শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৪, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

ঢাকায় কি ডেঙ্গুর মহামারী চলছে?

অধ্যাপক ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
ঢাকায় কি ডেঙ্গুর মহামারী চলছে?

দেশে একেকটা প্রতিকূল পরিস্থিতি আসে আর কারো কারো ব্যর্থতাকে আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে যায়। এবার যেমন ডেঙ্গু এসে সবার সামনে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকনের অক্ষমতাকে মেলে ধরেছে। ডেঙ্গু প্রসঙ্গে শুরু থেকেই মেয়র মহোদয় অসংলগ্ন কথাবার্তা বলছেন। যখন ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে, তখন তিনি বলছেন ঢাকা শহরে ডেঙ্গু পরিস্থিতি স্বাভাবিক। যখন ঢাকা শহরের হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোতে ডেঙ্গু রোগী ধারণের ঠাঁই নাই, যখন মৃত্যু এসে ডেঙ্গু রোগীদের দ্বারে দ্বারে হানা দিতে শুরু করেছে, তখন তিনি বলছেন, ‘এসব গুজব’। নগরবাসী ইতিমধ্যে তার ডেঙ্গু সম্পর্কিত বচনে বিরক্ত, ক্ষুব্ধ। এইসব উদ্ভট কথা তিনি কোথায় পান? কে তাকে ডেঙ্গু বিষয়ক তথ্য-উপাত্ত প্রদান করেন? নগরালয়ে যে একজন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আছেন, তার কাছ থেকে কিংবা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তরের কাছ থেকে কি নগরপিতা ডেঙ্গু পরিস্থিতির উপর নিয়মিত ব্রিফ নেন? 

আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরেক কাঠি সরেস। সম্প্রতি তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে এক সমাবশে ডেঙ্গু মশার বংশবৃদ্ধিকে রোহিঙ্গাদের বংশবিস্তারের সাথে তুলনা করেছেন। টুকটাক লেখালেখি করতে গিয়ে কবিতায় উপমার ব্যবহারে সতর্ক হতে হয় বলে শিখেছিলাম। রাজনীতিতে উপমার ব্যবহার অনেকটা 
শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন অনেক রাজনীতিবিদ। অথচ সেই উপমার ব্যবহারকে অত্যন্ত অমানবিকতার পর্যায়ে নামালেন আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী। যে রোহিঙ্গারা আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে মা বলে ডাকেন, তাদের সম্পর্কে এমন কটু কথা বলতে বাধলো না স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাহেবের। এই দু:খ দেশবাসী কোথায় রাখবে? 

মহামারী শব্দটা শুনলে অনেক প্রবীণের কাছেই মনে হয় ‘কোন একটা বিশেষ অসুখে গ্রামের পর গ্রাম আক্রান্ত হচ্ছে, মারা যাচ্ছে অসংখ্য মানুষ’। এক সময় প্লেগ, গুটি বসন্ত, কলেরা রোগের মহামারীর কথা আমরা শুনেছি। ‘মহামারী’ শব্দটার সাথে তাই আমাদের অনেকের মাঝেই এক ধরণের ভীতি জড়িয়ে আছে। কিন্তু বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞান, বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য বিষয়টির এত উন্নতি হয়েছে যে ‘মহামারী’ মানেই সবসময় ভয়াবহ কিছু নয়। বর্তমানে ‘মহামারী’ ইংরেজিতে যাকে বলে ‘এপিডেমিক’, তার একটা আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সংজ্ঞানুযায়ী, জনপদে কোন অসুখ কখনো যদি সুস্পষ্টভাবে ওই সময়ের প্রেক্ষিতে প্রত্যাশার চাইতে বেশী হারে পরিলক্ষিত হয়, তবে তখন সেটাকে ‘মহামারী’ বলে। কোন লোকালয়ে যদি কখনো নতুন রোগের সন্ধান মেলে, তখন অল্প কয়েকজন মানুষ আক্রান্ত হলেই তাকে মহামারী বলা যায়। কারণ, ওই অসুখটি তখন প্রত্যাশিত হারের চেয়ে বেশী মানুষকে আক্রান্ত করেছে। অর্থাৎ, কোন রোগের মহামারী মানেই হাজার-লক্ষ মানুষের আক্রান্ত হতেই হবে এমন কোন কথা নাই। 

কোন জনপদে কোন অসুখের মহামারীর লক্ষণ দেখা যাচ্ছে কি না, তা বোঝার জন্য অনেকগুলো উপায় আছে। তার মধ্যে একটি হলো, নিয়মিত উপাত্ত সংগ্রহ ও তা বিশ্লেষণের মাধ্যমে। এছাড়াও 
মিডিয়ার কল্যাণেও অনেক দেশেই মহামারীর খোঁজ পাওয়া যায়, এটা আজকাল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। মিডিয়ায় কোন রোগের মহামারী সংক্রান্ত কোন সংবাদ প্রকাশিত হলে জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠানগুলো গবেষণার স্বীকৃত পদ্ধতির মাধ্যমে আসলেই মহামারী চলছে কি না, তা যাচাই করে নিশ্চিত করেন। 

দেশে কোন রোগের মহামারী চলছে কি না, সরকারী পর্যায়ে তা নির্ধারণের অন্যতম দায়িত্ব রোগতত্ত্ব নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের। এছাড়াও জনস্বাস্থ্য গবেষণা সম্পর্কিত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা থাকতে পারে। আইইডিসিআর বা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে ডেঙ্গু রোগের আগের বছরের উপাত্তগুলো নিশ্চয়ই সংরক্ষিত আছে। আগের কয়েক বছরের ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তের সংখ্যাগুলোর সাথে এবছরে ইতিমধ্যে আক্রান্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তদের তুলনা করলেই আমরা জানতে পারবো, দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু রোগের মহামারী চলছে কি না। মহামারী নির্ধারণের এটাই স্বীকৃত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য এই পদ্ধতিকে পাশ কাটিয়ে কোন মেয়র প্রমাণ ছাড়া কেবল পদাধিকারবলে কিছু বললেই তা সত্য হয়ে যায় না, এমন কী তা অধিকাংশ মানুষের কাছেও গ্রহণযোগ্য হয় না। আমরা অবাক বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছি, গত বছর আইডিসিআরের কয়েকজন গবেষক একটি আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক জার্নালে ২০১৩-২০১৬ সাল পর্যন্ত ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রকারভেদ (সেরোটাইপ) বিশ্লেষণ করে আশংকা প্রকাশ করেছিলেন যে নিকট ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ডেন-ভি ৩ এবং ডেন-ভি ৪ এর প্রাদুর্ভাব দেখা যেতে পারে। তাদের সুনির্দিষ্ট আশংকা থাকা সত্বেও আমাদের দুই সিটি কর্পোরেশন মশক নিধন কর্মসূচি জোরদার করেননি। বরং মশার ওষুধ কেনার নামে তারা হরিলুট করেছে বলে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। 

ঢাকায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি এখন যে পর্যায়ে পৌছেছে, তাতে পূরবর্তী বছরসমূহের উপাত্তের জন্য অপেক্ষা না করেও বলা যায়, ঢাকায় এখন ডেঙ্গুর মহামারী চলছে। চিকিৎসকদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী,  আগের বছরগুলোতে ডেঙ্গুর ডেন-ভি ১ ও ডেন-ভি ২ স্ট্রেইন পাওয়া গেলেও এ বছর রোগীরা ডেন-ভি ৩ দ্বারা বেশী আক্রান্ত হচ্ছেন। এই ডেন-ভি ৩ এর স্ট্রেইন ডেন-১ ও ২ এর চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতিকর এবং এর লক্ষণগুলোও কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য জ্বর হলেই এবার রোগীদের চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হবার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। মহামারী নিয়ন্ত্রণেরও স্বীকৃত পদ্ধতি রয়েছে। 

ঢাকার নগরপিতারা এবং মন্ত্রী মহোদয় কেন ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে খাটো করে দেখছেন, তা বোধগম্য হচ্ছে না। তারা এটা কার কাছ থেকে লুকোতে চাইছেন? দেশবাসী তো তাদের কথা বিশ্বাস করছেন না। এমন কী বিদেশীরাও তাদের মত করে বাস্তব পরিস্থিতি নিয়মিত জানছেন। উট পাখির মত মরুভূমির বালিতে মুখ লুকিয়ে রাখলে সত্য চাপা পড়ে যায় না। শুধু বাংলাদেশেই নয়, আমেরিকা, এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অনেক দেশেই ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে। তারা তো কেউ বাস্তবতাকে অস্বীকার করছে না। আশির দশকের আগে মাত্র নয়টি দেশে ডেঙ্গু মহামারী আকারে থাকলেও এখন ১০০র বেশী দেশেই নিয়মিত ডেঙ্গু রোগ হচ্ছে। সেই হিসেবে, বর্তমান পৃথিবীর প্রায় আড়াইশ কোটি মানুষ ডেঙ্গু রোগের ঝুঁকির মধ্য বসবাস করছে। বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতিবছর সারা বিশ্বে পাঁচ থেকে দশ কোটি লোক ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে প্রায় পাঁচ লাখ লোক মারাত্মক ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। এদের মধ্যে একটা উল্লেখযোগ্য অংশই হলো শিশু রোগী। আক্রান্তদের মধ্যে আড়াই শতাংশ মৃত্যুবরণ করে। এটাই বাস্তবতা।

সুতরাং, উল্টোপাল্টা না বকে যার কাজ তাকে করতে দিন। আইইডিসিআরের উচিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহায়তায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির উপর প্রতিদিন বিশেষ বুলেটিন বের করা, প্রয়োজনে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং করা। এবং সিটি কর্পোরেশনের উচিত যত দ্রুত সম্ভব কার্যকর ওষুধ প্রয়োগ করে ডেঙ্গুর জন্য দায়ী মশাদের আবাসস্থল ধ্বংস করা। আমরা সবাই জানি, জনগণকে সচেতন করতে হবে ও তাদের বাসা-বাড়ি এবং আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। তবে নীতিনির্ধারকদের মনে রাখা উচিত, কয়েকদিনের মধ্যে মশার আবাসস্থল ধ্বংস করা সম্ভব হলেও মানুষের আচরণ কিন্তু রাতারাতি বদলানো যায় না। মানুষের আচরণ বদলানো হল অন্যতম কঠিন একটা কাজ। দেরিতে হলেও ডেঙ্গু রোগের জন্য প্রয়োজনীয় রক্ত পরীক্ষার ফি কমিয়ে সরকার একটি প্রশংসনীয় কাজ করেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সম্মিলিতভাবে আমাদের গুরুত্বের সাথে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে। শুধু কথায় মহামারী নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, পরিস্থিতির অবনতি হয় শুধু।

লেখক: জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক; চেয়ারম্যান, ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেইফটি এন্ড রাইটস। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা