শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৫, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

অন্য ভাষা আন্দোলন, অন্য ফেব্রুয়ারি

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
অনলাইন ভার্সন
অন্য ভাষা আন্দোলন, অন্য ফেব্রুয়ারি

আমি যখন খুব ছোট ছিলাম তখন একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটি আমার খুব প্রিয় একটা দিন ছিল। কারণ সেদিন ছিল আমার বাবার জন্মদিন। আমার মা বাবার জন্মদিন উপলক্ষে ভালোমন্দ রান্না করতেন, কাজেই দিনটিকে ভালো না বেসে কী উপায় আছে? বড় হওয়ার পর একুশে ফেব্রুয়ারির আসল গুরুত্বটি আমি জানতে পেরেছি এবং আমার ধারণা এই দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে অগ্নিঝরা একটি একুশে ফেব্রুয়ারি ছিল একাত্তরের ২১ ফেব্রুয়ারি। আমরা তখন খালি পায়ে প্রভাতফেরিতে যেতাম এবং গরম চোখে আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা পাকিস্তানি মিলিটারি ইপিআর পুলিশের দিকে তাকাতাম।  একাত্তরের ২১ ফেব্রুয়ারিতেও আমরা জানতাম না আর মাসখানেকের ভিতরেই আমাদের দেশে কী ভয়ঙ্কর একটি হত্যাকাণ্ড শুরু হবে! পাকিস্তান মিলিটারিদের আতঙ্ক ছিল শহীদ মিনার, তাই প্রথম সুযোগেই তারা আমাদের শহীদ মিনারটি গুঁড়ো করে দিয়েছিল! এতদিন পর সেই দিনগুলোকে এখন কেমন যেন সুররিয়াল দিন বলে মনে হয়।

বাঙালি হিসেবে আমাদের ভিতরে আর যা কিছুরই অভাব থাকুক না কেন, আবেগের কোনো অভাব নেই। তাই আমাদের প্রিয় দিনগুলোতে আমরা আবেগ দিয়ে কথা বলতে ভালোবাসি। একুশে ফেব্রুয়ারিতে আমরা একই সঙ্গে শ্রদ্ধা ভালোবাসা এবং অহঙ্কার নিয়ে বলি, ‘পৃথিবীতে শুধু বাঙালিরাই মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে!’ কথাটিতে সত্যতা আছে কিন্তু আমার ধারণা আমাদের দেশের অনেকেই জানে না ভাষার জন্য যে বাঙালিরা প্রাণ দিয়েছে তাদের ভিতর কিন্তু আমাদের দেশের পাশাপাশি আসামের বাঙালিরাও আছে!

২০১১ সালে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেশ কয়েকজন শিক্ষক আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয়টি আসামের শিলচর শহরে। শুনে অনেকে অবাক হতে পারে যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এটি দূরত্বের হিসাবে ঢাকা বা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কাছে! শুধু তাই নয়, করিমগঞ্জের ভিতর দিয়ে শিলচরে যাওয়ার সময় কখনো মনে হয়নি একটি ভিন্ন দেশে এসেছি— শুধু ইমিগ্রেশনের ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় কঠিনভাবে মনে পড়েছে আমরা ভিন্ন দেশে এসেছি!

আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ঠিক বাইরে একটি শহীদ মিনার রয়েছে, আসামের বাঙালি ভাষা শহীদদের স্মরণে এই শহীদ মিনারটি তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে আসামের এগারোজন ভাষা শহীদকে স্মরণ করে এগারোটি স্তম্ভ তৈরি করা আছে। আমরা যেভাবে আমাদের শহীদ মিনারে ফুল দিই, ঠিক সেরকম সেই শহীদ মিনারেও আমরা ফুল দিয়ে এসেছিলাম। তখন আমাদের সঙ্গে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন শিক্ষক এবং ভাইস চ্যান্সেলরও ছিলেন। আমি বেশ অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছিলাম আমাদের ভাষা শহীদদের আমরা যেরকম অকপটে ভালোবাসা জানাতে পারি— তাদের বেলায় সেটা পুরোপুরি সত্যি নয়। সেখানে কোথায় জানি একটু বাধা আছে, সেটি নিয়ে তাদের ভিতরে এক ধরনের ক্ষোভ এবং দুঃখবোধও রয়েছে। আমি যতটুকু জানি আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে এই শহীদ মিনারটি তারা তৈরি করতে পারেননি এবং এটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে তৈরি করতে হয়েছে।

অথচ আসামের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস কিন্তু আমাদের ভাষা আন্দোলনের মতোই গৌরবোজ্জ্বল। ১৯৬০ সালে আসামের অহমিয়া ভাষাকে অফিসিয়াল ভাষা করার জন্য একটি বিল পাস করার সময় সেখানকার বাঙালিরা একটি বিশাল আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। সেই আন্দোলন ছিল বহুমাত্রিক, সাধারণ মানুষকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করার জন্য সেই এলাকায় প্রায় দুই সপ্তাহ পদযাত্রা করা হয়েছিল। আন্দোলনের চূড়ান্ত মাত্রায় পৌঁছানোর জন্য ১৯৬১ সালের ১৯ মে হরতাল ডাকা হয়েছিল। আন্দোলনকারী বাঙালিরা নানা জায়গায় পিকেটিং করেছিলেন। সেই হিসেবে রেলস্টেশনেও পিকেটিং হচ্ছে এবং সেদিন সকালের ট্রেনের জন্য একটি টিকিটও বিক্রি হয়নি। অবস্থা বেশ শান্তই ছিল— দুপুর বেলা সশস্ত্র আসাম রাইফেল চলে এলো, বেলা আড়াইটার দিকে সাধারণ মানুষের মিছিলে প্রথমে লাঠিচার্জ, তারপর কোনো রকম সুযোগ না দিয়ে হঠাৎ করে গুলি করতে শুরু করে। একেবারে ঘটনাস্থলেই নয়জন মারা গিয়েছিলেন, পরে আরও দুজন, সব মিলিয়ে এগারোজন সেদিন বাংলা ভাষার জন্য শহীদ হয়েছিলেন।

এই ভাষা শহীদদের মাঝে রয়েছে ১৬ বছরের এক কিশোরী, তার নাম কমলা ভট্টাচার্য। মাত্র আগের দিন সে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছে। অনেক কষ্টে মাকে রাজি করিয়ে কমলা বড় বোনের একটা শাড়ি পরে রেলস্টেশনের কাছে পিকেটিং করতে গিয়েছে। তার সঙ্গে ছোট বোন, বড় বোন, পাড়াপড়শি অনেকেই আছে। যখন লাঠিচার্জ করা হচ্ছে তখন ছোট বোন নিচে পড়ে গিয়ে চিৎকার করছে, কমলা তাকে তোলার জন্য যখন ছুটে যাচ্ছে ঠিক তখন একটা বুলেট তার মাথার ভিতর দিয়ে চলে যায়, বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেয় প্রথম একটি মহিলা— শুদ্ধ করে বলা উচিত প্রথম একটি বালিকা।

এই আন্দোলনের পর আসাম সরকার তাদের বিলটি স্থগিত করে বাংলা ভাষাকে যথোপযুক্ত মর্যাদা দিতে বাধ্য হয়েছিল। তারপরও সেই এলাকার বাঙালিরা কিন্তু এখনো বাংলা ভাষার সঠিক অবস্থান নিয়ে এক ধরনের ক্ষোভ অনুভব করেন। আমাদের ভাষা আন্দোলনের কথাটি এখন সারা পৃথিবী জানে, আসামের ভাষা আন্দোলন কিংবা ভাষা শহীদদের কথাটি কিন্তু সেভাবে পৃথিবীর মানুষের কানে পৌঁছায়নি। আমি জানি আমাদের দেশের অনেক মানুষও কিন্তু একসঙ্গে এগারোজন মানুষের এভাবে বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়ার কথাটি জানেন না।

বাংলা ভাষার আন্দোলন দিয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বীজ বপন করা হয়েছিল, আমাদের দেশের নামটির সঙ্গে আমাদের ভাষার নামটি জড়িয়ে আছে। বাংলা ভাষার ভবিষ্যিট নিশ্চিত করার প্রধান দায়িত্বটি আমাদের। বাংলা ভাষার যেসব বিষয় নিয়ে গৌরব করা সম্ভব আমরা সেগুলো নিয়ে সারা পৃথিবীর সামনে গৌরব করি। আমার মনে হয় ১৯৬১ সালের ১৯ মে বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া এই এগারোজনের বীরত্বগাথা প্রচার করার দায়িত্বটুকুও আমাদের। আমরা যেরকম গভীর ভালোবাসা নিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারিতে আমাদের ভাষা শহীদদের স্মরণ করি— ঠিক সেরকম ১৯ মে আসামে ১৬ বছরের কিশোরী কমলার সঙ্গে প্রাণ দেওয়া এগারোজন ভাষা শহীদেরও যেন আমরা সমান ভালোবাসায় স্মরণ করি। আমরা আরও উচ্চকণ্ঠে পৃথিবীর সবাইকে বলব, শুধু বাঙালিরাই ভাষার জন্য প্রাণ দিতে পারে এবং সেই বাঙালিরা শুধু আমাদের দেশের সীমানার মাঝে আটকে নেই, আমাদের পাশের দেশেও আছে। ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া সব বাঙালির জন্যই আমাদের বুকে থাকবে গভীর ভালোবাসা।

২. ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখ ছিল ভালোবাসা দিবস, এটা পশ্চিমা দিবস থেকে ভাড়া করে আনা বিদেশি কালচার এবং করপোরেট ব্যবসা এরকম কথা বলে অনেকেই এটার সমালোচনা করেন, আমি করি না। তার প্রধান কারণ আসলে এটি হচ্ছে ফাল্গুনের প্রথম দিনটি, যে দিনে বসন্তকাল শুরু হয়। পৃথিবীর সব দেশেই ধরে নেওয়া হাড় কাঁপানো শীতের শেষে যখন প্রথম বসন্তের ছোঁয়া লাগে সেটি ভালোবাসার প্রতীক। পাখিরা তখন ঘর বাঁধে, বনের পশুরা তাদের সঙ্গী খুঁজে নেয়— তাহলে মানুষ বাকি থাকবে কেন? আমরা আমাদের বাংলা ক্যালেন্ডারে যে দিনটিকে বসন্তের প্রথম দিন হিসেবে ঘোষণা করে রেখেছি সারা পৃথিবী যদি সেই দিনটিকে ভালোবাসা দিবস বলে পালন করতে পারে, তাহলে আমরা কেন একটু অহঙ্কার করব না। আমরা কেন সেই দিবসটি পালন করব না? আমরা কেন তাদের স্মরণ করিয়ে দেব না এটি আসলে আমাদের বসন্তকালের শুরু?

(আজকাল অবশ্য আমাদের দেশ থেকে শীত বসন্ত গ্রীষ্ম এই কালগুলো উঠে গিয়ে ঢালাও গরমের একটা লম্বা ঋতু শুরু হচ্ছে যেটি কখন শুরু হয় কখন শেষ হয় কেউ জানে না!)

তারপরও কারও কারও মনে হয়তো একটু দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল বিদেশি একটা দিবসকে আমাদের দেশে আমদানি করে আমরা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে ভারাক্রান্ত করে ফেলছি কী না। এই বছর যখন পাকিস্তান ঘোষণা করেছে তাদের দেশে এ দিবসটি বেআইনি তখন নিশ্চয়ই আমাদের সবার সন্দেহ ঘুচে গেছে! এতদিনে আমরা জেনে গেছি পাকিস্তান যে কাজটি করে তার উল্টো কাজটি হচ্ছে সঠিক! পৃথিবীর কোনো দেশই আর বিচ্ছিন্ন নয়। পৃথিবীর যে কোনো দেশের খবরই অন্য দেশে পাওয়া যায়। তাই আমরা সবাই জানি  পৃথিবীতে ‘দিবস’-এর কোনো অভাব নেই। নারী দিবস আছে, মা দিবস আছে, বাবা দিবস আছে, শিক্ষক দিবস  আছে— সত্যি কথা বলতে কী এই দিবসের তালিকা বলে আমরা শেষ করতে পারব না। দিবসগুলোর কোনো কোনোটা মজার, কোনো কোনোটা সিরিয়াস এবং সত্যি সত্যি কোনো কোনোটা ব্যবসাপাতি বাড়ানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে, খুবই সঠিকভাবে আমাদের ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং সেটা নিয়ে আমাদের আনন্দের সীমা নেই। আমরা যারা গণিত নিয়ে আন্দোলন করি তারা মার্চের চৌদ্দ তারিখ পাই দিবস পালন করি এবং এর ভিতর নিছক আনন্দ ছাড়া আর কিছু নেই। তাই যখন দেখেছি ভালোবাসার মতো একটা শাশ্বত বিষয়কে নিয়ে দিবসটি পাকিস্তান বেআইনি করে দিয়েছে তখন আমি কৌতুক অনুভব করেছি— সম্ভবত তাদের দিবসগুলো হবে অন্যরকম, ‘নারী শিক্ষা বন্ধ দিবস,’ ‘গণহত্যা শুরু দিবস,’ ‘যুদ্ধে পরাজিত দিবস’ কিংবা ‘মিথ্যাচার দিবস’— পাকিস্তানে এর সবকিছু ঘটেছে!

দুই সপ্তাহ আগে আমি ফেব্রুয়ারি মাসটি কেন আমার প্রিয় মাস সেটি নিয়ে কিছু কথা লিখেছিলাম। তখন একজন আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন আমি কেন স্বৈরাচারবিরোধী দিবস এবং এরশাদের আমলে হত্যা করা জাফর জয়নাল কাঞ্চন এদের সম্পর্কে কিছু লিখলাম না। আমি তার প্রশ্নের জবাব দিতে পারিনি এবং আমি এক ধরনের বিস্ময় নিয়ে আবিষ্কার করেছি আমাদের দেশের পত্রপত্রিকাতেও এত বড় একটি ঘটনা নিয়ে বিশেষ কোনো উচ্চবাচ্য নেই!

১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারিতে যখন এই ঘটনা ঘটেছিল তখন আমি দেশের বাইরে। আজকাল যেরকম দেশের খবর মুহৃর্তের মাঝে সারা পৃথিবীর সবার কাছে পৌঁছে যায় তখন সেরকম ছিল না, তাই ঘটনাটি আমি সেভাবে পাইনি এবং আমার স্মৃতির মাঝে সেটি সেরকম জোরালোভাবে নেই। দেশেও যে এই ঘটনাটির কথা খুব উচ্চকণ্ঠে বলা হয়, কিংবা খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় বড় করে লেখা হয় তাও নয়। তাই ভালোবাসার দিবসে স্বৈরাচারী এরশাদের এই হত্যাকাণ্ডের কথাটা মনে হয় আমার মতো আরও অনেকের স্মৃতিতেই আবছা হয়ে আছে।

অথচ ঘটনাটি মোটেও আবছা হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা নয়। মিলিটারি সরকারদের কাছে যে বিষয়টির গুরুত্ব সবচেয়ে কম সেটি হচ্ছে লেখাপড়া। এরশাদ সরকারের আমলে শিক্ষা নিয়ে তাদের অনেক সিদ্ধান্ত আমাদের লেখাপড়ার পুরো বিষয়টিকেই ওলট-পালট করে দিয়েছিল। সেই এরশাদ আমলের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন আবদুল মজিদ খান এবং তার হাতে তৈরি করা শিক্ষানীতিটি ‘মজিদ খানের শিক্ষানীতি’ হিসেবে কুখ্যাতি পেয়েছিল। (কুখ্যাতি পাওয়ার যথেষ্ট কারণও ছিল কারণ সেখানে বলা হয়েছিল যারা লেখাপড়ার খরচের অর্ধেক বহন করতে পারবে শুধু তারাই লেখাপড়ার সুযোগ পাবে)। এই দেশের মানুষেরা শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে অনেক আন্দোলন করেছিল, কাজেই তারা এর বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছিল। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্র-জনতার একটা মিছিল কলাভবনের সামনে থেকে শিক্ষা ভবনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। মাঝপথে পুলিশের গুলিতে জয়নাল এবং জাফর নামে দুজন ছাত্র সেখানেই মারা যায়। আরও কতজন কীভাবে মারা গিয়েছে আমি সেগুলো খুঁজে দেখার চেষ্টা করেছিলাম, সেভাবে খুঁজে পাইনি। জাফর এবং জয়নাল ছাড়াও কাঞ্চন, দিপালী সাহা, মোজাম্মেল এবং আইয়ুব এই নামগুলো খুঁজে পেয়েছি। তাদের ছবি কিংবা তাদের সম্পর্কে আর কোনো তথ্য খুঁজে পাইনি।

আমি মনে করি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে বিশেষ করে একটি অমানবিক শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে যারা মারা গেছে আমাদের তাদের স্মৃতিটুকু আরও একটু ভালো করে ধরে রাখা উচিত।  একটি সময় ছিল যখন ইতিহাস ধরে রাখা খুব কঠিন ছিল, এখন কাজটি খুব সহজ!  আমরা একটু চেষ্টা করলেই পৃথিবীর তথ্য ভাণ্ডারে এই দেশের জন্য প্রাণ দেওয়া মানুষগুলোর স্মৃতি ধরে রাখতে পারি।

কেন ধরে রাখি না?

লেখক : অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা