শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা কতোটুকু যৌক্তিক?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা কতোটুকু যৌক্তিক?

মণিপুরের দুইজন নেতা লন্ডনে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। এটি বর্তমান সময়ের বহুল আলোচিত সংবাদ। গত ২৯ অক্টোবর অনেকটা আকস্মিকভাবে মণিপুর রাজ্যের স্বাধীনতাকামীদের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ইয়ামবিন বিরেন এবং নরেংবাম সমরজিত। তারা নিজেদের স্বাধীন ঘোষণা দিয়ে ইতোমধ্যে লন্ডনে অন্তর্বর্তীকালীন প্রবাসী সরকারও গঠন করে ফেলেছেন। এই ঘটনা নিয়ে বিশ্বে মোটামুটি একটু হইচই শুরু হয়েছে। হওয়াটাও স্বাভাবিক, কারণ স্বাধীনতার দাবি যখন কেউ তোলে তখন দুটো পক্ষ তৈরি হয়ে যায়। কোনো পক্ষ স্বাধীনতা আন্দোলন বলেন আর অন্য পক্ষ বলেন বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন। কিন্তু একটি আন্দোলনকে স্বাধীনতার আন্দোলন বলতে গেলে বেশ কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হয়। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আন্দোলন সংগ্রাম পরিচালনা না করে হঠাৎ করে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেই তাকে স্বাধীনতার আন্দোলন বলা যায় না, বলাটাও অযৌক্তিক। 

মণিপুরের এই ঘোষণাকে কি বলা হবে? স্বাধীনতার আন্দোলন নাকি বিচ্ছিন্নতাবাদী! ঐক্যের বিপরীতে বিচ্ছিন্নতাবাদ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা এই স্বাধীনতা ঘোষণার আগে কিছু নৈতিক ভিত্তি থাকতে হয়। ভারত থেকে মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা তখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে যদি তাদের বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য যৌক্তিক কারণ থাকে। স্বাধীনতা আন্দোলন বা স্বাধীন হবার পেছনে যে যৌক্তিক কারণগুলো থাকে তা একটু উল্লেখ করছি। 

প্রথমত, যদি ভারত তাদের জোরপূর্বক দখল করে নিয়েছে এমন ঘটনা ঘটে তবে সেই আন্দোলনের যৌক্তিকতা থাকে। কিন্তু ইতিহাস আসলে কী বলছে! মণিপুরকে ভারত দখল করে নিয়েছে এমন স্বাক্ষ্য অন্তত ইতিহাস দেয় না। মণিপুর ভারতের সাথে একীভূত ছিল না ইংরেজ আমলে। ইংরেজদের আনুগত্য ও কর দেয়ার মাধ্যমে তাদের রাজা তাদের আলাদাভাবে শাসন করতো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মণিপুরের রাজা বার্মার আক্রমণের ভয়ে ইংরেজদের সাহায্য চায়। সে সুযোগে ব্রিটিশরা তাদের সরাসরি শাসন করতে শুরু করে। ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে যেভাবে নবাব বা জমিদার ছিল তাদের রাজার মর্যাদাও তেমন ছিল। ভারত যখন ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হয় তখনও মণিপুর ভারতের সাথে একীভূত হয়নি। ভারতের স্বাধীনতার দুই বছর পর ১৯৪৯ সালে দেশটির অংশ হয় সাবেক ব্রিটেন শাসিত মণিপুর। তখন থেকেই সেখানকার স্বাধীনতাকামীরা ওই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছেন এবং সহিংস আন্দোলন চালাচ্ছেন। তবে এ অংশ মণিপুরের অধিকাংশ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না। ১৯৪৭ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বল্লভভাই প্যাটেলের অন্যতম দায়িত্ব ছিল ব্রিটিশ ভারত, প্রদেশ এবং দেশীয় রাজ্যসমূহকে নিয়ে অখণ্ড ভারত নির্মাণ। তারই কূটনীতিক প্রচেষ্টায় রাজ্যটির সর্বশেষ শাসক বোধচন্দ্র সিংহ ভারতের সাথে যুক্ত হয়েছেন। এখানে মণিপুরের ইতিহাস বলছে ভারত জোরপূর্বকভাবে এই অঞ্চল দখলে নেয়নি বরং চুক্তির মাধ্যমে স্বেচ্ছায় তারা এসেছেন। তাই এখানে কোনো ক্ষুদ্র গোষ্ঠী যদি স্বাধীনতার আন্দোলন তুলে তবে অবশ্যই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে তাদের ছায়াতলে আনতে হবে। অন্যথায় আন্দোলনকে কখনো স্বাধীনতার আন্দোলন বলা যাবে না। 

দ্বিতীয়ত, ভারতের অন্তর্ভুক্ত হবার পরেও যদি মণিপুরবাসীদের ভোটাধিকারসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার সংরক্ষিত না থাকে তবে এই আন্দোলন গ্রহণযোগ্য হতে পারে। কিন্তু মণিপুরবাসীদের ক্ষেত্রে এরকম আজ পর্যন্ত শোনা যায়নি। ভারত সরকার মণিপুরবাসীদের জন্য ভারতের সংবিধান অনুযায়ী মৌলিক অধিকার রক্ষা করেছে। মণিপুরবাসীরা নিজেদের ইচ্ছা অনুযায়ী তার প্রার্থীকে ভোট দেন। ২০১৭ সালের নির্বাচনেও মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মনীপুরবাসী নির্বাচিত করেছেন ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী এন বিরেন সিংকে। আর রাজ্যপাল হিসেবে আসেন নাজমা হেপতুল্লা। যারা মণিপুরে স্বাধীনতার কথা বলে সরকার গঠনও করে ফেলেছেন তারা কখনো নির্বাচনে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, কোথাও কোনো জায়গায় এক হাজার ভোট পাওয়ার নজিরও নেই। অথচ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন। এটা একইসাথে অযৌক্তিক এবং হাস্যকর! 

তৃতীয়ত, যদি মণিপুরবাসী ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, সংস্কৃতি ও জাতি বিদ্বেষের মাধ্যমে শোষণ বঞ্চনার শিকার হয় তখন এই বিচ্ছিন্নতাবাদকে আন্দোলন হিসেবে নৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড় করানো যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে মণিপুরে আসলে কি তেমন কিছু আজ নাগাদ হয়েছে? যেমনটা একাত্তর পূর্বে আজকের বাংলাদেশের ক্ষেত্রে হয়েছিল। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর শুধুমাত্র ভিন্ন ভাষার কারণে নানা বঞ্চনার শিকার হতে হয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানকে। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের ভাষার অধিকার কেড়ে নিতে চায় এবং আমরা এর প্রতিবাদ করি। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এর চূড়ান্ত রূপটি দেখে গোটা বিশ্ব। ভাষার জন্য লড়াই করে প্রাণ দেন সালাম, বরকত, রফিক জব্বাররা। ভাষা নিয়ে এমন কিছু যেমন কখনো শোনা যায়নি আবার মণিপুরবাসী নিজেদের ধর্ম পালনে বাধা আসছে এই ধরণের সংবাদ আজ নাগাদ আমরা কেউ শুনিনি। বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী সেখানে বাস করে, তাদের সংস্কৃতিও ভিন্ন। আর ভারত সরকার এই সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য নষ্ট হতে কখনোই দেয় না। কেননা ভারত নিজেদের গর্বের জায়গা বলে মনে করে এই বৈচিত্রতাকে। গোটা পৃথিবীর কাছে অসংখ্য ভাষা ও সংস্কৃতির ধারক হিসেবে ভারত নিজেকে পরিচয় করিয়ে দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করে। তাই এই সংস্কৃতিতে হাত দেয়া ভারতের নীতিবিরুদ্ধ এবং সংবিধানবিরোধী কাজ। 

চতুর্থত, যদি তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে থাকে। কিন্তু আজ পর্যন্ত এমন নজির তারা স্থাপন করতে পারেনি। স্বাধীনতার আন্দোলন বলার মতো কার্যক্রম কারো চোখেও পড়েনি। আবারো বলতে হয় বাংলাদেশের কথা। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ সর্বোচ্চ আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পথে এগিয়ে যায়। কিন্তু পাকিস্তান সামরিক সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি না হওয়ায় ভিন্ন পথে আন্দোলন যায় এবং স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপ নেয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার পক্ষে ছিল। আর সেই প্রেক্ষাপটেই সংখ্যাগরিষ্ঠ জনতা তাদের ম্যান্ডেট দিয়ে স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু মণিপুরে আজ পর্যন্ত এমন দল বা নেতার অস্তিত্বই পাওয়া যায় না। এখন পর্যন্ত হাজার ভোট পাওয়া কোনো নেতার অস্তিত্বই পাওয়া যায়নি মণিপুরে। তাই দেশের বাইরে বসে জনসমর্থন ছাড়া কেউ যদি স্বাধীনতার ঘোষণা দেয় সেটা নিতান্তই বলার জন্য বলা। বাস্তবিক অর্থে এটা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আন্দোলন হিসেবেই গ্রহণযোগ্য হবে। একে স্বাধীনতার আন্দোলন কখনোই বলা যাবে না। 

অপরদিকে যে দুজন স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন তারা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, সেখানকার রাজা লেইশেম্বা সানাজাওবার পক্ষ থেকেই তারা এই ঘোষণা দিয়েছেন। মণিপুর রাজ্যের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে মহারাজা তাদের ক্ষমতা প্রয়োগের অধিকার দিয়েছেন বলে একটি নথি দেখিয়েছেন তারা। কিন্তু রাজা লেইশেম্বা ইতোমধ্যে জানিয়েছেন তিনি স্বাধীনতার ব্যাপারে কিছুই জানেন না। 

তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে জানান, লন্ডনে বসে ইয়ামবিন বিরেন এবং নরেংবাম সমরজিৎ নামের যেই দুইজন মণিপুর নিয়ে বিতর্কিত দাবি করেছেন তাদের অনুরোধে কিছু কাগজে স্বাক্ষর করেছিলেন তিনি। লন্ডনে কিছু ঐতিহাসিক দলিল ও ছবি নিয়ে গবেষণার জন্য ওই কাগজে রাজার স্বাক্ষর দরকার বলে জানিয়ে তার থেকে সই নেয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছেন রাজা লেইশেম্বা। এই দুজনকে রাষ্ট্র ও সংহতিবিরোধী উল্লেখ করে তিনি উপযুক্ত শাস্তিরও দাবি জানান।

ভারতের সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পিস স্ট্যাডিজের তথ্যানুযায়ী, মনিপুরে বিদ্রোহীরা ১৯৬৪ সালের ২৪ নভেম্বর ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (ইউএনএলএফ) গঠন করেন। বর্তমানে সন্ত্রাসবাদের সাথে জড়িত থেকে বিভিন্ন অপকর্মের দায়ে এই সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করেছে ভারত সরকার। এরপর একই দাবিতে ১৯৭৮ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সৃষ্টি হয় পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ), ১৯৭৭ সালের ৯ অক্টোবর পিপলস রেভ্যুলিউশনারি পার্টি অব ক্যাংলেইপাক (পিআরইপিএক), ১৯৮০ সালের এপ্রিলে ক্যাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টির (কেসিপি) সূচনা হয়। জনভিত্তি না থাকা সত্ত্বেও তারা প্রত্যেকেই স্বাধীন ও সার্বভৌম মনিপুরের দাবির কথা বলে পুরো রাজ্যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চাইছে। এমন বিদ্রোহের কারণেই ১৯৮০ সালে ভারত সরকার মনিপুরকে ’সমস্যাপ্রবণ এলাকা’ বলে ঘোষণা করে যা এখনও বলবৎ আছে। 

স্বাধীনতার আন্দোলন করার জন্য কোনো যৌক্তিক কারণ মণিপুরে বিদ্যমান না থাকা সত্ত্বেও সেখানে স্বাধীনতা ঘোষণা আসা অযৌক্তিক। ভারত সরকার এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠনকে শক্ত হাতে দমন করতে চাইছে। সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকি কমাতে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ ভারত সরকার মণিপুরে নিয়েছে। আর তাই বেশ আগে থেকে মণিপুরে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। মণিপুরে এখন সাধারণ মানুষের যে সমস্যা সেটা হলো তাদের এলাকায় মাঝে মধ্যে সেনা উপস্থিতি দেখা যায়। আর এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর কারণেই। তাই বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনকে দমন করতে হলে ভারত সরকার ও মণিপুরবাসীকে একত্রে থেকেই সমস্যার সমাধান করতে হবে। সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে নিরীহ মানুষকে বলি দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করা যায়না। এটা যত দ্রুত এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের গুটিকয়েক নেতা বুঝবে ততো দ্রুতই শান্তি বিরাজ করবে সর্বত্র।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক
 
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে