শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা কতোটুকু যৌক্তিক?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা কতোটুকু যৌক্তিক?

মণিপুরের দুইজন নেতা লন্ডনে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। এটি বর্তমান সময়ের বহুল আলোচিত সংবাদ। গত ২৯ অক্টোবর অনেকটা আকস্মিকভাবে মণিপুর রাজ্যের স্বাধীনতাকামীদের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ইয়ামবিন বিরেন এবং নরেংবাম সমরজিত। তারা নিজেদের স্বাধীন ঘোষণা দিয়ে ইতোমধ্যে লন্ডনে অন্তর্বর্তীকালীন প্রবাসী সরকারও গঠন করে ফেলেছেন। এই ঘটনা নিয়ে বিশ্বে মোটামুটি একটু হইচই শুরু হয়েছে। হওয়াটাও স্বাভাবিক, কারণ স্বাধীনতার দাবি যখন কেউ তোলে তখন দুটো পক্ষ তৈরি হয়ে যায়। কোনো পক্ষ স্বাধীনতা আন্দোলন বলেন আর অন্য পক্ষ বলেন বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন। কিন্তু একটি আন্দোলনকে স্বাধীনতার আন্দোলন বলতে গেলে বেশ কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হয়। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আন্দোলন সংগ্রাম পরিচালনা না করে হঠাৎ করে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেই তাকে স্বাধীনতার আন্দোলন বলা যায় না, বলাটাও অযৌক্তিক। 

মণিপুরের এই ঘোষণাকে কি বলা হবে? স্বাধীনতার আন্দোলন নাকি বিচ্ছিন্নতাবাদী! ঐক্যের বিপরীতে বিচ্ছিন্নতাবাদ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা এই স্বাধীনতা ঘোষণার আগে কিছু নৈতিক ভিত্তি থাকতে হয়। ভারত থেকে মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা তখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে যদি তাদের বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য যৌক্তিক কারণ থাকে। স্বাধীনতা আন্দোলন বা স্বাধীন হবার পেছনে যে যৌক্তিক কারণগুলো থাকে তা একটু উল্লেখ করছি। 

প্রথমত, যদি ভারত তাদের জোরপূর্বক দখল করে নিয়েছে এমন ঘটনা ঘটে তবে সেই আন্দোলনের যৌক্তিকতা থাকে। কিন্তু ইতিহাস আসলে কী বলছে! মণিপুরকে ভারত দখল করে নিয়েছে এমন স্বাক্ষ্য অন্তত ইতিহাস দেয় না। মণিপুর ভারতের সাথে একীভূত ছিল না ইংরেজ আমলে। ইংরেজদের আনুগত্য ও কর দেয়ার মাধ্যমে তাদের রাজা তাদের আলাদাভাবে শাসন করতো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মণিপুরের রাজা বার্মার আক্রমণের ভয়ে ইংরেজদের সাহায্য চায়। সে সুযোগে ব্রিটিশরা তাদের সরাসরি শাসন করতে শুরু করে। ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে যেভাবে নবাব বা জমিদার ছিল তাদের রাজার মর্যাদাও তেমন ছিল। ভারত যখন ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হয় তখনও মণিপুর ভারতের সাথে একীভূত হয়নি। ভারতের স্বাধীনতার দুই বছর পর ১৯৪৯ সালে দেশটির অংশ হয় সাবেক ব্রিটেন শাসিত মণিপুর। তখন থেকেই সেখানকার স্বাধীনতাকামীরা ওই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছেন এবং সহিংস আন্দোলন চালাচ্ছেন। তবে এ অংশ মণিপুরের অধিকাংশ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না। ১৯৪৭ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বল্লভভাই প্যাটেলের অন্যতম দায়িত্ব ছিল ব্রিটিশ ভারত, প্রদেশ এবং দেশীয় রাজ্যসমূহকে নিয়ে অখণ্ড ভারত নির্মাণ। তারই কূটনীতিক প্রচেষ্টায় রাজ্যটির সর্বশেষ শাসক বোধচন্দ্র সিংহ ভারতের সাথে যুক্ত হয়েছেন। এখানে মণিপুরের ইতিহাস বলছে ভারত জোরপূর্বকভাবে এই অঞ্চল দখলে নেয়নি বরং চুক্তির মাধ্যমে স্বেচ্ছায় তারা এসেছেন। তাই এখানে কোনো ক্ষুদ্র গোষ্ঠী যদি স্বাধীনতার আন্দোলন তুলে তবে অবশ্যই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে তাদের ছায়াতলে আনতে হবে। অন্যথায় আন্দোলনকে কখনো স্বাধীনতার আন্দোলন বলা যাবে না। 

দ্বিতীয়ত, ভারতের অন্তর্ভুক্ত হবার পরেও যদি মণিপুরবাসীদের ভোটাধিকারসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার সংরক্ষিত না থাকে তবে এই আন্দোলন গ্রহণযোগ্য হতে পারে। কিন্তু মণিপুরবাসীদের ক্ষেত্রে এরকম আজ পর্যন্ত শোনা যায়নি। ভারত সরকার মণিপুরবাসীদের জন্য ভারতের সংবিধান অনুযায়ী মৌলিক অধিকার রক্ষা করেছে। মণিপুরবাসীরা নিজেদের ইচ্ছা অনুযায়ী তার প্রার্থীকে ভোট দেন। ২০১৭ সালের নির্বাচনেও মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মনীপুরবাসী নির্বাচিত করেছেন ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী এন বিরেন সিংকে। আর রাজ্যপাল হিসেবে আসেন নাজমা হেপতুল্লা। যারা মণিপুরে স্বাধীনতার কথা বলে সরকার গঠনও করে ফেলেছেন তারা কখনো নির্বাচনে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, কোথাও কোনো জায়গায় এক হাজার ভোট পাওয়ার নজিরও নেই। অথচ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন। এটা একইসাথে অযৌক্তিক এবং হাস্যকর! 

তৃতীয়ত, যদি মণিপুরবাসী ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, সংস্কৃতি ও জাতি বিদ্বেষের মাধ্যমে শোষণ বঞ্চনার শিকার হয় তখন এই বিচ্ছিন্নতাবাদকে আন্দোলন হিসেবে নৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড় করানো যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে মণিপুরে আসলে কি তেমন কিছু আজ নাগাদ হয়েছে? যেমনটা একাত্তর পূর্বে আজকের বাংলাদেশের ক্ষেত্রে হয়েছিল। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর শুধুমাত্র ভিন্ন ভাষার কারণে নানা বঞ্চনার শিকার হতে হয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানকে। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের ভাষার অধিকার কেড়ে নিতে চায় এবং আমরা এর প্রতিবাদ করি। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এর চূড়ান্ত রূপটি দেখে গোটা বিশ্ব। ভাষার জন্য লড়াই করে প্রাণ দেন সালাম, বরকত, রফিক জব্বাররা। ভাষা নিয়ে এমন কিছু যেমন কখনো শোনা যায়নি আবার মণিপুরবাসী নিজেদের ধর্ম পালনে বাধা আসছে এই ধরণের সংবাদ আজ নাগাদ আমরা কেউ শুনিনি। বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী সেখানে বাস করে, তাদের সংস্কৃতিও ভিন্ন। আর ভারত সরকার এই সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য নষ্ট হতে কখনোই দেয় না। কেননা ভারত নিজেদের গর্বের জায়গা বলে মনে করে এই বৈচিত্রতাকে। গোটা পৃথিবীর কাছে অসংখ্য ভাষা ও সংস্কৃতির ধারক হিসেবে ভারত নিজেকে পরিচয় করিয়ে দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করে। তাই এই সংস্কৃতিতে হাত দেয়া ভারতের নীতিবিরুদ্ধ এবং সংবিধানবিরোধী কাজ। 

চতুর্থত, যদি তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে থাকে। কিন্তু আজ পর্যন্ত এমন নজির তারা স্থাপন করতে পারেনি। স্বাধীনতার আন্দোলন বলার মতো কার্যক্রম কারো চোখেও পড়েনি। আবারো বলতে হয় বাংলাদেশের কথা। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ সর্বোচ্চ আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পথে এগিয়ে যায়। কিন্তু পাকিস্তান সামরিক সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি না হওয়ায় ভিন্ন পথে আন্দোলন যায় এবং স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপ নেয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার পক্ষে ছিল। আর সেই প্রেক্ষাপটেই সংখ্যাগরিষ্ঠ জনতা তাদের ম্যান্ডেট দিয়ে স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু মণিপুরে আজ পর্যন্ত এমন দল বা নেতার অস্তিত্বই পাওয়া যায় না। এখন পর্যন্ত হাজার ভোট পাওয়া কোনো নেতার অস্তিত্বই পাওয়া যায়নি মণিপুরে। তাই দেশের বাইরে বসে জনসমর্থন ছাড়া কেউ যদি স্বাধীনতার ঘোষণা দেয় সেটা নিতান্তই বলার জন্য বলা। বাস্তবিক অর্থে এটা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আন্দোলন হিসেবেই গ্রহণযোগ্য হবে। একে স্বাধীনতার আন্দোলন কখনোই বলা যাবে না। 

অপরদিকে যে দুজন স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন তারা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, সেখানকার রাজা লেইশেম্বা সানাজাওবার পক্ষ থেকেই তারা এই ঘোষণা দিয়েছেন। মণিপুর রাজ্যের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে মহারাজা তাদের ক্ষমতা প্রয়োগের অধিকার দিয়েছেন বলে একটি নথি দেখিয়েছেন তারা। কিন্তু রাজা লেইশেম্বা ইতোমধ্যে জানিয়েছেন তিনি স্বাধীনতার ব্যাপারে কিছুই জানেন না। 

তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে জানান, লন্ডনে বসে ইয়ামবিন বিরেন এবং নরেংবাম সমরজিৎ নামের যেই দুইজন মণিপুর নিয়ে বিতর্কিত দাবি করেছেন তাদের অনুরোধে কিছু কাগজে স্বাক্ষর করেছিলেন তিনি। লন্ডনে কিছু ঐতিহাসিক দলিল ও ছবি নিয়ে গবেষণার জন্য ওই কাগজে রাজার স্বাক্ষর দরকার বলে জানিয়ে তার থেকে সই নেয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছেন রাজা লেইশেম্বা। এই দুজনকে রাষ্ট্র ও সংহতিবিরোধী উল্লেখ করে তিনি উপযুক্ত শাস্তিরও দাবি জানান।

ভারতের সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পিস স্ট্যাডিজের তথ্যানুযায়ী, মনিপুরে বিদ্রোহীরা ১৯৬৪ সালের ২৪ নভেম্বর ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (ইউএনএলএফ) গঠন করেন। বর্তমানে সন্ত্রাসবাদের সাথে জড়িত থেকে বিভিন্ন অপকর্মের দায়ে এই সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করেছে ভারত সরকার। এরপর একই দাবিতে ১৯৭৮ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সৃষ্টি হয় পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ), ১৯৭৭ সালের ৯ অক্টোবর পিপলস রেভ্যুলিউশনারি পার্টি অব ক্যাংলেইপাক (পিআরইপিএক), ১৯৮০ সালের এপ্রিলে ক্যাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টির (কেসিপি) সূচনা হয়। জনভিত্তি না থাকা সত্ত্বেও তারা প্রত্যেকেই স্বাধীন ও সার্বভৌম মনিপুরের দাবির কথা বলে পুরো রাজ্যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চাইছে। এমন বিদ্রোহের কারণেই ১৯৮০ সালে ভারত সরকার মনিপুরকে ’সমস্যাপ্রবণ এলাকা’ বলে ঘোষণা করে যা এখনও বলবৎ আছে। 

স্বাধীনতার আন্দোলন করার জন্য কোনো যৌক্তিক কারণ মণিপুরে বিদ্যমান না থাকা সত্ত্বেও সেখানে স্বাধীনতা ঘোষণা আসা অযৌক্তিক। ভারত সরকার এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠনকে শক্ত হাতে দমন করতে চাইছে। সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকি কমাতে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ ভারত সরকার মণিপুরে নিয়েছে। আর তাই বেশ আগে থেকে মণিপুরে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। মণিপুরে এখন সাধারণ মানুষের যে সমস্যা সেটা হলো তাদের এলাকায় মাঝে মধ্যে সেনা উপস্থিতি দেখা যায়। আর এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর কারণেই। তাই বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনকে দমন করতে হলে ভারত সরকার ও মণিপুরবাসীকে একত্রে থেকেই সমস্যার সমাধান করতে হবে। সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে নিরীহ মানুষকে বলি দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করা যায়না। এটা যত দ্রুত এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের গুটিকয়েক নেতা বুঝবে ততো দ্রুতই শান্তি বিরাজ করবে সর্বত্র।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক
 
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
সর্বশেষ খবর
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা