শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৩, সোমবার, ২১ মার্চ, ২০১৬

রিজার্ভ থেকে ডলার চুরি ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
অনলাইন ভার্সন
রিজার্ভ থেকে ডলার চুরি ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যাংকে গচ্ছিত বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার খোয়া গেছে, অথবা বলা যায় চুরি হয়েছে। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ ৮০৮ কোটি টাকা। এটি একটি বড় ঘটনা এবং সঙ্গত কারণেই সর্বত্র হৈচৈ এবং তোলপাড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক রাষ্ট্রের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান এবং দেশের অর্থনীতির মূল স্তম্ভ। গভর্নর আতিউর রহমান পদত্যাগ করেছেন, দুজন ডেপুটি গভর্নর বরখাস্ত হয়েছেন এবং পদচ্যুত করা হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংকিং বিভাগের সচিব আসলামুল আলমকে। এগুলো সবই অস্বাভাবিক, অপ্রত্যাশিত ও আকস্মিক ঘটনা। তাই তোলপাড়ও অনেক বেশি এবং যার ফলে কয়েক দিন যাবৎ এ খবরটি হয়েছে আমাদের মিডিয়ার টপ চার্টের উপাদান। তবে উল্লিখিত অ্যামাউন্ট আমাদের অর্থনীতির ওপর কোনো চাপ সৃষ্টি করবে না এবং দেশকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটেও ফেলবে না। কিন্তু কথা এখানে নয়। অল্পের মধ্য দিয়ে আমরা এ যাত্রায় বেঁচে গেছি। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এ ঘটনার সঠিক তদন্ত, দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং নির্মোহ পর্যালোচনা হওয়া উচিত। দেশের বিরুদ্ধে একের পর এক যে ষড়যন্ত্র আমরা দেখছি তাতে এর পিছনে বড় কোনো ষড়যন্ত্র আছে কিনা তা যেমন খতিয়ে দেখা দরকার, তেমনি গভীর অন্তর্দৃষ্টি নিয়ে সার্বিক নিরাপত্তার দিকটাও পর্যালোচনায় আনা প্রয়োজন। আলোচিত ক্ষেত্রে নিরাপত্তার জিম্মাদারদের সততা, আনুগত্য, দক্ষতা, সতর্কতা ও দায়বদ্ধতা প্রশ্নের মুখে পড়েছে। অতি সংবেদনশীল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পরিচালনার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যাদের ওপর অসীম বিশ্বাস স্থাপন করা হয় তারা এখন মানুষের মনে ভিন্নভাবে উপস্থাপিত হচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো স্টাফ ও কর্মকর্তা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত কিনা সেটা তদন্ত সাপেক্ষ। তবে প্রকাশিত তথ্যাদি যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে দায়িত্বপ্রাপ্তদের চরম অবহেলা, নির্বুদ্ধিতা, অজ্ঞতা, গাফিলতি, লাগামহীনতা পরিলক্ষিত হয় এবং চেইন অব কমান্ডে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মনিটরিং, সুপারভিশন ও নিয়ন্ত্রণের ভয়ানক অভাব দেখা যায়। এ বিষয়গুলো একনজরে দেখার জন্য লেখার এই পর্যায়ে প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের তালিকার ওপর একটু নজর বুলাই। এক. বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে (তৃতীয় পক্ষ হ্যাকিং পন্থায়) ৩৫টি অ্যাডভাইস বা অনুমতিপত্র ইস্যু করা হয় যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক বরাবর। SWIFT পদ্ধতিতে এগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্যকর হওয়া শুরু হয় এবং পাঁচটি অনুমতিপত্রে উল্লিখিত ১০ কোটি ১০ লাখ ডলারের ২ কোটি শ্রীলঙ্কায় এবং বাদবাকি ৮ কোটি ১০ লাখ ফিলিপাইনের গ্রহীতার অ্যাকাউন্টে চফলে যায়। তবে পাঁচটি অনুমতিপত্র কার্যকর হওয়ার পর আরও ৩০টি অনুমতিপত্র পরপর আসায় যুক্তরাষ্ট্রের রিজার্ভ ব্যাংকের মনিটরিং কর্মকর্তাদের সন্দেহ হয়, তত্ক্ষণাৎ সেগুলো বন্ধ করে দেয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংককে জানায়।

 

 

পেমেন্ট বন্ধ করে দেওয়া ৩০টি অনুমতিপত্রের মোট অ্যামাউন্ট এবং সেটি কোন কোন দেশে যেত তা প্রকাশিত তথ্যে পরিষ্কার নয়। দুই. অনুমতিপত্রগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকে থেকে যায় ৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার সময়। নিউইয়র্কে তখন বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা। হয়তো দুর্বৃত্তদের পরিকল্পনায় ছিল যুক্তরাষ্ট্রের রিজার্ভ ব্যাংকের সুপারভাইজারদের চোখে কোনো রকম অস্বাভাবিকতা ধরা পড়লেও বাংলাদেশে পরপর দুই দিন (শুক্র, শনি) সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় কোনো রেসপন্স পাবে না। এই ফাঁকে তাদের মিশন সম্পন্ন হয়ে যাবে। তিন. ডিজিটাল পদ্ধতিতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থার মনিটরিং, সুপারভিশন ও নিয়ন্ত্রণের জন্য সব ছুটির দিনে রাউন্ড দ্য ক্লোক পদ্ধতিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা থাকা আবশ্যক। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকে এ ব্যবস্থা নেই বলে জানা গেছে। চার. ১৩ মার্চ র‍্যাবের সূত্রে কালের কণ্ঠের প্রতিবেদন অনুযায়ী অ্যাকাউন্ট আইডি ও সুইফট কোড লোকাল সার্ভার থেকে হ্যাকড হয়েছে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফায়ারওয়াল (নিরাপত্তা অ্যালার্ম ব্যবস্থা) নিষ্ক্রিয় ছিল। ১৭ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদন অনুযায়ী দীর্ঘদিন ধরে অরক্ষিত ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের অতি সংবেদনশীল ব্যাক অফিস (সুইফট সার্ভার কক্ষ)। নড়বড়ে ছিল অতি গুরুত্বপূর্ণ ওই কক্ষের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পাঁচ. পেমেন্ট বন্ধ করার নির্দেশনা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ফিলিপাইনে যায় ৯ ফেব্রুয়ারি। হয়তো সময়ের ব্যবধানে ওই নির্দেশনা পৌঁছানোর আগেই ৯ ফেব্রুয়ারি ফিলিপাইনের ব্যাংক (আরসিবিসি) প্রায় সব ডলার গ্রহীতার নামে পেমেন্ট করে দেয়। জানা গেছে এ টাকা ফিলিপাইনের ক্যাসিনোতে (জুয়ার আসর) যায় এবং সেখান থেকে হংকংয়ে পাচার হয়ে গেছে। ছয়. বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাক অফিস অর্থাৎ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ যারা হ্যান্ডেল করেন, তারা ৫ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) অফিসে আসেন বলে পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে। সেদিন তাদের কাছে কম্পিউটার হ্যাক হওয়ার আলামত বা অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ে। তাহলে সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন ওঠে ৫ ফেব্রুয়ারিতে কেন বাংলাদেশ ব্যাংকের টপ টু বটম সবারই কানে অ্যালার্ম বেল বেজে উঠল না। সময়ের পার্থক্যের কারণে বাংলাদেশের ৫ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার দিবাগত সারা রাত নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক খোলা ছিল। তাহলে আমাদের শুক্রবার সারাদিন এবং তারপর সারা রাত সময়ের মধ্যে নিউইয়র্কের রিজার্ভ ব্যাংকের সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগ করলে সব জানা যেত। তাহলে ৫ ফেব্রুয়ারিতে পেমেন্ট বন্ধের নির্দেশ গেলে ফিলিপাইনের ব্যাংক থেকে ডলার গ্রহীতাকে পেমেন্ট দেওয়া হতো না। ফিলিপাইনের অফিস ওই সময়ে বন্ধ হলেও জোরাল প্রচেষ্টায় সেখানকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন অসম্ভব হতো না। প্রয়োজনবোধে ঢাকার ফিলিপাইনের দূতাবাসের সাহায্য নেওয়া যেত। ম্যানিলায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকেও কাজে লাগানো যেত। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পেমেন্ট বন্ধের বার্তা ফিলিপাইনে গেল ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখে। তত সময়ে ডলার চলে গেছে জুয়াড়িদের হাতে। প্রযুক্তি যত উন্নত, আধুনিক বা শক্তিশালী হোক না কেন, যারা এগুলো হ্যান্ডেল করে, পাসওয়ার্ড, আইডি যাদের কাছে, তারাই সবকিছুর নিরাপত্তা বিধানের রক্ষাকবচ। তাছাড়া বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির অগ্রায়ণ ও পরিবর্তনের গতি এত বেশি যে, তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত পদ্ধতির প্রতিনিয়ত একই মাত্রায় ক্রমউন্নতি বাস্তবতার নিরিখে সম্ভব নয়। ফলে প্রতিষ্ঠানের প্রযুক্তিগত পদ্ধতি সব সময়ে নিরাপত্তার হুমকির মুখে থাকে। সুতরাং আধুনিক যুগে যন্ত্র ছাড়া চলবে না, তবে যন্ত্রের পিছনের মানুষটাই আসল। মানুষের ওপরই নির্ভর করতে হবে। রাষ্ট্রের অতি সংবেদনশীল জায়গায় যারা কাজ করেন তারা অবশ্যই বিশ্বাসী বলে ধরে নিতে হবে। কিন্তু নিরাপত্তার মৌলিক কথা হলো— ব্যক্তি যত বিশ্বাসীই হোক না কেন, কাউকেই সব সময় শতভাগ নিশ্চিত হিসেবে ধরা যাবে না। তাই সবারই ওপর নিবিড় ও নিয়মিত নিরাপত্তা নজরদারি আবশ্যক এবং তাদের নিরাপত্তার ছাড়পত্রের হালনাগাদ অনবরত একটা পদ্ধতির মধ্যে রাখা দরকার। কারণ, বিশ্বের বড় বড় নিরাপত্তা দুর্ঘটনার মূল্যায়নে দেখা যায় সবচেয়ে বিশ্বস্ত মানুষটিই এক সময়ে ঘরের শত্রু বিভীষণ কখন হয়ে যায় তা টের পাওয়া যায় না। তাছাড়া সংবেদনশীল জায়গায় কর্তব্যে থাকা মানুষ নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ট্র্যাপে পড়ে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে যায়। নিজের তখন আর কিছুই করার থাকে না। আরেকটি বিষয় হয়তো অনেকের নজর এড়িয়ে যাচ্ছে। ফিলিপাইনের সরকার অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে কঠোর অবস্থান থেকে বের করার চেষ্টা করছে এ টাকাগুলো কোথায় থেকে কোথায় গেল। তদন্তের জন্য সর্বোচ্চ পর্যায়ের সিনেট কমিটিকে দায়িত্ব দিয়েছে এবং নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ফেডারেল তদন্ত সংস্থাকে। অনেককে বলতে শুনছি বাংলাদেশ থেকে ফিলিপাইন নাকি অনেক বেশি সিরিয়াস। এ টাকার বড় অংশ ফিলিপাইনের ক্যাসিনোতে (জুয়ার আসর) চলে গেছে। সেখান থেকে আবার তা হংকং এবং অন্যান্য জায়গায় চলে গেছে। ফিলিপাইনের দক্ষিণ-পূর্ব মিনদানাও প্রদেশে মুসলিম বিদ্রোহী মরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্টের (MILF) স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র বিদ্রোহ চলছে বহুদিন যাবৎ। ইতিপূর্বে ক্যাসিনোর টাকা ওই বিদ্রোহীদের হাতে চলে যাওয়ার ঘটনা আছে। আবার অন্য সমস্যা হলো—ক্যাসিনোর টাকা ফিলিপাইনের মানি লন্ডারিং (টাকা পাচার) আইনের আওতার বাইরে। সুতরাং মরো সশস্ত্র বিদ্রোহীদের হাতে টাকা চলে যাওয়ার আশঙ্কা ও ভয় দুটোই ফিলিপাইন সরকারের মধ্যে কাজ করছে বলে মনে হচ্ছে। এখন আমাদের নিরাপত্তার শঙ্কার কথা একটু বলি। ফিলিপাইনের মরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্টের ব্যাক অফিস খোলা হয় পাকিস্তানের করাচিতে ১৯৮৪ সালে জেনারেল জিয়াউল হকের সময়ে (সূত্র- পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি, হোসেন হাক্কানী, পৃ. ১৯১)। সে অফিস এখনো পাকিস্তানে সক্রিয় আছে বলে জানা যায়। রোহিঙ্গাসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের মুসলিম বিদ্রোহীদের অফিসও ওই সময়ে পাকিস্তানে খোলা হয়। এদের সবাইকে পৃষ্ঠপোষকতা দেয় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। বাংলাদেশে জামায়াতপ্রসূত জঙ্গি সংগঠন জেএমবি, হরকাতুল জিহাদের সঙ্গে আইএসআইয়ের পৃষ্ঠপোষকতা ও সংযোগের প্রমাণ তো সাম্প্রতিক সময়ে হাতেনাতে পাওয়া গেছে। গত এক বছরে ঢাকার পাকিস্তানের দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা জঙ্গি তত্পরতায় জড়িত থাকার ঘটনায় হাতেনাতে ধরা পড়ার পর পাকিস্তানে ফেরত যেতে বাধ্য হয়েছে। সুতরাং কোথাকার জল কোথায় দিয়ে গড়িয়ে কোথায় গিয়ে পড়ে সেটা ভাবনায় থাকা প্রয়োজন। তাই টাকা পাচারের সঙ্গে যদি ফিলিপাইনের মরো মুসলিম বিদ্রোহীদের কোনো সংযোগ থেকে থাকে তাহলে সেটি আমাদের নিরাপত্তার জন্যও শঙ্কার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

গত বছর জঙ্গিদের দ্বারা আশুলিয়ার ব্যাংক ডাকাতি প্রমাণ করে বাংলাদেশের জঙ্গিরা এখন কিছুটা আর্থিক সংকটে আছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে গোলাম আযমের রায়ের পর্যবেক্ষণে ট্রাইব্যুনাল থেকে বলা হয়েছিল— রাষ্ট্রের সব জায়গায় জামায়াতী আদর্শ মনোভাবাপন্ন ও জঙ্গিদের প্রতি সহানুভূতিশীল লোকজন রয়েছে। তাদের শনাক্ত করা দরকার এবং ব্যবস্থা নেওয়া উচিত যাতে ঘরের ভিতরের বিভীষণ সম্পর্কে সতর্ক ও নিরাপদ থাকা যায়। নিরাপত্তার বিশ্লেষণে কেউ এবং কোনো কিছুই সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়। তাই নিরাপত্তার বিষয়ে সংকুচিত নয়, প্রসারিত দৃষ্টিতে সবকিছুকে দেখতে হবে। রাষ্ট্রের নিরাপত্তার প্রশ্নে সামান্য অসতর্কতা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা