শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৫, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

অন্য ভাষা আন্দোলন, অন্য ফেব্রুয়ারি

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
অনলাইন ভার্সন
অন্য ভাষা আন্দোলন, অন্য ফেব্রুয়ারি

আমি যখন খুব ছোট ছিলাম তখন একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটি আমার খুব প্রিয় একটা দিন ছিল। কারণ সেদিন ছিল আমার বাবার জন্মদিন। আমার মা বাবার জন্মদিন উপলক্ষে ভালোমন্দ রান্না করতেন, কাজেই দিনটিকে ভালো না বেসে কী উপায় আছে? বড় হওয়ার পর একুশে ফেব্রুয়ারির আসল গুরুত্বটি আমি জানতে পেরেছি এবং আমার ধারণা এই দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে অগ্নিঝরা একটি একুশে ফেব্রুয়ারি ছিল একাত্তরের ২১ ফেব্রুয়ারি। আমরা তখন খালি পায়ে প্রভাতফেরিতে যেতাম এবং গরম চোখে আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা পাকিস্তানি মিলিটারি ইপিআর পুলিশের দিকে তাকাতাম।  একাত্তরের ২১ ফেব্রুয়ারিতেও আমরা জানতাম না আর মাসখানেকের ভিতরেই আমাদের দেশে কী ভয়ঙ্কর একটি হত্যাকাণ্ড শুরু হবে! পাকিস্তান মিলিটারিদের আতঙ্ক ছিল শহীদ মিনার, তাই প্রথম সুযোগেই তারা আমাদের শহীদ মিনারটি গুঁড়ো করে দিয়েছিল! এতদিন পর সেই দিনগুলোকে এখন কেমন যেন সুররিয়াল দিন বলে মনে হয়।

বাঙালি হিসেবে আমাদের ভিতরে আর যা কিছুরই অভাব থাকুক না কেন, আবেগের কোনো অভাব নেই। তাই আমাদের প্রিয় দিনগুলোতে আমরা আবেগ দিয়ে কথা বলতে ভালোবাসি। একুশে ফেব্রুয়ারিতে আমরা একই সঙ্গে শ্রদ্ধা ভালোবাসা এবং অহঙ্কার নিয়ে বলি, ‘পৃথিবীতে শুধু বাঙালিরাই মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে!’ কথাটিতে সত্যতা আছে কিন্তু আমার ধারণা আমাদের দেশের অনেকেই জানে না ভাষার জন্য যে বাঙালিরা প্রাণ দিয়েছে তাদের ভিতর কিন্তু আমাদের দেশের পাশাপাশি আসামের বাঙালিরাও আছে!

২০১১ সালে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেশ কয়েকজন শিক্ষক আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয়টি আসামের শিলচর শহরে। শুনে অনেকে অবাক হতে পারে যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এটি দূরত্বের হিসাবে ঢাকা বা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কাছে! শুধু তাই নয়, করিমগঞ্জের ভিতর দিয়ে শিলচরে যাওয়ার সময় কখনো মনে হয়নি একটি ভিন্ন দেশে এসেছি— শুধু ইমিগ্রেশনের ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় কঠিনভাবে মনে পড়েছে আমরা ভিন্ন দেশে এসেছি!

আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ঠিক বাইরে একটি শহীদ মিনার রয়েছে, আসামের বাঙালি ভাষা শহীদদের স্মরণে এই শহীদ মিনারটি তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে আসামের এগারোজন ভাষা শহীদকে স্মরণ করে এগারোটি স্তম্ভ তৈরি করা আছে। আমরা যেভাবে আমাদের শহীদ মিনারে ফুল দিই, ঠিক সেরকম সেই শহীদ মিনারেও আমরা ফুল দিয়ে এসেছিলাম। তখন আমাদের সঙ্গে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন শিক্ষক এবং ভাইস চ্যান্সেলরও ছিলেন। আমি বেশ অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছিলাম আমাদের ভাষা শহীদদের আমরা যেরকম অকপটে ভালোবাসা জানাতে পারি— তাদের বেলায় সেটা পুরোপুরি সত্যি নয়। সেখানে কোথায় জানি একটু বাধা আছে, সেটি নিয়ে তাদের ভিতরে এক ধরনের ক্ষোভ এবং দুঃখবোধও রয়েছে। আমি যতটুকু জানি আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে এই শহীদ মিনারটি তারা তৈরি করতে পারেননি এবং এটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে তৈরি করতে হয়েছে।

অথচ আসামের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস কিন্তু আমাদের ভাষা আন্দোলনের মতোই গৌরবোজ্জ্বল। ১৯৬০ সালে আসামের অহমিয়া ভাষাকে অফিসিয়াল ভাষা করার জন্য একটি বিল পাস করার সময় সেখানকার বাঙালিরা একটি বিশাল আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। সেই আন্দোলন ছিল বহুমাত্রিক, সাধারণ মানুষকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করার জন্য সেই এলাকায় প্রায় দুই সপ্তাহ পদযাত্রা করা হয়েছিল। আন্দোলনের চূড়ান্ত মাত্রায় পৌঁছানোর জন্য ১৯৬১ সালের ১৯ মে হরতাল ডাকা হয়েছিল। আন্দোলনকারী বাঙালিরা নানা জায়গায় পিকেটিং করেছিলেন। সেই হিসেবে রেলস্টেশনেও পিকেটিং হচ্ছে এবং সেদিন সকালের ট্রেনের জন্য একটি টিকিটও বিক্রি হয়নি। অবস্থা বেশ শান্তই ছিল— দুপুর বেলা সশস্ত্র আসাম রাইফেল চলে এলো, বেলা আড়াইটার দিকে সাধারণ মানুষের মিছিলে প্রথমে লাঠিচার্জ, তারপর কোনো রকম সুযোগ না দিয়ে হঠাৎ করে গুলি করতে শুরু করে। একেবারে ঘটনাস্থলেই নয়জন মারা গিয়েছিলেন, পরে আরও দুজন, সব মিলিয়ে এগারোজন সেদিন বাংলা ভাষার জন্য শহীদ হয়েছিলেন।

এই ভাষা শহীদদের মাঝে রয়েছে ১৬ বছরের এক কিশোরী, তার নাম কমলা ভট্টাচার্য। মাত্র আগের দিন সে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছে। অনেক কষ্টে মাকে রাজি করিয়ে কমলা বড় বোনের একটা শাড়ি পরে রেলস্টেশনের কাছে পিকেটিং করতে গিয়েছে। তার সঙ্গে ছোট বোন, বড় বোন, পাড়াপড়শি অনেকেই আছে। যখন লাঠিচার্জ করা হচ্ছে তখন ছোট বোন নিচে পড়ে গিয়ে চিৎকার করছে, কমলা তাকে তোলার জন্য যখন ছুটে যাচ্ছে ঠিক তখন একটা বুলেট তার মাথার ভিতর দিয়ে চলে যায়, বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেয় প্রথম একটি মহিলা— শুদ্ধ করে বলা উচিত প্রথম একটি বালিকা।

এই আন্দোলনের পর আসাম সরকার তাদের বিলটি স্থগিত করে বাংলা ভাষাকে যথোপযুক্ত মর্যাদা দিতে বাধ্য হয়েছিল। তারপরও সেই এলাকার বাঙালিরা কিন্তু এখনো বাংলা ভাষার সঠিক অবস্থান নিয়ে এক ধরনের ক্ষোভ অনুভব করেন। আমাদের ভাষা আন্দোলনের কথাটি এখন সারা পৃথিবী জানে, আসামের ভাষা আন্দোলন কিংবা ভাষা শহীদদের কথাটি কিন্তু সেভাবে পৃথিবীর মানুষের কানে পৌঁছায়নি। আমি জানি আমাদের দেশের অনেক মানুষও কিন্তু একসঙ্গে এগারোজন মানুষের এভাবে বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়ার কথাটি জানেন না।

বাংলা ভাষার আন্দোলন দিয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বীজ বপন করা হয়েছিল, আমাদের দেশের নামটির সঙ্গে আমাদের ভাষার নামটি জড়িয়ে আছে। বাংলা ভাষার ভবিষ্যিট নিশ্চিত করার প্রধান দায়িত্বটি আমাদের। বাংলা ভাষার যেসব বিষয় নিয়ে গৌরব করা সম্ভব আমরা সেগুলো নিয়ে সারা পৃথিবীর সামনে গৌরব করি। আমার মনে হয় ১৯৬১ সালের ১৯ মে বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া এই এগারোজনের বীরত্বগাথা প্রচার করার দায়িত্বটুকুও আমাদের। আমরা যেরকম গভীর ভালোবাসা নিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারিতে আমাদের ভাষা শহীদদের স্মরণ করি— ঠিক সেরকম ১৯ মে আসামে ১৬ বছরের কিশোরী কমলার সঙ্গে প্রাণ দেওয়া এগারোজন ভাষা শহীদেরও যেন আমরা সমান ভালোবাসায় স্মরণ করি। আমরা আরও উচ্চকণ্ঠে পৃথিবীর সবাইকে বলব, শুধু বাঙালিরাই ভাষার জন্য প্রাণ দিতে পারে এবং সেই বাঙালিরা শুধু আমাদের দেশের সীমানার মাঝে আটকে নেই, আমাদের পাশের দেশেও আছে। ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া সব বাঙালির জন্যই আমাদের বুকে থাকবে গভীর ভালোবাসা।

২. ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখ ছিল ভালোবাসা দিবস, এটা পশ্চিমা দিবস থেকে ভাড়া করে আনা বিদেশি কালচার এবং করপোরেট ব্যবসা এরকম কথা বলে অনেকেই এটার সমালোচনা করেন, আমি করি না। তার প্রধান কারণ আসলে এটি হচ্ছে ফাল্গুনের প্রথম দিনটি, যে দিনে বসন্তকাল শুরু হয়। পৃথিবীর সব দেশেই ধরে নেওয়া হাড় কাঁপানো শীতের শেষে যখন প্রথম বসন্তের ছোঁয়া লাগে সেটি ভালোবাসার প্রতীক। পাখিরা তখন ঘর বাঁধে, বনের পশুরা তাদের সঙ্গী খুঁজে নেয়— তাহলে মানুষ বাকি থাকবে কেন? আমরা আমাদের বাংলা ক্যালেন্ডারে যে দিনটিকে বসন্তের প্রথম দিন হিসেবে ঘোষণা করে রেখেছি সারা পৃথিবী যদি সেই দিনটিকে ভালোবাসা দিবস বলে পালন করতে পারে, তাহলে আমরা কেন একটু অহঙ্কার করব না। আমরা কেন সেই দিবসটি পালন করব না? আমরা কেন তাদের স্মরণ করিয়ে দেব না এটি আসলে আমাদের বসন্তকালের শুরু?

(আজকাল অবশ্য আমাদের দেশ থেকে শীত বসন্ত গ্রীষ্ম এই কালগুলো উঠে গিয়ে ঢালাও গরমের একটা লম্বা ঋতু শুরু হচ্ছে যেটি কখন শুরু হয় কখন শেষ হয় কেউ জানে না!)

তারপরও কারও কারও মনে হয়তো একটু দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল বিদেশি একটা দিবসকে আমাদের দেশে আমদানি করে আমরা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে ভারাক্রান্ত করে ফেলছি কী না। এই বছর যখন পাকিস্তান ঘোষণা করেছে তাদের দেশে এ দিবসটি বেআইনি তখন নিশ্চয়ই আমাদের সবার সন্দেহ ঘুচে গেছে! এতদিনে আমরা জেনে গেছি পাকিস্তান যে কাজটি করে তার উল্টো কাজটি হচ্ছে সঠিক! পৃথিবীর কোনো দেশই আর বিচ্ছিন্ন নয়। পৃথিবীর যে কোনো দেশের খবরই অন্য দেশে পাওয়া যায়। তাই আমরা সবাই জানি  পৃথিবীতে ‘দিবস’-এর কোনো অভাব নেই। নারী দিবস আছে, মা দিবস আছে, বাবা দিবস আছে, শিক্ষক দিবস  আছে— সত্যি কথা বলতে কী এই দিবসের তালিকা বলে আমরা শেষ করতে পারব না। দিবসগুলোর কোনো কোনোটা মজার, কোনো কোনোটা সিরিয়াস এবং সত্যি সত্যি কোনো কোনোটা ব্যবসাপাতি বাড়ানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে, খুবই সঠিকভাবে আমাদের ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং সেটা নিয়ে আমাদের আনন্দের সীমা নেই। আমরা যারা গণিত নিয়ে আন্দোলন করি তারা মার্চের চৌদ্দ তারিখ পাই দিবস পালন করি এবং এর ভিতর নিছক আনন্দ ছাড়া আর কিছু নেই। তাই যখন দেখেছি ভালোবাসার মতো একটা শাশ্বত বিষয়কে নিয়ে দিবসটি পাকিস্তান বেআইনি করে দিয়েছে তখন আমি কৌতুক অনুভব করেছি— সম্ভবত তাদের দিবসগুলো হবে অন্যরকম, ‘নারী শিক্ষা বন্ধ দিবস,’ ‘গণহত্যা শুরু দিবস,’ ‘যুদ্ধে পরাজিত দিবস’ কিংবা ‘মিথ্যাচার দিবস’— পাকিস্তানে এর সবকিছু ঘটেছে!

দুই সপ্তাহ আগে আমি ফেব্রুয়ারি মাসটি কেন আমার প্রিয় মাস সেটি নিয়ে কিছু কথা লিখেছিলাম। তখন একজন আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন আমি কেন স্বৈরাচারবিরোধী দিবস এবং এরশাদের আমলে হত্যা করা জাফর জয়নাল কাঞ্চন এদের সম্পর্কে কিছু লিখলাম না। আমি তার প্রশ্নের জবাব দিতে পারিনি এবং আমি এক ধরনের বিস্ময় নিয়ে আবিষ্কার করেছি আমাদের দেশের পত্রপত্রিকাতেও এত বড় একটি ঘটনা নিয়ে বিশেষ কোনো উচ্চবাচ্য নেই!

১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারিতে যখন এই ঘটনা ঘটেছিল তখন আমি দেশের বাইরে। আজকাল যেরকম দেশের খবর মুহৃর্তের মাঝে সারা পৃথিবীর সবার কাছে পৌঁছে যায় তখন সেরকম ছিল না, তাই ঘটনাটি আমি সেভাবে পাইনি এবং আমার স্মৃতির মাঝে সেটি সেরকম জোরালোভাবে নেই। দেশেও যে এই ঘটনাটির কথা খুব উচ্চকণ্ঠে বলা হয়, কিংবা খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় বড় করে লেখা হয় তাও নয়। তাই ভালোবাসার দিবসে স্বৈরাচারী এরশাদের এই হত্যাকাণ্ডের কথাটা মনে হয় আমার মতো আরও অনেকের স্মৃতিতেই আবছা হয়ে আছে।

অথচ ঘটনাটি মোটেও আবছা হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা নয়। মিলিটারি সরকারদের কাছে যে বিষয়টির গুরুত্ব সবচেয়ে কম সেটি হচ্ছে লেখাপড়া। এরশাদ সরকারের আমলে শিক্ষা নিয়ে তাদের অনেক সিদ্ধান্ত আমাদের লেখাপড়ার পুরো বিষয়টিকেই ওলট-পালট করে দিয়েছিল। সেই এরশাদ আমলের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন আবদুল মজিদ খান এবং তার হাতে তৈরি করা শিক্ষানীতিটি ‘মজিদ খানের শিক্ষানীতি’ হিসেবে কুখ্যাতি পেয়েছিল। (কুখ্যাতি পাওয়ার যথেষ্ট কারণও ছিল কারণ সেখানে বলা হয়েছিল যারা লেখাপড়ার খরচের অর্ধেক বহন করতে পারবে শুধু তারাই লেখাপড়ার সুযোগ পাবে)। এই দেশের মানুষেরা শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে অনেক আন্দোলন করেছিল, কাজেই তারা এর বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছিল। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্র-জনতার একটা মিছিল কলাভবনের সামনে থেকে শিক্ষা ভবনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। মাঝপথে পুলিশের গুলিতে জয়নাল এবং জাফর নামে দুজন ছাত্র সেখানেই মারা যায়। আরও কতজন কীভাবে মারা গিয়েছে আমি সেগুলো খুঁজে দেখার চেষ্টা করেছিলাম, সেভাবে খুঁজে পাইনি। জাফর এবং জয়নাল ছাড়াও কাঞ্চন, দিপালী সাহা, মোজাম্মেল এবং আইয়ুব এই নামগুলো খুঁজে পেয়েছি। তাদের ছবি কিংবা তাদের সম্পর্কে আর কোনো তথ্য খুঁজে পাইনি।

আমি মনে করি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে বিশেষ করে একটি অমানবিক শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে যারা মারা গেছে আমাদের তাদের স্মৃতিটুকু আরও একটু ভালো করে ধরে রাখা উচিত।  একটি সময় ছিল যখন ইতিহাস ধরে রাখা খুব কঠিন ছিল, এখন কাজটি খুব সহজ!  আমরা একটু চেষ্টা করলেই পৃথিবীর তথ্য ভাণ্ডারে এই দেশের জন্য প্রাণ দেওয়া মানুষগুলোর স্মৃতি ধরে রাখতে পারি।

কেন ধরে রাখি না?

লেখক : অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে