শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বিকল্প রাজনীতির সন্ধানে

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
বিকল্প রাজনীতির সন্ধানে

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি যে কত খারাপ তা প্রতিদিনের খবরের কাগজ পড়লেই বোঝা যায়, যদিও খবরের কাগজে রাজনৈতিক হত্যা ও গুমের খবর সবটা প্রকাশ হয় না। এর পর সরকারের 'সম্প্রচার নীতি' আইনে পরিণত হলে হয়তো একেবারেই প্রকাশ হবে না। অথবা সেটাই প্রকাশ হবে, যা হচ্ছে সরকারের ভাষ্য।

ক্রসফায়ার সম্পর্কে সরকারের ভাষ্য যে সত্য নয়, এটা সবাই জানে। ক্রসফায়ারের শব্দগত অর্থ হলো এই যে, দুই পক্ষের গোলাগুলিতে তৃতীয় কোনো ব্যক্তি বেঘোরে প্রাণ দিল। প্রতিটি ক্রসফায়ারের ক্ষেত্রে সরকার এটাই বলে থাকে। এটা যে কত বড় রাষ্ট্রীয় মিথ্যাচার তা সবাই জানেন। তবু সরকার সেই মিথ্যাচারই করে চলেছে নির্লজ্জের মতো। এখন ক্রসফায়ারের একটা যথার্থ মানে বুঝে নিয়েছে বাংলাদেশের মানুষ। ক্রসফায়ারের আসল মানে হলো, কোনো ব্যক্তিকে ধরে নিয়ে বিনা বিচারে ঠাণ্ডা মাথায় খুন করা। এটা সাধারণত র‌্যাব করে থাকে। এখন পুলিশও করে এবং প্রশাসনের উপরতলার নির্দেশেই তা হয়ে থাকে। ক্রসফায়ার শুরু করেছিলেন খালেদা জিয়া। বর্তমানে শেখ হাসিনার সরকার সেটাকে বহুগুণ বাড়িয়ে তুলেছে।

এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে গুম। খুন ও গুমের পরিমাণ এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা পর্যন্ত উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে। শাহ্ এর আমলে ইরানে, অথবা সুহার্তোর আমলে ইন্দোনেশিয়ায় যেভাবে বিরোধী পক্ষকে উধাও করে দেওয়ার ঘটনা ছিল, মনে হয় বাংলাদেশেও সেই প্রাকটিস শুরু হয়েছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো বিশ্ববিখ্যাত এবং অত্যন্ত সম্মানজনক প্রতিষ্ঠানও যথেষ্ট তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে গুম-খুন শুধু বৃদ্ধিই পায়নি, এর সঙ্গে দেশের নিরাপত্তা বাহিনীও জড়িত। গত ৩ সেপ্টেম্বর কালের কণ্ঠে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়- "অ্যামনেস্টির ভাষ্যমতে ২০১২ সাল থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের শিকার হওয়া অন্তত ২০ জনের ঘটনা তদন্ত করেছে অ্যামনেস্টি। এর মধ্যে নয়জনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। দুই মাস পর্যন্ত আটক থাকার পর ছয়জন বাড়ি ফিরেছে। বাকি পাঁচজনের এখনো কোনো খোঁজ মেলেনি। অ্যামনেস্টি বলছে, ২০টি ঘটনা তদন্ত করলেও বাস্তবে গুমের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ার কথা। অনেক অপহরণের ঘটনাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মনে হচ্ছে। বিরোধী দলগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিশানা করে এসব অপহরণের ঘটনা ঘটেছে।"

সব গুম ও খুনের ঘটনা যে রাজনৈতিক কারণে হচ্ছে তা আমি বলব না। কিন্তু রাজনৈতিক কারণে পুলিশ ও র‌্যাবকে বার বার ব্যবহার করতে করতে এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, র‌্যাব নিজেই আপেক্ষিক স্বাধীনতা ভোগ করছে এবং তার কোনো কোনো সদস্য এ সুযোগে ব্যক্তিগতভাবে ভাড়াটিয়া খুনি হিসেবে কাজ করছে। এ অভিযোগ অনেক পুরনো। কিন্তু সাহস করে কেউ বলতে পারেননি। মানহানির মোকদ্দমা অথবা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের মর্যাদাহানির জন্য রাষ্ট্রদোহিতার মামলা হতে পারে এই ভয়ে অনেকেই নীরব থেকেছেন। কিন্তু বাস্তব ঘটনা প্রকাশ হবেই। নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় প্রকাশ পেল র‌্যাবের সদস্যরা কীভাবে সাত খুনের সঙ্গে জড়িত ছিল।

র‌্যাবের জড়িত থাকার ঘটনাটি প্রথমে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী তিরস্কার পর্যন্ত করেছিলেন। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে র‌্যাবের কর্মকর্তারা ধরা পড়েন। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল আশঙ্কা করছেন অদূর ভবিষ্যতে র‌্যাবের দুষ্কর্মকে আরও ভালোভাবে আড়াল করা হবে, র‌্যাবকে প্রটেকশন দেওয়া হবে। র‌্যাবকেও আর প্রশ্ন শুনতে হবে না। জবাবদিহিও করতে হবে না। একটি নিবন্ধে তিনি বলেছেন, "র‌্যাবের অবশ্য ভয় নেই। এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে না তাদের। এমনকি এসব প্রশ্ন শুনতেও হবে না ভবিষ্যতে আর। কারণ এসব নিয়ে কথা বলার ক্ষমতা বেশি দিন থাকবে না গণমাধ্যমের। তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারা, সম্প্রচার নীতিমালা, মানহানি আর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার অভিনব সম্প্রসারণ আরও বেশি কণ্ঠরোধ করবে গণমাধ্যমের। নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে র‌্যাবের কর্তারা ধরা পড়েছেন। র‌্যাবের সেই ভয়ও কাটবে দ্রুত। নারায়ণগঞ্জের ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রীর তিরস্কার শুনেছেন হাইকোর্ট, অভিশংসনের ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রী শাসিত সংসদের হাতে চলে এলে তিরস্কারের প্রয়োজনও ফুরাবে।"

এখন যা চলছে তা আর যাই হোক গণতন্ত্র নয়। কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সৈয়দ আবু জাফর আহমদ এটাকে বলেছেন, 'কর্তৃত্ববাদী শাসন'। সাম্প্রতিক সময়ের সরকারি স্বৈরাচারের কয়েকটি উদাহরণ টেনে তিনি বলেছেন, 'ফ্যাসিবাদ বললে হয়তো অতিকথন হবে, কিন্তু শাসকগোষ্ঠীর ভেতর ক্রমেই ফ্যাসিবাদী প্রবণতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।' (সিপিবির মুখপত্র একতার ৭ সেপ্টেম্বরের সংখ্যা)।

সাম্প্রতিক সময়ের যেসব ঘটনা তিনি উল্লেখ করেছেন তা জানা বিষয় হলেও প্রাসঙ্গিকভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে। "৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ২৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভেঙে শপিংমল ইত্যাদি নির্মাণের প্রতিবাদে বেইলি রোডে ছাত্র-শিক্ষক অভিভাবকদের সমাবেশ ছিল। পুলিশ তা করতে দেবে না, মাইক কেড়ে নিয়ে গেল, মাইকের তার ছিঁড়ে দিল। কয়েক দিন আগে কামরাঙ্গীরচরে জলাবদ্ধতার বিরুদ্ধে এলাকাবাসী মানববন্ধন করবে। পুলিশ তাও করতে দেবে না। গত মাসে তোবা গার্মেন্টের শ্রমিকদের অনশন ধর্মঘট ভাঙার জন্য পানি, বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে পিপার স্প্রে (বন্য জানোয়ারদের ওপর তা প্রয়োগ করা হয়) করে, কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে, মালিক, পুলিশ ও ছাত্রলীগের ক্যাডারদের হামলা যা অতীতের বর্বরতার সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।"

শাসকশ্রেণির বর্বরতা, হিংস্রতা, মিথ্যাচার, নৃশংসতা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এর সঙ্গে যদি যুক্ত হয় 'সম্প্রচারনীতি' ও সংসদ কর্তৃক বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা, তাহলে অধ্যাপক আসিফ নজরুল যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, সেটাই সত্য হবে। গণতন্ত্রের লেশটুকুও থাকবে না।

একটা প্রশ্ন আমার মনে প্রায়ই জাগে। হাইকোর্ট, সুপ্রিমকোর্ট এখন মোটামুটি সরকারের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন। মিডিয়ার অধিকাংশের মালিক সরকারপন্থি। তাহলে এ দুটোকে দমন করার দরকার কী? অনেক ভেবেছি। এ প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত এই যে, সরকার কারও ওপরই সামান্যতম ভরসা করতে পারছে না। কোনো সরকারের গণভিত্তি যখন একেবারে শূন্যের নিচে নেমে যায় তখনই এ অবস্থা তৈরি হয়। দ্বিতীয়ত, সরকারের নৈতিক মনোবল একেবারেই নেই। ৫ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার যে গায়ের জোরে ক্ষমতায় আছে, তা দেশবাসীও যেমন জানে, বিশ্ববাসীও তেমনি জানে। ফলে সরকারের নৈতিক ভিত্তি একেবারে দুর্বল। এ অবস্থায় সরকারকে নির্ভর করতে হয় র‌্যাব, পুলিশ, আমলা আর দলীয় মাস্তানদের ওপর। এ সুযোগটা তারাও নেয়। ফলে দুর্নীতি, স্থানীয় পর্যায়ে বেপরোয়া লুটপাট ও সন্ত্রাস স্বাভাবিকভাবেই বিস্তার লাভ করবে। হয়েছেও তাই।

এ ধরনের সন্ত্রাস চালিয়ে বহুদিন ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিল সুহার্তো বা ইরানের শাহ অথবা মধ্যপ্রাচ্যের অনেক শাসক। কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের তুলনা চলে না। প্রথমত, ওইসব দেশ এমনিতেই ধনী দেশ। তেল সম্পদে ভরা। বাংলাদেশে সেরকম প্রাকৃতিক সম্পদ নেই। তা ছাড়া জনসংখ্যাও বাংলাদেশে বেশি। এখানে জনগণকে ভাত-কাপড়ে খুশি রাখাও কঠিন। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের আছে গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য যা ওইসব আরব দেশের ছিল না। ফলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদী ধরনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে আরও ২০ বছর রাজত্ব করবে এমন ভাবনা যে শাসকরা করছেন, তারা মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন।

এ কথা ঠিক, এখন কোনো শক্তিশালী বিরোধী দল নেই। বিএনপি সর্ববৃহৎ বিরোধী দল হওয়া সত্ত্বেও মাঠের আন্দোলন করতে পারছে না। না পারারই কথা। কারণ জনগণ আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে পাল্টাপাল্টিভাবে নির্বাচিত করলেও বিএনপি এমন কোনো জনপ্রিয় দল নয় যে, তার জন্য জীবন বাজি রেখে মানুষ রাস্তায় নামবে। শ্রেণি চরিত্রগতভাবে উভয়ই এক। সবই ধনিক শ্রেণির দল। সাধারণ মানুষের দাবি-দাওয়া, জীবন-জীবিকা ও দুঃখ-কষ্ট থেকে তারা অনেক দূরে। দুটোই দুর্নীতিবাজ। আর যে গণতন্ত্রের কথা বলে তারা এখন গলা ফাটাচ্ছেন, সেই গণতন্ত্র তাদের আমলেও ছিল না। র‌্যাব তাদেরই সৃষ্টি। ক্লিনহার্ট অপারেশনের নামে তারাও যৌথবাহিনীর হেফাজতে মানুষ মেরেছে, বর্বর নির্যাতন চালিয়েছে। আবার সেই নির্যাতনকারীদের রক্ষা করার জন্য বেগম খালেদা জিয়া পার্লামেন্টে দায়মুক্তির আইন পাস করেছিলেন। সেই খালেদা জিয়াকে কি গণতন্ত্রী বলতে হবে? পদ্মা সেতুর মহা কেলেঙ্কারির কথা উঠেছে (যদিও আজ্ঞাবহ মেরুদণ্ডহীন দুদক সব আসামিকে নির্দোষ বলেছে) বলে কি হাওয়া ভবনের কেলেঙ্কারির কথা ভুলে যেতে হবে? হ্যাঁ, এখন গুম, খুন, নির্যাতনের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। তাই প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় বসা গণবিরোধী সরকারের অপসারণ দরকার। কিন্তু তার বিকল্প নয় বিএনপি। বিকল্প হতে হবে তাদেরই যাদের ভাবমূর্তি পরিষ্কার, যারা সত্যিকার অর্থে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী। অর্থাৎ সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতায় আস্থাশীল, যারা জনগণের, বিশেষ করে গরিব শ্রমজীবী ও মধ্যবিত্ত জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে পারবে, এমন শক্তিকেই। সেই শক্তি এখনো তেমনভাবে দৃশ্যমান নয়। কিন্তু এ ছাড়া আর বিকল্পও নেই।

আওয়ামী লীগ তো বটেই, এমনকি বিএনপিতেও এক সময় সংগ্রামী কর্মীদের সমাবেশ ঘটেছিল। একদা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কিছুটা আদর্শবাদের স্পর্শ ছিল- জাতীয়তাবাদ ও অসাম্প্রদায়িকতার আদর্শ। বিএনপি যদিও সেনা ছাউনি থেকে সৃষ্ট, তবু এরশাদবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তারও রূপান্তর ঘটেছিল। কিন্তু নব্বই পরবর্তী সময়ে উভয় দলেরই নৈতিক অবনতি ঘটেছে। পালাক্রমে ক্ষমতায় থেকে তাদের চরিত্রের পরিবর্তন হয়েছে। উভয় দলের শীর্ষে ও তৃণমূলে জমায়েত হয়েছে সুবিধাভোগীরা। এ প্রসঙ্গে গত ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বাংলাদেশ প্রতিদিনের উপ-সম্পাদকীয় কলামে কাজী সিরাজ যথার্থই লিখেছেন, "... রাজনীতি এ দেশে এখন আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই, চলে গেছে অরাজনৈতিক ব্যক্তি, অবসরপ্রাপ্ত আমলা, কালো টাকার মালিক, অসাধু ব্যবসায়ী এবং গডফাদারদের হাতে। দেশে চলছে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি। চলছে বেপরোয়া 'বাজিকরী'। রাজনীতি যাতে আর কখনোই রাজনীতিবিদদের হাতে বা নিয়ন্ত্রণে ফিরে না আসে তা-ই যেন নিশ্চিত করতে চাইছে দেশের প্রধান দুই দল- আওয়ামী লীগ ও বিএনপি।"

এ প্রবণতাকে রুখতে হবে। শাসকগোষ্ঠীর ভয়ঙ্কর ফ্যাসিবাদী প্রবণতাকেও পরাজিত করতে হবে। আওয়ামী লীগ-বিএনপি ব্যতীত নতুন বিকল্পের কথা ভাবতে হবে। যারা সাহসের সঙ্গে, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে স্বৈরাচারকে মোকাবিলা করে গড়ে তুলবে নতুন ধারার গণমানুষের রাজনীতি। সেই রাজনীতির উদ্বোধন ঘটুক।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর