শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৬, শনিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০১৬

পর্যবেক্ষণ

ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যাতত্ত্ব

ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ
অনলাইন ভার্সন

ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যাতত্ত্ব

একাত্তরের ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যা নিয়ে সম্প্রতি অঙ্ক কষতে বসেছেন বাংলাদেশের একদল অঙ্কবিদ। অন্যদিকে একদল নিরপেক্ষ গবেষক এ সংখ্যা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ গবেষণার দাবি তুলেছেন। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষশক্তির রাজনীতিবিদরা নিজেদের রাজনৈতিক ভবিষ্যত্ নিয়ে যত না সংশয় প্রকাশ করছেন, তার চেয়ে বেশি সংশয় প্রকাশ করছেন এই ‘ত্রিশ লক্ষ’ সংখ্যাটি নিয়ে। আবার জনৈক ‘দেশ-জামাই’ ব্লগার ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যার খেলা নিয়ে ‘ব্লগাইতে ব্লগাইতে’ নিজের দেশ, জাতি এবং ‘ধর্ম’ ত্যাগ করে এখন পাগলপ্রায়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী সা কা চৌধুরী তো দেশ, জাতি এবং গুরুত্বপূর্ণভাবে চট্টগ্রামবাসীর কাছে মৃত্যুর আগে শেষ ইচ্ছে হিসেবে ত্রিশ লক্ষ শহীদের ডেথ সার্টিফিকেটগুলো দেখতে চেয়েছিলেন। আর হাজার মাইল দূরের পাকিস্তান রাষ্ট্রটি ত্রিশ লক্ষ শহীদ তো দূরের কথা, একজনও শহীদ হননি বলে ফতোয়া দিয়ে বসে আছে।

তা যা-ই হোক, আসুন আমরা সবাই মিলে ত্রিশ লক্ষ শহীদের অঙ্কটি মিলিয়ে আসি। যারা অঙ্কটি মেলাতে পারেন না তাদের প্রধান তিনটি যুক্তি হলো :

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশে ত্রিশ লক্ষ বাঙালি শহীদ হন নাই;

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশে ত্রিশ লক্ষ বাঙালি শহীদ হতে পারেন না; এবং

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি ভাষণ দেওয়ার সময় শহীদের সংখ্যা ভুলবশত অতিরঞ্জিত করে ত্রিশ লক্ষ বলে ফেলেছেন।

প্রথম যুক্তির খণ্ডন : ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশে ত্রিশ লক্ষ শহীদ হননি বলে যারা দারি করেন তাদের অজ্ঞতা দেখে যে কেউ লজ্জা পাবেন। কারণ :

(ক) ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসরদের লক্ষ্যই ছিল ত্রিশ লক্ষ বাঙালিকে হত্যা করা। পাকিস্তানি আর্মিদের এক বৈঠকে ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘Kill 3 million of them and the rest will eat out of our hands’. এখানে সুস্পষ্ট যে পাকিস্তানি বাহিনীর প্রথম থেকেই লক্ষ্য ছিল অন্তত ত্রিশ লক্ষ বাঙালিকে হত্যা করা।

[তথ্যসূত্র : (১)  Robert Payne, Massacre: The Tragedy of Bangladesh and the Phenomenon of Mass Slaughter Throughout History (1972), পৃষ্ঠা-৫০; (২) Debashish Roy Chowdhury, ‘Indians are Bastard Any way’, The Asia Times, 23 June, 2005]

(খ) পাকিস্তানের প্রতিরক্ষাবিষয়ক ওয়েবসাইট defence.pk-এ প্রকাশিত ‘The Radical Truth: Teaching MPACUK the Forgotten Chapter of Pakistan’s History’ শীর্ষক নিবন্ধের তৃতীয় অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ‘In 1971, over 9 months, President Yahiya Khan and his military commanders with the aid of local collaborators committed mass atrocities on unarmed civilians, killed an estimated three million people...’

(গ) ১৯৭১ সালের ২১ ডিসেম্বও দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকার সম্পাদকীয়তে লেখা হয়, ‘হানাদার দুশমন বাহিনী বাংলাদেশে প্রায় ত্রিশ লক্ষ নিরীহ লোক ও দু শতাধিক বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে’।

(ঘ) ১৯৭২ সালের ৫ জানুয়ারি ঢাকার The Daily Observer-এর শিরোনাম ছিল ‘Pak Army Killed Over 30 Lakh People’। একই দিন The Morning News-এর শিরোনাম ছিল ‘Over 30 Lakh Killed by Pak Force’।

(ঙ) রাশিযার কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র ‘প্রাভদা’ ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসেই বাংলাদেশে ত্রিশ লক্ষ শহীদের বিষয়টি প্রকাশ করে। এই প্রাভদার ইংরেজি সংস্করণে উল্লেখ করা হয়, ‘Over 30 lakh persons were killed throughout Bangladesh by the Pakisthani occupation forces during the last nine months’। প্রাভদা পত্রিকাটির ১৯৭২ সালের ৫ জানুয়ারির বাংলা সংস্করণে শিরোনাম হয় দখলদার বাহিনী বাংলাদেশে ত্রিশ লক্ষাধিক মানুষ হত্যা করেছে’।

(চ) ১৯৭২ সালের ৯ জানুয়ারি দৈনিক বাংলা-র ‘হুশিয়ার আন্তর্জাতিক চক্রান্ত’ শিরোনাম খবরে লেখা হয়, দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী বাংলাদেশে যে তাণ্ডব চালিয়েছে তাতে ৩৫ লক্ষাধিক বাঙালি প্রাণ হারিয়েছে।

(ছ) গবেষক রওনাক জাহানও তার গবেষণায় ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যা খুঁজে পেয়েছেন। [তথ্যসূত্র : ‘Genocide in Bangladesh’ in Samuel Totten, William S. Parsons and Israel W. Charny (ed), Century of Genocide: Critical Essays and Eyewitness Accounts (2nd ed, Routledge, 1995)পৃষ্ঠা-২৯৫।]

দ্বিতীয় যুক্তির খণ্ডন : যারা মনে করেন ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ত্রিশ লক্ষ মানুষ শহীদ হওয়া কোনোমতেই সম্ভব নয় তারা আসলে অঙ্কে বড় কাঁচা। সহজ সরল অঙ্কের ফর্মুলা না বোঝার কারণেই তাদের এই বাচালতা। কারণ :

(ক) Rudolph Joseph Rummel গণহত্যার পরিসংখ্যান কিভাবে করতে হয় তার একটি গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। পদ্ধতিটি তার রচিত ‘Estimating Democide: Methods and Procedures’ শীর্ষক নিবন্ধে বিধৃত হয়েছে। তার রচিত Statistics of Democide (1998) গ্রন্থের অষ্টম অধ্যায়ে তিনি অন্তর্ভুক্ত করেছেন ‘Statistics of Pakistan Democide, Estimates Calculation and sources’ শীর্ষক নিবন্ধটি। এই নিবন্ধে Rummel তার আবিষ্কৃত গণহত্যা পরিসংখ্যান পদ্ধতি অনুসারে দেখিয়েছেন যে, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশে ত্রিশ লক্ষ ৩ হাজার লোক প্রাণ হারিয়েছেন।

(খ) ১৯৮১ সালের UNHRC (ইউনাইটেড ন্যাশনস হিউম্যান রাইটস কমিশন) রিপোর্ট অনুযায়ী মানবসভ্যতার ইতিহাসে যতগুলো গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে তাতে অল্প সময়ের মধ্যে সব থেকে বেশি সংখ্যক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে। প্রতিদিন গড়ে ৬,০০০ থেকে ১২,০০০ মানুষ তখন খুন হয়েছিল বাংলাদেশে। গণহত্যার ইতিহাসে এটাই সর্বোচ্চ গড়। তবে এখানে উল্লেখ্য, অপারেশন সার্চলাইটের প্রথম রাতের প্রাণহানির সংখ্যাই ছিল কমপক্ষে ৩৫,০০০। চুকনগর গণহত্যায় প্রাণহানি ঘটেছিল ১০,০০০ এর ওপরে। ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ প্রকাশিত New York Times-এর রিপোর্ট অনুযায়ী ২৭ মার্চে প্রাণহানির সংখ্যা ১০,০০০। ১৯৭১ সালের Sydney Morning Herald-এর রিপোর্ট অনুযায়ী মার্চের ২৫ থেকে ২৯ মার্চ পর্যন্ত (৫ দিনে) প্রাণহানির সংখ্যা প্রায় ১ লাখ। এতে দেখা যায় দিনপ্রতি প্রাণহানির সংখ্যা প্রায় ২০ হাজার। সুতরাং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে প্রাণহানির দৈনিক গড় UNHRC রিপোর্টের ঊর্ধ্বসীমার কাছাকাছি (দিন প্রতি ১২,০০০) বলেই আমরা ধরে নিতে পারি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ চলেছে মোট ২৬৭ দিন (২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর)। অতএব, দিনপ্রতি ১২,০০০ নিহত সংখ্যাকে ২৬৭ দিন দিয়ে গুণ করলে মোট নিহতের সংখ্যা পাওয়া যায় ৩২ লাখ ৪ হাজার। আবার UNHRC-এর নির্দেশিত ঊর্ধ্বসীমা ১২,০০০ ও নিম্নসীমা ৬,০০০-এর গড় যদি হয় ৯০০০, তবে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় অন্তত পক্ষে ২৪ লাখ ৩ হাজার।

(গ) ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি বাংলাদেশে প্রায় ৯৪২টি বধ্যভূমি শনাক্ত করেছিল। অতি সম্প্রতি, ১৯৭১ গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘরের সমীক্ষা অনুযায়ী ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে মোট ৩৪০০টি বধ্যভূমি শনাক্ত করা হয়েছে। চট্টগ্রামের পাহাড়তলী বধ্যভূমি স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের হিসাব অনুযায়ী ১৯৭১-এর এপ্রিল থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাহাড়তলী বধ্যভূমিতে প্রায় ২০ হাজারের মতো বাঙালিকে হত্যা করা হয়েছে। আবার ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুনের গবেষণা অনুযায়ী গল্লামারী বধ্যভূমিতে ১৫ হাজার বাঙালিকে হত্যা করা হয়েছে। রায়ের বাজার বধ্যভূমি ও জল্লাদখানা বধ্যভূমির মোট লাশের সংখ্যা নির্ণয় করা বেশ দুষ্কর। তবে যদি ত্রিশ লক্ষ বাঙালিকে শুধু ৩৪০০ বধ্যভূমিতেই হত্যা করা হয় তবে প্রতি বধ্যভূমিতে অন্তত ৮৮২ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এই সংখ্যা প্রাপ্ত তথ্যের চেয়ে অস্বাভাবিকভাবে কম। সুতরাং ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যার সম্ভাব্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা অর্থহীন। একই সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে যে, অসংখ্য লাশ নদীতে বা পানিতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে। সুতরাং শুধু বধ্যভূমির সংখ্যা দিয়ে একাত্তরের শহীদের মোট সংখ্যা নিরূপণ করা সঠিক হবে না। প্রকৃত শহীদের সংখ্যা ৩০ লক্ষের বেশিই হবে।

(ঘ) ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ৯৩,০০০ পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করে। এটাও সত্য যে, যুদ্ধে অনেক পাকিস্তানি সৈন্যের মৃত্যুও ঘটেছে। ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হওয়ার পর তদন্ত সংস্থা এলাকাভিত্তিক রাজাকার বাহিনীর নাম সংগ্রহের কাজ শুরু করে। এ ছাড়া মেজর আরেফিন এবং মুনতাসীর মামুনও ভিন্ন ভিন্নভাবে রাজাকারদের তালিকা তৈরির কাজ করেছেন। সবার তথ্য অনুযায়ী ১৯৭১ সালে রাজাকারের সংখ্যা ছিল ৪৭,০০০ থেকে ৬০,০০০। একাত্তরে এরা সবাই পাকিস্তানি বাহিনীর কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাঙালি নিধন করেছে। যদি ধরে নিই অন্তত ৪৭,০০০ রাজাকার সেই সময় ৯৩০০০ পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে ছিল তবে মোট ঘাতকের সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ৪০ হাজার। এখন ১ লাখ ৪০ হাজার ঘাতক যদি ত্রিশ লক্ষ বাঙালি নিধন করে থাকে তবে এক একজন ঘাতক মোট ২৬৭ দিনে মাত্র ২১ জনকে হত্যা করেছে। অর্থাত্ একজন ঘাতক যুদ্ধকালে ১৩ দিন পর পর একজন বাঙালিকে হত্যা করেছে। এই সংখ্যাটি কি খুবই অবিশ্বাস্য?

ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যা নিয়ে যারা সংশয় প্রকাশ করেন, তারা অঙ্কটি বেশ কয়েকবার কষে দেখবেন হিসাবটি ঠিক করে বুঝবার জন্য।

তৃতীয় যুক্তির খণ্ডন : যারা দারি করেন যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি ভাষণ দেওয়ার সময় ভুলবশত শহীদের সংখ্যা অতিরঞ্জিত করে ত্রিশ লক্ষ বলে ফেলেছেন, তারা যে কত হাস্যকর মিথ্যাচার করতে পারেন তা ভেবে আমি অবাক হই। কারণ :

(ক) ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত চরমপত্র অনুষ্ঠানে এম আর আখতার মুকুল ত্রিশ লক্ষ শহীদের কথা উল্লেখ করেছেন।

(খ) ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর দৈনিক পূর্বদেশ-এর সম্পাদকীয়তে, ১৯৭২ সালের ৫ জানুয়ারি The Daily Observer, The Morning News এবং রাশিয়ার প্রাভদা পত্রিকার বাংলা সংস্করণের শিরোনামে এবং ১৯৭২ সালের ৯ জানুয়ারি দৈনিক বাংলার শিরোনামে ত্রিশ লক্ষ শহীদের কথা উল্লেখ করা হয়।

অতএব, দেখা যাচ্ছে যে, বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি ভাষণ দেওয়ার অনেক আগে থেকেই ত্রিশ লক্ষ শহীদের বিষয়টি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম অনুযায়ী একটি স্বীকৃত বাস্তবতায় পরিণত হয়ে গিয়েছিল। তাই ত্রিশ লক্ষ শহীদ নিয়ে বঙ্গবন্ধু অতিরঞ্জিত করে কিছু বলেছেন এটা কখনই হতে পারে না।

সর্বশেষে, বলতে চাই, আজ যারা ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তারা আসলে নিজেরাই বিভ্রান্ত। খোঁজ নিয়ে দেখলেই জানা যাবে, যারা ত্রিশ লক্ষ শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন বা এর বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা দাবি করেন, তাদের সবারই পাকিস্তানি সম্পৃক্ততা রয়েছে— হয় পারিবারিকভাবে, নয় রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিকভাবে। বাংলাদেশে বসবাসকারী এসব পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী লোকজন কখনই আপনার বা আমার বন্ধু হতে পারে না। আসুন, এদের বর্জন করি— ঘৃণা করি।

লেখক : প্রসিকিউটর, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।


বিডি-প্রতিদিন/ ০২ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা