শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০১৪

কলকাতার চিঠি

কোনো আইন মানতে চান না মমতা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
কোনো আইন মানতে চান না মমতা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন- 'বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে'। তিনি যখন লিখেছিলেন তখন তার মাথায় ব্রিটিশদের অত্যাচারের কথা ছিল। কবি সেদিন যা লিখে গেছেন তা আজও ধ্রুব সত্য। বেশ কয়েক বছর আগে দক্ষিণের তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। সম্প্রতি ব্যাঙ্গালুরু আদালত তাকে শুধু সাজাই দেয়নি, ভারতের প্রচলিত আইনে তার বিধায়ক পদও কেড়ে নিয়েছে। তামিল ও কানাড়া ফিল্মে এক সময়ের ডাকসাইটে অভিনেত্রী জয়ললিতা। তার হিরো ছিলেন এআইডিএমকে-র রামচন্দ্রণ। সিনেমার স্ক্রিপ্ট লিখতেন তার চিরশত্রু ডিএমকে-র করুণানিধি।

কেন এই প্রসঙ্গ? ভারতের মতো একটি গণতান্ত্রিক দেশে একই নিয়ম একই আইন একই সংবিধান সবার জন্য। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনো আইন মানতে চান না। গত সপ্তাহে কলকাতা হাইকোর্টে একে একে পাড়ুই-কাণ্ড, তাপস পাল, যাবদপুর বিশ্ববিদ্যালয় কাণ্ডে নাস্তানাবুদ হওয়ার পরও তিনি লম্ফঝম্ফ করছেন। যে কোনো ঘটনাই ছোট, সাধারণ এবং তুচ্ছ তার চোখে। তার একটাই বক্তব্য- সবাই মিলে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং কুৎসা করছেন। কিন্তু যাদের নিয়ে উনি তেজ দেখাচ্ছিলেন তারাই এখন প্রাণের ভয়ে মুখ খুলতে শুরু করেছেন।

সারদা কাণ্ডের পর সামনে এসেছে রোজভ্যালি কাণ্ড। এরাও একটি বড় চিটফান্ড গোষ্ঠী। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা বলছেন, ২৫০০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল। সেগুলো সব ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে যে এত বড় সাপ বেরিয়ে পড়বে, তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথমে বোঝেননি বা বুঝলেও তাদের চাপের সামনে নতিস্বীকার করেছিলেন। ওই সময়, ২০১২ সালের মে মাসে দার্জিলিংয়ের ডেলোর সরকারি বাংলোয় গভীর রাতে সুদীপ্ত সেন এবং গৌতম কুণ্ডু (রোজভ্যালির মালিক)-দের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে আলোচ্য বিষয় ছিল এই দুই চিটফান্ড সংস্থা তাকে দেশের প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেবে। এ জন্য ১৫-২০ কোটি টাকাও খরচ করতে প্রস্তুত ছিলেন তারা। বদলে তাদের লোক-ঠকানো ব্যবসা চালানোর সুবিধা করে দিতে হবে।

২০১২ সাল থেকেই তার এই প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন গোটা দেশ জানত। তবে তার নেপথ্যের ঘটনা এবার চিটফান্ড মালিকরাই ফাঁস করে দিলেন। এই দুটি চিটফান্ড ছাড়াও মোট ৩৫৪টি চিটফান্ড সংস্থা এ রাজ্যে রয়েছে। এদের সঙ্গে জড়িত আছেন তৃণমূলের কোনো না কোনো নেতা, সাংসদ, বিধায়করা। ইতিমধ্যে মমতার দলের প্রায় ১০ জন গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে জেরা করেছেন তদন্তকারী অফিসাররা। তদন্ত এখনো চলছে। তদন্ত যে কবে শেষ হবে তা নিয়ে নানা মহলে সংশয় আছে। লাখ লাখ গরিব, মধ্যবিত্ত মানুষ চিটফান্ড কোম্পানিগুলোর হাতে প্রতারিত হয়েছেন। আর মমতা বলে যাচ্ছেন কিছুই হয়নি। কিন্তু রাজ্যের মানুষ প্রতিনিয়ত বুঝতে পারছেন কী ঘটে চলেছে। তিনি কী চান? কেন চান? আগামী পাঁচ বছর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই তার।

শুধু উপমহাদেশ নয়, গোটা বিশ্ব জেনে গেছে ২০১২ সালে দিল্লির নির্ভয়া কাণ্ড। একটি কলেজের ছাত্রীকে রাতের অন্ধকারে ধর্ষণ করে ফেলে দিয়ে গিয়েছিল ছয় দুষ্কৃতকারী। সাত-আট মাসের মধ্যে দোষীদের সাজা হয়েছে। ভারতের যে কোনো রাজ্যে এ ধরনের ঘটনা ঘটলে স্থানীয় প্রশাসন সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেয়। আর এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তার সাড়ে তিন বছরের রাজত্বে পার্ক স্ট্রিট কাণ্ড, কামদুনিসহ যতগুলো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে সবগুলোকেই সামান্য ঘটনা বলে এড়িয়ে গেছেন। প্রায় সব ক্ষেত্রে ধর্ষণকারী ও খুনিরা তৃণমূলের লোক হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। তারা ছাড়াও পেয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্ট দোষীদের চিহ্নিত করা মাত্রই প্রচুর টাকা খরচ করে সরকার সে মামলাগুলো উচ্চতর আদালতে নিয়ে যাচ্ছে। এসব দেখে রাজ্যের মানুষ তিতিবিরক্ত হয়ে উঠেছে। তারা দ্রুত একটা বিহিত চাইছেন। রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা হলো, সিবিই তদন্তের চূড়ান্ত রিপোর্ট এলে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিরা রাস্তায় নেমে পড়ার যে হুমকি দিয়েছেন, তা পুজোর পর থেকে বোঝা যাবে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অম্বিকেশ মহাপাত্র, ঝাড়গ্রামের শিলাদিত্যদের অপরাধ ছিল 'ওরা মাওবাদী'। শিলাদিত্য প্রকাশ্য জনসভায় মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেছিলেন, সারের দাম বাড়ছে কেন? মঞ্চ থেকেই মমতা শিলাদিত্যকে গ্রেফতারের হুকুম দিয়েছিলেন। স্বভাবতই বিশিষ্টজনরা প্রশ্ন তুলেছেন, সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম আন্দোলনের সময় তিনি কাদের সাহায্য নিয়েছিলেন? তারা কারা। তারা আরও প্রশ্ন তোলেন, তার অন্যতম সাহায্যকারী মাওবাদী নেতা কিষেণজিকে কে বা কারা হত্যা করেছে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পারবেন এর জবাব দিতে? এই প্রশ্ন সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ এবং সুশীল সমাজের। তারা এক সময়ে মমতাকে দুই হাত তুলে সমর্থন করার পর এখন পিছিয়ে যাচ্ছেন। আরেকটা উদাহরণ দেব।

জ্যোতিবসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের শেষ দিকে মমতা একদিন একটি বোবা মেয়েকে রাইটার্সে নিয়ে এসে হৈ-চৈ বাঁধান, ওই মেয়েটিকে সিপিএম সমর্থকরা ধর্ষণ করেছে। সে অন্তঃসত্ত্বা। সরকারকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। কিন্তু কয়েকদিন পর উত্তর ২৪ পরগনায় ওই মেয়েটির বাড়িতে গিয়ে একটি টেলিভিশন চ্যানেল দেখিয়েছিল মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা তো হয়ইনি, ধর্ষণের গল্পটাও বানানো। মেয়েটির নাম ছিল চপলা সর্দার।

বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ এমনকি মমতাপন্থিরাও মনে করছেন, জয়ললিতার যদি এই শাস্তি হতে পারে, তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাজা হবে না কেন? প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেসের প্রধান নেতা আবদুল মান্নান। তিনি বলেন, কালীঘাট-ভবানীপুর অঞ্চলে মমতার আত্দীয়স্বজনরা প্রায় ৩০০ কোটি টাকার সম্পত্তি কিনেছেন। এই টাকা এলো কোথা থেকে? এই অভিযোগ শুধু মান্নানের নয়, বাকি বিরোধীরাও একই অভিযোগ তুলছেন।

রোজভ্যালির গৌতম কুণ্ডু হাটে হাঁড়ি ভেঙে দেওয়ার পর ঝুলি থেকে বেড়াল বেরিয়ে পড়েছে। এখন শুধু একটিই আলোচনা- দিদি কি সত্যিই সততার প্রতীক, নাকি দুর্নীতির আড়াল করতে যে তৎপরতা তিনি দেখাচ্ছেন তার তুলনা ভূ-ভারতে নেই। যে পুলিশ রাজ তিনি কায়েম করেছেন, কতদিন পুলিশ তাকে বাঁচাবে? রাজনীতিবিদরা ক্ষমতায় না থাকলে পুলিশ কি করতে পারে তার প্রমাণ জয়ললিতা কাণ্ড। রায় বের হওয়ার আধঘণ্টার মধ্যে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ হাসপাতালে নিয়ে যায়। তিনি ১০ বছর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না।

বদলাই তার একমাত্র অস্ত্র। আর সঙ্গে পুলিশ। পাঁচের দশকে কলকাতায় এক পয়সা ট্রাম ভাড়া বাড়ার প্রতিবাদে বামপন্থিরা সেদিন মাঠে নেমেছিলেন। সে সময় কর্তব্যরত সাংবাদিকদেরও পেটায় পুলিশ। অনেক সাংবাদিককেই হাসপাতালে যেতে হয়েছিল। তারই প্রতিবাদে তৎকালীন আনন্দবাজারের সম্পাদক ময়মনসিংহের সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার লিখেছিলেন- পুলিশ জননীর গর্ভের লজ্জা। আর যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক ফরিদপুরের বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায় লেখেন- পুলিশ ব্রিটিশদের জারজ সন্তান। এই দুই সম্পাদকীয় নিয়ে আলোচনা এখনো চলে সাংবাদিক মহলে। এদিকে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে টেলিগ্রাফ পত্রিকায় একটি খবর চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী কোনো ঘটনা ঘটলেই জেলা পুলিশ সুপার নয়, কনস্টেবল বা অধস্তন কর্মীদের ফোন করেন। পুলিশকে দিয়ে বিধানসভা, লোকসভা, পুরসভাসহ ভোট করানো তৃণমূলের নতুন খেলা। উল্লেখযোগ্য হলো, এসব খবরের কোনো প্রতিবাদই আসে না দিদি বা তার দলের পক্ষ থেকে।

দেশের পাঁচ নম্বর বিশ্ববিদ্যালয় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর দিকে তাকানো যাক। এক ছাত্রীকে নবীনবরণের দিন শ্লীলতাহানি করে বহিরাগত কিছু যুবক এবং তৃণমূলের কয়েকজন ছাত্র। এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ এবং ধরনা শুরু করে যাদবপুরের ছাত্রছাত্রীরা। সিপিএম থেকে তৃণমূলে আসা উপাচার্য পুলিশ ডেকে আন্দোলনরত পড়ুয়াদের সরিয়ে দিতে বলেন। তৃণমূলের পুলিশ বাহিনী রাতের বেলা আলো নিভিয়ে ওই ছাত্রছাত্রীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। বেধড়ক মারধর শুরু করে তারা। ছাত্রীদেরও রেহাই দেয়নি বর্বর পুলিশ বাহিনী। ছাত্রীদের পেটের ওপর দাঁড়িয়ে লাঠি চালায় তারা। পুলিশের সঙ্গে জুটেছিল যাদবপুর অঞ্চলের স্থানীয় তৃণমূল দুষ্কৃতিরাও। গেঞ্জি এবং হাওয়াই চটি পরেও এসেছিল পুলিশ। নিরস্ত্র ছাত্রছাত্রীদের ওপর এই বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে এর পরদিন থেকেই বিক্ষোভ শুরু হয় গোটা রাজ্যে। অধ্যাপক, প্রাক্তন অধ্যাপক, দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে থাকা যাদবপুরের প্রাক্তনীরা, এমনকি সাধারণ গৃহবধূরাও সোশ্যাল সাইটের মাধ্যমে তাদের ক্ষোভ উগড়ে দেন। প্রতিবাদীদের একটাই দাবি, পদত্যাগ করতে হবে উপাচার্যকে। কিন্তু ঘটনার চারদিন পরও পদত্যাগের কোনো লক্ষণ দেখাননি উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তী। ছাত্রছাত্রী, অধ্যাপক, অভিভাবকদের আন্দোলনও চলছে সমানতালে।

পশ্চিমবঙ্গে যে চরম উচ্ছৃঙ্খলতা চলছে তা ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছে। উপরের কয়েকটি ঘটনা হিমশৈলের চূড়া মাত্র। আসন্ন পুজো এবং ঈদের পর পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সেদিকে নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ কেন্দ্রীয় সরকার। তৃণমূলের অত্যাচার থেকে রেহাই পাচ্ছে না বিজেপিও। প্রধান প্রতিপক্ষ দল ধরে নিয়ে জেলায় জেলায় বিজেপির ওপর চলছে হামলা। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বিজেপির অফিসও। বিজেপি নেতারা এসব অভিযোগ নিয়ে দিল্লিতে রাজনাথ সিংয়ের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। যাদবপুরসহ রাজ্যের বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে পঠনপাঠন বন্ধ হয়ে গেছে। ছাত্রদের উসকানির মূলে রয়েছেন সততার প্রতীক দিদি। ইতিমধ্যে সাত-আটজন অধ্যক্ষ রেজিস্ট্রার পদত্যাগ করেছেন। এখন বাংলার মানুষ চাইছেন বিচারের বাণী নিভৃতে না থেকে এবার প্রকাশ হোক।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর