শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৪, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

ঢাকায় কি ডেঙ্গুর মহামারী চলছে?

অধ্যাপক ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
ঢাকায় কি ডেঙ্গুর মহামারী চলছে?

দেশে একেকটা প্রতিকূল পরিস্থিতি আসে আর কারো কারো ব্যর্থতাকে আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে যায়। এবার যেমন ডেঙ্গু এসে সবার সামনে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকনের অক্ষমতাকে মেলে ধরেছে। ডেঙ্গু প্রসঙ্গে শুরু থেকেই মেয়র মহোদয় অসংলগ্ন কথাবার্তা বলছেন। যখন ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে, তখন তিনি বলছেন ঢাকা শহরে ডেঙ্গু পরিস্থিতি স্বাভাবিক। যখন ঢাকা শহরের হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোতে ডেঙ্গু রোগী ধারণের ঠাঁই নাই, যখন মৃত্যু এসে ডেঙ্গু রোগীদের দ্বারে দ্বারে হানা দিতে শুরু করেছে, তখন তিনি বলছেন, ‘এসব গুজব’। নগরবাসী ইতিমধ্যে তার ডেঙ্গু সম্পর্কিত বচনে বিরক্ত, ক্ষুব্ধ। এইসব উদ্ভট কথা তিনি কোথায় পান? কে তাকে ডেঙ্গু বিষয়ক তথ্য-উপাত্ত প্রদান করেন? নগরালয়ে যে একজন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আছেন, তার কাছ থেকে কিংবা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তরের কাছ থেকে কি নগরপিতা ডেঙ্গু পরিস্থিতির উপর নিয়মিত ব্রিফ নেন? 

আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরেক কাঠি সরেস। সম্প্রতি তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে এক সমাবশে ডেঙ্গু মশার বংশবৃদ্ধিকে রোহিঙ্গাদের বংশবিস্তারের সাথে তুলনা করেছেন। টুকটাক লেখালেখি করতে গিয়ে কবিতায় উপমার ব্যবহারে সতর্ক হতে হয় বলে শিখেছিলাম। রাজনীতিতে উপমার ব্যবহার অনেকটা 
শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন অনেক রাজনীতিবিদ। অথচ সেই উপমার ব্যবহারকে অত্যন্ত অমানবিকতার পর্যায়ে নামালেন আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী। যে রোহিঙ্গারা আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে মা বলে ডাকেন, তাদের সম্পর্কে এমন কটু কথা বলতে বাধলো না স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাহেবের। এই দু:খ দেশবাসী কোথায় রাখবে? 

মহামারী শব্দটা শুনলে অনেক প্রবীণের কাছেই মনে হয় ‘কোন একটা বিশেষ অসুখে গ্রামের পর গ্রাম আক্রান্ত হচ্ছে, মারা যাচ্ছে অসংখ্য মানুষ’। এক সময় প্লেগ, গুটি বসন্ত, কলেরা রোগের মহামারীর কথা আমরা শুনেছি। ‘মহামারী’ শব্দটার সাথে তাই আমাদের অনেকের মাঝেই এক ধরণের ভীতি জড়িয়ে আছে। কিন্তু বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞান, বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য বিষয়টির এত উন্নতি হয়েছে যে ‘মহামারী’ মানেই সবসময় ভয়াবহ কিছু নয়। বর্তমানে ‘মহামারী’ ইংরেজিতে যাকে বলে ‘এপিডেমিক’, তার একটা আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সংজ্ঞানুযায়ী, জনপদে কোন অসুখ কখনো যদি সুস্পষ্টভাবে ওই সময়ের প্রেক্ষিতে প্রত্যাশার চাইতে বেশী হারে পরিলক্ষিত হয়, তবে তখন সেটাকে ‘মহামারী’ বলে। কোন লোকালয়ে যদি কখনো নতুন রোগের সন্ধান মেলে, তখন অল্প কয়েকজন মানুষ আক্রান্ত হলেই তাকে মহামারী বলা যায়। কারণ, ওই অসুখটি তখন প্রত্যাশিত হারের চেয়ে বেশী মানুষকে আক্রান্ত করেছে। অর্থাৎ, কোন রোগের মহামারী মানেই হাজার-লক্ষ মানুষের আক্রান্ত হতেই হবে এমন কোন কথা নাই। 

কোন জনপদে কোন অসুখের মহামারীর লক্ষণ দেখা যাচ্ছে কি না, তা বোঝার জন্য অনেকগুলো উপায় আছে। তার মধ্যে একটি হলো, নিয়মিত উপাত্ত সংগ্রহ ও তা বিশ্লেষণের মাধ্যমে। এছাড়াও 
মিডিয়ার কল্যাণেও অনেক দেশেই মহামারীর খোঁজ পাওয়া যায়, এটা আজকাল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। মিডিয়ায় কোন রোগের মহামারী সংক্রান্ত কোন সংবাদ প্রকাশিত হলে জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠানগুলো গবেষণার স্বীকৃত পদ্ধতির মাধ্যমে আসলেই মহামারী চলছে কি না, তা যাচাই করে নিশ্চিত করেন। 

দেশে কোন রোগের মহামারী চলছে কি না, সরকারী পর্যায়ে তা নির্ধারণের অন্যতম দায়িত্ব রোগতত্ত্ব নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের। এছাড়াও জনস্বাস্থ্য গবেষণা সম্পর্কিত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা থাকতে পারে। আইইডিসিআর বা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে ডেঙ্গু রোগের আগের বছরের উপাত্তগুলো নিশ্চয়ই সংরক্ষিত আছে। আগের কয়েক বছরের ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তের সংখ্যাগুলোর সাথে এবছরে ইতিমধ্যে আক্রান্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তদের তুলনা করলেই আমরা জানতে পারবো, দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু রোগের মহামারী চলছে কি না। মহামারী নির্ধারণের এটাই স্বীকৃত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য এই পদ্ধতিকে পাশ কাটিয়ে কোন মেয়র প্রমাণ ছাড়া কেবল পদাধিকারবলে কিছু বললেই তা সত্য হয়ে যায় না, এমন কী তা অধিকাংশ মানুষের কাছেও গ্রহণযোগ্য হয় না। আমরা অবাক বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছি, গত বছর আইডিসিআরের কয়েকজন গবেষক একটি আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক জার্নালে ২০১৩-২০১৬ সাল পর্যন্ত ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রকারভেদ (সেরোটাইপ) বিশ্লেষণ করে আশংকা প্রকাশ করেছিলেন যে নিকট ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ডেন-ভি ৩ এবং ডেন-ভি ৪ এর প্রাদুর্ভাব দেখা যেতে পারে। তাদের সুনির্দিষ্ট আশংকা থাকা সত্বেও আমাদের দুই সিটি কর্পোরেশন মশক নিধন কর্মসূচি জোরদার করেননি। বরং মশার ওষুধ কেনার নামে তারা হরিলুট করেছে বলে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। 

ঢাকায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি এখন যে পর্যায়ে পৌছেছে, তাতে পূরবর্তী বছরসমূহের উপাত্তের জন্য অপেক্ষা না করেও বলা যায়, ঢাকায় এখন ডেঙ্গুর মহামারী চলছে। চিকিৎসকদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী,  আগের বছরগুলোতে ডেঙ্গুর ডেন-ভি ১ ও ডেন-ভি ২ স্ট্রেইন পাওয়া গেলেও এ বছর রোগীরা ডেন-ভি ৩ দ্বারা বেশী আক্রান্ত হচ্ছেন। এই ডেন-ভি ৩ এর স্ট্রেইন ডেন-১ ও ২ এর চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতিকর এবং এর লক্ষণগুলোও কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য জ্বর হলেই এবার রোগীদের চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হবার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। মহামারী নিয়ন্ত্রণেরও স্বীকৃত পদ্ধতি রয়েছে। 

ঢাকার নগরপিতারা এবং মন্ত্রী মহোদয় কেন ডেঙ্গু পরিস্থিতিকে খাটো করে দেখছেন, তা বোধগম্য হচ্ছে না। তারা এটা কার কাছ থেকে লুকোতে চাইছেন? দেশবাসী তো তাদের কথা বিশ্বাস করছেন না। এমন কী বিদেশীরাও তাদের মত করে বাস্তব পরিস্থিতি নিয়মিত জানছেন। উট পাখির মত মরুভূমির বালিতে মুখ লুকিয়ে রাখলে সত্য চাপা পড়ে যায় না। শুধু বাংলাদেশেই নয়, আমেরিকা, এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অনেক দেশেই ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে। তারা তো কেউ বাস্তবতাকে অস্বীকার করছে না। আশির দশকের আগে মাত্র নয়টি দেশে ডেঙ্গু মহামারী আকারে থাকলেও এখন ১০০র বেশী দেশেই নিয়মিত ডেঙ্গু রোগ হচ্ছে। সেই হিসেবে, বর্তমান পৃথিবীর প্রায় আড়াইশ কোটি মানুষ ডেঙ্গু রোগের ঝুঁকির মধ্য বসবাস করছে। বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতিবছর সারা বিশ্বে পাঁচ থেকে দশ কোটি লোক ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে প্রায় পাঁচ লাখ লোক মারাত্মক ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। এদের মধ্যে একটা উল্লেখযোগ্য অংশই হলো শিশু রোগী। আক্রান্তদের মধ্যে আড়াই শতাংশ মৃত্যুবরণ করে। এটাই বাস্তবতা।

সুতরাং, উল্টোপাল্টা না বকে যার কাজ তাকে করতে দিন। আইইডিসিআরের উচিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহায়তায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির উপর প্রতিদিন বিশেষ বুলেটিন বের করা, প্রয়োজনে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং করা। এবং সিটি কর্পোরেশনের উচিত যত দ্রুত সম্ভব কার্যকর ওষুধ প্রয়োগ করে ডেঙ্গুর জন্য দায়ী মশাদের আবাসস্থল ধ্বংস করা। আমরা সবাই জানি, জনগণকে সচেতন করতে হবে ও তাদের বাসা-বাড়ি এবং আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। তবে নীতিনির্ধারকদের মনে রাখা উচিত, কয়েকদিনের মধ্যে মশার আবাসস্থল ধ্বংস করা সম্ভব হলেও মানুষের আচরণ কিন্তু রাতারাতি বদলানো যায় না। মানুষের আচরণ বদলানো হল অন্যতম কঠিন একটা কাজ। দেরিতে হলেও ডেঙ্গু রোগের জন্য প্রয়োজনীয় রক্ত পরীক্ষার ফি কমিয়ে সরকার একটি প্রশংসনীয় কাজ করেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সম্মিলিতভাবে আমাদের গুরুত্বের সাথে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে। শুধু কথায় মহামারী নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, পরিস্থিতির অবনতি হয় শুধু।

লেখক: জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক; চেয়ারম্যান, ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেইফটি এন্ড রাইটস। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে