শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

এই ঘনঘোর অমানিশা কাটবেই, ইনশাল্লাহ্

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
এই ঘনঘোর অমানিশা কাটবেই, ইনশাল্লাহ্

১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনে কাজী সিরাজ ৫০-নিম্ন বয়সের পাঠকদের ধারণা দেওয়ার জন্য লিখেছেন- "৩ জানুয়ারি ১৯৭১ আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ এবং পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যদের দলীয় শপথ গ্রহণের দিন ছিল। পল্টন ময়দানে বঙ্গবন্ধু দলীয় এমএলএ, এমপিদের শপথ পড়িয়েছিলেন। তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকীসহ সবাই ওই শপথনামায় লিখিত 'জয় বাংলা'র সঙ্গে 'জয় পাকিস্তান' স্লোগানটিও পাঠ করেছিলেন।" আমি সত্তরোর্ধ্ব বয়সের সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিতদের সাক্ষী রেখে বলছি- সেই অনুষ্ঠানে জয় পাকিস্তান শব্দটি উচ্চারিত হয়নি। কাজী সিরাজের অবগতির জন্য বলি, আমি সেদিন নির্বাচিত প্রতিনিধিও ছিলাম না। ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলাম। আর আমার স্মৃতিশক্তি এখনো এত দুর্বল হয়ে যায়নি। তবুও তর্কের খাতিরে তার কথা যদি সত্যি বলে ধরে নিই, তাতেও আমি দোষের কিছু দেখি না। কারণ, সেদিন যে সংসদটির সদস্য হিসেবে তারা নির্বাচিত হয়েছিলেন সেটি ছিল পাকিস্তানের সংসদ। তখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতা আমরা ঘোষণা করিনি। এবং তখন পর্যন্ত আমরা প্রকাশ্যে ছয় দফার ভিত্তিতে স্বাধিকারের দাবিতে সোচ্চার ছিলাম। আর বঙ্গবন্ধু তো পাকিস্তান আন্দোলনেরও প্রতিভাদীপ্ত কর্মী ছিলেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নির্দেশে তিনি পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য ফরিদপুরের আনাচে-কানাচে প্রত্যয়দীপ্ত চেতনা নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছেন, মানুষকে উজ্জীবিত করেছেন। এটি তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর বিভিন্ন অংশে তিনি উদ্ধৃত করেছেন। তখনকার প্রেক্ষাপট ছিল ভিন্ন। কিন্তু বাস্তবতা হলো- যেদিন থেকে বঙ্গবন্ধু একটি উপনিবেশ হিসেবে আমাদের শোষণের উদ্দেশ্যে পাকিস্তানিদের দুরভিসন্ধি বুঝতে পেরেছিলেন সেদিনের পর তিনি একবারের জন্যও 'জয় পাকিস্তান' বা 'পাকিস্তান জিন্দাবাদ' উচ্চারণ করেননি।

৭১-এর ৩ জানুয়ারির শপথের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- নির্যাতন-নিগ্রহ, ভয়-ভীতি, লোভ-লালসা, স্বার্থ ও প্রলোভনের কাছে বাংলার মানুষের অধিকার, বিশেষ করে ছয় দফার প্রশ্নে বিন্দুমাত্র ছাড় দেবেন না। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে যত প্রশ্নই থাক, ঐতিহাসিক মার্চ ও ৭ মার্চের স্মৃতিবিজড়িত রেসকোর্সে তাঁর দলের নির্বাচিত সব সদস্যকে নিয়ে শেখ হাসিনাও পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে শপথ নিতে পারতেন যে- অতীতে যাই হোক না কেন, আমি আপনাদের সামনে জনতার আদালতে দাঁড়িয়ে শপথ করছি- দুর্নীতি ও সামাজিক অবিচারের বিরুদ্ধে আজ থেকে আমরা যুদ্ধ ঘোষণা করছি। কোনো অবস্থাতেই লোভে বা প্রলোভনে পড়ে আমরা দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হব না। বেকারত্ব, দারিদ্র্য ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা নিরলস লড়াই করে যাব। অতীতে যারা দুর্নীতি করেছে তারা যত শক্তিশালীই হোক, দ্রুত বিচার আইনে তাদের বিচার করা হবে, ইনশাল্লাহ্। এ দৃশ্যটির অবতারণা করতে পারলে ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনটি জনগণের কাছে কিছুটা হলেও গ্রহণযোগ্যতা পেত, তার পিতার আদর্শ তার কণ্ঠে ধ্বনিত হতো এবং সংগঠনকে তিনি সুসংগঠিত ও সুশৃঙ্খল করতে পারতেন। তাতে করে বাংলাদেশের আতঙ্কিত জনতার মনে জোনাকির মৃদু আলোর মতো ক্ষীণ আশাবাদ সৃষ্টি হলেও হতে পারত। কিন্তু দুর্ভাগ্য জাতির, পোড়া কপাল ১৭ কোটি মানুষের- সেটি না করে তিনি উল্টো পথে হাঁটলেন। শেয়ারবাজার, হলমার্ক, ডেসটিনি, যুবক, বেসিক ব্যাংকের দুষ্কৃতকারীরা দণ্ডপ্রাপ্ত তো হলোই না, বরং তার সান্নিধ্য বিবর্জিত হওয়ারও পরিবেশ তৈরি হলো না।

৭ মার্চের ভাষণ প্রসঙ্গে আগের লেখায় বলেছি, আজ আবারও বলি- সেদিন রেসকোর্সে যে লাখ লাখ জনতা উপস্থিত ছিল তারা প্রত্যেকেই বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিত্ব ও নেতৃত্বের প্রতি সর্বোচ্চ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে 'জয় বাংলা' বুকে ধারণ করে সেই জনসমুদ্রের অংশ হয়েছিল। সেদিন সারা জাতি যেখানে বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা শোনার অপেক্ষায় উৎসুক ছিল এবং 'জয় বাংলা' স্লোগানে সমগ্র রেসকোর্স প্রকম্পিত হচ্ছিল সেখানে বঙ্গবন্ধু 'জয় পাকিস্তান' বলবেন- এটি কোনো পাগলেরও মাথায় আসার কথা না। আর যদি তা হতোই উপস্থিত জনতা তাৎক্ষণিক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি বিদ্রোহ করে বসত।

সমালোচনা, নিরপেক্ষ, নিষ্কলুষ ও তীক্ষ্ন পর্যালোচনা, বিশেষজ্ঞদের সুচিন্তিত অভিমত, আইন বিশেষজ্ঞদের তাত্তি্বক বিশ্লেষণ সবকিছুকে নিদারুণভাবে উপহাসই নয় বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদে সর্বসম্মতভাবে বিচারপতিদের অভিশংসন আইনটি গৃহীত হয়েছে। চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় শাসন (বাকশাল) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল (এরও প্রতিবাদ হয়েছিল। সংসদ সদস্যদেরও পদত্যাগের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছিল)। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ব্যক্তিকেন্দ্রিকতার অর্থাৎ শেখ হাসিনার একক, অপ্রতিরোধ্য নেতৃত্বকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। যার অনিবার্য পরিণতি হিসেবে, বিচারব্যবস্থা, প্রশাসন এবং সংসদের ভেতর ও বাইরে গণতন্ত্রের চর্চা ও অনুশীলন তো অনেক দূরের কথা, গণতন্ত্রের অস্তিত্ব সংকটে বাংলাদেশের ভাগ্যাহত বিপুলসংখ্যক মানুষকে নিষ্ঠুর ও নির্মমভাবে অধিকার বঞ্চিত, আশঙ্কিত ও আতঙ্কিত করেছে। এমনকি খোদ আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায় হতে মন্ত্রিপরিষদ পর্যন্ত সবাইকে শঙ্কিত করেছে। বাইরে থেকে যাদের জাতীয় নেতা বলে প্রতীয়মান হতো তারা আজ নিজ অবস্থানটুকু ধরে রাখার জন্য বিবেকবর্জিত স্তাবকতা ছাড়া কিছুই কল্পনা করতে পারছেন না। অভিশংসন আইনটি পাসে বিশ্ববাসী বিস্ময়াভিভূত ও আশ্চর্যান্বিত হয়ে লক্ষ্য করল, শেখ হাসিনার দাপট এতটাই প্রবল যে, দুয়েকজন মৃদুভাষ্যে, ক্ষীণকণ্ঠে, ম্রিয়মাণ হৃদয়ে এক-আধটু বিরোধিতা করার অভিব্যক্তি ব্যক্ত করলেও এর প্রতিবাদে কেউ সংসদ কক্ষ পরিত্যাগ বা পদত্যাগের দৃষ্টান্ত প্রতিস্থাপিত করতে পারেননি। আমি বিরোধী দলকে কখনো গৃহপালিত, কখনো রোবট, কখনো আজ্ঞাবহ, কখনো সরকারেরই উচ্ছিষ্ট অংশ বলে আখ্যায়িত করলেও আমার হৃদয়ের নিভৃত কন্দরে জোনাকির আলোর মতো একটুখানি আশাবাদ জীবিত ছিল যে, স্বতন্ত্র ও বিরোধী দলের পক্ষ থেকে একটা তীব্র প্রতিবাদ ধ্বনি উচ্চারিত হবে। বাকশাল প্রতিস্থাপনের সময় যেটি হয়েছিল। কিন্তু নিষ্ঠুর বাস্তবতা এটি প্রমাণ করল যে, শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণ এতখানি নিরঙ্কুশ যে, চ্যালেঞ্জ তো দূরে থাক, তার চোখের ইশারাকে এড়িয়ে যাওয়ার মতো সংসদের অভ্যন্তরে কেউ নেই। এটি বিরল ও অভূতপূর্ব ঘটনা নয়, অবিশ্বাস্য রকমের ঘটনা। সত্যিকার অর্থে যেখানে রাজতন্ত্র আজও বিদ্যমান অথবা আফ্রিকার অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দেশে উপজাতীয় শাসন যেখানে চলমান, সেখানেও এরূপ নিষ্কণ্টক দৃষ্টান্ত আর নেই। আফসোস আমার- এখানে এটি যে পর্যায়ে তাকে দাম্ভিক ও তার নির্দেশকে অলঙ্ঘনীয় করল তার চেয়েও গণতন্ত্রকে অস্থিতিশীল এবং দেশকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিল।

সম্প্রতি বিএনপির এক সাবেক নেতা, এককালীন জাঁদরেল মন্ত্রী (এখন এলডিপির চেয়ারম্যান) অনেকটা আক্ষেপের সুরে বলেছেন, 'বিএনপির হাতে এখন কোনো পেসক্রিপশন নেই।' এর কারণ বিশ্লেষণে তিনি বলতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগ তাদের কোনো পরামর্শ, উপদেশ গ্রহণ না করে দেশের স্বার্থের চেয়ে দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিচ্ছে। বিএনপির বর্তমান হালহকিকত আমার চেয়ে কর্নেল অলির গভীরভাবে অবগত হওয়ার কথা। কর্নেল অলি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন, তিনি অবশ্যই আমার সঙ্গে একটি শাশ্বত সত্যে একমত হবেন- অধিকার ভিক্ষা করে পাওয়া যায় না, সংগঠিত জনমতের ওপর ভিত্তি করে আন্দোলনে গণমানুষের সম্পৃক্ততায় সেটিকে আদায় করে নিতে হয়। ক্ষমতাসীনদের দয়া-দাক্ষিণ্য ও উদাত্তচিত্তের অনুগ্রহের প্রত্যাশা থেকে কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা তো কোনোদিন পূরণ হয়ই না, বরং সরকারের স্বেচ্ছাচারিতা ও দাম্ভিকতাকে আরও উসকে দেয়। ৫ জানুয়ারির আগে পাঁচ-পাঁচটি সিটি করপোরেশনের পরাজয় আওয়ামী লীগের একটি বিরাট অংশের মনকে শঙ্কিত করে তুলেছিল। ক্ষমতায় থাকা না থাকা নিয়ে দলের অভ্যন্তরে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব ও একধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু প্রতিবেশী একটি উঠতি পরাশক্তির শর্তহীন সমর্থন তাদের ভেঙে পড়তে দেয়নি এবং শেখ হাসিনাকে প্রত্যয়দৃঢ়চিত্তে নিশ্চিত করা সত্ত্বেও তাকে ১৫৩টি আসন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় কুক্ষিগত করতে হয়েছিল- পাছে কোনো অভাবনীয় অঘটন ঘটে যায়। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো বেগম খালেদা জিয়ার ২৯ ডিসেম্বর 'মার্চ ফর ডেমোক্রেসি'র ব্যর্থতার পর আমেরিকাসহ পশ্চিমা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর যে সহানুভূতির মানসিকতা বিএনপির প্রতি ছিল সেটি কর্পূরের মতো উবে গেল। ২৯ ডিসেম্বরের পর প্রমাণিত হলো বিএনপি একটি গণবিচ্ছিন্ন নেতাসর্বস্ব দল। আন্দোলন ও গণবিস্ফোরণ তৈরি করার মতো সাংগঠনিক শক্তি তো দূরে থাক, মননশীলতা ও কৌশল সম্পর্কেও তারা সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ এবং আওয়ামী লীগের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে প্রতিহত করার বিন্দুমাত্র সাংগঠনিক শক্তি বিএনপি-জামায়াত জোটের নেই। ওটি একটি 'মধুচক্র'। আন্দোলন একটু চাঙ্গা হলে ওরা পদ ও পদবির, প্রাপ্তি ও প্রত্যাশার ডালে ঝুলতে থাকে। আর আন্দোলনের মুখে সরকারি নির্যাতনের মুখোমুখি হওয়ার বিন্দুমাত্র সাহস তাদের নেই। বরং কেউ আত্মসমর্পণের ধান্দায় থাকেন, কেউ শিয়ালের গর্তে অন্তর্ধান করেন।

৬০ দশকে আমরা যারা স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা অর্জনের আন্দোলনে অগ্রযাত্রী ছিলাম- শুধু নির্যাতনই নয়, মৃত্যুও ছিল আমাদের সহযাত্রী। আমাদের হৃদয়ের ক্যানভাসটি পরিপূর্ণ ছিল স্বাধীনতার স্বপ্ন দ্বারা। সেখানে প্রাপ্তি-প্রত্যাশা কিংবা নির্যাতন-নিগ্রহের ভয় আমাদের হৃদয়কে প্রকম্পিত করেনি। আমরা আমাদের অবস্থান থেকে কোনো অবস্থায়ই বিন্দুমাত্র পিছু হটিনি। স্বাধীনতার স্থপতি, আমাদের চেতনার ধ্রুবতারা, স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রদীপ্ত সূর্য বঙ্গবন্ধুকে আন্দোলনের স্বার্থে বিভিন্ন কৌশল নিতে হয়েছে; অভিজ্ঞ প্রকৌশলীর মতো। কিন্তু মূল লক্ষ্য থেকে লোভ-লালসা, নির্যাতন-নিগ্রহ তাকে বিন্দুমাত্র পথবিচ্যুত করতে পারেনি। সেটিই ছিল আমাদের উজ্জীবিত চেতনার উপকরণ। আমরা নিশ্চিত ছিলাম, হয় জয়, না হয় ক্ষয়। পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনতে আমরা জীবনকে বাজি ধরেছিলাম। ব্যক্তিগত প্রাপ্তি-প্রত্যাশা আমাদের হৃদয়কে স্পর্শ করেনি বলেই ভয়-ভীতি, নির্যাতন-নিগ্রহকে আমরা ভ্রুকুটি দেখাতে পেরেছিলাম। আমাদের শক্তির উৎস ছিল জনগণ এবং তাদের বুকনিঃসৃত সমর্থন। তাই নির্যাতন-নিগ্রহকে ভ্রুকুটি দেখিয়ে দুর্ধর্ষ পাকিস্তানি সামরিক শক্তিকে শুধু প্রতিহতই নয়, পরাজিতও করতে পেরেছি। আমি পুনরুল্লেখ করতে চাই, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের নিষ্কলুষতা সম্পর্কে মানুষের কোনো সন্দেহ ছিল না বলেই তাদের সমর্থন ছিল শতকরা ৯৮ ভাগ। সেই মানুষ নির্বিকার, নিশ্চুপ, নিস্তব্ধ। সব কিছু তাদের গা-সওয়া হয়ে গেল কেন? পথে-ঘাটে, বন্দরে-নগরে আজ একটিই কথা- যে যাবে লঙ্কায় সেই হবে রাবণ। শেখ হাসিনা প্রচণ্ড দাম্ভিকতা ও অনমনীয়তায় সাংবিধানিক ধারা অব্যাহত রাখার অজুহাতে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন করার পরই দাম্ভিক উচ্চারণ করলেন, ৫ বছরের আগে আর কোনো নির্বাচন নয়। বিরোধীরা ক্রমেই নরম হতে থাকল। বসার জন্য, সমঝোতার জন্য, আলোচনার জন্য, মধ্যবর্তী নির্বাচনের জন্য প্রথমে দাবি, পরে অনুরোধ, এখন আকুতি-মিনতি করছেন (সাংগঠনিক দুর্বলতার জন্য বিএনপি বুঝেই গেছে)। তাদের বুঝতে হবে, কথায় যেমন চিঁড়ে ভিজে না, অনুরোধ করে, ভিক্ষা করে তেমনি অধিকার আদায় করা যায় না। সাম্প্রতিককালে হরতালের ব্যর্থতাও জনগণের উদাসীনতার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত। কারণ মানুষ ধরেই নিয়েছে মহাজোট আর ২০ দলীয় জোট লড়াই, বাকবিতণ্ডা, সংঘাত-সংঘর্ষ, সবকিছু ক্ষমতা অাঁকড়ে রাখা এবং ক্ষমতায় আসার জন্য। আগে সমালোচনা হতো রাজনীতি ক্রমশ ব্যবসায়ীদের হাতে চলে যাচ্ছে। এখন রাজনীতিই সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। সমালোচনা যতই করা হোক না কেন একটি বিশেষ সিন্ডিকেটের মধ্যে সমুদ্রচুরির (শেয়ারবাজার, হলমার্ক, ডেসটিনি, যুবক) একটি অংশ সরকারি ও বিরোধী দলে আনুপাতিক হারে বণ্টিত হচ্ছে।

ছোটবেলায় ঝড় হলে আম কুড়ানোর ধুম পড়ত, এখন দুর্নীতির ধুম পড়েছে। ফরমালিন শুধু শাক-সবজি, ফলমূল, মাছ-মাংসে নয়, সমাজের সর্বস্তরেই বিশেষ করে রাজনৈতিক অঙ্গনে আরও মারাত্মকভাবে প্রতিভাত হচ্ছে। পাঠকের প্রশ্ন থাকতে পারে এর থেকে পরিত্রাণের উপায় কী। রাজনীতিসংশ্লিষ্ট অঙ্গনের বাইরে যে সীমিতসংখ্যক বিবেকাশ্রিত অংশ রয়েছে বিশেষ করে নতুন প্রজন্মকে জাগ্রত হতে হবে, সরব হতে হবে, প্রতিবাদী হতে হবে।

আল্লাহর কাছে সেটিই আমার প্রার্থনা এবং এই ঘোর সামাজিক অমানিশার মধ্যেও প্রদীপ্ত সূর্যকিরণের প্রত্যাশা ও স্বপ্ন নিয়ে আমি বেঁচে আছি।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম শীর্ষ নেতা

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে