শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৪

শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে ওরা

মাহ্‌মুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে ওরা

আমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন বেশ দীর্ঘ। চট্টগ্রামকে সঙ্গে ধরলে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন আরও পাঁচ বছর বেশি। ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিলাম, বেরিয়েছি '৮১-র শেষে। নিয়মিত ছাত্র ছিলাম না, সেটা থাকা সম্ভবও ছিল না। মাঝে মাঝেই আমি এ কথা বলি। একটি নিয়মিত বড় ছাত্র সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক নিয়মিত ছাত্র থাকতে পারবে না। ৭০-৭২টি সাংগঠনিক জেলায় যদি একবার করেও যান তাহলেই বছরের ১৫০ দিন পার হয়ে যায়। এ ছাড়াও রাজধানী ঢাকাতে সংগঠনের কাজ প্রায় ২৪ ঘণ্টাই। একটা সময় ছিল পাকিস্তান আমলে, যখন ভালো ছাত্ররা রাজনীতি করতেন। তারা বিতার্কিক ছিলেন, অনর্গল ইংরেজিতে বক্তৃতা করতেন। ইংরেজিতে বক্তৃতা করতে পারা তখন একটি বিশেষ গুণ বলে বিবেচিত হতো। তালুকদার মনিরুজ্জামান, মিজানুর রহমান শেলীর মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা ছাত্ররাও রাজনীতি করতেন।

স্বাধীনতার পরও এ ধারাটি মোটামুটি ছিল। আফতাব উদ্দিন আহমেদ তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা ছাত্র বলে বিবেচিত হতো। অনার্সে ফার্স্ট হওয়া থেকে শুরু করে বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা, আবৃত্তি, অভিনয় এমনকি গান গাওয়ায়ও সে পারদর্শী ছিল। পরবর্তী সময়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. আফতাব উদ্দিন আহমেদ জাসদ ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ছিলেন। '৭৩-এর ডাকসুর নির্বাচনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারী ছাত্ররা ডাকসু নির্বাচনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিল।

কিন্তু অতঃপর ধীরে ধীরে ছাত্র রাজনীতির এই মান নামতে থাকল। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-যুদ্ধ পর্যন্ত এ দেশের ছাত্র সমাজ অনন্য ভূমিকা রাখে। তার মাধ্যমে সমগ্র ছাত্র আন্দোলনেরই এক ধরনের রাজনীতিকরণ হয়ে যায়। স্বাধীনতার পরে ছাত্র রাজনীতিতে ভালো ছাত্রের ডিমান্ড কমে যায়। বেশি করে বিবেচনায় আসে রাজনৈতিক সচেতনতার, সাংগঠনিক দক্ষতার। এ কারণেই ৭৯ সালের ডাকুস নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র সলিমুল্লাহ খানকে জিএস হিসেবে মনোনয়ন দিলেও জাসদ ছাত্রলীগের নেতারা তার বদলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আকতারুজ্জামানকে বেশি পছন্দ করে। এটা দিয়ে আমি এ কথা বোঝাতে চাইছি না যে, এভাবে ছাত্র রাজনীতির মান পড়ে গেছে। কিন্তু ১৯৭৩-এ ডাকসুর ব্যালট বাঙ্ হাইজ্যাক একটি সবিশেষ উল্লেখযোগ্য ঘটনা। যে ছাত্র সমাজ ৫২ থেকে ৭১ পর্যন্ত রক্ত দিয়ে, জীবন দিয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করল সেই ছাত্র সমাজেরই একটি অংশ সেই সদ্য স্বাধীন দেশে গণতন্ত্রের কবর খুঁড়ল। সরকারি দল এটা অনুমোদন করেছিল। কাজেই তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন? তখন ভিসি ছিলেন বোস প্রফেসর ড. আবদুল মতিন চৌধুরী। তিনি ছিলেন সরকারি দলের লোক। অতএব, তিনি কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিলেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দলবাজির একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ এটি।

কিন্তু এভাবে বলাও বোধহয় ঠিক হচ্ছে না। আমার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে দুজন ভিসি পেয়েছিলাম যাদের কথা বলা উচিত। যাদের মধ্যে একজন অবশ্য ড. মতিন চৌধুরী। তার সঙ্গে আমার প্রথম দেখাটাই ছিল প্রীতিহীন।

তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রভর্তির ব্যাপারে দলবাজি ছিল। মতিন চৌধুরী সাধ্যমতো সরকারি ছাত্রলীগের তদবির রক্ষা করে চলছিলেন। আমিও সে রকম ৫০টি তদবির নিয়ে তার সঙ্গে দেখা করেছিলাম। এ জন্য প্রথম সাক্ষাৎকারটিকে সৌজন্যমূলক বা প্রীতিকর বলতে পারছি না আমি। বিস্তারিত বলার অবকাশ এখানে নেই। এভাবে বলব ড. মতিন চৌধুরী আমাকে কোনো উষ্ণ সম্ভাষণ জানাননি। আমিও সরাসরি তাকে বলেছি, যেহেতু আপনি সরকারি দলের ভর্তির তদবির শুনছেন সেহেতু আমারটাও শুনতে হবে। আমি ফরমগুলো সেখানে রেখে এসেছিলাম। এখন ভাবলে খারাপ লাগে ড. মতিন অনেক জ্ঞানী মানুষ ছিলেন। এখন আর তিনি নেই। থাকলে গিয়ে তার কাছে সেদিনের সেই ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতাম। কিন্তু আমার উপায় ছিল না।

এরপর ভিসি ছিলেন ড. ফজলুল হালিম চৌধুরী। তিনিও আওয়ামী লীগের লোক ছিলেন। তার কাছেও গিয়েছিলাম ভর্তির তদবির করতে। তখন আমি ছাত্রপ্রিয়তার তুঙ্গে। ডাকসুর প্রথমবারের নির্বাচিত ভিপি। হালিম চৌধুরী বললেন, মাহমুদুর রহমান মান্না ভালো ছেলে সবাই বলে। সে ভর্তির তদবির নিয়ে এসেছে। নিশ্চয়ই এদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। তোমার দল করে তাই তুমি এসেছ।

আমি কিছুক্ষণ চুপ করেছিলাম। তারপর বললাম, স্যার এরকমই তো হচ্ছে। উনি বললেন, আমরা সবাই তোমার কাছে অন্যরকম আশা করি। কিন্তু তুমিও সেই পথেই হাঁটছ। হঠাৎ করেই যেন সম্বিৎ ফিরে পেলাম আমি। বললাম আপনি বন্ধ করে দেন এগুলো। উনি আবারও বললেন, আমি বন্ধ করতে চাই, যদি তোমরা বিশেষ করে তুমি সহযোগিতা কর। কিভাবে, আমার প্রশ্নের জবাবে তিনি বললেন, ভর্তির একটি সিস্টেম তৈরি করব। এর বাইরে কিছু হবে না। কোনো অনিয়ম হবে না। আমার সন্দেহ ও প্রশ্নের জবাবে তিনি আবারও বললেন, তোমরা দেখ কোনো অভিযোগ পেলে আমাকে বল।

ড. ফজলুল হালিম চৌধুরী তার কথা রেখেছিলেন। আমি নিজের চোখে দেখেছি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এক ছাত্রের ভর্তির ব্যাপারে চিঠি লিখেছিলেন; কিন্তু ফজলুল হালিম চৌধুরী তাকে ভর্তি করেননি। আর এ জন্য রাষ্ট্রপতি জিয়াও তার ওপর কোনো শোধ নেওয়ার চেষ্টা করেননি।

আজকে এ কথাগুলো মনে পড়ছে। চোখের সামনে টেবিলের ওপর বেশ কয়েকটি দৈনিক। গত কয়েক দিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে পত্র-পত্রিকায় যা লেখা হচ্ছে তা দেখছি আর ভাবছি কিভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাটাকে ধ্বংস করে ফেলা হচ্ছে। গত কয়েক বছর ধরে এসএসসি ও এইচএসসি মানের পরীক্ষার ফলাফল আকাশচুম্বী হয়ে গেছে। দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদরা এ নিয়ে উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন, অযথাই শিক্ষার মান বাড়িয়ে দেখানোর জন্য এগুলো করা হচ্ছে। পত্র-পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে কর্তৃপক্ষীয় মহল থেকে এরকম করতে বলা হয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি দু'একজন শিক্ষকের কথা জানি যারা খুব নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে খাতা দেখেছেন। তাদের কর্তাব্যক্তিরা ধমকিয়েছেন এই বলে যে, তারা সরকারের সাফল্যকে খাটো করে দেখাতে চাইছেন। তাহলে তাদের দেওয়া নম্বরে পাস এবং গ্রেডিংয়ের হার এত কম কেন? ওই শিক্ষকরা নেহাতই শিক্ষক। কোনো গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মী নন। অতএব, তারা উপরের নির্দেশ মেনেছেন।

এই উপরটা কত উপর। তা বোঝা যায়, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের মন্তব্য থেকে। সজ্জন বলে পরিচিত এই মন্ত্রী কিছুদিন আগে টিআইবির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে তৈরি গবেষণার ওপর এক হাতে নিয়েছিলেন। কিন্তু ১০ দিন যেতে না যেতেই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. এ কে আজাদ চৌধুরী নিজেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরেন। এক এক করে নগ্ন হয়ে পড়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘুষ, দুর্নীতি, ভর্তিবাণিজ্য, সনদবাণিজ্যের চিত্রগুলো। তখন শিক্ষামন্ত্রী মুখ বন্ধ করেন।

চলতি বছরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি ইউনিটে পাসের গড় হার ১৪.২৬ শতাংশ। মোট তিন লাখ এক হাজার ১৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৫৫ হাজার ২৭৮ জন, অথচ এবারের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭০ হাজার ৬০২ জন। তাদের অনেকেই ভর্তি পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি। তিনটি বিভাগে তিন লাখ পরীক্ষার্থীর শতকরা ৮০ ভাগ পাসই করতে পারেনি। ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করতে বাংলা ও ইংরেজিতে বাধ্যতামূলক ৮ নম্বর পেতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায় বেশির ভাগই ফেল করেছে বাংলা ও ইংরেজিতে। সবচেয়ে আশ্চর্য হলো গ ইউনিটের পরীক্ষার ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হওয়ার জন্য উত্তীর্ণ হয়েছেন মাত্র দুইজন।

সারা দেশের বিবেক প্রকম্পিত হয়েছে। কোথায় যাচ্ছি আমরা। অথচ সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষ শিক্ষামন্ত্রী এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা পদ্ধতিকে দায়ী করেছেন। তিনি এ ভর্তি পরীক্ষাকে অপ্রয়োজনীয়ও বলেছেন।

সেই যে ফজলুল হালিম চৌধুরীর সময় থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা প্রক্রিয়া চালু হয়েছে তা নিয়ে কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেনি। এ শিক্ষামন্ত্রী এবং তার সরকারও কখনো কোনো কথা বলেনি। প্রায় ছয় বছর ধরে শিক্ষাক্ষেত্রে কৃতিত্ব প্রদর্শনের জন্য অন্যায় ও মিথ্যাচার হয়ে আসছে তা যখন এমন নগ্নভাবে ধরা পড়েছে তখন খুবই শান্তশিষ্ট শিক্ষামন্ত্রীও শিষ্ট থাকতে পারেননি। তিনি এমনকি ভয় দেখিয়েছেন এই বলে যে, বিশ্ববিদ্যালয় আদেশ ৭৩ পরিবর্তন করবেন তারা।

এরা সম্প্রচার আইন করেছে, বিচারপতিদের অপসারণের জন্য সংবিধান সংশোধন করেছে, অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন হরণের জন্য হাত বাড়িয়েছে। কিন্তু এবারও প্রতিবাদ করেছেন আরেক ভিসি যিনি বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বে আছেন। তিনিও একজন সরকারি দলের কর্মী আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। তিনি শিক্ষামন্ত্রীর প্রতি পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। পরীক্ষা পদ্ধতির কোথায় কোথায় ত্রুটি আছে সেটা শিক্ষামন্ত্রীকে দেখিয়ে দিতে বলেছেন। শিক্ষামন্ত্রী এ প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি। কী জবাব দেবেন তিনি? বিভিন্ন বিভাগে পরীক্ষার যারা কর্তা তারা তো অধিকাংশই নীল দলের লোক।

সাধারণ মানুষ কোনো দলাদলি চায় না। বিশেষ করে জ্ঞানের জগতে, শিক্ষার চর্চায়। দুঃখজনক হলেও এই সরকার জ্ঞানের জগতেও দলের বিস্তার করেছে। এর আগে যারা ক্ষমতায় ছিলেন তারাও সেটা করেছেন। আমরা এর অবসান চাই।

নজরুলের সেই বিখ্যাত কবিতা, 'হিন্দু না ওরা মুসলিম ওই জিজ্ঞাসে কোন জন/কাণ্ডারি বলো ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মার।' শিক্ষাকে ডুবিয়ে দিচ্ছে ওরা। এই অপচেষ্টা রুখতে হবে। শিক্ষাকে বাঁচাতে হবে। দেশ বাঁচাতে হবে।

আমি একটি প্রস্তাব দিতে চাই। একটি পত্রিকায় পেলাম, গত সাত-আট বছর আগে ব্রিটেনে একটি সংস্থার জরিপে বেরিয়ে আসে প্রতি পাঁচজন শিক্ষার্থীর একজন ভালোভাবে শিখছে না। সরকার কিন্তু পরস্পরকে দোষারোপ না করে আরেকটি সংস্থাকে দিয়ে জরিপ করাল। দেখল তথ্য ঠিক আছে। তখন কেন ভালোভাবে শিখছে না সেই কারণ খুঁজে বের করে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হলো। আমাদেরও সেভাবে এগোতে হবে।

শিক্ষামন্ত্রীকে বলছি, যদি আপনি দলকানা না হন, যদি আপনি হুকুমের দাস না হন তবে এ উদাহরণটি অনুসরণ করুন। দোষারোপের সংস্কৃতি বাদ দিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের ব্যবস্থা করুন এ ভয়াবহ ব্যর্থতার। দেশকে ভালোবাসলে দেশের কথা ভাবুন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ভাবুন। শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে এটা আপনার বিশেষ দায়িত্ব। অন্ধ আনুগত্য আর হুকুম পালন কোনো সততার পরিচায়ক নয়।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :  [email protected]

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে