শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ইমরানের \\\'বাউন্সার\\\' বল কোথায়?

জগ্‌লুল আহ্‌মেদ চৌধূরী
অনলাইন ভার্সন
ইমরানের \\\'বাউন্সার\\\' বল কোথায়?

বর্তমান সময়ে পাকিস্তানের রাজনীতিতে নিঃসন্দেহে সবচেয়ে আলোচিত নাম হলো ইমরান খান। রাজনীতিতে তিনি সমাদৃত, সমালোচিত এবং বিতর্কিত। কিন্তু ক্রিকেট তারকা হিসেবে তিনি শুধু সমাদৃতই ছিলেন দেশে-বিদেশে। ফাস্ট অর্থাৎ দ্রুতগতির বোলার হিসেবে তার খ্যাতি ছিল পৃথিবীর ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে। ভালো ব্যাটিংও করতেন এবং সেই তার সময়ে ইমরান ছিলেন বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ 'অলরাউন্ডার'। তবে বোলার হিসেবেই তার ছিল মূল পরিচয়। এই বোলিং ইমরানকে দিয়েছিল সীমাহীন প্রশংসা। তার বোলিংশৈলীর একটি আকর্ষণ ছিল 'বাউন্সার' বল। মাঝে মাঝে 'সুইং' বল করলেও ক্রিকেট তার সফল উত্তরসূরি ওয়াসিম আকরাম সেই 'সুইং' আরও ভালোভাবে রপ্ত করেছিলেন। কিন্তু 'বাউন্সার' বলে ইমরান ছিলেন প্রায় অদ্বিতীয়। পৃথিবীর সেরা ব্যাটসম্যানরা এই বলে ভীত থাকতেন। ইমরানের মুখ্য অস্ত্র ছিল এই 'বাউন্সার'- যা তিনি সব সময় ব্যবহার করতেন না। মোক্ষম সময়ে এর ব্যবহার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বেশ কার্যকরী হয়েছে। এমনকি বলকে মোকাবিলা করতে গিয়ে দক্ষ ব্যাটসম্যানরা বিভিন্ন 'পয়েন্টে' ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন। দীর্ঘ ক্রিকেট জীবনে তিনি খ্যাতিই অর্জন করেছেন।

কিন্তু ক্রিকেট খেলা আর রাজনীতি এক নয়। যদিও বিভিন্ন পেশার খ্যাতিমান ব্যক্তিরা রাজনীতিতে এসে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হয়তো ব্যর্থ হয়েছেন, কেউ কেউ আবার যথেষ্ট সাফল্যও পেয়েছেন। তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে রোনাল্ড রেগান থেকে শুরু করে ভারতের দক্ষিণ রাজ্য তামিলনাডু ও অন্ধ্রপ্রদেশের এমজি রামচন্দন, এনটি রামরাও কিংবা জয়রাম জয়ললিতারা রাজনীতিতে এসে সফল হয়েছেন- যেভাবে সাফল্য পেয়েছিলেন অভিনয়ের জগতে। ভারতের ২০১৪ সালের নির্বাচনে অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী, সংগীত শিল্পীরা সংসদ সদস্য হয়েছেন। এপ্রিল-মে মাসের এই নির্বাচনে সবচেয়ে আকর্ষণীয় প্রার্থী ছিলেন এক সময়ের 'ড্রিম গার্ল' বলে পরিচিত হেমা মালিনী। তিনি উত্তর প্রদেশের হিন্দু ধর্মের পবিত্র শহর মথুরা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন বিজেপির প্রার্থী হয়ে। আমি সেই নির্বাচনের আগে ভোট ও রাজনীতি পর্যবেক্ষণের জন্য ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে মথুরায়ও গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য ছিল শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমি মথুরায় যদি হেমা মালিনীর সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। আগ্রা থেকে দিলি্ল যাওয়ার পথে সেখানে গিয়ে হেমার সন্ধান আমি পাইনি। তিনি নির্বাচনী এলাকা গ্রামাঞ্চলে ছিলেন। শুনেছি হেমাও নির্বাচনী জনসভায় দাবি করেছেন যে রাজনীতিতেও তিনি সাফল্য পাবেন। তবে তারা অনেকেই জয়ী হয়েছেন 'মোদি ঝড়ের' কারণে। এটাকে রাজনীতিতে সফলতা বলা যায় না। কৃতিত্ব স্বাভাবিকভাবেই দাবি করছেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি 'টি বয়' অর্থাৎ চা-বিক্রেতা থেকে আজ পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের সরকারপ্রধান। ঘুরে বেড়াচ্ছেন বড় বড় দেশ- ব্রাজিল, জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সত্যিকারের রাজনীতিই মানুষকে শীর্ষ পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। আবার জনকল্যাণবিহীন আদর্শচ্যুত রাজনীতি সাফল্যের উচ্চশিখর থেকে ধরাশায়ী করতে পারে। এক্ষেত্রে ভুল, গর্ব, অহমিকা এবং স্বার্থান্বেষী রাজনীতি এমনি করুণ পরিণতিতে অবদান রাখে। রাজনীতিতে নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না। অন্য পেশায় অনেক কিছু বলা যায়। অবশ্য, রাজনীতি পেশা হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়, যদিও বলা যায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেটাও হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজনীতি হবে একটি জনকল্যাণমূলক 'মিশন'- সেখানে দেওয়ার রয়েছে, পাওয়ার সুযোগ কম। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সেটা হচ্ছে কি?

পাকিস্তানের রাজনীতির অধুনা আলোচিত ব্যক্তি ইমরান হয়তো রাজনীতির বিচিত্র গতিপথ সেভাবে অনুধাবন করতে পারেননি। ক্রিকেটের অবিশ্বাস্য খ্যাতি এবং ব্যক্তিগত জীবনের অশান্তির পর তিনি হয়তো ভেবেছিলেন যে রাজনীতি তাকে গুরুত্ব ও সান্ত্বনা দেবে। হয়তো তিনি বেশ কিছু রাজনীতি থেকে পেয়েছেনও। কিন্তু এবারের সরকার পতনের আন্দোলন রাজধানী ইসলামাবাদে সমর্থকদের নিয়ে দিনের পর দিন সংগ্রাম চালিয়ে সম্ভবত ইমরান এখন ক্লান্ত। অনেকটা একই অবস্থায় আছেন ধর্মীয় নেতা থেকে রাজনীতিবিদে রূপান্তরিত কানাডাবাসী তাহিরুল কাদরী। কাদরী পাকিস্তানের গত বছরের মে মাসের নির্বাচনের আগে কানাডা থেকে দেশে ফিরে এসে আলোচনায় এসেছিলেন। তবে তিনি সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি। তার বেশ সমর্থক ও অনুরাগী আছে পাকিস্তানে। এবার গত মাস অর্থাৎ আগস্টে সরকার পতনের লক্ষ্যে ইমরান খানের সঙ্গে যৌথ না হলেও সমান্তরাল আন্দোলনে অবতীর্ণ হন। উভয়েই সমর্থকদের নিয়ে লাহোর থেকে ইসলামাবাদে গিয়ে অবস্থান নেন। এক সময় মনে হয়েছে নওয়াজ শরিফের সরকার রোধহয় আর নেই। উল্লসিত হয়েছেন ইমরান-কাদরী। কিন্তু সেটাও আর হয়নি। স্তিমিত হয়ে উঠেছে সেই আন্দোলন। প্রতীয়মান হচ্ছে যে প্রাণে পানি পেয়েছেন নওয়াজ শরিফ। পার্লামেন্টে বড় সংখ্যা গরিষ্ঠতা থাকা সত্ত্বেও এবং মাত্র ১৫-১৬ মাস ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও তার সরকারের এমনি অবস্থা হওয়ার কথা ছিল না। কিন্তু পরিবার নিয়ে আগের মতো দুর্নীতি, অনেকটা অদক্ষতা এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করার মতো নেতৃত্বের অপ্রতুলতাই নওয়াজ সরকারকে এই পরিস্থিতিতে নিয়ে এসেছে। শক্তিশালী সেনাবাহিনী অনেক কিছু বিবেচনা করে হয়তো সরকারকেই শেষ পর্যন্ত সমর্থন দিয়েছে যদিও এক পর্যায়ে মনে হচ্ছিল সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করতে পারে। তা সত্ত্বেও সরকার বেঁচে গেলেও দুর্বল হয়েছে। দেশের ক্ষতি হয়েছে। সরকার-বিরোধী আন্দোলনের জন্য শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টরা পাকিস্তান সফর স্থগিত করেছেন। বড় কথা চীনের প্রধানমন্ত্রীর নির্ধারিত সফরটি বাতিল হওয়ায় পাকিস্তান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইমরানের দল পিটিআই গত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এবং আগের তুলনায় বেশ ভালো করে যদিও মুসলিম লীগ (নওয়াজ) ও পিপলস পার্টির পরে তৃতীয় অবস্থানে আছে। তখন ইমরান কোনো বড় ধরনের কারচুপির অভিযোগ তোলেননি। পার্লামেন্টের অধিবেশনে তার দল অংশ নিচ্ছে। তাহলে এখন কেন ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ তুলে সরকারের পদত্যাগের দাবি? রাজধানী ইসলামাবাদে বেশ কয়েক হাজার সমর্থককে নিয়ে অবস্থান নিলেও দেশের অন্যান্য স্থানে আন্দোলনের নমুনা প্রত্যক্ষ করা যায়নি। সেনাবাহিনীর কিছু বক্তব্য বিভ্রান্তির সৃষ্টি করলেও কোনো চাঞ্চল্যের কারণ হয়নি। তাহিরুল কাদরীর পিএটি দল নতুন এবং অনেকটাই ধর্মীয় অনুভূতির উপর নির্ভরশীল। রাজনীতিতে প্রত্যক্ষভাবে ধর্মের সম্পৃক্ততা বাঞ্ছনীয় নয়। তথাপি বাস্তবতা হলো ধর্মের ভূমিকা অনেক সময় কার্যকর হয়ে যায়। ভারতে বিজেপির বড় জয়ে ধর্মীয় আবেদন যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছে। ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিগুলো এতে শঙ্কিত হলেও মোদি তার সাম্প্রদায়িকতার 'ইমেজ' সত্ত্বেও সেদিকে তোয়াক্কা না করে হিন্দু জাতীয়তাবাদীতেই উদ্বুদ্ধ হয়েছেন এবং নির্বাচনে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাহিরুল কাদরী সেটা পারেননি। মোদিদের আছে অভিজ্ঞতা ও কৌশল। কাদরীদের সেটা নেই।

ইমরানের একটি 'প্লেবয়' ইমেজ ছিল সেই সময় থেকে যখন তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট দলের ক্যাপ্টেন ছিলেন। সুদর্শন ইমরানের সর্বোচ্চ সাফল্য হলো পাকিস্তানকে তার নেতৃত্বে বিশ্বকাপ জয়ে সফল করা। বাংলাদেশে যেমন ক্রিকেটের জন্য তার অনুরাগী আছে, আবার বাংলাদেশবিরোধী বক্তব্যের জন্য তিনি নিন্দিত হয়েছেন খুবই প্রত্যাশিতভাবে। এটা অপরিপক্বতারই নামান্তর।

পাকিস্তানের রাজনীতিতে যে ইমরানের সমর্থক নেই তা নয়। বেশ বড় সংখ্যক তরুণ-তরুণী তার অনুরাগী। তিনি দুর্নীতি-বিরোধীনীতি অবস্থান নিয়েও বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তবে রাজনীতিতে ধাতস্থ হননি। কিন্তু যেভাবে হঠাৎ করে সরকার পতনের আন্দোলনে তিনি ঝাঁপিয়ে পড়লেন, এতে অনেকেই বিস্মিত হন। একই সঙ্গে প্রায় একই ধরনের দাবি নিয়ে সংগ্রামে অবতীর্ণ হলেন তাহিরুল কাদরী। ইমরানের দলের সাবেক প্রধান জাভেদ হাশমীর মতে ইমরান-কাদরী হয়তো আশ্বাস পেয়েছিলেন যে, সেনাবাহিনী এক সময় হস্তক্ষেপ করবে। বিভিন্ন কারণে আগে এবং বর্তমানেও নওয়াজ শরিফের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সম্পর্ক ভালো নয় এবং সে কারণে হয়তো এমনি ধারণার উদ্রেক হয়েছিল। এই সময়ে সাবেক শাসক ও প্রধান বিরোধী দল পিপিপির সমর্থন নওয়াজকে সাহায্য করেছে।

পাকিস্তানের রাজনীতির অস্থিরতা হ্রাস পেয়েছে, তবে নিরসন হয়েছে মনে করা ঠিক হবে না। গত নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ এবং ফলাফলের গ্রহণযোগ্যতা ও একটি 'কেয়ারটেকার' সরকারের অধীনে ভোট হওয়া সত্ত্বেও সরকারের দুর্নীতি ও অদক্ষতার কারণেই আজ এমনি পরিস্থিতি। ইমরানের 'বাউন্সার' বল রাজনীতিতে কার্যকরী হয়নি বলেই হয়তো টিকে গেল নওয়াজ শরিফ সরকার। ইমরান এখন কি বলে আবার শান দিচ্ছেন?

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ের বিশ্লেষক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর