শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩২, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

কী আছে ভারত-বাংলাদেশ চুক্তিতে?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
কী আছে ভারত-বাংলাদেশ চুক্তিতে?

বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের গল্পটা বহু পুরোনো। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে ভারত। ভারত সরকারের পাশাপাশি ভারতীয় জনগণও বাংলাদেশের দুর্দশাগ্রস্থ মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এক অদ্ভূত রাজনৈতিক সমীকরণের ওপর দাঁড়িয়ে। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নীতির উপর ভিত্তি করে এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নানা সময়ে আমরা পরিবর্তন হতে দেখেছি। এরকম এক অদ্ভুত গোলকধাঁধাতেই কাটছে এ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, যাচ্ছে দিন। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যখনই এক সুনির্দিষ্ট মাত্রা নিতে শুরু করে তখনই সর্বত্র ‘গেলো গেলো’ রব উঠে! দু’দেশের প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গের কোন সফর বা চুক্তি সম্পাদনের মুহূর্তে সোশাল মিডিয়া ও গণমাধ্যমে এক শ্রেণির মানুষের অপপ্রচার শুরু হয়ে যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক সফরও এর ব্যতিক্রম নয়। চার দিনের এই সফর শেষ না করার আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা প্রশ্ন ও সমালোচনা। চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের বিষয়বস্তু না জেনেই নানাজন নানামত নিজের মতো করে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন। কিন্তু এবারের সফরে যে চুক্তি হয়েছে তা আদৌ কি এই সমালোচনাকে সমর্থন করে? আসুন দেখা যাক চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের বিস্তারিত।

টানা তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর এটাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম দিল্লি সফর। এই সফরে সাতটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে দুই দেশের মধ্যে৷ এই চুক্তির বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ ভারত যৌথ বিবৃতির দিকে দৃষ্টি দেয়া যাক।

সমঝোতা স্মারকের আওতায় বাংলাদেশের ফেনী নদী থেকে পানি প্রত্যাহার করতে পারবে ভারত। যৌথ বিবৃতিতে দেখা যায়, ফেনী নদীর ১.৮২ কিউসেক পানি প্রত্যাহার করতে পারবে ভারত; প্রতি সেকেন্ডে ৭৯৪ কিউসেক পানি প্রবাহিত হয় ফেনী নদীতে, যার মাত্র ০.২৩% পানি ভারত পাবে। এই পানি ত্রিপুরার সাবরুম শহরে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ প্রকল্পে ব্যবহার করা হবে।

এই চুক্তি নিয়ে অনেকের বিরোধীতা লক্ষ্য করলাম। অথচ কেনো বা কোন দৃষ্টিকোণ থেকে এই সাবরুম শহর আমাদের জন্য এক স্পর্শকাতর জায়গা, আবেগ অনুভূতির জায়গা তা আমরা জানিই না। এটি হচ্ছে সেই শহর যেখানে মহাকাব্যিক মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের শরণার্থীদের প্রথম আশ্রয় দেয়া হয়েছিলো। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও এ দেশীয় দোসরদের নির্মম অত্যাচারে দলে দলে বাংলাদেশের নাগরিকরা ভারতে আশ্রয় নেয়। প্রায় ১ লক্ষ ৩৭ হাজার বাংলাদেশী শরণার্থীকে তখন আশ্রয় দেয় এই সাবরুম শহর। অথচ আমরা কিনা এখন সেই সাবরুম শহরে মাত্র ৬ হাজার লোকের জন্য দশমিক ২৩ শতাংশ পানি দিতে রাজি হচ্ছিনা? এতোটা অকৃতজ্ঞ বোধকরি আমাদের না হলেও চলে! এই শহরটির নাগরিকেরা অধিকাংশ আর্সেনিক রোগে আক্রান্ত, প্রকট খাবার পানির সমস্যায় তারা ভুগছে। তাই মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে হলেও এই বিষয়টাতে আমাদের সবার হ্যাঁ বলা উচিত। এটা সত্যি তিস্তা নিয়ে অনেকের মধ্যে একটা ক্ষোভ জন্মেছে। এবারের সফরে প্রত্যাশিতভাবেই তিস্তা নিয়ে আলাদা কোনো সমঝোতা বা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি। তবে তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে ২০১১ সালে দুই দেশের সরকার যে অন্তর্বর্তী চুক্তির কাঠামোয় একমত হয়েছিল এবং তার বাস্তবায়ন দেখতে বাংলাদেশের জনগণ যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নরেন্দ্র মোদিকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। 

যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর এই কথার জবাবে নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, ‘তার সরকার তিস্তায় সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের (স্টেকহোল্ডার) সঙ্গে নিরন্তর কাজ করে চলেছে যাতে যত দ্রুত সম্ভব একটি তিস্তা চুক্তি সম্পাদন করা যায়’। ফেনী নদীর পানি প্রত্যাহারের বিষয়ের কারণে অন্য একটি বড় বিষয় ধামাচাপা পরে গিয়েছে। তিস্তা ছাড়াও সাতটি অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের জন্য দুই দেশের একটি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তুত জরুরি বলে বাংলাদেশ জানিয়ে আসলেও ভারতের পক্ষ থেকে তেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছিলো না। কিন্তু এবার তাতে ভারত রাজি হয়েছে, এই বিষয়টা যথেষ্ঠ ইতিবাচক। সাত নদীর পানি কীভাবে ভাগাভাগি করা যায়, অবিলম্বে তার একটি খসড়া কাঠামো প্রস্তুত করতে দুই নেতা যৌথ নদী কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যে সাতটি সমঝোতা স্মারক হয়েছে তার অন্যতম হলো যৌথভাবে একটি 'কোস্টাল সার্ভেল্যান্স' বা উপকূলীয় নজরদারি ব্যবস্থা চালু করা। এই রাডার সম্পর্কিত তথ্য বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ইতোমধ্যে এসেছে। এই সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ভারত একটি আধুনিক রাডার সিস্টেম বসাতে সাহায্য করবে। বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলে 'মেরিটাইম সিকিওরিটি' বা সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এই রাডার ব্যবস্থা সমুদ্রপথে সন্ত্রাসবাদী হামলার চেষ্টা হলে আগাম সতর্ক বার্তা দেবে। সাম্প্রতিক সময়ে আকাশ বা স্থলপথে নয় বরং নৌ পথে সন্ত্রাসবাদের বিস্তার ঘটছে। সন্ত্রাসীদের উর্বর ভূমি যেহেতু এই অঞ্চল তাই সমুদ্রপথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। কেননা এই অঞ্চলের অতীত অভিজ্ঞতা বলে, ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই তাজ হোটেলে হামলা হয়েছিল এই নৌ পথেই। সমুদ্র পথেই পাকিস্তান থেকে সন্ত্রাসীরা অস্ত্র নিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিলো। তাই ভবিষ্যতে এ ধরণের সন্ত্রাসী হামলা থেকে বাঁচতে উপযুক্ত পদক্ষেপ হিসেবে এই সিস্টেম চালু করছে দু দেশ। 

তাছাড়া এই সমঝোতা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি 'হোয়াইট শিপিং এগ্রিমেন্ট' তৈরি করতে যাচ্ছে। এর সুবিধে হচ্ছে, নৌবাহিনী পরস্পরের বাণিজ্যিক জাহাজগুলোর চলাচল নিয়ে যাবতীয় তথ্য আগেভাগেই নিজেদের মধ্যে আদানপ্রদান করতে পারবে। তবে এখানে একটি বিষয় গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করা দরকার, এই রাডারগুলো কোস্টগার্ডের জন্য এবং সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। আর এই রাডার ক্রয় করা হচ্ছে ঋণ চুক্তির আওতায়। যেহেতু ঋণ ভারত দিচ্ছে তাই রাডারগুলোও তাদের দেশ থেকে আনা হচ্ছে। অথচ একদল অপপ্রচারে লিপ্ত এই রাডার ভারতের নিয়ন্ত্রণে থাকছে এবং আমরা এর নিয়ন্ত্রণ পাবো না। তারা হয়তো জানেই না মিয়ানমারের সাথেও এই চুক্তি করতে যাচ্ছে ভারত। মূলত এই উপমহাদেশ সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকি থেকে বাঁচতে এই পদক্ষেপ উপমহাদেশীয় রাষ্ট্রগুলোর জন্য খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর দিয়ে ভারতীয় পণ্য পরিবহনের বিষয়ে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) সই হয়েছে। সেভেন সিস্টার্সের জন্য ভারতের এই বন্দর ব্যবহার দরকার তাই আমরা এই বন্দর দিয়েছি ব্যবহার করতে। আর এতে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে বাংলাদেশ। অথচ এই এসওপি’র বিষয়বস্তু না বুঝেই একটা বড় অংশ দেখলাম অপপ্রচারে লিপ্ত। এই সইয়ের মাধ্যমে নাকি শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ভারতকে দিয়ে এসেছেন! পার্শ্ববর্তী দেশ যখন বন্দর ব্যবহার করবে তখন নিশ্চয়ই ফ্রিতে সেটা দেয়া হবে না, এই নূন্যতম ধারণাটুকু একজন মানুষের থাকা উচিত। তাছাড়া শুধু ভারত নয়, ভুটান ও নেপালের সাথেও একই চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। কেউ যেন আবার ভেবে না বসেন যে, একই বন্দর আবার ভুটানের কাছেও দিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশ! এমন যুগে এসেও কিভাবে একজন মানুষ ভাবতে পারে যে, বন্দর বিনা টাকায় আমি ভাড়া দেবো?

বাংলাদেশ থেকে ত্রিপুরায় এলপিজি আমদানি চুক্তি হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্পও উদ্ভোধন করা হয়েছে। শুরুতেই বলে নেয়া দরকার, বাংলাদেশ ভারতে কোন প্রাকৃতিক গ্যাস রপ্তানি করছে না, বাংলাদেশ ভারতের কাছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস বা এলপিজি রপ্তানি করবে। বেশ কিছু প্রভাবশালী গণমাধ্যম মূলত এই অপপ্রচারটি করেছে, যদিও পরবর্তীতে তারা দুঃখ প্রকাশ করেছে। প্রাকৃতিক গ্যাস আমাদের নিজের জন্যই অপ্রতুল তাই রপ্তানির প্রশ্নই আসে না। এখন অনেকেই বলতে পারেন, তাহলে তরল গ্যাস যে আমরা রফতানি করবো এতে কি আমরা যথেষ্ট সমৃদ্ধ। উত্তরে বলতে হবে হ্যাঁ। কেননা এলএনজি বা তরল গ্যাস আমদানি করতে নৌ এবং স্থলপথের যে অবকাঠামোর দরকার হয় তা তৈরি করেছে বাংলাদেশ এবং এলএনজি আমদানিতে পর্যাপ্ত সুবিধা তার আছে। তাই এই গ্যাসকে এলপিজি আকারে রপ্তানি করে নিজে লাভবান হতে পারবে। আর এ কারণেই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে এলপিজি গ্যাস পাঠাতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। কেননা ভারতের এই সাতটি রাজ্যের আশেপাশে কোনো নদীবন্দর না থাকায় এলপিজি সরবরাহ অত্যন্ত ব্যয়বহুল। আকাশপথ ছাড়া ভিন্ন কোন পন্থা নেই আর নৌপথে সহজ পথ হচ্ছে বাংলাদেশের রুট ব্যবহার করা। তাই সহজ পথ হিসেবে ভারত বাংলাদেশী কোম্পানির কাছ থেকে এলপিজি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। অন্যদিকে সমুদ্রঘেঁষা হওয়ার কারণে বাংলাদেশের বন্দর এবং টার্মিনাল সুবিধার পূর্ণ ব্যবহার করে বাংলাদেশের চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত অংশ পুনঃরপ্তানি করে তারা মুনাফা নিবে। এতো বিস্তর সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কে না চাইবে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হতে! দেশের জন্য এই অর্থনৈতিক লাভ বাদ দিয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকা নিশ্চয়ই বুদ্ধিমান কূটনীতিকের কাজ না!

এছাড়াও চুক্তি হয়েছে বাংলাদেশকে দেওয়া ভারতের ঋণের প্রকল্প বাস্তবায়নে। সহযোগিতা বিনিময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব হায়দরাবাদের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। আর সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময় নবায়ন এবং যুব উন্নয়নে সহযোগিতা নিয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশনে ভারতের অর্থায়নে বিবেকানন্দ ভবন, খুলনায় ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে ‘বাংলাদেশ-ভারত প্রফেশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট’ গঠন ও বাংলাদেশ থেকে ত্রিপুরায় এলপিজি আমদানির তিনটি প্রকল্পও উদ্ভোধন করেন দুই দেশের সরকার প্রধান।

চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর বাংলাদেশের প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তি নিয়ে যতো না আলাপ হচ্ছে তার চেয়ে বেশি চলছে অপপ্রচার। তিস্তা নিয়ে এই সফরের বিষয়বস্তু ছিলো না তা আগে থেকেই সবাই জানতো। তবে এনআরসি নিয়ে অনেকের উদ্বেগ ছিলো। কিন্তু ভারতের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে জাতিসংঘের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকেই নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়ে দিয়েছিলেন, এনআরসি নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগের কিছু নেই। তাই আলাদাভাবে এটি এবারের সফরে আলোচনায় আসেনি। মনে রাখতে হবে, যে কোন দেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ককে বন্ধুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালোচনা করতে হবে। অহেতুক বিভ্রান্তি না ছড়িয়ে চুক্তির বিষয়গুলো সঠিকভাবে জেনে তা নিয়ে আলোচনা করুন। দু’দেশের জনগণের আকাঙ্খা পূরণে একসঙ্গে এগিয়ে চলার প্রচুর সুযোগ রয়েছে, সেই সুযোগকে কাজে লাগাতে হলে সরকারী উদ্যোগের পাশাপাশি নাগরিক সমাজের উদ্যোগ একান্ত প্রয়োজন। তাই অপপ্রচারের মাধ্যমে সমাজের মানুষকে বিভ্রান্ত না করে সত্য জানুন এবং সত্য মানুষকে জানান।

লেখক: হাসান ইবনে হামিদ, রাজনৈতিক বিশ্লেষক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে