শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৪, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ-ভারত

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ-ভারত

বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের যাত্রা বহু আগে। বিভিন্ন ইস্যুতে এ সম্পর্কে টানপড়েনোর সৃষ্টি হলেও দু’দেশের সম্পর্কের মাঝে বিষফোঁড়া হলো সীমান্ত হত্যা, যা নিয়ে প্রায়ই উত্তপ্ত হয়ে উঠে এদেশের জনগণ। নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় যা খুব গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয়ে দাঁড়ায়। কেননা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৪,০৯৬ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে, যা পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম স্থল সীমান্ত। সীমান্তের মানুষ বিভিন্ন কারণে এই এলাকা ব্যবহার করে। এই বিশাল অঞ্চলকে যদি সঠিকভাবে পরিচালনা না করা যায় তবে জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে এবং তা সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হতে বাধ্য। তাই বহু আগে থেকেই এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দু’দেশের পরিকল্পনা ও আলোচনা চলে আসছিলো। সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রথমেই ছিটমহল সমস্যা সমাধানের দরকার ছিলো। বিএনপি-জামাত জোটের শাসনামলে এই কাজ কোনভাবেই অগ্রসর হচ্ছিলো না। উল্টো সীমান্তে দশ ট্রাক অস্ত্র চালানের ঘটনা ঘটিয়েছিলো খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার। ২০০৯ সাল থেকে ছিটমহল সমস্যা সমাধানে শেখ হাসিনা অগ্রসর হয় এবং কংগ্রেস সরকার থাকাকালীন সময় কিছুটা আলাপ আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু ছিটমহল সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান আসে হাসিনা-মোদির হাত ধরে। ৩১ জুলাই ২০১৫ ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ছিটমহলগুলোর বিনিময় হয় এবং স্ট্রিপ মানচিত্র স্বাক্ষরিত হয়। ৩০ নভেম্বর ২০১৫ ভারতীয় নাগরিকত্ব বজায় রাখতে আগ্রহী পূর্ববর্তী ছিটমহলগুলোর বাসিন্দাগণ ভারতে চূড়ান্তভাবে পাড়ি জমান। 

ছিটমহল সমস্যা সমাধান হলেও হাজার মানুষ নানা কারণে অবৈধভাবে সীমান্ত পারাপার করছে। এছাড়া চোরাচালান ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে আইন-শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চোরাকারবার ও সীমান্ত পারাপার রুখতে ২০১১ সালেই ভারত-বাংলাদেশ যৌথ সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (সিবিএমপি) স্মারক স্বাক্ষরসহ নানা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।  সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানো ও ব্যবস্থাপনা মানসম্মত করার লক্ষ্যেই এই সিবিএমপি স্বাক্ষরিত হয়। সমন্বিত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সীমান্তে মাদকসহ অন্যান্য অবৈধ দ্রব্যের চোরাচালান, নারী ও শিশু পাচার বন্ধসহ সীমান্ত নিরাপত্তা আরও জোরদার করার ব্যাপারে বেশ কিছু নির্দেশনা ঐ চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়। সন্ত্রাসবাদ কোনো দেশের একক সমস্যা নয়, এটি বিশ্বব্যাপী বিরাজমান। এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে মাদক পাচার, চোরাচালান, সংঘবদ্ধ অপরাধ ইত্যাদি। এসব সমস্যা কার্যকরভাবে মোকাবেলার জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা অত্যন্ত প্রয়োজন। বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপক্ষীয় ক্ষেত্রে ২০০৬ সাল থেকে নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচ্য চুক্তিগুলো সম্পাদনের কার্যক্রম শুরু করে। নিরাপত্তা সংক্রান্ত তিনটি মূল চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত জানলে নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনা নিয়ে দুই দেশের আন্তরিকতার জায়গাটি স্পষ্ট হয়ে উঠে।

১। অপরাধ দমন বিষয়ক পারস্পরিক আইনগত সহায়তা চুক্তিঃ দুই দেশের সম্পাদিত চুক্তির কাগজপত্র থেকে এই চুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। এ চুক্তির আওতায় ফৌজদারি অপরাধ বিষয়ে সহযোগিতা ও পারস্পরিক আইনগত সহায়তার মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পর্কিত অপরাধগুলো অনুসন্ধান, বিচারকার্য এবং অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ ও দলিলপত্র শনাক্তকরণ, বাধাদান, জব্দকরণ বা বাজেয়াপ্তকরণের বিধান রাখা হয়েছে। চুক্তিভুক্ত দুটি পক্ষ এ চুক্তির আওতায় একে অপরকে ফৌজদারি অপরাধ বিষয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদান করবে। এই চুক্তির আওতায় আদালত বা অপর কোনো সংশ্লিষ্ট বিভাগ কর্তৃক সহায়তা চাওয়া হলে, অনুরূপ পারস্পরিক আইনগত সহযোগিতা প্রদান করা হবে। এ চুক্তি কার্যকর হওয়ার আগে সংঘটিত কোনো ফৌজদারি অপরাধ বিষয়ক অনুরোধের ক্ষেত্রেও এরূপ পারস্পরিক আইনগত সহযোগিতা প্রদান কার্যকর হবে। উভয় দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে চুক্তির আওতায় পারস্পরিক সহযোগিতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

২। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, সংঘটিত অপরাধ ও অবৈধ মাদক পাচার দমন বিষয়ক দ্বিপক্ষীয় চুক্তিঃ আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস ও মাদক পাচার সম্পর্কিত অপরাধসহ সব ধরনের অপরাধ প্রতিরোধ, অনুসন্ধান, বিচারকার্য কার্যকরভাবে সম্পাদনের জন্য গোয়েন্দা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে এ চুক্তিটি সই করা হয়। এ চুক্তির আওতায় চুক্তিভুক্ত উভয় দেশ অভ্যন্তরীণ আইন ও বিধি সাপেক্ষে, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস প্রতিরোধ, মাদকদ্রব্য এবং রাসায়নিক পদার্থসহ সাইকোট্রোপিক দ্রব্যগুলোর অবৈধ পাচার রোধে সহায়তা প্রদান করবে। অপরাধ অনুসন্ধান, বিচারকার্য ও দমনের উদ্দেশ্যে একে অপরকে পারস্পরিক আইনগত সহায়তা প্রদান করবে। উভয় দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে দেশগুলোর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত একটি সমন্বয় কমিটির মাধ্যমে সহায়তাদানের কার্যক্রম পরিচালিত হবে। তবে দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার স্বার্থ বিঘ্নিত হয় অথবা দেশের প্রচলিত আইন বা বিধি পরিপন্থী কোনো কার্যক্রম এই চুক্তির আওতায় করা যাবে না। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তিটির খসড়া অনুমোদনের ব্যাপারে ২০০৬ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার কাজ করছে।

৩। সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের বিনিময় বিষয়ক চুক্তিঃ ফৌজদারি অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা যাতে নিজ দেশে সাজা ভোগ করতে পারে তার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে এ চুক্তি প্রণয়ন করা হয়। ছয় মাসের অধিক সাজা ভোগ করা বাকি আছে অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি যার বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলার বিচার বা তদন্ত বাকি নেই এমন ধরনের আসামিরা এই চুক্তির আওতায় বিবেচিত হবেন। তবে যারা কোনো সেনা আইনে সাজাপ্রাপ্ত অথবা যারা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অথবা যাদের বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা বিচারাধীন আছে তাদের ক্ষেত্রে এই চুক্তির বিধান প্রযোজ্য হবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, নিজ দেশে সামাজিকভাবে স্থানান্তরের সুযোগ পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট আসামি কর্তৃক নিজে অথবা তার নিয়োজিত ব্যক্তি কর্তৃক লিখিতভাবে অনুরোধ করা ব্যতীত এ চুক্তির কোনো বিধান প্রযোজ্য হবে না। সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের নিজ দেশে স্থানান্তরের বিষয়ে ভারত একই ধরনের চুক্তি যুক্তরাজ্য, মিসর, মরিশাস, কানাডা, সৌদি আরব ও ফ্রান্সসহ প্রায় ১৬টি দেশের সঙ্গে সম্পাদন করেছে। আরও অনেক দেশের সঙ্গে সম্পাদনের অপেক্ষায় আছে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তিটির খসড়ার ওপর ২০০৮ সাল থেকে কার্যক্রম চলছে।

সীমান্ত হত্যা বন্ধে আলাদা চুক্তিও করেছে দু’দেশ। ২০০৮ সালে ভারত সরকার ও বিএসএফ বাংলাদেশের জনগণকে আশ্বস্ত করেছিল যে, সীমান্তে প্রাণঘাতী কোনও অস্ত্র ব্যবহার করা হবে না। পরবর্তীতে ২০১১ সালে বিএসএফ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) পাচারকারী ও অবৈধপথে সীমান্ত পার হওয়া নাগরিকদের ক্ষেত্রে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার চুক্তিও করে। এদিকে বিএসএফ বলছে, সীমান্তে বেশিরভাগ হত্যার পেছনেই থাকে গরুর চোরাকারবার। আর সে কারণেই যে সব এলাকায় এই সমস্যা বেশি, সেখানে বাড়তি পাহারা চালু করতে তারা বিজিবিকেও রাজি করিয়েছেন। স্থির হয়েছে, দু'পক্ষের ব্যাটেলিয়ন কমান্ডান্টরা কথা বলে যৌথ টহলদারিও চালাবেন, বিশেষ করে রাতে। ভারত সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকেও সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এই চুক্তিগুলো অনেক অর্থবহ। অন্তত অতীত অভিজ্ঞতা তাই বলে। কেননা সীমান্তে ডিউটিরত ব্যক্তি অসাধু উপায়ে বখরা নেবার জন্য নানা চোরাচালানে জড়িত থাকে। গরু, মাদক চোরাচালানসহ নানা অবৈধ কর্মকাণ্ডে বিএসএফ বিজিবি উভয়েই জড়িত থাকে। এক্ষেত্রে হঠাৎ করেই অন্য বিএসএফ বা ঊর্ধতন কর্মকর্তা চোরাচালানের স্থানে আসলে গুলি চালানো হয়। এই বখরা প্রথা শুধু ভারতে না বাংলাদেশের বিজিবির মধ্যেও দৃশ্যমান। তাই অপরাধ দমনে এই চুক্তি উভয় দেশের সীমান্তরক্ষীদের জন্য এক কঠোর বার্তা।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বাস্তবতাটা বেশ জটিল, এখানে মানুষের আত্মীয়স্বজন ছড়িয়ে আছেন সীমান্তের দুদিকেই। ফলে প্রিয়জনের সঙ্গে দেখা করতে বা ডাক্তার দেখাতে অবৈধ সীমান্ত পারাপারের মতো ঘটনা ঘটে। তাই গুলি করে মানুষ হত্যা কোন সমাধান না তা সীমান্তরক্ষীদের বুঝতে হবে। কোন হত্যাকাণ্ডই কাম্য নয় এবং এই সীমান্ত হত্যা বন্ধে দু’দেশকে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। উল্লেখ্য যে পূর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে এই সীমান্ত হত্যা অনেক কম তবে শূন্যের কোটায় এই সীমান্ত হত্যা নিয়ে আসতে হবে। তেরঙ্গা-লাল সবুজ সম্পর্ককে আরও সুউচ্চে স্থান দিতে হলে এই সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতেই হবে। মনে রাখা দরকার, ‘গণভবন থেকে জনপথ রোড’ এর দূরত্ব বাড়াতে সবসময়ই একটি মহল কাজ করে যাচ্ছে, তাই সে সুযোগ চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে।

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে