পাওয়া যাচ্ছে। যদি সরকার সরকারবিরোধীদের দাবি না মানে, তাহলে দেশে প্রচণ্ড শান্তিপূর্ণ আন্দোলন হবে (!), সেই শান্তিপূর্ণ আন্দোলন দমন করার নামে সরকার যদি দমননীতি চালায় বা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন দমন করার জন্য সশস্ত্রবাহিনী নিয়োগ করে, দেশে অশান্তি বা সহিংস গণ্ডগোল পাকায়, তাহলে বিদেশিরা বসে থাকবে না এবং তখন তারা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে (!) এবং প্রয়োজনে বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক শান্তি মিশনে পাঠানো বন্ধ করে দেবে। তাহলে সশস্ত্রবাহিনী শুর শুর করে গর্তে ডুকে যাবে! তখন সরকারের আর কিছুই করার থাকবে না! সরকারবিরোধীদের ভয়ে সরকার তখন হয়তো চুন লেদাতে শুরু করে দেবে! দুঃখিত, গ্রামবাংলার লেদানো শব্দটি ব্যবহার করার জন্য। আমাদের কিশোরগঞ্জ এলাকায় পশু-পাখির মলত্যাগকে লেদানো বলে এবং পাখির লেদা সাদা বা চুনের মতো হয়। সাধারণত পাখি মানুষকে ভয় পায়, তাই কেউ পাখিকে ধাওয়া দিলে উড়ে যায় এবং কখনো কখনো উড়ে যাওয়ার সময় লেদাতে থাকে, তাই 'তোর ভয়ে পাখি লেদাচ্ছে' বলে অনেকে কৌতুক করে থাকে।

তোপখানা রোডে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা সামাজিক সংগঠনের প্রতিদিনই অন্তত দু-তিনটা আলোচনা, গোলটেবিল, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, প্রতিবাদ, সংবাদ সম্মেলন বা স্মরণসভা হয়ে থাকে। এসব সভা-সেমিনারে প্রচুর রাজনৈতিক তথ্য পাওয়া যায়। বিশেষ করে শীর্ষ নেতানেত্রীর অন্দরমহলের গোপন খবর এবং তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া বা অনেক সিদ্ধান্তের আগাম খবর তোপখানা রোডের আড্ডাখানার চায়ের টেবিলে পাওয়া যায়। তোপখানার অনেক রাজনীতিবিদ মনে করেন এবার প্রয়োজনে বিদেশিরা এই সরকারকে হঠিয়ে সামরিক বাহিনীকে বসাবে। এখন তো আর ভারতে কংগ্রেস সরকার নেই যে, আওয়ামী সরকারকে বাঁচানোর জন্য তারা সেনাবাহিনী পাঠাবে- এমন কোনো ভয় নেই। ওইসব রাজনীতিবিদদের মনস্তাত্তি্বক অবস্থা দেখে আশ্চর্য হতে হয় যাদের অনেককেই সরকার ডাক দিলে সরকারের কাছে দৌড়ে চলে যাবে। এসব রাজনীতিবিদদের জ্ঞান, বুদ্ধি, মেধা, মননশীলতার মান দেখে একজন ক্ষুদ্র রাজনীতিবিদ হিসেবে লজ্জিত হওয়া ছাড়া কিছুই থাকে না। আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে বাংলাদেশের রাজনীতির সমীকরণ খুবই সরল। এখানে 'ক' কখনই 'খ'-এর সমান নয়। ক ও খ এর সম্পর্ক সাংঘর্ষিক এবং চিরন্তন। ক সদা সচেষ্ট খ-কে ক্ষুদ্র করে রাখার জন্য এবং খ সদা সংগ্রামে লিপ্ত নিজেকে ক-তে অধিষ্ঠিত করতে। এর বাইরে আমাদের কোনো রাজনীতি নেই। আমরা এক কেন্দ্রিক জাতি। আমাদের ভাষা এক, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এক, জনসংখ্যার ৯০-৯৫% এক ধর্মাবলম্বী, ক্ষুদ্র ধর্মাবলম্বীদের রাজনৈতিক প্রভাব গৌণ তারপরও যেটুকু আছে, তাও মনস্তাত্তি্বক, আশা আকাঙ্ক্ষা এক, ধনী-গরিবের পার্থক্য তেমন প্রকট নয় এবং পারস্পরিক সম্পর্কও সাংঘর্ষিক নয়, রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা কোনো গোষ্ঠী বা অঞ্চলের কাছে কুক্ষিগত নয়। আমাদের রাজনীতিতে যেমন কোনো ধর্মীয় বা উপধর্মীয় সাংঘর্ষিক বিরোধ নেই, তেমনি কোনো আঞ্চলিক বিরোধও নেই। আমাদের আদর্শগত কোনো বিরোধ এবং বৈদেশিক নীতিতেও কোনো সাংঘর্ষিক বিরোধ নেই। আমরা কোনো বিদেশি বলয়ের সঙ্গে চুক্তিতে আবদ্ধ নই। আমাদের রাজনীতি সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তিকেন্দ্রিক এবং পরস্পর ব্যক্তিবিরোধী। আরও খোলা করে বলতে গেলে বলতে হয়, সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তি স্বার্থকেন্দ্রিক। আমাদের রাজনীতিতে ক-এর সঙ্গে খ-এর বিরোধ একচ্ছত্র ক্ষমতা নিয়ে। আর বাকি সব হলো স্তাবক। কেউ ক-এর পক্ষে আবার কেউ খ-এর পক্ষে। এই স্তাবকের দল যখন তাদের স্বার্থে যেদিকে ধাপিত হয় ক ও খ-এর অবস্থান সেভাবে পরিবর্তন হয়। এই স্তাবকেরা যেমন তাদের নেতা ক বা খ-কে ভগবান বানাতে পারে তেমনি পূজা শেষে তাদের ভগবানকে পায়ের নিচে দুমড়ে-মুচড়ে বিসর্জনও দিতে পারে। ভাগ্যের কারণে ক ও খ তাদের পরস্পর বিরোধিতা বাদ দিয়ে কখনই মিলতে পারবে না। মিলতে চাইলেও তাদের স্ব-স্ব স্তাবকেরা কখনোই তা দেবে না। ক ও খ কখনোই তাদের অবস্থান ছাড়বে না তাই তাদের পরিণতিও হবে বিয়োগান্তক যা তাদের বংশধরদের জন্য বংশ পরম্পরায় সম্পদ হয়ে থাকবে, যা আমাদের রাজনীতির চরম ট্র্যাজেডি। ক বা খ যেই ক্ষমতায় থাকবে তখন তার বলয়ে অবশ্যই স্তাবকদের সংখ্যা বেশি থাকবে। এমনকি খ-এর স্তাবকেরাও গোপনে, আড়ালে-আবডালে ক-এর বলয়ে প্রবেশ করতে চাইবে এবং না পারলে ক এর বিরুদ্ধে খ কে উত্তেজিত করতে প্রলুব্ধ করবে। সবচেয়ে মজার খেলা হলো খ এর স্তাবকেরা এই উত্তেজনাকেই আবার পণ্য করে ক-এর সঙ্গে দরকষাকষি করবে। ক এবং খ আমাদের রাজনীতিতে পণ্য, আমরা আমাদের নেতাদের বেচাকেনা করি। যখন যার আড়তে ক বা খ গুদামজাত হয় তখন তারা ক্ষমতার আড়তদার, ব্যবসা তখন তাদের তুঙ্গে। আমাদের রাজনীতিতে আদর্শ বা কর্মসূচির কোনো মূল্য নেই। উন্নয়ন করে ক্ষমতায় টেকা যায় না এবং আসাও যায় না। কারণ জনগণও জানে উন্নয়ন মানে কমিশন- ঠিকাদার-ইঞ্জিনিয়ার-ক্ষমতাসীন আমলা ও রাজনৈতিক এবং বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের সমন্বয়ে গঠিত দস্যুবাহিনীর রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন। রাজনৈতিক পদ ও সংসদ সদস্যের আসন এখন নিলামে ওঠে, ক বা খ এর বংশধর ও আত্দীয়স্বজনরা এখন রাষ্ট্রের মালিকপক্ষ। ক বা খ এর ক্ষমতার পরিবর্তনের সঙ্গে জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না। রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ বা প্রমত্ত পদ্মার ঢেউয়ের বিপরীতে মাথা তুলে দাঁড়াতে হয় জনগণকেই। রাজনৈতিক নেতৃত্ব সেখানে কোনো পথ দেখায় না। জনগণ বাধা মানে না তাই জনগণই জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করে।

যে স্তাবকেরা দিবা স্বপ্ন দেখছেন ১৫ বা ২১ দিনে সরকার পরিবর্তন বা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫-এর মধ্যে নির্বাচনের, জানি না কারা তাদের সামনে এই স্বপ্নের মুলা ঝুলিয়েছেন। তবে এটা নির্দি্বধায় বলতে পারি, ওই দেশি-বিদেশি ধুরন্ধর গোষ্ঠী অবশ্যই তাদের স্বার্থে এবং সরকারের সঙ্গে দর কষাকষি করার জন্যই সরকারবিরোধীদের এই দিবাস্বপ্ন দেখাচ্ছে। ওই ধুরন্ধর গোষ্ঠীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিলে, মনে হয় অনেক কিছু আমাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে। এরা হলো - ১. সরকারবিরোধী ভাবাপন্ন বা অতীতে বর্তমান সরকারবিরোধীদের সঙ্গে মধুর সম্পর্কের কারণে বর্তমানে সরকারি পদ-পদবি, পদোন্নতি ও বিশেষ সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত চাকরিরত সামরিক ও বেসামরিক আমলা, পুলিশ, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, শিক্ষক এবং ব্যাংকসহ বিভিন্ন পেশা ও বুদ্বিজীবী, সাংবাদিক এবং কর্মজীবী গোষ্ঠী। ২. সরকারের আনুকূল্যবর্জিত বিভিন্ন ছোট বড় ব্যবসায়িক গোষ্ঠী, ব্যাংক, বীমা, শিল্প ও মিডিয়া মালিক গোষ্ঠী। ৩. সরকারের ঋণখেলাপি, সরকারি ব্যাংকের ঋণ সুবিধাবঞ্চিত ও সরকারের বিভিন্ন আর্থিক সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত গোষ্ঠী। ৪. বিভিন্ন বিত্তশালী ব্যক্তিবর্গ, যারা সরকারের কাছে অগ্রহণযোগ্যতার কারণে বিত্তের প্রসারে বাধাগ্রস্ত। ৫. বিভিন্ন ব্যাংক-বীমা, পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন ও বিভিন্ন লাইসেন্স, পারমিট, বড় বড় একচেটিয়া ঠিকাদারি ও ব্যবসা প্রত্যাশী সরকারের কাছে অগ্রহণযোগ্য ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ। ৬. রাষ্ট্রদূত, বিদেশে বাণিজ্যিক/তথ্য অ্যাটাসে হতে আগ্রহী সরকারের কাছে অগ্রহণযোগ্য বেসামরিক আমলা ও তথ্য ক্যাডার ও সাংবাদিক ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ। ৭. বিভিন্ন বন্ধু রাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতরা যারা সরকারের সঙ্গে আস্থাশীল সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায়, তারা তাদের ব্যর্থতা থেকে বেরিয়ে আসতে আমাদের কাজে লাগাতে চেষ্টা করছে। ৫ জানুয়ারির আগেও তারা সরকারের সঙ্গে দরকষাকষি করে আমাদের নির্বাচনের বাইরে রাখার নীল-নকশা বাস্তবায়নে সরকারকে সহযোগিতা করেছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত রাখবে বলে আমার বিশ্বাস। এ ছাড়াও কায়েমি স্বার্থবাদী গোষ্ঠীসমূহ যারা অব্যাহতভাবে আমাদের সরকারবিরোধী আন্দোলনে যাওয়ার জন্য প্ররোচিত করছে। আমরা যদি আমাদের নেতা-কর্মীদের বিপদের দিকে ঠেলে দিয়ে তাদের প্ররোচিত পথে আন্দোলনে নামার পর সরকার যদি এই আলোচিত ধুরন্ধর গোষ্ঠীগুলোকে কাছে টেনে নেয়, তখন আমাদের নেতা-কর্মীদের ভাগ্যে কি হবে, তা বিবেচনায় রেখে আন্দোলনে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে। আমরা কোনো আদর্শের লড়াই করছি না। আমাদের লড়াই হচ্ছে ক্ষমতার লড়াই। এই লড়াইয়ে যেই জিতুক ক্ষমতা সেই নিরঙ্কুশ ভোগ করতে পারবে না। ধুরন্ধর গোষ্ঠী, সে আমাদেরই হোক বা বর্তমানের সরকারদলীয়ই হোক, তাদের উভয়ের সঙ্গে ক্ষমতা অবশ্যই ভাগাভাগি করতে হবে। এমন একটি কায়েমি স্বার্থবাদী রাজনৈতিক অবস্থাতে সরকার সব সময় সুবিধাজনক অবস্থায় থাকে। সরকার যদি ক্ষমতা ভাগাভাগি করে তাহলে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শক্তির টিকে থাকা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার নেতা আমরা, শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণ করি আমরা, খেলার মাঠেও আমরা প্রভাবশালী কিন্তু সেখানেও আমরা আন্দোলন করতে পারি না। আমরা অনেকে চিকিৎসার জন্যও বিদেশে যেতে পারি না, নেতা-কর্মীদের জেলখানা থেকে বের করে আনতে পারি না, আন্দোলনে আহত কর্মীদের নূ্যনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারি না, অথচ অনেকে নেত্রীর সঙ্গে অবাধে ব্যক্তিগত সফরে বিদেশে যেতে পারি যেখানে দল বেঁধে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন ছিল না। তখন অর্থেরও অভাব হয় না এবং বিমান বন্দরে কেউ বাধাপ্রাপ্তও হয় না। আমরাও আন্দোলন করতে চাই। আন্দোলন করতে চাই আমাদের স্বার্থে- আমাদের প্রয়োজনে। আমাদের নিজস্ব পথ ও পরিকল্পনায়। কোনো কায়েমি স্বার্থবাদী ও ধুরন্ধরদের সরকারের সঙ্গে দরকষাকষির সুবিধা করে দেওয়ার জন্য আমরা আন্দোলন করতে চাই না। আমরা নিজেরা ক্ষমতায় যেতে চাই, অন্য কাউকে ক্ষমতায় যাওয়ার পথ করে দেওয়ার জন্য গাধার মতো আন্দোলন অবশ্যই করতে চাই না। নিজের বুদ্ধিতে রাজা হবো কিন্তু নির্বোধের মতো পরের বুদ্ধিতে গাধা হবো না। মানুষ পরিবর্তন চায়। গাধার মতো মুলা দেখে দৌড়ানোর কোনো প্রয়োজন নেই। জনগণ খালেদা জিয়ার পক্ষে। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। একটি ভোট দেওয়ার সুযোগ। হটকারিতা থেকে সাবধান থাকতে হবে। ধৈর্যই এখন বড় শক্তি। সংঘাত এড়িয়ে চলতে হবে। সরকারকে উন্নয়নের নামে লুণ্ঠনে ব্যস্ত রেখে নিজের দলকে গোছাতে হবে, আগামী নির্বাচনের আগাম প্রস্তুতি নিতে হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

[email protected]

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে