শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০১৪

ছয় হাজার একশ একান্ন ডাক্তার

অধ্যাপক ডা. প্রাণগোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
ছয় হাজার একশ একান্ন ডাক্তার

সরকারি কর্মকমিশনের মাধ্যমে নিয়োগের জন্য নির্বাচিত ৬১৫১ চিকিৎসক বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগদান করেছেন মোটামুটি একটি রাষ্ট্রীয় অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতর এই বিশাল সুশৃঙ্খল অনুষ্ঠানের জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য চিকিৎসক এবং জনগণের কাছ থেকে। ৬১৫১ চিকিৎসকের অন্তর নিংড়ানো শ্রদ্ধা এবং প্রণতি জানানো উচিত সরকারের প্রতি। সর্বোপরি দেশের মানুষের প্রতি হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। তরুণ চিকিৎসকদের মনে রাখা উচিত, দেশটি আমাদের। রাষ্ট্র নামক প্রশাসনযন্ত্রটি যে আনুষ্ঠনিকতার মধ্যে তাদের সম্মান দিলেন, তার প্রতিদান দিতে হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মো. নাসিম বলেছেন, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে। গ্রামেগঞ্জে যোগাযোগের উন্নতি হয়েছে। বিদ্যুৎ আছে, স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল আছে। সর্বোপরি ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবাদে মুঠোর মধ্যে লেখাপড়া, তথ্য-প্রযুক্তি, সংবাদ আদান-প্রদান সবই পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলাদেশে, দেশের যে কোনো জায়গায় বসে, শুধু একটা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে।

আমাদের মতো ব্যাগভর্তি বই নিয়ে কর্মস্থলে যাওয়ার প্রয়োজন নেই আজকের তরুণ চিকিৎসকদের। যখনই কোনো রোগীর কোনো উপসর্গের সঙ্গে রোগ নিরূপণ কষ্ট হয়ে যাবে, তখনই তারা মোবাইল বা ইন্টারনেটে গিয়ে কি কি সম্ভাব্য ডায়াগনোসিস হতে পারে তা দেখে নিতে পারবেন। আমি যা করি তা হলো কোনো রোগীর রোগ নিরূপণ করতে না পারলে তাকে শুধু রুটিন পরীক্ষাগুলো করতে দিই। বাসায় ফিরে রোগীর উপসর্গের সঙ্গে সম্ভাব্য কি কি রোগের সাদৃশ্য আছে তার সঙ্গে মিলিয়ে দেখি। পরবর্তী দিনে রোগী যখন রুটিন পরীক্ষা-নিরীক্ষা নিয়ে আসে তখন মোটামুটিভাবে দুটো মিলিয়ে একটা সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি। রুটিন পরীক্ষাগুলো লিখলে মেডিকেল ইথিকসের ব্যত্যয় ঘটে না। সেটাই আমরা শিখেছি এবং অন্যকে শেখাই। রুটিন পরীক্ষাগুলো হলো CxR, Blood for CBC, Urine for R/E & Stool for R/E। তবে পায়খানা বা ঝঃড়ড়ষ পরীক্ষাটি সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। পৃথিবীতে যেভাবে ল্যাবরেটরি সার্ভিস বা রেডিওলজিক্যাল সার্ভিসের উন্নতি হয়েছে, সেভাবে ল্যাবরেটরি নির্ভর না হয়ে ক্লিনিক্যাল নির্ভর হওয়া বাঞ্ছনীয়। তরুণ চিকিৎসকদের বলি জীবনের শুরুতে আমাদের খারাপ দিকগুলো অনুসরণ করবে না। যেমন বাজারে প্রচলিত অভিযোগ, আমরা কমিশন নেই। মনে রাখবে তিনটি কথা, Nothing is impossible, No body is indispensable and Nothing is secret। তারুণ্যের কাছে সবই সম্ভব এবং পৃথিবীতে, তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে কিছুই গোপনীয় রাখা সম্ভব নয়।

আর যদি সম্ভব হতো তাহলে আমেরিকার দুর্ধর্ষ সংস্থা CIA হলো সে দেশের Principal Intelligence Gathering Agency, আর সেই CIA-এর দলিল হাওয়ায় ভাসত না। বিভিন্ন ডিপ্লোমেটিক মিশনের মাধ্যমে তথ্যসংগ্রহ করতে গিয়ে ধরা পড়ে বহিষ্কৃত হতো না। তাই ভয়শূন্য চিত্তে, স্বীয় বুদ্ধিতে, সঠিক বিবেচনা এবং বিশ্লেষণের মাধ্যমে স্রষ্টার নাম মনে রেখে, রোগীদের সেবা করে যাবে, দেখবে জয় সুনিশ্চিত, সুনাম অবধারিত। অধিকন্তু মানবিক গুণাবলি তোমাকে অাঁকড়ে রাখবে। একদিন দেখবে কোনো অসততাই তোমাকে স্পর্শ করবে না। কিছুদিন আগে একটা নিবন্ধে আমি লিখেছিলাম ডাক্তার-রোগী এবং হাসপাতালের মধ্যে সম্পর্ক কি? সোজা ভাষায় পূজারি-দেবতা-মন্দির। অর্থাৎ ডাক্তার হিসেবে তুমি সেবক বা পূজারি, রোগী তোমার দেবতা, আর ওই দেবতারা সেবা নিতে আসেন হাসপাতাল নামক মন্দিরে। হিন্দু শাস্ত্রে একটি প্রবাদ বাক্য আছে 'অতিথিবিমুখ হলে, ধর্ম যায় মা রসাতলে।' একজন ডাক্তারের কাছে রোগী হলো অতিথি বা দেবতা। তোমাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই আছ, যাদের এমবিবিএস পাসের পরে, মা-বাবা, ভাইবোনকে আর্থিক সহায়তা দিতে হবে। মনে রাখবে, তোমরা যে বেতন পাবে তার অর্ধেক দিয়ে কৃচ্ছ্রতা সাধন করে চলা যাবে। বাকি অর্ধেক সহায়তা কাজে ব্যয় করবে। দ্বিতীয়ত গ্রামেগঞ্জে যেখানেই তুমি রোগীদের সাহায্য করার জন্য প্রাকটিসে বসবে, দেখবে হাত খরচের পয়সা অনায়াসে আসবেই। আবারও তোমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করব হিন্দু শাস্ত্রের একটি প্রচলিত বাক্যের প্রতি, যা হলো- 'লক্ষ্মী এবং সরস্বতী একসঙ্গে এক গৃহে অবস্থান করেন না।' অর্থাৎ 'ধনের দেবী লক্ষ্মী যখন ঘরে ঢুকে, বিদ্যাদেবী সরস্বতী তখন বীণা ও পুস্তক হাতে প্রস্থান করে।' এমনকি মা দুর্গা দেবী তার দুই কন্যা লক্ষ্মী এবং সরস্বতীকে তার দুপাশে রেখেছেন, একসঙ্গে এক পাশে রাখেননি। হয়তোবা ধন এবং বিদ্যার অনিবার্য সংঘাত এড়াতেই।

গ্রামে বা শহরে যেখানেই তোমাদের জন্ম হোক না কেন, নিশ্চয়ই দেখেছ কোনো জমিদারের জমিদারিত্ব শেষ হতে তিন প্রজন্মের বেশি সময়ের প্রয়োজন হয়নি, বরং তাদের প্রথম প্রজন্ম অতি কষ্টে রোজগার করেছে, ন্যায় বা অন্যায় যেকোনোভাবে ধন-সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, অতি কৃপণভাবে চলে- শুধু জায়গাজমি কিনেছেন। যাকে বলা হয় 'কেনারাম'। দ্বিতীয়, প্রজন্ম বিলাসিতা করে ভোগ করেছে, বিক্রি করে হয়েছে 'বেচারাম'। তৃতীয়, প্রজন্মের বিক্রির কিছু ছিল না, তাই হয়েছে দুঃখীরাম। চতুর্থ, প্রজন্ম হয়েছে 'ভিক্ষারাম'। কোনো সম্পদ অসৎ পথে উপার্জিত হলে তা কখনো তিন প্রজন্মের বেশি ধরে রাখা সম্ভব নয়।

অনেক রোগী হয়তো খুব গরিব অথবা একজন সম্মানিত পণ্ডিত ব্যক্তি, যার কাছ থেকে তুমি ফিস নিতে না চাইলে তিনি বলবেন, 'ডাক্তার সাহেব এটা আপনার ব্যবসা, ফিস নেবেন না কেন?' বিনয়ের সঙ্গে ওই ব্যক্তিকে জবাব দেবে, 'ডাক্তারি আমার পেশা, এটা কোনো ব্যবসা নয়।' মনে রাখবে অনেক রোগীই তোমাকে এসে বলবে ডাক্তার সাহেব উপরে স্রষ্টা এবং নিচে আপনি। কখনো বলবে না, মাঝে দুর্গা, শিব, লক্ষ্মী বা সরস্বতী। এতবড় একটা সম্মান পাওয়ার পর তোমার দায়িত্ব কি হওয়া উচিত? এটা বিশাল দায়িত্ব বা গুরু দায়িত্ব, নিজের জীবনের বিনিময়ে অন্যের জীবন বাঁচানোর দায়িত্ব। নিজের সুখ স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়ে অন্যের জীবনে বা পরিবারে আনন্দের ধারা বইয়ে দেওয়ার দায়িত্ব। আমি যখন ১৯৭০ সালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে যাওয়ার উদ্দেশে বাড়ি থেকে রওনা দেব, তখন আমার ডাক্তার দাদু শ্রী অশ্বিনী কুমার দত্ত, যাকে ডাক্তারি পড়ানোর জন্য তার বড় ভাই শ্রী রাম চন্দ্র দত্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। সেই দাদু তার Sir William Osler-এর লেখা মেডিসিন বইটা খুলে, প্রথম পাতায় লেখা বিখ্যাত উক্তিটি লিখে নিতে বললেন, উক্তিটি ছিল ‘A doctor is a student till his death and when he fails to be a student he dies’ এবং বললেন পড়ার টেবিলের উপরে বড় করে লিখে ঝুলিয়ে রাখতে। আমি দাদুর নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিলাম। তারপরও ১২ নভেম্বর '৭০-এর ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের পর যখন ১০ দিনের জন্য কলেজ বন্ধ ঘোষণা করা হয়, তখন বাড়ি চলে আসি, বাড়ি থেকে ফিরে যাওয়ার সময় শৈল্পিকভাবে লেখা Osler-এর উক্তিটি আমাকে হাতে ধরিয়ে দেন। আমিও আগের মতো আমার হাতের লেখাটা ফেলে দিয়ে দাদুর লেখাটা টেবিলের উপর রেখে দেই। প্রসঙ্গক্রমে বড় দাদুর একটা উপদেশ যেটা এ মুহূর্তে তোমাদের জন্য প্রযোজ্য না হলেও অবতারণা করছি।

দাদু ছোটবেলা থেকে দুটো কথাই বলতেন। একটি হলো- কখনো মিথ্যা বলবে না, শুধু জীবন বাঁচানোর জন্য হলে বলবে। দ্বিতীয়টি হলো- মানুষের অপকার করবে না, পারলে উপকার কর। জীবনে চেষ্টা করেছি, তবে কতটুকু পেরেছি তা তোমরাই বলতে পারবে।

তোমরা বা আমরা কেউ হাজার বছরের পরমায়ু নিয়ে অসিনি। গড় আয়ু ৬৯ বছর সবাই বেঁচে থাকার প্রত্যাশা করতে পারি। তবে তোমরা সবাই শতায়ু লাভ কর এ প্রার্থনা অন্তর থেকে। কিন্তু তোমাদের অনেকেই হাজার বছর ধরে বেঁচে থাকতে পার, যদি এমন কোনো ভালো কাজ তুমি করে যাও, তাহলে মৃত্যুর পরও জনগণ তোমাদের হাজার হাজার বছর ধরে মনে রাখবে। অর্থাৎ জনগণের হৃদয়ে স্থান নিয়ে হাজার বছর বেঁচে থাকবে, যে রকম বেঁচে আছেন ডা. বিধান চন্দ্র রায়।

আমি এখানে কয়েকটি শব্দের কথা উল্লেখ করছি। প্রতিটি শব্দের অর্থ বিশাল। জীবনের প্রতিটি পদে এ শব্দগুলো স্মরণ কর। নির্ভীকতা, চিত্তশুদ্ধি, আত্মজ্ঞান, নিষ্ঠা ও কর্মযোগে তৎপরতা, দান, বাহ্যেন্দ্রিয় সংযম, অধ্যয়ন, তপঃ, সরলতা, অহিংসা, সত্য, অক্রোধ, ত্যাগ, শান্তি, পরনিন্দা বর্জন, জীবে দয়া, লোভহীনতা, কুকর্মে লজ্জা, অচাঞ্চল্য, তেজস্বিতা, ক্ষমা, অভিমান বর্জন। এ শব্দগুলো মর্মার্থসহ স্বীয় চিত্তে এবং উপলব্ধিতে রাখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ পুরস্কার গ্রহণ করেছেন MDG-4--এর বাস্তবায়নের জন্য। সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশ এমডিজি প্রথম ৬টাই পূর্ণ করেছে। যেহেতু এমডিজি-৪ নবজাতক মৃত্যু রোধের সঙ্গে জড়িত, তাই আমরা ডাক্তাররাও এর অংশীদার হিসেবে দাবি রাখতে পারি। এটা মূলত ডাক্তার ও চিকিৎসা পেশার সবার কাজের স্বীকৃতি। জাতিসংঘের বর্তমান স্লোগান Universal Health Coverage
সর্বাগ্রে বাস্তবায়নের সুযোগ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার, কারণ ৬১৫১ জন ডাক্তার ইউনিয়ন পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান অব্যাহত রাখলে পুরো বিশ্ব অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকবে। কাম, ক্রোধ ও লোভ- এ তিনটি নরকের দ্বারস্বরূপ, এটা জীবনকে ধ্বংস করে, এটা আত্মার বিনাশের মূল, জীবের অধোগতির কারণ। এগুলোকে পরিহার করতে পারলেই, সত্যিকার মানুষ হয়ে বেঁচে থাকা যায়। হিপোক্যাক্টাস শপথ (৫০০ B.C)) এবং জেনেভা ডিক্লারেশন (১৯৪৮) সব সময় হৃদয়ে ধারণ করতে হবে।

পরিশেষে, আমি কায়মনোবাক্যে, নীরব ভঙ্গিতে, অপলক দৃষ্টিতে, নিদাঘ আকাশের দিকে তাকিয়ে, বিশ্বনিয়ন্তা সকাশে, জানাই আমার মনের পবিত্র প্রার্থনা, তোমাদেরই মঙ্গল কামনার্থে। জীবন তোমাদের সুন্দর হোক, স্বার্থক হোক, মহিমান্বিত হোক। ছন্দভরা, নান্দনিক সেবার ব্রতে তোমাদের জীবন সুশোভিত হোক। কোটি কোটি রোগীর শরীর তোমাদের হাতের স্পর্শে প্রাণচঞ্চল হয়ে উঠুক। Try to be a rainbow in the cloudy sky of a sick family, society, the nation and to the global health|

পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর উক্তি প্রিয়দর্শিনী, সুভাষিনী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী কর্তৃক উদ্ধৃত “My father once told me, people are of two types. Some do the work, some take the credit. He asked me to be in the first group as there is less competition” বিনীত অনুরোধ তোমরাও কর্ম কর, কর্ম কর। মহামতি লেনিনের ভাষায় 'তোমার কর্মই তোমাকে সুনির্দিষ্ট আসনে পৌঁছে দেবে।' মনে রেখ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সেই বিখ্যাত উক্তি 'মহৎ কাজের জন্য, মহান ত্যাগের প্রয়োজন।' এ বাক্যটি বিশ্লেষণ করলে ছোটখাটো একটা পুস্তক লেখা যাবে।

লেখক : উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর