শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা কতোটুকু যৌক্তিক?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা কতোটুকু যৌক্তিক?

মণিপুরের দুইজন নেতা লন্ডনে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। এটি বর্তমান সময়ের বহুল আলোচিত সংবাদ। গত ২৯ অক্টোবর অনেকটা আকস্মিকভাবে মণিপুর রাজ্যের স্বাধীনতাকামীদের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ইয়ামবিন বিরেন এবং নরেংবাম সমরজিত। তারা নিজেদের স্বাধীন ঘোষণা দিয়ে ইতোমধ্যে লন্ডনে অন্তর্বর্তীকালীন প্রবাসী সরকারও গঠন করে ফেলেছেন। এই ঘটনা নিয়ে বিশ্বে মোটামুটি একটু হইচই শুরু হয়েছে। হওয়াটাও স্বাভাবিক, কারণ স্বাধীনতার দাবি যখন কেউ তোলে তখন দুটো পক্ষ তৈরি হয়ে যায়। কোনো পক্ষ স্বাধীনতা আন্দোলন বলেন আর অন্য পক্ষ বলেন বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন। কিন্তু একটি আন্দোলনকে স্বাধীনতার আন্দোলন বলতে গেলে বেশ কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হয়। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আন্দোলন সংগ্রাম পরিচালনা না করে হঠাৎ করে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেই তাকে স্বাধীনতার আন্দোলন বলা যায় না, বলাটাও অযৌক্তিক। 

মণিপুরের এই ঘোষণাকে কি বলা হবে? স্বাধীনতার আন্দোলন নাকি বিচ্ছিন্নতাবাদী! ঐক্যের বিপরীতে বিচ্ছিন্নতাবাদ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা এই স্বাধীনতা ঘোষণার আগে কিছু নৈতিক ভিত্তি থাকতে হয়। ভারত থেকে মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা তখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে যদি তাদের বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য যৌক্তিক কারণ থাকে। স্বাধীনতা আন্দোলন বা স্বাধীন হবার পেছনে যে যৌক্তিক কারণগুলো থাকে তা একটু উল্লেখ করছি। 

প্রথমত, যদি ভারত তাদের জোরপূর্বক দখল করে নিয়েছে এমন ঘটনা ঘটে তবে সেই আন্দোলনের যৌক্তিকতা থাকে। কিন্তু ইতিহাস আসলে কী বলছে! মণিপুরকে ভারত দখল করে নিয়েছে এমন স্বাক্ষ্য অন্তত ইতিহাস দেয় না। মণিপুর ভারতের সাথে একীভূত ছিল না ইংরেজ আমলে। ইংরেজদের আনুগত্য ও কর দেয়ার মাধ্যমে তাদের রাজা তাদের আলাদাভাবে শাসন করতো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মণিপুরের রাজা বার্মার আক্রমণের ভয়ে ইংরেজদের সাহায্য চায়। সে সুযোগে ব্রিটিশরা তাদের সরাসরি শাসন করতে শুরু করে। ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে যেভাবে নবাব বা জমিদার ছিল তাদের রাজার মর্যাদাও তেমন ছিল। ভারত যখন ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হয় তখনও মণিপুর ভারতের সাথে একীভূত হয়নি। ভারতের স্বাধীনতার দুই বছর পর ১৯৪৯ সালে দেশটির অংশ হয় সাবেক ব্রিটেন শাসিত মণিপুর। তখন থেকেই সেখানকার স্বাধীনতাকামীরা ওই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছেন এবং সহিংস আন্দোলন চালাচ্ছেন। তবে এ অংশ মণিপুরের অধিকাংশ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না। ১৯৪৭ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বল্লভভাই প্যাটেলের অন্যতম দায়িত্ব ছিল ব্রিটিশ ভারত, প্রদেশ এবং দেশীয় রাজ্যসমূহকে নিয়ে অখণ্ড ভারত নির্মাণ। তারই কূটনীতিক প্রচেষ্টায় রাজ্যটির সর্বশেষ শাসক বোধচন্দ্র সিংহ ভারতের সাথে যুক্ত হয়েছেন। এখানে মণিপুরের ইতিহাস বলছে ভারত জোরপূর্বকভাবে এই অঞ্চল দখলে নেয়নি বরং চুক্তির মাধ্যমে স্বেচ্ছায় তারা এসেছেন। তাই এখানে কোনো ক্ষুদ্র গোষ্ঠী যদি স্বাধীনতার আন্দোলন তুলে তবে অবশ্যই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে তাদের ছায়াতলে আনতে হবে। অন্যথায় আন্দোলনকে কখনো স্বাধীনতার আন্দোলন বলা যাবে না। 

দ্বিতীয়ত, ভারতের অন্তর্ভুক্ত হবার পরেও যদি মণিপুরবাসীদের ভোটাধিকারসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার সংরক্ষিত না থাকে তবে এই আন্দোলন গ্রহণযোগ্য হতে পারে। কিন্তু মণিপুরবাসীদের ক্ষেত্রে এরকম আজ পর্যন্ত শোনা যায়নি। ভারত সরকার মণিপুরবাসীদের জন্য ভারতের সংবিধান অনুযায়ী মৌলিক অধিকার রক্ষা করেছে। মণিপুরবাসীরা নিজেদের ইচ্ছা অনুযায়ী তার প্রার্থীকে ভোট দেন। ২০১৭ সালের নির্বাচনেও মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মনীপুরবাসী নির্বাচিত করেছেন ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী এন বিরেন সিংকে। আর রাজ্যপাল হিসেবে আসেন নাজমা হেপতুল্লা। যারা মণিপুরে স্বাধীনতার কথা বলে সরকার গঠনও করে ফেলেছেন তারা কখনো নির্বাচনে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, কোথাও কোনো জায়গায় এক হাজার ভোট পাওয়ার নজিরও নেই। অথচ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন। এটা একইসাথে অযৌক্তিক এবং হাস্যকর! 

তৃতীয়ত, যদি মণিপুরবাসী ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, সংস্কৃতি ও জাতি বিদ্বেষের মাধ্যমে শোষণ বঞ্চনার শিকার হয় তখন এই বিচ্ছিন্নতাবাদকে আন্দোলন হিসেবে নৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড় করানো যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে মণিপুরে আসলে কি তেমন কিছু আজ নাগাদ হয়েছে? যেমনটা একাত্তর পূর্বে আজকের বাংলাদেশের ক্ষেত্রে হয়েছিল। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর শুধুমাত্র ভিন্ন ভাষার কারণে নানা বঞ্চনার শিকার হতে হয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানকে। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের ভাষার অধিকার কেড়ে নিতে চায় এবং আমরা এর প্রতিবাদ করি। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এর চূড়ান্ত রূপটি দেখে গোটা বিশ্ব। ভাষার জন্য লড়াই করে প্রাণ দেন সালাম, বরকত, রফিক জব্বাররা। ভাষা নিয়ে এমন কিছু যেমন কখনো শোনা যায়নি আবার মণিপুরবাসী নিজেদের ধর্ম পালনে বাধা আসছে এই ধরণের সংবাদ আজ নাগাদ আমরা কেউ শুনিনি। বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী সেখানে বাস করে, তাদের সংস্কৃতিও ভিন্ন। আর ভারত সরকার এই সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য নষ্ট হতে কখনোই দেয় না। কেননা ভারত নিজেদের গর্বের জায়গা বলে মনে করে এই বৈচিত্রতাকে। গোটা পৃথিবীর কাছে অসংখ্য ভাষা ও সংস্কৃতির ধারক হিসেবে ভারত নিজেকে পরিচয় করিয়ে দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করে। তাই এই সংস্কৃতিতে হাত দেয়া ভারতের নীতিবিরুদ্ধ এবং সংবিধানবিরোধী কাজ। 

চতুর্থত, যদি তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে থাকে। কিন্তু আজ পর্যন্ত এমন নজির তারা স্থাপন করতে পারেনি। স্বাধীনতার আন্দোলন বলার মতো কার্যক্রম কারো চোখেও পড়েনি। আবারো বলতে হয় বাংলাদেশের কথা। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ সর্বোচ্চ আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পথে এগিয়ে যায়। কিন্তু পাকিস্তান সামরিক সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি না হওয়ায় ভিন্ন পথে আন্দোলন যায় এবং স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপ নেয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার পক্ষে ছিল। আর সেই প্রেক্ষাপটেই সংখ্যাগরিষ্ঠ জনতা তাদের ম্যান্ডেট দিয়ে স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু মণিপুরে আজ পর্যন্ত এমন দল বা নেতার অস্তিত্বই পাওয়া যায় না। এখন পর্যন্ত হাজার ভোট পাওয়া কোনো নেতার অস্তিত্বই পাওয়া যায়নি মণিপুরে। তাই দেশের বাইরে বসে জনসমর্থন ছাড়া কেউ যদি স্বাধীনতার ঘোষণা দেয় সেটা নিতান্তই বলার জন্য বলা। বাস্তবিক অর্থে এটা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আন্দোলন হিসেবেই গ্রহণযোগ্য হবে। একে স্বাধীনতার আন্দোলন কখনোই বলা যাবে না। 

অপরদিকে যে দুজন স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন তারা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, সেখানকার রাজা লেইশেম্বা সানাজাওবার পক্ষ থেকেই তারা এই ঘোষণা দিয়েছেন। মণিপুর রাজ্যের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে মহারাজা তাদের ক্ষমতা প্রয়োগের অধিকার দিয়েছেন বলে একটি নথি দেখিয়েছেন তারা। কিন্তু রাজা লেইশেম্বা ইতোমধ্যে জানিয়েছেন তিনি স্বাধীনতার ব্যাপারে কিছুই জানেন না। 

তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে জানান, লন্ডনে বসে ইয়ামবিন বিরেন এবং নরেংবাম সমরজিৎ নামের যেই দুইজন মণিপুর নিয়ে বিতর্কিত দাবি করেছেন তাদের অনুরোধে কিছু কাগজে স্বাক্ষর করেছিলেন তিনি। লন্ডনে কিছু ঐতিহাসিক দলিল ও ছবি নিয়ে গবেষণার জন্য ওই কাগজে রাজার স্বাক্ষর দরকার বলে জানিয়ে তার থেকে সই নেয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছেন রাজা লেইশেম্বা। এই দুজনকে রাষ্ট্র ও সংহতিবিরোধী উল্লেখ করে তিনি উপযুক্ত শাস্তিরও দাবি জানান।

ভারতের সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পিস স্ট্যাডিজের তথ্যানুযায়ী, মনিপুরে বিদ্রোহীরা ১৯৬৪ সালের ২৪ নভেম্বর ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (ইউএনএলএফ) গঠন করেন। বর্তমানে সন্ত্রাসবাদের সাথে জড়িত থেকে বিভিন্ন অপকর্মের দায়ে এই সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করেছে ভারত সরকার। এরপর একই দাবিতে ১৯৭৮ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সৃষ্টি হয় পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ), ১৯৭৭ সালের ৯ অক্টোবর পিপলস রেভ্যুলিউশনারি পার্টি অব ক্যাংলেইপাক (পিআরইপিএক), ১৯৮০ সালের এপ্রিলে ক্যাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টির (কেসিপি) সূচনা হয়। জনভিত্তি না থাকা সত্ত্বেও তারা প্রত্যেকেই স্বাধীন ও সার্বভৌম মনিপুরের দাবির কথা বলে পুরো রাজ্যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চাইছে। এমন বিদ্রোহের কারণেই ১৯৮০ সালে ভারত সরকার মনিপুরকে ’সমস্যাপ্রবণ এলাকা’ বলে ঘোষণা করে যা এখনও বলবৎ আছে। 

স্বাধীনতার আন্দোলন করার জন্য কোনো যৌক্তিক কারণ মণিপুরে বিদ্যমান না থাকা সত্ত্বেও সেখানে স্বাধীনতা ঘোষণা আসা অযৌক্তিক। ভারত সরকার এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠনকে শক্ত হাতে দমন করতে চাইছে। সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকি কমাতে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ ভারত সরকার মণিপুরে নিয়েছে। আর তাই বেশ আগে থেকে মণিপুরে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। মণিপুরে এখন সাধারণ মানুষের যে সমস্যা সেটা হলো তাদের এলাকায় মাঝে মধ্যে সেনা উপস্থিতি দেখা যায়। আর এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর কারণেই। তাই বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনকে দমন করতে হলে ভারত সরকার ও মণিপুরবাসীকে একত্রে থেকেই সমস্যার সমাধান করতে হবে। সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে নিরীহ মানুষকে বলি দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করা যায়না। এটা যত দ্রুত এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের গুটিকয়েক নেতা বুঝবে ততো দ্রুতই শান্তি বিরাজ করবে সর্বত্র।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক
 
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়