শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ইমরানের \\\'বাউন্সার\\\' বল কোথায়?

জগ্‌লুল আহ্‌মেদ চৌধূরী
অনলাইন ভার্সন
ইমরানের \\\'বাউন্সার\\\' বল কোথায়?

বর্তমান সময়ে পাকিস্তানের রাজনীতিতে নিঃসন্দেহে সবচেয়ে আলোচিত নাম হলো ইমরান খান। রাজনীতিতে তিনি সমাদৃত, সমালোচিত এবং বিতর্কিত। কিন্তু ক্রিকেট তারকা হিসেবে তিনি শুধু সমাদৃতই ছিলেন দেশে-বিদেশে। ফাস্ট অর্থাৎ দ্রুতগতির বোলার হিসেবে তার খ্যাতি ছিল পৃথিবীর ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে। ভালো ব্যাটিংও করতেন এবং সেই তার সময়ে ইমরান ছিলেন বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ 'অলরাউন্ডার'। তবে বোলার হিসেবেই তার ছিল মূল পরিচয়। এই বোলিং ইমরানকে দিয়েছিল সীমাহীন প্রশংসা। তার বোলিংশৈলীর একটি আকর্ষণ ছিল 'বাউন্সার' বল। মাঝে মাঝে 'সুইং' বল করলেও ক্রিকেট তার সফল উত্তরসূরি ওয়াসিম আকরাম সেই 'সুইং' আরও ভালোভাবে রপ্ত করেছিলেন। কিন্তু 'বাউন্সার' বলে ইমরান ছিলেন প্রায় অদ্বিতীয়। পৃথিবীর সেরা ব্যাটসম্যানরা এই বলে ভীত থাকতেন। ইমরানের মুখ্য অস্ত্র ছিল এই 'বাউন্সার'- যা তিনি সব সময় ব্যবহার করতেন না। মোক্ষম সময়ে এর ব্যবহার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বেশ কার্যকরী হয়েছে। এমনকি বলকে মোকাবিলা করতে গিয়ে দক্ষ ব্যাটসম্যানরা বিভিন্ন 'পয়েন্টে' ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন। দীর্ঘ ক্রিকেট জীবনে তিনি খ্যাতিই অর্জন করেছেন।

কিন্তু ক্রিকেট খেলা আর রাজনীতি এক নয়। যদিও বিভিন্ন পেশার খ্যাতিমান ব্যক্তিরা রাজনীতিতে এসে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হয়তো ব্যর্থ হয়েছেন, কেউ কেউ আবার যথেষ্ট সাফল্যও পেয়েছেন। তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে রোনাল্ড রেগান থেকে শুরু করে ভারতের দক্ষিণ রাজ্য তামিলনাডু ও অন্ধ্রপ্রদেশের এমজি রামচন্দন, এনটি রামরাও কিংবা জয়রাম জয়ললিতারা রাজনীতিতে এসে সফল হয়েছেন- যেভাবে সাফল্য পেয়েছিলেন অভিনয়ের জগতে। ভারতের ২০১৪ সালের নির্বাচনে অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী, সংগীত শিল্পীরা সংসদ সদস্য হয়েছেন। এপ্রিল-মে মাসের এই নির্বাচনে সবচেয়ে আকর্ষণীয় প্রার্থী ছিলেন এক সময়ের 'ড্রিম গার্ল' বলে পরিচিত হেমা মালিনী। তিনি উত্তর প্রদেশের হিন্দু ধর্মের পবিত্র শহর মথুরা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন বিজেপির প্রার্থী হয়ে। আমি সেই নির্বাচনের আগে ভোট ও রাজনীতি পর্যবেক্ষণের জন্য ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে মথুরায়ও গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য ছিল শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমি মথুরায় যদি হেমা মালিনীর সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। আগ্রা থেকে দিলি্ল যাওয়ার পথে সেখানে গিয়ে হেমার সন্ধান আমি পাইনি। তিনি নির্বাচনী এলাকা গ্রামাঞ্চলে ছিলেন। শুনেছি হেমাও নির্বাচনী জনসভায় দাবি করেছেন যে রাজনীতিতেও তিনি সাফল্য পাবেন। তবে তারা অনেকেই জয়ী হয়েছেন 'মোদি ঝড়ের' কারণে। এটাকে রাজনীতিতে সফলতা বলা যায় না। কৃতিত্ব স্বাভাবিকভাবেই দাবি করছেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি 'টি বয়' অর্থাৎ চা-বিক্রেতা থেকে আজ পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের সরকারপ্রধান। ঘুরে বেড়াচ্ছেন বড় বড় দেশ- ব্রাজিল, জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সত্যিকারের রাজনীতিই মানুষকে শীর্ষ পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। আবার জনকল্যাণবিহীন আদর্শচ্যুত রাজনীতি সাফল্যের উচ্চশিখর থেকে ধরাশায়ী করতে পারে। এক্ষেত্রে ভুল, গর্ব, অহমিকা এবং স্বার্থান্বেষী রাজনীতি এমনি করুণ পরিণতিতে অবদান রাখে। রাজনীতিতে নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না। অন্য পেশায় অনেক কিছু বলা যায়। অবশ্য, রাজনীতি পেশা হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়, যদিও বলা যায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেটাও হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজনীতি হবে একটি জনকল্যাণমূলক 'মিশন'- সেখানে দেওয়ার রয়েছে, পাওয়ার সুযোগ কম। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সেটা হচ্ছে কি?

পাকিস্তানের রাজনীতির অধুনা আলোচিত ব্যক্তি ইমরান হয়তো রাজনীতির বিচিত্র গতিপথ সেভাবে অনুধাবন করতে পারেননি। ক্রিকেটের অবিশ্বাস্য খ্যাতি এবং ব্যক্তিগত জীবনের অশান্তির পর তিনি হয়তো ভেবেছিলেন যে রাজনীতি তাকে গুরুত্ব ও সান্ত্বনা দেবে। হয়তো তিনি বেশ কিছু রাজনীতি থেকে পেয়েছেনও। কিন্তু এবারের সরকার পতনের আন্দোলন রাজধানী ইসলামাবাদে সমর্থকদের নিয়ে দিনের পর দিন সংগ্রাম চালিয়ে সম্ভবত ইমরান এখন ক্লান্ত। অনেকটা একই অবস্থায় আছেন ধর্মীয় নেতা থেকে রাজনীতিবিদে রূপান্তরিত কানাডাবাসী তাহিরুল কাদরী। কাদরী পাকিস্তানের গত বছরের মে মাসের নির্বাচনের আগে কানাডা থেকে দেশে ফিরে এসে আলোচনায় এসেছিলেন। তবে তিনি সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি। তার বেশ সমর্থক ও অনুরাগী আছে পাকিস্তানে। এবার গত মাস অর্থাৎ আগস্টে সরকার পতনের লক্ষ্যে ইমরান খানের সঙ্গে যৌথ না হলেও সমান্তরাল আন্দোলনে অবতীর্ণ হন। উভয়েই সমর্থকদের নিয়ে লাহোর থেকে ইসলামাবাদে গিয়ে অবস্থান নেন। এক সময় মনে হয়েছে নওয়াজ শরিফের সরকার রোধহয় আর নেই। উল্লসিত হয়েছেন ইমরান-কাদরী। কিন্তু সেটাও আর হয়নি। স্তিমিত হয়ে উঠেছে সেই আন্দোলন। প্রতীয়মান হচ্ছে যে প্রাণে পানি পেয়েছেন নওয়াজ শরিফ। পার্লামেন্টে বড় সংখ্যা গরিষ্ঠতা থাকা সত্ত্বেও এবং মাত্র ১৫-১৬ মাস ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও তার সরকারের এমনি অবস্থা হওয়ার কথা ছিল না। কিন্তু পরিবার নিয়ে আগের মতো দুর্নীতি, অনেকটা অদক্ষতা এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করার মতো নেতৃত্বের অপ্রতুলতাই নওয়াজ সরকারকে এই পরিস্থিতিতে নিয়ে এসেছে। শক্তিশালী সেনাবাহিনী অনেক কিছু বিবেচনা করে হয়তো সরকারকেই শেষ পর্যন্ত সমর্থন দিয়েছে যদিও এক পর্যায়ে মনে হচ্ছিল সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করতে পারে। তা সত্ত্বেও সরকার বেঁচে গেলেও দুর্বল হয়েছে। দেশের ক্ষতি হয়েছে। সরকার-বিরোধী আন্দোলনের জন্য শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টরা পাকিস্তান সফর স্থগিত করেছেন। বড় কথা চীনের প্রধানমন্ত্রীর নির্ধারিত সফরটি বাতিল হওয়ায় পাকিস্তান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইমরানের দল পিটিআই গত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এবং আগের তুলনায় বেশ ভালো করে যদিও মুসলিম লীগ (নওয়াজ) ও পিপলস পার্টির পরে তৃতীয় অবস্থানে আছে। তখন ইমরান কোনো বড় ধরনের কারচুপির অভিযোগ তোলেননি। পার্লামেন্টের অধিবেশনে তার দল অংশ নিচ্ছে। তাহলে এখন কেন ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ তুলে সরকারের পদত্যাগের দাবি? রাজধানী ইসলামাবাদে বেশ কয়েক হাজার সমর্থককে নিয়ে অবস্থান নিলেও দেশের অন্যান্য স্থানে আন্দোলনের নমুনা প্রত্যক্ষ করা যায়নি। সেনাবাহিনীর কিছু বক্তব্য বিভ্রান্তির সৃষ্টি করলেও কোনো চাঞ্চল্যের কারণ হয়নি। তাহিরুল কাদরীর পিএটি দল নতুন এবং অনেকটাই ধর্মীয় অনুভূতির উপর নির্ভরশীল। রাজনীতিতে প্রত্যক্ষভাবে ধর্মের সম্পৃক্ততা বাঞ্ছনীয় নয়। তথাপি বাস্তবতা হলো ধর্মের ভূমিকা অনেক সময় কার্যকর হয়ে যায়। ভারতে বিজেপির বড় জয়ে ধর্মীয় আবেদন যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছে। ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিগুলো এতে শঙ্কিত হলেও মোদি তার সাম্প্রদায়িকতার 'ইমেজ' সত্ত্বেও সেদিকে তোয়াক্কা না করে হিন্দু জাতীয়তাবাদীতেই উদ্বুদ্ধ হয়েছেন এবং নির্বাচনে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাহিরুল কাদরী সেটা পারেননি। মোদিদের আছে অভিজ্ঞতা ও কৌশল। কাদরীদের সেটা নেই।

ইমরানের একটি 'প্লেবয়' ইমেজ ছিল সেই সময় থেকে যখন তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট দলের ক্যাপ্টেন ছিলেন। সুদর্শন ইমরানের সর্বোচ্চ সাফল্য হলো পাকিস্তানকে তার নেতৃত্বে বিশ্বকাপ জয়ে সফল করা। বাংলাদেশে যেমন ক্রিকেটের জন্য তার অনুরাগী আছে, আবার বাংলাদেশবিরোধী বক্তব্যের জন্য তিনি নিন্দিত হয়েছেন খুবই প্রত্যাশিতভাবে। এটা অপরিপক্বতারই নামান্তর।

পাকিস্তানের রাজনীতিতে যে ইমরানের সমর্থক নেই তা নয়। বেশ বড় সংখ্যক তরুণ-তরুণী তার অনুরাগী। তিনি দুর্নীতি-বিরোধীনীতি অবস্থান নিয়েও বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তবে রাজনীতিতে ধাতস্থ হননি। কিন্তু যেভাবে হঠাৎ করে সরকার পতনের আন্দোলনে তিনি ঝাঁপিয়ে পড়লেন, এতে অনেকেই বিস্মিত হন। একই সঙ্গে প্রায় একই ধরনের দাবি নিয়ে সংগ্রামে অবতীর্ণ হলেন তাহিরুল কাদরী। ইমরানের দলের সাবেক প্রধান জাভেদ হাশমীর মতে ইমরান-কাদরী হয়তো আশ্বাস পেয়েছিলেন যে, সেনাবাহিনী এক সময় হস্তক্ষেপ করবে। বিভিন্ন কারণে আগে এবং বর্তমানেও নওয়াজ শরিফের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সম্পর্ক ভালো নয় এবং সে কারণে হয়তো এমনি ধারণার উদ্রেক হয়েছিল। এই সময়ে সাবেক শাসক ও প্রধান বিরোধী দল পিপিপির সমর্থন নওয়াজকে সাহায্য করেছে।

পাকিস্তানের রাজনীতির অস্থিরতা হ্রাস পেয়েছে, তবে নিরসন হয়েছে মনে করা ঠিক হবে না। গত নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ এবং ফলাফলের গ্রহণযোগ্যতা ও একটি 'কেয়ারটেকার' সরকারের অধীনে ভোট হওয়া সত্ত্বেও সরকারের দুর্নীতি ও অদক্ষতার কারণেই আজ এমনি পরিস্থিতি। ইমরানের 'বাউন্সার' বল রাজনীতিতে কার্যকরী হয়নি বলেই হয়তো টিকে গেল নওয়াজ শরিফ সরকার। ইমরান এখন কি বলে আবার শান দিচ্ছেন?

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ের বিশ্লেষক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে